কি ভাবে বুঝলেন ১০০% হক্ব। যে নবীর শানে বেয়াদবি করে ওলির শানে বেয়াদবি করেন সে হুজুর কখনো হক্ব হইতে পারেনা। এই জাল ইমাম বার বার ধরা খায় হাদিস বিকৃতি করার কারণে। এই হুজুর এত এলেমদার হলে আল্লাহর বন্দু হইতে পারেনাই কেন? নিশ্চয় তার কোথাও কোন ভুল আছে। একটু গভীর ভাবে চিন্তা করলে এই হুজুরকে বুঝবেন কত ভাল কত খারাপ শুধু একটা ইংগিত করি এদেশে ইসলাম এনেছে আল্লাহর ওলিরা এই হুজুরের দল থেকে আমরা ইসলাম পাইনাই। আর বেশি বলব না আপনি বুজে নিন সব সময় ওলি বিদ্বেষী কথা বলে প্রশ্ন ওলি বড় নাকি এই হুজুর বড়। সে চাচ্ছে মানুষ যেন ওলির কাছে না যায় এর চাইতে ওলির টপকা অনেক বড়। ওলির কাছে গেলে তার গুরুত্ব কমে যাবে সে জন্যে ওলি বিদ্বেষী কথা বলে অথচ আল্লাহর কাছে গুরুত্ব বেশি হক্কানি ওলিদের। এবার আপনি কার গুরুত্ব বেশি দিবেন?
আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই। (১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল। (২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত। (৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা। (৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে, আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
@@alamgirsohel9999 আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই। (১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল। (২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত। (৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা। (৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে, আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
কথাগুলো ভালো লাগলো। আমি যদিও হানাফী কিন্তু এসব নিয়ে মারামারি সত্যিই আমার ভালো লাগে না । এবং আমি অনেক আহলে হাদীস আলেমদের বয়ান শুনে থাকি। আল্লাহ হুযুরকে ভালো রাখুক এই দোয়া করি।
মহতারাম, আস্ সালামু আলাইকুম, আপনার আলোচনা আমি শুনি , আজকে শুনলাম ঈমান ভংগের করণ তবে আলোচনায় শিরিক এসেছে, শিরিকের ব্যাখ্যার মধ্যে কিছু এসেছে কুসংস্কার এবং কিছু এসেছে শিরিক। আমার দৃষ্টিতে আমি দেখেছি আমি চাকুরী বাচানোর জন্য মালিককে এমন ভয় করে যে চাকুরীর স্বার্থে চাকুরী আমার রিজিকের মালিক এটি কি শিরিকের আন্তঃভুক্ত নয়? এই শিরিকটা বেশী প্রচলিত। আশাকরি পরবর্তীতে আলোচনায় আনবেন।
3:19 اِنَّ الدِّیۡنَ عِنۡدَ اللّٰہِ الۡاِسۡلَامُ ۟ وَ مَا اخۡتَلَفَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَہُمُ الۡعِلۡمُ بَغۡیًۢا بَیۡنَہُمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِاٰیٰتِ اللّٰہِ فَاِنَّ اللّٰہَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ ﴿۱۹﴾ Bengali - Bayaan Foundation নিশ্চয় আল্লাহর নিকট দীন হচ্ছে ইসলাম। আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের নিকট জ্ঞান আসার পরই তারা মতানৈক্য করেছে, পরস্পর বিদ্বেষবশত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে, নিশ্চয় আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত। [১] সুদ্দী বলেন, ‘আল্লাহ্র নিকট মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম’। এটা পূর্ববর্তী আয়াতে বর্ণিত আল্লাহ্, তাঁর ফেরেশতা এবং জ্ঞানীদের সাক্ষ্যের বিষয়। অর্থাৎ তারা এ সাক্ষ্যও দিচ্ছেন যে, আল্লাহ্র নিকট একমাত্র দ্বীন হচ্ছে ইসলাম। [তাবারী] কাতাদা