حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ". আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ". আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@emonbiswas6040এই হাদিসেই স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে ১১ রাকাত পড়তেন সেটা রমজানেও পড়তেন এবং রমজানের বাহিরেও পড়তেন অর্থাৎ সারা বছর এবার মাথায় যদি একটু ঘিলু থাকে তাহলে বলেন সারা বছর কোন নামাজ পড়া হয় তারাবির নামাজ নাকি তাহাজ্জুদের নামাজ।
@@emonbiswas6040 হাদিসের শেষ অংশে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম বলেছেন " আইনি তানামানি" অর্থাৎ আমার চোখ দুটি ঘুমায় , অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বেতরের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন এবং ঘুম থেকে উঠে এই এই ১১ রাকাআত নামায আদায় করেন। এই কথার দ্বারা আরো স্পষ্ট হয়ে যায় যে এই হাদিস তারাবীহ সম্পর্কে কোনভাবেই হতে পারে না এটা তাহাজ্জুদের নামায সম্পর্কে। অর্থাৎ রসূলুল্লাহ সল্লাহু আলাইহিস সালাম রমজান এবং রমজানের বাইরে তাহাজ্জুতের নামাজ কখনো 8 রাকাতের বেশি পড়তেন না ।
❤❤❤❤❤ যা বুঝা গেল, তারাবির নামাজ ২০ রাকাত, এটাই উপযুক্ত , ❤❤❤ আমি গ্রহন করে নিলাম ❤ আলহামদুলিল্লাহ ❤, হক্কানী আলেম , খুবি সুন্দর এবং সহজ উপায়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন ,আমার মনে হয় ১ বৎসর হুজুরের আলোচনা শুনলে আলেম হয়ে যাবে যে কেও,❤❤ হুজুরের জন্য দুআ করি ❤❤❤
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ". আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@emonbiswas6040এই হাদিসেই স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে ১১ রাকাত পড়তেন সেটা রমজানেও পড়তেন এবং রমজানের বাহিরেও পড়তেন অর্থাৎ সারা বছর এবার মাথায় যদি একটু ঘিলু থাকে তাহলে বলেন সারা বছর কোন নামাজ পড়া হয় তারাবির নামাজ নাকি তাহাজ্জুদের নামাজ।
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ". আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@emonbiswas6040ভাই আপনি তো মাথা মোটা ।এই হাদিসেই স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে ১১ রাকাত পড়তেন সেটা রমজানেও পড়তেন এবং রমজানের বাহিরেও পড়তেন অর্থাৎ সারা বছর এবার মাথায় যদি একটু ঘিলু থাকে তাহলে বলেন সারা বছর কোন নামাজ পড়া হয় তারাবির নামাজ নাকি তাহাজ্জুদের নামাজ।
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ". আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@emonbiswas6040এই হাদিসেই স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে ১১ রাকাত পড়তেন সেটা রমজানেও পড়তেন এবং রমজানের বাহিরেও পড়তেন অর্থাৎ সারা বছর এবার মাথায় যদি একটু ঘিলু থাকে তাহলে বলেন সারা বছর কোন নামাজ পড়া হয় তারাবির নামাজ নাকি তাহাজ্জুদের নামাজ।
@@emonbiswas6040 হাদিসের শেষ অংশে রাসূলুল্লাহ সাল্লাম বলেছেন " আইনি তানামানি" অর্থাৎ আমার চোখ দুটি ঘুমায় , অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বেতরের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন এবং ঘুম থেকে উঠে এই এই ১১ রাকাআত নামায আদায় করেন। এই কথার দ্বারা আরো স্পষ্ট হয়ে যায় যে এই হাদিস তারাবীহ সম্পর্কে কোনভাবেই হতে পারে না এটা তাহাজ্জুদের নামায সম্পর্কে। অর্থাৎ রসূলুল্লাহ সল্লাহু আলাইহিস সালাম রমজান এবং রমজানের বাইরে তাহাজ্জুতের নামাজ কখনো 8 রাকাতের বেশি পড়তেন না ।
Vai nijer Kotha ta correction korun..... Manush vul kortei pare so Habib hujur Jodi vul kore tahole ki apni o vul korben? Jeta sothik apni seta manben kintu jeta vul seta jei hujuri boluk na kno seta mana jabe na!
