ভারতে গা ঞ্জাতুল হিন্দ হবে না দু সি র পো। চায়না করনার পরে আরেকটা থাপ্পর দিছে আ ল্গা রে গু রানের এপ অ্যাপল স্টোর থেকে লাত্থি মেরে বের করে দিয়ে। আ ল্গা এক বুড়া হাব্লা ৫৭ টা মিসকিন।
বাহ সুন্দর রিপোর্ট তো, পানি ছাড়ছে ভারত-বাংলাদেশের দিকে, এর জন্য বাংলাদেশের বন্যার পরিস্থিতি কিরকম সেটা না বলে সাংবাদিক সাহেব ভারতের বন্যা পরিস্থিতি কেমন সেটা জানাচ্ছেন, হাস্যকর।
আমাদের সাংবাদিকরা খুব ভদ্রলোক তো, তাই একটু খোঁজ খবর নিচ্ছে আরকি!!! 🤔🤔🤔😬😬😬, আমাদের জাতির মা, অনেকের কাছে খালাম্মা!!! উনি আবার এ ব্যাপারে চুপ থাকবেন, উনি এসবে মাইন্ড করেন না। তিস্তা থেকে তো আমরা এখন পানি পাচ্ছিই(চাহিদা থেকে বেশিই পাচ্ছি), মমতা বুবু তো পানি দিচ্ছেনই। কে বলে বুবু পানি দেয়না!!!
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
@@Foysal486 তরা মাটি দিয়ে মুর্তি বানিয়ে তরা ওইটার পূজা করছ যে তরে বানায়ছে আল্লাহ তুই তার হুকুম ছাড়া চলতে পারিস না আর তুই মুর্তি বানিয়ে পূজা করছ আরে বোকা মুর্তি তকে পৃজা করার দরকার কারণ মুর্তির সৃষ্টি কর্তা তুই
🚣 নৌকা চালাতে হবে না 🏊 উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে দেশ তাই নৌকা নৌকা নৌকাই চোরতে চাই।কি ভালো বন্ধু দেখুন তো। আমাদের দেশের অনেক জায়গায় পানি নেই। তাই পানি দিয়ে নৌকা চালাতে সাহায্য করছে। ধন্যবাদ বন্ধু।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
ভারত তো কত কিছু ফ্রি দেয়। আপনারা কি দিলেন আর পকিস্তন থেকে জঙ্গি আফিম কালবাজারী ছাড়া কি পেলেন? ভারতের সীমান্তে হদি ক্যু রান রেখে অবমাননা বলে আক্রমন করা যেত কতমজা হত।
@@mohammadali-ke6fn একলাইন বেশি হয়ে গেল!! বর্তমানে ভারত উপহার দিলে বাংলাদেশ ও উপহার পাঠায়!! অনেক দেশেই বাংলাদেশ সরকার আম,ইলিশ, ঔষধ ইত্যাদি উপহার হিসেবে পাঠায় এখন!!
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
@@Paracetamol...1xp আরে না না এমনি দাওয়াত, ইলিশ দিয়ে সাহায্য করবার জন্য দাওয়াত। আমরা জলের ব্যারিকেট খুলতে বাধ্য হয়েছি, কারণ না খুললে জল বের করা যেত না । সরি 🥺😔
ব্যারেজ খুলে দিয়েছে আমরা খুব আনন্দিত উৎসবে মুখরিত। আনন্দ এখন আমাদের কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যাবে। এই আনন্দের জন্য আমরা সারা বছর ব্যাপী অপেক্ষায় থাকি কখন এই আনন্দের মুহূর্ত আসবে কখন আসবে কখন আসবে। ধন্যবাদ আমাদের জন্য ব্যারেজ গুলো খুলে দেওয়ার জন্য।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন। ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে চাষাবাদ তো বন্ধ হবেই, তার আগে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
@@laluproshad7184 তুই দেখতেছি বাংলাদেশে থেকে ভারতের দালালি করতেচছ,তোর বাপ ভারতের মুসলিমদের কিভাবে অত্যাচার করতেছে সেটা তোর চোখে পড়ে না, আসল জংগী ত তোরা।
আহ কি ভালোবাসা বাংলাদেশের জন্য ভারতের।এতোই ভালোবাসা যে ভালোবাসার জোয়ারে ভাসাইয়া দিতাছে! এমতো আবস্থাতে আরো কিছু টন ইলিশ আর কিছু টন আম উপহার হিসেবে দেওয়া উচিৎ