বলেন, ইসলাম হচ্ছে, আল্লাহ্ ব্যতীত হক্ক কোন মা’বুদ নেই এ সাক্ষ্য দেয়া, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র কাছ থেকে যা নিয়ে এসেছেন তার সত্যতার স্বীকৃতি প্রদান। আর এটাই হচ্ছে আল্লাহ্ প্রদত্ত দ্বীন যা তিনি প্রবর্তন করেছেন, রাসূলদেরকে যা নিয়ে প্রেরণ করেছেন, তাঁর বন্ধুদেরকে যার দিশা দিয়েছেন। এটা ব্যতীত তিনি আর কিছু গ্রহণ করবেন না। এটা অনুপাতে না হলে তিনি কাউকে পুরস্কৃত করবেন না। [তাবারী] For getting Quran app: play.google.com/store/apps/details?id=com.ihadis.quran
এভাবে সব সময় ভাল কথা বলবেন । মানুষ সহীহ্ কিছু শিখবে । কিন্তু শুধু সমালোচনার জন্য সমালোচনা করবেন না দয়া করে । এতে মানুষের অশ্রদ্ধা আসে । পাগড়ী নিয়ে উদাহরণটা বেশি নিম্ন মানের । আর আপনার মাথায় পাগড়ী খুলে কথা বললে ভাল হতো । কথা কাজের মিল পাচ্ছি না ।
ইমাম ইসমাঈল বোখারী রহঃ তার উস্তাদ ইমাম সুফিয়ান সাওরী রহঃ ইমাম জুনায়েদ বাগদাদী রহঃ ইমাম হাম্মাদ রহঃ তার উস্তাদ হযরত ইউসুফ রহঃ তার উস্তাদ মক্কী বিন ইব্রাহীম রহঃ (প্রধান বিচারপতি মিশর) তার ওস্তাদ ইমাম মোহাম্মদ রহঃ ( তাবা তাবেইন) ইমাম শাফী রহঃ এর ওস্তাদ ( তাবা তাবেইন) ইমাম ইউসুফ সাইবানী রহঃ তার ওস্তাদ ( তাবা তাবেইন) ইমামে আযম আবু হানিফা ওরফে নোমান বিন সাবিত রহঃ ( ৭ম তাবেইন) ৭ জন বা মতান্তরে ৮জন বা ১১ জন সাহাবা রাঃ সানিধ্যে ছিলেন হানিফা রহঃ । অন্য তম আবদুল্লা ইবনে মাসুদ রাঃ। সালাত ও ফিকাহ শিখেছেন এই সাহাবা রাঃ নিকট হানিফা রহঃ ৩ ( তিন) বতসর ধরে শুধু সালাত শিখেছেন। অতএব ইমাম আবু হানিফার সালাত সবচেয়ে বিশুদ্ধ। তার ওস্তাদ ইমাম মসনদে আহম্মদ ইবনে ইমাম ইউসুফ রাজ্জাক রহঃ ইমাম ইব্রাহীম নকী রহঃ তার ওস্তাদ ইমাম আল কামার রহঃ তার ওতাদ আবদুল্লাহ ইবনে মাসুদ রাঃ তার ওস্তাদ বিশ্ব নবী রাসুল সাঃ। প্রথম মাযহাব আরম্ভ রাসুল সঃ সময়ে রাসুল সাঃ এর সফর কালীন সময়ে মাসয়ালার সমাধান। ফিকাহ উসুল নাহু সরফ শিক্ষা দিতেন ও ফয়সালা দিতেন হযরত আলী রাঃ হযরত আবদুল ইবনে মাসুদ রাঃ হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল রাঃ হযরত যাবের রাঃ হযরত তালহা রাঃ। সুন্নী মাযহাবের দলিল কিভাবে এসেছে দেখুন। সুন্নী মাযাহাব বিশুদ্ধ তার শহিত বর্তমান কালে আমেদের নিকট পৌছিল। তার প্রবাহ চিত্র। পর পর পীর (ফার্সী শব্দ) বা আরবী শায়খ বা মুর্শিদ। আমরা পীর বা ওস্তাদ বা শিক্ষক হিসাবে জানি। এখানে পীর শব্দ নিয়ে তাছিল্য করার কোন সুযোগ নেই। যারা করে এরা রাসুল সাঃ দুষমন। সকলের পীর বা ওস্তাদ হলেন রাসুল সাঃ। ওহাবীরা এ কাজে পটু মানুষকে মিথ্যা কথা বলে। কারন ওহাবীরা হাদিস জালিয়াতির ও কোরান এর অপব্যাখ্যা। এদের অভ্যাস। ওহাবীর পীর হলো এজিদ। ওহাবীরা যে কি জিনিষ আগেই বলেছি। উচু কবর সাহাবা রাঃ করেছিলেন নিজে কিছু কিছু আবার রাসুল সাঃ করেছিলেন। উনারা মনে হয় হাদিস জানতেন না। ওহাবীরা ইমাম মানে না সাহাবা রাঃ মানে না ওস্তাদ লাগে নিজেরা মোস্তাহিদ সেজেছে। ফিকাহ নাহু সরফ কিছুই মানে না। ইসলাম ওহাবী বুঝেছে?কত বড় শয়তান হলে এই ধরনের আকিদা হয় ।সাহাবার রাঃ ইজমাকে অস্বীকার করেছে। ২০ তারাবী ৮ রাকাত বানাইছে। ওমর রাঃ ইজমাকে অস্বীকার করেছে। তারাই আবার বিদাত খোজে ওহাবীর আকিদা অনুযায়ী তারা ইমামহীন।
সাবস্ক্রাইব করে সবাই আমাদের সাথে থাকুন ❤❤💚
a trick : you can watch series on kaldroStream. I've been using it for watching a lot of movies lately.
