প্রকৃত মুমিনের পরিচয় কি? আপনি কোন দল করেন স্বয়ং আল্লাহতালা আমাদের পরিচয় দিচ্ছে আমরা মুসলিম। সূরা আল ইমরান আয়াত৬৩- ৬৪-৬৫-৬৬ -৭১তবে আল্লাহ ফ্যাসাদকারীদের সম্পর্কে যথাযথ অবহিত। বলুন হে কিতাবের অনুসারীরা আমাদের ও তোমাদের মাঝে যে বিষয়টি একই ওর দিকে আসে, (তা হল) আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো দাসত্ব করব না, আর তার সাথে কারো শরিক করব না ,আমরা কেউ আর কাকেও রব বানাবো না, যদি তারা না মানে তবে বলে দাও যে তোমরা সাক্ষী থাকো আমরা মুসলিম। এই কিতাবের অনুসারীরা কেন ইব্রাহিমকে নিয়া তর্ক করছ। যে ব্যাপারে কিছু জ্ঞান ছিল, কিন্তু যে ব্যাপারে কোন জ্ঞান নেই সে ব্যাপারে কেন তর্ক করছ, আল্লাহ জানেন কিন্তু তোমরা জানো না। ইব্রাহিম না ইহুদি ছিলেন, আর না ছিলেন খ্রিস্টান ,বরং তিনি একনিষ্ঠ মুসলিম ছিলেন ,তিনি তো মুশরিক ছিলেন না। নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে যারা তার অনুসারী ছিলেন আর এই নবী এবং যারা এই নবীর প্রতি ঈমান এনেছে আল্লাহ মুমিনদের বন্ধু। কিতাবের একদল তোমাদেরকে পথভ্রষ্ট করতে চায় কিন্তু তারা নিজেদেরকেই ভ্রান্ত করছে অথচ তারা তা বুঝেই না। কেন সত্যকে মিথ্যার সাথে মিলাও আর গোপন করছ, সত্যকে ,অথচ তোমরা জানো। দুঃখের বিষয় হচ্ছে বর্তমান সমাজে আমরা সাধারণ মুসল্লী ও আলেমরা কি পরিচয় দিতেছি ।১ আমি আহলে হাদিস (সহি হাদিস মানি) ২ তুমি কি হানাফী ( সবচেয়ে বড় ইমাম )৩ উনি চরমোনাই তরিকা (হাসরের ময়দানে তার মুরিদ নিয়ে জাহাজ নিয়ে উঠবে)।৪ ও আমি তাবলীগ জামাত করি (আমরা মসজিদে মসজিদে ১০ ও ১২ জন মিলে দাওয়াত ও পিকনিকের আয়োজন করি) ৬ আপনি কে হালকা জিকির এর দাওয়াত দেই জাকের পার্টি ৭ আশেকে রাসূল দেওয়ানবাগী (আল্লাহর সাথে কথা বলেন) ৮ মারফতি তরিকা মাইজভান্ডারী (এদের নামাজের প্রয়োজন হয় না) ৯ হিজবুত তাহেরী তরিকা ( মেয়েদের পর্দার প্রয়োজন নেই) ১০ আহলে কুরআন তরীকা হাদিস মানিনা নতুন ফেরকা আর যে কত শয়তানি তরিকা ও পীর দরবেশ আছে আল্লাহ ভালো জানেন ।সব তরিকার লোক দাবি করে আমরা খাঁটি মুসলিম, আমরা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সালামকে অনুসরণ করি, আসলে দুঃখের বিষয় আমরা কুরআন থেকে অনেক দূরে সরে গেছি বাংলাদেশের ৯৯% মুসলমান জানে না কোরআনের অর্থ ও পড়তে, আল্লাহ কি বলেছেন তার আসমানী কিতাবে এটা যে জানা যে মুসলমানের জন্য ফরজ। তরিকার নেতারা সব ভুলিয়ে দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের ১০০% মুসলমান হাদিসের কিচ্ছা কাহিনী বলতে পারে, কুরআনের ভিতর কি আছে একজন ভালো আলেম বলতে পারেনা ,বা জানলে সে বলে না ,স্বার্থের জন্য তার গদি ক্ষমতা চলে যাবে, দলের মুসল্লিদের গোমরা করে রেখেছেন। সাধারণ মুসল্লিদের কুরআনের হিকমাহ না থাকার কারণে তরিকার দলের নেতারা যা বলে ,ওরা তা বিশ্বাস বা অনুসরণ করে ,মনে করে আমার নেতাই সবচেয়ে বড় আল্লার অলি, সহজ সরল মানুষ মনে করে আমার হুজুর নবীকে স্বপ্নে দেখেছে ,নেতা খারাপ করলেও ভালো, না করলেও ভালো ,হুজুর ও পীর আমাকে বেহেস্তে নিয়ে যাবে ,এলেম না থাকার কারণে গোমরাহ হয়ে গেছে। এলেমের জ্ঞান থাকলে আমরা তরিকার পরিচয় দিতাম না আমাদের পরিচয় একটাই আমরা মুসলিম। সূরা আল ইমরান আয়াত ৫৫-৫৬ তারপর আমার কাছে তোমার প্রত্যাবর্তনস্হল, তখন বিতর্কমূলক বিষয় ফয়সালা করব। যারা মিথ্যাবাদী তাদেরকে কঠোর শাস্তি প্রদান করব দুনিয়া ও পরকালে তাদের কোন সাহায্যকারী নেই। আমাদের নবী এক, মাহাযাব এক ,তরিকাও এক, চলবে।।।