আলহামদুলিল্লাহ ! আপনাদের সকলের ভালোবাসায় আমরা এখন ১৩০ ফ্যামিলির পরিবার !! আল্লাহ তা'য়ালার রহমত এবং আপনাদের সবাইকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই " ইনশাআল্লাহ 💓💓💓
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন। ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে চাষাবাদ তো বন্ধ হবেই, তার আগে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
@@shaheenhanif4406 বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন। ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে চাষাবাদ তো বন্ধ হবেই, তার আগে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে। বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু ভুটানের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
এটা বাংলার জনগনের ও কৃষকের জন্য দেশের জন্য ভাল খবর পানি দিচ্ছে ভারত সরকার আমরা দিবো মেকাব লিপিস্টিক মাখা ইলিশ তাতেই থাকবে বন্ধুর প্রতি ভালবাসা ও সম্মান
আমাদের প্রিয় 'বন্ধু' এমন করবে এ আর নতুন কি? আমরা পানি চাই তারা পানি দিচ্ছে। শুকনো মৌসুমে দিবেনা কিন্তু আমরা যখন পানির ভিতর অল্প ডুবে থাকি তখন ভালবেসেন এত পানি দেয় যেন আমাদের মাথা পানির নিচে চলে যায় ......
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন। ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে চাষাবাদ তো বন্ধ হবেই, তার আগে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
আরো এক হাজার টন ইলিশ উপহার দিয়ে এর উচিত জবাব দিবে বাংলাদেশ সরকার,,, ✊✊✊✊✌️✌️
ইলিশ না শুধু অপেক্ষা করেন শুন্তে পাবেন "বাংলাদেশ" ভারত এর ই একটি অংশ।
আর আওয়ামী লীগ সরকার বলবে এটা হ হ নিয়াজান
ফাইজলামি শুরু করছে
ভারতে গা ঞ্জাতুল হিন্দ হবে না দু সি র পো। চায়না করনার পরে আরেকটা থাপ্পর দিছে আ ল্গা রে গু রানের এপ অ্যাপল স্টোর থেকে লাত্থি মেরে বের করে দিয়ে। আ ল্গা এক বুড়া হাব্লা ৫৭ টা মিসকিন।
ভাই পানির সাথে অনেক মাছ আসবে এতে বাংলাদেশের লাভ হবে তাই বন্ধু মোদি পানি দিতেছে বন্ধু বলে কথা
@@anishmolla455 হা আর জঙ্গি আসবে দেওবন্দ থেকে।
কিরে কাংলাদেশী নিজেদের নদী খনন কর 10 লক্ষ কিউসেক জল নিতে পারে না।আর বড়ো বড়ো কথা জিভ কেটে নিবু, চুপচাপ থাকবি সালা।।😭😭😭😭
বাহ সুন্দর রিপোর্ট তো, পানি ছাড়ছে ভারত-বাংলাদেশের দিকে, এর জন্য বাংলাদেশের বন্যার পরিস্থিতি কিরকম সেটা না বলে সাংবাদিক সাহেব ভারতের বন্যা পরিস্থিতি কেমন সেটা জানাচ্ছেন, হাস্যকর।
ভাই এরাও হারামিদের দলের লোক (আমাদের যমুনা টিভি)
এক বলদ বলে,এরা হারামির দলের লোক,,,,আর কেউ কেউ যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিকদের দুলাভাই বানাতে চায়
আল্লাহর আরশ ডুবে যাবে 😭😭😭
আমাদের সাংবাদিকরা খুব ভদ্রলোক তো, তাই একটু খোঁজ খবর নিচ্ছে আরকি!!! 🤔🤔🤔😬😬😬, আমাদের জাতির মা, অনেকের কাছে খালাম্মা!!! উনি আবার এ ব্যাপারে চুপ থাকবেন, উনি এসবে মাইন্ড করেন না। তিস্তা থেকে তো আমরা এখন পানি পাচ্ছিই(চাহিদা থেকে বেশিই পাচ্ছি), মমতা বুবু তো পানি দিচ্ছেনই। কে বলে বুবু পানি দেয়না!!!
