ফুটপাত শেষ, এখন রাস্তার মাঝে বসে হকারি, রাস্তায় লেগুনা টেম্পু-বাস-ভ্যান-রিকশা-ঘোড়ার গাড়ি স্ট্যান্ড ও ওয়ার্কশপ, সীমিত কিছু লোক আর চাদা বাজদের জন্য বৃহত্তম জনগোষ্ঠীর প্রতিদিন অবর্ণনীয় ভোগান্তি আর কোটি টাকার কর্মঘন্টা ও অর্থনৈতিক ক্ষতি, প্রতিটি রাস্তার মুখে সিগনালের মোড়ে বিশেষ করে রিকশার জটলা তারপর সিএনজি ( যার ফলে বাম লেনের গাড়ি যেতে ও সিগনাল ছাড়ার পর একটি করে গাড়ি পার হতে অনেক কষ্ট হয় + উল্টো পথে, বেপরোয়া ভাবে এদিক সেদিক চালানো, ছাড়ার আগে সিগনালের মাঝে হঠাৎ রিকশা চলে আসা নিত্যনৈমিত্তিক অভ্যাসে পরিণত হয়েছে এতে চলমান রাস্তায় হঠাৎ দুর্ঘটনা ও জ্যাম লাগে, বাস গুলো সিগনাল ছাড়ার পর রাস্তা আটকে লোক ওঠা নামা ( প্রতি সিগনালে ১০ টি বাস ২ মিনিট করে দাড়ালে ২০ মিনিট লেট হয়ে যায়), যত্রতত্র পথচারীদের রাস্তা পারাপার হওয়া যাবে না, রিকশা আইনের আওতায় আনতে হবে ( ধনী-গরিব আইন মানা সবার জন্য সমান) ট্রাফিক আইন জানতে হবে + গ্রাম থেকে এসেই মহানগরে রিকশা চালানোর পূর্বে, পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা পূর্বক ড্রাইভিং লাইসেন্স অর্জন করতে হবে, সকল প্রকার অবৈধ রিকশা উচ্ছেদ, অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠা অতিরিক্ত পেডেল ও ব্যাটারি রিকশা রাস্তানুপাতে নিয়ন্ত্রণ ও রুট বেধে দেয়া, যান্ত্রিক রোডে অযান্ত্রিক যান চলাচল নিষেধ, বাইক-রাইডার এ্যাপের মাধ্যমে চলবে এবং ওদের হলুদ হেলমেট থাকবে. সিগনালিং সিস্টেম অবশ্যই ডিজিটাল হতে হবে, প্রয়োজনে এ.আই ক্যামেরা ড্রোন পেজিং ব্যবহার করে যানজটের কেন্দ্রস্থল পর্যবেক্ষণ করে যানজট নিরসনে তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে হবে, বাস-বে ছাড়া কোন অবস্থায় বাস থামানো যাবে না, বাস স্ট্যান্ড কোনো রোডে নয়, জায়গা লিজ বা ভাড়া নিয়ে রাখতে হবে,দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ নিরুপণে প্রতিটি গাড়িতে ডুয়াল রেকর্ডিং ড্যাশ ক্যামেরা সেট করতে হবে, ভাঙা উচু-নিচু রাস্তা সংস্কার সহ, ম্যানহোলের ঢাকনা নামক মরণ ফাদ গুলো রাস্তা লেভেল করতে হবে। জিরো পয়েন্ট গুলিস্তানে ঢাকার সব গাড়ি রাউটিং হয়, তাই বড় বড় বাস সহ আন্ত জেলা বাস প্রবেশ বন্ধ করতে হবে। রোডে অভিযান চলাকালে অনেক ভেজাল ফিটনেস বিহীন যানবাহন বের হয় না, ওদের চিহ্নিত করে স্থায়ীভাবে ডাম্পিং করতে হবে, নিয়মিত সড়ক অভিজান চলতে থাকলে নিরাপদ হবে সড়কপথ। দিন দিন ঢাকামুখি অদক্ষ রিকশা চালক, অটো চালক, বাইক রাইডার, হকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষি ক্ষেত্রে শ্রমিক সংকট ও উৎপাদনে অনাগ্রহ দেখা দিয়েছে, এলাকার রাস্তা ঘাট অনিরাপদ হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে শিশু ও বয়োবৃদ্ধরা অবৈজ্ঞানিক ভাবে তৈরি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দ্বারা প্রায়ই প্রানহানি ও দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। পরিশেষে একটা অনুরোধ পাবলিক প্লেস, পরিবহন, রাস্তার উপর টং দোকানে ধুমপান পরিহার করুন, অধূমপায়ী ব্যক্তি, রোগী, মহিলা, শিশুদের অনেক কষ্ট ও ক্ষতির কারন প্রকাশ্যে ধূমপান
ব্যটারি চালিত রিকশা উৎপাদন নিষিদ্ধ করা জরুরি।
অটোরিকশার বাংলাদেশ।
লাইসেন্স পেতে হলে যোগ্যতা লাগে
বিগত সরকারের উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে কুমিল্লায়।
ঢাকা হবে মেট্রো রেল এর শহর----❤❤
আমার কথা হয়েছে মেইন রোডে যাতে অটো না উড়তে পারে এদিকে নজর দেওয়া হোক
সারা দেশে আজ এমন অবস্থা দূত নিষিদ্ধ করা হক।
আমিও কুমিল্লায় গেছিলাম এপ্রিল, ১২, তারিখে
দেশে কি সরকার আছে?