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা।
ভাই আহলে হাদিস যারা আছে এরা বলছে আট রাকাত তারাবি এটাও সঠিক আরিফিন হাবিবএটাও সঠিক20 রাকাততারাবি অমর চালু করেছেনআর নবী মোহাম্মদ সালাহ সালাম পড়েছেন আট রাকাতএটাই পার্থক্য
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ". আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ". আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
তারাবি নামাজ ২০ রাকাত, আমি হুজুরের সাথে একমত এটাই সহি,যারা ২০ রাকাত মানবে তারা সহির উপর থাকবে,যারা ৮ রাকাত মানবে তারা ভ্রান্ত পথ ভ্রষ্ট পথভ্রষ্ট পথভ্রষ্ট
সঠিক হাদিসের সঠিক বিশ্লেষণ। জাযাকাল্লাহ হুজুর
বেশি বেশি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারের শরিক হন জাযাকাল্লাহ
🎉😢
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ".
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
যারা হাদিস মানেনা তার মনগড়া বিশ্লেষণ সঠিক মনে করার কোনো কারণ নাই।
বেডা আবু দাউদ এর ৪৬০৭ নাম্বার হাদিস এ কী বলা আছে? একটু জানাবেন দয়া করে
মাশাল্লাহ শায়েখের প্রত্যেকটা কথা প্রত্যেকটা হাদিস প্রত্যেকটা ওয়াজ খুব চমৎকার হয়
আমি হুজুরকে আল্লাহর জন্যে ভালবাসি। এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আল্লাহ কারে তিনার জন্য রহমত কামনা করছি
আল্লাহ আপনি আমাদের কে দীনের সঠিক বুঝ দিয়ে ২০ রাকাত নামাজ পড়ার তৌফিক দেন আমিন
আল্লাহকে যত বেশি সিজদা করবো ততই ভালো আমরা সকলেই কুড়ি রাকাত নামাজ পড়বো তারাবি রমজান মাসে ইনসাআল্লাহ্
আমিও ২০রাকাআত এর পক্ষে ইনশাআল্লাহ 🖐️ কে কে আছেন ২০ রাকাআত এর পক্ষে লাইক দিয়ে জানিয়ে দিন।
সহি হাদিস বলার জন্য ধন্যবাদ জাযাকাল্লাহ হুজুর
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ".
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@emonbiswas6040এই হাদিসেই স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে ১১ রাকাত পড়তেন সেটা রমজানেও পড়তেন এবং রমজানের বাহিরেও পড়তেন অর্থাৎ সারা বছর এবার মাথায় যদি একটু ঘিলু থাকে তাহলে বলেন সারা বছর কোন নামাজ পড়া হয় তারাবির নামাজ নাকি তাহাজ্জুদের নামাজ।
@@emonbiswas6040 হাদিসের শেষ অংশে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম বলেছেন " আইনি তানামানি" অর্থাৎ আমার চোখ দুটি ঘুমায় , অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বেতরের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন এবং ঘুম থেকে উঠে এই এই ১১ রাকাআত নামায আদায় করেন। এই কথার দ্বারা আরো স্পষ্ট হয়ে যায় যে এই হাদিস তারাবীহ সম্পর্কে কোনভাবেই হতে পারে না এটা তাহাজ্জুদের নামায সম্পর্কে। অর্থাৎ রসূলুল্লাহ সল্লাহু আলাইহিস সালাম রমজান এবং রমজানের বাইরে তাহাজ্জুতের নামাজ কখনো 8 রাকাতের বেশি পড়তেন না ।
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, হুজুরের দলিল ভিত্তিক সরল বিশ্লেষণ আমার অন্তরে খুব শান্তি দিয়েছেন, আল্লাহপাক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুণ। আমিন,,,
ইয়া আল্লাহ, তুমি আমায়, সঠিক পথের পথিক হওয়ার তাওফিক দান করুন।
আমিন।
আহ কথার কী ধরণ! মন ছুয়ে যায়। সত্য তো এতেই বুঝা যায়। আর বিয়াদব গুলোর কথার ধরণই তো গলদ। আল্লাহ হুজুরের উপর রহম করুর পাশাপাশি আমারও। এমন এলেম ওয়ালার বুঝ আল্লাহ আমাকে দান করুক।
যতটুকু পড়বো ইনশাল্লাহ আল্লাহ কে রাজি খুশি করার জন্য পড়বো।
তোমার ইনশা আল্লাহ বানান ভুল হয়েছে
২০রাকাত পড়তে হবে
আরিফ বিন হাবিব সাহেব আমাদের দেশের গর্ব
😂😂😂
আরিফ বিন হাবিবকে আল্লাহ হেদায়েত দান করবে ইনশাআল্লাহ। বর্তমানে বেদাতে লিপ্ত
ঠিক ،،১০০%
@@nayemulislam9746 🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤨🤨🤨
সে, বোঝার ঘেনু সবার নাই।
মাশাল্লাহ, বাংলার নিয়ামত, আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক,আমিন
আমীন
Amin❤
❤❤❤❤❤ যা বুঝা গেল, তারাবির নামাজ ২০ রাকাত, এটাই উপযুক্ত , ❤❤❤ আমি গ্রহন করে নিলাম ❤ আলহামদুলিল্লাহ ❤, হক্কানী আলেম , খুবি সুন্দর এবং সহজ উপায়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন ,আমার মনে হয় ১ বৎসর হুজুরের আলোচনা শুনলে আলেম হয়ে যাবে যে কেও,❤❤ হুজুরের জন্য দুআ করি ❤❤❤
কিভাবে বুঝলেন..?
