হাঁসের অধিক ডিম উৎপাদনের জন্য করণীয় কি কি । মাসলেভি হাঁসের খামার । Maslevy haser khamar
HTML-код
- Опубликовано: 7 сен 2024
- @maslevyofficial
ডিম উৎপাদনের জন্য হাঁস পালনে করণীয় সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই জানা নেই। আমাদের নদী মাতিৃক দেশ বাংলাদেশে হাঁস পালন একটি লাভজনক পেশা। হাঁস পালন করে অনেক যুবকই এখন স্বাবলম্বী হচ্ছেন। হাঁস পালনে লাভজনক হতে চাইলে অধিক ডিম উৎপাদনের কোন বিকল্প নেই। তাই আসুন জেনে নেই ডিম উৎপাদনের জন্য হাঁস পালনে করণীয় সম্পর্কে-
ডিম উৎপাদনের জন্য হাঁস পালনে করণীয়ঃ
আমাদের দেশে হাঁস সাধারণত খোলা জায়গায়, অর্ধছাড়া অবস্থায় এবং খামারে আবদ্ধ অবস্থায় পালন করা হয়ে থাকে। তবে গ্রামে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মুক্ত অবস্থায় হাঁস পালন করা হয়ে থাকে। হাঁস পালনের ক্ষেত্রে ডিম পাড়া হাঁসের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
হাঁসের জাত নির্বাচনঃ
ডিম উৎপাদনের ক্ষেত্রে হাঁসের জাত নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিভিন্ন জাতের হাঁসের ডিম উৎপাদন ক্ষমতা বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। আমাদের দেশে বেশ কিছু জাতের হাঁসের পালন করা হয়ে থাকে। এগুলো হাঁসের জাত হল খাকি ক্যাম্পেবেল, ইন্ডিয়ান রানার, জিংডিং,রাজহাঁস, মাসকোভি হাঁস ,পাতিহাঁস, বেইজিং, এবং দেশিও ক্রস জাতের হাঁস ইত্যাদি।
হাঁসের ঘরঃ
সাধারণত পুকুর, নালা, ডোবার পানিতে হাঁস পুরো দিন সাঁতার কেটে থাকে। সন্ধ্যা হলে আবার বাসায় ফিরে আসে। এ জন্য হাঁসের ঘর প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে ২০ ফুট লম্বা ও ১০ ফুট প্রস্থ ঘরে ১৮০ থেকে ২০০টি হাঁস পালন করা যায়। অর্থাৎ প্রতি ১ স্কয়ার ফুটে ১ টি হাঁস রাখা উচিৎ।
হাঁসের খাবারঃ
হাঁস সাধারণত সব ধরণের খাবারই হজম করতে পারে। তাই হাঁসের খাদ্য নিয়ে তেমন কোন সমস্যা হয় না। হাঁসের খাদ্য উপাদান হিসেবে চাউলের কুঁড়া ১২ গ্রাম, গম বা ভুট্টা ভাঙা ৪৫ গ্রাম, খৈল ১২ গ্রাম, শুঁটকি মাছের গুঁড়া ১০ গ্রাম, গমের ভূষি ১৫ গ্রাম, হাড়ের গুঁড়া ৫ গ্রাম, লবণ ০.৫ গ্রাম এবং খনিজ মিশ্রণ ০.৫ গ্রাম করে মিশ্রণ খাবার তৈরি করে খাওয়াতে হবে।
অর্থাৎ ১০০ কেজি খাবারে চাউলের কুড়া ১২ কেজি,গম বা ভুট্রা ভাঙ্গা ৪৫ কেজি,খৈল ১২ কেজি,শুটকি মাছের গুড়া ১০ কেজি, গমের ভুষি ১৫ কেজি, হারের গুড়া ৫ কেজি,লবণ ৫০০ গ্রাম, এবং খনিজ মিশ্রণ ৫০০ গ্রাম।
উল্লেখিত খাবারের উপাদান পরিমাণমতো নিয়মিত খাওয়ালে ডিম পাড়া হাঁস পালন করে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অনেক বেশি।
তবে খিয়াল রাখতে হবে হাঁসের জাত ও বয়সের ভিন্নতায় খাবারও কমবেশি লাগতে পারে।
হাঁস ও ঘরের যত্নঃ
ডিম উৎপাদনের জন্য হাঁস পালনের ক্ষেত্রে হাঁসের সঠিক যত্ন নিতে হবে। হাঁসের ঘর সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। হাঁসের বাসস্থানের দেয়াল, ঘরের মেঝে, বেড়া, ছাদ, ডিমের বাক্স, ডিমের ট্রে,পানির পাত্র এবং খাবার পাত্র ইত্যাদি নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ঘরটি যেন সবসময় খোলামেলা এবং পোকা-মাকড় মুক্ত থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। হাঁসের ঘরের মেঝে শুকনো রাখতে হবে। হাঁসের ঘরে মাঝে মাঝে জীবাণুনাশক ঔষধ ছিটিয়ে দিতে হবে।
হাঁসের রোগ বালাই ও তাঁর প্রতিকারঃ
ডিম উৎপাদনের জন্য হাঁসের রোগ বালাই দমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। হাঁস পালন করার ক্ষেত্রে হাঁসের বেশকিছু রোগ বালাই দেখা যায়।
তাই আমরা প্রথমে জানবো
যেসব কারণে খামারে রোগ ছড়িয়ে থাকে।
১/সময় মতো হাঁসকে ভ্যাক্সিন না দেয়ার কারণে।
