কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে একটি সাধারণ গরিব মানুষের কবর দিতে দালাল চক্র ও অফিস কর্তৃপক্ষ 10 থেকে 12 হাজার টাকা জুলুম করে আদায় করে নেয়, অফিস থেকে দিবে মাত্র 500 টাকা রিসিট, দয়া করে প্রতিপক্ষ উপযুক্ত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
মা-বাবা সহ পরিবারের কাছের মানুষকে যাহারা ভালোবাসেন তাহারা কখনও ঢাকার কোন গোরস্থানে মৃত্যু ব্যক্তিকে দাফন করবেন না। " বাপ-দাদার আদি ভিটাকে যাহারা ভুলে যায় তাদের এই ধরনের পরিনতি হবেই "
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
@Masuma156 কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
ছাত্র লীগের কুত্তা গুলো যুবলীগের কুত্তা গুলো শ্রমিক লীগ সেচ্ছাসেবক লীগ কৃষক লীগ সাংবাদিক লীগ পুলিশ লীগ মিলে সারা দেশকে হুগা মারতে মারতে দেশকে রসাতলে নিয়ে যাচ্ছে এদের থেকে সবাই কে হেফাজত করুন আমিন আমি রাজনীতি চুদি না তবে গঠন মূলক সমালোচনা করি বাংলাদেশের মধ্যে প্রতিটি জায়গায় প্রতিটি জেলায় প্রতিটি সেক্টর প্রতিটি পদে পদে নীতি বহিভূত কাজ করে যতগুলো বাহিনী আছে যতগুলো মন্ত্রণালয় সরকার চাকরি বেসরকারি চাকরি সব জায়গায় চাচাতো মামাতো ফোফাত খালাতো আত্মীয় স্বজনরা এমপি মন্ত্রী এমোক তেমোক ভাই মুক্তি যোদ্ধা কোটা পুস্য কোটা এতিম কোটা ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী কোটা আনসার কোটা বিএনসিসি কোটা এরকমই সাধারণ কোটা তেমন কবরস্থানে ও তেমনই,, আসতাগফিরুল্লাহ আল্লাহ তুমি হেফাজত করুন গ্রাম ই ভালো 😊
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
সৌন্দর্যের অহংকার,ক্ষমতা,বড়ত্ব সব কিন্তু একদিন বেলা শেষে সূর্যের ন্যায় অস্ত চলে যাবে,শুধু ব্যক্তিত্ব রয়ে যাবে। বুদ্ধিমানরা ব্যাক্তিত্ব কে সুন্দর ও মর্যাদাবান করে তুলে।🖤
ঢাকাতে যারা মারা যাবেন কবরস্থান করা হোক মানিকগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ টাঙ্গাইল গাজীপুর অ্যাম্বুলেন্স এর মাধ্যমে উক্ত স্থানে নিয়ে যে কবর স্থান করাটা নিরাপদ আমি মনে করি এখন কবরস্থান করা দরকার
আপনাদের বলছি, আইফোন,মোটরসাইকেল,গাড়ি,বাড়ি এর আসা বাদ দিয়ে নিজের আর পরিবারের মানুষ এর জন্য জমি কিনেন যেখানে খবরস্থ হতে পারেন মারা যাবার পর।তা না হলে মারা যাবার পর ও আপনার থাকার ভাড়া দিতে হবে।
সরকারের দোষ নেই, দোষ আমাদের ১০ তলা বাড়ি না কইরা, দুই'শতাংশ কবরের জায়গা কেনা দরকার আগে, মানুষের আক্কেল বলতে কিছু নাই, তোর বাবা কই তোর দাদা কই, এসব যদি ভাবতো তাহলে কবরের জায়গায় আগে কিনা রাখতো,,
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
আমি মনে করি প্রত্যেক মানুষের মানসিকতা পরিবর্তন জরুরি, এর জন্য প্রয়োজন নিজ নিজ ধর্ম গ্রন্থের দিক নির্দেশনা মেনে চলা, নইলে আমরা পশুর মতো ছটফট করবো 🇧🇩🙏। হরে কৃষ্ণ।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
