ইসলামিক ব্যাংক যে ভাবে শরিয়ত সম্মত │আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক │ Abdullah new waz

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 27 авг 2024
  • আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক,আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক নিউ ওয়াজ,আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক নতুন ওয়াজ,আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক,আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক রিজিক,শায়খ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক,শায়েখ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক,আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ,আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক ওয়াজ,আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক প্রশ্ন উত্তর,তাওহীদ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক,আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক নতুন বক্তব্য,আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ
    .
    .Abdur Razzak Bin Yousuf new waz ,Shaikh Abdur Razzak Bin Yousuf,Sheikh Abdur Razzak Bin Yousuf new waz,আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ,শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ,
    Voice of True Tv কোন ধরনের দেশ বিরুধী কর্মকান্ড, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গি বাদ সমর্থন করে না।
    Voice of True Tv এর সাথে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।
    Lecturer: Shaikh Abdur Razzak Bin Yousuf
    Waz Recorded by @Voice of True Tv
    #Shaikh_Abdur_Razzak_Bin_Yousuf
    #শায়খ_আব্দুর_রাজ্জাক_বিন_ইউসুফ
    #VoiceofTrueTv
    Abdur Razzak Bin Yousuf
    Pls Like Facebook Page
    / voiceoftruetvlive
    Subscribe Now:
    / @voiceoftruetv
    পাব্লিশের ডেট থাম্বলিনে দেয়া হইলো
    দেশ বরন্য আলেমদের ওয়াজ শুনতে আমাদের ওয়াজ শুনতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। আর সবার আগে দেখতে বেল বাটুন টি বাজিয়ে দিন। আপনাদের ওয়াজ মাহফিল রেকর্ড করে অনলাইন এ প্রচার করতে যোগাযোগ করুন।
    দেশ বরন্য আলেমদের ওয়াজ শুনতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন আর সবার আগে দেখতে বেল বাটুন টি বাজিয়ে দিন। আর ভিডিও টি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারে আমাদের সহযোগিতা করুন।
    Sheikh Abdur Razzak Bin Yousuf
    ----------------------------------
    জন্মঃ শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা চাপাইনবাবগঞ্জের দেবীনগর উপজেলার অধীন মাওলা বক্স হাজীরটলা গ্রামে এক ধার্মিক পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন।
    পড়াশোনাঃ এলাকার মক্তবে শিক্ষা জীবনের হাতে খড়ি হওয়ার পর তিনি নাচল নবাবগঞ্জ মাদরাসা থেকে হাদীসের অন্যতম কিতাব মিশকাত শরীফ পর্যন্ত পড়েন। তারপর উচ্চ শিক্ষার আশায় ভারত গমন করেন এবং উত্তর প্রদেশের দারুল উলুম থেকে দাওরা হাদীস শেষ করেন। তিনি দুই বার দাওরা হাদীস শেষ করেছেন। তারপর দেশে ফিরে কর্ম জীবনের পাশাপাশি ফাজিল ও কামিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করেন। তিনি হাদীস ও তাফসীর নিয়ে ১ম বিভাগে কামিল পাশ করেন।
    কর্ম জীবনঃ জান্নাতপুর, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধায় অবস্থিত আল মারাকাজুল ইসলামীতে শিক্ষকতা করার মাধ্যমে তিনি তার কর্ম জীবনের শুরু করেন। তারপর ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যবধি আল মারকাজুল ইসলামী আস সালাফী নওদাপাড়া রাজশাহীতে একজন মুহাদ্দিস হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি অত্র মাদরাসায় প্রায় ৫ বছর প্রধান শিক্ষক হিসেবেও দায়িত্ব পালান করেছেন। এই পাঁচ বছরে মাদরাসার উত্তরত্তর উন্নতি সাধনে বিরাট অবদান রেখে যান। এছাড়া তিনি মাসিক আত তাহরিক পত্রিকার ফতোয়া বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে তিনি আল জামিয়াতুস সালাফিয়া নামে একটি প্রতিষ্ঠানও পরিচালনা করছেন।
    দ্বীনের খিদমাতঃ ছাত্র জীবনে থেকেই বক্তব্য দেয়ার অভ্যাস থাকায় দারস দানের পাশাপাশি তিনি বক্তব্যের মাধ্যমে দ্বীনের দাওয়াত দিতে থাকেন । এবং এখন তিনি বাংলা ভাষাভাষী আলেমদের মাঝে একজন সর্বজন বিদিত বক্তা হিসেবে স্বীকৃত। তিনি ডাঃ জাকির নায়েকের পীস টিভিতেও নিয়মিত লেকচার দিয়ে থাকনে। তিনি এ পর্যন্ত সউদী আরব, দুবাই, ভারত ও মালদ্বীপ বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশ গ্রহন করেছেন। তার বক্তব্যের আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তিনি হাদীসের আরবী ইবারাত মুখস্থ পড়েন এবং তারপর অনুবাদ করেন । তার প্রায় দুই আড়াই হাজার হাদীস মুখস্থ রয়েছে। একেক বিষয়ের উপর তিনি দীর্ঘ দুই তিন ঘণ্টা বক্তব্য দেন কিন্তু তার মাঝে হাদীস ও হাদীসের অনুবাদ ছাড়া অন্য কিছু স্থান পায়না। ফলত তার প্রতিটি বক্তব্য এক একটি দারসে হাদিস।

