নতুন প্রজন্মকে ধর্ম সংস্কার , ভক্তি শ্রদ্ধার এক মাত্র পথ মূর্তি পূজা অবলম্বন করা । " বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দুর "। এক মণে নিজের ইষ্টদেবকে স্মরণ করলে তিনি কৃপা করবেনই । প্রণাম ঠাকুর 🙏🙏🙏🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
সর্বধর্ম গম্য মূল সত্য তত্ব দেশকম । সিদ্ধ সব সম্প্রদায় সম্প্রদায় বর্জিতম। সর্ব শাস্ত্র মর্ম দর্শী সর্ব ধর্ম রক্ষরং । তং নমামি দেব দেব রামকৃষ্ণ মীশ্বরম ।। তিনি সমস্ত ধর্ম মতে সাধন করেছিলেন এবং সমস্ত মতের মধ্যে একই সত্য উপলব্ধি করেছিলেন। তিনি যা যা বলেছেন সব তাঁর জীবনের উপলব্ধি। তাঁকে অস্বীকার করবার কোন ক্ষমতাই আমার নেই অতএব ,হে ঠাকুর আমি তোমার সরনাগতঃ । সরনাগতঃ ।। সরনাগতঃ ।।। কৃপাহী কেবলম্ ।
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :- ১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে। ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)। ৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩) ৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি। জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)। জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :- ১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে। ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)। ৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩) ৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি। জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)। জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :- ১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে। ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)। ৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩) ৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি। জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)। জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :- ১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে। ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)। ৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩) ৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি। জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)। জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
🌅🌅 ay Video t sotiy khub khubi valo laglo.monermodhy gatharakher moto,Ramkrishnadev TOMAKay bachha niycha TAR BANI prochar jonyo. Tomay Uni ASIRBAD dichhen🍀🙏anak dhanyabad valo thako
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :- ১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে। ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)। ৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩) ৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি। জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)। জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :- ১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে। ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)। ৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩) ৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি। জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)। জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
হিন্দু ধর্ম ও মূর্তি পূজা নিয়ে শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের জ্ঞানগর্ভ বিশ্লেষণ খুবই প্রণিধানযোগ্য ও হিন্দু ধর্মের মাহাত্ম্য কে এক উচ্চ আঙ্গিকে উন্নিত করছেন।
জয় শ্রী রামকৃষ্ণ খুব সুন্দর ভিডিওটি ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে রাধে রাধে
খুব ই সুন্দর। উপদেশ বানী শুনে মন প্রান ভরে গেল। এই রকম উপদেশ আর ও পরিবেশন করা র অনুরোধ র ইল। ঠাকুর আপনার মঙ্গল করুন।
খুব সুন্দর ভালো লাগলো ধন্যবাদ আরো নতুন ভিডিও দেবেন নমস্কার
নতুন প্রজন্মকে ধর্ম সংস্কার , ভক্তি শ্রদ্ধার এক মাত্র পথ মূর্তি পূজা অবলম্বন করা । " বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দুর "। এক মণে নিজের ইষ্টদেবকে স্মরণ করলে তিনি কৃপা করবেনই । প্রণাম ঠাকুর 🙏🙏🙏🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
তবে পুজাটা নিজেকে করতে হবে অন্য কোন ব্যক্তি দ্বারা নয়
খুবই ভালো খুব সুনদোর পোরভু এটাই আমাদের জিবনের সারথক জয় শি রামকৃষণ,জয় মা,হরে কৃষনো🙏
Khub vallo laglo joy n. Thakur maa swamijee 🙏🙏🙏🙏🙏🙏
ওম মহা আনন্দে আত্মহারা শান্তি জীবন দর্শন।জয় রাম কৃষ্ণ দেব মহা রাম কৃষ্ণ দেব।
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
অসাধারণ...!!
প্রণাম নেবেন..
শ্রী শ্রী ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব আমাদের তোমার রাতুল চরনে স্থান দাও।।
ঠাকুর অজ্ঞানতার অন্ধকার দূর করে দাও মন প্রাণ দিয়ে যেনো তোমাকে ডাকতে পারি আর কিছু চাইনা
সর্বধর্ম গম্য মূল সত্য তত্ব দেশকম ।
সিদ্ধ সব সম্প্রদায় সম্প্রদায় বর্জিতম।
সর্ব শাস্ত্র মর্ম দর্শী সর্ব ধর্ম রক্ষরং ।
তং নমামি দেব দেব রামকৃষ্ণ মীশ্বরম ।।
তিনি সমস্ত ধর্ম মতে সাধন করেছিলেন এবং সমস্ত মতের মধ্যে একই সত্য উপলব্ধি করেছিলেন। তিনি যা যা বলেছেন সব তাঁর জীবনের উপলব্ধি। তাঁকে অস্বীকার করবার কোন ক্ষমতাই আমার নেই অতএব ,হে ঠাকুর আমি তোমার সরনাগতঃ । সরনাগতঃ ।। সরনাগতঃ ।।। কৃপাহী কেবলম্ ।
Khub sundor banikotha , khub sundor bachonvongi❤❤🙏🙏
Apner voice ta khub valo legeche.