আমি বাংলা পশ্চিম বাংলা থেকে বলছি বাংলাদেশে কি কবরস্থানের বা জায়গার অভাব আছে নাকি তাই একটা খবর আছে না এত কবরের উপর কবর দিতে হবে নিজস্ব জায়গা দিয়ে কবর রচনা করতে পারে না মানুষ তাই এখানে দালালদের চক্রের আছে টাকা দিয়ে কিসের জন্য কবরস্থান দেবো আমাদের দেশে নাই আমাদের হিন্দু রাজ্যে বাস করছি
আমার প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম হয় আমি জানি না। আপনি এসে বললেন বলে আমি জানতে পারলাম, এটা কি সম্ভব ! তাহলে আমরা কি ধরে নিব আপনি ঐ কর্মের শ্রষ্ঠা। আমরা প্রতিটি প্রতিবেদনে দেখছি অফিস প্রধানই সকল অপকর্মের শ্রষ্ঠা।
কবর থাকলেই কি আর না থাকলেই কি,এক কবরের ওপরের ওপর আরেক কবর দিবে,রিসাইকেল হবে এটাই স্বাভাবিক, পরকালে যেনো শান্তিতে থাকে সেই জন্য দোয়া,দান সাদাকা করতে হবে,কবরকে চিন্হিত করে রাখার একস্ট্রা কোনো লাভ নাই, আর দোয়া যেকোনো জায়গা থেকেই করা যায়, কবরের পাশে না গেলে দোয়া কবুল হবেনা বা দোয়া করা যাবেনা এরকম কোনো বিধান নাই
প্রত্যেকেরই উচিত বিশেষ করে যারা ঢাকায় বাস করেন তাদের গ্রামের বাড়িতে তৈরি করা উচিত আমরা মানুষ এতটাই বোকা দশতলা ১৫ তালা বাড়ি করে বসবাস করি অথচমৃত্যুর পরে যেখানে থাকতে হবে সেই জায়গাটা অনেকেই ঠিক করে রেখে যায় না আলহামদুলিল্লাহআমাদের গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থান আছে যেখানে আমার দাদা আছে আমার বাবা আছে মৃত্যুর পর আমিও থাকবো
আজকের দিন পর্যন্ত পৃথিবীর কোথায়ও আমার নামে একশত জমি নেই যেখানে আমার মৃত্যুর পর আমার লাশ করতে পারবে স্বজনরা। আমি প্রতিটি মূহুর্ত চিহ্নিত আমার লাশ কোথায় রাখা হবে। বসত বাড়ি বা ভিটাও আমার বতর্মানে নেই। হে আরশের মালিক আমায় তুমি রক্ষা করো। আমার পরিবারকেও রক্ষা করো। তুমি ছাড়া এই পৃথিবীতে আমার পরিবারের আপন বলতে কেউ নেই। আমায় একটু শক্তি দেও যেন পরিবারের নিরাপত্তা এবং একটূ কবরের ব্যবস্থা করতে পারি। এর বেশি তোমার কাছে কিছুই চাচ্ছিনা। পৈতৃক যা ছিলো তা সবটুকুই মেঘনা নদীতে নিয়ে গেছে ২০০৯ সালে। সেই থেকে আজও পরের বাড়িতে ভাড়া থাকি পরিবার নিয়ে। 😭😭😭
কয়েকটি কবরের গায়ে মরহুম /মরহুমার ঠিকানায় জয়কালী মন্দির লেখা, আমার মনে হয় এটা ঠিক হয়নি,ঠিকানাটা অন্য ভাবেও লেখা যেতো,কবরের গায়ে জয় কালী লেখাটা মার্জনিয় নয়। অন্য ধর্মের মানুষ অন্য মাইন্ডে নিবেন না। কোন ধর্মকে হেয় করে বলিনি।
আমাদের গ্রামের কবর গুলোতে শত বছরেও কেউ হাত দেয় না কি শান্তি।
আলহামদুলিল্লাহ।
হুম আমাদের পারিবারিক কবরস্থান রয়েছে
@@mdabdullahmasud9698😊😊1q
ৃঐঐৃৃৃঐৃৃৃঐৃৃঐৃৃৃঐৃৃৃৃৃৃৃৃঐৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃঐৃৃঐঐৃৃৃৃঐৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃুৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃুঙঙঙঙয
1:55
2 2:35 2:17 :17 2:12 2:15
সবার মৃত্যুর শাদ নিতে হবেই আল্লাহ কে ভয় করুন এবং সঠিক ব্যবস্থা করা দরকার 😢
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
ঠিক কথা বলেছেন ভাই
মৃত্যুর পড়ে ও শান্তি নেই
আল্লাহ পাক হেদায়েত দান করুক আমিন 🤲
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
এটাই বাংলাদেশ? /??
