Maulana junaid al habib new waz Mahfil নবী কিসের তৈরি মাটি নাকি নুরের । আসুন আকিদা সঠিক করে নেই
HTML-код
- Опубликовано: 17 сен 2024
- #হানাফি #মাযহাব #নবী_মাটি_নাকি_নুর #junaid_al_habib
Maulana junaid al habib new waz Mahfil নবী কিসের তৈরি মাটি নাকি নুরের । আসুন আকিদা সঠিক করে নেই
সন্মানিত ভিউয়ার্স
ছোট খাটো বিষয়ের মতবিরোধে আজ মুসলিম উম্মাহ জর্জরিত
পারস্পরিক বিরোধই আমাদেরকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
তা্ই আমাদের দ্বন্দ্ব সংঘাত এড়িয়ে মতবিরোধ নিরসনে সর্বদা
ভদ্রতা ও শালীনতা বজায় রেখেই দলীলিক যুক্তিতর্ক করতে হবে।
আশা করি সকলেই এ বিষয়গুলো অনুধাবন পূর্বক মতামত দিবেন
আসসালামু আলাইকুম।
রাসূল (সাঃ) ও সাহাবীগণের মাজহাব কি ছিল এবং মহানবী (সাঃ) কি মাজহাব অনুসরণ করতে বলেছেন? এ বিষয়ে বিস্তর অঅলোচনা করলেন Mufti Lutfor Rahman Forayeji আশা করি বক্তব্যটি সকলেই শুনবেন এবং বাস্তবতাকে বুঝার চেষ্টা করবেন।
………… মহানবী সাঃ ছিলেন সর্বশেষ নবী এবং রাসুলদের সর্দার। তাঁর পরে আর কোন নবী দুনিয়ায় আসবেননা।তিনি কোন মাযহাব মানতেন না, তবে তিনিই কিন্তু মাযহাবের অনুমোদন দাতা। যেমন- প্রধান মন্ত্রীকে কোন এমপি, মন্ত্রী, চেয়ারম্যান, মেম্বার হওয়া বা তাদের অনুসরন করা লাগে না বরং প্রধান মন্ত্রীর আদেশ সকলকে মানতে হয়।
মহানবী (স:) সরাসরি আল্লাহর হকুম আহকাম পালন করতেন আর সাহাবীরা সরাসরি মহানবী (স:) এর হকুম আহকাম পালন করতেন।
আর আমাদের জন্য রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহর হকুম আহকাম পালন, রাসুলের আনুগত্য করা ফরজ আর ফকিহ আলেমদের অনুসরন ওয়াজিব।কেন ফকিহ আলেমদের অনুসরন করতে হবে এ বিষয়ে বিশদ বিবরণ নিম্নে প্রদত্ত হল।
.
সাহাবীগণেরে আমলেও মাযহাব (মত) এর প্রয়োজনীয়তা .
সাহাবায়ে কিরাম যারা সরাসরি রাসূল সাঃ এর কাছে ছিলেন তাদের জন্য রাসূল সাঃ এর ব্যাখ্যা অনুসরণ করা ছিল আবশ্যক, এছাড়া অন্য কারো ব্যাখ্যা নয়। কিন্তু যেই সকল সাহাবারা নবীজী সাঃ থেকে দূরে ছিলেন তারা সেই স্থানের বিজ্ঞ সাহাবীর মাযহাব তথা মত অনুসরণ করতেন। যেমন ইয়ামেনে হযরত মুয়াজ বিন জাবাল রাঃ এর মত তথা মাযহাবের অনুসরণ করা হত।আর আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাঃ কে অনুসরণ করতেন ইরাকের মানুষ।
রাসূল সাঃ যখন মুয়াজ বিন জাবাল রাঃ কে ইয়ামানে পাঠাতে মনস্ত করলেন তখন মুয়াজ রাঃ কে জিজ্ঞেস করলেন-
“যখন তোমার কাছে বিচারের ভার ন্যস্ত হবে তখন তুমি কিভাবে ফায়সাল করবে?” তখন তিনি বললেন-“আমি ফায়সালা করব কিতাবুল্লাহ দ্বারা”। রাসূল সাঃ বললেন-“যদি কিতাবুল্লাহ এ না পাও?” তিনি বললেন-“তাহলে রাসূলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নাত দ্বারা ফায়সালা করব”। রাসূল সাঃ বললেন-“যদি রাসূলুল্লাহ এর সুন্নাতে না পাও?” তখন তিনি বললেন-“তাহলে আমি ইজতিহাদ তথা উদ্ভাবন করার চেষ্টা করব”। তখন রাসূল সাঃ তাঁর বুকে চাপড় মেরে বললেন-
“যাবতীয় প্রশংসা ঐ আল্লাহর যিনি তাঁর রাসূলের প্রতিনিধিকে সেই তৌফিক দিয়েছেন যে ব্যাপারে তাঁর রাসূল সন্তুষ্ট”।
(সূনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৩৫৯৪, সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-১৩২৭, সুনানে দারেমী, হাদিস নং-১৬৮, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২০৬১)
.
.
সাহাবায়ে কেরাম (রা:) এর যুগেও চারজন ইমাম ছিলেন।
.