arai indiar dalal
আবারো বন্ধুত্বের পরিচয়
Valo hoyachya. Onak go mutro diyacha, chailya dubya mor
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
বাংলাদেশের উচিত চীনকে সাথে নিয়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা অতিদ্রুত বাস্তবায়ন করা।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
@@knightatdawndonbynight8432 এই বিষয়ে আপনার দূর্বলতা প্রকাশ পেয়েছে। দয়া করে অনুরোধ করা যাচ্ছে আপনি আরও বিষদ ভাবে পড়াশোনা করে উত্তর দিবেন, ধন্যবাদ।
Hindu Der marchis Mandir vangchis, Tora jole dube mor
Vai badh kothay dile vlo hoi...!
Uchoo chap er bimukh nah ninmocha er bimukh a....?
China sohojogita kore na loan dey
আমার মতে বাংলাদেশের সীমানায় তিস্তা নদীতে ব্যারেজ নির্মাণ করা উচিত
টেকা দাও কইরা দেক।
@@toukirahmed735 বাংলাদেশ কে টাকা দেওয়ার লোক আছে।
@@toukirahmed735 চীন ৫০ বিলিয়ন দিবে মে'বি
কে করবে রে ভাই । কার এতো বড়ো বুকের পাটা আছে ।
Vaiya bleee hoy na..kra onk hard....
ভালোবাসার গেট খুলে দিয়েছে।
Kub fatchya. Ata vogoban r sasti. Allah atkak
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
ভারতের কাছে ইলিশ আরো বেশি উপহার দেওয়ার দরকার
✓ দাওয়াত রইলো 🍛🍲
Dak kamon laga
মর শালারা ডুবে হিন্দুদের দেবতা ভেঙে ছিস
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
@@kushalbar9329 হাসি পায় কথা শুনলে
সরকারের জন্য ভারতের শুভেচ্ছা উপহার।
কার্তিক মাসে এমন বন্যা আল্লাহর গজব ছাড়া কিছু না।
কার্তিক মাস জীবনে কয়বার দেখেছেন?
✓ওরে ধর্মান্ধ, সৃষ্টিকর্তা কি গিয়ে নিজের ধর্মের লোকেদের উপর গজব দিয়ে মেরে ফেলে?😠😡
ম ৷৷ সসসননসনন। ন নকম
ঠিক
কিরে কাংলাদেশী নিজেদের নদী খনন কর 10 লক্ষ কিউসেক জল নিতে পারে না।আর বড়ো বড়ো কথা জিভ কেটে নিবু, চুপচাপ থাকবি সালা।।😭😭😭😭
কার্তিক মাসে এমন বন্যা আল্লাহর গজব ছাড়া কিছু না।এইবার তো উন্নয়নের জুয়ালে ভেসে যাবে পুরো ডিজিটাল বাংলাদেশ। ভারতের কাছে ইলিশ আরো বেশি উপহার দেওয়ার দরকার
Hmm,akhn dekh ga kmn lge,ro khaoak modi k
হিন্দুদের ওপর নির্যাতন করবি তো আরও অনেক কিছু আছে তোদের কপালে
@@Foysal486 এই জন্য ই আললাহর গজব তোদের উপর ঘন ঘন পরতেছে ডুবে মরতেছে
@@Foysal486 duru buskir pola Tora koros matir puja sobar age Tor oi ah coda murti panite mise jbe😂😂😂😁
@@Foysal486 তরা মাটি দিয়ে মুর্তি বানিয়ে তরা ওইটার পূজা করছ যে তরে বানায়ছে আল্লাহ তুই তার হুকুম ছাড়া চলতে পারিস না আর তুই মুর্তি বানিয়ে পূজা করছ আরে বোকা মুর্তি তকে পৃজা করার দরকার কারণ মুর্তির সৃষ্টি কর্তা তুই
দিবে না কেন বলেন? বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বন্ধু দেশ বলে কথা 😎😎। তাই অসময়ে কিছু উপকার তো করতেই হয় 🙃🙃।
😀😀😀😀😀😀
🚣 নৌকা চালাতে হবে না 🏊 উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে দেশ তাই নৌকা নৌকা নৌকাই চোরতে চাই।কি ভালো বন্ধু দেখুন তো। আমাদের দেশের অনেক জায়গায় পানি নেই। তাই পানি দিয়ে নৌকা চালাতে সাহায্য করছে। ধন্যবাদ বন্ধু।
@@MdMamun-xv9wy 💩💩💩
Muslim ra abar bondhu hoy naki. Tora to jongi
পানি দিয়েছে ভাল হয়েছে,, বাংলাদেশকে মেরে ফেল ভারত। হাতে না মেরে ভাতে মারবে।
আমাদের জীবন দিয়ে হলেও বন্ধুদের জীবন রক্ষা করতে হবে।
Sunni muslim dar pap r foll
হুম ভাইয়া
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে।
এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
@@knightatdawndonbynight8432 তুমি কি ভারতীয় নাকি বাংলাদেশী?