শুধু কি আজিমপুরে ঢাকার সব কবরেই এরকম করে টাকা না দিলে দুই মাসেই কবর শেষ হায়রে বাংলাদেশ😂😂
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
সাংবাদিক ভাইকে অনেক 😮অনেক ধন্যবাদ
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার কবরস্থানের দায়িত্ব যারা আছে তাদের সবার বিচার চাই এটা বাংলার ১৮ কোটি মানুষের দাবি
এইসব ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে, হিন্দুদের মতো মৃতদেহকে শ্রধ্যা ও সন্মানের সাথে পুড়িয়ে দিন । এই পন্থা দূরদর্শি ও সমাজিকভাবে আদর্শ উপায় ।
-• শুকরিয়া ঐ রবের প্রতি,
যিনি ঘুম নামক মৃত্যু থেকে জাগিয়ে,, আবার সকাল দেখান"! 🌸"𝐀𝐥𝐡𝐚𝐦𝐝𝐮𝐥𝐢𝐥𝐥𝐚𝐡"🌸
❤
মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে একটি সাধারণ গরিব মানুষের কবর দিতে দালাল চক্র ও অফিস কর্তৃপক্ষ 10 থেকে 12 হাজার টাকা জুলুম করে আদায় করে নেয়, অফিস থেকে দিবে মাত্র 500 টাকা রিসিট, দয়া করে প্রতিপক্ষ উপযুক্ত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
নিজেদের জন্যই নিজেদের এ অবস্থা,, টাকা দিয়ে লাখ লাখ কোটি টাকার বাড়ী বানাতে পারে কিন্তু কবরের জন্য ইকটু জায়গা ওহ কিনে রাখতে পারে না
বাংলাদেশের কিছু মানুষের কাজ দেকলে চোখ কপালে অঠে জায় 😢😢😢😢 আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দেন😢😢
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
❤❤❤
শেষ ঠিকানাকেও নিয়ে দুই নাম্বারি, মরেও মানুষ শান্তি নাই😢😢
it is bangladesh
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
মরে ও শান্তি নাই, কবর ব্যবসা বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
কবরে নিয়ে ব্যবসা করা এর চেয়ে জঘন্য মানুষ আর দুনিয়াতে নেই আল্লাহ তুমি তাদের হেদায়েত দান করুন 😭
মা-বাবা সহ পরিবারের কাছের মানুষকে যাহারা ভালোবাসেন তাহারা কখনও ঢাকার কোন গোরস্থানে মৃত্যু ব্যক্তিকে দাফন করবেন না। " বাপ-দাদার আদি ভিটাকে যাহারা ভুলে যায় তাদের এই ধরনের পরিনতি হবেই "
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
@Masuma156 কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
আদি ভিটায় দিয়েও একই অবস্হা😢। ওয়ারিশ নামক খাদকরা কবরের উপর দখলদারি কর😮।
এই রকম মুসলমান চেয়ে হিন্দু ভালো
ধন্যবাদ সাংবাদিক ভাই কে ❤❤❤❤❤
ধন্যবাদ
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