@Elon Prince Definitely, I've been using KaldroStream for since december myself =)
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
১০০% হক্ক উত্তম জরুরী গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষনীয় বয়ান।
জাযাক আল্লহু খয়রন।
শুকরিয়া যাযাকাল্লাহু খাইরান
Hujur alllah apnakee rahmath korun
কি ভাবে বুঝলেন ১০০% হক্ব। যে নবীর শানে বেয়াদবি করে ওলির শানে বেয়াদবি করেন সে হুজুর কখনো হক্ব হইতে পারেনা। এই জাল ইমাম বার বার ধরা খায় হাদিস বিকৃতি করার কারণে। এই হুজুর এত এলেমদার হলে আল্লাহর বন্দু হইতে পারেনাই কেন? নিশ্চয় তার কোথাও কোন ভুল আছে। একটু গভীর ভাবে চিন্তা করলে এই হুজুরকে বুঝবেন কত ভাল কত খারাপ শুধু একটা ইংগিত করি এদেশে ইসলাম এনেছে আল্লাহর ওলিরা এই হুজুরের দল থেকে আমরা ইসলাম পাইনাই। আর বেশি বলব না আপনি বুজে নিন সব সময় ওলি বিদ্বেষী কথা বলে প্রশ্ন ওলি বড় নাকি এই হুজুর বড়। সে চাচ্ছে মানুষ যেন ওলির কাছে না যায় এর চাইতে ওলির টপকা অনেক বড়। ওলির কাছে গেলে তার গুরুত্ব কমে যাবে সে জন্যে ওলি বিদ্বেষী কথা বলে অথচ আল্লাহর কাছে গুরুত্ব বেশি হক্কানি ওলিদের। এবার আপনি কার গুরুত্ব বেশি দিবেন?
আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই।
(১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল।
(২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
(৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা।
(৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে,
আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
@@alamgirsohel9999
আহলে হাদীস,লা-মাজহাবীদের ইমান নাই।
(১) কারন,এরা সাহাবাকেরাম আজমাইনদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা। প্রমান দিচ্ছিঃ তাদের লিখিত কিতাব,"ফতোয়ায়ে ওলামায়ে হাদীস",৩৭১ পৃষ্ঠায় তারা লিখেছে, "সাহাবিকা আমল,দলিল নেহি হোতা" অথ্যাৎ সাহাবাদের আমল শরিয়তের দলিল নয়।অর্থ হল,তারা সাহাবাদেরকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা।অথচ রাসুল সাঃ বলেছেন, বনি ইসরাইলের মধ্যে ৭২ দল ছিল, আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে,তন্মধ্যে ১ দল জান্নাতি ৭২ দল দোযখী(৭২ দল এরা সবাই ভূল আকিদার মুসলমান)।সাহাবা কেরাম আজমাইন,জান্নাতি দলের পরিচয় জানতে চাইলে হুজুর সাঃ বলেছেন,"আহলে সূন্নত অল জামায়াত" অথ্যাৎ যারা আমি রাসুল এবং আমার সাহাবীদের আদর্শের উপর থাকবে তারা নাজাত প্রাপ্ত দল,জান্নাতি দল।কিন্তু লা মাজহাবীরা রাসুলের এই কথা মানেনা।সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি হিসাবে না মানার কারনে তারা বাতিল দল।
