মুক্তি যুদ্ধে কি আপনি গেছেন,আমার পরিবারের রংপুর বিভাগে সর্বোচ্চ শহীদ ১১ জন,ডা.জিকরুল হক, ডা. জহুরুল হক,,আমিনুল হক,কুদরত এলাহী,আশরাফ আলী,ডা. শামসুল হক,মোবারক আলী,ও চারজন আত্নীয়। শহীদ ডা জিকরুল হক সাবেক এমপি ৫৪,১৯৭০ সাল,এবং এ পরিবারের মুক্তি যুদ্ধে কমান্ডার আ. কাদের, সাবেক কাউন্সিলর,বর্তমান( কারাচী) ও আরও পাঁচ জন আর আমার বাবা ও ট্রেনিংয়ের গিয়ে এক চাচা কান্না কাটি করার কারণে তার জন্য ফেরত আসতে হয়েছে।
১৯৭২ সালে ১৬ই ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে (২৫দিন) কিভাবে ৬৪টি জেলায় শহীদের সংখ্যা তিরিশ লাখ সঠিকভাবে গণনা সম্ভব হল? এই পরিসংখ্যানটি অবশ্যই বাস্তব নয়। তালিকা ছাড়া সংখ্যা দেয়া মিথ্যা তথ্য দেয়া।
(উপরের কমেন্টের ৩/৩য় ও শেষাংশ) উদ্দেশ্য মহৎ বা ব্যক্তিগত স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় যা ই হোক না কেন, ভাবনা থেকে বাস্তবায়ন কখনোই সহজভাবে সরল পথে করা যায়না, বাধাবিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়, তাই কিছু ছলাকলা বা কূটকৌশলের প্রয়োজন হয়। সুতরাং উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে বক্তব্যের সাথে কর্মপন্থার আপাতদৃষ্টিতে কিছু বৈপরীত্য মনে হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে অসুস্থ শিশুকে সুস্থ করতে ঔষধ খাওয়ানোর কথাই ভাবুন৷ অথবা দূরন্ত শিশুকে দুর্ঘটনা থেকে সাবধান করাতে জুজু বা ভূতের ভয় দেখানোর কথাই ভাবুন। উভয় ক্ষেত্রেই উদেশ্য বাস্তবায়ন করতে কৌশল ও নির্দোষ মিথ্যাচার করতেই হয়, কখনো-সখনো বলপ্রয়োগও করতে হয়। ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে মোহাম্মদ ঠিক একই রকম কাজ করেছে। মোহাম্মদের জীবদ্দশায় তথাকথিত ওহী বা আয়াতসমূহ গ্রন্থিত করে পূর্ণাঙ্গ কোরআন করা হয়নি, এমনকি কোনো একক ব্যক্তির কাছে কোরআনের পূর্ণাঙ্গ পাণ্ডুলিপিও ছিলোনা। মনোযোগ দিয়ে বর্তমান কোরাআন পড়লেই উপলব্ধি করা যায় বর্তমান কোরআন তথাকথিত মোহাম্মদী আয়াতের নামে মূলত নানান সময়ের নানান মতপথের নানান রকম মানুষের বানী সংকলন। অর্থাৎ কোরআন যেহেতু মানুষেরই বানী, তাই বর্তমান কোরআনে প্রচুর পরস্পরবিরোধী আয়াত, ভুলভাল্ তথ্যের আয়াত ও ধারণাপ্রসূত অবৈজ্ঞানিক আয়াত আছে। বর্তমান কোরআনে এক আল্লাহ, যার কোনো শরিক নাই, এমন ইসলামের পক্ষে যেমন আয়াত আছে, তেমনি ইসলামের বিপক্ষে যায় অমন আয়াতও আছে। মূর্তিপূজার বিপক্ষের আয়াত যেমন আছে, মূর্তিপূজার পক্ষের আয়াতও আছে, আল্লাহর মূর্তির পূজা করতে বলা হয়েছে এমন আয়াত আছে। আল্লাহর কাছে সুপারিশ করতে পারা দেব-দেবী/ফেরেশতাদের পূজা করতে বলা আয়াতও আছে। ইহুদী-খ্রিষ্টান-কাফেরদের ধর্ম