বাবা জাহাঙ্গীর এর সাথে আপনার উঠা বসা চলাচল ছিল, সেই জন্য আপনাকে লক্ষ কোটি সালাম ও ভক্তি শ্রদ্ধা রইল। জাবের ভাইয়ের কথায় মনে কষ্ট পেয়েছেন তার জন্য আমরা দুখিত। বাবা জাহাঙ্গীর এর সাথে সঙ্গ করেছেন আপনি আমাদের গুরুতুল্য।
হুজুরযি যাহা কিছু বলেছে একদম সত্য কথা বলেছেন। তাঁরা হচ্ছে অল্প জ্ঞান অর্জন করে তাঁরা মনে করেন তাঁরা অনেক বড় কিছু হয়ে গেছে। এই জন্য বলা হয় অল্প বিদ্যা খুবই ভয়ংকর। হুজুরযি কে সালাম এবং তার কদমে ভক্তি আর শুকরিয়া জানাই সত্য প্রকাশ করার জন্য।
@@ayrenkhatun3828 অল্প বিদ্যা ভয়ানক যে মেসেজটা করছেন যে বাবা হুজুর আপনি যাহা কিছু বলতেছেন একদম ঠিক বলতাছেন আসলেই অল্পবিদ্যা ভয়ানক বেশি তো আপনার বিদ্যাটা হয়তো অল্প তাই আপনার কাছে বিষয়টা ভয়ানক প্রেমের রাজা তর্কে চলেনা প্রেমের রাজ্যে প্রেমে চলে
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
দয়াল কোন দরবার বা পির কে নিয়ে কথা বলে নাই। আসলে আমরা তার কোন কথার অর্থ বুঝি নাই। আমরা তার কথা শুনেছি কিন্তু তার উদ্দেশ্য বা অর্থ বুঝি নাই। তার কথা হচ্ছে সমস্ত ভক্তদেরকে নিয়ে। আমরা ভক্ত সমাজ যদি কোন পীর বা শায়েখকে নিয়ে কোন মন্তব্য করি তাহলে বুঝা যাবে আমরা আসলে ভক্তই হতে পারেনি। কারণ সমস্ত গুরু এক গুরুর কোন দুই নাই। আমার আচরণে যেন গুরুর বদনাম না হয়। গুরু এটাই শিক্ষা দিতে চেয়েছিলেন। আমরাযেন ভক্ত হয়ে গুরুবাদী হয়ে ৭৩ ফেরকার মত না হই তাহলে আমাদের এবং ৭৩ ফেরকার লোকের মধ্যে পার্থক্য কি?আমাদের উদ্দেশ্য এক রাস্তায় এক তাই আমরা সমস্ত মহামানবদের কে যেন সম্মান করি। আমরাও যাতে মানুষ হতে পারি ভক্ত হতে পারি এই শিক্ষা টাই দয়াল আমাদের কে দিয়েছেন। তিনি শুধু জাহাঙ্গীর বাবা জানের ভক্তদের কে উদ্দেশ্য করে কিছু বলে নাই। তিনি বলেছেন সমস্ত তরিকার মানুষদের বলেছেন তার ভক্তদের কেউ। দয়াল বলেছে পৃথিবীতে সমস্ত মহামানব এক তাদেরকে ও তোমরা সম্মান করবে এটাই আদবের লক্ষণ এটাই তরিকতবাদীদের লক্ষণ তোমাদের আচরণে যেন ভেসে ওঠে তোমরা ফ মানুষ ভিতরেও বাহিরে। এর বাহিরে যদি কেউ মহামানবদের নিয়ে কথা বলে তার তার ভিতর ইনসাফ নেই সে ভিতর বাহিরে মানুষ হতে পারে নাই। যদি কেউ তার স্বভাব পরিবর্তন না করতে পারে বা চেষ্টা না করে তাহলে তার বায়াত থাকে না। আমরা দয়ালের কথা থেকে শিক্ষা নিতে পারি। সে আমাকেই বলেছে?আমরা নিজ নিজ জায়গা থেকে সতর্ক থাকি যেন শয়তানের ধোঁকা থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করে মানুষ হতে পারি। গুরু শিক্ষাকে সমাজে তুলে ধরতে পারি আমার আচরণে। তাই আমি সবাইকে বলব দয়ালের কথা থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী দিনগুলো আমরা কোন মহামানবদের কে নিয়ে কোন বাজে মন্তব্য করবো না। কারণ সমস্ত মহামানব গন আল্লাহর বন্ধু । সবাইকে মুক্ত মনের মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ। যদি আমরা সবাই মানুষ হতে পারি তাহলে আমরা হব এক তাহলে আমরা হব হিজবুল্লাহ মানে আল্লাহর দল। জয় হোক পাক পাঞ্জাতন। নিপাত যাক ইয়াজীদ মুয়াবিয়ার দু চক্রান্ত।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
দয়াল আপনার রাঙ্গা কদমে ভক্তি পূর্ণ কদমবুচি রইলো, আমি এনায়েত পুর দরবার শরীফের খুব নগণ্য একজন মুরিদ, গুরু আমার জানা মতে ৬টি লতিফা ৬ জায়গায় অবস্থান, জয় গুরু।
বাবা জাহাঙ্গীরকে দেখলাম জীবনেও কোন একজন ছোটখাটো পীরকে নিয়ে সমালোচনা করিনা, কিন্তু আপনাকে দেখলাম, ভক্ত দিয়ে গুরুর বিচার করা যায় না , ভক্তরা ভুল করবেই এটাই স্বাভাবিক, একজন বেয়াদব ভক্তকে নিয়ে আপনি এতক্ষণ মূল্যবান সময় নষ্ট না করলেও পারতেন , কারণ সব ভক্ত একরকম না, প্রত্যেকটা দরবারেই কিছু সংখ্যক লোক বা ভক্ত বেয়াদবি করেইএটাই স্বাভাবিক, সবাই যদি ফেরেশতা হয়ে যায় শয়তান কই থেকে আসলো, আপনাকে মনেপ্রাণে ভালোবাসি কিন্তু বাবা জাহাঙ্গীরকে নিয়ে সমালোচনা করা আপনার উচিত হয় নাই বলে মনে করি, মতবাদের পার্থক্য থাকতেই পারে এটাই স্বাভাবিক সবার প্রেসক্রিপশন এক না , না হওয়াটাই স্বাভাবিক, তার পরেও শ্রদ্ধাশীল আপনার প্রতি,
ভাই জান আপনার প্রতি আমার সালাম রইল। আসলে আমার বাবা জান হযরত খাজা কাজি বেনজির হক চিশতি নিজামির আলোচনা আপনি বুঝতে পারেন নি। বাবা জান এর আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারি, যে ভক্তের জন্য গুরু এর বদনাম হয় সে ভক্ত নামে কলংক তার কোন বায়াত থাকবে না। বাবা জান ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবকে ছোট করে কোন কথা বলেন নি। বাবা জান এর আলোচনায় বুঝাযায়, যে সব ভক্ত রা পির মুর্শিদ অলিআল্লাহ এর শানে বেদবি করে তারা যেন নিজেকে সঠিক পথে নিয়ে আসে। আমার মুর্শিদ চাঁদ এর শিক্ষা গুরুর কনো দুই হয় না। সব গুরুর মাঝেই এক পবিত্র সত্তা বিরাজমান। আমরা ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবকে একজন পির এর ন্যায় সম্মান করি। তার চরন এ আমার ভক্তি রইল। আমার কথা গুলোর ভুল তুটি আশা করি খোমার দৃষ্টিতে দেখবেন।।জয় গুরু জয় হক মানোবোতার।
বাবা জাহাঙ্গীরকে নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে জাবেরের বেয়াদবির জন্য। এ আলোচনা থেকে সকল দরবারের ভক্তগণ যেন ঠিক হয়ে যায়। এটা বুঝের বিষয় আমার দয়াল তো বাবা জাহাঙ্গীরের মর্যাদা নষ্ট করতে রাজি নই।
বাবা, আমি আপনাকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু, ভক্তি রেখে আমি বলতে চাই ডাঃ বাবা জাহাঙ্গীর কে উনার পীর ঐ সব টাইটেল দিয়েছিলেন, স্বপ্নে পাওয়া নয়। কোন ভক্তেকে দিয়ে উনার মূল্যায়ন হয়না নিশ্চয়। আমার কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।বাবা জাহাঙ্গীর নিজেই বলতেন যার বিনয় নাই তার জন্য সুফিবাদ হারাম।
ভাইজান, বেয়াদবী নিবেন না মাফ করবেন, ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবকে অবশ্যই সম্মান করি, ওনি সম্মানের যোগ্য। কিন্তু ওনার অনেক ভক্তরা আছেন, সেই গুলো পুরো বেয়াদব, ওরা জাহাঙ্গীর সাহেবের প্রসংশা করতে করতে,অন্য পীরদেরকে পীরই মনে করে না,জাহাঙ্গীর সাহেবের ভক্তরা বর্তমানে ব্যবসায় আছে।।
@@masudarrahman4558 @MdRofikul-er6kl ভাইজান আপনাদের গুরুভাই saheebjaan8388 তিনিই তার কমেন্টসে বলেছেন আপনাদের মুর্শিদ তার এ উপাধি স্বপ্ন যোগে আপনাদের দাদা পীর সাহেবের কাছ থেকে পেয়েছেন এমনকি তিনি স্বপ্নে এলহামও পেয়েছেন। আর নয়তো বাবা জাহাঙ্গির সাহেব কয়টা উপাধি কি ভাবে পাইছে সেটা আমরা জানবো কি ভাবে?