শহরে যাই না এই জ্যামের কারণে।
বন্ধ করে দেয়ওয়া হোক
কুমিল্লা রিক্সাসা চালক রাস্তাঘাট ইকটু হলে ও খালি রাখার দরকার
প্রথম বার জানতে পারলাম কমেন্টে দুইবার চাপ দিলে আটো লাইক হয় 🎉🎉🎉
পুরো বাংলাদেশ এদের কারণে অথিস্ট
দয়া করে ব্যাটারীচালিত রিকশা বন্ধ করে দেন।যানজটে আর পারা যায় না
অসহ্য লাগে বের হইতে
😂😂😂😂😂
Shboi to dehi riksha r auto...shb batil kre dye koyekso riksha nmailei hy
ফুটপাত শেষ, এখন রাস্তার মাঝে বসে হকারি, রাস্তায় লেগুনা টেম্পু-বাস-ভ্যান-রিকশা-ঘোড়ার গাড়ি স্ট্যান্ড ও ওয়ার্কশপ, সীমিত কিছু লোক আর চাদা বাজদের জন্য বৃহত্তম জনগোষ্ঠীর প্রতিদিন অবর্ণনীয় ভোগান্তি আর কোটি টাকার কর্মঘন্টা ও অর্থনৈতিক ক্ষতি, প্রতিটি রাস্তার মুখে সিগনালের মোড়ে বিশেষ করে রিকশার জটলা তারপর সিএনজি ( যার ফলে বাম লেনের গাড়ি যেতে ও সিগনাল ছাড়ার পর একটি করে গাড়ি পার হতে অনেক কষ্ট হয় + উল্টো পথে, বেপরোয়া ভাবে এদিক সেদিক চালানো, ছাড়ার আগে সিগনালের মাঝে হঠাৎ রিকশা চলে আসা নিত্যনৈমিত্তিক অভ্যাসে পরিণত হয়েছে এতে চলমান রাস্তায় হঠাৎ দুর্ঘটনা ও জ্যাম লাগে, বাস গুলো সিগনাল ছাড়ার পর রাস্তা আটকে লোক ওঠা নামা ( প্রতি সিগনালে ১০ টি বাস ২ মিনিট করে দাড়ালে ২০ মিনিট লেট হয়ে যায়), যত্রতত্র পথচারীদের রাস্তা পারাপার হওয়া যাবে না, রিকশা আইনের আওতায় আনতে হবে ( ধনী-গরিব আইন মানা সবার জন্য সমান) ট্রাফিক আইন জানতে হবে + গ্রাম থেকে এসেই মহানগরে রিকশা চালানোর পূর্বে, পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা পূর্বক ড্রাইভিং লাইসেন্স অর্জন করতে হবে, সকল প্রকার অবৈধ রিকশা উচ্ছেদ, অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠা অতিরিক্ত পেডেল ও ব্যাটারি রিকশা রাস্তানুপাতে নিয়ন্ত্রণ ও রুট বেধে দেয়া, যান্ত্রিক রোডে অযান্ত্রিক যান চলাচল নিষেধ, বাইক-রাইডার এ্যাপের মাধ্যমে চলবে এবং ওদের হলুদ হেলমেট থাকবে. সিগনালিং সিস্টেম অবশ্যই ডিজিটাল হতে হবে, প্রয়োজনে এ.আই ক্যামেরা ড্রোন পেজিং ব্যবহার করে যানজটের কেন্দ্রস্থল পর্যবেক্ষণ করে যানজট নিরসনে তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে হবে,
বাস-বে ছাড়া কোন অবস্থায় বাস থামানো যাবে না,
বাস স্ট্যান্ড কোনো রোডে নয়, জায়গা লিজ বা ভাড়া নিয়ে রাখতে হবে,দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ নিরুপণে প্রতিটি গাড়িতে ডুয়াল রেকর্ডিং ড্যাশ ক্যামেরা সেট করতে হবে, ভাঙা উচু-নিচু রাস্তা সংস্কার সহ, ম্যানহোলের ঢাকনা নামক মরণ ফাদ গুলো রাস্তা লেভেল করতে হবে। জিরো পয়েন্ট গুলিস্তানে ঢাকার সব গাড়ি রাউটিং হয়, তাই বড় বড় বাস সহ আন্ত জেলা বাস প্রবেশ বন্ধ করতে হবে। রোডে অভিযান চলাকালে অনেক ভেজাল ফিটনেস বিহীন যানবাহন বের হয় না, ওদের চিহ্নিত করে স্থায়ীভাবে ডাম্পিং করতে হবে, নিয়মিত সড়ক অভিজান চলতে থাকলে নিরাপদ হবে সড়কপথ। দিন দিন ঢাকামুখি অদক্ষ রিকশা চালক, অটো চালক, বাইক রাইডার, হকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষি ক্ষেত্রে শ্রমিক সংকট ও উৎপাদনে অনাগ্রহ দেখা দিয়েছে, এলাকার রাস্তা ঘাট অনিরাপদ হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে শিশু ও বয়োবৃদ্ধরা অবৈজ্ঞানিক ভাবে তৈরি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দ্বারা প্রায়ই প্রানহানি ও দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। পরিশেষে একটা অনুরোধ পাবলিক প্লেস, পরিবহন, রাস্তার উপর টং দোকানে ধুমপান পরিহার করুন, অধূমপায়ী ব্যক্তি, রোগী, মহিলা, শিশুদের অনেক কষ্ট ও ক্ষতির কারন প্রকাশ্যে ধূমপান
বিএনপি 😊🌾✌️
খুব জরুরী রিকশা গুলো বন্ধ করা
কুমিল্লা ব্যস্ততম নগরী সরকার কুমিল্লার প্রতি নজর না দিলে নাগরিক ভোগান্তি হবে।
সারা বাংলাদেশে অটোরিকশা বন্ধ করতে হবে।