আরবী, উর্দু ও ফার্সী - এই ৩টি ভাষাতেই স্ত্রীবাচক শব্দ বুঝাতে শব্দের শেষ অক্ষরে গোল তা (ة) ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এখানে বলা হচ্ছে শেষ অক্ষর নূন (ن)। এছাড়া নামের শেষ অক্ষরটি হলো ৫০তম অক্ষর, কিন্তু এখানে তা নয়। বিষয়গুলো যদি ব্যাখ্যা করতেন।
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম: ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি। শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে। তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে। যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে। কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে। কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম: ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি। শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে। তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে। যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে। কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে। কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
Please don't mix up truth and falsehood. Don't any body as Mahmud Habibullah Sahebe Kiran etc. So many false Mahdis were declared various times. One is famous in Sudan. He fought against British, but he was not real Mahdi.
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম: ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি। শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে। তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে। যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে। কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে। কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
@@bestinworld133 আন্দাজে ঢিল মারা ইসলাম পছন্দ করে না।কোনো বিষয়ে বলার আগে সে বিষয়ে জেনে নিতে হয়।প্রয়োজনে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে আপনার খটকা লাগা বিষয়ের অবস্থান জেনে নিন।
কাসিদাতে ফুরাত নদীর স্বর্ণের পাহাড় নিয়ে যুদ্ধ নিয়ে কোন কথাই বলা নেই। আগামী কথনে বলা আছে। তাই আন্দাজের উপর ভিত্তি করে কথা না বলে আগের সকল লেখাগুলো আবারো পড়ুন ও ভিডিও পুরোটি শুনুন।
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম: ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি। শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে। তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে। যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে। কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে। কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম: ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি। শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে। তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে। যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে। কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে। কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম: ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি। শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে। তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে। যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে। কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে। কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
কেমন আছেন সবাই আমরা মুসলমান কোরআন আমাদের সংবিধান মোহাম্মদ আমাদের নেতা❤যদি কোন দিন ডাক আসে ইসলামের জন্য জীবন দিতে হবে তৈরী আছেন তো❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ 💝
সুবহানাল্লাহ
সুন্দর করে বুঝানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আল্লাহ আপনাকে জাযা দেন
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ খুবই যুগোপযোগী গুরুত্বপূর্ণ যুক্তিযুক্ত আলোচনা। মাশা-আল্লাহ
ভালো লাগলো ভিডিওটি।
আসসালামু আলাইকুম দাদা ইমাম মাহদী আলাইহিস সাল্লাম ২০২৪ সালের রমজানে তিনি বেরিয়েছেন তার নাম হচ্ছে আবু মোহাম্মদ রাব্বানা আব্দুল্লাহ খোরাসান বাহিনী
In sha allha 313 joner maje ami takbo asakori allha ho alam
আসসালামু আলাইকুম দাদা ইমাম মাহদিয়ালাই সাল্লাম ২০২৪ এর রমজান মাসে তিনি বের হয়েছেন তার সাথে কথা বলতে পেরে আল্লাহ সুবহান আল্লাহ কোটি কোটি শুকরিয়া
আল্লাহু সুবহানাহুতায়ালা আমাদের সকল কে ইমাম মাহমুদের সৈনিক হিসেবে কবুল করুন‼️
আল্লাহহুম্মা আমিন‼️
গাজওয়াতুল হিন্দ খুব কাছে
আমার কথা গুলো শুনুন
@@AbdurRazzaque-v3e জি আমি আপনার সাথে একমত
তো কি হয়েছে??? তাই বলে ঈমান হারাতে হবে??
আসসালামু আলাইকুম দাদা আপনার ভিডিও বহুদিন আগে থেকে দেখি আপনার নতুন ভিডিও দেখতে পাই না দাদা
আপনার প্রত্যেক ভিডিও ২০১৫-১৬ সাল থেকে দেখছি
আসসালামু আলাইকুম দাদা ইমাম মেহেদী আলাইহিস সাল্লাম আফগানিস্তান থেকে ২০২৪ সালে তিনি বের হয়েছেন তার ৩১৩ বাহিনীর নিয়ে তিনি রেডি এখন
ইমাম মেহেদী আলাইহিস সাল্লাম এর নাম হচ্ছে আবু মোহাম্মদ তারাব্বার নাম আব্দুল্লাহ
খোরাসানে ৩১৩ জন বাহিনী ইমাম মাহদীর রেডি
ইমাম মেহেদী আঃ এর চোখের ওপরে কপালের নিচে আল্লাহ লেখা আছে
আমার কাছে তার ছবি আছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার
Bhai regular video upload diben please
আলহামদুলিল্লাহ আমি মাহমুদ ভাইয়ের হাতে বায়াত নিছি
Hello
ওনি এখন কোথায় আছে??