Thanks
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :-
১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)।
৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩)
৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।
জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)।
জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
ভীষণ ভালো লাগলো, উচ্চস্তরে মন না হলে, মন বসানো খুব কঠিন, এতো চেষ্টা করি তাও মনকে শান্ত করতে পারছিনা। প্রনাম ঠাকুর প্রনাম মা প্রনাম স্বামীজি মহারাজ।
Khub valo lagche 🙏🏽🙏🏽💓❣️🍒🌹🙏🏽🙏🏽
Living in terrible mental agoni.this discussion gave some relief.joy Thakur
Outstanding Post!"Bhebe Dekh Mon,Keu Karo Noi,Michhe Bhrom Bhumondole-Bhulona,Dokhina Kali, Baddho Hoi Maya Jale..."Joyatu Shri Ramakrishna, Joyatu Maa Sharada,Joyatu SwamiJi! Il Alakh Niranjan ll
খুব সুন্দর কন্ঠস্বর। এতো ভালো লাগল কথাগুলো ❤️ জয় শ্রীরামকৃষ্ণ 🙏
Join solo friend
খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি অনেক অজানা তত্ত্ব শুনালেন।
খুবই ভাল লাগল ।প্রাণ জুড়ানো কথা।আর ও শুনতে চাই ।
Darun kotha bolchen darun darun
আপনার শব্দ চয়ন, ও বাচন ভঙ্গি শ্রী রামকৃষ্ণের ভাবকে আরো শ্রুতিমধুর করেছে | ভালো থাকবেন |
Khub shundar
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :-
১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)।
৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩)
৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।
জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)।
জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
অপুর্ব সুন্দর। আপনার বলার ভঙ্গিতে আরও সুন্দর হয়ে উঠে।🙏
প্রণাম ঠাকুর 🙏 মন একাগ্রতা করার চেষ্টা করছি ....নিশ্চয়ই পারব । ঠাকুরের বাণী শুনলে মন শান্ত হয়...🙏
পৃথিবীতে এতো বড় দার্শনিক আর নেই । ওনার বানী শুনে চললে জীবন সুখের হবে।
আপনার উপস্থাপন খুব ভালো। শুনতে শুনতে মনে হয় মন কে নাড়া দেয়। এরকম উপস্থাপনা অন্য ভিডিও তে পায় না।🙏🙏🙏
Khub valo laglo sune.....dhannobad sir apna ke thakurer ai bani gulo sundor Kore poribesona karar jonno.......Pranam...Thakur***
আপনার ভাষা এতোই চমৎকার আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সত্যি আপনার প্রতিটি ভিডিও আমার খুব প্রিয়
Khub valo laglo.... Joy Saradamaa, Joy Sriramkrishna Thakur 🙏🙏🙏
Anak Valo laglo. Aponer Sound O Valo 🙏❤️🙏🌹🙏 Pronam
জয় ঠাকুর রামকৃষ্ণ, আমাদের ত্রাতা ঠাকুরকে শত কোটি প্রণাম করি।
Amrit bani. Khub valo laglo. Mon shanto hoye uthlo. Danyabad.
Joy thakur pronam nio🙏🏽🌹🙏🏽🌹🙏🏽🌹❣️💓💕🌷🙏🏽🙏🏽
জয়তু শ্রীরামকৃষ্ণ 👏👏👏👏
আজকের ভিডিও টা আমার বেস্ট লাগলো, বলতে গেলে অনেক কথা বলতে হয় তো, তাই শুধু বলবো আমার অনুভূতি ঠাকুরময় আজ। কি অপূর্ব প্রচেষ্টা।🙏🙏🙏
....
@gopa ghatak আপনাদের এরকম কমেন্টই আমার মোটিভেশন। পরের ভিডিও বানাবার উৎসাহ পেলাম। অনেক ধন্যবাদ, আপনি সত্যিই সব ভিডিও দেখে সুন্দর কমেন্ট করেন
Nice fantastic khub khub bhalo laglo
আপনার সব ভিডিও গুলো আমার খুব ভালো লাগে,আরো বেশি বেশি ভিডিও দেখতে চাই।
হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ।রাম রাম রাম
Ek kothay apurbo
Khub valo lagche tmr awaz. R tmr video gulo amr khub valo lage
খুব ভালো লাগলো।
ওম মনোরম দৃশ্য সত্য শান্তি সুন্দর প্রকৃতির পবিত্র।
Kbub valo laglo
জয় রামকৃষ্ণ,
এত ভালো লেগেছে যে ভাষায় প্রকাশ করা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দেওয়া হবে। আরো বেশি বেশি করে প্রকাশ করার অনুরোধ করছি।
নিশ্চয়ই ♥
খুব সুন্দর বলেছেন
হরেকৃষ্ণ জয় শ্রী রাম কৃষ্ণ
Khub Santi pelam....sundor video...Jai Ramakrishno
Asadharon bollen dhannyobad.