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
দরদী আপনারা হয়তো রুহ আর নফস সম্পর্কে আপনার গুরুর কাছে প্রথম শুনেছেন। কিন্তু চিশতীয়া কাদরীয়া তরিকায় তা যুগ যুগ ধরে অলি আউলিয়াগন এই রুহ নফসের দালিম শিক্ষা দিয়ে আসছেন। শিক্ষা দিচ্ছেন হয়তো আপনারা জানেন না বা শুনেন নাই। এ তালিম মাওলা আলি (আঃ) হতে সিনা ব সিনা চলে আসছে। যার যার গুরু তার কাছে সবচেয়ে বড় তবে এমন কিছু বলবেন না যা আপনাকে হাসির পাত্র বানাবে।
@@MdRofikul-er6kl আপনার পীর কত কিছুই করলো ভাই, আপনাদের কাছ থেকে শুনলাম। কিন্তু আপনাদের পীরের কিছু মুরিদ আছে। যা অন্য পীরের সমালোচনা করে, ছোট্ট করে কথা বলে৷ আসলে এই ধরনের বেয়াদবি কি আপনাদের জাহাঙ্গীর সাহেব কি শিখিয়ে দিয়ে গিয়ে ছিলেন নাকি, একটু বলবেন।
@@MdRofikul-er6kl মাওলা আলী (আঃ) থেকে শুরু করে খাজা বাবা (রাঃ), খাজা বাবা (রাঃ) থেকে বর্তমান অলিগন কি কোরআন ছাড়াই রুহ, নফস এর তালিম যুগ যুগ ধরে দিয়ে আসছেন? ভাই সবার গুরুই সবার কাছে সেরা বা সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং এটাই ভক্তের বিশ্বাস হওয়া উচিৎ তাবে এমন কিছু বলা উচিৎ নয় যা গুরুকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে। মুর্শিদ আল্লাহর জাত তাঁর সম্পর্কে মন্তব্য নিশপ্রয়োজন তবে মনে রাখতে হবে যেন ভক্তের কারনে গুরুমনে কষ্ট না পান। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।
জয়গুরু আমি সুফিবাদকে অনেক ভালবাসি তরিকত ভালবাসি আমার বিবেকের মান দন্ডে আপনি একজন কামেল লোক হয়ে। এটা নিয়ে এত বেশি না বলাটাই ভালো ছিল। যে ভুল করে তার ভুল শোধরানোর জন্য নিজের ভুল হলে তার আর মান থাকে কি
দয়াল আপনার মত বড় মাপের মহাপুরুষ ডাক্তার জাহাঙ্গীর ছিলনা আপনার আলোচনা এবং লেখা তার প্রমাণ দিয়ে গেছে বাংলাদেশের যত তরীকতপন্থী অগনি মানুষ এবং জ্ঞানী জন আছেন অতএব আপনার চরণে আমার মত পাপীদের হাজার ভক্তি নিবেদন করি ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
ভাইজান,অবশ্যই ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবকে আমি সম্মান করি শ্রদ্ধা করি,আমি আপনার কাছে জানতে চাই, আপনি বলেছেন ৫০০০ বছর পর পর একজন ডাঃ জাহাঙ্গীর আসে, এই কথা কি জাহাঙ্গীর সাহেব বলেছেন? নাকি আপনারা নিজের ইচ্ছাকৃতভাবে বলছেন!!
@@jahirjahir182 ৫০০০ উল্লেখ করে বলে নাই কিন্তু বলে গেছেন এই পীর চলে গেলে আর পাবা না মানে ওনার মতো পাবো না,, আর ওনার মতো এতো কোরআন গবেষক খুব কমই দেখা যায়,,
এটা কি বল্লেন ভাই মুর্শিদ কি কখনও ক্ষন্ডকালিন হয় নাকি? ৫০০০/১০০০০ তো ক্ষন্ড কালিন সময়, মুর্শিদ চিরন্তন স্বাসত কালের সে পরম সত্বা যা হিজাবে মোহাম্মদিকে ধারন করে ভক্তের মুক্তি দাতা হিসাবে যুগে যুগে বর্তমান।
বাবা জাহাঙ্গীরের মুরিদ পৃথিবীর জন্য একটা বড় ধরনের এসেট যা পৃথিবীতে কেউ কোন অলি-আওলিয়া দিয়ে যান নাই সেটা হল বাবা বলতেন তোমার মুরিদও তুমি তোমার পীর তুমি পৃথিবীর ভিতরে কোন ওলী-আউলিয়া পীর এই কথা বলতে পারে নাই এবং বাবা জাহাঙ্গীর বলছেন আমার পীর ও আমি আমার মুরিদও আমি আপনাদের থেকে অনেক বড় বড় পীর সাহেব বাবা জাহাঙ্গীরের কাছে গেলে পা থরথর করে কাঁপে যা পৃথিবীর ভিতরে বিরল অতএব বাবা জাহাঙ্গীর কথার উপরে কেউ কথা বলতে পারে না অতএব বাবা জাহাঙ্গীরের মুরিদ বলা যাবে না শুধু মুরিদ বলে সমালোচনা করুন তাতে কোনো আপত্তি নাই মুরিদের জন্য বাবা জাহাঙ্গীরের সামান্যতম মানহানি হয় তা মেনে নিতে পারিনা পীরের উপর পির আছে কিন্তু বাবা জাহাঙ্গীরের উপরে কেউ নেই।
দেখেন ভাই, আপনার পীর আপনার কাছেই বড় পীর। আপনারা যদি বাজে মন্তব্য না করতেন। তাহলে আমাদের ও এই আলোচনা করা উদ্দেশ্য ছিলো নাহ্। কিছু লোক আছে ব্যাবহারে বংশের পরিচয় দেয়।।। আলোচনা ভালো না লাগলে না দেখুক। বাজে মন্তব্য করে কেনো। এটা কোন ধরনের ব্যাবহার। একটু বলবেন।,, একজন পীর মূশীদ কে কি ভাবে, কিভাবে আকের গুরুর মুরিদ হয়ে গাঁজা খুর বলেন। এটা কেমন মুরিদ।। কোন গুরু ত এই শিক্ষা দেন নাই, যে মানুষের সাথে বেয়াদবি আচরণ করা। তাহলে ওদের মধ্যে কেনো এই ধরনের জগন্ন ব্যাবহার। বলেন ভাই। কাউকে আঘাত করে কথা বলার শিক্ষা আমাদের গুরু দেন নাই।
দেখেন ভাই মুরিদ দেখে পীরের বিচার করা যাবে না মুরিদ যদি অপরাধী হয় বা কোন অন্যায় করে সেই অপরাধের ভার তার নিজেরই তাকে যদি কথার মাধ্যমে ভালো করতে পারেন ধন্যবাদ আর কিছু মুরিদ আছে বাবা জাহাঙ্গীরের নামের উপরে চলে আসলে সে সত্যি কারের মুরিদ নয়। আর বাবা জাহাঙ্গীরের মুরিদ হওয়া যায় না মুরিদ হয়ে যায়।
ভাই, ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেব একজন আল্লাহর অলী এটা ঠিক, কিন্তু আপনারা কিছু দালাল আছেন, জাহাঙ্গীর সাহেবের প্রসংশা করতে গিয়ে,অন্য পীরদেরকে সম্মান করাটা আপনাদের মধ্যে থাকে না, এগুলো কি ডাঃ জাহাঙ্গীর আপনাদের শিখিয়ে গেছেন?ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবের বিষয় আমরা বেশি না জানি কম হলেও জানি, শুধু একটু বলি, জাহাঙ্গীর সাহেবের ইন্তেকাল নিয়ে যেই আলোচনাটা করেছেন সবুজ রহমানে,সেই ভিডিওটার কি উত্তর দিবেন আপনারা?