ভাই সেই মাহামুদ কোথায় আছে এখন
আসসালামু আলাইকুম। ভাই মাহমুদ ভাই এখন কোথায় আমরাও ইনশাল্লাহ বাইত গ্রহণ করতে চাই
তিনি নাটোরে থাকে
ভাই আমি কমন করে ইমাম মাহামুদ ভায়ের সাথে দেখা করব একটু বলে দিবেন
Bro 5 leader ar Hadis ta koi paisen ....kitabul akib naki atib...konta....imam Mahdi ar akta video deklam Hadis reference ta den
Imam ma ha mod habibollha Bari nator. in sha allha Ami meny nilam.allha ho akbar
ইমাম মেহেদী আলাইহিস সাল্লাম রয়েল বেঙ্গল টাইগার
Ingshallah
কুথায় তারা আত্তপ্রকাশ করেছে কেও জানলে আমাকে জানাবেন দয়া করে
মেদিনীপুর ভূমি ১৮৮৫ সালের পূর্বপুরুষের কাগজ পত্র আমার কাছে আছে
যাক অনেক দিন পর আপনার ভয়েস শুনলাম।কোথায় ছিলেন এতোদিন
ওনার নাম কি
@@MohiuddinHasan-w8v জানি না
এভাবেই কাদিয়ানীদের যাত্রা শুরু হয়😅
ওরাও এরকম ভুলভাল দলিল দেয় আর মুর্খ মানুষ ওদের দলে ভিড়ে..
এদের দলেও সব মুর্খ মানুষ
❤❤
❤❤❤❤❤❤
ভাই বলা হয়েছে তিনি রাষ্ট্রের নেতা হবেন তার নাম আরবি অক্ষরশীল হবে উদ্দিনের নাম আরবি অক্ষরশীল সাহেবনা শিন শিহাব শাহাবুদ্দিন
বাংলাদেশ না চট্টগ্রাম বিভাগ নিবে, সেখানে শহরের কথা বলেছে।
হইতো, কারন তারই আভাস পাওয়া যাচ্ছে
একমত
কাদিয়ানীরাও এভাবে তাদের দলে মুর্খ লোকদের যুক্ত করে ,,,, এদের দলেও সবাই মুর্খ 😅
ক্কাসীদাহ মূলত ফার্সিতে লেখা আর বাংলায় অনুবাদ করা
আল্লাহ হেফাজত করুক. আমরা চাইনা। এসব হলে আমরা সবার সূরক্ষা চাই।
সবাই কাসিদা সম্পর্কে সার্চ দেন
দেখবেন এটার আসল রুপ
আলহামদুলিল্লাহ
😭😭😭😭
সামান্য কিছু মিলে নি একটু ডিবিট থাকার কারণে মানুষের ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ফিরার অপেক্ষা পর্যন্ত এগুলো করতে হবে
হাবিবুললা কোথায় পকাশ পেয়ে ছে।
আগামী কথনের ব্যাপারে কিছু বললেন না যে?
ইমাম মেহেদী আলাই সাল্লাম এর আমার কাছে ছবি আছে তার
আরবী, উর্দু ও ফার্সী - এই ৩টি ভাষাতেই স্ত্রীবাচক শব্দ বুঝাতে শব্দের শেষ অক্ষরে গোল তা (ة) ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এখানে বলা হচ্ছে শেষ অক্ষর নূন (ن)। এছাড়া নামের শেষ অক্ষরটি হলো ৫০তম অক্ষর, কিন্তু এখানে তা নয়। বিষয়গুলো যদি ব্যাখ্যা করতেন।
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম:
ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি।
শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে।
তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে
উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে।
যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে
বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে।
কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে।
কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
আরে ভাই এইসব কবিতা তাদের ই লেখা
ভাই ইমাম মাহমুদ নামে হাদিসে নেই ।
ভাই পাঞ্জাব কেন্দ্র বলতে আমার কাছে মনে হয়,আফগানিস্তান ব্যাপার টা খতিয়ে দেখবেন।
ভাই আরও একজন আছে,,,যার নাম শাহাবুদ্দিন নাম ৫টিঅক্ষর,,, তবে বর্তমানে তারপরে বহাল আছে আমার মনে হয়
৭ টি নয়। যার নাম উল্লেখ করেছেন তার নামের সংখ্যা ৯ টি এবং শেষে প।
কি বলে এ গুলো
তাহলে তো হাসিনার হ আগে সেখ তো পদবি ওটা না হলে এটা ও হবে না হাসিনারে যারা পছন্দ করেনা তারাই মনে হয় এমন কথা বলছে তাহলে অন্য কেউ হবে অপেখ্যা কর
Inshallah amio tar kafelai jukti hote chai
সাহেবে কিরান আর হাবিবুল্লাহ আত্মপ্রকাশ করলে তারা কোথায় আছেন? আর উনারা কারা?