(২) হযরত ওমর রাঃ শাসনামলে,সমস্ত সাহাবাদের সম্মিলিত সিদ্বান্তে ২০ রাকয়াত তারাবি নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু লা মাজহাবীরা সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা বিধায় ২০ রাকয়াত তারাবী মানেনা,আর সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি না মানলে ইমান থাকেনা,সুতরাং এদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
(৩) লা-মাজহাবী,শেখ মোজাফফর বিন মহসিনের লিখিত কিতাবঃ "জাল হাদীসের কবলে রাসুলের সালাত",পৃষ্ঠাঃ ২৪১।তিনি লিখেছেন, "সুতরাং কোরআন ও সূরা ফাতেহা পৃথক জিনিষ"। সূরা ফাতেহা কোরআনের অংশ নয় বলে তিনি ইমান হারিয়ে ফেলেছেন।কেউ যদি কোরআনের সামান্যতম অংশ অস্বীকার করে,তার ইমান থাকেনা।
(৪) সূরা বাকারা, আয়াত ১৩৭,এরশাদ হয়েছে,
আল্লাহর নবীর সাহাবারা,তোমরা মনে রাখ,ঘোটা জগতের মানুষ যদি তোমাদের মত ইমান আনে,তারা হেদায়েত পাবে,নতুবা পাবেনা।যেহেতু লা-মাজহাবীরা সাহাবা কেরামকে শরিয়তের মাপকাঠি মানেনা সুতরাং তাদের ইমান নাই।তারা বাতিল,৭২ দলভূক্ত।
আল্লাহ এ সব আলেমদের চলার পথ সুগম করুণ। আর আমাদের কে শোনার জানার মানার ও সঠিক ভাবে পালন করার শক্তি দান করুন। আমীন।
Summa Amin
হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকল মুসলিম জাতিকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন।
mizanur rahman আমিন
Amin
আমিন
মা শাআললাহ খুব সুনদর।
جزاك الله خيرا
জাযাকআল্লাহু খায়রুন
May almighty Allah give you peace and blessings
হে রাব্বুল আলামীন পৃথিবীতে যতদিন বাঁচিয়ে রাখবে ঈমান ঠিক রাখার ব্যবস্থা করে দিও এবং তোমার সহীহ ঈমানের পথে চলার তৌফিক দান করুক আমিন আমিন আমিন
কথাগুলো ভালো লাগলো।
আমি যদিও হানাফী কিন্তু এসব নিয়ে মারামারি সত্যিই আমার ভালো লাগে না । এবং আমি অনেক আহলে হাদীস আলেমদের বয়ান শুনে থাকি। আল্লাহ হুযুরকে ভালো রাখুক এই দোয়া করি।
হানাফি নয়, মুসলিম হতে হবে। হানাফি হলে কোন ফজিলত নেই। তবে তাদের সহিহ ফতোয়া নেওয়া যাবে।
হানাফি?
উত্তরটা ভাল লেগেছে আপন ভাই।
আমিও হানাফি। তবে ট্রেডিশনাল বাংলাদেশী হানাফী না
খুবই জরুরি বিষয় সবার জানা দরকার
জাযাকাল্লাহু খায়রুন
ধন্যবাদ...আমাদের সাথেই থাকুন...
খুব ভালো গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন
জাঝাকাল্লাহ্ খাইরান্ মাশাল্লাহ খুব ভালো লাগলো আল্লাহ আমাদের ঈমান কে মজবুত করেন
Amin
আমীন
Summa Amin
Masha Allah
جزاك الله خيرا
Niec
zazakallahu khairan.
আল্লাহু আমিন ....যাযাকাল্লাহু খাইরান
جزاك الله خيرا
জাজাকাল্লাহ খাইরান
😍😍🌻
আমি ওনার ওয়াজ শুনে মুগ্ধ হলাম। আমি অনুরোধ করবো, আপনি সুন্নি মাহফিলে গিয়ে ওয়াজ করবেন।
Md Faysal নিবেনা ব্রো
I'm from India, I love you Dr.immam hussain sir.
