রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা রমজানের চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেশে ঈদ পালন করো। যদি আকাশ তোমাদের কাছে মেঘাচ্ছন্ন হয়, তবে তোমরা ৩০ দিন পূর্ণ করো। (সহিহ বুখারী, হাদিস : ১৯০০)
খুব সুন্দর বলেছেন । আমার একটা প্রশ্ন ছিল যেটা সঠিক উত্তর আমাকে কেউ দিতে পারে নাই। শবে কদরের রাত কি তাহলে ২ টা?? একটা সারা বিশ্বের মুসলিমদের জন্য আর একটা শুধুমাত্র বাংলাদেশের মুসল্মান্দের জন্য ???
একদিন নামাজ পরবেন??? বাকি দিন কি করবেন??? যদি আপনার যুক্তি এটা হয় তাহলে তো ১৪০০ বছর আগে অন্ন দেশের কেউ শবে কদর কবে জানতো না তাহলে কি ওনারা শবে কদর পায়নি এসব মূর্খের মতো প্রশ্ন করা বোকামি ছাড়া কিছু না শবে কদর কবে আল্লাহ ভালো জানেন তাই শেষের ১০ দিন আমল করেন শবে কদরের
১৩। আরাফার দিন হচ্ছে সেটাই যেদিন হাজীগন আরাফার মাঠে থাকেন। তার পরদিন হাজীগন আরাফার মাঠে থাকেন না। তাহলে যেদিন হাজীগন আরাফার মাঠে থাকেন না সেদিন আরাফার দিন কিভাবে হয় ? . ১৪।যদিও ঈদের দিন রোযা রাখা হারাম তবুও অনেক জায়গাতেই এমন বর্ডার/ দেশের সীমারেখা (মানুষের তৈরী, আল্লাহর দেয়া নয়) আছে, যার একপাশে রোযা এবং অন্যপাশে ঈদ হচ্ছে একই দিনে, নিজ দেশের আকাশসীমায় আলাদা চাঁদ দেখার কারনে, তাহলে সেই বর্ডার এর মানুষ কি রোজা করবে নাকি ঈদ করবে?? ব্রিটিশের দেয়া বর্ডার অনুযায়ী কেন মুসলিমরা রোযা ঈদ করবে?? . . ইমাম আবু হানিফা রহ. এর বক্তব্য ও এটাই এবং তিনিই সঠিক । . পৃথিবী একটা, চাঁদ একটা, কোরআন একটা, সমস্ত মুসলিম একজাতি, সবাই এক নবীর উম্মাত, তাহলে ঈদ কেন তিন দিনে করব ? সন্দেহ নিরসনের জন্য বলতে হয় হানাফী মাজহাবসহ তিনটি মাজহাবের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলো: নতুন চাঁদ উদয়ের স্থানের বিভিন্নতার কোন গুরুত্ব নেই এবং সর্বপ্রথম হেলালকেই সারা বিশ্বের সকলের অনুসরণ করতে হবে ।
একই দিনে সারা বিশ্ব মুসলমান শবে কদর ও ঈদ করলে সমস্যা কোথায়? প্রযুক্তির মাধ্যমে সারা বিশ্বের যে কোন জায়গায় খবর পৌঁছানো যায়, তাহলে কেন আমরা আগের পুরোনো নিয়মে নিজেদের মতবাদ নিয়ে মধ্যে চলেছি , 😢😢
ভাই একদিনে ঈদ পালন করলে সমস্যা কোথায় সমস্যা নাই সৌদি বাসি যখন সাহারি খাবে তখন আপ্নাকেও খেতে হবে আর যখন ইফতার করবে তখন ইফতার করতে হবে যদি পারেন তাহলে একসাথে করেন no problem
জি ভাই, আপনি একদিনে ঈদ করতে চাচ্ছেন, কিন্তু আল্লাহ প্রাকৃতিক ভাবে এ অপশন রাখেন নি, যেমন আপিনি সৌদী আরবে যখন ইফতারি হয়, তখন করেন, আমাদের যখন এশার নামাযের সময়, সৌদিতে তখন আছরের নামাযের সময়। তাহলে রোজা বছরে একবার আসে, এটা ফরজ অপরদিকে নামায তো দিনে পাঁচবার পড়তে হয়। সেখানে আপনি কি এক সময় করার ক্ষমতা রাখেন। তাহলে কেন এসব, একটু জ্ঞানবুদ্ধি কাজে লাগালেই তো হয়। অহংকার মহা পাপ, যারা এটা বলে ফেলছে তারা মনে মনে বুঝে তার পরেও অহংকারের ফলে, তা স্বীকার করে না।
এই ভাইরাল, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
@@আব্দুলখালেক-ট১ন ভাই আমার প্রশ্নটার উত্তর দিন সিঙ্গাপুর মালেশিয়া বাংলাদেশ দিয়ে পূর্বে অনেক তারা সৌদির সাথে মিল রাইখা পারলে আমাদের একদিন পর কেন এটা বুজান ভাই আমি চাঁদপুর ভক্ত নাহ জাস্ট এটা একটা প্রশ্ন
চাঁদ দাঁড়িয়ে থাকে না আল্লাহপাক সুবহানাহু তা'আলার অনুমতিতে চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করে যদি চাঁদ দাঁড়িয়ে থাকত পৃথিবীর এক পাশে অন্ধকার থাকত এবং অপর পাশে সূর্যের আলো থাকতো ধরুন আপনার পাশেই সেই অন্ধকার যদি থাকতো আপনি কি করতেন তাই আল্লাহ তা'আলার প্রশংসা শেষ নাই ঘুমন্ত বিবেক জাগ্রত করুন অদ্ভুত প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকুন
২। নিজ নিজ দেশের চাঁদ অনুযায়ী রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে এর স্বপক্ষে আল্লাহর কিতাব বা রাসূল সাঃ এর হাদিস থেকে দালিল পেশ করবেন। যেমন ভাবে আমরা করেছি। আমরা চাই দলিল, একই দিনে রোজা ও ঈদ পালণ করতে হবে না, এর দলিল কি?
