প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে? উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না। আল্লাহ তা'আলা বলেন- أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী। (সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২) عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল। আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম। অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন: من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন। (সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫) এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন- يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট? (সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮) এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন- إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ
বুদ্ধি আল্লার দান, সেই বুদ্ধি খাটিয়ে কেউ হয় কবি, কেউ হয় নবী, কেউ আবার হয় সবজান্তা গামছাওয়ালা ধর্মজীবী ওয়াজী l কেউ কামায় অনেক মাল, কেউ কামায় অল্প মাল, কেউ আবার কামায় গনীমতের মাল l মুহাম্মদের বুদ্ধি যেমন আল্লার দান, ইবলিশের বুদ্ধিও তেমনি আল্লার দান, মোল্লার বুদ্ধিও তেমনি আল্লার দান !!😎
বুদ্ধি আল্লার দান, সেই বুদ্ধি খাটিয়ে কেউ হয় কবি, কেউ হয় নবী, কেউ আবার হয় সবজান্তা গামছাওয়ালা ধর্মজীবী ওয়াজী l কেউ কামায় অনেক মাল, কেউ কামায় অল্প মাল, কেউ আবার কামায় গনীমতের মাল l মুহাম্মদের বুদ্ধি যেমন আল্লার দান, ইবলিশের বুদ্ধিও তেমনি আল্লার দান, মোল্লার বুদ্ধিও তেমনি আল্লার দান !
প্রিয় হুজুর
❤❤❤
May almighty Al'ah SWT grant him Jannatul Ferdous
আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) বলেনঃ
”هُوَ الَّذِيْٓ اَرْسَلَ رَسُوْلَهٗ بِالْهُدٰي وَدِيْنِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهٗ عَلَي الدِّيْنِ كُلِّهٖ ۙ وَلَوْ كَرِهَ الْمُشْرِكُوْنَ”
“তিনিই হচ্ছেন সেই মহান সত্তা, যিনি তাঁর রসূলকে (যথার্থ) পথনির্দেশ ও সঠিক জীবন বিধান দিয়ে পাঠিয়েছেন, যাতে করে আল্লাহ’র রসূল (দুনিয়ার) অন্য সব বিধানের ওপর একে বিজয়ী করতে পারেন, (সত্যের পক্ষে) সাক্ষ্য দেয়ার জন্যে আল্লাহ ত’আলাই যথেষ্ট।”[সুরাঃ আল-ফাতহ; আয়াতঃ ২৮]
আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) বলেনঃ
“وَقَاتِلُوْهُمْ حَتّٰي لَا تَكُوْنَ فِتْنَةٌ وَّيَكُوْنَ الدِّيْنُ كُلُّهٗ لِلّٰهِ ۚ فَاِنِ انْتَهَـوْا فَاِنَّ اللّٰهَ بِمَا يَعْمَلُوْنَ بَصِيْرٌ”
“(হে ইমানদারগণ) তোমরা কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো, যতক্ষণ না (আল্লাহ’র যমীনে কুফরির) ফিতনা বাকী থাকবে এবং দীন সম্পূর্ণভাবে আল্লাহ তা’আলার জন্যেই (নির্দিষ্ট) হয়ে যাবে, (হাঁ) তারা যদি (কুফর থেকে) নিবৃত্ত হয়, তাহলে আল্লাহ তা’আলাই হবেন তাদের কার্যকলাপের পর্যবেক্ষণকারী।” [সুরাঃ আল-আনফাল; আয়াতঃ ৩৯]
আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) বলেনঃ
وَلَوْلَا دَفْعُ اللّٰهِ النَّاسَ بَعْضَهُمْ بِبَعْضٍ ۙ لَّفَسَدَتِ الْاَرْضُ وَلٰكِنَّ اللّٰهَ ذُوْ فَضْلٍ عَلَي الْعٰلَمِيْنَ ٢٥١
“(আসলে) আল্লাহ তা’আলা যদি (যুগে যুগে) একদল লোককে দিয়ে আরেকদল লোককে শায়েস্তা না করতেন, তাহলে এই ভূখণ্ড ফিতনা ফাসাদে ভরে যেতো, (কিন্তু আল্লাহ তা’আলা তা চাননি, কেননা) আল্লাহ তা’আলা এ সৃষ্টিকুলের প্রতি বড়োই অনুগ্রহশীল!” [সুরাঃ আল-বাকারা; আয়াতঃ ২৫১)
প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে?
উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না।
আল্লাহ তা'আলা বলেন-
أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ
অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী।
(সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২)
عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق
অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল।
আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম।
অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন:
من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة
অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন।
(সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫)
এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।
এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন-
يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ
অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট?
(সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮)
এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে
ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ
উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন-
إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ
বুদ্ধি আল্লার দান, সেই বুদ্ধি খাটিয়ে কেউ হয় কবি, কেউ হয় নবী, কেউ আবার হয় সবজান্তা গামছাওয়ালা ধর্মজীবী ওয়াজী l কেউ কামায় অনেক মাল, কেউ কামায় অল্প মাল, কেউ আবার কামায় গনীমতের মাল l মুহাম্মদের বুদ্ধি যেমন আল্লার দান, ইবলিশের বুদ্ধিও তেমনি আল্লার দান, মোল্লার বুদ্ধিও তেমনি আল্লার দান !!😎
বুদ্ধি আল্লার দান, সেই বুদ্ধি খাটিয়ে কেউ হয় কবি, কেউ হয় নবী, কেউ আবার হয় সবজান্তা গামছাওয়ালা ধর্মজীবী ওয়াজী l কেউ কামায় অনেক মাল, কেউ কামায় অল্প মাল, কেউ আবার কামায় গনীমতের মাল l মুহাম্মদের বুদ্ধি যেমন আল্লার দান, ইবলিশের বুদ্ধিও তেমনি আল্লার দান, মোল্লার বুদ্ধিও তেমনি আল্লার দান !