কেমন হবে পৃথিবীর শেষ দিন কুরআন থেকে জেনে নিন, দাজ্জালের আগমন( দুনিয়ায় ফেতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টি হবে) সূরা নিসা আয়াত ১৫৭-১৫৮ থেকে জানা যায় ,ঈসা আঃ আগমন ঘটবে ,সুরা কাহফ আয়াত ৮৯- ৯৯ প্রতিপালকের ওয়াদা যখন পূর্ণ হবে তখন তিনিই এটা চূর্ণ করবেন ,সেদিন একদল অন্য দলের উপর ঢেউয়ের ন্যায় বের হবে (ইয়াজু ও মাজুজ ) এবং শিংগায় ফু দেওয়া হবে ,তারপর আমি সকলকে একত্রিত করব। সূরা আম্বিয়া ৯৬ -৯৭ যে পর্যন্ত ইয়াজুজ ও মাজুজ ছেড়ে দেওয়া হবে, আর তারা প্রত্যেকে উচ্চভূমি হতে বের হয়ে ছুটে আসবে। আর যখন সত্য প্রতিশ্রুতিকাল আসন্ন হবে তখন হঠাৎ কাফেদের চোখগুলো উর্ধ্ব স্থির হয়ে যাবে তারা বলবে আমাদের দুর্ভাগ্য এ ব্যাপারে আমরা উদাসীন ছিলাম ।সূরা নামল আয়াত ৮২ যখন কিয়ামতের প্রতিশ্রুতিপূর্ণ হওয়ার সময় আসবে তখন আমি মাটি হতে জন্তু বের করব ( দাব্বাতুল আরত্ব) ,যে কথা বলবে( মুমিন ও কাফের এর পার্থক্যকারী হিসেবে), মানুষ তো আমার নিদর্শন বিশ্বাস করে না। সূরা দোখান আয়াত ১০ অতঃপর যেদিন আকাশ স্পষ্ট ধুম্রময় (ধোঁয়া অন্ধকার হয়ে যাবে)হবে ।তার অপেক্ষায় থাকুন ,যা মানুষকে আবৃত করে ফেলবে তাই যন্ত্রনাময় আযাব। মানুষ বলবে হে আমাদের রব আমাদেরকে আজাব মুক্ত কর নিশ্চয়ই ঈমান আনব। কিভাবে উপদেশ গ্রহণ করবে? অথচ তাদের কাছে স্পষ্ট রাসূল তো আগমন করেছিল। সুরা হাককাহ আয়াত ১৩-১৬ -১৭ যখন শিংগায় একটি মাত্র ফুৎকার দেওয়া হবে ,আর ভূমি ও পর্বতসমূহ কে উত্তোলিত করা হবে, একই আঘাতে চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে, সেদিন ঘটনা ঘটবে , আকাশসমূহ বিদীর্ণ হয়ে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হবে। ফেরেশতারা তার পাশে পাশে অবস্থান করবে এবং সেদিন আট জন ফেরেস্তা রবের আরশ ধারন করবে। সূরা ওয়াকিয়াহ আয়াত ৪-৫ যখন জমিন ভীষণভাবে প্রকম্পিত হবে, আর পাহাড়সমূহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে। সূরা ইব্রাহীম আয়াত ৪৮ যেদিন এই জমিন বদলিয়ে অন্য জমিন হবে এবং আসমানসমূহকে বদলান হবে ,তারা এক প্রতাপশালী আল্লাহর সামনে আসবে। সুরা ইয়াসিন আয়াত ৪৯ এরা তো একটি শব্দের অপেক্ষায় যা তাদেরকে পাকড়াও করবে এমন অবস্থায় যে, তারা পরস্পর বাকবিতন্ডাতায় লিপ্ত থাকবে ,না উপদেশ দিতে সমর্থ্য হবে , না পরিবারের ফিরে যেতে পারবে। সূরা আম্বিয়া আয়াত ১০৪ সেদিন আকাশমন্ডলীকে গুটিয়ে ফেলব , যেভাবে লিখিত দফতর সমূহ গুটিয়ে নেওয়া হয় (কাগজ ভাঁজ করার মত)। প্রথম সৃষ্টির মতোই পুনরায় সৃষ্টি করব, এ আমার কৃত প্রতিশ্রুতি আমি অবশ্যই তা পূর্ণ করব। হাদিসে বর্ণিত তখন আল্লাহ পৃথিবীকে প্রশ্ন করবেন ,আমিই বাদশা, কোথায় দুনিয়ার অহংকারী মানুষ কোথায় দুনিয়ার প্রতাপশালী লোকেরা কোথায় দুনিয়ার ক্ষমতার ব্যক্তিরা। আজ রাজত্ব এক মাত্র শক্তিধর আল্লাহর।,।।
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত ৪৮ ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত ৭৭-৭৯ তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত ১২৩ তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত ২৫৪ হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
প্রকৃত মুমিনের পরিচয় কি? আপনি কোন দল করেন স্বয়ং আল্লাহতালা আমাদের পরিচয় দিচ্ছে আমরা মুসলিম। সূরা আল ইমরান আয়াত৬৩- ৬৪-৬৫-৬৬ -৭১তবে আল্লাহ ফ্যাসাদকারীদের সম্পর্কে যথাযথ অবহিত। বলুন হে কিতাবের অনুসারীরা আমাদের ও তোমাদের মাঝে যে বিষয়টি একই ওর দিকে আসে, (তা হল) আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো দাসত্ব করব না, আর তার সাথে কারো শরিক করব না ,আমরা কেউ আর কাকেও রব বানাবো না, যদি তারা না মানে তবে বলে দাও যে তোমরা সাক্ষী থাকো আমরা মুসলিম। এই কিতাবের অনুসারীরা কেন ইব্রাহিমকে নিয়া