ভাই Sadekur Rahman নামাজের সময় এবং দিনের সম্পর্ক হলো সূর্যের শাতে ইংরেজি এবং বাংলা মাশের দিন গুলো শুরু হয় রাত 12 থেকে অপরদিকে রোজার ও ঈদের সম্পর্ক হলো চাঁদের (আরবী মাশের ) শাতে আরবী মাশের দিন গুলো শুরু হয় রাত সূর্য ডোবার পর থেকে তার জন্য বুঝতে কঠিন হয়ে আর কিছুই নয় (পুরো দুনিয়ার মানুষ একদিনে রোজা ও ঈদ করে চাঁদের হিসেবে সূর্যের নয়)
@@mutahirislam478 আসসালামু আলাইকুম শায়েখ এটাই আমি বলছিলাম বাংলাদেশের যখন 1 তারিখ হবে সৌদি আরব তখন আরবি মাসের 1 তারিখ হবে কিনা আমার প্রশ্ন হইতাছে এটা সৌদি আরব যখন 1 তারিখ হবে তখন বাংলাদেশে 1 তারিখ হবে কিনা
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
সেটা বলা হয়েছে যদি আকাশে মেঘাছন্ন থাকে তাহলে এমন কি এটা একটা দেশের ওপর নিভর্রশিল সো সেক্ষেত্রে রোজা রাখলে বা পানাহার করলে আল্লাহ মাফ করবেন এতে কোনো সমস্যা হবেনা সয়ং নবীজি বলেছেন হাদিস দেখতে পারেন
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
হুজুর ঈদ না হলে একদিন পরেই করবো বা ৫ দিন পরে করব না হলে দশদিন পরে করব সমস্যা নাই । কিন্তু শাওয়াল মাসের প্রথম দিন রোজা রাখা হারাম ঐদিন কি রোজা রাখা যাবে।
স্থানীয় সময় অনুযায়ী করে রোজা শুরু করে ও ভাঙে। আমাদের অঞ্চলে যখন দিন পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে রাত।আর পৃথিবীর কোন এক জায়গায় চাদ দেখা গেলেই পুরো পৃথিবীতে এক দিনে ঈদ উদযাপন করতে চাওয়া অযৌক্তিক।
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
Kintu huzur, jara saudi Arab ar sathe mil rekhe roja/Eid palon kore. Tara bole saudi te Eid hbe oidin e Eid ar Eid ar din roja rakha haram. Aita niye kisu bolle khusi hotam.🙂
যারা নিজ নিজ দেশের চাঁদ অনুযায়ী রোজা ও ঈদ পালন করে থাকেন তাদের কাছে আমাদের প্রশ্নঃ . ১। দেশের সীমানা কতটুকু হবে তা কোরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী পেশ করবেন?
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
হুজুর একটি প্রশ্নের উত্তর দিলে খুশি হতাম তা হল কিয়ামত তো সারা প্রথীবিতে এক সাথে হবে তারিখ কি ভাবে মিলবে যেমন মহারমের ১০ তারিখ একাক দেশে একাক দিন হয়
হুজুর আসসালামু আলাইকুম আমি দুইটা মসজিদে নামাজ পড়েছিলাম জোহরের নামাজ এবং আসরের নামাজ ইমাম সাহেব সূরা জোরে পড়ে না ইমাম সাপ জোরে সূরা পড়বে মুসল্লীরা শুনবে মন থাকবে নামাজের ভিতরে কিন্তু আমি উনাদের পিছনে নামাজ পরলাম আমার একদমই ভালো লাগলো না কেননা মন নামাজের ভিতর রাখা যায় না আপনি কি এই বিষয়ে কোন ভিডিও বানাবেন যা আমাদের জন্য উপকার হত
ইমাম আবু হানিফা (রহ) এর অভিমতঃ- ১. যে কোন একটি দেশে নতুন চাঁদের উদয় প্রমানিত হলে বিশ্বের সকল মানুষের উপর তার অনুসরন জরুরী হয়ে পড়ে [উৎস: আল মুখতার ১ম খন্ড ১২৯ পৃঃ / ফতহুল কাদীর (শেরহে ফাতহুল কাদীয়সহ) ১ম খন্ডঃ পৃ ২৪৩/মারাকীন ফালাহ পৃঃ ৫৪০-৫৪১/ আল-বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০] ২. আর উদয়ের স্থান ও সময়ের বিভিন্নতার কোন গুরুত্ব নেই । (উৎসঃ কাদী খান ১ম খন্ডঃ পৃঃ ১৯৮/ মাজমাউল আনহুর ১ম খন্ড পৃঃ২৩৯ / আল মুখতার ১ম খন্ড পৃঃ ১২৯ আল-ফাতওয়া আল হিন্দিয়াহ ১ম খন্ড, পৃঃ১৯৮/ আল বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০/ ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড পৃঃ ২৪৩/রদ্দুল মুহতার (শামী) ২য় খন্ড পৃঃ ৩৯৩) ৩. যদি পৃথিবীর পশ্চিমাংশের বাসিন্দারা রমজান মাসের নতুন চাঁদ দেখেন তাহলে তাদের এ দেখাতেই পূর্বাংশের লোকদের উপর (রোজা ও ঈদ) ওয়াজিব হয়ে যাবে (উৎসঃ আল-বাহুরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০ / মাজমাউল আনহুর ১ম খন্ড ২৩৯ পৃঃ আল হিন্দিয়াহ (ফাতোয়ায়ে আলমগীরী) ২য় খন্ড ১৯৮-১৯৯ পৃঃ। ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড ২৪৩ পৃঃ। বাজাজিয়াহ ৪/৯৫) সুতরাং হানাফী মাযহাবের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলোঃ পৃথিবীর যে কোন দেশেই নতুন চাঁদ উদয় প্রমানিত হয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্রে নতুন চাঁদ উদয়ের খবর দূরবর্তী কোন দেশে পৌছে তাহলে সে দেশের মুসলিমদের চাঁদের সাথে সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় উৎসবসমূহ পালন করতে হবে । উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ৯০% -এর বেশী মুসলিম হানাফী মাযহাবের অনুসারী । . ইমাম মালিক (রহ) এর অভিমতঃ- ১. যখন বসরা শহরবাসী রমজানের নতুন চাঁদ দেখবে, অতঃপর তা কুফা, মদীনাও ইয়েমেনবাসীদের কাছে পৌছবে তাহলে ইমাম মালিক (রহঃ) থেকে তাঁর শিষ্যদ্বয় ইবনুল কাসিম ও ইবনে ওয়াহাবের বর্ণনামতে শেষোক্ত দেশবাসীর প্রতিও ওয়াজিব হয়ে যাবে । অথবা যদি বাদ পড়ে তবে সে রোযা কাযা করতে হবে (উৎস আল-মুনতাকা-শরাহল মুয়াত্তা ২য় খন্ড পৃঃ ৩৭) ২. এবং রোযা রাখার নির্দেশ ব্যাপকভাবে সকল দেশকে শামিল করবে । চাই সে দেশ কাছে হোক বা বহুদুরে হোক (উৎসঃ শরহুজ জুরকানী ২য় খন্ড পৃঃ ১৯২/ আশ্-শরহুছ ছগীর ২য় খন্ড পৃঃ ৪/ ফাতহুর রাহীম ১ম খন্ড পৃঃ ১৩০) সুতরাং মালিকী মাযহাবের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলোঃ নতুন চাঁদ উদয় প্রমানিত হয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্রে চাঁদ উদয়ের খবর দূরবর্তী কোন দেশে পৌছে তাহলে সে দেশের মুসলিমদের চাঁদের সাথে সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় উৎসব সমূহ পালন করতে হবে । উল্লেখ্য, হযরত মালিক (রা) ছিলেন সাহাবী । . ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) এর অভিমতঃ- ১. কোন একটি দেশের লোকেরা নয়া চাঁদ দেখবে সকল দেশের লোকদের উপর রোযা ফরজ হয়ে পড়ে (উৎসঃ মুঘনী পৃঃ ৭৯/ আররদুন নাদী শরহ কাফীল মরতাদী পৃঃ ১৬১/ জাদুল মুসতাকনে পৃঃ ৭৮ /আস- সালসাবীল ১ম খন্ড পৃঃ২০২ / উমদাতুল ফিকহ- পৃঃ৪৯) ২. চাই সে দেশ কাছে হোক বা দূরে হোক (উৎস: উদমাতুল ফিকহ- পৃঃ ৪৯ / মুযনী পৃঃ ৭৯) ৩. চাই চাঁদ উদয়ের স্থান ও কাল ভিন্নই হোক। (উৎসঃ উমদাতুল ফিকহে পৃঃ ৪৯) সুতরাং হাম্বলী মাযহাবের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলোঃ নতুন চাঁদ উদয় প্রমানিত হয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্রে চাঁদ উদয়ের খবর দূরবর্তী কোন দেশে পৌছে তাহলে সে দেশের মুসলিমদের চাঁদের সাথে সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় উৎসব সমুহ পালন করতে হবে । . শাফেয়ী মাযহাবঃ -যদি চাঁদ কোন এক দেশে দেখা যায় অথচ অন্য দেশে দেখা গেল না, তাহলে দেশ দুটি কাছাকাছি হয় তাহলে উভয় দেশ এক দেশের মতো গন্য হবে । . আর দূরবর্তী হয় তাহলে দুটি মত রয়েছে । তার মধ্যে শুদ্ধতর মত হলো এক্ষেত্রে অন্য দেশের লোকদের প্রতি এর হুকুম বর্তাবে না (উৎসঃ রওদাতুত্তালেবীন ২য় খন্ড পৃঃ ৩৪৮/ মাতনুল মিনহাজ মা’মুযনিল মুহতাজ ১ম খন্ড পৃঃ ৪২২। আল-মুহাজ্জাব ১ম খন্ড পৃঃ ১৭৯ শরহমুসলিম (লিন্-নব্বী) ৭ম খন্ড, ১৯৭ পৃঃ। এহইয়াউ উলুমিদ্দীন ১ম খন্ড পৃঃ ২৩২) . সুতরাং পৃথিবীর যে কোন স্থানে যে কোন ভাবে চাঁদ দেখা প্রমানিত হলে সারা বিশ্বে মুসলিমদের উপর ইসলামের বিধি-বিধান পালন করা এবং হিজরী সন গণনা করা সম্পর্কে একমাত্র ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) ছাড়া বাকী সব ইমাম ঐক্যমত পোষন করেছেন । কিন্তু পরবর্তীতে শাফেরী মাযহাবের মুজতাহিদরা (গবেষক) এ নিয়ে গবেষণা করে বিভিন্ন ধরনের মত পোষন করেছেন । শাফেয়ী মাযহাবে দ্বিমত থাকায় এবং বাকী তিন মাযহাব ঐক্যমত পোষন করায় পৃথিবীর যে কোন স্থানে যে কোন ভাবে চাঁদ দেখা প্রমানিত হলে যারা বিশ্বে মুসলিমদের উপর ইসলামের বিধি-বিধান পালন করা এবং হিজরী সন গণনা করা অবশ্য করণীয় (ওয়াজিব) ।
একই দিনে বাংলাদেশে যে দিন শুক্রবার ঐদিন সৌদিতেও শুক্রবার। একই দিনে জুমআ পালন হয়। শুক্রবার তো সাপ্তাহিক ঈদ তবে ঈদ-উল-ফিতর কেন পালন করা যাবে না।। পাকিস্তান আমলে পাকিস্তানের লাহোরে চাঁদ দেখে বাংলাদেশে ঈদ পালিত হয়েছে।
কিয়ামতে দিন, আল্লাহ সব গ্রহ নখত্র ভেঙ্গে আবার নতুন এটা গ্লাক্সি করবেন, সেখানে কোন দেশে সুর্য উদিত হওয়ার ৪-৫ ঘন্টার অন্য দেশে উদিত হবে না। জি ভাই, আপনি একদিনে ঈদ করতে চাচ্ছেন, কিন্তু আল্লাহ প্রাকৃতিক ভাবে এ অপশন রাখেন নি, যেমন আপিনি সৌদী আরবে যখন ইফতারি হয়, তখন করেন, আমাদের যখন এশার নামাযের সময়, সৌদিতে তখন আছরের নামাযের সময়। তাহলে রোজা বছরে একবার আসে, এটা ফরজ অপরদিকে নামায তো দিনে পাঁচবার পড়তে হয়। সেখানে আপনি কি এক সময় করার ক্ষমতা রাখেন। তাহলে কেন এসব, একটু জ্ঞানবুদ্ধি কাজে লাগালেই তো হয়। অহংকার মহা পাপ, যারা এটা বলে ফেলছে তারা মনে মনে বুঝে তার পরেও অহংকারের ফলে, তা স্বীকার করে না।
এই ভাইরাল, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
অনি বলেছেন ঈদ একদিন না করে পরের দিন করেন কিন্তু অনি বলেন নি যে নাবি কারীম (সা:)বলছেন ঈদ এর দিন রোজা রাখা হারাম 😢যদি সেদিন ঈদ হয়েই থাকে তাহলে আমরা রোজা রেখে গুনাহ করব,,, হারাম কজা করব,,,?
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
ফজরের নামাজ আপনারা সৌদির সময়ের সাথে কি পড়েন ।সৌদি যখন আছরের নামাজ পড়ে তখন আমরা এশার নামাজ পড়ি কেন ? কেন আমরা তারা যে ওয়াক্ত নামাজ যে সময়ে পড়ে সে ওয়াক্ত নামাজ সে সময়ে পড়ি না । পার্থক্য কেন থাকে বলবেন কি ?
Huzur, it is unfortunate You have lack of knowledge in this subject. You are dividing the Ummah. Most of the Muslims, Out of 57 Muslim countries in the world 56 Muslim countries do it on the same 24 hours day. This is the verdict by all the four Mazahib and the Imams. Please don’t spread misinformation. Let us celebrate it on the same date.
তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখবে এবং চাঁদ দেখে ঈদ করবে। নবীজী (সাঃ) তোমরা বলতে এখানে কাদেরকে বলেছেন। সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহকে নাকি একেক দেশের মুসলিমদের কে বুঝানো হয়েছে। আশা করছি হুজুর কথাটা ক্লিয়ার করলে আমরা উপকৃত হবো।আগে সমস্ত পৃথিবীটা ছিল এক দেশ। মানুষই ভিন্ন ভিন্ন দেশের সৃষ্টি করেছেন।
১০।বাংলাদেশে মধ্যপ্রাচ্যের একদিন পরে রোজা ঈদ করলে এই অবস্হা হয়: বাংলাদেশ থেকে কেউ রোযা শুরু করে রমযান মাসের যে কোন দিন মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে সেখানে ঈদ করলে তার রোযা ২৮ বা ২৯ টি হয়, আবার মধ্যপ্রাচ্য থেকে কেউ রোযা শুরু করে রমযান মাসের যে কোন দিন বাংলাদেশে এসে এখানে ঈদ করলে তার রোযা ৩০ বা ৩১ টি হয়। অথচ ২৮ বা ৩১ রোজার বিধান ইসলামে নাই। হাদীস শরীফে বলা হয়েছে আরবী মাস ২৯-এর কম হবেনা এবং ৩০-এর বেশী হবেনা। এক্ষেত্রে সমাধান কি?? দলিল সহ জানতে চাই। . ১১। অনেকেই বলেন নামাজের ওয়াক্ত মধ্যপ্রাচ্যে ও বাংলাদেশে এক নয় তাহলে শবে কদর এক বারে/রাতে হবে কিভাবে। তাদেরকে বলি, নামাজের ওয়াক্ত এবং সেহরি ইফতার হয় সূর্য অনুযায়ী কিন্তু যে কোন আরবী মাস শুরু হয় চাঁদ অনুযায়ী। সূর্য ও চাঁদের হিসাব আলাদা। নামাজের ওয়াক্ত এবং সেহরি ইফতার কি চাঁদ অনুযায়ী হয়? আরবী মাস কি সূর্য অনুযায়ী হয়? . ১২। সময়ের পার্থক্য বজায় রেখে যদি সারা পৃথিবীতে জুম্মা একই দিনে/বারে (শুক্রবার)পড়া যায় তবে সময়ের পার্থক্য বজায় রেখে সারা পৃথিবীতে ঈদের নামাজ কেন একই দিনে/বারে পড়া যাবে না?