তর্ক বিতর্ক দিয়ে কখনো আল্লাহ রাসূল কে অর্জন করা যায় না কারণ বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে বহুদূর। শুনেন ডঃ জাহাঙ্গীর সায়েবের কাছে কোন পির গেলে পা কাপার কথা বলছেন তবে তাদের ভিতরে আদব ছিলো তাই তারা কোন বিয়াদব করেনি। আর গুরুযি তো কোন ভুল কথা বলেন নাই। আর গুরুযি তো গুরুযি হয় সেই যার গুরুয় হোকনা কেন। কিন্তু আপনারা বিয়াদব কলিটি এতে কোন সন্দেহ নেই। কারণ শুনিছি যার গুরু মুর্শিদ নেই তার গুরু হচ্ছে শয়তান। কিন্তু হ্যা আমি এই গুরুযির মুরিদ নয়। কিন্তু আমার কাছে সব গুরুযি এক।
@@ayrenkhatun3828 দেখেন ভাই আপনি অনেক ভদ্রলোক তাই কাউকে বেয়াদব কোয়ালিটি বললেন পীরের কাছে মুরিদ হলে এ কথা বলতে পারতেন না পীরের কাছে মানুষ মুরিদ হয় নিজেকে চেনার জন্য আপনি কি জানেন এ কথা কত বড় কথা এটা যে অপরাধ জানেন পীরের কাছে মুরিদ হয় এ ধরনের কথা কেউ বললে সেগুলোকে হজম করা নিজেকে বিলীন করা আপনারা এর থেকেও খারাপ ভাষায় গালি দিবেন সেগুলোকে হজম করে ফেলা তারিনাম পীর মুরিদ ফকিরি ভালো থাকবেন।
বাংলাদেশর শ্রেষ্ঠ পীর সাহেব চেরাগে জান শরীফ কালান্দার ডাঃ বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান আল শূরেশ্বরী । আপনি শুধু শুধু গিবত গাইয়েছেন আপনার কাছ থেকে আমরা কি শিকব
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
অনেকে এ অনেক কিছু বল্লো দেখলাম শুনলাম। চাইলে অনেকেরে অনেক কিছু বলতে পারতাম। যাই হোক সবার উদ্দেশ্য একটা কথাই বলে যাই, অদবে অলী আওলিয়া❤), ( 👉আর বেয়াদবে শয়তান👈।
দয়াল বাবা বেনজির হক চিশতী নিজামী আপনার পাক চরণে ভক্তি রেখে বলছি, আপনি প্রথমেই খুব সুন্দর কথা বলেছেন আর তা হলো যার যার পীর তার তার কাছে সবার উপরে সর্বশ্রেষ্ঠ একদম ঠিক বলেছেন, আমি এই নাদান জাহান্নামের কীট আমার শুধু একটা কথা বলার ছিল আর সেই কথাটি হলো বাবা জাহাঙ্গীর চেরাগে জান শরীফ উপাধি স্বপ্নে পেয়েছেন এই কথাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, এটা বাবা জাহাঙ্গীর কোনদিন বলেন নাই এবং বাবার ভক্ত মুরিদ রাও কোনদিন বলেন নাই আজকে আপনার কাছে প্রথম শুনলাম স্বপ্নে পেয়েছেন, বেয়াদবি মাফ করবেন বিনয়ের সম্রাট এবং চেনা আগে জান শরীফ এই উপাধি গুলো বাবা জাহাঙ্গীর, উনার মুর্শিদ হতেই পেয়েছেন, বাবার পবিত্র জবানে শুনেছি , দয়াল বাবা জাহান🙏🙏🙏
আপনি যেভাবে কথা বলেন ঠিক আছে একটা পীরের কথা এভাবে থাকে না ঝিটকা বাবা দেওয়ান রশিদের কথা বললেন বাবা জিন্দা সার কথা বললেন তাদের বাড়ির কাছে আমার বাড়ি তারা মানুষের সাথে এভাবে ব্যবহার করে নাই যেভাবে আপনি ব্যবহার করতেছেন যার যার অলি তো তার তার তার কাছে কারো সাথে কারো তুলনা চলে না বুঝতে পারছেন আপনি বাবা জিন্দা শাহ বাবা আল্লাহর অলি তার স্থান তার কাছে বাবা দেওয়ান রশিদের স্থান আর
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
রুহ একটা নফস ও একটা প্রকাশ ঘটাইতে গিয়ে তা জাতে জাতে ভাগ হয় ৫ ভাগে ঠিক তেমনই নফস ও ভাগ হয় ৫ ভাগে। রুহ ছাড়া নফস কাজ করে কি ভাবে। এখন আপনি যদি বলেন রুহ একটি তাহলে নফসও একটি এটা যেমন ঠিক তেমনি আপনি যদি বলেন রুহ ৫টি নফসও ৫টি তাও ঠিক। ওয়াহেদ দর কাসারাত, কাসারাত দর ওয়াহেদ।
আমি আপনার,ওনেক ভিডিও দেখি, এই ভিডিও পুরাটাই দেকলাম,আপনি ঠান্ডা মাথায় কথায় কথায় পুরাটাই বাঁশ ঢুকাইয়া দিলেন বাবা জাহানগিরকে, আপনি বললেন বাবা জাহানগিরকে, কয়েকবার জর্ম নিতে হবে, আমি বলি বাবা জাহানগিরকে চিনতে হলে জানতে হলে বুঝতে চাইলে, আপনাকে লক্ষ জনম নিতে হবে, তখন দেকতে পাবেন,জাহাঙ্গীরের ভিতর বেনজির হক চিশতি বসে আসে, তখন মুখে কথা থাকবেনা,আপনার মুখে ওনেক ভালো কথা সুনি,সয়তান খাননাছ মরদুদ ইবলিশ, সে জে সিজদাতুল মুনতাহা পরজনতো থাকে, আপনার মহা মূল্য বান বাণী সুনে পরিস্কার বুঝা গেলো,লা মুকাম পৌঁছানো পরজনতো জিবরাইল, সহো দুই জন হয় দুই জন থাকা অবস্থায় ১কের) সাথে আপনার মিলন হয় নাই, জে গুরু সুফি পীর দাবি করে সে কি করে, দুই দেখা ছেরে দিবে সেই রববুল আলামিন জগত গুরু।
আসসালামু আলাইকুম, জয়গুরু আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগলো কিছুদিন আগে আমাদের এ দরবারে, অন্য দরবারের একজন মুরিদ। বাবা জান কে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলো। ভক্তের প্রশ্নের উত্তরে বাবা জান বললেন পীর না বদলিয়ে নীতি আদর্শ বদলান এটাই সবচেয়ে ভালো। আমি বাবা জানের দরবারের একজন ন্যূনতম গোলাম হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
বাবা জাহাঙ্গীর নিঃসন্দেহে কামেল গুরু আপনি উনার মুরিদ ওনাকে ভালোবাসেন ওনাকেই ধরে রাখেন ছাড়তে হবে না ভিতরের স্বভাব পরিবর্তনের চেষ্টা করেন সত্য পাবেন বর্তমান বেদম ওয়ার্সি উনার কাছ থেকে তালিম নিয়ে সাধনা করেন
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
গুরুর প্রতি যথাযত সন্মান প্রদর্শন পূর্বক ঃ আপনি রেগে গেছেন দয়াল একটু থামুন দয়াকরে ! আমি অতি সাধারন নগন্য এক ভক্ত আপনাদের ! আমি বুঝতে পরছিনা এখন কাকে ছেড়ে কাকে রাখি ? আমরা প্রত্যেক জন প্রত্যেকের প্রতি সহনশিল হই ! আপনার কোন বিষয় যা কিছু আপনি বলেন তাহা ভক্তগন বুঝেনা শুধু আপনিই বুঝেন , আশা করি ভক্তদের পুরাপুরি বুঝিয়ে বলবেন। আমায় দয়া করবেন ।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
বাবা জাহাঙ্গিরকে ছোট করার জন্য বলা নয় তাদের উদ্দেশ্যে বলা যারা বেয়াদবী করে এবং বাবা হাহাঙ্গিরের নাম ভাঙ্গায়। এলমে তাসাহুদ, এলমে সীনা লাভ করলে অন্তত বেয়াদবের সভাব থাকবেনা বলেই জানি।
এটা মিথ্যা কথা উনি রুহ সম্বন্ধে বলছেন যে রুহের কোন ভাগ হয় না নফসের ভাগ হয় ভিডিওটা উনার ভালো করে দেখবেন আমি কারো পক্ষে না আমি সত্যটা বললাম বাবা কারো মুখের কথা শুনে বিচার করবেন না ভিডিওটা নিজে দেখবেন তাহলে সত্য বুঝতে পারবেন মানুষ অনেক বানিয়ে বানিয়ে কথা বলে বাঁধার জন্য নিরুহু সম্পর্কে বলছেন নফস না আমি আপনাদের দুজনকেই সম্মান করি এবং ভিডিও দেখি আপনারা একসাথে বসে সমস্যাটা সমাধান করেন
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান, তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ, জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী, বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন, জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য। এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না, জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন, 'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি, কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি, পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি। পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,। কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি। উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
অহংকার নয় , তিনি আপনাদের বুঝাতে চাইছেন যে আপনাদের ভাষায় সমস্যা এটা ঠিক করেন। উনি কি বলতে চাচ্ছেন নূন্যতম জ্ঞান থাকলে বুঝতে পারতেন।@@MdRofikul-er6kl
@@MdRofikul-er6kl অহংকার কাদের বুঝা গেলো পরিষ্কার। আপনাদের আছে ১৬ আনা। আর আপনাদের পীর সাহেব কি হইছে না হইছে, আমাদের জানার বিন্দু মাত্র ইচ্ছে নাই। শুধু শুধু বাজে মন্তব্য থেকে বিরত থাকুন ধন্যবাদ।
বাবা জাহাঙ্গীর এর সাথে আপনার উঠা বসা চলাচল ছিল, সেই জন্য আপনাকে লক্ষ কোটি সালাম ও ভক্তি শ্রদ্ধা রইল। জাবের ভাইয়ের কথায় মনে কষ্ট পেয়েছেন তার জন্য আমরা দুখিত। বাবা জাহাঙ্গীর এর সাথে সঙ্গ করেছেন আপনি আমাদের গুরুতুল্য।
আপনারা দুই জনে এক সাথে বসে সমাধান দেন, নাহলে অহংকার,, আর,, হিংসা কি আমরা বুঝতে পারব না। আপনারা এক হন, কারা কারা আমার কথায় এক মত লাইক দিন
সহমত
বাবা জাহাঙ্গীরের তুলনা হয়না। একমাত্র বাবা জাহাঙ্গীরই বলছেন, জ্ঞানরাজ্যের শেষ কথাটি হলো "আমি জানিনা"।
জয় গুরু ভাই ঠিক বলেছেন ❤❤❤❤
জ্ঞান রাজ্যের শেষ কথাটি প্রকাশ করলেই তো সে নাস্তিক, আর প্রকাশ না করাতে সে আস্তিক। বিশ্বাস না হলে বিজ্ঞান পড়েন আর না হয় আরজ আলি মাতব্বরের বই পড়েন।
হুজুরযি যাহা কিছু বলেছে একদম সত্য কথা বলেছেন। তাঁরা হচ্ছে অল্প জ্ঞান অর্জন করে তাঁরা মনে করেন তাঁরা অনেক বড় কিছু হয়ে গেছে। এই জন্য বলা হয় অল্প বিদ্যা খুবই ভয়ংকর। হুজুরযি কে সালাম এবং তার কদমে ভক্তি আর শুকরিয়া জানাই সত্য প্রকাশ করার জন্য।
@@ayrenkhatun3828 অল্প বিদ্যা ভয়ানক যে মেসেজটা করছেন যে বাবা হুজুর আপনি যাহা কিছু বলতেছেন একদম ঠিক বলতাছেন আসলেই অল্পবিদ্যা ভয়ানক বেশি তো আপনার বিদ্যাটা হয়তো অল্প তাই আপনার কাছে বিষয়টা ভয়ানক প্রেমের রাজা তর্কে চলেনা প্রেমের রাজ্যে প্রেমে চলে
❤❤❤বাবা জাহাঙ্গীর কে ❤❤❤বুঝতে তকদির লাগে ❤❤❤❤গাইবানদা জেলা থেকে
আলী আলাই সালাম কি বুঝতে ও তকদির লাগে।❤ যেমন বেনুজির হক চিশতী নিজামি।❤কিশোরগঞ্জ কটিয়াদী থেকে বলছি। জয়গুরু❤
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
আমি আপনার কথা মানলাম কিন্তু বাবা জাহাঙ্গীর বোই লেখার আগে আপনার মুখেত রুহ আর নফসের কথা তো শুনি নাই ও এখন গোদী আর থাকছেনা জয় বাবা জাহাঙ্গীর
Nofs somporke guttopurno alochona koregesen munsur shah.