তর্ক করছ। যে ব্যাপারে কিছু জ্ঞান ছিল, কিন্তু যে ব্যাপারে কোন জ্ঞান নেই সে ব্যাপারে কেন তর্ক করছ, আল্লাহ জানেন কিন্তু তোমরা জানো না। ইব্রাহিম না ইহুদি ছিলেন, আর না ছিলেন খ্রিস্টান ,বরং তিনি একনিষ্ঠ মুসলিম ছিলেন ,তিনি তো মুশরিক ছিলেন না। নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে যারা তার অনুসারী ছিলেন আর এই নবী এবং যারা এই নবীর প্রতি ঈমান এনেছে আল্লাহ মুমিনদের বন্ধু। কিতাবের একদল তোমাদেরকে পথভ্রষ্ট করতে চায় কিন্তু তারা নিজেদেরকেই ভ্রান্ত করছে অথচ তারা তা বুঝেই না। কেন সত্যকে মিথ্যার সাথে মিলাও আর গোপন করছ, সত্যকে ,অথচ তোমরা জানো। দুঃখের বিষয় হচ্ছে বর্তমান সমাজে আমরা সাধারণ মুসল্লী ও আলেমরা কি পরিচয় দিতেছি ।১ আমি আহলে হাদিস (সহি হাদিস মানি) ২ তুমি কি হানাফী ( সবচেয়ে বড় ইমাম )৩ উনি চরমোনাই তরিকা (হাসরের ময়দানে তার মুরিদ নিয়ে জাহাজ নিয়ে উঠবে)।৪ ও আমি তাবলীগ জামাত করি (আমরা মসজিদে মসজিদে ১০ ও ১২ জন মিলে দাওয়াত ও পিকনিকের আয়োজন করি) ৬ আপনি কে হালকা জিকির এর দাওয়াত দেই জাকের পার্টি ৭ আশেকে রাসূল দেওয়ানবাগী (আল্লাহর সাথে কথা বলেন) ৮ মারফতি তরিকা মাইজভান্ডারী (এদের নামাজের প্রয়োজন হয় না) ৯ হিজবুত তাহেরী তরিকা ( মেয়েদের পর্দার প্রয়োজন নেই) ১০ আহলে কুরআন তরীকা হাদিস মানিনা নতুন ফেরকা আর যে কত শয়তানি তরিকা ও পীর দরবেশ আছে আল্লাহ ভালো জানেন ।সব তরিকার লোক দাবি করে আমরা খাঁটি মুসলিম, আমরা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সালামকে অনুসরণ করি, আসলে দুঃখের বিষয় আমরা কুরআন থেকে অনেক দূরে সরে গেছি বাংলাদেশের ৯৯% মুসলমান জানে না কোরআনের অর্থ ও পড়তে, আল্লাহ কি বলেছেন তার আসমানী কিতাবে এটা যে জানা যে মুসলমানের জন্য ফরজ। তরিকার নেতারা সব ভুলিয়ে দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের ১০০% মুসলমান হাদিসের কিচ্ছা কাহিনী বলতে পারে, কুরআনের ভিতর কি আছে একজন ভালো আলেম বলতে পারেনা ,বা জানলে সে বলে না ,স্বার্থের জন্য তার গদি ক্ষমতা চলে যাবে, দলের মুসল্লিদের গোমরা করে রেখেছেন। সাধারণ মুসল্লিদের কুরআনের হিকমাহ না থাকার কারণে তরিকার দলের নেতারা যা বলে ,ওরা তা বিশ্বাস বা অনুসরণ করে ,মনে করে আমার নেতাই সবচেয়ে বড় আল্লার অলি, সহজ সরল মানুষ মনে করে আমার হুজুর নবীকে স্বপ্নে দেখেছে ,নেতা খারাপ করলেও ভালো, না করলেও ভালো ,হুজুর ও পীর আমাকে বেহেস্তে নিয়ে যাবে ,এলেম না থাকার কারণে গোমরাহ হয়ে গেছে। এলেমের জ্ঞান থাকলে আমরা তরিকার পরিচয় দিতাম না আমাদের পরিচয় একটাই আমরা মুসলিম। সূরা আল ইমরান আয়াত ৫৫-৫৬ তারপর আমার কাছে তোমার প্রত্যাবর্তনস্হল, তখন বিতর্কমূলক বিষয় ফয়সালা করব। যারা মিথ্যাবাদী তাদেরকে কঠোর শাস্তি প্রদান করব দুনিয়া ও পরকালে তাদের কোন সাহায্যকারী নেই। আমাদের নবী এক, মাহাযাব এক ,তরিকাও এক, চলবে
আল্লাহর দয়া আল্লাহর রহমত আল্লাহর গাইবি মদদ সাহায্য চাই আল্লাহর সন্তুষ্টি জন্য ইবাদত করতে হবে সৃষ্টি নূর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দয়াল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কদম মোবারক চাই দয়াল নবী নকশা মুবারক চাই দয়াল নবী গোলাম ইন্তেকাল পড়ে মোহাম্মদ হুসাইন সিদ্দিকি জায়গা যেন দয়াল নবী কদম মোবারক হয় জান্নাত চাই না জাহান্নাম ও চাই না জান্নাত ও লাগবে না জাহান্নাম ও লাগবে না আল্লাহর দয়া চাই দয়াল নবী ইহসান দয়া অলি আল্লাহ দয়া
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ
আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে জান্নাতে আলা মকাম নসিব করুন
