আলহামদুলিল্লাহ, অজানা বিষয়গুলো হুজুরের মাধ্যমে জানতে পারছি কোরআন থেকে। আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুন আমীন। কিছু লোক হাদিসের উপর নির্ভরশীল হয়ে রয়েছে, তারা কোরআনের কথা শুনলে হুজুরের বিরোধিতা করে।
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ প্রিয় হুজুর অধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক সাহেব। মহাগ্রন্থ আল্লাহর বাণী পবিত্র কোরআন থেকে যে তাফসীর গুলো করছেন এদেশের অধিকাংশ মানুষ তা বুঝেও না বুঝার ভান করছে মহান আল্লাহ প্রত্যেক মুসলিমকে হুজুরের তাফসীর শোনার জ্ঞান অর্জন করার তৌফিক দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ, হুজুরের মাধ্যমে পবিত্র কোরআন এর তাফছির শুনে ইসলামের অনেক অজানা সঠিক বিষয় গুলি জানতে পারছি, আলহামদুলিল্লাহ, কোরআন ও হাদিস এর আলোকে সকল হুজুর কে এভাবে তাফসিরে ওয়াজ, মসজিদে ও মাহফিলে করার জন্য অনুরোধ করছি। আমিন
মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন
আলহামদুলিল্লাহ || আপনাদের সকলের ভালোবাসায় আমরা এখন 1060+ সদস্যের পরিবার || আল্লাহ তা'য়ালার রহমত এবং আপনাদের সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই || ইনশাআল্লাহ।।।
আমার মতে আল্লাহ যদি বিচার ব্যবস্থা রেখে থাকে, তাহলে কেন আজাব হবে আমার মাথায় কিছুতেই আসেনা আপনি সত্য কথাই বলেছেন হুজুর কথায় বলেছেন ইনজিল এবং সিজিলে রাখা হবে। এতে করে কোন বিমত পোষণ করা যাবে না আপনি সত্য কথা এবং সত্তর বাণী চালিয়ে যান এবং চালিয়ে যাও। আল্লাহ চাইলে আপনার সঙ্গে একদিন দেখা হবে আল্লাহ চাইলে।
কোরআনের আয়াত সমূহ অস্বীকার করলে ঈমান থাকবে না। কোন হাদিস অস্বীকার করলে ঈমান থাকবে কি?। মহান আল্লাহ পাকের কুদরতকে অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই। কারণ যে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন তিনি কিভাবে তার কাছ থেকে হিসাব নিবেন সে সমন্ধে আল্লাহই ভাল জানেন।
সহিহ হাদিস না মানলে আমাদের নবীকে মানা হবে না, কোরআনে আদেশ করেন অনেক আয়াতে বলেছেন নামাজ পড়েন ,কিন্তু কিবাবে পরবেন এটা উল্লেক নেই ,তবে হাদিস দেখতে হবে,কোরআনের ব্যাখ্যাসরুপ হচ্ছে হাদিস,,,,আল্লাহ সবাইকে বোঝার তাওফিক দিন আমিন....