ছাত্র লীগের কুত্তা গুলো যুবলীগের কুত্তা গুলো শ্রমিক লীগ সেচ্ছাসেবক লীগ কৃষক লীগ সাংবাদিক লীগ পুলিশ লীগ মিলে সারা দেশকে হুগা মারতে মারতে দেশকে রসাতলে নিয়ে যাচ্ছে এদের থেকে সবাই কে হেফাজত করুন আমিন আমি রাজনীতি চুদি না তবে গঠন মূলক সমালোচনা করি বাংলাদেশের মধ্যে প্রতিটি জায়গায় প্রতিটি জেলায় প্রতিটি সেক্টর প্রতিটি পদে পদে নীতি বহিভূত কাজ করে যতগুলো বাহিনী আছে যতগুলো মন্ত্রণালয় সরকার চাকরি বেসরকারি চাকরি সব জায়গায় চাচাতো মামাতো ফোফাত খালাতো আত্মীয় স্বজনরা এমপি মন্ত্রী এমোক তেমোক ভাই মুক্তি যোদ্ধা কোটা পুস্য কোটা এতিম কোটা ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী কোটা আনসার কোটা বিএনসিসি কোটা এরকমই সাধারণ কোটা তেমন কবরস্থানে ও তেমনই,, আসতাগফিরুল্লাহ আল্লাহ তুমি হেফাজত করুন গ্রাম ই ভালো 😊
ধন্যবাদ সাংবাদিকে।
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
আমি আজিমপুর গোরস্তানের পাসেই থাকি আমি ও দেখছি কবর গুলো একটু পুরান হলেই হাড্ডি গুড্ডি গুলো উঠিয়ে ফেলে 😆😭
আমার মুরব্বি ছাছা খুব সুন্দর কথা
বলেছেন আগে কবরের জায়গা তার পর বাড়ি ধন্যবাদ ছাছা আপনাকে
🥰🥰🥰🥰 হুম 😊
রিপটার ভাই একটু কষ্ট করে জুরাইন কবরে আসবেন এখানে আরো বেশি পোতারক।
😢
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
এত সুন্দর করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি এটিএন নিউজ টেলিভিশন পরিবারকে ❤❤❤।
যারা বলে গ্রামের চাচাতো ভাই তাদের জন্য এই ভিডিও
এরকম খবর সন্ধান করা এবং জনসাধারণকে জানানো একান্ত দরকার কর্তৃপক্ষদের বিশেষ নজর দেওয়া একান্ত প্রয়োজন।
কবরেরও কবর হয় আমার এ সোনার দেশে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্যোগ নিলেয় হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ
কি
নীরবে পরিশ্রম আর গোপনে অশ্রুপাত,
সত্যিকারের সফলতা তোমাকে ওয়েলকাম করবে।
সৃষ্টিকর্তা কে ধন্যবাদ আমাকে বৌদ্ধধর্মল্ম্বী বানিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছো। 🙏🥰❤️।
Ai obostai morla jahannam cofirm.Allah hadayet dik.Tumi to mara jao ni.Morer pora janaila manus bojba tumer kotha konta valo
সিটি কর্পোরেশন থেকে মাঝে মাঝে কিছু পীর সাহেব পরিদর্শনে যায়
হুম
আলহামদুলিল্লাহ মাবুদ তুমি গ্রামে এক টুকরো জায়গা দিছো।শুকরিয়া
সমস্যা হলো ঢাকায় মানুষ কবর দেয়ার মত জায়গা নাই।কারন সবাই বিলডিং বানানো নিয়ে ব্যস্ত।😊
ঠিক
@@asadbhuiyan6499ami jomi Dan korbo
আরে ভাই আমি চিন্তা করি দাফনের পরদিন ঈ না হারিয়ে যায়।
এই জন্য হিন্দু জাতি ভালো আমি মনে করি।
সৌন্দর্যের অহংকার,ক্ষমতা,বড়ত্ব সব কিন্তু একদিন বেলা শেষে সূর্যের ন্যায় অস্ত চলে যাবে,শুধু ব্যক্তিত্ব রয়ে যাবে।
বুদ্ধিমানরা ব্যাক্তিত্ব কে সুন্দর ও মর্যাদাবান করে তুলে।🖤
একজন মুসলমান হিসেবে খুবই কষ্ট পেলাম,
সবাই যদি কবর বা কবরের স্মৃতি ধরে রাখতে চায়
তাহলে তো পৃথিবীর বুকে এক ইঞ্চিও বসবাসের জায়গা থাকবে না।