অমর বাণী বারবার হুজুরের ওয়াজ নছিহত শুনতে ইচ্ছে জাগে মনে কেয়ামত পর্যন্ত বেচে থাকবেন সকল সুন্নিদের অন্তরে। ইনশা আল্লাহ।
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ সকল ছুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহি আল্লাহ হুজুরকে জান্নাত বাসি করেন
আল্লাহ যেন জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম নচিব করে আমিন
💞 সুবহানাল্লাহ 💞 মারহাবা ইয়া আহলে বাইতির রাসূলুল্লাহ (সা:)💐💐🌷🌹🌹
একদম সত্য কথা আলহামদুলিল্লাহ
মাশাল্লাহ মারহাবা আলহামদুলিল্লাহ,,, জাযাকাল্লাহ খাইরান,,,, আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ। শহীদ আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী জিন্দাবাদ।
মাশাআল্লাহ
❤❤ আসসালামু আলাইকুম ❤❤
সুবহান আল্লাহ .আলহামদুলিল্লাহ
❤❤ আল্লাহু আকবার ❤❤
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
মারহাবা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাদ ❤❤❤
আল্লাহ আমার এই প্রিয় হুজুরকে যারা মেরেছে তাদের বিচার তুমি কইরো।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ ও রাসূল (সঃ) এর প্রেমে খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলেন, আপনার মত আর কাউকে পাবো না ৷
আল্লাহ তাঁকে জান্নাত বাসী করুন আমিন।
SubhanAllah ♥️
আল্লাহ পাক হুজুর কে শহিদী মর্যাদা দিয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম দান করুক আমিন 🤲🤲
ALHAMDULILLAH
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ শহীদ নূরুল ইসলাম ফারুকী (রহঃ) এর উসিলায় আমাদের মাফ করে দিন (আমিন)
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহ খুব সুন্দর লাগে ওয়জ আমিন আসসালামু আলাইকুম আমার নবী শান মান শুতে দিল ভরে যায়
মাশা-আল্লাহ ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ ❤আলহামদুলিল্লাহ ❤
প্রিয় শায়েখ
আমার আইডল❤
Nice
0:54
মাশাআল্লাহ মারহাবা ❤❤❤❤
সুবহানাল্লাহ ❤❤❤❤
Mashallah ❤❤❤
SUBAHAN ALLAHA ALLAHA WAKBAR ❤❤❤
❤❤❤❤❤ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Subhanallah ❤❤❤
মাশাআল্লাহ
হুজুর দুনিয়াতে নেই কথাগুলো খুব দামি আল্লাহ হুজুরকে জান্নাত দান করুন
হক কথা
হে আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ রাকিব মিডিয়া ৬৩।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ❤❤❤❤❤
Masallah❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤এমন❤জীবন❤তুমি ❤করিবে❤গঠন❤মরিলে❤হাসিবে❤তুমি ❤কাদিবে❤ভুবন❤❤❤❤❤
আমাদের নবী নুরের তৈরি ❤❤❤❤
নবী নূরের তৈরি হলেও নবী মাটির তৈরি হইলেও নবী
আমার নবিজি।মাটির তৌয়রি
@@kaji8844নাম্বার ওয়ান গর্দভ,,,,,
নবী (সঃ) আমাদের মত মাটির মানুষ ছিলেন।
Ameen
Amin
My favourite hoojur
আমিন ❤❤❤❤
সুন্নিয়তের সিংহ ❤😊
প্রকৃত মুমিনের পরিচয় কি? আপনি কোন দল করেন স্বয়ং আল্লাহতালা আমাদের পরিচয় দিচ্ছে আমরা মুসলিম। সূরা আল ইমরান আয়াত৬৩- ৬৪-৬৫-৬৬ -৭১তবে আল্লাহ ফ্যাসাদকারীদের সম্পর্কে যথাযথ অবহিত। বলুন হে কিতাবের অনুসারীরা আমাদের ও তোমাদের মাঝে যে বিষয়টি একই ওর দিকে আসে, (তা হল) আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো দাসত্ব করব না, আর তার সাথে কারো শরিক করব না ,আমরা কেউ আর কাকেও রব বানাবো না, যদি তারা না মানে তবে বলে দাও যে তোমরা সাক্ষী থাকো আমরা মুসলিম। এই কিতাবের অনুসারীরা কেন ইব্রাহিমকে নিয়া তর্ক করছ। যে ব্যাপারে কিছু জ্ঞান ছিল, কিন্তু যে ব্যাপারে কোন জ্ঞান নেই সে ব্যাপারে কেন তর্ক করছ, আল্লাহ জানেন কিন্তু তোমরা জানো না। ইব্রাহিম না ইহুদি ছিলেন, আর না ছিলেন খ্রিস্টান ,বরং তিনি একনিষ্ঠ মুসলিম ছিলেন ,তিনি তো মুশরিক ছিলেন না। নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে যারা তার অনুসারী ছিলেন আর এই নবী এবং যারা এই নবীর প্রতি ঈমান এনেছে আল্লাহ মুমিনদের বন্ধু। কিতাবের একদল তোমাদেরকে পথভ্রষ্ট করতে চায় কিন্তু তারা নিজেদেরকেই ভ্রান্ত করছে অথচ তারা তা বুঝেই না। কেন সত্যকে মিথ্যার সাথে মিলাও আর গোপন করছ, সত্যকে ,অথচ তোমরা জানো। দুঃখের বিষয় হচ্ছে বর্তমান সমাজে আমরা সাধারণ মুসল্লী ও আলেমরা কি পরিচয় দিতেছি ।