হযরত বারা বিন আযেব রাঃ থেকে বর্ণিত এক দীর্ঘ হাদীসে কবরে সঠিক উত্তরদাতার ক্ষেত্রে বর্ণনা এসেছঃ فَأَفْرِشُوهُ مِنَ الْجَنَّةِ، وَافْتَحُوا لَهُ بَابًا إِلَى الْجَنَّةِ، وَأَلْبِسُوهُ مِنَ الْجَنَّةِ তার জন্য জান্নাতের বিছানা বিছিয়ে দাও। তার জন্য জান্নাতের দিকে দরজা খুলে দাও। তাকে জান্নাতের পোশাক পরিধান করাও। [সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪৭৫৩, মুস্তাদরাক আলাস সহীহাইন, হাদীস নং-১০৭, শুয়াবুল ঈমান লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৩৯০] وَمِن وَرَائِهِم بَرْزَخٌ إِلَىٰ يَوْمِ يُبْعَثُونَ [٢٣:١٠٠] তাদের সামনে বরযখ তথা পর্দা আছে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত। [সূরা মুমিনূন-১০০] عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِذَا قُبِرَ الْمَيِّتُ، أَوْ قَالَ: أَحَدُكُمْ، أَتَاهُ مَلَكَانِ أَسْوَدَانِ أَزْرَقَانِ، يُقَالُ لأَحَدِهِمَا: الْمُنْكَرُ، وَلِلآخَرِ: النَّكِيرُ، فَيَقُولاَنِ: مَا كُنْتَ تَقُولُ فِي هَذَا الرَّجُلِ؟ فَيَقُولُ: مَا كَانَ يَقُولُ: هُوَ عَبْدُ اللهِ وَرَسُولُهُ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ، فَيَقُولاَنِ: قَدْ كُنَّا نَعْلَمُ أَنَّكَ تَقُولُ هَذَا، ثُمَّ يُفْسَحُ لَهُ فِي قَبْرِهِ سَبْعُونَ ذِرَاعًا فِي سَبْعِينَ، ثُمَّ يُنَوَّرُ لَهُ فِيهِ، ثُمَّ يُقَالُ لَهُ، نَمْ، فَيَقُولُ: أَرْجِعُ إِلَى أَهْلِي فَأُخْبِرُهُمْ، فَيَقُولاَنِ: نَمْ كَنَوْمَةِ العَرُوسِ الَّذِي لاَ يُوقِظُهُ إِلاَّ أَحَبُّ أَهْلِهِ إِلَيْهِ، حَتَّى يَبْعَثَهُ اللَّهُ مِنْ مَضْجَعِهِ ذَلِكَ، وَإِنْ كَانَ مُنَافِقًا قَالَ: سَمِعْتُ النَّاسَ يَقُولُونَ، فَقُلْتُ مِثْلَهُ، لاَ أَدْرِي، فَيَقُولاَنِ: قَدْ كُنَّا نَعْلَمُ أَنَّكَ تَقُولُ ذَلِكَ، فَيُقَالُ لِلأَرْضِ: التَئِمِي عَلَيْهِ، فَتَلْتَئِمُ عَلَيْهِ، فَتَخْتَلِفُ فِيهَا أَضْلاَعُهُ، فَلاَ يَزَالُ فِيهَا مُعَذَّبًا حَتَّى يَبْعَثَهُ اللَّهُ مِنْ مَضْجَعِهِ ذَلِكَ আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মৃত লোককে বা তোমাদের কাউকে যখন কবরের মধ্যে রাখা হয় তখন কালো বর্ণের এবং নীল চোখ বিশিষ্ট দু’জন ফেরেশতা আসেন তার নিকট। তাদের মধ্যে একজনকে মুনকার এবং অন্যজনকে নাকীর বলা হয়। তারা উভয়ে (মৃত ব্যক্তিকে) প্রশ্ন করেনঃ তুমি এ ব্যক্তির (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের) প্রসঙ্গে কি বলতে? মৃত ব্যক্তিটি (যদি মুমিন হয় তাহলে) পূর্বে যা বলত তাই বলবেঃ তিনি আল্লাহর বান্দা ও তার রাসূল। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত আর কোন মাবূদ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বান্দা ও রাসূল। তারা উভয়ে তখন বলবেন, আমরা তো জানতাম তুমি একথাই বলবে। তারপর সে ব্যক্তির কবর দৈর্ঘ্য-প্রস্থে সত্তর গজ করে প্রশস্ত করা হবে এবং তার জন্য এখানে আলোর ব্যবস্থা করা হবে। তারপর সে লোককে বলা হবে, তুমি ঘুমিয়ে থাক। তখন সে বলবে, আমার পরিবার-পরিজনকে সুসংবাদ দেওয়ার জন্য আমি তাদের নিকট ফিরে যেতে চাই। তারা উভয়ে বলবেন, বাসর ঘরের বরের মত তুমি এখানে এমন গভীর ঘুম দাও, যাকে তার পরিবারের সবচাইতে প্রিয়জন ব্যতিত আর কোন ব্যক্তি জাগিয়ে তুলতে পারে না। অবশেষে আল্লাহ তা’আলা কিয়ামাতের দিন