ওহুদ পাহাড়ের ভিতর⛔দুর্গম এলাকা🌄এ কি দেখলাম🔥IN SIDE MOUNTAIN(OHUD)-EXITING MOMENT-NEVER SEE BEFORE ?
HTML-код
- Опубликовано: 17 окт 2024
- ওহুদ পাহাড়ের ভিতর⛔দুর্গম এলাকা🌄এ কি দেখলাম🔥IN SIDE MOUNTAIN(OHUD)-EXITING MOMENT-NEVER SEE BEFORE ?
#madina
#Makkah #hajj #madina
#saudiarabia
#visitsaudi
#ksa
#haramaintrain
#trainmakkah
#trainmadina
#haramainexpress
#Mysterious
#রহস্যময়
#Gravity_Hill
#saudi360lifestyle
#Modinahjinpahar
#jinerpahar
#jinpollimodinah
মদীনা থেকে প্রায় তিন মাইল দূরে অবস্থিত একটি পাহাড়ের নাম। সেখানে হজরত হারুন (আ.) এর কবর রয়েছে। বর্ণিত আছে যে, হজরত মুসা ও হারুন (আ.) হজ বা উমরা আদায়ের উদ্দেশ্যে মক্কায় সফর করেন। আসার সময় উহুদের কাছে এসে হজরত হারুন (আ.) অসুস্থ হয়ে যান। এবং সেখানেই ইন্তেকাল করেন। তার দাফনও সেখানে সম্পন্ন হয়। নবী করীম (সা.) কোনো অভিযান শেষ করে ফিরে আসার সময় উহুদের পাহাড় দেখে বলতেন, ‘ওই পাহাড়টা আমাদের ভালোবাসে আমরাও তাকে ভালোবাসি।’ (সহীহ বোখারী)।
ইহুদ শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে পৃথক, একক। যেহেতু উহুদ পাহাড় অন্যান্য পাহাড় থেকে পৃথক তাই ওকে উহুদ নামে নামকরণ করা হয়েছে। বর্তমানে উহুদে পার্শ্বে, উহুদের শহীদগণের কবর রয়েছে।
হিজরি দ্বিতীয় বর্ষে বদর যুদ্ধে কুরাইশদের বড় বড় কয়েকজন নেতা নিহত হয়। আমরা জানি বদর সংঘটিত হয়েছিলো একটি বাণিজ্য কাফেলাকে কেন্দ্র করে। মক্কার মুশরেকদের আয়ের একমাত্র উৎস ছিলো শামের ব্যবসা। সেখান থেকে তারা যা কামাই করতো তা দ্বারা নিজেরা চলতো এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে ব্যয় করতো। তাই রাসূল (সা.) চাইলেন ওদের ব্যবসার পথকে বন্ধ করতে। সে উদ্দেশ্যে একটি কাফেলাকে পাকড়াও করতে গিয়ে বদর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ওই ব্যবসায়ী কাফেলা কিন্তু নিরাপদে মক্কায় পৌঁছে ছিল। মক্কায় যখন বদরের সংবাদ পৌঁছে তখন সকলেই ওই ব্যবসায়র লাভ মুসলমানদেরকে শায়েস্তা করার জন্য দিয়ে দেয়। যার পরিমাণ ছিলো প্রায় পঞ্চাশ হাজার দিনার। এবং নতুন নেতা নির্বাচন করা হয় আবু সুফিয়ানকে।
:আবু সুফিয়ান দায়িত্ব গ্রহণ করেই প্রত্যেক গোত্রে দূত পাঠিয়ে দিলো। বার্তা হচ্ছে প্রত্যেক গোত্রের নওজোয়ান বাহাদুররা যেন এই যুদ্ধে মুসলমানদের বিরুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। আবু সুফিয়ানের এই আহ্বানে ব্যাপক সাড়া পড়ে। অল্প কিছু দিনের মধ্যে তিন হাজারের এক বিশাল বাহিনী তৈরি হয়। এদের মধ্যে সাতশ ছিলো লৌহবর্ম পরিহিত। দুশ ঘোড়সওয়ার। সঙ্গে ছিলো তিন হাজার উট। উক্ত বাহিনী আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বে তৃতীয় হিজরীর শাওয়াল মাসের পাঁচ তারিখ মক্কা থেকে রওয়ানা হয়।
যুদ্ধের ময়দান হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা। নারীদের সেখানে অবস্থান খুবই বিপদজনক। কিন্তু মক্কার মুশরিকরা সেদিকে কোনো ভ্রুক্ষেপ না করে, যুদ্ধের ময়দানে পুরুষদেরকে সাহস যোগানোর জন্য প্রায় পনের জন নারীকে সঙ্গে নিলো।