এ যেনো মরুভূমির বুকে এক ফোঁটা পানি
ভারত কে অনেক ধন্যবাদ। আমার এলাকায় মাছ ধরে খেতে পারি না। কারন এখানে কোনোদিন পানি হয় না।এবার হয়তো পানি দেখতে পাবো। 🥰
😂😂😂
রাইট এখন আস্তে আস্তে সব মাছ খেতে পারবেন
Kochu dia mas khaiyan
@@bidhandas1372 ❤️
ইন্ডিয়ার খবর না দেখিয়ে, বাংলাদেশের মানুেষর কিভাবে রক্ষা হয় সে খবর করেন
❤️❤️কোন একদিন এদেশের আকাশে কালিমার পতাকা উড়বে 🇸🇦🇸🇦
(ইনশাআল্লাহ) 🤘
গগগ
Bal choda
ইলিশের দাম ; মোটেও ঠকায়নি 😰
আরে ভাই ইলিশ রপ্তানি যদি সারাবিশ্বেই করতে পারে সরকার,তাহলে কেন ভারতে নয়?
Pandel bangar dam eta
ভারত তো কত কিছু ফ্রি দেয়। আপনারা কি দিলেন আর পকিস্তন থেকে জঙ্গি আফিম কালবাজারী ছাড়া কি পেলেন? ভারতের সীমান্তে হদি ক্যু রান রেখে অবমাননা বলে আক্রমন করা যেত কতমজা হত।
ভাই কয়টন ইলিশ মাছ দিয়ে এত কথা আপনাদের যে লক্ষ লক্ষ টন চাল দিয়ে বাজার কম রাখছে। বলবেন তো টাকা দিয়ে কিনি ভাই ইলিশ মাছও কিন্তু ভারত টাকা দিয়ে কেনে।
@@mohammadali-ke6fn একলাইন বেশি হয়ে গেল!! বর্তমানে ভারত উপহার দিলে বাংলাদেশ ও উপহার পাঠায়!! অনেক দেশেই বাংলাদেশ সরকার আম,ইলিশ, ঔষধ ইত্যাদি উপহার হিসেবে পাঠায় এখন!!
আল্লাহ তায়ালা আপনি আমাদেরকে, সকল বিপদ থেকে রক্ষা করুন।
সারা বছর পানি পানি করি আমরা, তাই ওরা পানি দিচ্ছে,কারন ওরা আমাদের বন্ধু
Sunni muslim ra dubya moruk
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
@@laluproshad7184 গরুর মাংশের অনেক স্বাদ খাওয়ার দাওয়াত রইল দাদা
পানি না দিলে ইলিশের উৎপাদন হবে কিভাবে।।
দাওয়াত রইলো 🍛🍲
@@raymak1048 কিসের দাওয়াত,, আমাদের ইলিশ দিয়ে আমাদের দাওয়াত,,,??