তাকে তার বিছানা হতে জাগিয়ে তুলবেন। মৃত লোকটি যদি মুনাফিক হয় তাহলে (প্রশ্নের উত্তরে) বলবে, তার প্রসঙ্গে লোকেরা একটা কথা বলত আমিও তাই বলতাম। এর বেশি কিছুই আমি জানি না। ফেরেশতা দু’জন তখন বলবেন, আমরা জানতাম, এ কথাই তুমি বলবে। তারপর যমীনকে বলা হবে, একে চাপ দাও। সে লোককে এমন শক্ত করে যমীন চাপা দেবে যে, তার পাজরের হাড়গুলো পরস্পরের মাঝে ঢুকে পরবে। (কিয়ামাতের দিন) আল্লাহ তাকে তার এ বিছানা হতে উঠানো পর্যন্ত সে লোক এভাবেই আযাব পেতে থাকবে। [জামে তিরমিজী, হাদীস নং-১০৭১]
হুজুর, আপনার কথাগুলো সুন্দর এবং সঠিক বিষয়টা তুলে ধরার চেষ্টা করেন কিন্তু আপনি যতই চেষ্টা করেন না কেন কুরআনের বক্তব্যের বাইরে তো বের হতে পারছেন না- ঐ একই, হয় হা-ডু-ডু নয়তো কাবাডি! এই যে বললেন আল্লার ওপর বিশ্বাস রাখতে, মনে করুন যুদ্ধের ব্যপারেই, তা'হলে আবার কেন বলছেন যদি আল্লাহ্ ইচ্ছা করে, বা যদি তিনি চান তবে তাদেরকে জিতিয়ে দিতে পারেন? যদি আল্লাহ্ না চান বা তারা না জেতে তা'হলে আল্লার ওপর বিশ্বাস রেখে লাভ কি হলো? ঠিক যেভাবে নবী বা আল্লার বাহিনী কিছু যুদ্ধে হেরেছে- কি অবাক কান্ড! আল্লাহ্ কি নিজেই নিজের বাহিনীকে হারিয়ে দিচ্ছে না- এটা কি বিশ্বাসঘাতকতা নয়? এটা কি ভন্ডামি নয়? নাকি হেরে গেলে তখন নিজের দোষ খুঁজে বের করতে হবে? তা'ই যদি হয় তবে আল্লাহরওপর ভরসা করে কেন যুদ্ধে যেতে হবে? নিজের সামর্থ অনুয়য়ী শক্তি সঞ্চয় করে যুদ্ধে যাবো - হারলাম বা জিতলাম সেটা নিজের ক্ষমতা বা যোগ্যতা বলে বিবেচনা করবো। তাতে অন্ততঃ কোন ভন্ডামি নেই, কারো বিশ্বাসঘাতকতা নেই।
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,,
হে আল্লাহ মওলানা মুজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়বা দান করুন,,,
এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন ,,,
চমতকার শিক্ষামুলক আলোচনা, কুরআনে কোন সন্দেহের অবকাশ নাই।
আলহামদুলিল্লাহ, অজানা বিষয়গুলো হুজুরের মাধ্যমে জানতে পারছি কোরআন থেকে। আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুন আমীন। কিছু লোক হাদিসের উপর নির্ভরশীল হয়ে রয়েছে, তারা কোরআনের কথা শুনলে হুজুরের বিরোধিতা করে।
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ হাইয়া কাল্লাহ,
Alhamdulillah আমি মনে করি হুজুরের কথাগুলো ছড়িয়ে দেওয়া দরকার
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ প্রিয় হুজুর অধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক সাহেব। মহাগ্রন্থ আল্লাহর বাণী পবিত্র কোরআন থেকে যে তাফসীর গুলো করছেন এদেশের অধিকাংশ মানুষ তা বুঝেও না বুঝার ভান করছে মহান আল্লাহ প্রত্যেক মুসলিমকে হুজুরের তাফসীর শোনার জ্ঞান অর্জন করার তৌফিক দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ, সবাইকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ সেবাপাটির আলোচনা শুনার জন্য। একদম ক্লিয়ার কুরআনের আলোচনা ।
আপনি আল্লার কাছ থেকে আমাদের জন্য রহমত,,
আলহামদুলিল্লাহ্
হুজুর আপনাকে ভালোবাসি ভাল মানুষের বিপদ বেশী
জাযাকাল্লাহ্ খাইরান ❤️ 🇮🇹
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ হুজুরকে সুস্থ ও দীর্ঘায়ু দান করুন আমিন ।
হুজুর,আসসালামু আলাইকুম। আপনার ওয়াজ সমূহ শুনে এখন থেকে আর অন্য কোন হুজুরের ওয়াজ শুনতে ভাল লাগেনা।আল্লাহ আপনার হায়াত যেন বাড়াইয়া দেন।