হজরত আব্বাস (রা.) এর সংবাদ প্রেরণ: নবী করীম (সা.) এর চাচা আব্বাস (রা.) তিনি ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ লেখে নবী করীম (সা.) এর কাছে দূত পাঠিয়ে দিলেন। হজরত আব্বাস (রা.) দূত পাঠানোর সময় তিন দিনের মধ্যে চিঠি পৌঁছানোর ব্যাপারে খুব তাকিদ দিলেন। আল্লাহর রহমতে দূত যথা সময়ে চিঠি পৌঁছে দেয়।
যেসর্বশেষ তাদের মতকেই রাসূল (সা.) গ্রহণ করলেন এবং মদীনার বাইরে উহুদ নামক পাহাড়ের কাছে ওদের মোকাবেলা করার সিদ্ধান্ত নিলেন।
তৃতীয় হিজরির এগারই শাওয়াল, জুমার দিন আসরের পর এক হাজারের বাহিনী নিয়ে নবী করীম (সা.) মদীনা থেকে বের হন। তিনি ছিলেন ঘোড়ায় সওয়ার। শাইখাইন নামক স্থানে পৌঁছে তিনি বাহিনীর একটা হিসেব নিলেন। সাহাবায়ে কেরামের মাঝে যাদের বয়স কম ছিলো তাদেরকে তিনি সেখান থেকে ফেরৎ পাঠান। অল্প বয়স্ক সাহাবাদের মাঝে, দ্বীনের জন্য যে জযবা ও প্রেরণা ওই দিন দেখা গিয়েছে মনে হয় বিশ্ব ইতিহাসে তার কোনো দৃষ্টান্ত নেই। আজো মুসলিম যুবকদের প্রেরণা ওই কম বয়সী সাহাবায়ে কেরামই যাদের ত্যাগ ও কোরবানির বদৌলত ইসলাম আজ এ পর্যন্ত এসেছে।
উহুদের ময়দানে পৌঁছে নবী করীম (সা.) মুজাহিদ বাহিনীকে বিন্যাস করেন। মদীনাকে সামনে ও উহুদ পাহাড়কে পেছনে রেখে যুদ্ধের কৌশল ঠিক করেন। এই কৌশল ছিলো ঝুঁকিপূর্ণ আবার সুবিধাজনক বটে। উহুদের পিছন থেকে এক জায়গা দিয়ে হামলার আশংকা ছিলো তাই নবী করীম (সা.) সেখানে পঞ্চাশ জনের একটি তীরান্দাজ বাহিনী বসান। এবং তাদেরকে কঠোরভাবে নির্দেশ দেন যে, মুসলিম বাহিনী বিজয়ী হোক বা পরাজয় বরণ করোক সর্বাবস্থায় তোমরা এখানে অটল থাকবে। যুদ্ধের শুরুতে মুসলিম বাহিনী বিজয়ী হলে তারা পাহাড়ের ওই গুরুত্বপূর্ণ স্থান ছেড়ে চলে আসে। তখন খালিদ বিন ওয়ালিদ, যিনি তখনো মুসলমান হননি পেছন দিক থেকে আক্রমন করে যুদ্ধের দৃশ্য পাল্টিয়ে দেন। তখন হজরত হামযা (রা.)সহ বহু বড় বড় সাহাবি শহীদ হন। স্বয়ং নবী করীম (সা.) গুরুতর আহত হন।
রাসূল (সা.)কে শহীদ করার জন্য কাফেররা বার বার আক্রমন করে। কিন্তু সাহাবায়ে কেরামের জীবনের বিনীময়ে তিনি রক্ষা পান। শয়তানের পক্ষ্য থেকে প্রচার করা হয় নবী করীম (সা.) শাহাদাত বরণ করেছেন। এ
#madina
#video #saudiarabia
#মদিনা #ksa
#আল্লাহু_আকবার
#আল্লাহু_আকবার #সুবহানআল্লাহ
#alhamdulillah
#bangladesh
#ইফতার
#মদিনা_শরীফ
আলহামদুলিল্লাহ্,আল্লাহ্ তাআ'লা তুমি আমাদের সকলকে পবিত্র ভুমি মক্কা ও মদীনা শরীফ যাওয়ার তৌফিক দান কর।
ভাই আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই জায়গা দেখালেন হযরত আলী মা ফাতেমার এরকম দুর্গম জায়গা থেকে পানি নিয়ে গিয়ে রসূল আল্লাহর সেবা করেছেন। জায়গাটা প্রতি মমতা জমে গেল। ভাবতে অবাক লাগে সাহাবীরা এরকম দুর্গম জায়গা পানি সংগ্রহ সংগ্রহ করেছিলেন। জীবনের মায়া না করে তবে এরকম থেকে পানি সংগ্রহ করা যায়। আপনাদেরকে অভিনন্দন আরো অনেক কিছু নতুন কিছু দেখতে চাই।
আলহামদুলিল্লাহ। অনেক ধন্যবাদ।
আসসালামুয়ালাইকুম মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খয়রান
আল্লাহু আকবার
সুবাহান আল্লাহ ❤
সুবাহান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর
Subhan Alhamdulillah.Allahu Akbar.Such a nice place.Jazakallahu khair.