৬।যদি বলেন, ঢাকার সাথে মধ্যপ্রাচ্যের দূরত্ব, ঢাকার সাথে চট্টগাম বা পঞ্চগড বা সিলেট বা সাতক্ষীরার দূরত্বের চেয়ে বেশি, তাহলে দূরত্ব কতদূর হলে রোজা বা ঈদ একই দিনে/বারে করা যাবে, তা দলিল সহ স্পষ্ট করে বলবেন কি?? . ৭।যদি বলেন, ঢাকার সাথে মধ্যপ্রাচ্যের সময়ের পার্থক্য, ঢাকার সাথে চট্টগাম বা পঞ্চগড বা সিলেট বা সাতক্ষীরার সময়ের পার্থক্যের চেয়ে বেশি, তাহলে সময়ের পার্থক্য কতদূর হলে রোজা বা ঈদ একই দিনে/বারে করা যাবে, তা দলিল সহ স্পষ্ট করে বলবেন কি?? . ৮। কেন মুসলিম বিশ্বে একই বারে/রাতে শবে কদর পালিত হয়না? শবে কদরের রাত কি একটা নাকি দুইটা? ৩০ পারা কুরআন একত্রে যে রাতে নাযিল হয়েছিল সেটাই কদরের রাত। ৩০ পারা কুরআন কি মধ্যপ্রাচ্যে এক রাতে আর বাংলাদেশে তার পরের রাতে অর্থাৎ দুই রাতে নাযিল হয়েছে? . ৯। রাসূল (স) এর হাদিস দ্বারা প্রমানিত, কিয়ামত ১০ ই মুহাররম শুক্রবারে হবে। বাংলাদেশের সরকারী গণনা অনুযায়ী, মধ্যপ্রাচ্যে যদি শুক্রবারে ১০ ই মুহাররম হয় তবে বাংলাদেশে সেদিন ৯ ই মুহাররম শুক্রবার। আবার যদি বাংলাদেশে শুক্রবারে ১০ ই মুহাররম হয় তবে মধ্যপ্রাচ্যে সেদিন ১১ ই মুহাররম শুক্রবার। কিয়ামত মধ্যপ্রাচ্যের ১০ ই মুহাররম শুক্রবারে হলে বাংলাদেশে সেদিন ৯ ই মুহাররম থাকার কারনে কিয়ামত হবেনা। আর বাংলাদেশের ১০ ই মুহাররম শুক্রবারে কিয়ামত হলে মধ্যপ্রাচ্যে ১১ ই মুহাররম থাকার কারনে কিয়ামত হবেনা। তাহলে কিয়ামত কোন দেশের ১০ ই মুহাররম শুক্রবার অনুযায়ী হবে? বাংলাদেশে কিয়ামত কি মধ্যপ্রাচ্যের একদিন পরে হবে আর আমরা কি তা টি.ভি তে দেখব?
৩। আপনাদের বক্তব্য অনুযায়ী "সারা বিশ্বের সাথে একই সময়ে আমরা ইফতার, সেহরী ও নামাজ আদায় করি না"। এই জন্য আপনারা সারা বিশ্বের সাথে একই বারে/দিনে ঈদ পালন করতে চান না। তাহলে আপনাদের নিকট আমাদের প্রশ্ন, ঢাকার মানুষের সাথে চট্টগ্রামের মানুষ একই সময়ে ইফতার, সেহরী ও নামাজ আদায় করে না। তবে কেন রোজা ও ঈদ একই বারে/দিনে পালন করেন? . ৪। সূর্যের সময়ের হিসেবে উল্লেখিত দুই শহর অর্থ্যাৎ ঢাকা ও চট্টগ্রাম এর সময়ের পার্থক্য বজায় রেখে যদি আপনারা একই বারে/দিনে রোজা ও ঈদ পালন করতে পারেন। তবে কেন সারা বিশ্বের সাথে সূর্যের সময়ের পার্থক্য বজায় রেখে একই দিনে/বারে রোজা ও ঈদ পালন করতে পারেন না? . ৫।চট্টগ্রামে বা পঞ্চগডে বা সিলেটে বা সাতক্ষীরায় চাঁদ দেখা গেলে এবং ঢাকায় চাঁদ না দেখা গেলে, ঢাকায় চাঁদ না দেখেও ঐসব এলাকার চাঁদ দেখার সংবাদ শুনে ঐসব এলাকার সাথে একই বারে রোযা বা ঈদ করছেন, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে চাঁদ দেখা গেলে এবং ঢাকায় চাঁদ না দেখা গেলে, মধ্যপ্রাচ্যের চাঁদ দেখার সংবাদ শুনে ঢাকায় একই বারে রোযা বা ঈদ কেন করতে পারছেন না???
না কখনোই না।ভাই ইসলাম নিয়ে উল্টাপাল্টা ভাববেন না।ধরুন আজকে মক্কায় ঈদ।কারণ তারা আমাদের চেয়ে তারা একদিন আগে চাঁদ দেখছে।তাই তারা পরের দিন ঈদ করে।এই ঈদ পালন তাদের জন্য শুরু হয়েছে।বাট আপনার জন্য হয়নি।কারণ আপনার সীমানায় চাঁদ তখনো উদিত হয়নি।সেটা ভৌগোলিক কারণে।তাই আপনি রোজা রাখলে গুনাহ হবে না ইনংশাআল্লহ।ধরুন সৌদিতে যখন সূর্যের হিসাবে মাগরিব বাংলাদেশের হিসাবে তখন কিন্তু কেবল আসর শুরু।এখন আপনি যদি আসর পড়েন তাহলে কি গুনাহ হবে?কথা হচ্ছে আপনার সময় অনুযায়ী আপনি নামাজ পড়েছেন।রবের কাছে সৌদির লোকের জন্য যখন মাগরিব ফরজ হয়েছে তেমনি বাংলাদেশের মুসলিমদের জন্য আসর ফরজ হয়েছে।তিনি বুঝে না এমন কোন কিছু কি নাই?