ঢাকাতে যারা মারা যাবেন কবরস্থান করা হোক মানিকগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ টাঙ্গাইল গাজীপুর অ্যাম্বুলেন্স এর মাধ্যমে উক্ত স্থানে নিয়ে যে কবর স্থান করাটা নিরাপদ আমি মনে করি এখন কবরস্থান করা দরকার
আলহামদুলিল্লাহ গ্রাম এলাকায় বসবাস করে খুব শান্তি আছি
আপনাদের বলছি, আইফোন,মোটরসাইকেল,গাড়ি,বাড়ি এর আসা বাদ দিয়ে নিজের আর পরিবারের মানুষ এর জন্য জমি কিনেন যেখানে খবরস্থ হতে পারেন মারা যাবার পর।তা না হলে মারা যাবার পর ও আপনার থাকার ভাড়া দিতে হবে।
দেশের মানুষের নৈতিকতার সর্বোচ্চ অবক্ষয় ঘটেছে 😢😢😢
সরকারের দোষ নেই, দোষ আমাদের ১০ তলা বাড়ি না কইরা, দুই'শতাংশ কবরের জায়গা কেনা দরকার আগে, মানুষের আক্কেল বলতে কিছু নাই, তোর বাবা কই তোর দাদা কই, এসব যদি ভাবতো তাহলে কবরের জায়গায় আগে কিনা রাখতো,,
শান্তি শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে ফিরতে পারলেই, আল্লাহ ইমানদার ও ঋণ মুক্ত হয়ে তোমার কাছে যেন যেতে পারি। আমিন
মানুষের শেষ ঠিকানায় গিয়েও দুর্নীতির মোকাবেলা হচ্ছে মরেও শান্তি নেই বাস্তবে মিল আছে আসলে বাংলাদেশ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ সবখানে দুর্নীতি এটা দুঃখজনক
উনাদের মত ভদরো লোকদের বিচার করার মত কেউ নাই
এদেরকে আইনের আওতায় এনে কঠিন বিচার হোক, জাতে এ ধরনের কাজ না হয়
সবই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অবদান,আল্লাহ যেনো তিনাকেও এমন অবস্থা করেন😢
এই হলো কাটি মুসলমান রক্ত সুসা মুসলমান
আল্লাহ ভালো করেছেন গ্রামে জন্ম দিয়ে,সেই মহান মালিকের কাছে চাই আমার কবরটাও যেন গ্রামে হয়,,,।
প্রতারক চক্করে দ্রুত শাস্তি চাই
কিছু লোক এর কারণ এ দেশের মানুষের উপর আল্লাহ এর গজব আসবে এক দিন 😢😢😢
এদেরকে চরম শিক্ষা দেওয়া হোক যেন দেশ ও জাতির শিক্ষা পায়দের থেকে
😢😢😢😢😢 আল্লাহ তাদের তুমি সাজা নিজ হাতে দাও
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
১: লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
২: আশহাদু আল্লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লাশারিকালাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রসুলুহু
৩: সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়িল আজিম
৪: লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লাশারিকালাহু লা হুল মুলুক ওয়ালা হুল হামদ, ওয়াহু আলা কুল্লি শাইয়িন কদির
৫: সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম, ওয়াবি হামদিহি আসতাগফিরুল্লাহা রব্বি মিন কুল্লি জামবিও ওয়া আতুবু ইলাইহি।
এইটা নতুন কিছু না ঢাকা সহরের সকল স্তরের মানুষ জানে এই নতুন কিছু না। টাকা দিলে বছরের পর বছর কবর থাকবে
বাংলাদেশের সকল সরকারী কবর এ স্থান টাকার বিনিময়ে চলে । সকল সিটি কর্পোরেশন প্রথমে দায়ী ???