Thank You 😍
মাশাল্লাহ,,, খুব সুন্ধর আলোচোনা।
শুকরিয়া❤ জাযাকাল্লাহ ❤
আমিন
Summa Amin
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবহানআল্লাহ এরচাইতে সুন্দর কোরে আর কেমনে বুঝাইবো, তবুওযে মানুষ কেনো বুজে না, আল্লাহ যেনো সবাইকে সহি আকিদায় চলার তৌফিক দান করেন আমিন,।
I listen to it again and again.
মাসাআল্লাহ
শুকরিয়া.. যাযাকাল্লাহু খাইরান
Ameen
ছালামু আলাইকুম ডঃ ইমাম হুছাইন সাহেব আমি আপনাকে আল্লাহর জন্য ভাল বাসি
অালহাম দুলিল্লাহ। অসাধারণ সত্যি দরকারি কথা!!!!
মাশাহ আল্লাহ ,
Mashallah..
جزاك الله خيرا
Zajak allah khair
❤🌻🌹
আমিন।
Summa Amin
ইমাম হোসাইন একজন ভাল আলেম
আলহামদুলিল্লাহ খুব ই ভাল একজন আলেম
May Allah help Dr.Imam Hossain live long to publish the real truths of Islam.May Allah help us to follow the truths of Islam.
Advertise na thakar karone shantite waz shunlam. Jajakallah Khair.
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Good bakta
জাযাকাললাহ খায়ের
Allah oponi sokolke din bujar toufik din ameen
Summa Amin
অসাধারন কথা। হিদায়াতমুলক আলোচনা, খুব ভাল লাগলো।
allah amade imaner sathe rakhun,ijjoter sathe rakhun,soccholotar sarhe rakhun.
দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনাকে জান্নাত উল ফেরদাউছ দান করে
mashallah very nice
Masha Allah nice lecture
জাযাকাল্লাহু খায়রান
আমিন আমিন
Summa Amin
Assalamu Alaikum wa Rahmatullahi Barabatuhu
walaikum assalam
wa'alaikum salam wa rahmatullahi wa barakatuh
ভাই আমাদের এই হজুর গালি দিবেন না। আললা এই হজুরদের আপনি হায়াতে তয়ইবা দান করুন আমিন।
Summ amin
kara gali dey!!??
Ameen
যযাকআল্লা খায়ের
logical lecture
Thanks
Amin
اسلم علكم
Alhamdulillah
মানুষের জন্য এর চেয়ে ভাল আর কি নছিয়ত হতে পারে...?
Allah sobaike bujar toufiq dan koruk
মাশাআল্লাহ
Masalla kub sundar waz
Read all the times,astaghfirullaha astaghfirullaha astaghfirullaha
Waz balo lagso
جزاك الله خيرا
ড.ইমাম হুসাইন ছার আল্লার একজন বড় আলিম
🌻🌻
আমি শবার ঘরের কাজ শুরু করলাম ইনশাআল্লাহ
যাযাকাল্লাহু খাইরান
তাহলে ক্বিয়ামতের দিন নবীর সুপারিশ ছাড়া বেহেশতে যেতে পারবে?
allah ap ne khar dan ko ru k
শুকরিয়া.. যাযাকাল্লাহু খাইরান
Namaj er niot r jikir kivabe korbo?hujur ektu doya kore jodi bole den.
Eman related r o video chai..r link ta diye dile beshi valo hoy..
In Sha Allah ...aro notun video astece...
nic
Tnx....
আমাদের আমল করার তফিক দেন
যাযাকাল্লাহু খাইরান
masallah
Good voice.
মহতারাম, আস্ সালামু আলাইকুম, আপনার আলোচনা আমি শুনি , আজকে শুনলাম ঈমান ভংগের করণ তবে আলোচনায় শিরিক এসেছে, শিরিকের ব্যাখ্যার মধ্যে কিছু এসেছে কুসংস্কার এবং কিছু এসেছে শিরিক। আমার দৃষ্টিতে আমি দেখেছি আমি চাকুরী বাচানোর জন্য মালিককে এমন ভয় করে যে চাকুরীর স্বার্থে চাকুরী আমার রিজিকের মালিক এটি কি শিরিকের আন্তঃভুক্ত নয়? এই শিরিকটা বেশী প্রচলিত। আশাকরি পরবর্তীতে আলোচনায় আনবেন।
জোহর আর আছরের মধ্যবর্তি সময়ে কোন নামাজ আছে কি?