জনাব আপনার মতামতে তো ধর্ম চলে না। ধর্ম চলে ১টি বিধান অনুযায়ী আর তা হলো আল কুরআন। আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে কি বলেছেন একটু দেখুন - পবিত্র কুরআনের সূরা তাওবার ৩৬ নং আয়াতে বলা হয়েছে- “নিশ্চয় আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাস ১২টি, আসমানগুলো ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে । তার মধ্যে চারটি সম্মানিত । এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান । সূতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না” সূরা ইউনুসের ৫ম আয়াতে বলা হয়েছে- “তিনি (আল্লাহ), যিনি সূর্যকে দীপ্তিমান এবং চন্দ্রকে আলোকময় বানিয়েছেন এবং ওর (গতির) জন্য মঞ্জিলসমূহ নির্ধারণ করেছেন যাতে তোমরা বছরসমূহের সংখ্যা হিসাব জানতে পার পৃথিবীতে দিন বলতে (রাত্র+দিবা অথবা রাত্র+রাত্র) সময় ২৪ ঘন্টাকে বুঝানো হয় । কোন জনগোষ্ঠীর দিন শুরু হয় রাত্র ১২ টা হতে পরবর্তী রাত্র ১২ টা পর্যন্ত । তাদের মাস ফেব্রুয়ারী ব্যতিত সকল মাস ৩০ বা ৩১ দিনে, ১২ মাসে এক বছর এবং বছর ৩৬৫ বা ৩৬৬ দিনে হয় । বিশ্বের সকল মুসলিম উম্মার দিন শুরু হয় সূর্যাস্ত হতে পরবর্তী সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত । মাস ২৯ বা ৩০ দিনে, ১২ মাসে এক বছর এবং বছরের দিন নির্দিষ্ট নয় (কারন চাঁদের উদয় অস্তের উপর আরবী মাস নির্ভরশীল) সূর্য পূর্ব দিকে উদিত হয় । সমগ্র বিশ্বে (সকল ধর্মে) সময় নির্ধারিত হয় সূর্যের সাথে সম্পর্ক করে । তাই পৃথিবীর পূর্ব হতে ক্রমান্বয়ে পশ্চিম দিকে সূর্যদ্বয় এবং সূর্যাস্তের সময়ের পার্থক্য দেখা যায় সর্বোচ্চ ১২ ঘন্টা । অতএব মুসলিমদের জন্য কোন দেশে রাত্র (দিন শুরু) আবার কোন দেশে দিবা (দিনের অর্ধাংশ) অর্থাৎ একই দিন । আল্লাহর বলে দেওয়া নিয়ম মেনে দেখা যায় আমরা বিশ্বের সকল মুসলিমরা একই দিনে সূর্যের সাথে সম্পর্ক করে (শরিয়া অনুযায়ী) ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সালাত (নামায) আদায় করি । এছাড়া কিছু কিছু এলাকাতে (মেরু এলাকাতে) ৬ মাস দিন এবং ৬ মাস রাত হয় । নরওয়েতে কখনই রাত বা সন্ধ্যা হয়না এবং ইউরোপের কয়েয়কটি দেশে কখনও কখনও দিন ২৩ ঘন্টা পর্যন্ত দীর্ঘায়িত হয়ে থাকে। তাদের বলা হয়েছে- পার্শ্ববর্তী দেশের সময়ের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে দিনের বেলায় সেহেরি খাবে, দিনের বেলায় ইফতার করবে । আবার যখন ৬ মাস রাত্রি তখন রাতে সেহেরি খাবে আবার রাতেই ইফতার করবে । নামাজ আদায়ের জন্যও একই নির্দেশ । চাঁদের উদয়ের উপর নির্ভরশীল ইবাদত রমযান মাস, যাতে কুরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের জন্য হিদায়াতস্বরূপ এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে মাসটিতে উপস্থিত হবে, সে যেন তাতে সিয়াম পালন করে। আর যে অসুস্থ হবে অথবা সফরে থাকবে তবে অন্যান্য দিবসে সংখ্যা পূরণ করে নেবে। আল্লাহ তোমাদের সহজ চান এবং কঠিন চান না। আর যাতে তোমরা সংখ্যা পূরণ কর এবং তিনি তোমাদেরকে যে হিদায়াত দিয়েছেন, তার জন্য আল্লাহর বড়ত্ব ঘোষণা কর এবং যাতে তোমরা শোকর কর। - আল বাকারা আয়াত ১৮৫ পৃথিবীর সকল জীবিত লোকই এ মাস পাবে । তথাপী উক্ত আয়াতে সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে মাসটিতে উপস্থিত হবে, সে যেন তাতে সিয়াম পালন করে। এর ব্যাখ্যায় যারা চাঁদের উদয়স্থলের বিভিন্নতা গ্রহন করে নিজ নিজ দেশে চাঁদ দেখে সিয়াম (রোজা) রাখতে হবে তা বলা হয়নি মুলত বলা হয়েছে পৃথিবীর যে প্রান্তে রামাযানের চাঁদ দেখা যবে তোমাদের সেই দিন থেকে সিয়াম শুরু করার কথা বলা হয়েছে। আয়াতে অসুস্থ, মুসাফির ব্যক্তির কথাও আছে । অর্থাৎ দেশের সকলে মাস পেয়ে রোজা রাখলেও অসুস্থ, মুসাফির অন্য মাসে সুস্থ, মুক্বীম অবস্থায় রোজা রাখতে পারবে। অর্থাৎ সামগ্রীকভাবে বলা যারা এ মাসে রোজা রাখতে পারবে তারা এ মাস পেল আর যারা রোজা রাখতে পারল না তারা এ মাস পেল না [ অসুস্থ, মুসাফির, নামে মুসলমান (ইচ্ছাকৃত ভাবে সিয়াম পালন করে না) ও ভিন্ন ধর্মাবলী অন্যান্যরা। ইসলামে মাসের শুরুর তারিখ নির্ধারিত হয় নতুন চাঁদের উদয়ের উপর নির্ভর করে । আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন- তারা তোমাকে নতুন চাঁদসমূহ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, ‘তা মানুষের ও হজ্জের জন্য সময় নির্ধারক’। আর ভালো কাজ এটা নয় যে, তোমরা পেছন দিক দিয়ে গৃহে প্রবেশ করবে। কিন্তু ভাল কাজ হল, যে তাকওয়া অবলম্বন করে। আর তোমরা গৃহসমূহে তার দরজা দিয়ে প্রবেশ কর এবং আল্লাহকে ভয় কর, যাতে তোমরা সফল হও। সুর বাকার, আয়াত : ১৮৯
হানাফী মাজহাবের প্রসিদ্ধ কিতাব ফাতওয়া-ই আলমগীরির সিদ্ধান্ত হলো : ولا عبرة لاختلاف المطالع في ظاهر الرواية كذا في فتاوى قاضي خان . وعليه فتوى الفقيه ابي الليث وبه يفتي شمس الأئمة الحلواني قال لو رأى اهل المغرب هلال رمضان يجب الصوم على اهل المشرق كذا في الخلاصة অর্থাৎ: ফিক্বহের প্রতিষ্ঠিত বর্ণনা অনুযায়ী চাঁদ উদয়ের বিভিন্নতা গ্রহণীয় নয়। ক্বাযী খানের ফাতওয়া-ও অনুরুপ। ফক্বিহ আবুল লাইসও এমনটাই বলেছেন। শামসুল আ-ইম্মা হালওয়ানী সিদ্ধান্ত দিয়েছেন যে, যদি পশ্চাত্যবাসী রামদ্বানের চাঁদ দেখে তবে প্রাচ্যবাসিদের জন্য সাওম ওয়াজিব হবে। এমনটাই আছে খোলাছা নামক কিতাবে। (ফাতওয়া-ই আলমগীরি , খন্ড-৫ , পৃষ্ঠা -২১৬)
Ayate to nijer desh boleni. Apnara keno nijer desh kotha ta bosiye fhelsen? Nobijiki sudhu nijer desher loker jonno doya korechen? Naki somgro basair jonno? Keyamote ki omok desher manus tomok desher manus bole dakbe? Allah ai bisso ta baniyechen amra vibokto kore bose achi ata ki amader dos na? Akas to akta naki amar desher ak akas onno desher aro onno rokom akas ache? Akas ak chad ak tahole amra ato vibokti ki vbe korte pari?
