আমি যেদিন থেকে বাবা জাহাঙ্গীর এর ওয়াজ ইউটুবে পেয়েছি সেদিন থেকে কোন মোল্লার ওয়াজ শুনিওনি ডাউন লোডও দেইনি,আপনার ওয়াজ আমি নিয়মিত ইউটুব থেকে শুনি,এই ওয়াজটা শুনে মনে অনেক শান্তি পাইলাম,আলহামদুলিল্লাহ
জয় বাবা জাহাঙ্গীর আল কাজী জাবের গুরু কথা গুলো মুগ্ধ আমি তাকে দেখে ও তার কথা গুলো শুনে মনে হয় এটা হিকমতি বার্তা গুরুদে প্রতি ভুক্ত শ্রদ্ধা ও তাজিম সিজদা জানায়, তাহাদে চরনে হাজারো চুম্বন জানায়।
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
@@sajahansekh7396বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
🙏🙏🙏🙏🙏জয় হোক বাবা জাবের আল জাহাঙ্গীর জয় জয় জয়
আমি যেদিন থেকে বাবা জাহাঙ্গীর এর ওয়াজ ইউটুবে পেয়েছি সেদিন থেকে কোন মোল্লার ওয়াজ শুনিওনি ডাউন লোডও দেইনি,আপনার ওয়াজ আমি নিয়মিত ইউটুব থেকে শুনি,এই ওয়াজটা শুনে মনে অনেক শান্তি পাইলাম,আলহামদুলিল্লাহ
দয়াল আমার মহান মুর্শিদ কেবলাওকাবা
জয় বাবা জাহাঙ্গীর আল কাজী জাবের গুরু কথা গুলো মুগ্ধ আমি তাকে দেখে ও তার কথা গুলো শুনে মনে হয় এটা হিকমতি বার্তা গুরুদে প্রতি ভুক্ত শ্রদ্ধা ও তাজিম সিজদা জানায়, তাহাদে চরনে হাজারো চুম্বন জানায়।
অসাধারন বয়ান
জয় গুরু জয় হউক❤❤❤❤❤
জয়গুরু জয়গুরু
হক কথা
Mon teke somman janai apnake sir.
ভাইয়া কি করলে সব অসুখ থেকে রক্ষা পাবো দয়া করে জানাবেন উপকৃত হতাম ধন্যবাদ
❤❤❤❤❤❤
জয় গুরু বাবা কাজী জাবের আল বেদম অরসী আল জাহাঙ্গীর (আ:)বা ঈমান আল সুরেশ্বরী কেবলা কাবা চেরাগে জান শরীফ দয়া ভিক্ষা চাই🙏🖤
Sala ak ta pagol tui
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
@@sajahansekh7396বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
Jay guru Jay guru
❤️জয়❤️গুরু❤
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত( ৪৮ )ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত( ৭৭-৭৯ )তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত( ১২৩ )তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত( ২৫৪) হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
জয় গুরু বাবা
🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🙏🏽
Apnake kase paile santi paitam
জয় বাবা জাবের চান
ভাই মমিন কি সুদ খাইতে পারে
আরে ভাই মমিনের হাত আল্লাহর হাত,, সে আবার সুদ খাই কিভাবে
বাবা জাহাঙ্গীর গাঁজা কতটুকু খাইছো
আমি মুখ্য সুখ্য মানুষ কিছুই যানিনা নামাজের লাইনে থাকি সবাই যেমন করে আমিতাই করি এর নাম নামাজ ওসালাত বলবেন।জাবের ভাই।ভারতথেকে
জয়গুরু জয়গুরু