🎉😂
আলহামদুলিল্লাহ, হুজুরের মাধ্যমে পবিত্র কোরআন এর তাফছির শুনে ইসলামের অনেক অজানা সঠিক বিষয় গুলি জানতে পারছি, আলহামদুলিল্লাহ, কোরআন ও হাদিস এর আলোকে সকল হুজুর কে এভাবে তাফসিরে ওয়াজ, মসজিদে ও মাহফিলে করার জন্য অনুরোধ করছি। আমিন
Absolutely right..... ❤❤❤❤❤
আচ্ছালামু-আলাইকুম,
আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে দোয়া করি, তিনি যেন আপনাকে কুরআনের তাফসির লেখাটা শেষ করার তৌফিক দান করেন। আমিন
হে আল্লাহ্ সত্যি কথা বলার জন্য হায়াত বাড়িয়ে দিন।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ্ খাইরান
Amin
হুজুরের সাথে আজ কথা হলো ফোনে একদম সাদা মনের মানুষ। ❤️
ভাই হুজুরের নামবার টাকা কি দেওয়া যাবে।
Assalamualaikum hujur alhamdulillah ❤
মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন
আলহামদুলিল্লাহ || আপনাদের সকলের ভালোবাসায় আমরা এখন 1060+ সদস্যের পরিবার || আল্লাহ তা'য়ালার রহমত এবং আপনাদের সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই || ইনশাআল্লাহ।।।
Masallah Alhumdhulillah thanks a lot for your islamic voice
Alhamdulliah/subhanallah/amin.
Alhamdulillah
Masallah
আমার মতে আল্লাহ যদি বিচার ব্যবস্থা রেখে থাকে, তাহলে কেন আজাব হবে আমার মাথায় কিছুতেই আসেনা আপনি সত্য কথাই বলেছেন হুজুর কথায় বলেছেন ইনজিল এবং সিজিলে রাখা হবে। এতে করে কোন বিমত পোষণ করা যাবে না আপনি সত্য কথা এবং সত্তর বাণী চালিয়ে যান এবং চালিয়ে যাও। আল্লাহ চাইলে আপনার সঙ্গে একদিন দেখা হবে আল্লাহ চাইলে।
ক্লিয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Mashaallah
আপনি সঠিক বলেছেন।
নাইস
Subhanallah
Thanks
amin
দিয়ে যায়
যত ওয়াজ করে মুল্লারা সারা রাত মানুষকে ভয় দেখাইলো হাদিস পড়ে কবরের আজাব
Allama delwar hussain sayeedi huzurer Taafsir shunben unar Waz thekay onek kisu shikhtey parben
Amar mone hoye koborer prosno gulo deye Mohan Allah jeno protom afsuser suchona koraben kafir munafiqun der upor munkar nakir ferasta der prosnor mayddome insha'Allah Karon hadith jokhon ase, Mohan Allah Janen balo,ya Allah amader ke shoytto bujar tawfik Dan koren Ameen 💚 gulam kamil 💚
Goodlak
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى الرَّازِيُّ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بَحِيرٍ، عَنْ هَانِئٍ، مَوْلَى عُثْمَانَ عَنْ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ، قَالَ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم إِذَا فَرَغَ مِنْ دَفْنِ الْمَيِّتِ وَقَفَ عَلَيْهِ فَقَالَ " اسْتَغْفِرُوا لأَخِيكُمْ وَسَلُوا لَهُ التَّثْبِيتَ فَإِنَّهُ الآنَ يُسْأَلُ " . قَالَ أَبُو دَاوُدَ بَحِيرُ بْنُ رَيْسَانَ .
উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মৃতের দাফন শেষ করে সেখানে দাঁড়িয়ে বলতেনঃ তোমাদের ভাইয়ের জন্য তোমরা ক্ষমা প্রার্থনা করো এবং সে যেন প্রতিষ্ঠিত থাকে সেজন্য দু’আ করো। কেননা তাকে এখনই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩২২১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
এই হাদিস কি রাসূল সাঃ লিখেছেন নাকি কোনও খোলাফায়ে রাশেদীন লিখে গেছেন ??????