বাতিল করার আয়াত যেমন আছে, আবার ইহুদী-খ্রিষ্টান-কাফের-মূর্তিপূজকসহ সবার ধর্মই আল্লাহর অনুমোদিত ধর্ম বলা হয়েছে এমন আয়াতও আছে। একই বিষয়ে কোরআনের একেক আয়াতে একেক রকম কথা বলা হয়েছে। মুসলমান ইহুদী খ্রিস্টান কাফের মুনাফিক নাস্তিক মুশরিক শয়তান সবারই পক্ষে ও বিপক্ষে কোরআনে আয়াত আছে। ভালো ও খারাপ উভয় কাজের সমর্থনে সুবিধা অনুযায়ী কোরআনের আয়াত ব্যবহার করা যায়, তাই কোরআনকে স্যাটানিক ভার্সেস বা শয়তানের বানীও বলা যায়। আলেম-ওলামারা, রাজনীতিবিদরা তাই তাদের যেকোনো কাজের সমর্থনেই কোরআনের এক বা একাধিক আয়াতের উল্লেখ করতে পারে। আবার তাদের প্রতিপক্ষও কোরআন থেকেই এক বা একাধিক আয়াত উল্লেখ করে বিরোধিতা করতে পারে, এবং নিজেদের অবস্থানই সঠিক গলাবাজি করতে পারে। আর এই কারণেই এক আল্লাহ, এক কোরআন, এক নেতায় বিশ্বাসে অঙ্গীকার করেও মুসলমানরা আজ শত শত মতে পথে নেতায় বিভক্ত হয়ে ইসলামকে ক্ষমতা পাবার, ক্ষমতায় যাবার ও ক্ষমতা কুক্ষিগত করে ক্ষমতায় টিকে থাকার একটা ব্যবসার মাধ্যম করেছে। জন্মসূত্রে অধিকাংশ মুসলমান চাকরির জন্য বিদ্যানুরাগী হলেও শিক্ষানুরাগী ও সত্যানুসন্ধানী না হওয়ায় প্রত্যেক মত-পথের ধর্মনেতা ও রাজনীতিবিদরা সাধারণ মুসলমানদের অশিক্ষা-কুশিক্ষাজনিত অজ্ঞতাকে পুঁজি করে ইসলাম কপচিয়ে অনুসারী পেয়ে যাচ্ছেন, এবং নিজের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে শান-শওকতে আছে। কোরআন দেখিয়ে কোরআন পড়িয়ে-বুঝিয়ে কাউকে ইসলাম গ্রহণ করিয়ে মুসলমান বানানো হয়নি, হচ্ছেওনা। পরিস্থিতি, ব্যক্তির বাকচাতুর্যপূর্ণ বাগ্মিতায় মোহিত হয়ে দুর্যোগ থেকে মুক্তি ও সুযোগ-সুবিধা প্রত্যাশায় মানুষ ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছিলো। জন্মসূত্রে মুসলমানদের অধিকাংশ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত হলেও সত্যবিমুখ হওয়ায় তারা কোরআন পড়ে ইসলাম জানার সুযোগ থাকলেও আলেমদের করা ওয়াজ শুনে সেসবের সত্যতা যাচাই না করে সেসব অন্ধবিশ্বাস করেই তা ই ইসলাম মনে করে পালন করে যাচ্ছে।
I am agreeing with his comments, In 1971 the total population of Bangladesh was 7.5 crores. We have 64 district rights now, if we divide thirty lacs by sixty four then we get 46875 people in each district have killed by pak army.Can you give me the names of those? It is not so difficult to count, Deputy commissioner (DC) of each district can easily collect the names of those through his UNOs of each upazila under his jurisdiction. I am strongly believe that it should have been there lacs instead of thirty lacs.
