যখন আমি দূরে ছিলাম, আমি আমার আত্মাকে আপনার কাছে পাঠিয়ে দিতাম আমার পক্ষ থেকে মাটিকে চুম্বন করার জন্যে এখন যেহেতু আমি স্বশরীরে ও আত্মায় উপস্থিত (হে নবী আপনি) আপনার ডান হাত বাড়িয়ে দিন, যেন আমি চুম্বন করতে পারি। ” এই বাক্যগুলো বলার পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের ডান হাত তাঁর কবর বের হয়ে আসে, আর রিফাঈ তাতে চুম্বন করেন। এই ঘটনার বর্ণনা আছে আল-সুয়ূতী রচিত “আল-হাওয়ী” নামক গ্রন্থে। তিনি আরো দাবী করেছেন যে, প্রায় ৯ (অথবা ৯০) হাজার মুসলিম এই মহান ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন, এবং সেই পূন্যময় হাতও সবাই দেখতে পান যার মধ্যে শাইখ আবদুল কাদের জ্বিলানী রাহিমাহুল্লাহ ও তখন মসজিদে নববীর মধ্যে থেকে তা প্রত্যক্ষ করেছেন। এই কাহিনীর আলোকে আমি নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলো করতে চাইঃ (১) এটি কী কোন সত্য ঘটনা নাকি অবাস্তব কল্পকাহিনী? (২) সুয়ূতী রচিত কিতাবটি “আল-হাওয়ী” সম্বন্ধে আপনাদের মত কী যেটির মধ্যে এই কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে? (৩) যদি এই গল্প সঠিক না হয়, এমন কোন ঈমামের পেছনে নামাজ পড়া জায়েজ হবে কী, যেই ইমাম এই গল্প বয়ান করে ও বিশ্বাস করে? (৪) এমন কিতাব কোন মসজিদে কোন ধর্মীয় আলোচনা সভায় পড়া জায়েজ হবে কী, যেমন ব্রিটেনে তাবলীগিদের মসজিদে এই কিতাব পড়ে থাকে? এই বইটি সৌদী আরবেও ব্যাপক প্রচলিত, বিশেষ করে মদীনা মুনাওয়ারাতে কারণ এর লেখক এখানে অনেকদিন যাবত বাস করেছিলেন। শ্রদ্ধেয় উলামাবৃন্দ, দয়া করে আমাদেরকে সন্তোষজনক জবাব দিয়ে পথ দেখাবেন কী, যেন আমি এটিকে স্থানীয় ভাষায় অনুবাদ করে বন্ধু-বান্ধব, সহকর্মী ও অন্য সকল মুসলিম ভাইদের মাঝে বিলি করতে পারি এই বিষয়ে কথা বলার সময়? উত্তরঃ এই গল্পটি একটি মিথ্যা ও সর্বৈব ভিত্তিহীন কাহিনী। মৃতব্যাক্তি সম্বন্ধে সাধারণ নিয়ম হচ্ছে, নবী-রাসুল বা সাধারণ মুসলিম যেই হোন না কেন, তিনি তাঁর কবরে নাড়াচাড়া করতে পারেন না। যে বর্ণনা করা হয় যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম রিফাঈর জন্যে হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন বা অন্য কারো জন্যে, এই কাহিনী সত্য নয়; বরং, এটি একটি ভিত্তিহীন গুজব বা মতিভ্রম, যা কোনমতেই বিশ্বাস করা উচিত নয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আ’নহুর জন্য তাঁর হাত বাড়িয়ে দেন নি, উমার রাদিয়াল্লাহু আ’নহুর জন্যে দেন নি, অথবা অন্য কোন সাহাবীর জন্যেও না। কারোই উচিত হবে না সুয়ূতীর কিতাব “আল-হাওয়ী” থেকে এই কাহিনী বর্ণনা করে বিভ্রান্ত হওয়া, কেননা অনেক আলেম মত দিয়েছেন যে, সুয়ূতী তার কাহিনী সত্য-মিথ্যা যাচাই না করেই তাঁর কিতাবে উল্লেখ করেছেন। তাছাড়া, যে ইমাম এই কাহিনী বিশ্বাস করে তার পেছনে সলাত আদায় করাও জায়েজ হবে না, কারণ তিনি তাঁর আক্কিদাগত দিক দিয়ে খাঁটি মুসলিম নন এবং তিনি খুরাফাত (কুসংস্কারে) বিশ্বাস করেন। ফাজায়েলে আমল বা এই জাতীয় কিতাব মসজিদে বা অন্য কোথায়ও পড়া জায়েজ নেই, যার মধ্যে কুসংস্কার রয়েছে এবং মানুষের কাছে মিথ্যার প্রচার করে, কারণ এসব মানুষকে বিভ্রান্ত করে ও তাদের মধ্যে কুসংস্কার ছড়ায়।