@@Paracetamol...1xp আরে না না এমনি দাওয়াত, ইলিশ দিয়ে সাহায্য করবার জন্য দাওয়াত। আমরা জলের ব্যারিকেট খুলতে বাধ্য হয়েছি, কারণ না খুললে জল বের করা যেত না । সরি 🥺😔
Right, onak go mutro diyacha Bangladesh k. chaila duba mor
ভারত পানি দেয় বলে আমাদের দেশে ইলিশ হয় আর ইলিশ ভারত কে না দিয়ে খাবো কি করে।
< হালাল পথে সম্পদ উপার্জনের ১০ টি কোরআন ভিত্তিক উপায় ভিডিও,,,
ব্যারেজ খুলে দিয়েছে আমরা খুব আনন্দিত উৎসবে মুখরিত। আনন্দ এখন আমাদের কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যাবে।
এই আনন্দের জন্য আমরা সারা বছর ব্যাপী অপেক্ষায় থাকি কখন এই আনন্দের মুহূর্ত আসবে কখন আসবে কখন আসবে।
ধন্যবাদ আমাদের জন্য ব্যারেজ গুলো খুলে দেওয়ার জন্য।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
যারা বলে ভারত বাংলাদেশের বন্ধু দেশ তাদের ধরে দেয়ালের সাথে ঢুস দিয়ে দেখানো উচিত। বিশেষ করে আমাদের দেশের কিছু পাঠা এমপি মন্ত্রীদের।
আপনি কি খবর দেখেন না নাকি দেখছেন ভারতের দিকে বন্যা হচ্ছে জল বিপদ সিমার ওপর আছে তো জল ছারবে নাতো কি করবে এসব ফালতু কথা বন্ধ করুন
যারা বলে হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই তাদের কি করা উচিত।
@@bidhandas1372 তুমি দাস দাসের মতই থাক😁
@@GAMER-hh9bt কে কোন জায়গায় থাকে সময় আসলেই বুজা যাবে।
@@bidhandas1372 দাওয়াত রইল
হেহেহে, আমাদের চেতনা আমাদের সঙ্গে আছে। আমরা এই পানির চেয়েও শক্তিশালী। আমাদের কিছুই হবে না✌️
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
আমাদের জীবন দিয়ে হলেও তো আমাদের বন্ধু দেশকে আমরা রক্ষা করবো ✊✊ ইলিশও গিফট করবো, আর তারা অসময়ে আমাদের এমন এমন উপহার দিবে,,,ধন্যবাদ বন্ধু
দিক্ষার জানায় সরকারকে
@Gunjan Teddy Chatterjee tai ekhn evabe gorib manishder mathe marbe?
@Gunjan Teddy Chatterjee Pakistanider haat theke rokkha kore ekhn tara Bangladesh k shushon korteche, lav ki holo amdr?
@Gunjan Teddy Chatterjee dekhi amdr sorkar ki kre
আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেন ভারত সরকার আমাদের স্বাধীনতার সময় সাহায্য করছে, তাই ভারত থেকে যা তাই আমাদের সাহায্য,
এমনভাবে খবর বলেন মনে হয় যেন আপনারা সাংবাদিকরা এমন খবর পাঠ করার জন্য অপেক্ষায় থাকেন।
আপনাদের লজ্জা থাকা উচিত।
যমুনা টিভি কে চিনে রাইখেন তারা তিল কে তাল বানানোর ওস্তাদ।
এরা কি করবে ।এদের কি দোষ
কি আজব খেলা বাংলাদেশ সব কিছুতেই এগিয়ে
চীনের সাথে তিস্তা প্রকল্প তারা তারি সাধন করে ভারত কে শিক্ষা দেওয়া হোক 😀
.. 😹
এটাই হলো এক বন্ধুর প্রতি আরেক বন্ধুর প্রকৃত ভালোবাসা ।।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে।
এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে চাষাবাদ তো বন্ধ হবেই, তার আগে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
গজল ও ওয়াজ প্রেমিকদের গজল ও ওয়াজ সম্পন্ন শুনতে দাওয়াত রইলো।জাজাকাল্লাহ খাইরান!