হাফেয ইবনে কাইয়্যেম আল-জাওযিয়্যা লিখেছে যে সে লিখে, “মক্কায় ছিলেন হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা:), মদীনায় হযরত যায়দ বিন সাবেত (রা:), বসরায় হযরত আনাস বিন মালেক (রা:) এবং কুফায় হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা:)। তাঁদের মৃত্যুর পরে তাবেঈনদের মধ্যেও ছিলেন বিখ্যাত চারজন ইমাম। এরা হলেন মদীনায় হযরত সাঈদ ইবনে মুসাইয়াব (রহ:), মক্কায় হযরত আতা ইবনে রাব’আ (রহ:), ইয়েমেনে হযরত তাউস্ (রহ:) এবং কুফায় হযরত ইবরাহীম (রহ:)। এছাড়াও আরো অনেক ইমাম ছিলেন, তবে ওই চারজনই ছিলেন সর্বাধিক প্রসিদ্ধ।” . [হাফেয ইবনে কাইয়্যেম কৃত ‘আলা’ম-উল- মোওয়াকিয়ীন’, ১০ পৃষ্ঠা]
.
হানাফী মাযহাব গঠন:
---ইমাম আবু হানিফা (রহ.) ছিলেন তাবয়ী, তিনি সরাসরি সাহাবীদের দেখেছেন, তিনি সরাসিরি সাহাবীদের থেকে হাদিস রেওয়ায়েত করেন, তিনি ইসলামের ৪ মাযহাবের এক মাযহাবের ইমাম ছিলেন। ইমাম আবু হানীফা (রহ.)-এর নেতৃত্বে পরিচালিত একটি উচ্চ পর্য়ায়ের ফিকহ-গবেষণা বোর্ড ছিল।
.
এই মজলিস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা অনেকেই করেছেন । ড. মুস্তফা সিবায়ী (রহ.) এর ‘আসসুন্নাতু ওয়া মাকানাতুহা ফিত্ তাশরীইল ইসলামী’ এবং আবু যাহরা (রহ.) এর ‘আবু হানীফা’ গ্রন্থে এ বিষয়ে আলোচনা রয়েছে, যার সারকথা এই যে, ইমাম আবু হানীফা (রহ.) ফিকাহ (মাসয়ালা) সংকলনে তার ব্যক্তিগত জ্ঞান ও প্রজ্ঞার উপর নির্ভর করেননি; বরং চল্লিশজন শীর্ষস্থানীয় ফকীহ ও মুহাদ্দিসের সমন্বয়ে একটি মজলিস গঠন করেছিলেন, যেখানে এক এক মাসআলার উপর দীর্ঘ আলোচনা- পর্যালোচনা হত । সবশেষে যে সিদ্ধান্ত দলীলের আলোকে স্থির হত তা লিপিবদ্ধ করা হত । কখনো এক মাসআলাতে তিন দিন পর্যন্ত আলোচনা অব্যাহত থাকত । সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষেত্রে এতটাই সাবধানতা অবলম্বন করা হত যে, মজলিসের একজন সদস্যও অনুপস্থিত থাকলে তাঁর অপেক্ষা করা হত এবং তাঁর মতামত উপস্থাপিত হওয়ার পরই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হত । সে সময়ের বড় বড় মুফাসসির, মুহাদ্দিস ও ফকীহ এই ‘ফিকাহ মজলিসের’ সদস্য ছিলেন । তাই একথা অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গেই বলা যায়, যে ফিকাহ পরিপূর্ণভাবে কুরআন, সুন্নাহ, ইজমা, কিয়াসের উপর ভিত্তিশীল এবং যা ইসলামের স্বর্ণযুগে যুগশ্রেষ্ঠ মনীষীদের তত্ত্বাবধানে সংকলিত হয়েছে এরপর আল্লাহ তাআলা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত যার ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা দান করেছেন তার স্থায়ীত্ব ও উপযোগিতা প্রশ্নাতীত এবং তা পরবর্তী যুগের লোকদের স্বীকৃতি ও সমর্থনের মুখাপেক্ষী নয় । অতএব কিছু মানুষের অস্বীকৃতি ও বিরোধীতা এর গ্রহণযোগ্যতাকে কিছুমাত্র হ্রাস করবে না ।
.
.
সুত্রঃ ইবনে কাছীর, আর বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ১০ খন্ড,* আবু যাহরা, আবু হানীফা, দারুল ফিকরিল আরাবী, পৃ, ২১৩; আস-সিবায়ী, আস-সুন্নাত ওয়া মাকানাতুহা …., আল-মাকতাবুল ইসলামী, পৃ, ৪২৭; ড. মুসতফা, আল- আইম্মাতুল আরাবাআ, দারুল কুতুবিল মিসরিয়া, পৃ, ৬৫।
আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন! (আমিন)
Subscribe Now: bit.ly/3bv70iE
Subscribe our new Channel:
bit.ly/359SNXf
আলহামদুলিল্লাহ
মারহাবা মারহাবা ।
Amin
আদম আ: বাদে, সকল মানুষই নুর থেকে তৈরী। আর ওহাবীরা ক্ষেত থেকে তৈরী।
Ohabi manei binodon (2)
100 ok
নবীজী জান্নাতের মাটি দিয়ে তয়রি দলিল দেন।।।।
নজদী মোললা।
আমাৰো আল্লাৰ অহি আহে নেকি ?
দলিল কই ওহাবি সাহেব। নবী যে মাটির তৈরী।
ওরে জাত ওহাবী
আল্লাহ্ জানাত মাটি দিইয়ে তয়রি করেছেন তাহা কোরআনে কোন আয়ত বা হাদিসে কোন য়াগাই আছে বলেন নাই কেন
বাহ ওহাবী বাহ 😡😠
তর কথা টিক না
Ohabi pada
হুজুর এখনো সময় আছে ঈমান আনেন বাটপারি ওয়াজ ছারেন
Hojor r koto matir babsha korben
দলিল ছাড়া এসব গল্পের মত কথা
ওহাবি মানেই বিনোদন 😂😂
Tumra nobijir dushmon
tumra wahabi
nobiji nurer toyre
মনে হয় ঈমানে চুরি হইতাছে
কিরে ওড় ওহাবী
তুই মানুষ হয়ে যা
Amin