একই অবসহ্যা সিলেট শাহজালাল দরগা কবর স্হান
আমি মনে করি প্রত্যেক মানুষের মানসিকতা পরিবর্তন জরুরি, এর জন্য প্রয়োজন নিজ নিজ ধর্ম গ্রন্থের দিক নির্দেশনা মেনে চলা, নইলে আমরা পশুর মতো ছটফট করবো 🇧🇩🙏। হরে কৃষ্ণ।
খুবই দুঃখজনক বিষয় 🥲
😢
কাফেরদের দেশ সিঙ্গাপুর গিয়ে আমি দেখেছি ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলে ও মেয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারে না এবং কোন মহিলা তার শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমা হলে প্রবেশ করতে পারেনা। ১৮ বছরের নিচে কোন ছেলেমেয়ে সিগারেট এবং মদ কিনতে পারেনা ,মদ এবং সিগারেটের গায়ে লেখা থাকে ১৮ বছরের নিচে শিশুদের কাছে বিক্রি করা নিষিদ্ধ এবং কিনতে পারবে না দোকানদারও বেচতে পারবেনা। ১৮ বছরের নিচে যেকোনো ফিল্ম ছায়াছবি এবং মাদক সিগারেট কারো কাছে বিক্রি করলে ওই দোকানদারের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। কাফেরদের দেশে রাস্তাঘাটে কেউ প্রকাশ্য-সিগারেট ও গান-বাজনা বাজাতে পারে না। কাফেরদের দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ কেনা যায় না বিক্রি করা নিষিদ্ধ, নকল ওষুধ পাওয়া যায় না, রমজান মাসে কাফেরদের দেশে দ্রব্যমূল্য দাম বৃদ্ধি করা হয় না। অথচ ৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ যেকোনো সিনেমা হলে আপনি শিশু বাচ্চা নিয়ে সিনেমা দেখতে পারবেন এবং ১০-১২ বছরের ছেলে মেয়েরাও ইচ্ছে করলে যে কোন হলে সিনেমা ছায়াছবি দেখতে পারবে ,শিশু বাচ্চারা যেকোনো সিগারেটের দোকানে যেয়ে সিগারেট কিনতে পারবে এবং খেতে পারবে কোন ধরনের বাধা নেই। শিশু বাচ্চারা সিনেমা হলে ছবি দেখছে এবং সিগারেট স্মোক করছে তারা মুসলমান ,সিনেমা হলের মালিক মুসলমান, যে সিগারেট বিক্রি করছে সেও মুসলমান , রাস্তাঘাটে প্রকাশ্য যে গান-বাজনা করছে সিগারেট খাচ্ছে সেও মুসলমান, রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে যারা এবং সর্ব সেক্টরে যারা দুর্নীতি করছে তারাও মুসলমান, সরকারের অনুমতি ব্যতীত যারা ওষুধ বিক্রি করছে হাসপাতালে অবৈধ উপায় ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে তারাও মুসলমান, খাদ্যদ্রব্যে ওষুধের ভেজাল কারিও মুসলমান, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণ হত্যা যারা করছে তারা মুসলমান, দেশের বিচার বিভাগের প্রধান ,পুলিশের প্রধান ,সেনাবাহিনীর প্রধান, সবাই মুসলমান ,রাষ্ট্রপ্রধান ও মুসলমান আমাদের কর্ম কাফেরদের চেয়েও খারাপ, আমরা কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট। একটু ভেবে দেখেন আপনি? আপনার ও আমার কর্ম কি সত্যিই কাফেরদের চেয়েও নিকৃষ্ট না ভাল আল্লাহ অবগত। এখন আপনি নিজেই বিচার-বিশ্লেষণ করুন কাফেররা ভালো না বাংলাদেশের মুসলমানরা ভালো। নাকি আমরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে গেছি কোরআনপাকে আল্লাহ তাআলা বলেছেন কিছু মানুষ জানুয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট ।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন সঠিক বুঝ দান করুন আমীন। আমাদের সত্যি কারের মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
@@asadbhuiyan6499কবর নিয়ে এই দরনের কাজটা ভলো না। মৃততু সকলের জননো আচে। মাটির মানুস মাটিির চিনতা করতে হবেই
শহরতলীতে কবরস্থানের ব্যবস্থা নেয়া হোক।
পৃথিবীতে সনাতন ধর্মে এমন টা কখনো হইছে বলে মনে হয় না ৷
সরকারের কাছে একটা দাবি নতুন করে একটা কবরস্থ
আল্লাহ মৃত্যু ব্যক্তিদের নিয়েও ব্যবসা,, আল্লাহ সবাই মৃত্যু র স্বাদ গ্রহন করবেন। সঠিক বিচার করুন। আল্লাহ সবাই রে বুজার মতো তৌফিক দান করুন।আমিন
অপরাধীদের দূরত আইনের আওতায় আনা হোক
এমন জায়গায় কবর দেন কেন আপনারা? এতোটুকু জায়গায় এতো মানুষ কবর দিবে কিভাবে সেটাও আপনাদের মাথায় আসে না
কবরে সাইনবোর্ড লাগানো বন্ধ করা হোক
কবর টা যে সঠিক পন্থা না এটাই তার প্রমান
সংবাদ ভাই কে অনেক ধন্যবাদ
যে দেশের প্রধানমন্ত্রী ফেরাউন ঐ দেশের কর্মচারীদের আচরণ ও ফেরাউনের মতই থাকবে
কবর রিজার্ভ করে রাখা ইসলাম ধর্মকে অবহেলা করা।
এই ব্যাপারে ইসলাম কি বলে ???