স্যার ইতিহাস বুঝেন না।ষাট লাখ ইহুদীও একটা একটা করে গণনা করে ইতিহাসে লিপিবদ্ধ হয় নি,বদরের যুদ্ধে এবং ওহদের যুদ্ধে নির্দিষ্ট কতজন শহীদ হয়েছেন তাও কিন্তু গণনা করে ইতিহাসে লিপিবদ্ধ হয় নি যা হয়েছে তা হলো অনমান নির্ভর।
শুধু বৃহত্তর রংপুরেই কমপক্ষে ষাট পয়ষট্টি হাজার শহীদ হয়েছেন। আর ছাব্বিশ মার্চ রাতে এবং সাতাশ মার্চে ঢাকায় মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় পঞ্চাশ হাজার। একটু বইপত্র ঘাটলেই এগুলো জানতে পারবেন।
৩০ লক্ষ কি এটা বুঝেন? পুরো দেশে তখন জনসংখ্যা ছিলো কতো ? ৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ৩ ০ লক্ষ জনসংখ্যা যদি মেরেই ফেলতো পাকিস্তানের জয় ছিলো নিশ্চিত, আর মুজিব জাতিসংঘে পয়েন্ট ৩ মিলিয়ন বলতে গিয়ে ৩ মিলিয়ন বলেছিলেন এটা প্রায় জায়গায়ই আসছে।
@@mdbubul7329 ভারতের লেখিকা শর্মিলা তার বইয়ে প্রায় ১ লাখ মানুষ মারা গেছে, তারও নির্ভরযোগ্য কোন তালিকা কোথাও নাই কেন,? গাজায় পৃথিবীর সবচেয়ে অত্যধুনিক অস্ত্র বোমা, ফাইটার জেট ব্যবহার করে আজ ১.৫ বছরে ও ৫০ হাজার মানুষ হত্যা করে, আর ১৯৭১ সালে কি পাকিস্তান ব্যবহার করে মাত্র নয় মাসে এিশ লাখ লোক হত্যা করলো,আর আহত কত কোটি, আজ ১০ বছর অনুসন্ধান করে ও আমি বের করতে পারলাম না
ঠিকই বলেছেন
আমি নিশ্চিত যে এটা বিকৃত ইতিহাস। এটা সত্য প্রমান করতে হলে থানায় থানায় তালিকা দেওয়া হোক এবং যোগফল করলে পাওয়া যাবে
Very correct
তখনকার মহাকুমা এখন জেলা শহর। প্রত্যেক জেলায় নিহতদের লিস্ট আছে। প্রত্যেক জেলার লোক নিজ জেলা থেকে হিসাব পেতে পারেন।
শহীদদের সত্যিকার তালিকা করা উচিৎ।
শহিদের তালিকা করে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা যায়। প্রতি গ্রামে, ইউনিয়নে, উপজেলায় ও জেলায় শহিদের তালিকা প্রকাশ করলেই ত হয়ে যায়।
বুদ্ধিজীবী বটে!এসব বলার আর সময় পেলেন না। দুই বিড়ালের ঝগড়ায় ছিটিয়ে দিলেন পানি।
ওনি সঠিক কথা বলেছেন
রাইট বলেছেন
I m doubtful about the figure, it is the time to collect names of the sohid persons.
আপনি কেন মুক্তিযোদ্ধা যাননি?
মুক্তি যুদ্ধে কি আপনি গেছেন,আমার পরিবারের রংপুর বিভাগে সর্বোচ্চ শহীদ ১১ জন,ডা.জিকরুল হক, ডা. জহুরুল হক,,আমিনুল হক,কুদরত এলাহী,আশরাফ আলী,ডা. শামসুল হক,মোবারক আলী,ও চারজন আত্নীয়। শহীদ ডা জিকরুল হক সাবেক এমপি ৫৪,১৯৭০ সাল,এবং এ পরিবারের মুক্তি যুদ্ধে কমান্ডার আ. কাদের, সাবেক কাউন্সিলর,বর্তমান( কারাচী) ও আরও পাঁচ জন আর আমার বাবা ও ট্রেনিংয়ের গিয়ে এক চাচা কান্না কাটি করার কারণে তার জন্য ফেরত আসতে হয়েছে।
১৯৭২ সালে ১৬ই ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে (২৫দিন) কিভাবে ৬৪টি জেলায় শহীদের সংখ্যা তিরিশ লাখ সঠিকভাবে গণনা সম্ভব হল? এই পরিসংখ্যানটি অবশ্যই বাস্তব নয়। তালিকা ছাড়া সংখ্যা দেয়া মিথ্যা তথ্য দেয়া।
(উপরের কমেন্টের ৩/৩য় ও শেষাংশ)
উদ্দেশ্য মহৎ বা ব্যক্তিগত স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় যা ই হোক না কেন, ভাবনা থেকে বাস্তবায়ন কখনোই সহজভাবে সরল পথে করা যায়না, বাধাবিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়, তাই কিছু ছলাকলা বা কূটকৌশলের প্রয়োজন হয়। সুতরাং উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে বক্তব্যের সাথে কর্মপন্থার আপাতদৃষ্টিতে কিছু বৈপরীত্য মনে হতে পারে।
উদাহরণ হিসেবে অসুস্থ শিশুকে সুস্থ করতে ঔষধ খাওয়ানোর কথাই ভাবুন৷ অথবা দূরন্ত শিশুকে দুর্ঘটনা থেকে সাবধান করাতে জুজু বা ভূতের ভয় দেখানোর কথাই ভাবুন। উভয় ক্ষেত্রেই উদেশ্য বাস্তবায়ন করতে কৌশল ও নির্দোষ মিথ্যাচার করতেই হয়, কখনো-সখনো বলপ্রয়োগও করতে হয়। ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে মোহাম্মদ ঠিক একই রকম কাজ করেছে।
