তোর কথা বুঝতে পারলাম না কোরআনে অনেক সুন্দর কিচ্ছা কাহিনী বলতে? তুই কি বুঝাতে চেয়েছিস? কোরআন হলো আল্লাহর বাণী , বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ মানুষের জীবনের পথ প্রদর্শক গ্রন্থ ।।
@@sharminislam474 আবেগী মুসলমান। ব্যবহারে একটু বিনয়ী হলে ভাল হয়। আমি আপনার দোস্ত না যে আমাকে তোর বলে সম্বোধন করবেন। আপনাকে পবিত্র মহাগ্রন্থ আল কোরআন থেকে আমার কথার স্বপক্ষে প্রমান দিলাম। সময় থাকলে দুই মলাটের কুরআনের ভিতরে মহান আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন সেটা পড়ুন আর বুঝার চেষ্টা করুন। Yusuf ১২:৩ نَحْنُ نَقُصُّ عَلَيْكَ أَحْسَنَ ٱلْقَصَصِ بِمَآ أَوْحَيْنَآ إِلَيْكَ هَٰذَا ٱلْقُرْءَانَ وَإِن كُنتَ مِن قَبْلِهِۦ لَمِنَ ٱلْغَٰفِلِينَ আমরা আপনার কাছে উত্তম কাহিনি বর্ণনা করছি [১], ওহীর মাধ্যমে আপনার কাছে এ কুরআন পাঠিয়ে; যদিও এর আগে আপনি ছিলেন অনবহিতদের অন্তর্ভুক্ত [২]। [১] সাদ ইবন আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু এ আয়াতের তাফসীরে বলেন, “আল্লাহ তাঁর রাসূলের উপর অনেকদিন থেকে বিভিন্ন আয়াত নাযিল করছিল, তখন সাহাবায়ে কিরাম বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমাদেরকে কোনো কিছ্ছা শোনাতেন। তখন আল্লাহ তা'আলা এ আয়াত নাযিল করেন এবং ইউসুফ আলাইহিসসালামের কাহিনী শোনান।” [ইতহাফ আল খিয়ারাহ ১/২৩৮, ১৬২, মুস্তাদরাকে হাকিম ২/৩৪৫, ইবন হিব্বান -আলইহসান- ৬২০৯, দিয়া আল মাকদেসী, আল-মুখতারাহ ১০৬৯] এ কাহিনীকে উত্তম কাহিনী বলার কারণ সম্পর্কে বিভিন্ন মত বর্ণিত হয়েছে। কারও কারও মতে, এতে রয়েছে শিক্ষা, উপদেশ, হিকমত বা প্রজ্ঞা যা অন্য কোনো কাহিনীতে নেই। কারও কারও মতে, এতে রয়েছে উত্তম কথোপকথন, ইউসুফ আলাইহিস সালামের উপর তার ভাইদের অত্যাচারের বিপরীতে সবর ও তাদেরকে ক্ষমার বর্ণনা। কারও কারও মতে, এতে রয়েছে নবীগণের কথা, সৎলোকদের কথা, ফিরিশতাদের কথা, শয়তানের কথা, জিন, মানব, জন্তু জানোয়ার, পাখি, রাজা-বাদশাদের চরিত, ব্যাবসায়ী, আলেম, জাহেল, পুরুষ, মহিলাদের কথা। মহিলাদের বাহানা ও তাদের ষড়যন্ত্রের কথা। [ফাতহুল কাদীর] আল্লামা ইবন কাসীর এ আয়াত থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যনির্দেশ করেছেন। তা হচ্ছে, যেহেতু এ কুরআনে আল্লাহ তা'আলা সর্বোত্তম কাহিনী বর্ণনা করেছেন সেহেতু এ কিতাব নাযিল হওয়ার পর অন্য কোনো কিতাবের প্রয়োজন নেই। কারণ, একবার উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু কোনো এক কিতাবী লোক থেকে একটি প্রাচীন গ্রন্থ পেয়ে তা নিয়ে এসে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে পাঠ করলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অত্যন্ত ক্রোধাম্বিত হলেন এবং বললেন, হে ইবনুল খাত্তাব! তোমরা কি পেরেশান হয়ে গেছ? পরিণাম বিবেচনা না করে যা-তা করে বেড়াবে? যত্র-তত্র ঢুকে যাবে? যার হাতে আমার প্রাণ তার শপথ, অবশ্যই আমি এটাকে শুভ্র, স্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন হিসেবে নিয়ে এসেছি। তোমরা তাদের কাছে জিজ্ঞেস করো না, ফলে তারা তোমাদেরকে কোনো হক কথা জানাবে আর তোমরা মিথ্যা মনে করবে, আবার কোনো বাতিল কথা জানাবে আর তোমরা সেটাকে সত্য মনে করবে। যার হাতে আমার প্রাণ তাঁর শপথ, যদি মূসা জীবিত থাকতেন তবে আমার অনুসরণ ছাড়া তার গত্যন্তর ছিল না। [ইবন আবী আসেম, আস-সুন্নাহ ১/২ৃ