100% Right
জাযাকাল্লাহ আমি শায়েখ এর মোবাইল নম্বর পেলে উপক্রিত হতাম।।।।
আমি এই হুজুরের নামবার টা দিন ভাই আপনার দুই টা পা দরি
মাযহাব মানার মাযহাব মানার উপর ওলামাদের এজমা রয়েছে
হুজুর নিসিক্তের নামে একজন নবি সাঃ জিবনি নিয়ে যে সিরিজ চালু করছে এটার বেপারে কিছো বলবেন
বিদআতিদের মতো সুরে সুরে ওয়াজ না করলে ভালো হয়।
কোন ওয়াজে ইমান ভগ্ঙের কারন আছে একটু জানান
Nam Husain kintu akhlakh ajidar.
যেমন??
3:19
اِنَّ الدِّیۡنَ عِنۡدَ اللّٰہِ الۡاِسۡلَامُ ۟ وَ مَا اخۡتَلَفَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَہُمُ الۡعِلۡمُ بَغۡیًۢا بَیۡنَہُمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِاٰیٰتِ اللّٰہِ فَاِنَّ اللّٰہَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ ﴿۱۹﴾
Bengali - Bayaan Foundation
নিশ্চয় আল্লাহর নিকট দীন হচ্ছে ইসলাম। আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের নিকট জ্ঞান আসার পরই তারা মতানৈক্য করেছে, পরস্পর বিদ্বেষবশত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াতসমূহের সাথে কুফরী করে, নিশ্চয় আল্লাহ হিসাব গ্রহণে দ্রুত।
[১] সুদ্দী বলেন, ‘আল্লাহ্র নিকট মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম’। এটা পূর্ববর্তী আয়াতে বর্ণিত আল্লাহ্, তাঁর ফেরেশতা এবং জ্ঞানীদের সাক্ষ্যের বিষয়। অর্থাৎ তারা এ সাক্ষ্যও দিচ্ছেন যে, আল্লাহ্র নিকট একমাত্র দ্বীন হচ্ছে ইসলাম। [তাবারী] কাতাদা বলেন, ইসলাম হচ্ছে, আল্লাহ্ ব্যতীত হক্ক কোন মা’বুদ নেই এ সাক্ষ্য দেয়া, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র কাছ থেকে যা নিয়ে এসেছেন তার সত্যতার স্বীকৃতি প্রদান। আর এটাই হচ্ছে আল্লাহ্ প্রদত্ত দ্বীন যা তিনি প্রবর্তন করেছেন, রাসূলদেরকে যা নিয়ে প্রেরণ করেছেন, তাঁর বন্ধুদেরকে যার দিশা দিয়েছেন। এটা ব্যতীত তিনি আর কিছু গ্রহণ করবেন না। এটা অনুপাতে না হলে তিনি কাউকে পুরস্কৃত করবেন না। [তাবারী]
For getting Quran app: play.google.com/store/apps/details?id=com.ihadis.quran
Hoior ani tick kothaaa Bolan..
শুকরিয়া.. যাযাকাল্লাহু খাইরান
ALL IN ONE MUSLIM BUT WHY IN THE WORLD 2 KIND OF MOSQUE 1No, SUNNI MOSQUE no2, SHIA MOSQUE BUT WHY,
বেবে
কেউ নিজেকে বদলাতে রাজি নই
Hujur Iman to apnader bivinno Dal o mat er opar. Tai apnara ekhon Muslim na Mushrik answer den.
L
এভাবে সব সময় ভাল কথা বলবেন । মানুষ সহীহ্ কিছু শিখবে । কিন্তু শুধু সমালোচনার জন্য সমালোচনা করবেন না দয়া করে । এতে মানুষের অশ্রদ্ধা আসে । পাগড়ী নিয়ে উদাহরণটা বেশি নিম্ন মানের । আর আপনার মাথায় পাগড়ী খুলে কথা বললে ভাল হতো । কথা কাজের মিল পাচ্ছি না ।
ব
?