যখন আমি দূরে ছিলাম, আমি আমার আত্মাকে আপনার কাছে পাঠিয়ে দিতাম আমার পক্ষ থেকে মাটিকে চুম্বন করার জন্যে এখন যেহেতু আমি স্বশরীরে ও আত্মায় উপস্থিত (হে নবী আপনি) আপনার ডান হাত বাড়িয়ে দিন, যেন আমি চুম্বন করতে পারি। প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার; [ফাজায়েলে হজ্জঃ 142 পৃষ্ঠা ] Iman / Akida dhongser bidatider voyngkor chokranto dekhun , eguli porle, porale , believe korle Iman tu jabei ,jabe Akhirat O ."Mawlana Elias Saheb"shopne pawa dhormo diye kothito nabiwala lebaser arale Tablig kore porokal dhongso korse. ” এই বাক্যগুলো বলার পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের ডান হাত তাঁর কবর বের হয়ে আসে, আর রিফাঈ তাতে চুম্বন করেন।" (নাউজুবিল্লাহ)
এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন। ======= প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] ===== Mittah , vua , ajgubi , bornona dite tader dil etotku voy pay na . Nabi /Rasul ra tu emonti korte parenni , emon Iman /Akida dhongser Jamat ke janun ebong e theke bachun , book guli porun ebong lukiye thaka shirik / bidat / shufibadi /kobor puja shomporke obogot houn.
আমার জীবনের ইজতেমায় শোনা প্রথম বয়ান ছিল,আমি দেখেছি এই বয়ান শুনে পুরো মজমা কে কান্না করতে,আল্লাহ পাক হযরত এর হায়াত এ বরকত দান করেন আমিন ❤️
আমিন
আমিও ছিলাম!
আলহামদুলিল্লাহ
My favourite Maolana Robiul Haque !!!
মাওলানা রবিউল হক সাহেব দাঃবাঃ
অসুস্থ অবস্থায় খিদমাহ হাসপাতালে এডমিট আছে।
তার জন্য দুয়ার দরখাস্ত
ফি আমানিল্লাহ্ 🤲🤲🤲
আলহামদুলিল্লাহ হক বয়ান
অাল্লাহতালা অামাদের বড়দের নেক হায়াত দান করেন, যেন দ্বীনের খেদমত অারও বেশী বেশী করতে পারে।
Md Tofajjol amin
আমার কাছে তিন বছর যাবত এই বয়ান টা আছে
অাল্লাহতালা অামাদের বড়দের নেক হায়াত দান করেন
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান করেছেন মাওলানা সাহেব সবাই মন যুগ দিয়ে শুনবেন
ভাই আমি মাঠে ছিলাম আলহামদুলিল্লাহ,, এত সুন্দরর হয়েছিল বয়ান টা বলার বাইরে।
Manush kamon hoya cilo
Samsul Laskar আলহামদুলিল্লাহ ভাল উপস্থিত ছিল।
ALLAH Tala hazrater haiatuntaieeba dan karun.....
Morobbider k allah nek hayat dan koren amin.
ভাল লাগল।
Thanks for upload...please upload more bayan ijtema 2018...
insaallah
Jazakallah Hazrat
May Allah long live this Hazrat
zobair sab ar bayanat masaallah,,, onake lomba hayat den............. bolen amin
amin
হযরত ছাত্রদের যে আজ একটা খুশুছি বয়ান হবে,মেহেরবানি করে ঐ বয়ানটা দিতে পারলে ভাল হত
আমিন
আমিন
Sondor thanks
SubhanAllah
jajakallah
2018 istemar baki boyan gula taratari upload den in shaa Allah!