অন্ধভক্ত,,২০ রাকাত জায়েজ মিয়া,,৮ রাকাত সুন্নাত,,পারলে আপনার হুজুরদের জিগাসা করেন।
😂😂😂😂
গুরুত্বপূর্ণ হাদিস দিয়ে বোঝানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ হুজুরকে আপনার নেক হায়াত দারাজ মনে করি
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা, আল্লাহ হযরতকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।
আমি আরিফ বিন হাবিব কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি আমার ভালবাসার তাজমহলের নাম মাওলানা আরিফ বিন হাবিব। ❤❤❤
লা---ইলা-হা ইল্লাল ল---হ্
মুহাম্মাদুর রসূ-লুল্ ল---হ্
বেশি বেশি পড়ি
আমরা ছোটবেলায় থেকে মসজিদে দেখছি ২০রাকাত। ইনশাআল্লাহ আমরা সবাই ২০রাকাত পড়ব।
জাজাকাল্লাহু খয়ের হে আল্লাহ আপনি আমাকে এবং আমাদের সবাই কে সঠিক রাস্তায় পরিচালিত করুন,,, আমিন।
রাইট কতটা হাবিব, হুজুর সঠিক উত্তর দিয়ে চেন আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
উনি এখন বর্তমান বাংলাদেশের সেরা আলেম মাশাল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুক 😊
মাশাআল্লাহ কোরআন ও হাদিস থেকে খুব ভালোভাবে বুঝিয়েছেন আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝ দান করুন আমিন। 🤲🥲🤲
সঠিক কথা বলেছেন প্রিয় শায়েখ মুফতি আরিফ বিন হাবিব
মুফতি মানে কি? আমি সৌদি আরবে ১৯ বছর ছিলাম, কাউকে মুফতি মাওলানা বলতে বা লিখতে দেখিনি।
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ".
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@emonbiswas6040 আম্মাজান রাঃ বলেছেন রমজান ও রমজানের বাহিরে ১১ রাকাত , এই ১১ রাকাত তারাবীহ হলে আপনারা রমজানের বাহিরে তারাবীহ পড়তে বলেন না কেনো?
Haa thik apnr moto'ee apnr priyo Arif sayekh
@@emonbiswas6040এই হাদিসেই স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে ১১ রাকাত পড়তেন সেটা রমজানেও পড়তেন এবং রমজানের বাহিরেও পড়তেন অর্থাৎ সারা বছর এবার মাথায় যদি একটু ঘিলু থাকে তাহলে বলেন সারা বছর কোন নামাজ পড়া হয় তারাবির নামাজ নাকি তাহাজ্জুদের নামাজ।
মাশা-আল্লাহ ছহি হাদীস থেকে কত সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন, ২০ রাকাআত তারাবি।
Sahih হাদীস নাই 20 rakat taraweeh এর
@@Mmmm-q2d Hujur tahole etokkhon ki bollen? Mane beparta emon na j hujur bujhaitei thakbe ar kaan bondho kore bose thakbo.
সৌদি রা ত কেন ৮ রাকাত পরে বলেন
আল্লাহ তা'য়ালা যেন আপনাকে নেক হায়াত দান করে,
হুজুরের এই একই বয়ান আজকে আমাদের মসজিদে খুতবায় বলছেন ইমাম সাহেব🖤🤲
Kon Moszide?
মাশাআল্লাহ অনেক সুস্পষ্ট আলোচনা
হুজুরের বয়ান শুনে অনেক সুন্দর লাগলো
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নেক হায়াত দান করুন 🥰🥰🥰🥰 আমিন আমিন ❤❤
ইনশাআল্লাহ আমরা ২০ রাকাত পড়বো
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ".