আপনি চাইলে পাঁচ নয় ও বলতে পারেন কিন্তু আল্লাহ ভালো জানেন কয়জন , আমরা আলোচনার জন্য একটা সংখ্যা দিয়ে আলোচনা করতে পারি , তবে আপনার প্রশ্নের ধরন দেখে আপনাকে বক্রতা অনুসন্ধানকারীর দলে মনে হচ্ছে
মাসা আল্লাহ, আসহাবে কাহাফের গল্প শুনে চোখ দিয়ে পানি এসে গেল।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ, সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
এতো সুন্দর আলোচনা কখনো শুনিনি
মাশাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ, জাজাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ্ 🎉❤
মাসা আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
Amin
Thanks for your new lecture
অনেক তথ্য বহুল আলোচনা। কুরআনে কত সুন্দর কিচ্ছা কাহিনী আছে। আর আধুনিক মৌলোভী সাহেবরা আমাদের বানোয়াট মিথ্যা কিচ্ছা কাহিনী শুনান।
তোর কথা বুঝতে পারলাম না কোরআনে অনেক সুন্দর কিচ্ছা কাহিনী বলতে? তুই কি বুঝাতে চেয়েছিস? কোরআন হলো আল্লাহর বাণী , বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ মানুষের জীবনের পথ প্রদর্শক গ্রন্থ ।।
@@sharminislam474 উনি তো ঠিক কথাই বলেছে
@@sharminislam474
আবেগী মুসলমান। ব্যবহারে একটু বিনয়ী হলে ভাল হয়। আমি আপনার দোস্ত না যে আমাকে তোর বলে সম্বোধন করবেন। আপনাকে পবিত্র মহাগ্রন্থ আল কোরআন থেকে আমার কথার স্বপক্ষে প্রমান দিলাম। সময় থাকলে দুই মলাটের কুরআনের ভিতরে মহান আল্লাহ তায়ালা কি বলেছেন সেটা পড়ুন আর বুঝার চেষ্টা করুন।
Yusuf ১২:৩
نَحْنُ نَقُصُّ عَلَيْكَ أَحْسَنَ ٱلْقَصَصِ بِمَآ أَوْحَيْنَآ إِلَيْكَ هَٰذَا ٱلْقُرْءَانَ وَإِن كُنتَ مِن قَبْلِهِۦ لَمِنَ ٱلْغَٰفِلِينَ
আমরা আপনার কাছে উত্তম কাহিনি বর্ণনা করছি [১], ওহীর মাধ্যমে আপনার কাছে এ কুরআন পাঠিয়ে; যদিও এর আগে আপনি ছিলেন অনবহিতদের অন্তর্ভুক্ত [২]।
[১] সাদ ইবন আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লাহু আনহু এ আয়াতের তাফসীরে বলেন, “আল্লাহ তাঁর রাসূলের উপর অনেকদিন থেকে বিভিন্ন আয়াত নাযিল করছিল, তখন সাহাবায়ে কিরাম বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! যদি আমাদেরকে কোনো কিছ্ছা শোনাতেন। তখন আল্লাহ তা'আলা এ আয়াত নাযিল করেন এবং ইউসুফ আলাইহিসসালামের কাহিনী শোনান।” [ইতহাফ আল খিয়ারাহ ১/২৩৮, ১৬২, মুস্তাদরাকে হাকিম ২/৩৪৫, ইবন হিব্বান -আলইহসান- ৬২০৯, দিয়া আল মাকদেসী, আল-মুখতারাহ ১০৬৯]