এই হুজুরের ওয়াজ গুলো খুব সুন্দর। উনি যে কোন বিষয় অনেক সুন্দর করে বুঝান। সহি আকিদার ছেলে মেয়ে পাওয়া অনেক কঠিন।
😥😥😥😥
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বুঝার তৌফিক দান করুন এবং সমগ্র মসলিম জাতিকে এক ও নেক বানিয়ে দেয় (আমিন)
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আমার প্রিয় শাইখ আহমাদুল্লাহ
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা রমজানের চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেশে ঈদ পালন করো। যদি আকাশ তোমাদের কাছে মেঘাচ্ছন্ন হয়, তবে তোমরা ৩০ দিন পূর্ণ করো।
(সহিহ বুখারী, হাদিস : ১৯০০)
তখন মোবাইল ছিল, আপনে USE korsen na
মাসাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা শায়েখ এর নেক হায়াত কামনা করি
আলহামদুলিল্লাহ্
সুবহানাল্লাহ, আল্লাহ পাক শায়েখ কে নেক হায়াত দান করেন, আমিন।
খুব সুন্দর বলেছেন । আমার একটা প্রশ্ন ছিল যেটা সঠিক উত্তর আমাকে কেউ দিতে পারে নাই। শবে কদরের রাত কি তাহলে ২ টা?? একটা সারা বিশ্বের মুসলিমদের জন্য আর একটা শুধুমাত্র বাংলাদেশের মুসল্মান্দের জন্য ???
শবে কদরের রাত শেষ দশ রমযানের যেকোনো দিন হতে পারে। তাই শেষ দশ রমজানের প্রতি রাতে নফল ইবাদাত করবেন। পারলে ইতিকাফ করবেন।
একদিন নামাজ পরবেন??? বাকি দিন কি করবেন???
যদি আপনার যুক্তি এটা হয় তাহলে তো ১৪০০ বছর আগে অন্ন দেশের কেউ শবে কদর কবে জানতো না
তাহলে কি ওনারা শবে কদর পায়নি
এসব মূর্খের মতো প্রশ্ন করা বোকামি ছাড়া কিছু না
শবে কদর কবে আল্লাহ ভালো জানেন
তাই শেষের ১০ দিন আমল করেন শবে কদরের
সবই বুঝে না বোঝার বান দরে থাকে😡
@@deltaairdrops8195 ভাই শবে কদরের রাত তো হবে বেজোর রাতে,,সৌদিতে ২৭রোজা আমাদের দেশে ২৮রোজা,,এখন কি বলবেন,,
আমার ও একই প্রশ্ন
ডঃ জাকির নায়েক এর লেকচার টা সবচেয়ে বেস্ট।
sunechi
১৩। আরাফার দিন হচ্ছে সেটাই যেদিন
হাজীগন আরাফার মাঠে থাকেন। তার
পরদিন হাজীগন আরাফার মাঠে থাকেন
না। তাহলে যেদিন হাজীগন আরাফার
মাঠে থাকেন না সেদিন আরাফার দিন
কিভাবে হয় ?
.
১৪।যদিও ঈদের দিন রোযা রাখা হারাম
তবুও অনেক জায়গাতেই এমন বর্ডার/
দেশের সীমারেখা (মানুষের তৈরী,
আল্লাহর দেয়া নয়) আছে, যার একপাশে
রোযা এবং অন্যপাশে ঈদ হচ্ছে একই
দিনে, নিজ দেশের আকাশসীমায়
আলাদা চাঁদ দেখার কারনে, তাহলে সেই
বর্ডার এর মানুষ কি রোজা করবে
নাকি ঈদ করবে?? ব্রিটিশের দেয়া
বর্ডার অনুযায়ী কেন মুসলিমরা রোযা
ঈদ করবে??
.
. ইমাম আবু হানিফা রহ. এর বক্তব্য ও এটাই
এবং তিনিই সঠিক ।
.
পৃথিবী একটা, চাঁদ একটা, কোরআন একটা,
সমস্ত মুসলিম একজাতি, সবাই এক নবীর
উম্মাত, তাহলে ঈদ কেন তিন দিনে করব ?
সন্দেহ নিরসনের জন্য বলতে হয় হানাফী
মাজহাবসহ তিনটি মাজহাবের চূড়ান্ত
সিদ্ধান্ত হলো: নতুন চাঁদ উদয়ের স্থানের
বিভিন্নতার কোন গুরুত্ব নেই এবং
সর্বপ্রথম হেলালকেই সারা বিশ্বের
সকলের অনুসরণ করতে হবে ।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ❤️
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দার আলোচনা সময়ের শেসটো আলোচনা
ঈদ দিন ত আমাদের রোজ হয় যায়
🤣🤣🤣
একই দিনে সারা বিশ্ব মুসলমান শবে কদর ও ঈদ করলে সমস্যা কোথায়? প্রযুক্তির মাধ্যমে সারা বিশ্বের যে কোন জায়গায় খবর পৌঁছানো যায়, তাহলে কেন আমরা আগের পুরোনো নিয়মে নিজেদের মতবাদ নিয়ে মধ্যে চলেছি , 😢😢
ঠিক বলেছেন ভাই
ভাই একদিনে ঈদ পালন করলে সমস্যা কোথায় সমস্যা নাই সৌদি বাসি যখন সাহারি খাবে তখন আপ্নাকেও খেতে হবে আর যখন ইফতার করবে তখন ইফতার করতে হবে যদি পারেন তাহলে একসাথে করেন no problem
জি ভাই, আপনি একদিনে ঈদ করতে চাচ্ছেন, কিন্তু আল্লাহ প্রাকৃতিক ভাবে এ অপশন রাখেন নি, যেমন আপিনি সৌদী আরবে যখন ইফতারি হয়, তখন করেন, আমাদের যখন এশার নামাযের সময়, সৌদিতে তখন আছরের নামাযের সময়। তাহলে রোজা বছরে একবার আসে, এটা ফরজ অপরদিকে নামায তো দিনে পাঁচবার পড়তে হয়। সেখানে আপনি কি এক সময় করার ক্ষমতা রাখেন। তাহলে কেন এসব, একটু জ্ঞানবুদ্ধি কাজে লাগালেই তো হয়। অহংকার মহা পাপ, যারা এটা বলে ফেলছে তারা মনে মনে বুঝে তার পরেও অহংকারের ফলে, তা স্বীকার করে না।
ইসলামে কিছু যোগ করতে পারবেন না কিছু বাদ দিতে পারবেন না,, এই হাদিসটা আগে জানেন
সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশ টাইমের ব্যবধান ৩ ঘন্টা আর মালেশিয়া ৫ ঘন্টা ব্যবধান তারা জদি একইদিনে রাখতে পারে তাহলে আমরা কেন একদিন পর করবো?