Mashallah
Allah apnader a Kath mont ke kobul korun
আমিন
যখন আমি দূরে ছিলাম, আমি আমার আত্মাকে আপনার কাছে পাঠিয়ে দিতাম আমার পক্ষ থেকে মাটিকে চুম্বন করার জন্যে এখন যেহেতু আমি স্বশরীরে ও আত্মায় উপস্থিত (হে নবী আপনি) আপনার ডান হাত বাড়িয়ে দিন, যেন আমি চুম্বন করতে পারি।
” এই বাক্যগুলো বলার পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের ডান হাত তাঁর কবর বের হয়ে আসে, আর রিফাঈ তাতে চুম্বন করেন।
এই ঘটনার বর্ণনা আছে আল-সুয়ূতী রচিত “আল-হাওয়ী” নামক গ্রন্থে। তিনি আরো দাবী করেছেন যে, প্রায় ৯ (অথবা ৯০) হাজার মুসলিম এই মহান ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন, এবং সেই পূন্যময় হাতও সবাই দেখতে পান যার মধ্যে শাইখ আবদুল কাদের জ্বিলানী রাহিমাহুল্লাহ ও তখন মসজিদে নববীর মধ্যে থেকে তা প্রত্যক্ষ করেছেন।
এই কাহিনীর আলোকে আমি নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলো করতে চাইঃ (১) এটি কী কোন সত্য ঘটনা নাকি অবাস্তব কল্পকাহিনী? (২) সুয়ূতী রচিত কিতাবটি “আল-হাওয়ী” সম্বন্ধে আপনাদের মত কী যেটির মধ্যে এই কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে? (৩) যদি এই গল্প সঠিক না হয়, এমন কোন ঈমামের পেছনে নামাজ পড়া জায়েজ হবে কী, যেই ইমাম এই গল্প বয়ান করে ও বিশ্বাস করে? (৪) এমন কিতাব কোন মসজিদে কোন ধর্মীয় আলোচনা সভায় পড়া জায়েজ হবে কী, যেমন ব্রিটেনে তাবলীগিদের মসজিদে এই কিতাব পড়ে থাকে?
এই বইটি সৌদী আরবেও ব্যাপক প্রচলিত, বিশেষ করে মদীনা মুনাওয়ারাতে কারণ এর লেখক এখানে অনেকদিন যাবত বাস করেছিলেন।
শ্রদ্ধেয় উলামাবৃন্দ, দয়া করে আমাদেরকে সন্তোষজনক জবাব দিয়ে পথ দেখাবেন কী, যেন আমি এটিকে স্থানীয় ভাষায় অনুবাদ করে বন্ধু-বান্ধব, সহকর্মী ও অন্য সকল মুসলিম ভাইদের মাঝে বিলি করতে পারি এই বিষয়ে কথা বলার সময়?
উত্তরঃ এই গল্পটি একটি মিথ্যা ও সর্বৈব ভিত্তিহীন কাহিনী। মৃতব্যাক্তি সম্বন্ধে সাধারণ নিয়ম হচ্ছে, নবী-রাসুল বা সাধারণ মুসলিম যেই হোন না কেন, তিনি তাঁর কবরে নাড়াচাড়া করতে পারেন না। যে বর্ণনা করা হয় যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম রিফাঈর জন্যে হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন বা অন্য কারো জন্যে, এই কাহিনী সত্য নয়; বরং, এটি একটি ভিত্তিহীন গুজব বা মতিভ্রম, যা কোনমতেই বিশ্বাস করা উচিত নয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আ’নহুর জন্য তাঁর হাত বাড়িয়ে দেন নি, উমার রাদিয়াল্লাহু আ’নহুর জন্যে দেন নি, অথবা অন্য কোন সাহাবীর জন্যেও না। কারোই উচিত হবে না সুয়ূতীর কিতাব “আল-হাওয়ী” থেকে এই কাহিনী বর্ণনা করে বিভ্রান্ত হওয়া, কেননা অনেক আলেম মত দিয়েছেন যে, সুয়ূতী তার কাহিনী সত্য-মিথ্যা যাচাই না করেই তাঁর কিতাবে উল্লেখ করেছেন। তাছাড়া, যে ইমাম এই কাহিনী বিশ্বাস করে তার পেছনে সলাত আদায় করাও জায়েজ হবে না,
কারণ তিনি তাঁর আক্কিদাগত দিক দিয়ে খাঁটি মুসলিম নন এবং তিনি খুরাফাত (কুসংস্কারে) বিশ্বাস করেন। ফাজায়েলে আমল বা এই জাতীয় কিতাব মসজিদে বা অন্য কোথায়ও পড়া জায়েজ নেই, যার মধ্যে কুসংস্কার রয়েছে এবং মানুষের কাছে মিথ্যার প্রচার করে, কারণ এসব মানুষকে বিভ্রান্ত করে ও তাদের মধ্যে কুসংস্কার ছড়ায়।
যখন আমি দূরে ছিলাম, আমি আমার আত্মাকে আপনার কাছে পাঠিয়ে দিতাম আমার পক্ষ থেকে মাটিকে চুম্বন করার জন্যে এখন যেহেতু আমি স্বশরীরে ও আত্মায় উপস্থিত (হে নবী আপনি) আপনার ডান হাত বাড়িয়ে দিন, যেন আমি চুম্বন করতে পারি। প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার; [ফাজায়েলে হজ্জঃ 142 পৃষ্ঠা ] Iman / Akida dhongser bidatider voyngkor chokranto dekhun , eguli porle, porale , believe korle Iman tu jabei ,jabe Akhirat O ."Mawlana Elias Saheb"shopne pawa dhormo diye kothito nabiwala lebaser arale Tablig kore porokal dhongso korse.