১ আমি আহলে হাদিস (সহি হাদিস মানি) ২ তুমি কি হানাফী ( সবচেয়ে বড় ইমাম )৩ উনি চরমোনাই তরিকা (হাসরের ময়দানে তার মুরিদ নিয়ে জাহাজ নিয়ে উঠবে)।৪ ও আমি তাবলীগ জামাত করি (আমরা মসজিদে মসজিদে ১০ ও ১২ জন মিলে দাওয়াত ও পিকনিকের আয়োজন করি) ৬ আপনি কে হালকা জিকির এর দাওয়াত দেই জাকের পার্টি ৭ আশেকে রাসূল দেওয়ানবাগী (আল্লাহর সাথে কথা বলেন) ৮ মারফতি তরিকা মাইজভান্ডারী (এদের নামাজের প্রয়োজন হয় না) ৯ হিজবুত তাহেরী তরিকা ( মেয়েদের পর্দার প্রয়োজন নেই) ১০ আহলে কুরআন তরীকা হাদিস মানিনা নতুন ফেরকা আর যে কত শয়তানি তরিকা ও পীর দরবেশ আছে আল্লাহ ভালো জানেন ।সব তরিকার লোক দাবি করে আমরা খাঁটি মুসলিম, আমরা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সালামকে অনুসরণ করি, আসলে দুঃখের বিষয় আমরা কুরআন থেকে অনেক দূরে সরে গেছি বাংলাদেশের ৯৯% মুসলমান জানে না কোরআনের অর্থ ও পড়তে, আল্লাহ কি বলেছেন তার আসমানী কিতাবে এটা যে জানা যে মুসলমানের জন্য ফরজ। তরিকার নেতারা সব ভুলিয়ে দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের ১০০% মুসলমান হাদিসের কিচ্ছা কাহিনী বলতে পারে, কুরআনের ভিতর কি আছে একজন ভালো আলেম বলতে পারেনা ,বা জানলে সে বলে না ,স্বার্থের জন্য তার গদি ক্ষমতা চলে যাবে, দলের মুসল্লিদের গোমরা করে রেখেছেন। সাধারণ মুসল্লিদের কুরআনের হিকমাহ না থাকার কারণে তরিকার দলের নেতারা যা বলে ,ওরা তা বিশ্বাস বা অনুসরণ করে ,মনে করে আমার নেতাই সবচেয়ে বড় আল্লার অলি, সহজ সরল মানুষ মনে করে আমার হুজুর নবীকে স্বপ্নে দেখেছে ,নেতা খারাপ করলেও ভালো, না করলেও ভালো ,হুজুর ও পীর আমাকে বেহেস্তে নিয়ে যাবে ,এলেম না থাকার কারণে গোমরাহ হয়ে গেছে। এলেমের জ্ঞান থাকলে আমরা তরিকার পরিচয় দিতাম না আমাদের পরিচয় একটাই আমরা মুসলিম। সূরা আল ইমরান আয়াত ৫৫-৫৬ তারপর আমার কাছে তোমার প্রত্যাবর্তনস্হল, তখন বিতর্কমূলক বিষয় ফয়সালা করব। যারা মিথ্যাবাদী তাদেরকে কঠোর শাস্তি প্রদান করব দুনিয়া ও পরকালে তাদের কোন সাহায্যকারী নেই। আমাদের নবী এক, মাহাযাব এক ,তরিকাও এক, চলবে।।।
❤❤❤❤❤❤ আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
❤❤❤❤❤
আল্লাহ আকবার ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ ❤❤❤
Allah Robbol Alamin jeno apnake jannat nasib koren Ameen ❤❤❤❤❤❤
আললাপাক আপনি হুজুকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন আমিন।
❤
ওয়াজ গুলো কেটে কেটে না দিয়ে ফোল ভিডিও টা দিলে ভাল হয়
Excellent
মাশাল্লাহ
কে কে আমার মতো তাকে অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক miss করেন😢😢😢😢😢😢 তারা লাইক করেন 👍
❤
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Prio hojor❤️❤️❤️
❤❤❤❤❤❤
Masshalla
❤❤😊😊
❤0❤😊😊
💚💚💚😘
❤❤❤❤❤❤❤ Masha Allah Masha Allah Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah Ameen Ya Rasul Allah Ya Habib Allah Ameen Summam Ameen
হে আল্লাহ এই আলমকে যারা মেরেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই
Marhaba
alhamdulillah