এই সারে তিন হাত মাটির জায়গা নিয়া যাঁরা দালালি ব্যবসা করবেন,একটু ভেবে দেখবেন আপনার ও একদিন এই সারে তিন মাটির ঘর লাগবে,
নিন্দা জানাই এর এসব কাজ যারা করে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক
মনে হচ্ছে এদের জায়গার খুব অভাব,,, সেই তুলনায় গ্রামের গোরস্থান ৫০ বছর পরবর্তী সময় জায়গার কোন অভাব হবে না!!
সরকার দ্রুত পদক্ষেপ নেক
আমি বাংলা পশ্চিম বাংলা থেকে বলছি বাংলাদেশে কি কবরস্থানের বা জায়গার অভাব আছে নাকি তাই একটা খবর আছে না এত কবরের উপর কবর দিতে হবে নিজস্ব জায়গা দিয়ে কবর রচনা করতে পারে না মানুষ তাই এখানে দালালদের চক্রের আছে টাকা দিয়ে কিসের জন্য কবরস্থান দেবো আমাদের দেশে নাই আমাদের হিন্দু রাজ্যে বাস করছি
ওখানে যারা দায়িত্ব তো আছে সবাইকে বদলি করা হোক।
আমার প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম হয় আমি জানি না। আপনি এসে বললেন বলে আমি জানতে পারলাম, এটা কি সম্ভব ! তাহলে আমরা কি ধরে নিব আপনি ঐ কর্মের শ্রষ্ঠা। আমরা প্রতিটি প্রতিবেদনে দেখছি অফিস প্রধানই সকল অপকর্মের শ্রষ্ঠা।
আমার সাথে এরকম হয়েছে আমার বাবা মারা গেছে এ দালাল চক্রকে বের করে দিতে হবে এরা মানুষের কঙ্কাল রূপে দিয়ে ব্যবসা করে
চাচার কথা গোলো একদম সত্যি
কথা গুলি রাইট আমার মা ও আব্বা কবর আছেই আজিমপুরে ভাই
এক কবরের উপর হাজার কবর হয় যুগ যুগ ধরে চলছে ! আর যদি স্মৃতি নিয়ে থাকতে চাইলে যার যার বাড়ির পাশে দেন !!!