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম:
ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি।
শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে।
তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে
উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে।
যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে
বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে।
কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে।
কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
কাশ্মীরে হয়েছে
Please don't mix up truth and falsehood. Don't any body as Mahmud Habibullah Sahebe Kiran etc. So many false Mahdis were declared various times. One is famous in Sudan. He fought against British, but he was not real Mahdi.
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম:
ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি।
শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে।
তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে
উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে।
যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে
বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে।
কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে।
কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
আস সাহরানের আগাম কথনের অনেক কিছুই সঠিক প্রমানিত হয়নি। ভিডিওটি ডিলিট করে দেন। নাহলে মানুষ বিভ্রান্ত হবে।
তবে কাসিদা ১০০% সঠিক প্রমানিত হয়েছে।
ইমাম মেহেদির নাম হচ্ছে আবু মোহাম্মদ তার আব্বার নাম আব্দুল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আপনার নাম কি
Vondo na mille change kore bole?
Jokhon ja mone hoi tai bolen? Egul kobitai ni apnader banano
আগে ঠিকমতো কথা বলতে শিখুন
Agami kothon fake promanito hoyni?
ওটা তাঁদের ই লেখা
ভন্ডামী বাদ দেন
এগুলো মনগড়া কথা
এভাবেই কাদিয়ানীদের যাত্রা শুরু 😅
*★যত্তসব ফালতু★*
ফালতু না।
@@muhammadakbarali5721 এইসব কবিতা তাদের ই লেখা
৩৭. পাঞ্জাব কেন্দ্র বলতে যে কাশ্মীর বোঝাবে, পাঞ্জাবের মানে ভিন্ন হতে পারে।
৩৯. হায়দ্রাবাদ হতে পারে।
কেন?? 😅
আমার মতে,যদি কাসিদা সত্য হয়,তাহলে লেখক ও ব্যাখাকারকের জ্ঞান এক পর্যায়ের হতে হবে। আপনার ব্যাখ্যায় কিছু খটকা লেগেছে।এই বিষয়ে পরিষ্কার করলে ভালো হতো।
সবকিছু তাঁদের প্লান মতো লেখা এবং সাজানো
@@bestinworld133 আন্দাজে ঢিল মারা ইসলাম পছন্দ করে না।কোনো বিষয়ে বলার আগে সে বিষয়ে জেনে নিতে হয়।প্রয়োজনে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে আপনার খটকা লাগা বিষয়ের অবস্থান জেনে নিন।
আন্তাযে ঢিল মারা ইসলাম পছন্দ করে না।বরং ভালো হয় গবেষণা করে দেখলে ও নির্ভরযোগ্য সূত্রের সাথে মিলিয়ে নিলে।
কাসিদা যদি সত্যি হয় তাহলে তো ২০২৩ সালে ফুরাদ নদীর স্বর্ণের পাহাড় নিয়ে যুদ্ধ হওয়ার কথা এইটা আমাকে জানাবেন
এটা গাজওয়াতুল হিন্দের আগে হবে
কাসিদাতে ফুরাত নদীর স্বর্ণের পাহাড় নিয়ে যুদ্ধ নিয়ে কোন কথাই বলা নেই। আগামী কথনে বলা আছে। তাই আন্দাজের উপর ভিত্তি করে কথা না বলে আগের সকল লেখাগুলো আবারো পড়ুন ও ভিডিও পুরোটি শুনুন।
আগামী কথান কে লিখেছেন আর কাসিদা কে লিখছে
@@mdshabbir9238 কাসিদা শাহ নেয়ামতুলা আলাই আর আগামীর কথন আশ সাহারান লিখেছেন
Oil is 🪙
জনাব শেখ হাসিনা তো নেএী নেতা নয়। কাসিদাতে আছে নেতা আপনি এই ব্যাপারে কি বলবেন?
শে মজি রহমান
এবার মিলে?