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤️❤️❤️❤️✋
Pobetra Sohadaya Karbala Mubarak bad ❤❤❤
আল্লাহ হুজুর কে জান্নাত নসিব করেন
I love u faruki huzur❤❤
Allah hujurke jannatul Ferdous Dan korun amin allah Akbar Allah
Ahle Sunnat Wall Jamayat
Allama faruki hottar bichar chai
আমার প্রিয় হুজুর💛🤎💜❤️💗💚💖👍👍👍👍
কেমন হবে পৃথিবীর শেষ দিন কুরআন থেকে জেনে নিন, দাজ্জালের আগমন( দুনিয়ায় ফেতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টি হবে) সূরা নিসা আয়াত ১৫৭-১৫৮ থেকে জানা যায় ,ঈসা আঃ আগমন ঘটবে ,সুরা কাহফ আয়াত ৮৯- ৯৯ প্রতিপালকের ওয়াদা যখন পূর্ণ হবে তখন তিনিই এটা চূর্ণ করবেন ,সেদিন একদল অন্য দলের উপর ঢেউয়ের ন্যায় বের হবে (ইয়াজু ও মাজুজ ) এবং শিংগায় ফু দেওয়া হবে ,তারপর আমি সকলকে একত্রিত করব। সূরা আম্বিয়া ৯৬ -৯৭ যে পর্যন্ত ইয়াজুজ ও মাজুজ ছেড়ে দেওয়া হবে, আর তারা প্রত্যেকে উচ্চভূমি হতে বের হয়ে ছুটে আসবে। আর যখন সত্য প্রতিশ্রুতিকাল আসন্ন হবে তখন হঠাৎ কাফেদের চোখগুলো উর্ধ্ব স্থির হয়ে যাবে তারা বলবে আমাদের দুর্ভাগ্য এ ব্যাপারে আমরা উদাসীন ছিলাম ।সূরা নামল আয়াত ৮২ যখন কিয়ামতের প্রতিশ্রুতিপূর্ণ হওয়ার সময় আসবে তখন আমি মাটি হতে জন্তু বের করব ( দাব্বাতুল আরত্ব) ,যে কথা বলবে( মুমিন ও কাফের এর পার্থক্যকারী হিসেবে), মানুষ তো আমার নিদর্শন বিশ্বাস করে না। সূরা দোখান আয়াত ১০ অতঃপর যেদিন আকাশ স্পষ্ট ধুম্রময় (ধোঁয়া অন্ধকার হয়ে যাবে)হবে ।তার অপেক্ষায় থাকুন ,যা মানুষকে আবৃত করে ফেলবে তাই যন্ত্রনাময় আযাব। মানুষ বলবে হে আমাদের রব আমাদেরকে আজাব মুক্ত কর নিশ্চয়ই ঈমান আনব। কিভাবে উপদেশ গ্রহণ করবে? অথচ তাদের কাছে স্পষ্ট রাসূল তো আগমন করেছিল। সুরা হাককাহ আয়াত ১৩-১৬ -১৭ যখন শিংগায় একটি মাত্র ফুৎকার দেওয়া হবে ,আর ভূমি ও পর্বতসমূহ কে উত্তোলিত করা হবে, একই আঘাতে চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে, সেদিন ঘটনা ঘটবে , আকাশসমূহ বিদীর্ণ হয়ে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হবে। ফেরেশতারা তার পাশে পাশে অবস্থান করবে এবং সেদিন আট জন ফেরেস্তা রবের আরশ ধারন করবে। সূরা ওয়াকিয়াহ আয়াত ৪-৫ যখন জমিন ভীষণভাবে প্রকম্পিত হবে, আর পাহাড়সমূহ চূর্ণ-বিচূর্ণ হবে। সূরা ইব্রাহীম আয়াত ৪৮ যেদিন এই জমিন বদলিয়ে অন্য জমিন হবে এবং আসমানসমূহকে বদলান হবে ,তারা এক প্রতাপশালী আল্লাহর সামনে আসবে। সুরা ইয়াসিন আয়াত ৪৯ এরা তো একটি শব্দের অপেক্ষায় যা তাদেরকে পাকড়াও করবে এমন অবস্থায় যে, তারা পরস্পর বাকবিতন্ডাতায় লিপ্ত থাকবে ,না উপদেশ দিতে সমর্থ্য হবে , না পরিবারের ফিরে যেতে পারবে। সূরা আম্বিয়া আয়াত ১০৪ সেদিন আকাশমন্ডলীকে গুটিয়ে ফেলব , যেভাবে লিখিত দফতর সমূহ গুটিয়ে নেওয়া হয় (কাগজ ভাঁজ করার মত)। প্রথম সৃষ্টির মতোই পুনরায় সৃষ্টি করব, এ আমার কৃত প্রতিশ্রুতি আমি অবশ্যই তা পূর্ণ করব। হাদিসে বর্ণিত তখন আল্লাহ পৃথিবীকে প্রশ্ন করবেন ,আমিই বাদশা, কোথায় দুনিয়ার অহংকারী মানুষ কোথায় দুনিয়ার প্রতাপশালী লোকেরা কোথায় দুনিয়ার ক্ষমতার ব্যক্তিরা। আজ রাজত্ব এক মাত্র শক্তিধর আল্লাহর।,।।