কবর থাকলেই কি আর না থাকলেই কি,এক কবরের ওপরের ওপর আরেক কবর দিবে,রিসাইকেল হবে এটাই স্বাভাবিক,
পরকালে যেনো শান্তিতে থাকে সেই জন্য দোয়া,দান সাদাকা করতে হবে,কবরকে চিন্হিত করে রাখার একস্ট্রা কোনো লাভ নাই,
আর দোয়া যেকোনো জায়গা থেকেই করা যায়,
কবরের পাশে না গেলে দোয়া কবুল হবেনা বা দোয়া করা যাবেনা এরকম কোনো বিধান নাই
সহমত
কিয়ামত বেশি দূরে নাই
দোয়ার জন্য কবর থাকা জরুরি না যে কোন জায়গা থেকে দোয়া করা যায়
প্রত্যেকেরই উচিত বিশেষ করে যারা ঢাকায় বাস করেন তাদের গ্রামের বাড়িতে তৈরি করা উচিত আমরা মানুষ এতটাই বোকা দশতলা ১৫ তালা বাড়ি করে বসবাস করি অথচমৃত্যুর পরে যেখানে থাকতে হবে সেই জায়গাটা অনেকেই ঠিক করে রেখে যায় না আলহামদুলিল্লাহআমাদের গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থান আছে যেখানে আমার দাদা আছে আমার বাবা আছে মৃত্যুর পর আমিও থাকবো
বাংলাদেশের গ্রাম গন্জের অনেক জায়গা আছে যেখানে যেখানে ৫ শতক জমির দাম ৫০ হাজার টাকা।
ওখানে গিয়ে মরার আগে জমি কিনুন মরার পর শান্তিতে ঘুমান।
ওখানে যারা কোদাল চালায়, তাদের মাসিক ইনকাম ২ -৩ লাখ টাকা।
আজকের দিন পর্যন্ত পৃথিবীর কোথায়ও আমার নামে একশত জমি নেই যেখানে আমার মৃত্যুর পর আমার লাশ করতে পারবে স্বজনরা। আমি প্রতিটি মূহুর্ত চিহ্নিত আমার লাশ কোথায় রাখা হবে। বসত বাড়ি বা ভিটাও আমার বতর্মানে নেই। হে আরশের মালিক আমায় তুমি রক্ষা করো। আমার পরিবারকেও রক্ষা করো। তুমি ছাড়া এই পৃথিবীতে আমার পরিবারের আপন বলতে কেউ নেই। আমায় একটু শক্তি দেও যেন পরিবারের নিরাপত্তা এবং একটূ কবরের ব্যবস্থা করতে পারি। এর বেশি তোমার কাছে কিছুই চাচ্ছিনা। পৈতৃক যা ছিলো তা সবটুকুই মেঘনা নদীতে নিয়ে গেছে ২০০৯ সালে। সেই থেকে আজও পরের বাড়িতে ভাড়া থাকি পরিবার নিয়ে। 😭😭😭
এসব অব্যবস্থার জন্য কবর স্থানের কতৃপক্ষ দায়ী,তাই কতৃপক্ষ পরিবর্তন দরকার।
সবার উচিত যে কোনো 1 গ্রামের 1 টুকরো জায়গা ক্রয় করে কবর দেওয়া উচিত সাধারণ মানুষের..... সাংবাদিক......
মানে কি?
ভালো কথা টাকা না দিলে নাকি কবর গায়েব। এদের কেউ থামাও
কে থামাবে
যে দেশে কবর গায়েব সে দেশে জাতি কি আশা করবে!
কবর বাণিজ্য সিন্ডিকেট! কোন ধরণের মুসলিম আমরা?
জড়িত এই কবরস্থানের কমিটির কেউ হবে
আহা শান্তির লোক,,,
এটা নিয়ে অনত্যতো ব্যাবসা না করলেও পারতো,,,
কয়েকটি কবরের গায়ে মরহুম /মরহুমার ঠিকানায় জয়কালী মন্দির লেখা, আমার মনে হয় এটা ঠিক হয়নি,ঠিকানাটা অন্য ভাবেও লেখা যেতো,কবরের গায়ে জয় কালী লেখাটা মার্জনিয় নয়। অন্য ধর্মের মানুষ অন্য মাইন্ডে নিবেন না। কোন ধর্মকে হেয় করে বলিনি।
এ কেমন দেশে বসবাস করি কোন নিরাপদ নাই আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন
এই দেশে মরেও শান্তিনেই,,,কতটা নিষ্ঠুর অমানবিক,,,,আল্লাহ তোদেরকে হেদায়েত করুক,,😢😢
এটা ১০০% সত্য সংবাদ
ফেরাউন কবর নিয়ে ব্যবসা করতো
মরেও শান্তি নেই টাকা না থাকলে
আগুনের কথা ওরা মানে না কিন্তু কোন মাফ নাই রেডি থাক।
কে বিচার করবে