আমি সিলেট জৈন্তাপুর উপজেলা থেকে দেখছি ধন্যবাদ আপনাদের কে
বাংলাদেশের আসল বন্ধু, দে ভাই আরও পানি দে, আমরাও তোদের দেব ট্রাক ভর্তি ইলিশ মাছ।
Tor elish 🐟 tor putki Diya bhoira dimo eber
গুজরাটের কশাই মোদি কে ধন্যবাদ। সারা দেশে ভরপুর ফসল আলহামদুলিল্লাহ, কি হবে এখন আমাদের
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
কসাই হচ্ছে জাকির নায়েক, কসাই হচ্ছে আজহারী, কসাই হচ্ছে পায়ুনুল।
ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র বলে কথা
Muslim country abar bondhu hoy naki. Tora to jongi
@@laluproshad7184 when a abal hindu use Internet 😹 muslim country sara toder hoga mara sara hoye jabe
@@laluproshad7184 তুই দেখতেছি বাংলাদেশে থেকে ভারতের দালালি করতেচছ,তোর বাপ ভারতের মুসলিমদের কিভাবে অত্যাচার করতেছে সেটা তোর চোখে পড়ে না, আসল জংগী ত তোরা।
@@laluproshad7184 malura abar bondhu hoy naki?ora to ugrobadi khuni
আল্লাহ আপনি সবাইকে হেফাজত করুন
বন্ধুর ভাল সময় থাকবেন আর দুঃখের সময় থাকবেন না, সেটা তো হয় না। ভাগাভাগি করে নেন।
Yes!! India is our best friend.
আমরা চাই বাংলাদেশের ও তিস্তা বাধ নির্মান করা দরকার
Wowww bahhhh sabas 👌👌👌👌👌
বাংলাদেশ কে উপহার দিয়েছে,
আমরা সবসময় এমন দুভিঘ
পরি।।। ভারতের জন্য
আল্লাহ্ আকবর ।আল্লাহ্ আকবর ।
Vogobaan akbor, Vogobaan akbor .
আহ কি ভালোবাসা বাংলাদেশের জন্য ভারতের।এতোই ভালোবাসা যে ভালোবাসার জোয়ারে ভাসাইয়া দিতাছে!
এমতো আবস্থাতে আরো কিছু টন ইলিশ আর কিছু টন আম উপহার হিসেবে দেওয়া উচিৎ
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন ,,,,
আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন।
মনে করবেন না পানির সাথে মাছ আসবে।
সাপ বিচ্ছুই পাওয়া যাবে।
আল্লাহপাক ছাড়া হেফাজত করার কেউ নেই।
আল্লাহপাক আপনি মহান।
তারপরও ভারত মহান। কিছু বলা যাবে না।
Bolle kaita lamo tore🤣🤣
মারহাবা।
সমস্যা নেই বন্ধু দেশ
বেশ করেছে। 👍👍
ভারতের দালাল, তুই ভারতে চলে যা
ভারতের দালাল।
আমাদের প্রাণের বন্ধু দেশ.... ভালোবেসে উপহার দিচ্ছে পানি
আলহামদুলিল্লাহ ! আপনাদের সকলের ভালোবাসায় আমরা এখন ১৩০ ফ্যামিলির পরিবার !! আল্লাহ তা'য়ালার রহমত এবং আপনাদের সবাইকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই " ইনশাআল্লাহ 💓💓💓
দাদাদের আশীর্বাদ।
আরো একহাজার টন ইলিশ উপহার দিয়ে এর কঠিন জবাব দিবে বাংলাদেশ সরকার ,,🤣🤣
এই পানি নামক ভালোবাসা পাঠিয়েছে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর জন্য, তাহলে সাধারণ মানুষ কেন বন্যায় পরবে। মাননিয় প্রধানমন্ত্রীকে বলেন ভালোবাসায় ডুব দিতে
অনেক ভালো, আমাদের হাছিনার সোয়ামী বলে কথা
Haramjada , valo hoea zaa.
@@MustafaChowdhury-bo6bl তোর কি মা লাগে, এটা আমার কথা না তোর বাপের কথা
@@glassandaluminium5953 Tor khobor aache
@@MustafaChowdhury-bo6bl তাই না কি, কিছু করে দেখাতো, তুই কিছু করতে পারবি না,তোর মাকে বলেদেখতে পারছ, যদি কিছু করতে পারে
Akdom thik ase! 💕💕💕 Thanks india!
আমাদের সবচেয়ে ভালো বন্ধু এই তার নমুনা।😥😥😥😥 আমি এখনো বন্ধু আর সত্রুর মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারলাম না।
Rajniti R politics ek ginis na.