Комментарии • 54

  • @abbasuddin3732
    @abbasuddin3732 Месяц назад +2

    খুব সুন্দর আলোচনা তিনি সত্যি কথা বলেছেন। জাজাকাল্লাহ খাইরান।

  • @identityofallah
    @identityofallah Месяц назад

    আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
    মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
    সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
    কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
    আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥
    সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌র
    সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
    সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌র
    বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
    কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
    ...////////////////////

  • @DMCDreamers-nc8cu
    @DMCDreamers-nc8cu Месяц назад +1

    Vaiii......purai....bosssssss❤

  • @Easyiman1
    @Easyiman1 Месяц назад +1

    সারা বাংলাদেশের আহলে হাদিসদের পক্ষ থেকে একটা অর্থ ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হোক যেটা একদম কোরআন হাদিস সম্মত। আমরা উদাহরণ দেখতে চাই শুধু বকবক নয়।

  • @akramullah5042
    @akramullah5042 Месяц назад +1

    জাযাকাল্লাহ খায়রান

  • @ashrafulshahed4326
    @ashrafulshahed4326 Месяц назад +2

    অসাধারণ উত্তর

  • @monirulshortstories5800
    @monirulshortstories5800 Месяц назад +1

    মাশা আল্লাহ

  • @user-fp7tc2tl2j
    @user-fp7tc2tl2j Месяц назад

    Great answer!

  • @ejabtv
    @ejabtv Месяц назад

    মাশাআল্লাহ 💞👌💞👌

  • @ibrahimkhaili3850
    @ibrahimkhaili3850 Месяц назад +2

    মাশাআল্লাহ্‌ ❤❤❤❤❤❤

    • @user-hn1oy7cf3o
      @user-hn1oy7cf3o Месяц назад

      যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
      কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা।
      আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে।
      যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
      আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
      আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে?
      আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে?
      এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
      আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।

    • @safibinsaifulsisi9337
      @safibinsaifulsisi9337 Месяц назад

      তুমি প্রকৃত আহলে কোরান ​@@user-hn1oy7cf3o

  • @Light-cr3rk
    @Light-cr3rk Месяц назад

    বারাকআললাহু ফি'কুম

  • @MH-oc5mt
    @MH-oc5mt Месяц назад +7

    থাম্বনেইল মিথ্যা দিলে কি গুনাহ হয় না, এডমিন ভাই।

  • @MDSelim-mv1od
    @MDSelim-mv1od Месяц назад

    মাশাল্লাহ সায়েক

  • @aksabuj6428
    @aksabuj6428 Месяц назад

    Wisdom ❤

  • @abdurrahmansr4283
    @abdurrahmansr4283 Месяц назад

    অজ্ঞতা স্বীকার করার জন্য ধন্যবাদ।
    মুফতী সাজার আগে পড়াশোনা করা উচিৎ

    • @Mr.Currentman
      @Mr.Currentman Месяц назад

      Tar education background apni janen?😂

    • @webjournal5930
      @webjournal5930 Месяц назад

      আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক ইসলামিক ফিন্যান্স এ মাস্টার্স করেছেন UK থেকে।

  • @moqmdasadullah9416
    @moqmdasadullah9416 Месяц назад

    আসবেন কভু বসবেন সাথে বলব কিছু কথা হয়ত হবে নতুন কিছু নয়তো মনের কথা।

  • @user-ri2nk8yg9p
    @user-ri2nk8yg9p Месяц назад +10

    ডাঃ মোহাইমিন পাটোয়ারীর লেকচার শুনেন আগে

    • @Somoyalap
      @Somoyalap Месяц назад +1

      Apni giye sunen,, pech laganur jonno agiye asen

    • @Islamic_world_ctg
      @Islamic_world_ctg Месяц назад

      কেন???