ماساء للله
সুরা তাওবা ৮৪ এবং সূরা আবাসা ২১ নং আয়াতে কবরের কথা উল্লেখ আছে ।
কোরআনের আয়াত সমূহ অস্বীকার করলে ঈমান থাকবে না। কোন হাদিস অস্বীকার করলে ঈমান থাকবে কি?। মহান আল্লাহ পাকের কুদরতকে অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই। কারণ যে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন তিনি কিভাবে তার কাছ থেকে হিসাব নিবেন সে সমন্ধে আল্লাহই ভাল জানেন।
ভিডিওর হেডলাইনের বিষয় আলোচনা না করে অন্য্ বিষয় নিয়ে আলোচনা করায় হতাশ হয়েছি আশা করি ভবিষ্যতে বিষয়টি খেয়াল রাখবেন
আল্লাৰ হুকুম হলে কি জীৱেৰ দেহে প্ৰাণ থাকতে পাৰবে? লম্বাচুৰা বয়ানেৰ দৰকাৰ নাই।
সহিহ হাদিস না মানলে আমাদের নবীকে মানা হবে না, কোরআনে আদেশ করেন অনেক আয়াতে বলেছেন নামাজ পড়েন ,কিন্তু কিবাবে পরবেন এটা উল্লেক নেই ,তবে হাদিস দেখতে হবে,কোরআনের ব্যাখ্যাসরুপ হচ্ছে হাদিস,,,,আল্লাহ সবাইকে বোঝার তাওফিক দিন আমিন....
হাদিস কি রাসূল সাঃ লিখে গেছেন নাকি কোনও খোলাফায়ে রাশেদীন লিখে গেছেন ??? হাদিস অবশ্যই অনুসরণীয় হলে, রাসূল সাঃ কেন হাদিস লিখে যান নাই বা খোলাফায়ে রাশেদীন লিখে যান নাই,,,??
আল্লাহ্ 16 নং সূরা নাহলের 89 নং আয়াতে বলেছেন, এই কোরআনে আমি প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আরও পাবেন 39 নং সূরা যুমারের :27 নং আয়াতে এবং 17 নং সূরা বণী ইসরাইলের 12 নং আয়াতের শেষাংশে ।। এছাড়াও 27 নং সূরা নমলের 75 নং আয়াতে বলেছেন, আসমান যমীনের এমন কোনও ভেদ নাই, যা এই কোরআনে নাই ।।
আপনি সালাতের রাকাত সংখ্যার কথা কোরআনে নাই বলেছেন,,
আল ইমরানের 96 নং আয়াত, সূরা বাকারাহ্ 125 নং আয়াত এবং আনফালের 34 এবং 35 নং আয়াত পড়ুন,,,
যদি জ্ঞানবান হোন তবে বুঝতে পারবেন বা রাকাত সংখ্যা পেয়ে যাবেন ।।।
আপনি নিজেই তো কিছু জানেন না
আরেকজনের চিন্তা করেন কেন
হুজুর তারাত বলেন ইমানের জোরে নাকি বলবে আসলে আমিও বোঝিনা
Aponi Tapsir bissas koren kintu hadith bissas korenna.