এটা ভারতের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জন্য বিশেষ উপহার হিসেবে দেওয়া হয়েছে হয়তো এমনটা দাবি করবেন আমাদের কিছু পাতি নেতারা।
এটা দাদার পানি 😋😋😋
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে। এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
আল্লাহ তাদের কোনোদিন ক্ষমা না করুন,,,যারা দেশের সাধারণ জনগনের জন্য কাজ না করে নিজের স্বার্থে কাজ করছে।
আল্লা পানি দিছে....তাই পানি খাই.....কি আর করমু দাদারা ........
ভারতের ভালবাসায় আমরা ভেসে গেছি
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে।
এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে চাষাবাদ তো বন্ধ হবেই, তার আগে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
স্বামির দেশ থেকে বৌওয়ের দেশে আসতেচে বিটামিন
এটা ভারতের ভালোবাসা চিন্তা কারার কারন নেই
সাংবাদিকের ভারতের প্রতি ভালোবাসা উপচে পরছে হায়, ভারত যে বাংলাদেশকে বাশঁ দিচ্ছে তার কোনো চিন্তা আছে কি?
বাংলাদেশ বাঁশ খাওয়ার জন্য কাজ করে। তাই এমন ভাবেই মারবে।
@@bidhandas1372 এ ধরনের চরিত্রের কারণে ভারত নামক দেশের দুর্নাম সারা বিশ্বের কাছে।
@@shaheenhanif4406
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে।
এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে চাষাবাদ তো বন্ধ হবেই, তার আগে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
@@shaheenhanif4406 বাংলাদেশে যখন আক্রমণ করে এই সময় তোমাদের চরিত্র খুব ভাল। অসহায় মানুষের মন্দির ভাংচুর করছে, ঘর জ্বালিয়ে দিছে এটা খুব ভাল কাজ।
@@knightatdawndonbynight8432 খুব ভালো লাগলো কিন্তু ভারতকে তার কোন প্রতিবেশী ভালো চোখে দেখে না কেন?
আমি চাই বাংলাদেশ চীনের সাহায্য নিয়ে তিস্তা সমন্বিত প্রকল্পে কাজ শুরু করুক
একেই বলে পকৃত বন্ধু 😶
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে।
এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
I love india👏👏👏
আল্লা যা চাইছে.......
Ete Hasinar kichu jay ase na.se to r oi alakay thakena.sob kosto to amader sadharon manuser..
Mor sala ra
ও বুঝতে পারছি। তোদের পুন্দে পানি ঢুকার জায়গা নাই 🤣🤣
😂😂 আমারাই আর কি করবো সবই আল্লাহর ইচ্ছা আল্লাহর গজব 🤣
কাউকে অভিশাপ দিতে নেই সে হোক মুসলিম হোক বা মুসলিম।
India is a Friendly country and Hasina is best prime minister😇😇😇😇😇
যখন পানি লাগবে,,, তখন দেওয়ার কোন খবর নেই,,, এখন পানিতে ডুবে মরার জন্য পানি ছেড়ে দিল,,,আর কতকাল ধরে আমাদের দেশের মানুষের এ কষ্ট করতে হবে,,,
Alhamdulillah.Onek upoker kortasay India.Amon upoker obbahato thakuk
Allah sobai k hefajot koruk.amin
বাহ্ কি সুন্দর ভাবে কথা বলে।।
India never and ever our friend
ব্যাপার না বন্ধু দেশ বলে কথা 😨😥
ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে।
এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু ভুটানের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
বিশেষ বন্ধু বলে কথা!!!
আল্লাহপাক আপনি মহান!💙🖤
Aa Leaugue loves india more & more & send hilsa to them.
এই প্রকল্প হাতে নেওয়ার জন্য আর কত অপেক্ষা করতে হবে আমাদের সাধারণ মানুষের?
Wow so beautiful ei bujhi sheikh hasina and mudi friendship
বাংলাদেশের এই জল ধরে রাখার ব্যাবস্থা করা উচিত
এটাই বন্ধুত্ব
Eid Mubarak Bangladesh 🤣🤣🤣🇮🇳🇮🇳🇮🇳💪💪💪💪
এটা বাংলার জনগনের ও কৃষকের জন্য দেশের জন্য ভাল খবর
পানি দিচ্ছে ভারত সরকার আমরা দিবো মেকাব লিপিস্টিক মাখা ইলিশ তাতেই থাকবে বন্ধুর প্রতি ভালবাসা ও সম্মান
এটাই হচ্ছে বন্ধুত্ত😂😂😂
Vast areas of Darjeeling district and North Bengal have floods and landslides as well.