    • @arifurrahmanbadhon
      @arifurrahmanbadhon Месяц назад

      উনার আলোচনা টা দেন

    • @ehsanouefg
      @ehsanouefg Месяц назад

      উনি কী আলেম?কার সাথে কার তুলনা করেন?রাসুলউল্লাহ এর জামানায়ও তো সুদ ছিল?

    • @mahdiakib
      @mahdiakib Месяц назад

      Porsi unar boi...eta niye core level e alochona uchit. General public er unar boi pora uchit na ...bivranti chorate pare

  • @SaiefRimel
    @SaiefRimel Месяц назад

    World bank prottek bank reee jur koira sud kawabe
    Noyto swift list teke bad dile bank cholbe kmne

  • @MonirHossain-qo3wm
    @MonirHossain-qo3wm 19 дней назад

    সবই সুদ

  • @sovonkhan
    @sovonkhan Месяц назад +1

    উনার কোন ধারনা নাই ইসলামি অর্থনৈতিক নিয়ে। জাকির নায়েক ইসলামি ব্যংকিং নিয়ে সুন্দর লেকচার দিয়েছেন। জাকির নায়েক আরো বলেছেন মালেশিয়া এবং সৌদি আরবে ইসলামি শরীয়াত ভিত্তিতে ব্যংকিং শতভাগ আছে।

    • @webjournal5930
      @webjournal5930 Месяц назад

      আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক ইসলামিক ফিন্যান্সের উপরে মাস্টার্স করে এসেছেন। জাকির নায়িকের এখানে পড়াশুনা কি?

  • @dr.abdullah.noman.
    @dr.abdullah.noman. Месяц назад

    7252D

  • @monirlamakata5095
    @monirlamakata5095 Месяц назад

    তাহলে আরও পড়াশোনা করে ইসলামী ব্যাংক নিয়ে বলবেন

  • @SaiefRimel
    @SaiefRimel Месяц назад

    Dorun apni
    Vlo kaj o koren karap kaj o koren tahole apni ki bolte parben apni poripurno movin
    Tik temni,islami bank gulu 10% shariya mene chole 90%sud bittiik chole
    Tahole poripurno kivbe hobe
    Eta ki jayez bola jai???
    Soboi allah vlo janen
    Amr kotha vhul hotei pare

  • @KanizFatemaKanika
    @KanizFatemaKanika Месяц назад +1

    ইনি কি আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের ছেলে?

  • @user-hn1oy7cf3o
    @user-hn1oy7cf3o Месяц назад +2

    যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
    কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা।
    আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে।
    যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
    আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
    আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে?
    আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে?
    এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
    আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।

    • @user-hn1oy7cf3o
      @user-hn1oy7cf3o Месяц назад

      @@ibnhashim3483
      ২) সূরা আল বাক্বারাহ্
      بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
      শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।

      الم
      আলিফ লাম মীম।

      ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
      এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷

      الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
      যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷

      والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
      এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।

      أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
      তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।

      إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
      নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।

      خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
      আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।