অসাধারণ কথাগুলো আরও শুনতে চাই,,,,,,,,, বেঁচে থাকুক এই channel টি আজীবন,,,,
শুনে মনটা শান্ত হয়ে গেলো। ধন্যবাদ এইরকম ভিডিও দেওয়ার জন্য।।। 🙏🙏🙏
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :-
১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)।
৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩)
৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।
জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)।
জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
Asadharon. Sree Ram Krishna saranam,
Khub sundar katha.🙏
আপনার গলার আওয়াজ ও কথা বলার ধরন সত্যি খুব সুন্দর।
Mone rakhar moto apnar prochesta ..Joy Shree Ramkrishna
মনে হয ঠাকুরের মূখেই শনছি এই কথা গুলো।আনেক ভাল লাগল শানতি পেলাম
Really ki Shundar massage many many thanks video ki Shundar massage
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :-
১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)।
৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩)
৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।
জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)।
জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
Ai dhoroner aro video r opekhay roilam. Joy Thakur 🙏
KHUB BHALO.
Khub valo
Joy Thakur. Shri Shri Ramkrishna Paromohongso deb k pronam janai
জয় মা সারদা জয় শ্রী রামকৃষ্ণ জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় শ্রী রাম জয় শিব জয় দুর্গা
apnar voice sunlei....Mon bhore jai.mone pore aagekar dadu r baba der radio sona. joy thakur......
অপূর্ব অপূর্ব অপূর্ব।
Joi maa
Joi Sri RAMKRISHNA
Sotti onek kichu janlam.
Thanks
বরো ঠাকুরের পুজো দেয়াটা তোমার ❤হবি লাগতো
Jay thakur,tomar chorone amr soto koti pronam🙏🙏🧘♂️🧘
Ramkrisan Bani খুব ভাল
Khub khub khub bhalo.khub sundor.hridoy Chua gelo.apnar voice tio darun.
osadharon...apnake osonkho pronam janai...upolobdhi holo...aro chesta korbo ei pothe nijeke niye jaoyar..
Amar mon kharap chilo kintu kotha gulo suna sahosh Palma thanks 🙏
শুনে খুবই ভালো লাগলো।
AI bani jiban rakha kare
Jai shree radhe krishna.
আপনার গলার স্বর খুব মিষ্টি । জয় বাবা রামকৃষ্ণ তোমায় প্রনাম
Khub sundor. Ek dui sentence a bole bojhano jabe na. Sudhu thakur er kachhe prarthana kori emmi bhabei egiye choluk din er por din
সমৃদ্ধ হলাম। জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামিজী
🌅🌅 ay Video t sotiy khub khubi valo laglo.monermodhy gatharakher moto,Ramkrishnadev TOMAKay bachha niycha TAR BANI prochar jonyo. Tomay Uni ASIRBAD dichhen🍀🙏anak dhanyabad valo thako
Jai Shri Krishna jai Radhae Shyam
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :-
১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)।
৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩)
৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।
জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)।
জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
Darun valo laglo dada
খুব ভালো
Khub valo .🙏🙏
খুব ভালো লাগলো, অসাধারণ
হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :-
১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)।
৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩)
৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।
জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)।
জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)।
আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন।
Apnar kanthaswar sottoi khubai madhur.
খুব সুন্দর। জয় ঠাকুর
Excellent 👌 Ram Thakur Maa Laxmi Rakesh Mazumder jibon Amzad Nagar Beloniya Tripura Bharat 05-10-2020
Joy Sri Ramkrishna 🥰🥰🥰
Onek Valo Lage kotha guli sunte but vedio guli arekti choto hole aro Valo hoto
ahi vidio t khub khub valo laglo
জয় রামকৃষ্ণ!
খুব সুন্দর লাগলো
Amazing amazing amazing .pranm ramkrishna thakur. Thanks.
খুব সুন্দর
Join solo friend
খুব ভালো লাগল
Thakur er kothai to sitol kore juriye jay pran ke tumi,,jei how gao ei bhabei Sri Sri Ramakrishner joyo gaan.....
I am blessed to listen this video. Thanks.
হিন্দু ধর্ম ও মূর্তি পূজা নিয়ে শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের জ্ঞানগর্ভ বিশ্লেষণ খুবই প্রণিধানযোগ্য ও হিন্দু ধর্মের মাহাত্ম্য কে এক উচ্চ আঙ্গিকে উন্নিত করছেন।
Joy SriRamkrishna
Yes right way . Solo n single
Khub sundor
Nice
Really heart touching.joy sri ramakrishna
Joy Sree Ramkrishna
Shanti pelam anek dhannobad 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
খুবই ভাল লাগছে
Join solo friend
Excellent
🕯জয় মা কালী 🕯
খুব ভালো লাগল আবার পাঠাবেন
আওয়াজ খুব সুন্দর। হৃদয় স্পর্শ করে।
apurbo👌👌👍👍