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
ধন্যবাদ বেনজির হক চিশতীকে ঝিটকা শরিফের শুভেচ্ছা রইল
😂মুরুব্বি আমরা আম পাবলিক, সবার ভিডিও দেখি।জাবের ভাইয়ের সাথে বাহাস বা ভিডিও কনফারেন্স করেন একদিন।।আমরা ও দেখি সবার ভুল ই ভেঙে যাবে।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
দুঃখজনক এক দরবারের লোক আরেক দরবারে বিরুদ্ধে কথা বলছে এটা খুবই দুঃখজনক
দয়াল কোন দরবার বা পির কে নিয়ে কথা বলে নাই। আসলে আমরা তার কোন কথার অর্থ বুঝি নাই। আমরা তার কথা শুনেছি কিন্তু তার উদ্দেশ্য বা অর্থ বুঝি নাই। তার কথা হচ্ছে সমস্ত ভক্তদেরকে নিয়ে। আমরা ভক্ত সমাজ যদি কোন পীর বা শায়েখকে নিয়ে কোন মন্তব্য করি তাহলে বুঝা যাবে আমরা আসলে ভক্তই হতে পারেনি। কারণ সমস্ত গুরু এক গুরুর কোন দুই নাই। আমার আচরণে যেন গুরুর বদনাম না হয়। গুরু এটাই শিক্ষা দিতে চেয়েছিলেন। আমরাযেন ভক্ত হয়ে গুরুবাদী হয়ে ৭৩ ফেরকার মত না হই তাহলে আমাদের এবং ৭৩ ফেরকার লোকের মধ্যে পার্থক্য কি?আমাদের উদ্দেশ্য এক রাস্তায় এক তাই আমরা সমস্ত মহামানবদের কে যেন সম্মান করি। আমরাও যাতে মানুষ হতে পারি ভক্ত হতে পারি এই শিক্ষা টাই দয়াল আমাদের কে দিয়েছেন। তিনি শুধু জাহাঙ্গীর বাবা জানের ভক্তদের কে উদ্দেশ্য করে কিছু বলে নাই। তিনি বলেছেন সমস্ত তরিকার মানুষদের বলেছেন তার ভক্তদের কেউ। দয়াল বলেছে পৃথিবীতে সমস্ত মহামানব এক তাদেরকে ও তোমরা সম্মান করবে এটাই আদবের লক্ষণ এটাই তরিকতবাদীদের লক্ষণ তোমাদের আচরণে যেন ভেসে ওঠে তোমরা ফ মানুষ ভিতরেও বাহিরে। এর বাহিরে যদি কেউ মহামানবদের নিয়ে কথা বলে তার তার ভিতর ইনসাফ নেই সে ভিতর বাহিরে মানুষ হতে পারে নাই। যদি কেউ তার স্বভাব পরিবর্তন না করতে পারে বা চেষ্টা না করে তাহলে তার বায়াত থাকে না। আমরা দয়ালের কথা থেকে শিক্ষা নিতে পারি। সে আমাকেই বলেছে?আমরা নিজ নিজ জায়গা থেকে সতর্ক থাকি যেন শয়তানের ধোঁকা থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করে মানুষ হতে পারি। গুরু শিক্ষাকে সমাজে তুলে ধরতে পারি আমার আচরণে। তাই আমি সবাইকে বলব দয়ালের কথা থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী দিনগুলো আমরা কোন মহামানবদের কে নিয়ে কোন বাজে মন্তব্য করবো না। কারণ সমস্ত মহামানব গন আল্লাহর বন্ধু । সবাইকে মুক্ত মনের মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ। যদি আমরা সবাই মানুষ হতে পারি তাহলে আমরা হব এক তাহলে আমরা হব হিজবুল্লাহ মানে আল্লাহর দল। জয় হোক পাক পাঞ্জাতন। নিপাত যাক ইয়াজীদ মুয়াবিয়ার দু চক্রান্ত।
বাংলার বাবা সমাজ আমিতো প্রভাব বিচতারে কতটা ভয়াংকর
এরা নিজেরাই একেকটা ধর্ম তাদেরকে বিচার করলে বুঝা যায়
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
আমি দেশের বাইরে থেকে আপনার ভিডিও দেখি আমার বাবার মতো আপনি ❤❤❤❤❤। একদমই ❤❤❤❤❤।।। অনেক অনেক আন্তরিক শ্রদ্ধা ❤❤❤❤❤❤।।।
@@labibaz27islam ধন্যবাদ ভাইজান, দয়ালের অশেষ কৃপা আপনার উপর বর্ষিত হোক।
জয় বাবা জাহাঙ্গীর, দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর।
জয় বাবা ডাক্তার জাহাঙ্গির🙏🙏🙏
❤❤ দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর
দয়াল আপনার রাঙ্গা কদমে ভক্তি পূর্ণ কদমবুচি রইলো,
আমি এনায়েত পুর দরবার শরীফের
খুব নগণ্য একজন মুরিদ,
গুরু আমার জানা মতে ৬টি লতিফা
৬ জায়গায় অবস্থান,
জয় গুরু।
বাবা জাহাঙ্গীরকে দেখলাম জীবনেও কোন একজন ছোটখাটো পীরকে নিয়ে সমালোচনা করিনা,
কিন্তু আপনাকে দেখলাম, ভক্ত দিয়ে গুরুর বিচার করা যায় না , ভক্তরা ভুল করবেই এটাই স্বাভাবিক, একজন বেয়াদব ভক্তকে নিয়ে আপনি এতক্ষণ মূল্যবান সময় নষ্ট না করলেও পারতেন , কারণ সব ভক্ত একরকম না, প্রত্যেকটা দরবারেই কিছু সংখ্যক লোক বা ভক্ত বেয়াদবি করেইএটাই স্বাভাবিক, সবাই যদি ফেরেশতা হয়ে যায় শয়তান কই থেকে আসলো,
আপনাকে মনেপ্রাণে ভালোবাসি কিন্তু বাবা জাহাঙ্গীরকে নিয়ে সমালোচনা করা আপনার উচিত হয় নাই বলে মনে করি, মতবাদের পার্থক্য থাকতেই পারে এটাই স্বাভাবিক সবার প্রেসক্রিপশন এক না , না হওয়াটাই স্বাভাবিক,
তার পরেও শ্রদ্ধাশীল আপনার প্রতি,
@@PfPolash ভাইজান আপনাদের কিছু গুরু ভাই কিছু বাজে কমেন্টস করেছে যা মেনে নেযার মতো না। এটা ভার্চুয়াল সেক্টর এটা ছড়াতে সময় লাগে না।
সার ভিতর বিনয় নাই, সামান্য কথা সইতে পারে না অহংকার ভরা, সে পীর সুফি হয় কি করে, দয়াল বাবা জাহানগির।
জয় গুরু দরদী ❤❤❤❤❤❤ ঠিক বলেছেন ❤❤❤❤
ভাই জান আপনার প্রতি আমার সালাম রইল। আসলে আমার বাবা জান হযরত খাজা কাজি বেনজির হক চিশতি নিজামির আলোচনা আপনি বুঝতে পারেন নি। বাবা জান এর আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারি, যে ভক্তের জন্য গুরু এর বদনাম হয় সে ভক্ত নামে কলংক তার কোন বায়াত থাকবে না। বাবা জান ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবকে ছোট করে কোন কথা বলেন নি। বাবা জান এর আলোচনায় বুঝাযায়, যে সব ভক্ত রা পির মুর্শিদ অলিআল্লাহ এর শানে বেদবি করে তারা যেন নিজেকে সঠিক পথে নিয়ে আসে। আমার মুর্শিদ চাঁদ এর শিক্ষা গুরুর কনো দুই হয় না। সব গুরুর মাঝেই এক পবিত্র সত্তা বিরাজমান। আমরা ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবকে একজন পির এর ন্যায় সম্মান করি। তার চরন এ আমার ভক্তি রইল। আমার কথা গুলোর ভুল তুটি আশা করি খোমার দৃষ্টিতে দেখবেন।।জয় গুরু জয় হক মানোবোতার।
বাবা জাহাঙ্গীরকে নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে জাবেরের বেয়াদবির জন্য। এ আলোচনা থেকে সকল দরবারের ভক্তগণ যেন ঠিক হয়ে যায়। এটা বুঝের বিষয় আমার দয়াল তো বাবা জাহাঙ্গীরের মর্যাদা নষ্ট করতে রাজি নই।
জী বাজান 🙏, আমি অধম আমার মহান মুর্শিধ শামীম আলী চিস্তিকে আলোচনা করতে দেখতে পাচ্ছি আপনার মুখ থেকে 🙏 প্রেমময় ভক্তি রইলো ❤️❤️❤️🙏🙏🙏। জয় মুর্শিধ ❤️❤️❤️🙏🙏🙏।