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
এই হাদিস কি হযরত ওমর ফারুক (রা.) জানতেন না 🙄
apni tar thekeo besi porte parbo
20 poro kintu dhir stir vhabe porien
@@emonbiswas6040ভাই আপনি তো মাথা মোটা ।এই হাদিসেই স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে ১১ রাকাত পড়তেন সেটা রমজানেও পড়তেন এবং রমজানের বাহিরেও পড়তেন অর্থাৎ সারা বছর এবার মাথায় যদি একটু ঘিলু থাকে তাহলে বলেন সারা বছর কোন নামাজ পড়া হয় তারাবির নামাজ নাকি তাহাজ্জুদের নামাজ।
❤❤❤মাশাল্লাহ আরিফ বিন হাবিব হুজুর ভালো কথাই বলেছেন
।
جزاكم الله خيرا
সুন্দর ভাবে গুছিয়ে. সঠিক তথ্য বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করেন
সুন্দর আলোচনা ❤
বর্তমানে ওনার চেয়ে ভালোভাবে বোঝানোর মতো আমি আর কাউকে পায় না।কারণ, ওনি কোরআন ও হাদিসের ব্যাপারে অনেক জ্ঞান রাখেন। মাশাল্লাহ।
Masha Allah ❤️
অসাধারণ ❤❤❤
❤❤❤মুফতি আরিফ বিন হাবিব সঠিক কথা হাদিস সহ বলেছেন ❤
الحمدلله على كل حال وبارك الله في حياتك ❤
হুজুরের তারাবিহ নামাজের ফতোয়া গৃহন যগ্য খুব ই ভালো সমাধান আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন
মাশা-আল্লাহ সুন্দর আলোচনা
মাশাল্লাহ চমৎকার ভাবে তারাবির নামাজের আলোচনা, করায় অনেক অনেক শুকরিয়া,,
আল্লাহ তায়ালা আপনার এলেমে আমলে আরো বরকত দান করুক আমিন
তারাবীহ 20 রাকাত 20রাকাত
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো বুঝতে পারছি
Masaallah huzur
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤
11 I like it
মাশা-আল্লাহ জাযাকাল্লাহ 💚🤲🏻💜
খুব ভালো হয়েছে
Mashaallah Jazakallah prior. Sheikh
আরিফ বিন হাবিব হুজুর যেটা মানে আমিও সেটাই মানি ইনশাআল্লাহ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ".
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@emonbiswas6040এই হাদিসেই স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম যে ১১ রাকাত পড়তেন সেটা রমজানেও পড়তেন এবং রমজানের বাহিরেও পড়তেন অর্থাৎ সারা বছর এবার মাথায় যদি একটু ঘিলু থাকে তাহলে বলেন সারা বছর কোন নামাজ পড়া হয় তারাবির নামাজ নাকি তাহাজ্জুদের নামাজ।
@@emonbiswas6040 হাদিসের শেষ অংশে রাসূলুল্লাহ সাল্লাম বলেছেন " আইনি তানামানি" অর্থাৎ আমার চোখ দুটি ঘুমায় , অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বেতরের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন এবং ঘুম থেকে উঠে এই এই ১১ রাকাআত নামায আদায় করেন। এই কথার দ্বারা আরো স্পষ্ট হয়ে যায় যে এই হাদিস তারাবীহ সম্পর্কে কোনভাবেই হতে পারে না এটা তাহাজ্জুদের নামায সম্পর্কে। অর্থাৎ রসূলুল্লাহ সল্লাহু আলাইহিস সালাম রমজান এবং রমজানের বাইরে তাহাজ্জুতের নামাজ কখনো 8 রাকাতের বেশি পড়তেন না ।
Vai nijer Kotha ta correction korun..... Manush vul kortei pare so Habib hujur Jodi vul kore tahole ki apni o vul korben? Jeta sothik apni seta manben kintu jeta vul seta jei hujuri boluk na kno seta mana jabe na!
Alhamdulillah
কোন দেশে বাস করি, জন্মের পর থেকে শুনতেছি এই তর্ক, আল্লাহ ইনাদেরকে একটু হেদায়েত দান করুন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
জাযাকাল্লাহ
মাশাল্লাহ অসাধারণ বয়ান ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
মাশা আল্লাহ❤❤❤
সুন্দর আলোচনা আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন, আমীন।
তুমি কি বুঝতে পারলে ভাই।
আমিন
Masa allah
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা।
Masaallah.