বিচার দিবসের দিন (পীর ও মুসলিম নেতাদের) সুপারিশ করার ব্যাপারে কুরআন কি বলে? আমাদের সমাজে প্রচলিত কথা আছে ,যার পীর নাই তার কিছুই নাই , পীর ও নেতার মুরিদ হলে জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে, মুরিদদের কোন নামাজ রোজার প্রয়োজন নেই, বছর বছর গরু জবাই করে,বাবা ফকির দরবেশ নেতা নামে মিলাত মাহফিল কাঙ্গালী ভোজ করলেই, দরবেশ ও আউলিয়া বাবারা আল্লাহর সাথে তর্ক করে জাহান্নাম থেকে জামিনে বের করে জান্নাতে নিয়ে যাবে মুরিদ ও অনুসারীদেরকে। সাধারণ মুসলমানরাও তাদেরকে অভিভাবক বানিয়ে আশায় বসে আছে। সুরা বাকারার আয়াত ৪৮ ঐদিন কে ভয় করো যেদিন কেউ কারো উপকারে আসবে না, কারো পক্ষে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না ,কোন বিনিময়ও চলবে না, এবং কেউ কোন প্রকারের সাহায্য পাবে না। সুরা বাকারার আয়াত ৭৭-৭৯ তারা কি জানে না যে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু অবগত আছে। আর এমন কিছু মূর্খ আছে যাদের মিথ্যা আশা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান নেই, তারা কেবল অমূলক ধারনাই করে ,তাদের জন্য কঠোর শাস্তি আছে যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে এবং বলে এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিলকৃত। যেন তার বিনিময়ে তারা গ্রহণ করতে পারে তুচ্ছ মুল্য ,হাতে রচনা করায় তাদের জন্য রয়েছে শাস্তি আর উপার্জিত বস্তুর কারনেও তাদের সর্বনাশ। সুরা বাকারার আয়াত ১২৩ তোমরা সেদিনকে ভয় কর ,যেদিন কেউ কারো না কোন উপকার আসবে , আর না কার ও পক্ষ হতে কোন বিনিময়ে গৃহীত হবে, না কারো কোনো সুপারিশ কাজে আসবে ,আর না সাহায্য প্রাপ্ত হবে। সুরা বাকারার আয়াত ২৫৪ হে ঈমানদার লোকেরা তোমরা ব্যয় কর, আমি যা দিয়েছি তা হতে, সেদিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা চলবে না ,চলবে না কোন বন্ধুত্ব আর সুপারিশ। মূলত অবিশ্বাসীরা জালিম। এমন আরো অসংখ্য সূরার আয়াত আছে আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই কোন সাহায্যকারী নেই ,আল্লাহর দয়া ছাড়া , আল্লাহ যাকে খুশি ক্ষমা করবেন , যাকে খুশি শাস্তি দিবেন।
প্রকৃত মুমিনের পরিচয় কি? আপনি কোন দল করেন স্বয়ং আল্লাহতালা আমাদের পরিচয় দিচ্ছে আমরা মুসলিম। সূরা আল ইমরান আয়াত৬৩- ৬৪-৬৫-৬৬ -৭১তবে আল্লাহ ফ্যাসাদকারীদের সম্পর্কে যথাযথ অবহিত। বলুন হে কিতাবের অনুসারীরা আমাদের ও তোমাদের মাঝে যে বিষয়টি একই ওর দিকে আসে, (তা হল) আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো দাসত্ব করব না, আর তার সাথে কারো শরিক করব না ,আমরা কেউ আর কাকেও রব বানাবো না, যদি তারা না মানে তবে বলে দাও যে তোমরা সাক্ষী থাকো আমরা মুসলিম। এই কিতাবের অনুসারীরা কেন ইব্রাহিমকে নিয়া তর্ক করছ। যে ব্যাপারে কিছু জ্ঞান ছিল, কিন্তু যে ব্যাপারে কোন জ্ঞান নেই সে ব্যাপারে কেন তর্ক করছ, আল্লাহ জানেন কিন্তু তোমরা জানো না। ইব্রাহিম না ইহুদি ছিলেন, আর না ছিলেন খ্রিস্টান ,বরং তিনি একনিষ্ঠ মুসলিম ছিলেন ,তিনি তো মুশরিক ছিলেন না। নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে যারা তার অনুসারী ছিলেন আর এই নবী এবং যারা এই নবীর প্রতি ঈমান এনেছে আল্লাহ মুমিনদের বন্ধু। কিতাবের একদল তোমাদেরকে পথভ্রষ্ট করতে চায় কিন্তু তারা নিজেদেরকেই ভ্রান্ত করছে অথচ তারা তা বুঝেই না। কেন সত্যকে মিথ্যার সাথে মিলাও আর গোপন করছ, সত্যকে ,অথচ তোমরা জানো। দুঃখের বিষয় হচ্ছে বর্তমান সমাজে আমরা সাধারণ মুসল্লী ও আলেমরা কি পরিচয় দিতেছি ।১ আমি আহলে হাদিস (সহি হাদিস মানি) ২ তুমি কি হানাফী ( সবচেয়ে বড় ইমাম )৩ উনি চরমোনাই তরিকা (হাসরের ময়দানে তার মুরিদ নিয়ে জাহাজ নিয়ে উঠবে)।৪ ও আমি তাবলীগ জামাত করি (আমরা মসজিদে মসজিদে ১০ ও ১২ জন মিলে দাওয়াত ও পিকনিকের আয়োজন করি) ৬ আপনি কে হালকা জিকির এর দাওয়াত দেই জাকের পার্টি ৭ আশেকে রাসূল দেওয়ানবাগী (আল্লাহর সাথে কথা বলেন) ৮ মারফতি তরিকা মাইজভান্ডারী (এদের নামাজের প্রয়োজন হয় না) ৯ হিজবুত তাহেরী তরিকা ( মেয়েদের পর্দার প্রয়োজন নেই) ১০ আহলে কুরআন তরীকা হাদিস মানিনা নতুন ফেরকা আর যে কত শয়তানি তরিকা ও পীর দরবেশ আছে আল্লাহ ভালো জানেন ।