বাবা, আমি আপনাকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু, ভক্তি রেখে আমি বলতে চাই ডাঃ বাবা জাহাঙ্গীর কে উনার পীর ঐ সব টাইটেল দিয়েছিলেন, স্বপ্নে পাওয়া নয়। কোন ভক্তেকে দিয়ে উনার মূল্যায়ন হয়না নিশ্চয়। আমার কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন।বাবা জাহাঙ্গীর নিজেই বলতেন যার বিনয় নাই তার জন্য সুফিবাদ হারাম।
ভাইজান, বেয়াদবী নিবেন না মাফ করবেন, ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবকে অবশ্যই সম্মান করি, ওনি সম্মানের যোগ্য। কিন্তু ওনার অনেক ভক্তরা আছেন, সেই গুলো পুরো বেয়াদব, ওরা জাহাঙ্গীর সাহেবের প্রসংশা করতে করতে,অন্য পীরদেরকে পীরই মনে করে না,জাহাঙ্গীর সাহেবের ভক্তরা বর্তমানে ব্যবসায় আছে।।
😊
@@masudarrahman4558 @MdRofikul-er6kl ভাইজান আপনাদের গুরুভাই
saheebjaan8388 তিনিই তার কমেন্টসে বলেছেন আপনাদের মুর্শিদ তার এ উপাধি স্বপ্ন যোগে আপনাদের দাদা পীর সাহেবের কাছ থেকে পেয়েছেন এমনকি তিনি স্বপ্নে এলহামও পেয়েছেন। আর নয়তো বাবা জাহাঙ্গির সাহেব কয়টা উপাধি কি ভাবে পাইছে সেটা আমরা জানবো কি ভাবে?
আপনি তো নিজেই শিষ্যরে দোয়া বাদ দিয়ে আরেক জনের বদনাম করছেন
জাহাঙ্গীর বাবা জিন্দাবাদ
জয় বাবা কাজী জাবের, জয় বাবা জাহাঙ্গীর ঈমান আল সুরেশ্বরী
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
Kustiyar munsur shah chorone soto koti salam.
❤ জয় হোক আহলে বাইয়াতের জয় হোক হযরত খাজা শাহ্ মুনছুর আলী আল চিশতী নেজামী জয় গুরু, নওগাঁ থেকে
গুরু আপনার কথা বোঝার জন্য জ্ঞানের দরকার যা খুব কম লোকেরই আছে।❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
হক কথা প্রকাশের জন্য দরদীর পবিত্র কদম মোবারকে কদম বুচি রইলো।
দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর 💞💞💞বাবা জাহাঙ্গীর কে নিয়া কথা চলে না🙏🙏
বাবা জাহাঙ্গীরকে নিয়ে আমাদের কথা বলার ইচ্ছা নেই তার কিছু বেয়াদব ভক্তের বেয়াদবির কারণে আমরা কথা বলি
@@kalamebenjir বুঝতে পেরেছি দরদী🙏🙏
আমি বাবা জাহাঙ্গীরের মাঝেও বেনজির চাঁদ কে দেখি, আপনার মাঝে যারা বাবা জাহাঙ্গীর কে দেখেনা তারা এখনো গুরু চিনেনা
গুরু আপনার চরনে ভক্তি। রাজশাহী নওগাঁ থেকে। আমার তরিকা চিশতিয়া ও কালিয়া। আমার মুর্শিদ আজিজ চিশতি
বাবাজানের কদমতলে রইলো লক্ষকোটি প্রেমময় ভক্তি🙏🙏🙏🙏🙏
সূফী দার্শনিক জগত গুরু মাওলা উদ্দিন আহমেদ চিশতী (আঃ) জয়
জয় গুরু বাবা সদর চাঁন
বাবা জাহাঙ্গীর এর দরবারে বেনজির হক চিসতি সাহেব এর বেহুশে চৈতন্য দান ও অন্নান্য বই বিক্রি করে।
রুহ আর নফ্স এর পার্ক প্রথম একমাত্র বাবা জাহাঙ্গীর করে গেছে আর কেউ করে নাই
দরদী আপনারা হয়তো রুহ আর নফস সম্পর্কে আপনার গুরুর কাছে প্রথম শুনেছেন। কিন্তু চিশতীয়া কাদরীয়া তরিকায় তা যুগ যুগ ধরে অলি আউলিয়াগন এই রুহ নফসের দালিম শিক্ষা দিয়ে আসছেন। শিক্ষা দিচ্ছেন হয়তো আপনারা জানেন না বা শুনেন নাই। এ তালিম মাওলা আলি (আঃ) হতে সিনা ব সিনা চলে আসছে। যার যার গুরু তার কাছে সবচেয়ে বড় তবে এমন কিছু বলবেন না যা আপনাকে হাসির পাত্র বানাবে।
@@nayeemtareq8260 কোরআন থেকে দলিল দিয়ে নফস আর রুহ এর পার্থক্য করেছেন বা জাহাঙ্গীর
@@nayeemtareq8260 দরদী ইউটিউব থেকে শুনে আশুন বাবা জাহাঙ্গীর এর বক্তব্য, রুহ আর নফ্স এর পার্থক্য 🙏🙏🙏
@@MdRofikul-er6kl আপনার পীর কত কিছুই করলো ভাই, আপনাদের কাছ থেকে শুনলাম। কিন্তু আপনাদের পীরের কিছু মুরিদ আছে। যা অন্য পীরের সমালোচনা করে, ছোট্ট করে কথা বলে৷ আসলে এই ধরনের বেয়াদবি কি আপনাদের জাহাঙ্গীর সাহেব কি শিখিয়ে দিয়ে গিয়ে ছিলেন নাকি, একটু বলবেন।
@@MdRofikul-er6kl মাওলা আলী (আঃ) থেকে শুরু করে খাজা বাবা (রাঃ), খাজা বাবা (রাঃ) থেকে বর্তমান অলিগন কি কোরআন ছাড়াই রুহ, নফস এর তালিম যুগ যুগ ধরে দিয়ে আসছেন? ভাই সবার গুরুই সবার কাছে সেরা বা সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং এটাই ভক্তের বিশ্বাস হওয়া উচিৎ তাবে এমন কিছু বলা উচিৎ নয় যা গুরুকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে। মুর্শিদ আল্লাহর জাত তাঁর সম্পর্কে মন্তব্য নিশপ্রয়োজন তবে মনে রাখতে হবে যেন ভক্তের কারনে গুরুমনে কষ্ট না পান। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।
বাবাজানের পাক কদমে লাখো কোটি সালাম ও ভক্তি জানাই 🙏🙏🙏
এটা ঠিক কার ও সমালোচনা করা উচিত নয়,,,দেওয়ান রশিদ বলেছে রুহ পাঁচ ভাগ,, বাউল সমাট রশিদ সরকার সেই গান গেয়েছেন, রশিদ সরকার কে বলা হয় মারফতের খনি,,,
বাবা জাহাঙ্গীরের ❤মু রিদ ঠিক আছে ❤বুঝ
জয়গুরু- 🙏
আপনি ঠিক বলেছেন ধন্যবাদ 🙏🙏🙏
জয়গুরু আমি সুফিবাদকে অনেক ভালবাসি তরিকত ভালবাসি আমার বিবেকের মান দন্ডে আপনি একজন কামেল লোক হয়ে। এটা নিয়ে এত বেশি না বলাটাই ভালো ছিল। যে ভুল করে তার ভুল শোধরানোর জন্য নিজের ভুল হলে তার আর মান থাকে কি
যার যে পীর তার কাছে সে সবার বড় বলে জানতে হয়
জয় গুরু 🙏
জয় বাবা বেনজির চাঁন 🙏
জয় দয়াময় বাবা বেনজির চাঁদ 💞🙏💞
দয়াল আপনার মত বড় মাপের মহাপুরুষ ডাক্তার জাহাঙ্গীর ছিলনা আপনার আলোচনা এবং লেখা তার প্রমাণ দিয়ে গেছে বাংলাদেশের যত তরীকতপন্থী অগনি মানুষ এবং জ্ঞানী জন আছেন অতএব আপনার চরণে আমার মত পাপীদের হাজার ভক্তি নিবেদন করি ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
ভাই আপনি যে কথাটা বললেন এটা আপনার দয়ালরে জিগান সে কি বলে
বাবা জাহাঙ্গীর জ্ঞান চোর ছিলেন। উনার লেখা নকল। আমি পরে উনার লেখা হুবহু তথ্য পেয়েছি আদম ধর্মের আনোয়ার শাহের লেখার মধ্যে।
আপনার কথা খুব মিষ্টি ❤❤❤❤❤❤। খুব ভালোলাগে আপনার কথা।❤❤❤❤❤ শ্রেষ্ঠ ❤❤❤❤❤।।।
❤❤❤জয় গুরু ❤❤❤
জয় হোক আমার বেনু চান বাবার,
সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতি (আ:)
৫০০০ বছর পর পর একজন ডা: বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান আল সুরেশ্বরী আসে
ভাইজান,অবশ্যই ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবকে আমি সম্মান করি শ্রদ্ধা করি,আমি আপনার কাছে জানতে চাই, আপনি বলেছেন ৫০০০ বছর পর পর একজন ডাঃ জাহাঙ্গীর আসে, এই কথা কি জাহাঙ্গীর সাহেব বলেছেন? নাকি আপনারা নিজের ইচ্ছাকৃতভাবে বলছেন!!