ভালোবাসা ❤️
আমি কুচবিহার থেকে
আমাদের প্রিয় 'বন্ধু' এমন করবে এ আর নতুন কি? আমরা পানি চাই তারা পানি দিচ্ছে। শুকনো মৌসুমে দিবেনা কিন্তু আমরা যখন পানির ভিতর অল্প ডুবে থাকি তখন ভালবেসেন এত পানি দেয় যেন আমাদের মাথা পানির নিচে চলে যায় ......
এটা বাঙ্গালীদের জন্য খুশির খবর
দাদার আশির্বাদ
Haha what's great plan
Love You India from USA
Israel & Indian both are them our best friend
উপহার হিসেবে ইলিশ মাছ পাঠাই দেন।বন্ধু বলে কথা।
বাংলাদেশ নিজের দেশের জমিতে ভারতের মত নিজের অর্থে বাঁধ, ব্যারেজ ইত্যাদি নির্মাণ করে ভারত থেকে প্রবেশ করা বর্ষার বা অতিবর্ষণজনিত এই বন্যার জল ধরে রেখে শীত গ্রীষ্মের শুখা মরসুমে কৃষিকাজে ব্যবহার করতে পারত। তা না করে বাংলাদেশ শুধুই দোষারোপ করে চলে যে ভারত শুখা মরসুমে জল দেয় না আর বর্ষার সময়ে বন্যার সব জল বাংলাদেশের অভিমুখে ছেড়ে দেয় যা আদতে অসত্য- শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত) ভারতের দিকে তিস্তা নদীতে বেশীরভাগ সময় গোড়ালি বা হাঁটুর উচ্চতার জল থাকে; ইচ্ছা করে বাংলাদেশকে প্লাবিত করতে নয় বরং বাধ্য হয়েই যে পরিমাণ বন্যার জল ব্যারেজ ভেঙে দিয়ে ব্যারেজে থাকা সব জল একসাথে বয়ে গিয়ে ভারত বাংলাদেশ উভয় দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আরও ভয়াবহ বন্যার প্রকোপ সৃষ্টি করতে পারত, সেই বাড়তি জলটুকু ভারত ছেড়েছে।
এই বন্যার জল ভুটান থেকে ভারতের ওই অংশে প্রবেশ করেছে- কিন্তু ভারতীয়রা তা নিয়ে ভুটানকে দোষারোপ করে না বা বাংলাদেশীদের মতো "আমরা নিজেরা ভুটানের বন্যার জলে ভেসে গিয়ে বন্ধু দেশের জীবনরক্ষা করছি" ইত্যাদি অতিনাটকীয় অতিকথনের আশ্রয় নেয় না কারণ ভারতীয়রা নদীর নিম্ন অববাহিকার অঞ্চলের স্বাভাবিক ভূপ্রাকৃতিক সীমাবদ্ধতা, বাঁধ নির্মাণের মত প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে সচেতন।
ভারতীয় আম পৃথিবী বিখ্যাত; অজস্র জাতের আম ভারতে উৎপাদন হয় এবং নানা দেশে বিপুল পরিমাণে রপ্তানি হয়। আর বাংলাদেশ ইলিশ ভারতকে রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যে; বিনামূল্যে উপহার পাঠায় না। ভারতের নদীর জল বাংলাদেশ না পেলে চাষাবাদ তো বন্ধ হবেই, তার আগে সমুদ্রের নোনা জলের ইলিশ মাছ বাংলাদেশের নদী অববাহিকাতে ডিম পাড়তে আসবে না- তখন বাংলাদেশকে সমুদ্র থেকে ইলিশ ধরতে হবে; স্বাদে গন্ধে সেই ইলিশ কৌলিন্য হারাবে।
একেই বলে ভারত আমাদের প্রকৃত বন্ধু
Bondhu !!!!tora amader maa Durga er murty bhangas aber India torar bondhu torare eber pani diya dobaya marbo thakur e Parle tor Allah re kois atkai to
সকল কে হেফাজত করুন আমিন