    • @user-hn1oy7cf3o
      @user-hn1oy7cf3o Месяц назад

      @@ibnhashim3483
      ৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। ৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। ৫০:৪৫ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ ﴿۴۵﴾ نحن اعلم بما یقولون و ما انت علیهم بجبار ۟ فذکر بالقران من یخاف وعید ﴿۴۵﴾ এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও। ৫৬:৮১ اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ ﴿ۙ۸۱﴾ افبهذا الحدیث انتم مدهنون ﴿ۙ۸۱﴾ তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ? আল-বায়ান তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ? ২৫:৩০ وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا ﴿۳۰﴾ و قال الرسول یرب ان قومی اتخذوا هذا القران مهجورا ﴿۳۰﴾ আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে। ২৫:৩৩ وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا ﴿ؕ۳۳﴾ و لا یاتونک بمثل الا جئنک بالحق و احسن تفسیرا ﴿۳۳﴾ আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি। ২৫:৫২ فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا ﴿۵۲﴾ فلا تطع الکفرین و جاهدهم بهٖ جهادا کبیرا ﴿۵۲﴾ সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর। ৬:১০৬ اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۰۶﴾ اتبع ما اوحی الیک من ربک ۚ لا اله الا هو ۚ و اعرض عن المشرکین ﴿۱۰۶﴾ তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক। ৬:১১৪ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ ﴿۱۱۴﴾ আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২:১২৪ وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’। ২:১২৫ وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’। ৩:৯৬ اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ ﴿ۚ۹۶﴾ ان اول بیت وضع للناس للذی ببکۃ مبرکا و هدی للعلمین ﴿ۚ۹۶﴾ নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য। ৬:১২৬ وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ ﴿۱۲۶﴾ و هذا صراط ربک مستقیما قد فصلنا الایت لقوم یذکرون ﴿۱۲۶﴾ আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে। ৬:১৪৯ قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ ﴿۱۴۹﴾ قل فلله الحجۃ البالغۃ ۚ فلو شاء لهدىکم اجمعین ﴿۱۴۹﴾ চূড়ান্ত সত্য-নির্ভর প্রমাণ তো আল্লাহর কাছে আছে, আল্লাহ যদি চাইতেন তাহলে তিনি অবশ্যই তোমাদের সকলকে সত্যপথে পরিচালিত করতেন। তাইসিরুল ৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। আ ৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।

    • @user-hn1oy7cf3o
      @user-hn1oy7cf3o Месяц назад

      @@ibnhashim3483
      ৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’। ২:৮৫ ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۵﴾ ثم انتم هـؤلاء تقتلون انفسکم و تخرجون فریقا منکم من دیارهم ۫ تظهرون علیهم بالاثم و العدوان و ان یاتوکم اسری تفدوهم و هو محرم علیکم اخراجهم افتؤمنون ببعض الکتب و تکفرون ببعض ۚ فما جزاء من یفعل ذلک منکم الا خزی فی الحیوۃ الدنیا ۚ و یوم القیمۃ یردون الی اشد العذاب و ما الله بغافل عما تعملون ﴿۸۵﴾ অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন। ২৮:৫০ فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۰﴾ فان لم یستجیبوا لک فاعلم انما یتبعون اهواءهم و من اضل ممن اتبع هوىه بغیر هدی من الله ان الله لا یهدی القوم الظلمین ﴿۵۰﴾ অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না। ১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে। ২৮:৮৭ وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿ۚ۸۷﴾ و لا یصدنک عن ایت الله بعد اذ انزلت الیک و ادع الی ربک و لا تکونن من المشرکین ﴿ۚ۸۷﴾ আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২৭ঃ৮৪. ‎حَتَّى إِذَا جَاؤُوا قَالَ أَكَذَّبْتُم بِآيَاتِي وَلَمْ تُحِيطُوا بِهَا عِلْمًا أَمَّاذَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ যখন তারা উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছিলে? অথচ এগুলো সম্পর্কে তোমাদের পুর্ণ জ্ঞান ছিল না। না তোমরা অন্য কিছু করছিলে?

    • @user-hn1oy7cf3o
      @user-hn1oy7cf3o Месяц назад

      @@ibnhashim3483 ২) সূরা আল বাক্বারাহ্
      بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
      শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।

      الم
      আলিফ লাম মীম।

      ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
      এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷

      الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
      যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷

      والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
      এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।

      أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
      তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।

      إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
      নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।

      خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
      আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।

    • @MdFaisal-fv1sn
      @MdFaisal-fv1sn Месяц назад

      Vai apnar bari kothay

  • @shadbinrayhan-zo2zo
    @shadbinrayhan-zo2zo Месяц назад

    ব্যাংকিং বলার আগে জানুন এর পর বলুন পিল্জ

    • @khairulislam-qe8jk
      @khairulislam-qe8jk Месяц назад

      তিনি অর্থনীতির ছাত্র

    • @shadbinrayhan-zo2zo
      @shadbinrayhan-zo2zo Месяц назад +2

      7:17 আমাদের দেশে যে ব্যাংকিং ব্যবস্থা সব সুদ ভিত্তিক কোন ব্যাংক হালাল না..
      আমি ব্যাংকিং এ মাস্টাস করা..
      তাই বললাম আমাদের আলেদের আরো সর্তক হতে হবে

    • @sohrabahmedsaikat4106
      @sohrabahmedsaikat4106 Месяц назад

      ​@@shadbinrayhan-zo2zo😂😂

  • @ShahidulIslam-mo5lo
    @ShahidulIslam-mo5lo Месяц назад +1

    টাকা পেলে সব জায়েজ শায়েখে ইজরায়েল।