এই ভাইরাল, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
দাদা ভাই তাহলে আপনি ই বলুন চাঁদ টা কেন বাংলাদেশে ১ দিন পরে উঠে?
চাঁদ কে বলেন সে যেন সৌদির সাথে তাল মিলিয়ে একই দিনে উঠে!
@@আব্দুলখালেক-ট১ন ভাই আমার প্রশ্নটার উত্তর দিন সিঙ্গাপুর মালেশিয়া বাংলাদেশ দিয়ে পূর্বে অনেক তারা সৌদির সাথে মিল রাইখা পারলে আমাদের একদিন পর কেন এটা বুজান ভাই আমি চাঁদপুর ভক্ত নাহ জাস্ট এটা একটা প্রশ্ন
হয়তো সৌদি এবং মালয়েশিয়ার একই দিনে চাঁদ দেখা যায় এই কারণে ঈদ একই দিনে হয়
চাঁদ দাঁড়িয়ে থাকে না আল্লাহপাক সুবহানাহু তা'আলার অনুমতিতে চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করে যদি চাঁদ দাঁড়িয়ে থাকত পৃথিবীর এক পাশে অন্ধকার থাকত এবং অপর পাশে সূর্যের আলো থাকতো ধরুন আপনার পাশেই সেই অন্ধকার যদি থাকতো আপনি কি করতেন তাই আল্লাহ তা'আলার প্রশংসা শেষ নাই ঘুমন্ত বিবেক জাগ্রত করুন অদ্ভুত প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকুন
মাশাআল্লাহ্
ঈদের দিনে রোজা রাখা হারাম
আরাফা দিবসের কথাটা বললে বেশি ক্লিয়ার হতো
Alhamdulillah
জাজাকাল্লাহ খাইরান আহমেদ উল্লাহ হাফেজাহু দুনিয়ায় ও আখের কললান দান করুক আল্লাহ সোবহান হুয়া তালা। জাতি কেয়ামত পর্যন্ত উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ। খেদমত দীন ইসলামের প্রচার প্রসার জন্যয়।😀😂
🤬🤬💣💣
Amin...
সুবহানাল্লাহ
ঐক্য করতে যেয়ে
ঈদের দিন রোজা থাকবো,,,
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।আল্লাহ সকলকে এক হওয়ার তৌফিক দিন।
২। নিজ নিজ দেশের চাঁদ অনুযায়ী রোজা
ও ঈদ পালন করতে হবে এর স্বপক্ষে
আল্লাহর কিতাব বা রাসূল সাঃ এর
হাদিস থেকে দালিল পেশ করবেন। যেমন
ভাবে আমরা করেছি। আমরা চাই দলিল,
একই দিনে রোজা ও ঈদ পালণ করতে হবে
না, এর দলিল কি?
আপনার কথায় বুজা গেলো,, আরবের মুসলিম এক,, আর বাংলাদেশের মুসলিম আরেকটা
শাইখ জুমআর নামাজ কি আমরা একদিনে পরি নাকি পরেরদিন পরি সব সময় তারিখ হবে এক আর সময় হবে যার যার দেশের মতো
ভাই Sadekur Rahman নামাজের সময় এবং দিনের সম্পর্ক হলো সূর্যের শাতে ইংরেজি এবং বাংলা মাশের দিন গুলো শুরু হয় রাত 12 থেকে অপরদিকে রোজার ও ঈদের সম্পর্ক হলো চাঁদের (আরবী মাশের ) শাতে আরবী মাশের দিন গুলো শুরু হয় রাত সূর্য ডোবার পর থেকে তার জন্য বুঝতে কঠিন হয়ে আর কিছুই নয় (পুরো দুনিয়ার মানুষ একদিনে রোজা ও ঈদ করে চাঁদের হিসেবে সূর্যের নয়)
@@mutahirislam478 আসসালামু আলাইকুম শায়েখ এটাই আমি বলছিলাম বাংলাদেশের যখন 1 তারিখ হবে সৌদি আরব তখন আরবি মাসের 1 তারিখ হবে কিনা আমার প্রশ্ন হইতাছে এটা সৌদি আরব যখন 1 তারিখ হবে তখন বাংলাদেশে 1 তারিখ হবে কিনা
@@sadekurrahman521 সৌদি এক তারিখ বাংলাদেশের ও এক তারিখ
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
@@sadekurrahman521 ভাই আপনার বুঝে ভুল আছে,,চাঁদ আর সূর্যের হিসাব গুলিয়ে ফেলতেছেন,, ৩ ঘন্টা সময়ের পার্থক্য চাঁদ দেখার ব্যবধান বহুত বাড়িয়ে দিতে পারে
সৌদি আর মালয়েশিয়ায় সময়ের পার্থক্য ৫ ঘন্টা সেই হিসাবে সৌদিতে যখন তখন লোকজন ইফতার করে মালয়েশিয়ায় হিসাব মতে সেই সময়ে ইফতার করা উচিত।।।
রোজা নির্ভর কতে সূর্য এর ঊপর আর ঈদ চাঁদের ঊপর ভাই।
আপনি বলেছেন সাওম ও ঈদ একদিন পরে করলে কি কন পাপ হবে হবে না তাহলে ঈদের দিনে রোজা রাখা কি?
গাধা নাকি সব
সেটা বলা হয়েছে যদি আকাশে মেঘাছন্ন থাকে
তাহলে
এমন কি এটা একটা দেশের ওপর নিভর্রশিল
সো সেক্ষেত্রে রোজা রাখলে বা পানাহার করলে আল্লাহ মাফ করবেন এতে কোনো সমস্যা হবেনা
সয়ং নবীজি বলেছেন
হাদিস দেখতে পারেন
As salamu alaikum,jajakallahu khaira,hujor.
ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম, রোজার দিনে পানাহার করা হারাম।
কথা বুজেন নাই মনে হয়
ভিডিও বুজেন ভালো করে
উপসংহার বুজেন
ভালো করে বুঝেছি
রিমান্ডে নিলে সত্যি কারের হাদিস টা জীবন বাঁচার সময়ে বেড় হয়ে আসবেই।
Really?
সহমত
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
Ho.. Tore remand e niya dim therapy dewa dorkar.. Dhandabaj
আবার ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম।
❤
হুজুর ঈদ না হলে একদিন পরেই করবো বা ৫ দিন পরে করব না হলে দশদিন পরে করব সমস্যা নাই । কিন্তু শাওয়াল মাসের প্রথম দিন রোজা রাখা হারাম ঐদিন কি রোজা রাখা যাবে।
আমারও একিই প্রশ্ন
কিন্তু ঈদের দিন যে রোজা রাখেন সেটা যে হারাম।এই হারামের পাপের দায়ভার আপনি কি নিবেন?