ইমাম মাহমুদ এর হাদিস টি জাল😂
ওদের ই লেখা
ওনারা কি আধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করবেন না?
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম:
ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি।
শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে।
তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে
উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে।
যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে
বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে।
কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে।
কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
ওরা ভন্ড
না .. ওদের কাছে নাকি যাদুকরী লাঠি আছে সেটা দিয়েই কাজ চালাবে 😅😅
কাসিদায় যা বলা আছে সব বিষয় ঠিক আছে ব্যাখ্যায় ভুল আছে এই ভিডিওর ব্যাখাতেও ভুল আছে
কবিতা না হাদিস অনুযায়ী বলুন। হাদিসে কি বলা আছে সেটা দেখান। হাদিস ছাড়া সব মিথ্যা
মিললো কি মিললো না এটা চিন্তার কারণ নয়। খুন খারাবি রক্তপাত বন্ধ অন্যায় অবিচার বন্ধ হোক এটা দেখার বিষয়
এই সব কাসিদা নামক ভন্ডামি বাদ দিন যখন পরিস্থিতি যেমন হচ্ছে তখন আপনারা তেমন ব্যক্ষা করছেন।
জি ভাই,,,, তাদের ভন্ডামির সবধরনের প্রমাণ আমার কাছে আছে
DU. E. EID. AR. MAAJ. A. SAAMN. A. BANGLADESH. PEOPLE.,S. NEED. ELECTION. IN. SA. AHALLA. AS. SA. LA. MU. ALAEI. KUM.
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম:
ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি।
শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে।
তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে
উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে।
যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে
বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে।
কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে।
কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
কিরে বিশ্ববাই-?ঞ্চো!দেরা 😂😂😂
মুস্তাক মুহাম্মদ আরমান খান প্রকৃত ইমাম আল মাহদী
Apni kothay thaken?
🟥আগামী কথন, কাসিদা, মুহাম্মদ কাশিম, ইমাম মাহমুদ ও হারুন ইয়াহিয়ার পোস্ট মর্টেম:
ইদানিং সম্ভবত আপনারা অনলাইন হতে ক্বাসিদার পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এবং র এর প্রচারিত " আগামী কথন" নামক এক প্রোপাগান্ডার স্বিকার হয়েছেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এ এর পরিকল্পনা হল প্রতিটা মুসলিম দেশেই একজন করে ভন্ড মাহদীর উত্থান ঘটানো যারা সরাসরি তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সাধারন মানুষ তাদের ফলো করে তলে তলে ইহুদী খ্রীষ্টানদের উপকার করতে থাকবে যেমন- পাকিস্তানের দ্বাড়িবিহীন মুহাম্মদ কাছিম, সৌদির পাগরীওয়ালা মুহাম্মদ হাওলাদী, তুরস্কের বেপর্দা নারীর দালাল এবং কোর্ট-টাই পরা হারুন ইয়াহিয়া ইত্যাদি।