মাশা-আল্লাহ
আসসালামুওয়ালাইকুম
অসম্ভব দুর্লভ একটি স্থান দেখলাম
আলহামদুলিললাহ..
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে..
ওহুদ পাহাড় আমার দুর্বলতার একটি জায়গা..
আল্লাহপাক আপনাকে হেফাজত করুন
আমিন…
মাশাআল্লাহ অপুর্ব সুন্দর
সুবহানআল্লাহ, সুন্দর একটা উপস্থাপনা। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ, উহুদ পাহাড় দেখা হয়েছে।কিন্তু আপনার দেখানো এই সমস্ত বিশেষ বরকতময় জায়গায় দেখা হয়নি। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে গেলে এগুলো দেখার চেষ্টা করবো।সুন্দর উপস্থাপনের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ। খুব সুন্দর একটি জায়গা দেখলাম। আগামী তে আরও সুন্দর জায়গা দেখার অপেক্ষায় রইলাম। আপনাদের সবার জন্য রইলো অনেক অনেক দোয়া। আল্লাহ পাক আমাদেরকে ও যাওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন।
চমৎকার পরিবেশনা দোয়া করি এভাবেই ইসলামের নির্দেশনা গুলো তুলে ধরেন
Ma Sha Allah.Nice place.Jazakallahu Khair.For Shair with me.
অনেক অনেক ধন্যবাদ সহিদ ভাই।
মাশাআল্লাহ চমৎকার জায়গা ❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ ❤️
Tremendous efforts from a group of Ashique E Rasul (sm). Please keep it up.
আল্লাহ আমাকেও স্বচোক্ষে দেখার সুযোগ করে দিন আমিন
As salamualaikum brother sukran jazakallahu khairan
আসুন আমরা সবাই মিলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরি।
নামাজ তো তখনি কবুল হবে যখন ঈমান থাকবে।
Amin
Thanks bh
MASHAALLAH
আমি স্বপ্নে মাঝে মাঝেই ওখানে যাই,অনেক রাত নিঝনে একা একা বসে থাকি
আল মাহমুদ লিললাহ
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।....../////////////////////////////////////
Alhamdulliah , kichuta door teke amader dekbar showvaggo hoyecho.
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Thanks.
মাশাল্লাহ
Good presentation
Nice work
ধন্যবাদ
মূল যুদ্ধক্ষেত্র, যে গিরিপথ দিয়ে কুরাইশরা পীছনদিক থেকে আক্রমণ করেছিল তা এবং দুইপক্ষ যে স্থানগুলোতে অবস্থান করেছিলেন তা কি চিহ্নিত নয়?
ভাই এই স্থানে উহুদের ময়দান থেকে কি ভাবে যেতে পারি
রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
ওহুদের যে স্থানে আশ্রয় নিয়েছিলেন
ঠিক তার পিছনেই
তবে সামনে একটু ঘুরে যেতে হয়
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
ভাইসাহেব, আমি মদিনায় থাকতে চাই। কিভাবে সম্ভব!?
ASSALAMUALAIKUM WA RAHMATULLAH
আসসালামু আলাইকুম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি কি মদিনাতে থাকেন তাহলে দয়া করে আপনার নম্বরটি আমাকে দিবেন আপনার সহযোগিতা নিয়ে আমি ঐতিহাসিক স্থান গুলো দেখতে চাই।
❤❤❤❤😮😮😮😮❤❤❤❤