হযরত বারা বিন আযেব রাঃ থেকে বর্ণিত এক দীর্ঘ হাদীসে কবরে সঠিক উত্তরদাতার ক্ষেত্রে বর্ণনা এসেছঃ
فَأَفْرِشُوهُ مِنَ الْجَنَّةِ، وَافْتَحُوا لَهُ بَابًا إِلَى الْجَنَّةِ، وَأَلْبِسُوهُ مِنَ الْجَنَّةِ
তার জন্য জান্নাতের বিছানা বিছিয়ে দাও। তার জন্য জান্নাতের দিকে দরজা খুলে দাও। তাকে জান্নাতের পোশাক পরিধান করাও। [সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪৭৫৩, মুস্তাদরাক আলাস সহীহাইন, হাদীস নং-১০৭, শুয়াবুল ঈমান লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৩৯০]
وَمِن وَرَائِهِم بَرْزَخٌ إِلَىٰ يَوْمِ يُبْعَثُونَ [٢٣:١٠٠]
তাদের সামনে বরযখ তথা পর্দা আছে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত। [সূরা মুমিনূন-১০০]
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِذَا قُبِرَ الْمَيِّتُ، أَوْ قَالَ: أَحَدُكُمْ، أَتَاهُ مَلَكَانِ أَسْوَدَانِ أَزْرَقَانِ، يُقَالُ لأَحَدِهِمَا: الْمُنْكَرُ، وَلِلآخَرِ: النَّكِيرُ، فَيَقُولاَنِ: مَا كُنْتَ تَقُولُ فِي هَذَا الرَّجُلِ؟ فَيَقُولُ: مَا كَانَ يَقُولُ: هُوَ عَبْدُ اللهِ وَرَسُولُهُ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ، فَيَقُولاَنِ: قَدْ كُنَّا نَعْلَمُ أَنَّكَ تَقُولُ هَذَا، ثُمَّ يُفْسَحُ لَهُ فِي قَبْرِهِ سَبْعُونَ ذِرَاعًا فِي سَبْعِينَ، ثُمَّ يُنَوَّرُ لَهُ فِيهِ، ثُمَّ يُقَالُ لَهُ، نَمْ، فَيَقُولُ: أَرْجِعُ إِلَى أَهْلِي فَأُخْبِرُهُمْ، فَيَقُولاَنِ: نَمْ كَنَوْمَةِ العَرُوسِ الَّذِي لاَ يُوقِظُهُ إِلاَّ أَحَبُّ أَهْلِهِ إِلَيْهِ، حَتَّى يَبْعَثَهُ اللَّهُ مِنْ مَضْجَعِهِ ذَلِكَ، وَإِنْ كَانَ مُنَافِقًا قَالَ: سَمِعْتُ النَّاسَ يَقُولُونَ، فَقُلْتُ مِثْلَهُ، لاَ أَدْرِي، فَيَقُولاَنِ: قَدْ كُنَّا نَعْلَمُ أَنَّكَ تَقُولُ ذَلِكَ، فَيُقَالُ لِلأَرْضِ: التَئِمِي عَلَيْهِ، فَتَلْتَئِمُ عَلَيْهِ، فَتَخْتَلِفُ فِيهَا أَضْلاَعُهُ، فَلاَ يَزَالُ فِيهَا مُعَذَّبًا حَتَّى يَبْعَثَهُ اللَّهُ مِنْ مَضْجَعِهِ ذَلِكَ
আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মৃত লোককে বা তোমাদের কাউকে যখন কবরের মধ্যে রাখা হয় তখন কালো বর্ণের এবং নীল চোখ বিশিষ্ট দু’জন ফেরেশতা আসেন তার নিকট। তাদের মধ্যে একজনকে মুনকার এবং অন্যজনকে নাকীর বলা হয়। তারা উভয়ে (মৃত ব্যক্তিকে) প্রশ্ন করেনঃ তুমি এ ব্যক্তির (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের) প্রসঙ্গে কি বলতে? মৃত ব্যক্তিটি (যদি মুমিন হয় তাহলে) পূর্বে যা বলত তাই বলবেঃ তিনি আল্লাহর বান্দা ও তার রাসূল। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত আর কোন মাবূদ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বান্দা ও রাসূল।
তারা উভয়ে তখন বলবেন, আমরা তো জানতাম তুমি একথাই বলবে। তারপর সে ব্যক্তির কবর দৈর্ঘ্য-প্রস্থে সত্তর গজ করে প্রশস্ত করা হবে এবং তার জন্য এখানে আলোর ব্যবস্থা করা হবে। তারপর সে লোককে বলা হবে, তুমি ঘুমিয়ে থাক। তখন সে বলবে, আমার পরিবার-পরিজনকে সুসংবাদ দেওয়ার জন্য আমি তাদের নিকট ফিরে যেতে চাই। তারা উভয়ে বলবেন, বাসর ঘরের বরের মত তুমি এখানে এমন গভীর ঘুম দাও, যাকে তার পরিবারের সবচাইতে প্রিয়জন ব্যতিত আর কোন ব্যক্তি জাগিয়ে তুলতে পারে না।
অবশেষে আল্লাহ তা’আলা কিয়ামাতের দিন তাকে তার বিছানা হতে জাগিয়ে তুলবেন। মৃত লোকটি যদি মুনাফিক হয় তাহলে (প্রশ্নের উত্তরে) বলবে, তার প্রসঙ্গে লোকেরা একটা কথা বলত আমিও তাই বলতাম। এর বেশি কিছুই আমি জানি না। ফেরেশতা দু’জন তখন বলবেন, আমরা জানতাম, এ কথাই তুমি বলবে। তারপর যমীনকে বলা হবে, একে চাপ দাও। সে লোককে এমন শক্ত করে যমীন চাপা দেবে যে, তার পাজরের হাড়গুলো পরস্পরের মাঝে ঢুকে পরবে। (কিয়ামাতের দিন) আল্লাহ তাকে তার এ বিছানা হতে উঠানো পর্যন্ত সে লোক এভাবেই আযাব পেতে থাকবে। [জামে তিরমিজী, হাদীস নং-১০৭১]
ইসরাফিল আলাইহি সালাম যখন শিংগায় ফুঁক দিবে তখন কি মানুষ আকাশ থেকে নামবে না কবর থেকে উঠবে.