২/পঁচা দুর্গন্ধ যুক্ত বাসি খাবার খেলে
৩/বন্যার দূষিত পানিতে হাঁস ছাড়ার কারণে।
৪/পুকুরের পানি অতিরিক্ত দূষিত হওয়ার কারনে।
৫/বাহিরের প্রাণী অর্থাৎ সেটা অন্য হাঁস মুরগী কিংবা অসুস্থ কবুতরের ঝাকও হতে পারে এসব প্রাণী খামারে অবাদ চলাফেরার কারণে।
৬/কুকুর বা হিংস্র প্রাণীর খামারে বিচরণের কারণে।
৭/ খামারে ব্যাবহারিত জিনিসপত্র নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে।
৮/হাঁসের বিষ্ঠা বাতাসের বিপরীতে নিরাপদ দূরত্বে গর্তে না রাখার কারণে।
৯/হাঁসের ঘর ধৌতকৃত পানি হাঁস ছাড়ার একই জলাশয়ে দেয়ার কারণে।
১০/ হাঁসের জলাশয়ে পানি কম এবং অতিরিক্ত রোদের তাপে গরম পানিতে হাঁস ছাড়ার কারণে।
এছাড়াও হাঁসের দুটি মারাত্নক রোগ ডাক-প্লেগ ও ডাক-কলেরা। এই দুটি রোগের ব্যাপারে অবশ্যই টিকা দিতে হবে। তবে যদি কোন হাঁস অসুস্থ্য হয় তাহলে সেই হাঁসকে দ্রুত অন্যান্য হাঁস থেকে সরিয়ে নিতে হবে।
এবং ভেটেরিনারি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।
খামারে সতর্কতা
হাঁস অসুস্থ হয়ে মারা গেলে ডোবা নালা খাল বিল বা আপনার পুকুরে ফেলে দেয়া যাবে না। নিরাপদ দূরত্বে গর্তে পুতে রাখতে হবে। এবং ভ্যাক্সিন পরবর্তী অবশিষ্ট ওষুধ ও ব্যাবহারিত সমস্ত কিছুই খামারে না ফেলে নিরাপদ দূরত্বে গর্তে পুতে রাখতে হবে।
আজ এপর্যন্তই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।
আসসালামু আলাইকুম ভাই আমি আপনার ভিডিও প্রতি দিন দেকি ভালো লাগে দোয়া করবা জাতে আমি একটি খামার করতে পারি জাতে আপনার এই কান তেকে নিবো ইনশাআল্লাহ
ওয়ালাকুমুসসালাম, মাসলেভি হাসের খামারের সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাই আসসালামু আলাইকুম কেমন আচেন আপনার পতিবেদন গুলো দেখি আমার খুব ভালো লাগে ভাই মাসলেবি হঁাস কত মাসে ডিম দেয় আর ডিম দেওয়া হাঁস কি বিক্রি করেন কত করে পার পিজ বিক্রি করেন আমাকে জানাবেন আমি চাচিচ এক হাজার হঁাসের খমার করব দয়া করে জানাবেন
ওয়ালাইকুম আসসাম ভাই। আপনি কত পিচ নিবেন? কত দিন বয়সি?
৪ বয়স হাসের দাম ঝদি বলতেন ভালো হতো
৪ মাস বয়সি হাস কত পিস নেবেন? দাম নির্ভর করে কত পিস নেবেন তার উপর। অথবা আমাদের হট লাইন নাম্বারে কল করুন।
ভাইয়া ১০০ হাঁসকে এক দিনে কত কেজি খাবার দিতে হবে দয়া করে বলবেন?? বয়স ৬ মাস কিন্তু ডিম দেয় না কি খাওয়ালে ডিম দিবে বলবেন??
বিস্তারিত জানতে আমাদের হটলাইনের যোগাযোগ করুন।
হাঁসের ডিম পারা গুরু হইছে এই খাদ্য খাবানু জাবেনি ভাইয়া
খাওয়ানো যাবে।
@@maslevyofficial ধন্যবাদ 🖤🖤
হারের গুড়া আর শুটকি মাছের গুড়া কি একটু বরলে ভালো হইত
ভাই, আপনি নিকটস্থ প্রানীসম্পদ অফিসে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ
ডিমের জন্য হাস পালন করলে কোন মাসে হাস কিনব।প্লিজ জানান।
হাস কিনার সঠিক সময়।
ডিমের জন্য খাকিক্যাম্পবেল হাস পালন করতে পারেন। সারা বছরই হাস পালন করতে পারেন।
@@maslevyofficial আর মাংসের জন্য।
খনিজ মিশ্রণ কি একটু বলবেন
ভাই, খনিজ মিশ্রণটি বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। যেসব দোকানে হাস মুরগীর খাবার বিক্রয় করে আপনি ঐসব দোকানে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ ভাই
@@maslevyofficial ধন্যবাদ ভাই🖤🖤🖤
আপনাকে স্বাগতম ভাই। মাসলেভি হাসের খামারের সাথেই থাকুন।
পুরুষ হাসের বাচ্ছা দাম কত।
কত পিচ নিবেন। বিস্তারিত জানতে কল করুনঃ01319-936146
ডিমপারা হাস কত টাকা?
কত পিচ নিবেন?
100 bejing parents chai
দেওয়া যাবে।
@@maslevyofficial running dim para bejing parents ase?
বেইজিং ডিমপাড়া হাঁস নেই।
@@maslevyofficial 5 month boyoser beijing parents ase?
৫ মাস বয়সি খাকিক্যাম্পবেল জাতের হাস আছে। বেইজিং হাস নেই।