সব তরিকার লোক দাবি করে আমরা খাঁটি মুসলিম, আমরা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সালামকে অনুসরণ করি, আসলে দুঃখের বিষয় আমরা কুরআন থেকে অনেক দূরে সরে গেছি বাংলাদেশের ৯৯% মুসলমান জানে না কোরআনের অর্থ ও পড়তে, আল্লাহ কি বলেছেন তার আসমানী কিতাবে এটা যে জানা যে মুসলমানের জন্য ফরজ। তরিকার নেতারা সব ভুলিয়ে দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের ১০০% মুসলমান হাদিসের কিচ্ছা কাহিনী বলতে পারে, কুরআনের ভিতর কি আছে একজন ভালো আলেম বলতে পারেনা ,বা জানলে সে বলে না ,স্বার্থের জন্য তার গদি ক্ষমতা চলে যাবে, দলের মুসল্লিদের গোমরা করে রেখেছেন। সাধারণ মুসল্লিদের কুরআনের হিকমাহ না থাকার কারণে তরিকার দলের নেতারা যা বলে ,ওরা তা বিশ্বাস বা অনুসরণ করে ,মনে করে আমার নেতাই সবচেয়ে বড় আল্লার অলি, সহজ সরল মানুষ মনে করে আমার হুজুর নবীকে স্বপ্নে দেখেছে ,নেতা খারাপ করলেও ভালো, না করলেও ভালো ,হুজুর ও পীর আমাকে বেহেস্তে নিয়ে যাবে ,এলেম না থাকার কারণে গোমরাহ হয়ে গেছে। এলেমের জ্ঞান থাকলে আমরা তরিকার পরিচয় দিতাম না আমাদের পরিচয় একটাই আমরা মুসলিম। সূরা আল ইমরান আয়াত ৫৫-৫৬ তারপর আমার কাছে তোমার প্রত্যাবর্তনস্হল, তখন বিতর্কমূলক বিষয় ফয়সালা করব। যারা মিথ্যাবাদী তাদেরকে কঠোর শাস্তি প্রদান করব দুনিয়া ও পরকালে তাদের কোন সাহায্যকারী নেই। আমাদের নবী এক, মাহাযাব এক ,তরিকাও এক, চলবে
আলহামদুলিল্লাহ আমার ও প্রিয় হুজুর ❤
আমার ও
শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী
একজন আশেকে রাসুল
Ful waz ar link din
Allah hojur ke jannat dan koren please
লোকেশন কোথায় ছিলো এটার
চট্টগ্রাম বোয়ালখালী,বুড়া মসজিদ
আল্লাহ তুমি হুজুরের হত্যাকারী এর জালিমদের ধ্বংস করে দিন আমিন
2024
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
💙💚💜🤎🥰🥰🥰🥰♥️♥️♥️♥️😜😜😁
ফারুকের বক্তা
Mase aalla ae awj aahalehadisra ki sunte paina
হিজবুত তাওহীদ ইসলাম
Bondo
ভাই এইসব ওয়াজ ছাড়েন ক্যা এতে মানুষ আরো গুনাহের কাজ করবে
জ্বলে নাকি এই ওয়াজে এজিদদের জ্বলবে এটাই স্বাভাবিক
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ ফেতনাবাজ ছিল ফারুক
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন আমিন
@@MdNaymuddin-kw9snআপনাকে আল্লাহ ফেতনা থেকে যে বাচায়
এই বেটা ফারুকী হুজুর হক কানী আলেম তোমরা ফেতনা বাজ
ওরে আল্লাহর অলীরে
ফারুকি হুজুর যত দিন চিল তোমরা ইদুরের মত গতের ভিতর ছিলে।হুজুরকে মারার পর তোমাদের আত্মপৃকাশ হয়।
Very bad habit
টাটকা বিদাতি
তুই এজিদ
তুমি নিজেও একজন বেদাতি
তুই টাটকা এজিদি😡
তুই এজিদের টাটকা বংশধর,,,,,
এজিদ এর অনুসারী তুই
আল্লাহর দয়া আল্লাহর রহমত আল্লাহর গাইবি মদদ সাহায্য চাই আল্লাহর সন্তুষ্টি জন্য ইবাদত করতে হবে সৃষ্টি নূর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দয়াল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কদম মোবারক চাই দয়াল নবী নকশা মুবারক চাই দয়াল নবী গোলাম ইন্তেকাল পড়ে মোহাম্মদ হুসাইন সিদ্দিকি জায়গা যেন দয়াল নবী কদম মোবারক হয় জান্নাত চাই না জাহান্নাম ও চাই না জান্নাত ও লাগবে না জাহান্নাম ও লাগবে না আল্লাহর দয়া চাই দয়াল নবী ইহসান দয়া অলি আল্লাহ দয়া
Aponi keyamat niea khub besto. Diyabi bepar ki hobe? Jibeeto manusher onek chahida thake tara jodi keyamat mirtu dojog behest niea moshgul thakle ki cholbe?
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ
Subhanallah❤❤❤
❤❤❤❤