খুব চমৎকার প্রশ্ন করেছেন। এই ওঠা বা নামাটা আপেক্ষিক কারণ পৃথিবী গোল এবং শূন্যে ভাসছে। আসলে আগে খোঁজ নিতে হবে যে হাসরের মাঠটা কোথায়!!
A L HamduLilla
তাহলে কি কবরের সুয়াওাল জুওাফ কি হবে না😢😢
হবে
Na
Amib
বুজছি হুজুর আপনার হাদিস মানতে কষ্ট হয়!
tume to onek bujban lok tume boyan koro na ken?
ঠিক বলেছেন
সুরা তাকাসুর এ কবরের কথা বলা হয়েছে এটা কোন কবর ।
বিধর্মীদের তো কোন আমলনামা নয় ওদের কিছু প্রশ্ন করব.হুজুরে বুঝতে ভুল হচ্ছে.অনেক সহি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত কবরের আজাব আছে.
😅😅😅😅
Hadish baba😅😅😅
আপনার হাদিস মানতে কষ্ট হয়।
Amar oo kostto hoy
নাউজুবিল্লাহ
আপনার কথা মানি, কিন্তু আমি বুখারী শরীফের কথা ও মানি, রসূল 222পৃশটায় কি বলেছেন দেখেন বুখারী শরীফের কতটা এ বিষয়ে। আমি আপনার কথা অমান্য করছি না,
হুজুর, আপনার কথাগুলো সুন্দর এবং সঠিক বিষয়টা তুলে ধরার চেষ্টা করেন কিন্তু আপনি যতই চেষ্টা করেন না কেন কুরআনের বক্তব্যের বাইরে তো বের হতে পারছেন না- ঐ একই, হয় হা-ডু-ডু নয়তো কাবাডি! এই যে বললেন আল্লার ওপর বিশ্বাস রাখতে, মনে করুন যুদ্ধের ব্যপারেই, তা'হলে আবার কেন বলছেন যদি আল্লাহ্ ইচ্ছা করে, বা যদি তিনি চান তবে তাদেরকে জিতিয়ে দিতে পারেন? যদি আল্লাহ্ না চান বা তারা না জেতে তা'হলে আল্লার ওপর বিশ্বাস রেখে লাভ কি হলো? ঠিক যেভাবে নবী বা আল্লার বাহিনী কিছু যুদ্ধে হেরেছে- কি অবাক কান্ড! আল্লাহ্ কি নিজেই নিজের বাহিনীকে হারিয়ে দিচ্ছে না- এটা কি বিশ্বাসঘাতকতা নয়? এটা কি ভন্ডামি নয়? নাকি হেরে গেলে তখন নিজের দোষ খুঁজে বের করতে হবে? তা'ই যদি হয় তবে আল্লাহরওপর ভরসা করে কেন যুদ্ধে যেতে হবে? নিজের সামর্থ অনুয়য়ী শক্তি সঞ্চয় করে যুদ্ধে যাবো - হারলাম বা জিতলাম সেটা নিজের ক্ষমতা বা যোগ্যতা বলে বিবেচনা করবো। তাতে অন্ততঃ কোন ভন্ডামি নেই, কারো বিশ্বাসঘাতকতা নেই।
আলহামদুলিল্লাহ।
Amin
জাযাকাল্লাহ্ খাইরান ❤️ 🇮🇹
আমিন