@@jahirjahir182 ৫০০০ উল্লেখ করে বলে নাই কিন্তু বলে গেছেন এই পীর চলে গেলে আর পাবা না মানে ওনার মতো পাবো না,, আর ওনার মতো এতো কোরআন গবেষক খুব কমই দেখা যায়,,
@@jahirjahir182 আপনাদের পীর মিথ্যা কথা ছড়াচ্ছে,,, বাবা জাহাঙ্গীর জে ৫০ টা উপাধি পেয়েছে, এই গুলো সব বাস্তবে সপ্নে না
এটা কি বল্লেন ভাই মুর্শিদ কি কখনও ক্ষন্ডকালিন হয় নাকি? ৫০০০/১০০০০ তো ক্ষন্ড কালিন সময়, মুর্শিদ চিরন্তন স্বাসত কালের সে পরম সত্বা যা হিজাবে মোহাম্মদিকে ধারন করে ভক্তের মুক্তি দাতা হিসাবে যুগে যুগে বর্তমান।
ঈমান আল সুরেশ্বরী কথাটার অর্থ কি?
জয় গুরু 🙏🙏🙏🙏🙏 জয় গুরু
বাবা জাহাঙ্গীরের মুরিদ পৃথিবীর জন্য একটা বড় ধরনের এসেট যা পৃথিবীতে কেউ কোন অলি-আওলিয়া দিয়ে যান নাই সেটা হল বাবা বলতেন তোমার মুরিদও তুমি তোমার পীর তুমি পৃথিবীর ভিতরে কোন ওলী-আউলিয়া পীর এই কথা বলতে পারে নাই এবং বাবা জাহাঙ্গীর বলছেন আমার পীর ও আমি আমার মুরিদও আমি আপনাদের থেকে অনেক বড় বড় পীর সাহেব বাবা জাহাঙ্গীরের কাছে গেলে পা থরথর করে কাঁপে যা পৃথিবীর ভিতরে বিরল অতএব বাবা জাহাঙ্গীর কথার উপরে কেউ কথা বলতে পারে না অতএব বাবা জাহাঙ্গীরের মুরিদ বলা যাবে না শুধু মুরিদ বলে সমালোচনা করুন তাতে কোনো আপত্তি নাই মুরিদের জন্য বাবা জাহাঙ্গীরের সামান্যতম মানহানি হয় তা মেনে নিতে পারিনা পীরের উপর পির আছে কিন্তু বাবা জাহাঙ্গীরের উপরে কেউ নেই।
দেখেন ভাই, আপনার পীর আপনার কাছেই বড় পীর। আপনারা যদি বাজে মন্তব্য না করতেন। তাহলে আমাদের ও এই আলোচনা করা উদ্দেশ্য ছিলো নাহ্। কিছু লোক আছে ব্যাবহারে বংশের
পরিচয় দেয়।।। আলোচনা ভালো না লাগলে না দেখুক। বাজে মন্তব্য করে কেনো। এটা কোন ধরনের ব্যাবহার। একটু বলবেন।,, একজন পীর মূশীদ কে কি ভাবে, কিভাবে আকের গুরুর মুরিদ হয়ে গাঁজা খুর বলেন। এটা কেমন মুরিদ।। কোন গুরু ত এই শিক্ষা দেন নাই, যে মানুষের সাথে বেয়াদবি আচরণ করা। তাহলে ওদের মধ্যে কেনো এই ধরনের জগন্ন ব্যাবহার। বলেন ভাই।
কাউকে আঘাত করে কথা বলার শিক্ষা আমাদের গুরু দেন নাই।
দেখেন ভাই মুরিদ দেখে পীরের বিচার করা যাবে না মুরিদ যদি অপরাধী হয় বা কোন অন্যায় করে সেই অপরাধের ভার তার নিজেরই তাকে যদি কথার মাধ্যমে ভালো করতে পারেন ধন্যবাদ আর কিছু মুরিদ আছে বাবা জাহাঙ্গীরের নামের উপরে চলে আসলে সে সত্যি কারের মুরিদ নয়। আর বাবা জাহাঙ্গীরের মুরিদ হওয়া যায় না মুরিদ হয়ে যায়।
ভাই, ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেব একজন আল্লাহর অলী এটা ঠিক, কিন্তু আপনারা কিছু দালাল আছেন, জাহাঙ্গীর সাহেবের প্রসংশা করতে গিয়ে,অন্য পীরদেরকে সম্মান করাটা আপনাদের মধ্যে থাকে না, এগুলো কি ডাঃ জাহাঙ্গীর আপনাদের শিখিয়ে গেছেন?ডাঃ জাহাঙ্গীর সাহেবের বিষয় আমরা বেশি না জানি কম হলেও জানি, শুধু একটু বলি, জাহাঙ্গীর সাহেবের ইন্তেকাল নিয়ে যেই আলোচনাটা করেছেন সবুজ রহমানে,সেই ভিডিওটার কি উত্তর দিবেন আপনারা?