ইমাম ইসমাঈল বোখারী রহঃ তার উস্তাদ
ইমাম সুফিয়ান সাওরী রহঃ
ইমাম জুনায়েদ বাগদাদী রহঃ
ইমাম হাম্মাদ রহঃ
তার উস্তাদ হযরত ইউসুফ রহঃ তার উস্তাদ
মক্কী বিন ইব্রাহীম রহঃ (প্রধান বিচারপতি মিশর)
তার ওস্তাদ ইমাম মোহাম্মদ রহঃ ( তাবা তাবেইন)
ইমাম শাফী রহঃ এর ওস্তাদ ( তাবা তাবেইন)
ইমাম ইউসুফ সাইবানী রহঃ তার ওস্তাদ ( তাবা তাবেইন)
ইমামে আযম আবু হানিফা ওরফে নোমান বিন সাবিত রহঃ ( ৭ম তাবেইন) ৭ জন বা মতান্তরে ৮জন বা ১১ জন সাহাবা রাঃ সানিধ্যে ছিলেন হানিফা রহঃ । অন্য তম আবদুল্লা ইবনে মাসুদ রাঃ। সালাত ও ফিকাহ শিখেছেন এই সাহাবা রাঃ নিকট হানিফা রহঃ ৩ ( তিন) বতসর ধরে শুধু সালাত শিখেছেন। অতএব ইমাম আবু হানিফার সালাত সবচেয়ে বিশুদ্ধ। তার ওস্তাদ
ইমাম মসনদে আহম্মদ ইবনে ইমাম ইউসুফ রাজ্জাক রহঃ
ইমাম ইব্রাহীম নকী রহঃ তার ওস্তাদ
ইমাম আল কামার রহঃ তার ওতাদ
আবদুল্লাহ ইবনে মাসুদ রাঃ
তার ওস্তাদ বিশ্ব নবী রাসুল সাঃ।
প্রথম মাযহাব আরম্ভ রাসুল সঃ সময়ে
রাসুল সাঃ এর সফর কালীন সময়ে মাসয়ালার সমাধান। ফিকাহ উসুল নাহু সরফ শিক্ষা দিতেন ও ফয়সালা দিতেন হযরত আলী রাঃ হযরত আবদুল ইবনে মাসুদ রাঃ হযরত মুয়ায ইবনে জাবাল রাঃ হযরত
যাবের রাঃ হযরত তালহা রাঃ।
সুন্নী মাযহাবের দলিল কিভাবে এসেছে দেখুন। সুন্নী মাযাহাব বিশুদ্ধ তার শহিত বর্তমান কালে আমেদের নিকট পৌছিল। তার প্রবাহ চিত্র। পর পর পীর (ফার্সী শব্দ) বা আরবী শায়খ বা মুর্শিদ। আমরা পীর বা ওস্তাদ বা শিক্ষক হিসাবে জানি। এখানে পীর শব্দ নিয়ে তাছিল্য করার কোন সুযোগ নেই। যারা করে এরা রাসুল সাঃ দুষমন। সকলের পীর বা ওস্তাদ হলেন রাসুল সাঃ।
ওহাবীরা এ কাজে পটু মানুষকে মিথ্যা কথা বলে।
কারন ওহাবীরা হাদিস জালিয়াতির ও কোরান এর অপব্যাখ্যা। এদের অভ্যাস। ওহাবীর পীর হলো এজিদ।
ওহাবীরা যে কি জিনিষ আগেই বলেছি। উচু কবর সাহাবা রাঃ করেছিলেন নিজে কিছু কিছু আবার রাসুল সাঃ করেছিলেন। উনারা মনে হয় হাদিস জানতেন না।
ওহাবীরা ইমাম মানে না সাহাবা রাঃ মানে না ওস্তাদ লাগে নিজেরা মোস্তাহিদ সেজেছে। ফিকাহ নাহু সরফ কিছুই মানে না। ইসলাম ওহাবী বুঝেছে?কত বড় শয়তান হলে এই ধরনের আকিদা হয় ।সাহাবার রাঃ ইজমাকে অস্বীকার করেছে। ২০ তারাবী ৮ রাকাত বানাইছে। ওমর রাঃ ইজমাকে অস্বীকার করেছে। তারাই আবার বিদাত খোজে ওহাবীর আকিদা অনুযায়ী তারা ইমামহীন।
Gairemukallidra sobti e wahabir gulam
আমিন
Summa Amin
মাশাআল্লাহ
শুকরিয়া যাযাকাল্লাহু খাইরান
nic
Tnx...
ব
?