মোহাম্মদের জীবদ্দশায় তথাকথিত ওহী বা আয়াতসমূহ গ্রন্থিত করে পূর্ণাঙ্গ কোরআন করা হয়নি, এমনকি কোনো একক ব্যক্তির কাছে কোরআনের পূর্ণাঙ্গ পাণ্ডুলিপিও ছিলোনা। মনোযোগ দিয়ে বর্তমান কোরাআন পড়লেই উপলব্ধি করা যায় বর্তমান কোরআন তথাকথিত মোহাম্মদী আয়াতের নামে মূলত নানান সময়ের নানান মতপথের নানান রকম মানুষের বানী সংকলন। অর্থাৎ কোরআন যেহেতু মানুষেরই বানী, তাই বর্তমান কোরআনে প্রচুর পরস্পরবিরোধী আয়াত, ভুলভাল্ তথ্যের আয়াত ও ধারণাপ্রসূত অবৈজ্ঞানিক আয়াত আছে।
বর্তমান কোরআনে এক আল্লাহ, যার কোনো শরিক নাই, এমন ইসলামের পক্ষে যেমন আয়াত আছে, তেমনি ইসলামের বিপক্ষে যায় অমন আয়াতও আছে। মূর্তিপূজার বিপক্ষের আয়াত যেমন আছে, মূর্তিপূজার পক্ষের আয়াতও আছে, আল্লাহর মূর্তির পূজা করতে বলা হয়েছে এমন আয়াত আছে। আল্লাহর কাছে সুপারিশ করতে পারা দেব-দেবী/ফেরেশতাদের পূজা করতে বলা আয়াতও আছে। ইহুদী-খ্রিষ্টান-কাফেরদের ধর্ম বাতিল করার আয়াত যেমন আছে, আবার ইহুদী-খ্রিষ্টান-কাফের-মূর্তিপূজকসহ সবার ধর্মই আল্লাহর অনুমোদিত ধর্ম বলা হয়েছে এমন আয়াতও আছে।
একই বিষয়ে কোরআনের একেক আয়াতে একেক রকম কথা বলা হয়েছে। মুসলমান ইহুদী খ্রিস্টান কাফের মুনাফিক নাস্তিক মুশরিক শয়তান সবারই পক্ষে ও বিপক্ষে কোরআনে আয়াত আছে। ভালো ও খারাপ উভয় কাজের সমর্থনে সুবিধা অনুযায়ী কোরআনের আয়াত ব্যবহার করা যায়, তাই কোরআনকে স্যাটানিক ভার্সেস বা শয়তানের বানীও বলা যায়।
আলেম-ওলামারা, রাজনীতিবিদরা তাই তাদের যেকোনো কাজের সমর্থনেই কোরআনের এক বা একাধিক আয়াতের উল্লেখ করতে পারে। আবার তাদের প্রতিপক্ষও কোরআন থেকেই এক বা একাধিক আয়াত উল্লেখ করে বিরোধিতা করতে পারে, এবং নিজেদের অবস্থানই সঠিক গলাবাজি করতে পারে। আর এই কারণেই এক আল্লাহ, এক কোরআন, এক নেতায় বিশ্বাসে অঙ্গীকার করেও মুসলমানরা আজ শত শত মতে পথে নেতায় বিভক্ত হয়ে ইসলামকে ক্ষমতা পাবার, ক্ষমতায় যাবার ও ক্ষমতা কুক্ষিগত করে ক্ষমতায় টিকে থাকার একটা ব্যবসার মাধ্যম করেছে। জন্মসূত্রে অধিকাংশ মুসলমান চাকরির জন্য বিদ্যানুরাগী হলেও শিক্ষানুরাগী ও সত্যানুসন্ধানী না হওয়ায় প্রত্যেক মত-পথের ধর্মনেতা ও রাজনীতিবিদরা সাধারণ মুসলমানদের অশিক্ষা-কুশিক্ষাজনিত অজ্ঞতাকে পুঁজি করে ইসলাম কপচিয়ে অনুসারী পেয়ে যাচ্ছেন, এবং নিজের স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে শান-শওকতে আছে।
কোরআন দেখিয়ে কোরআন পড়িয়ে-বুঝিয়ে কাউকে ইসলাম গ্রহণ করিয়ে মুসলমান বানানো হয়নি, হচ্ছেওনা। পরিস্থিতি, ব্যক্তির বাকচাতুর্যপূর্ণ বাগ্মিতায় মোহিত হয়ে দুর্যোগ থেকে মুক্তি ও সুযোগ-সুবিধা প্রত্যাশায় মানুষ ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছিলো। জন্মসূত্রে মুসলমানদের অধিকাংশ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত হলেও সত্যবিমুখ হওয়ায় তারা কোরআন পড়ে ইসলাম জানার সুযোগ থাকলেও আলেমদের করা ওয়াজ শুনে সেসবের সত্যতা যাচাই না করে সেসব অন্ধবিশ্বাস করেই তা ই ইসলাম মনে করে পালন করে যাচ্ছে।
ত্রিশ লক্ষের কোন সঠিক হিসাব বা প্রমাণ নেই।
I am agreeing with his comments, In 1971 the total population of Bangladesh was 7.5 crores. We have 64 district rights now, if we divide thirty lacs by sixty four then we get 46875 people in each district have killed by pak army.Can you give me the names of those? It is not so difficult to count, Deputy commissioner (DC) of each district can easily collect the names of those through his UNOs of each upazila under his jurisdiction. I am strongly believe that it should have been there lacs instead of thirty lacs.