তর্ক বিতর্ক দিয়ে কখনো আল্লাহ রাসূল কে অর্জন করা যায় না কারণ বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে বহুদূর। শুনেন ডঃ জাহাঙ্গীর সায়েবের কাছে কোন পির গেলে পা কাপার কথা বলছেন তবে তাদের ভিতরে আদব ছিলো তাই তারা কোন বিয়াদব করেনি। আর গুরুযি তো কোন ভুল কথা বলেন নাই। আর গুরুযি তো গুরুযি হয় সেই যার গুরুয় হোকনা কেন। কিন্তু আপনারা বিয়াদব কলিটি এতে কোন সন্দেহ নেই। কারণ শুনিছি যার গুরু মুর্শিদ নেই তার গুরু হচ্ছে শয়তান। কিন্তু হ্যা আমি এই গুরুযির মুরিদ নয়। কিন্তু আমার কাছে সব গুরুযি এক।
@@ayrenkhatun3828 দেখেন ভাই আপনি অনেক ভদ্রলোক তাই কাউকে বেয়াদব কোয়ালিটি বললেন পীরের কাছে মুরিদ হলে এ কথা বলতে পারতেন না পীরের কাছে মানুষ মুরিদ হয় নিজেকে চেনার জন্য আপনি কি জানেন এ কথা কত বড় কথা এটা যে অপরাধ জানেন পীরের কাছে মুরিদ হয় এ ধরনের কথা কেউ বললে সেগুলোকে হজম করা নিজেকে বিলীন করা আপনারা এর থেকেও খারাপ ভাষায় গালি দিবেন সেগুলোকে হজম করে ফেলা তারিনাম পীর মুরিদ ফকিরি ভালো থাকবেন।
জয়গুরু জয়গুরু বাবাজী
বাংলাদেশর শ্রেষ্ঠ পীর সাহেব চেরাগে জান শরীফ কালান্দার ডাঃ বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান আল শূরেশ্বরী । আপনি শুধু শুধু গিবত গাইয়েছেন আপনার কাছ থেকে আমরা কি শিকব
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
শ্রদ্ধেয় জাহাঙ্গীর বাবার ভক্তের কারণে আপনার কি ভক্ত ছুটে গেছে
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
এর জন্যই বলি বাবা জাহাঙ্গীরের কথা বুঝতে গেলে শত শত জনম পাল্টে আসতে হয় বুঝতে পারছেন আপনি
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
আপনার লাগবেইতো কারন লাগার মতো কথা বলেই গিয়েছেন ওনার কিতাবে। দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর। কালাম।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
আমি দুঃখিত বুঝতে পারছেন এক দরবারে লোক আরেক দরবারের বদনাম করে এইটাই কি আপনার শিক্ষা আপনি নিজেই তো শিক্ষিত না কেয়ার কি শিখাবেন বলেন
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
অনেকে এ অনেক কিছু বল্লো দেখলাম শুনলাম। চাইলে অনেকেরে অনেক কিছু বলতে পারতাম। যাই হোক সবার উদ্দেশ্য একটা কথাই বলে যাই, অদবে অলী আওলিয়া❤), ( 👉আর বেয়াদবে শয়তান👈।
Amar baba jahanger
বাবা জাহাঙ্গীর অলি আউলিয়া দরবেশ বানায় তারা যদি বলে রুহু নফস কি তাহলে কিভাবে হবে।
দয়াল বাবা বেনজির হক চিশতী নিজামী আপনার পাক চরণে ভক্তি রেখে বলছি, আপনি প্রথমেই খুব সুন্দর কথা বলেছেন আর তা হলো যার যার পীর তার তার কাছে সবার উপরে সর্বশ্রেষ্ঠ একদম ঠিক বলেছেন, আমি এই নাদান জাহান্নামের কীট আমার শুধু একটা কথা বলার ছিল আর সেই কথাটি হলো বাবা জাহাঙ্গীর চেরাগে জান শরীফ উপাধি স্বপ্নে পেয়েছেন এই কথাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, এটা বাবা জাহাঙ্গীর কোনদিন বলেন নাই এবং বাবার ভক্ত মুরিদ রাও কোনদিন বলেন নাই আজকে আপনার কাছে প্রথম শুনলাম স্বপ্নে পেয়েছেন, বেয়াদবি মাফ করবেন বিনয়ের সম্রাট এবং চেনা আগে জান শরীফ এই উপাধি গুলো বাবা জাহাঙ্গীর, উনার মুর্শিদ হতেই পেয়েছেন, বাবার পবিত্র জবানে শুনেছি , দয়াল বাবা জাহান🙏🙏🙏
আপনি যেভাবে কথা বলেন ঠিক আছে একটা পীরের কথা এভাবে থাকে না ঝিটকা বাবা দেওয়ান রশিদের কথা বললেন বাবা জিন্দা সার কথা বললেন তাদের বাড়ির কাছে আমার বাড়ি তারা মানুষের সাথে এভাবে ব্যবহার করে নাই যেভাবে আপনি ব্যবহার করতেছেন যার যার অলি তো তার তার তার কাছে কারো সাথে কারো তুলনা চলে না বুঝতে পারছেন আপনি বাবা জিন্দা শাহ বাবা আল্লাহর অলি তার স্থান তার কাছে বাবা দেওয়ান রশিদের স্থান আর
জিন্দা শাহ বাবা দেওয়ান রশিদের বাড়ির কাছে বাড়ি তারা মানুষের সাথে বিনয় করে কথা বলছি আপনার মত বলে নাই
আপনি মানুষকে নিশ্চয় করে কথা বলেন একটা পীরের বক্তব্য এরকম থাকে না
বাড়ির কাছে বলতে মাজারের কাছে
বাবা জাহাঙ্গীর এর দর্শন পীরদের বারটা বাজায় দিচ্ছে বুঝতে পারছি 😅
100%
পীরদের ১২টা বাজায় কেমনে, আপনাদের কিছু গুরু ভাই আপনার মুর্শিদের বারটা বাজানোর জন্য যথেষ্ট।
জয় গুরু ভাই ঠিক বলেছেন ❤❤❤ বারোটা বেজে তোরোটাই জুলবে।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
Joy guru baba Jan apnar chorone vokti roilo
এত ভালো লাগে ❤❤❤❤❤
আরেকটা কথা বলছি যিনি আপনার সাথে বেয়াদবি করে কমেন্ট করেছেন, সেটার শাস্তি অবশ্যই সে পাবে
ইয়া মুর্শিদ 🙏
জয় হোক আমার মুরশিদ বাবা বেনজির
18:20 ❤
🙏🙏🙏🙏🙏
বাবা। আপুনি। হক। কথা। বলছেন
জয় গুরু জয় হুউক আপনার
তবে আমাদের চিশতিয়া তরিকার সব কিছু মূল। চিশতিয়া কাদিয়া তরিকা ব্যতীত -বাকি সব 😂😂
বাজান আমার পারের কান্ডারী
জয় হোক আমার বাজান বেনু চাঁন
নফ্স এর ভাগ আছে কিন্তু রুহ এর ভাগ নেই
রুহ ছাড়া নফসের প্রকাশ নাই যদিও রুহ একটা তবে নফসের প্রকাশ ঘটাইতে গিয়ে পাঁচ ভাগে বিভক্ত হয়
@@kalamebenjir কিন্তু বাবা জাহাঙ্গীর এর দর্শনে তো এটা পায় না, নফস সবার আছে কিন্তু রুহ সবাই নেই রুহ ফুকে দেওয়া হয় রুহ নাজিল করা হয়
রুহ একটা নফস ও একটা প্রকাশ ঘটাইতে গিয়ে তা জাতে জাতে ভাগ হয় ৫ ভাগে ঠিক তেমনই নফস ও ভাগ হয় ৫ ভাগে। রুহ ছাড়া নফস কাজ করে কি ভাবে। এখন আপনি যদি বলেন রুহ একটি তাহলে নফসও একটি এটা যেমন ঠিক তেমনি আপনি যদি বলেন রুহ ৫টি নফসও ৫টি তাও ঠিক। ওয়াহেদ দর কাসারাত, কাসারাত দর ওয়াহেদ।
আমি আপনার,ওনেক
ভিডিও দেখি, এই ভিডিও পুরাটাই দেকলাম,আপনি ঠান্ডা মাথায় কথায় কথায় পুরাটাই বাঁশ ঢুকাইয়া দিলেন বাবা জাহানগিরকে, আপনি বললেন বাবা জাহানগিরকে, কয়েকবার জর্ম নিতে হবে, আমি বলি বাবা জাহানগিরকে চিনতে হলে জানতে হলে বুঝতে চাইলে, আপনাকে লক্ষ জনম নিতে হবে, তখন দেকতে পাবেন,জাহাঙ্গীরের ভিতর বেনজির হক চিশতি বসে আসে, তখন মুখে কথা থাকবেনা,আপনার মুখে ওনেক ভালো কথা সুনি,সয়তান খাননাছ মরদুদ ইবলিশ, সে জে সিজদাতুল মুনতাহা পরজনতো থাকে, আপনার মহা মূল্য বান বাণী সুনে পরিস্কার বুঝা গেলো,লা মুকাম পৌঁছানো পরজনতো জিবরাইল, সহো দুই জন হয় দুই জন থাকা অবস্থায় ১কের) সাথে আপনার মিলন হয় নাই, জে গুরু সুফি পীর দাবি করে সে কি করে, দুই দেখা ছেরে দিবে সেই রববুল আলামিন জগত গুরু।
আসসালামু আলাইকুম, জয়গুরু আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগলো কিছুদিন আগে আমাদের এ দরবারে, অন্য দরবারের একজন মুরিদ। বাবা জান কে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলো। ভক্তের প্রশ্নের উত্তরে বাবা জান বললেন পীর না বদলিয়ে নীতি আদর্শ বদলান এটাই সবচেয়ে ভালো। আমি বাবা জানের দরবারের একজন ন্যূনতম গোলাম হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
মহা মূল্য বান পরামর্শ দেওয়ার জন্য, অসংখ্য ধন্যবাদ, জয় গুরু।
বাবা জাহাঙ্গীর নিঃসন্দেহে কামেল গুরু আপনি উনার মুরিদ ওনাকে ভালোবাসেন ওনাকেই ধরে রাখেন ছাড়তে হবে না ভিতরের স্বভাব পরিবর্তনের চেষ্টা করেন সত্য পাবেন বর্তমান বেদম ওয়ার্সি উনার কাছ থেকে তালিম নিয়ে সাধনা করেন
দয়াল মুরশিদ সহায় হোক।
জয়গুরু
❤❤❤❤❤
দয়াল বয়স কম খমা করে দেন।
জয় বাবা দেওয়ানবাগির জয়।
জয় কুদরত এ খোদার জয়।
জয় নুরে মোহাম্মদীর জয়।
জয় মোহাম্মদী ইস্লামের জয়। 24:48
Apnake je gajakhur bolche tar porichoyta jodi ektu bolten🙏joy guru
ধন্যবাদ, যারা প্রকৃত সত্য জানেনা, তাদের সত্যকে গাজাখুরী মনে করাটা স্বাভাবিক।
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
সঠিক কথা
Thik thik ❤❤❤❤❤akdom thik❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
দয়াল বাবা 🙏
❤❤❤❤❤❤ jay jagat guru
বাবা তুমি তো এখনো পরিবর্তন হইতে পারো নাই তুমি
গুরুর প্রতি যথাযত সন্মান প্রদর্শন পূর্বক ঃ আপনি রেগে গেছেন দয়াল একটু থামুন দয়াকরে ! আমি অতি সাধারন নগন্য এক ভক্ত আপনাদের ! আমি বুঝতে পরছিনা এখন কাকে ছেড়ে কাকে রাখি ? আমরা প্রত্যেক জন প্রত্যেকের প্রতি সহনশিল হই ! আপনার কোন বিষয় যা কিছু আপনি বলেন তাহা ভক্তগন বুঝেনা শুধু আপনিই বুঝেন , আশা করি ভক্তদের পুরাপুরি বুঝিয়ে বলবেন। আমায় দয়া করবেন ।
এ রাগ সংশোধন মূলক প্রতিহিংসা মুলক নয়। তাদেরকে সংশোধন করার জন্যই আমার মহান মুর্শিদ এরূপ রাগ করেছেন।
❤❤❤❤❤❤❤❤
আপনার মাঝেও তো রাগ আছে! তাইলে আপনি কিভাবে ভালো হলেন?