এ কাহিনীকে উত্তম কাহিনী বলার কারণ সম্পর্কে বিভিন্ন মত বর্ণিত হয়েছে। কারও কারও মতে, এতে রয়েছে শিক্ষা, উপদেশ, হিকমত বা প্রজ্ঞা যা অন্য কোনো কাহিনীতে নেই। কারও কারও মতে, এতে রয়েছে উত্তম কথোপকথন, ইউসুফ আলাইহিস সালামের উপর তার ভাইদের অত্যাচারের বিপরীতে সবর ও তাদেরকে ক্ষমার বর্ণনা। কারও কারও মতে, এতে রয়েছে নবীগণের কথা, সৎলোকদের কথা, ফিরিশতাদের কথা, শয়তানের কথা, জিন, মানব, জন্তু জানোয়ার, পাখি, রাজা-বাদশাদের চরিত, ব্যাবসায়ী, আলেম, জাহেল, পুরুষ, মহিলাদের কথা। মহিলাদের বাহানা ও তাদের ষড়যন্ত্রের কথা। [ফাতহুল কাদীর]
আল্লামা ইবন কাসীর এ আয়াত থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যনির্দেশ করেছেন। তা হচ্ছে, যেহেতু এ কুরআনে আল্লাহ তা'আলা সর্বোত্তম কাহিনী বর্ণনা করেছেন সেহেতু এ কিতাব নাযিল হওয়ার পর অন্য কোনো কিতাবের প্রয়োজন নেই। কারণ, একবার উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু কোনো এক কিতাবী লোক থেকে একটি প্রাচীন গ্রন্থ পেয়ে তা নিয়ে এসে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে পাঠ করলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অত্যন্ত ক্রোধাম্বিত হলেন এবং বললেন, হে ইবনুল খাত্তাব! তোমরা কি পেরেশান হয়ে গেছ? পরিণাম বিবেচনা না করে যা-তা করে বেড়াবে? যত্র-তত্র ঢুকে যাবে? যার হাতে আমার প্রাণ তার শপথ, অবশ্যই আমি এটাকে শুভ্র, স্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন হিসেবে নিয়ে এসেছি। তোমরা তাদের কাছে জিজ্ঞেস করো না, ফলে তারা তোমাদেরকে কোনো হক কথা জানাবে আর তোমরা মিথ্যা মনে করবে, আবার কোনো বাতিল কথা জানাবে আর তোমরা সেটাকে সত্য মনে করবে। যার হাতে আমার প্রাণ তাঁর শপথ, যদি মূসা জীবিত থাকতেন তবে আমার অনুসরণ ছাড়া তার গত্যন্তর ছিল না। [ইবন আবী আসেম, আস-সুন্নাহ ১/২ৃ
সুরা : আল কাফ পড়ুন, প্রতি শুক্রবারে, দজ্জালের ফিতনা থেকে।
Onek donobad,wait kori new lecture er jonne
❤,, great job ❤INSHILA people are never forget INSHILA ❤
আলহামদুলিল্লাহ্
Allah
Needless to say this Such Lecture uphold image and TouchingHeart ,impact usg
ভাই আপনি বললেন যুবকেরা ৭ জম ছিল । পবিত্র কুরআনে আল্লাহ নির্দিষ্ট করে ৭ জন বলেন নাই। বিষয়টা একটু ঠিক করে নিবেন ।
Allah maff korun 😭
তাফছির করতেছে সাত জন যুক কথায় আছে আইয়াত টা বলেদিলে ভালো হয়,, আর তেমলিখা কেনো বল্লো তামলিখা হবে
তথ্য গুলোর দলিল কি?
Seven sleeper of Ephesus story name written by bishop joeshep sureguh 🤔
কল্প কাহিনির মতো লাগলো। তাছাড়া যুবকরা যে সংখ্যায় ৭ এই ভিত্তিহীন তথ্য কোথায় পেলেন?
Apni bolen koy jon chilo
@@md.sarowarhossain5745 আল্লাহ ই একমাত্র সঠিক সংখ্যা জানেন।
@@gobesona2296 g allahu subhanwatala valo janen
আপনি চাইলে পাঁচ নয় ও বলতে পারেন কিন্তু আল্লাহ ভালো জানেন কয়জন , আমরা আলোচনার জন্য একটা সংখ্যা দিয়ে আলোচনা করতে পারি , তবে আপনার প্রশ্নের ধরন দেখে আপনাকে বক্রতা অনুসন্ধানকারীর দলে মনে হচ্ছে
একটাই কথা বেয়াদব আপনি
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