মাশাআল্লাহ অসাধারণ সমাধান
আল্লাহ তাআলা সুস্থ রাখুন হুজুর কে ❤❤❤
২০ রাকাত সুন্নত তারাবি নামাজ, সুবহানাল্লাহ।
MashaAllah JazakAllahu Khair ustaji.
আলহামদুলিল্লাহ ❤😊
আল্লাহ আপনি সবাইকে আপনি হেদায়েত দান করুন আমিন
মাশাআল্লাহ
Mashallah
প্রিয় হুজুর আরিফ বিন হাবিব বাংলাদেশের অন্যতম একজন আলেম
হুজুর আমাদের বাংলাদেশের অমুল্য সম্পদ! ❤❤❤
মাসাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ, আলেমরাই জাতির পথ-প্রদর্শন কারী আলিমরাই জাতিকে বিভক্তকারী আলেমরাই প্রথমে জাহান্নামে প্রবেশ কারী
মাশাল্লাহ সুন্দর আলোচনা
মাশা-আল্লাহ
মাশা-আল্লাহ হুজুর ❤❤
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর বিশ্লেষণ ❤
মুফতি আরিফ বিন হাবিব সাহেব জিন্দাবাদ
এতো সুন্দর সমাধান দেওয়ায় পরেও আহলে হাদিসরা মানবেনা
ভাই আহলে হাদিস যারা আছে এরা বলছে আট রাকাত তারাবি এটাও সঠিক আরিফিন হাবিবএটাও সঠিক20 রাকাততারাবি অমর চালু করেছেনআর নবী মোহাম্মদ সালাহ সালাম পড়েছেন আট রাকাতএটাই পার্থক্য
@@سلاماا-ب8غওমর (রা:) তো জানত না যে নবি ২০ রাকাত পরছে। জানতো আহলে হাদিস রা। ওমর (রা:) ভুল করছে তাই তো?
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ".
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ. فَقَالَ " يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ".
আবূ সালামাহ্ ইব্নু আবদুর রাহমান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি ‘আয়িশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন, রমযান মাসে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কেমন ছিল? তিনি বললেন, আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতে) এগার রাক’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর চার রাক’আত সালাত আদায় করতেন, এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। অতঃপর তিনি তিন রাক’আত (বিত্র) সালাত আদায় করতেন। ‘আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদা) আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! আপনি কি বিত্রের পূর্বে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
@@سلاماا-ب8غমুহাম্মদ সা. সারা বছর বছর পড়েছেন ৮ রাকাত, তার মানে এটা তারাবি হতেই পারে না৷
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤masaallah
তথাকথিত আহলে হাদিস হতে আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেপাজত করুন
জি ভাইজান আল্লাহ আপনাকে সঠিক হেদায়েত দান করুক
جميل جدا
Mashaallah ❤️❤️❤️
Allhamdulilla ami 20 rikat Mene Nilam
আল্লাহ হুজুরকে কবুল করুক আমিন
মাশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ আমরা ২০ তারাবির নামাজ আদায় করব
Sundor analysis. Mashallah
আসলেই ❤
মাশ আল্লাহ
মুফতী আরিফ বিন হাবিব জিন্দাবাদ
তারাবি নামাজ ২০ রাকাত, আমি হুজুরের সাথে একমত এটাই সহি,যারা ২০ রাকাত মানবে তারা সহির উপর থাকবে,যারা ৮ রাকাত মানবে তারা ভ্রান্ত পথ ভ্রষ্ট পথভ্রষ্ট পথভ্রষ্ট
ডাক্তার দেখাও জরুরীভাবে। তুমি ২০ রাকাত পড়বা, পড়। কত রাকাত সহি, কত রাকাত ভুল, সেটা তোমার বিচার করতে বলছে? সেটা তুমি জানো? কি দিয়ে জানো?
@@mainulfaisal8582২০ রাকাত এটাই সঠিক। ?
@@mainulfaisal8582
তুমি কিভাবে জানো ২০ রাকাত তারাবি সহিহ না।
Ata nofol namaj j joto pare pore..kom porleo pblm nai..amon kih na porleo kisu hobena kintu soyab taika boncito hobe...ata niye matamati korar kisu nai
@@mainulfaisal8582এই হাদীসগুলো আগে শুনো
Masha Allah zajakallahu khaira
بارك الله فى حياته
bangla
হাদিসুল হাফেজ
সুন্দর 😊
সমস্যা সাধারণ মানুষের নাই, সমস্যা শুধু আলেমদের মধ্যে।