” এই বাক্যগুলো বলার পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের ডান হাত তাঁর কবর বের হয়ে আসে, আর রিফাঈ তাতে চুম্বন করেন।" (নাউজুবিল্লাহ)
Go ahead
robbunallah
2018 Ijtemar shob boyan upload korun
জি ইনশাআল্লাহ্
ভাই মিউজিকটা না দিলে কি নয়?
জৈনক বুযুর্গ স্বপ্নে দেখেন সুন্দরী মেয়েরা দেয়াল ফেটে তার সামনে উপস্থিত: প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার
(সূত্র : পুরাতন তাবলীগি নেসাব, ফাযায়েলে নামাজ- ৯০ পৃ. - এবং নতুন ‘ফাযায়েলে আমাল’ ফাযায়েলে নামাজ অধ্যায় (৯৪-৯৫) পৃষ্ঠা।
Gazakhuri Akida birudhi story ta upovog korun
একজন যুবক গোলাম সারাদিন রোজা রাখিত, আর সারা রাত তাহাজ্জুদ পড়িত। একদিন রাতে ঘুমিয়ে পড়েছিল আর সে রাতেই তিনি স্বপ্নে দেখেন, মেহরাবের দেওয়াল ফাটিয়া অনিন্দ সুন্দরী কিছু মেয়ে বের হলো , তার মধ্যে একজন কুৎসিত মেয়ে ও ছিল।”
যুবক গোলাম স্বপের ব্যাখ্যা দিলেন, সুন্দরী মেয়েরা অতীত রাত্রি, আর কুৎসিত মেয়েটি অদ্য রাত্রি। (সূত্র : পুরাতন তাবলীগি নেসাব, ফাযায়েলে নামাজ- ৯০ পৃ. - এবং নতুন ‘ফাযায়েলে আমাল’ ফাযায়েলে নামাজ অধ্যায় (৯৪-৯৫) পৃষ্ঠা। মন্তব্য : বুযুর্গের যৌক্তিক স্বপ্ন মেনে নেয়া যেতে পারে কিন্তু এরকম অযৌক্তিক স্বপ্ন কিভাবে দেখলেন বোধগম্য হয় না।
াবলিক ১২দিন এক অজুতে নামাজ পিড়েছেন gomrahi / jahaliater nomuna dekhun --- emontiki Rasul amader shikhiyesilen ? Ejonno eta bedati jamat . ========== প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার "( ফাজায়ালে নামাজ ৬৯ পৃঃ) =========
{বুজর্গের কিচ্ছা} এক সৈয়দ সমন্ধে বর্ণিত আছে। বারদিন পর্যন্ত একেই অজুতে সমস্ত নামাজ আদায় করিয়াছিলেন এবং ক্রমাগত পনের বৎসর যাবৎ শুইবার সুযোগ হয় নাই।কিছু না খাইয়া অনেক দিন অতিবাহিত হইয়া যাইত।সাধক পুরুষের জীবনে এইরুপ বহু ঘটনা পাওয়া যায়।"( ফাজায়ালে নামাজ ৬৯ পৃঃ)
এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন।
======= প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] =====
Mittah , vua , ajgubi , bornona dite tader dil etotku voy pay na . Nabi /Rasul ra tu emonti korte parenni , emon Iman /Akida dhongser Jamat ke janun ebong e theke bachun , book guli porun ebong lukiye thaka shirik / bidat / shufibadi /kobor puja shomporke obogot houn.
Tabligh a lagen o iman banan
jajakallah
Mashallah