শুধু তাই না সি আই এ এবং ইন্ডিয়ার র মিলে নতুন পরিকল্পনা করেছে যে বাংলাদেশের মাটিতে যেহেতু ইমাম মাহদীকে দ্বার করানো সম্ভব না তাই তারা অনেক গবেষনা করে দেখেছে যে শুধুমাত্র ক্বাসিদা পড়েই যেহেতু গাজওয়া হিন্দের হুযুক আরো বেশী উঠল একটি দেশে তাই ঐধরনের একটি ছন্দ মিলিয়ে পদ্য তৈরী করে এমন একজনকে এজেন্টএকজনকে এজেন্ট বানাতে হবে যাকে মানুষ ইমাম মাহদীর মত না মানলেও মোটামুটি ধর্মীয় নেতা ভেবে অনুসরন করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়তা করবে। তাই তারা সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র ইমাম মাহমুদের প্রচারনা শুরু করে অনলাইনে এবং কিছু অনুসারিও তৈরী করে ফেলে এমনকি বেশী বাড়াবাড়ি করতে গিয়ে ২০২৩ এর আগেই রাজশাহীতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটানোর পরিকল্পনা করে, কিন্তু অনলাইনে তাদের বানোয়াট হাদিস আর আগামী কথনের ভ্রান্তি সচেতন মহলে প্রকাশ হওয়ায় ২০১৯ সালে সেই ইমাম মাহমুদ ওরফে জুয়েল মাহমুদকে ঢাকা হতে পুলিশ গ্রেফতার করে থানায় রেষ্টে রাখে আর তার অনুসারিরা এবার নতুন আংগিকে অনলাইনে প্রচার প্রচারনা চালাতে থাকে এমন ভাবে যেন ইমাম মাহমুদ নামে কেউ এখনও দাবী করেনি তবে ২০২৩ এর দিকে সে আত্বপ্রকাশ করবে।
তবে কেউ এসব খবর জেনে তাদের জিজ্ঞেস করলে
উত্তর দিবে - সে হক্কপন্থি বলেই কারাগারে আছে।
যাইহোক আসল কথা হল তারা দেখেছে যে
বেশীরভাগ আলেম ওলামাই গাজওয়া হিন্দ এখনইহবে বিশ্বাস করে না, আবার অনেকে ভাবে গাজওয়াতুল হিন্দ হয়ে গেছে। সুতারাং যারা বিশ্বাস করে গাজওয়া হিন্দ এখনই হবে তাদের বেশিরভাগই আলেম ওলামা নয় বরং তাদের বেশীরভাগই এমন যে আরবী ভাষায় ভাল দক্ষতা নেই এমনকি বেশী কুরান- হাদিসও জানা নেই শুধুমাত্র অনলাইনভিত্তিক নলেজ আর কিছু বাংলা ইসলামি বই পড়া জ্ঞান ছাড়া। তাই শাহ নেয়ামতুল্লাহর ক্বাসিদার মত করে আশ শাহরান নাম বানিয়ে " আগামী কথন" নামক আরেকটি ভবিষতবানী মুলক কবিতার মাধ্যমে বেশীরভাগ জিহাদীচেতা যুবকদের নিজেদের কাজে লাগানোর এই প্লান শুরু করে ২০১৮ সালের শেষের দিক থেকে।
কিন্তু অনলাইনে সবাই তো আর একই রকম না তাই তাদের চক্রান্ত ধরা পরে যেতে শুরু করে ধীরে ধীরে যেমন- তাদের কবিতার ভুল তুলে ধরলে তারা কিছু দুর্লভ হাদিস পেশ করে ইমাম মাহমুদের নামে যেখানে তার বাবার নাম উল্লেখ করে আব্দুল নামে। আমরা বাংগালীরা প্রায় সবাই জানি উপমহাদেশে কারও নাম আব্দুল্লাহ রাখলে তাকে অনেকেই আব্দুল বলে ডাকে কিন্তু আরবীতে আব্দুল্লাহ অর্থ আল্লাহর বান্দা কিন্তু আব্দুল এর অর্থ "ল" এর বান্দা যা সম্পূর্নই হাস্যকর তাই কিছু আলেমসহ তাদের অনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরেঅনলাইনে পিডিএফ প্রকাশিত কিতাবুল ফেরদাউস নামক হাদিস এর মুল সুত্র খুজতে গিয়ে চক্রান্ত ধরে ফেলে এবং প্রমান হয় তারা আসলে সাধারন মুসলিমদের ধোকা দেবার জন্য কিছু হাদিস বানিয়ে অনলাইনে ছেরেছিল যার একটিরও আরবীসহ মূলগ্রন্থে নেই এবং অন্য যেসব হাদিসের দলীল দিয়েছে তাতেও উল্লেখ নেই, তারা ভেবেছিল কুরান এর ক্ষেত্রে বানোয়াট কিছু না করতে পারলেও কিছু হাদিস বানিয়ে সর্বসাধারনদের ধোকা দিতে পারবে কিন্তু এক্ষেত্রেও তারা সত্যিই ধরা খেল। যদিও অনলাইনে এখনও তারা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, কেননা অনেকেই বিশ্বাসও করছে।
কিন্তু আশার কথা হল ফিতান গ্রন্থের কিছু জাল হাদিসের সাথে মিল রেখে তারা যে আরও আজব সব মতবাদ ছরাচ্ছিল যেমন- ঈসা আঃ আর ইমাম মাহদী একই যুগের না এসব ভ্রান্তি নিরসনের দলীল দেয়া শুরু করেছে অনেক আলেম। তাই ওদের প্রচারিত হাদিসগুলোর মূল গ্রন্থ হতে পুস্তক আকারে আরবীসহকারে দেখাতে বললে তারা পলায়ন করে। তাদের আগামী কথনের ১ম ধরা খাওয়া হল- তারা লেখে বিংশ শতাব্দী অথচ আমরা জানি এটা হল একবিংশ শতাব্দী ইত্যাদি আরও অনেক ক্ষেত্রেইতারা ধরা খেয়েছে। যাইহোক আল্লাহ সুবঃ আমাদের হ্বকপথে রাখুন- আমিন।
😂