why u misinterpret the matter ,pl, avoid comment
আহ্! কখনও কল্পনাও করিনি এই শিক্ষকও বোল পাল্টাবেন। বাঙ্গালী কি খুব তাড়াতাড়ি বিলুপ্ত হয়ে যাবে
কথা মিথ্যা মনে করলে থানা ভিত্তিক শহীদের তালিকা দেন, তখন দেখবেন সেটা তিরিশ লাখ না তিরিশ কোটি
৭১ রে ৩০ লাখ শহীদ হয়েছে সেরকম কোন ডকুমেন্ট নেই, যেমন নেই ধর্মের সত্যতা।
স্যার ইতিহাস বুঝেন না।ষাট লাখ ইহুদীও একটা একটা করে গণনা করে ইতিহাসে লিপিবদ্ধ হয় নি,বদরের যুদ্ধে এবং ওহদের যুদ্ধে নির্দিষ্ট কতজন শহীদ হয়েছেন তাও কিন্তু গণনা করে ইতিহাসে লিপিবদ্ধ হয় নি যা হয়েছে তা হলো অনমান নির্ভর।
❤
Three lac ke apner kachey kom mone hoy
আপনি সম্ভবত পৃথিবীতে ছিলেন না এত দিন।
Hmm uni mars a chilo
Elon mask er satha 😂😂😂😂😂
😂😅😂😅😂😅😂😅😂
শুধু বৃহত্তর রংপুরেই কমপক্ষে ষাট পয়ষট্টি হাজার শহীদ হয়েছেন। আর ছাব্বিশ মার্চ রাতে এবং সাতাশ মার্চে ঢাকায় মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় পঞ্চাশ হাজার। একটু বইপত্র ঘাটলেই এগুলো জানতে পারবেন।
কোন জেলায় কত হাজার তালিকা স্পেসিফিক সংখ্যা নাম পরিবারের লোক তারা কারা বা এ ষাট পয়ষট্টি হাজার মানুষের কবরস্থান কোথায় আছে??
৩০ লক্ষ কি এটা বুঝেন?
পুরো দেশে তখন জনসংখ্যা ছিলো কতো ? ৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ৩ ০ লক্ষ জনসংখ্যা যদি মেরেই ফেলতো পাকিস্তানের জয় ছিলো নিশ্চিত, আর মুজিব জাতিসংঘে পয়েন্ট ৩ মিলিয়ন বলতে গিয়ে ৩ মিলিয়ন বলেছিলেন এটা প্রায় জায়গায়ই আসছে।
@@mdabdulkhalek17 সব ভুয়া
সবচেয়ে ভালো হিসাব হইলো কোন গ্রামে কতজন শহীদ হইছে।
@@mdbubul7329 ভারতের লেখিকা শর্মিলা তার বইয়ে প্রায় ১ লাখ মানুষ মারা গেছে, তারও নির্ভরযোগ্য কোন তালিকা কোথাও নাই কেন,? গাজায় পৃথিবীর সবচেয়ে অত্যধুনিক অস্ত্র বোমা, ফাইটার জেট ব্যবহার করে আজ ১.৫ বছরে ও ৫০ হাজার মানুষ হত্যা করে, আর ১৯৭১ সালে কি পাকিস্তান ব্যবহার করে মাত্র নয় মাসে এিশ লাখ লোক হত্যা করলো,আর আহত কত কোটি, আজ ১০ বছর অনুসন্ধান করে ও আমি বের করতে পারলাম না
Razakar
👹👹👹👹👹👹👹👹👹