পীরের জালালি ও জামালি নজর সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবেন, তাহলেই বুঝতে পারবেন।।
কেউ অন্যায় করলে, আর এই অন্যায় এর প্রতিবাদ করলে। এতে কেউ খারাপ হয়ে যায় নাহ্। ,
জালালি নজর বলার বিষয় কি??
বাবা জাহাঙ্গীর যদি সহায় থাকে আমরাও রেডি আছি তার বিরুদ্ধে পেশাব আপনি ভালো হন
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
বাবা সাড়া জিবনের জন্য নয়।
সন্তান ও বাবা হতে হয়
জনাব আপনার কথায়, বাবা জাহাঙ্গীর, আপনার বয়সে বড় তারপরও আপনি বারবার ওনার নামটা বেয়াদবের মতো নিচ্ছেন 😂 আপনি নিজেও ঐ তাদের ই মতো 😢
Right
নাবালিকা বুঝবো কি প্রেমের জ্বালা
💚
🌹🌹🙏🌹🌹
ভিডিওর সাউন্ড কোয়ালিটি খুব বাজে।
আপনাকে অনেকস সাধু বাদ জানাই
একজন মরিদ যদি অন্য একজন গুরুর সমালোচনা করে সে আবার মুরিদ হয় কি করে?
কাউকে ছোট করা যাবে না এটা চিরসত্য কথা তবে আপনার মেজাজটা একটু করা হয়েছে ভেবে দেখুন
বাবা জাহাঙ্গিরকে ছোট করার জন্য বলা নয় তাদের উদ্দেশ্যে বলা যারা বেয়াদবী করে এবং বাবা হাহাঙ্গিরের নাম ভাঙ্গায়। এলমে তাসাহুদ, এলমে সীনা লাভ করলে অন্তত বেয়াদবের সভাব থাকবেনা বলেই জানি।
জ্ঞানে হয় অলী আওলিয়া।
যদি জ্ঞান থাকে। কোনটা রাগ, আর কোনটা অনুরাগ। বুঝতে পারবেন।
কেউ যদি বাজে মন্তব্য করে তবে তার সাথে একটু রেগেই কথা বলতে হয়, তবে এরাগ সংশোধন মূলক প্রতিহিংসা মূলক নয়। না বুঝলে জানার জন্য প্রশ্ন করা যেতে পারে প্রয়োজনে সরাসরি কথা বলা যেতে পারে কিন্তু নিজেকে জাহির করার জন্য অন্যকে অপমান মূলক মন্তব্য অবান্ছনীয় যা বেয়াদবির সামিল।
আপনাকে কে বলছে ডাঃ জাহাঙ্গীর এর মুরিদের জন্য আলোচনা করতেন?
এটা মিথ্যা কথা উনি রুহ সম্বন্ধে বলছেন যে রুহের কোন ভাগ হয় না নফসের ভাগ হয় ভিডিওটা উনার ভালো করে দেখবেন আমি কারো পক্ষে না আমি সত্যটা বললাম বাবা কারো মুখের কথা শুনে বিচার করবেন না ভিডিওটা নিজে দেখবেন তাহলে সত্য বুঝতে পারবেন মানুষ অনেক বানিয়ে বানিয়ে কথা বলে বাঁধার জন্য নিরুহু সম্পর্কে বলছেন নফস না আমি আপনাদের দুজনকেই সম্মান করি এবং ভিডিও দেখি আপনারা একসাথে বসে সমস্যাটা সমাধান করেন
কোরআন হাদিস পড়াশুনা হলো কেবল নাড়াচাড়া,হলো না তার মর্ম জানা কিসে পাবেন সমাধান,
তাই বাবা লালন বলেছেন কোন হরফের কিভেদ আছে নেহাজ করে জানতে হয় পরে ভূত হসনা মনরায়, তাই বলছি,বাবা জাবের সাহেব বৃথা পান্ডিত্ব ছেড়ে একজন জ্ঞানীর কাছে চিনুন আহলে বাইয়্যেত কি? পাবেন কোরআন যা শ্রবণযোগ্য ও মর্মাথ,
জাঁত আহদিয়াত শুন্য অবস্থায় বিদ্যমান ছিল সেই শুন্যকার জাত রূহ রূপে প্রকাশ সেই রূহ অজুদে যখন ক্রিয়াশিল হয় তখন তাঁকে নফস বলে (নফসে রাহমানি বা অহেদ) অর্থাৎ রূহের স্বভাবকেই নফস বলে,রূহ যখন জাতে জাতে ভিন্ন ভিন্ন গুণ প্রকাশ করে বলেই ভিন্ন ভিন্ন নামে প্রকাশ, রূহ নফস এর রহস্য তখনই জানা যাবে 'তানাজ্জুলাত - ই - খামছা ' রহস্য বা কালেমা ও খামছা আনাছের তালিমে, কালেমার তালিম (ভেদ রহস্য) আপনাদের সম্পূর্ণ নাগালের বাইরে বিধায় পাগলের প্রলাপ বকছেন, জাবের সাহেব আপনাদের মুজাদ্দেদিয়া (মোল্লা মার্কা) তরিকার দর্শন আর চিশতিয়া কাদেরীয়ার দর্শন এক না আপনারা ওয়াহদাতুশ শহুদ মতবাদে বিশ্বাসি আর আমরা ওয়াহদাতুল অজুদে বিশ্বাসী,
বাবা জাবের সাহেব আপনাকে বলছি ময়না,টিয়ার মতো মুখস্থ কালেমা না পড়ে কালেমাকে তাহকিক করে একটু দেখে চিনতে চেষ্টা করুন তখন রুহ এবং নফসের পরিচয় জানতে পারবেন,
জাবের সাহেব আপনারা বলছেন বেহুশের চৈতন্যদান কিতাবের মধ্যে ভুল আছে ভুল থাকতেই পারে তা অস্বীকার করব না ভুল থাকলে সংশোধন করে নিব,আপনাদের কাছে প্রায় পোনরো শোলো বছর পর্যন্ত কোথায় যানতে চাইছি কি কি ভুল আছে কই আজ পর্যন্ত আপনাদের তফিকে কুলাইলো না ভুল গুলো দেখানোর জন্য।
এতক্ষণধরে বকবক করলে কই একটিবারও তো বললেন না বেহুশের চৈতন্য দানে কি কি ভুল আছে সে বিষয়ে তো কোন কথাই বললেন না,
জাবের সাহেব আপনি একটু এই বিষয় আলোচনা করবেন,
'তানাজ্জুলাত - ই- খামছা' এর বাস্তবতা কি,
কালেমার তনজিয়া এবং তসবিয়া। এর বাস্তবতা কি,
পাক পাঞ্জাতনের আসমানী অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের নবুয়তের অবস্থার নাম কি।
পাক পাঞ্জাতনের বেলায়েতের অবস্থার নাম কি,।
কুন্তু কানজিয়ান। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
উনজিনাল কুরআনুল। এই হাদিসের বাস্তবতা কি।
কাজি জাবের আল জাহাঙ্গীর এর সাথে বসলে বুঝতে পারবেন ওনার পীর কে নিয়ে এই বাজে আলোচনা করার জন্য
আপনাদের ভিতর থেকে এখনো অহংকার যাইনি।
@@MdManik-dm6sd আপনার পীর সাহেব এর এতো অহংকার কেনো
অহংকার নয় , তিনি আপনাদের বুঝাতে চাইছেন যে আপনাদের ভাষায় সমস্যা এটা ঠিক করেন। উনি কি বলতে চাচ্ছেন নূন্যতম জ্ঞান থাকলে বুঝতে পারতেন।@@MdRofikul-er6kl
@@MdRofikul-er6kl অহংকার কাদের বুঝা গেলো পরিষ্কার। আপনাদের আছে ১৬ আনা। আর আপনাদের পীর সাহেব কি হইছে না হইছে, আমাদের জানার বিন্দু মাত্র ইচ্ছে নাই। শুধু শুধু বাজে মন্তব্য থেকে বিরত থাকুন ধন্যবাদ।
গ্রন্থ্যগত বিদ্যা আর পর হস্ত ধন, নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন। কথাটার মানে বুঝেন??
Ji oy Quran Ami dhksi....tumi o dhko nai..bhi...coz tumi o amitto neye asen😢