কুরআনের আয়াত সংরক্ষণ করেছেন সাহাবারা লিখে রিখেছেন সাহাবারা এমন কি আপনি যে কুরআন এখন বই হিসেবে পাচ্ছেন সেটা উসমান রাদিআল্লাহু সময় থেকে শুরু হয়েছে, সাহাবিদের না মানা মানেই হচ্ছে কুরআন হাদিস থেকে এই উম্মাহ কে গোমরাহ করার দিকে নিয়ে যাওয়া, কুরআনে মুমিনদের দল বলতে সাহাবিদের বুঝানো হয়েছে,যেটা এখানে লিখেছেন সেটা আপনার প্রিয় ইমাম এর কাছে যেয়ে বলে দেখেন সঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন
কারবালায় ইয়াযিদ বাহিনীর পক্ষে হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)- এর বিপক্ষে অংশ নেয়া রাসূল (সা.)-এর ৮ জন (তথাকথিত) সাহাবী হচ্ছেঃ*👇 ✔️১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি ✔️২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী ✔️৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি ✔️৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি ✔️৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি ✔️৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি ✔️৭. আমর বিন হুরাইস ✔️৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি তাছাড়াও আরো একটা বিশেষ বিষয় হচ্ছে কারবালায় ইয়াযিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সা.)-এর সাহাবিদের সন্তান। যাদেরকে আমরা তাবীঈন বলে সম্বোধন করে থাকি।* কারবালায় ইমাম হুসাইন (আ.)-এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে ব্যক্তিটি, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ। সে ছিল আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত ১০ জন সাহাবিদের মধ্যে অন্যতম হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.)- এর ছেলে। এই ওমর সাদ ছিল ইয়াযিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান।* ইমাম হুসাইন (আ.)- এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে ইয়াযিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস।* *এই সানান হচ্ছে রাসুল (সা.)- এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.)-এর গুনধর পুত্র।* *🤲🤲আল্লাহ ও সকল ফেরেস্তাদের লানত বর্ষিত হোক এ কুলাঙ্গারদের উপর।*
আজমতে সাহাবা, অবশ্যই প্রয়োজন।
এটাতে সবাই সাড়া দেওয়া উচিত। আমি এর সাথে থাকব। ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। সম্পুর্ণ বয়ান হযরতের সামনে থেকে শুনেছি।
আজমতে সাহাবা জিন্দাবাদ
❤
মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ শায়েখ
মাশাআল্লাহ শায়েখ আপনি যেভাবে আছেন ঠিক সেভাবেই আগাই নিয়ে যান
ماشاءاللہ ماشاءاللہ ماشاءاللہ جزاک اللّہ ❤
মিডিয়া কে ধন্যবাদ সম্পুর্ণ আলোচনা দেওয়ার জন্য ❤❤
Jazakallah khair shukriya Shaikh
আমি সৌদি থেকে শুনেছি। ফজলুর রহমান
মাশা আল্লাহ
মাশাআল্লাহ
Masa Allah
আজমতে সাহাবা বাংলাদেশ সংগঠন এর সাথে কাজ করতে চাই ইনশাআল্লাহ ❤❤
মাসাআল্লাহ
মাশাল্লাহ
Masaallah❤❤
❤❤❤ from barpeta Assam India
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤
🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
🎉vai dhakay kiy tarikh onusthan
সাহাবাদের মানা ফরজ - কুরআনে এব্যাপারে কোন আয়াত নাই
কুরআনের আয়াত সংরক্ষণ করেছেন সাহাবারা লিখে রিখেছেন সাহাবারা এমন কি আপনি যে কুরআন এখন বই হিসেবে পাচ্ছেন সেটা উসমান রাদিআল্লাহু সময় থেকে শুরু হয়েছে, সাহাবিদের না মানা মানেই হচ্ছে কুরআন হাদিস থেকে এই উম্মাহ কে গোমরাহ করার দিকে নিয়ে যাওয়া, কুরআনে মুমিনদের দল বলতে সাহাবিদের বুঝানো হয়েছে,যেটা এখানে লিখেছেন সেটা আপনার প্রিয় ইমাম এর কাছে যেয়ে বলে দেখেন সঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন
কারবালায় ইয়াযিদ বাহিনীর পক্ষে হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)- এর বিপক্ষে অংশ নেয়া রাসূল (সা.)-এর ৮ জন (তথাকথিত) সাহাবী হচ্ছেঃ*👇
✔️১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
✔️২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
✔️৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
✔️৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
✔️৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
✔️৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
✔️৭. আমর বিন হুরাইস
✔️৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়াও আরো একটা বিশেষ বিষয় হচ্ছে কারবালায় ইয়াযিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সা.)-এর সাহাবিদের সন্তান। যাদেরকে আমরা তাবীঈন বলে সম্বোধন করে থাকি।*
কারবালায় ইমাম হুসাইন (আ.)-এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে ব্যক্তিটি, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ। সে ছিল আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত ১০ জন সাহাবিদের মধ্যে অন্যতম হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.)- এর ছেলে। এই ওমর সাদ ছিল ইয়াযিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান।*
ইমাম হুসাইন (আ.)- এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে ইয়াযিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস।*
*এই সানান হচ্ছে রাসুল (সা.)- এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.)-এর গুনধর পুত্র।*
*🤲🤲আল্লাহ ও সকল ফেরেস্তাদের লানত বর্ষিত হোক এ কুলাঙ্গারদের উপর।*
ভিত্তিহীন কথা!
@@hmmasud-nk8nt
আপনি কি মূর্খ?
মাশা আল্লাহ
মাশাআল্লাহ
❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ
❤❤❤❤❤