💝
স্থানীয় সময় অনুযায়ী করে রোজা শুরু করে ও ভাঙে। আমাদের অঞ্চলে যখন দিন পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে রাত।আর পৃথিবীর কোন এক জায়গায় চাদ দেখা গেলেই পুরো পৃথিবীতে এক দিনে ঈদ উদযাপন করতে চাওয়া অযৌক্তিক।
আমরা যারা জেনারেল শিক্ষিত আমরা কি করবো।
সৌদির হিসেবে কালকে বদর দিবস হয়ে গেছে,কিন্তু আমাদের দেশে আজ সবাই ফেসবুকে পোস্ট করে আজকের দিনে বদরের যুদ্ধ হয়েছিল।
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
চন্দ্র মাস সম্পর্কে ধারনা রাখেন
মনে রাখবেন ওস্তাদ! একই দিনে ঈদ পালন না কারায় অনেক কিছু হারিয়ে ফেলছি যেমন লাইলাতুলকদর, ফজজ সিয়াম, ইত্যাদি
আপনি কেন লাইলাতুলকদর হারাবেন? নবীজি (সঃ) বলেছেনঃ তোমরা রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতে লাইলাতুল কদরের তালাশ কর।বেজোর রাত যেমন,২১,২৩,২৫,২৭এবং২৯শে রমজান
সাইন্স না বুঝলে একদিনে ঈদ করতে চাইবে।
right
৩ hour jono 1 din piche ate science,
America 4 ta time zone
শায়েখ পৃথিবী চাঁদ কয় টা?
ঈদ যখন পরের দিন করেন, তাহলে জুমার নামাজ ৩ ঘন্টা আগে পড়েন কেনো?? সৌদি যে দিন জুমা পড়ে তার পরের দিন জুমা পড়বেন আপনারা😅😅
Apni kichui bujhennai
জু'মার নামাজ কি অঞ্চল ভিত্তিক চাঁদ দেখে পড়ে?😂
তুমি কথা বলোনা বলড,,, তুমি বিছন্ন কারি সালে
বেস্ট লেকচার!!!
এর পরও বুঝতে না পারলে কি করা!
Kintu huzur, jara saudi Arab ar sathe mil rekhe roja/Eid palon kore. Tara bole saudi te Eid hbe oidin e Eid ar Eid ar din roja rakha haram. Aita niye kisu bolle khusi hotam.🙂
চাঁদ দেখা কমিটি চাঁদ না দেখেই সৌদিআরবের পরদিন ঈদ সিলেকশন করে যা ছোট বেলা থেকে দেখে আসছি 😂
Vai moner kotha bolchen
ঈদের দিন রোজা রাখা হারাম?এইটা নিয়ে কি বলবেন?
Apni eid er din roja thaken naki
তারিখ নির্ধারণ করা হয় চাঁদ দেখে এবং সময় নির্ধারণ করা হয় সূর্য দেখে।।
ঠিক বলছেন , বলতরা বোঝে না
তাহলে শবে কদর কি ২ দিন না একদিন? এই প্রশ্নের উত্তর চাই? যদি আমরা বাংলাদেশে একদিনে আর সৌদি আরবে একদিন ঈদ করি তাহলে ২ দিন হয়ে গেল।
হুজুর পৃথিবী কত তারিখে সৃষ্টি হয়েছে,,, যদি পৃথিবী একই তারিখে সৃষ্টি হয়ে থাকে তাহলে তো রোজা আর ঈদ একাত্তে হচ্ছে না কেন?
ঠিকই সবাই যেদিন করে আমরাও সেই দিন করব।সবাই মানে সারা পৃথিবী।আমরা পরের দিন শুধু বাংলাদেশের সাথে করব না
Apni thaken Bangladeshe Apni Bangladesh er ongsho je shomaje thaken shekhaner shathe kora lagbo.Bhai Saudir shathe dhormer shomporko nai.Desh prem Emaaner Ongo.
Saudir sathe mil rekhe namaj o poiren..
তহলে রোজার প্রথম দিন নিয়ে সমস্যায় পরে যাবেন
আসসালামু আলাইকুম । হুজুর ইসলাম কি জাতীয়তাবাদের সমর্থন করে ?
এটা নিয়ে কন্ফিউস্ড তো হবেই কারণ নবিজী যখন বলেছেন তখন সকল বিশ্ব এক রাষ্ট্র এক দেশ ছিল। এখন আমরা বিভিন্ন দেশে বিভক্ত হয়েছি।
হ ভালোই তো বললেন এক দিন পর ঈদ পালন করতে তো কনো সমস্যা নাই। কিন্তু যদি ঈদ আগের দিন হই তাহলে যে রোজা থাকা হারাম হবে অইটা তো বললেন নাহh!
যারা নিজ নিজ দেশের চাঁদ অনুযায়ী
রোজা ও ঈদ পালন করে থাকেন তাদের
কাছে আমাদের প্রশ্নঃ
.
১। দেশের সীমানা কতটুকু হবে তা
কোরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী পেশ করবেন?
কোরানে জাতীয়তা বাদ সমর্থন করে না।
তবে চন্দ্র মাস সম্পর্কে যদি বিস্তারিত যানেন তাহলে একটু হলেও বুঝতে পারবেন
Soudir sathe milaiya seheri ar iftar koiro
তাহলে সারা পৃথিবীর মানুষ এক সাথে একি দিনে ঈদ করাই তো ঐক্য হয়
আল্লাহ্ তায়ালা আপনাকে হেদায়াত করুন।
আল্লাহ্ তায়ালা হেদায়াত না করলে আপনার হেদায়াত পাওয়ার কোন পথ নেই।
Bhai kicu prosno cilo
বুঝলাম, কিন্তু শবে কদরের রাত পৃথিবীতে এক রাতই। এক দিন পরে রোজা শুরু করার কারণে কি সেটা মিস হওয়ার চান্স থাকছেনা?
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
বিশ্বের অনেক দেশে দিন এবং রাতের পার্থক্য। তাহলে কি তারা রাতে রোজা রাখবেবা রাতে ঈদ করবে
কা না চো দা শবে ক্বদরের রাত কবে সেটা তুমি কি নিশ্চিত করে বলতে পারো।
@@hamidkaren2382 আপনি অনেক সোয়াব কামাই করলেন!
হুজুর একটি প্রশ্নের উত্তর দিলে খুশি হতাম তা হল কিয়ামত তো সারা প্রথীবিতে এক সাথে হবে তারিখ কি ভাবে মিলবে যেমন মহারমের ১০ তারিখ একাক দেশে একাক দিন হয়
রাত ১২টার সমায় কোথা চাঁদ দেকছিলেন?? ঈদ একদিন পরে করলে সমস্যা নাই কিন্তু ঈদের দিন রোজা রাখা তো হারাম নাকি??
শায়েখতো সংখ্যা গরিষ্ঠ এর দিকে
নিয়ে যাচ্ছেন।
হুজুর আসসালামু আলাইকুম আমি দুইটা মসজিদে নামাজ পড়েছিলাম জোহরের নামাজ এবং আসরের নামাজ ইমাম সাহেব সূরা জোরে পড়ে না ইমাম সাপ জোরে সূরা পড়বে মুসল্লীরা শুনবে মন থাকবে নামাজের ভিতরে কিন্তু আমি উনাদের পিছনে নামাজ পরলাম আমার একদমই ভালো লাগলো না কেননা মন নামাজের ভিতর রাখা যায় না আপনি কি এই বিষয়ে কোন ভিডিও বানাবেন যা আমাদের জন্য উপকার হত
কেয়ামত একই দিন হলে
রোজা ও ঈদ একই হবে না কেন ?
আপনি মুসলমান?
@@roniislam2881
না
আগের দিন ঈদ করা কোরানে অধিকার করা
ইমাম আবু হানিফা (রহ) এর অভিমতঃ-
১. যে কোন একটি দেশে নতুন চাঁদের উদয়
প্রমানিত হলে বিশ্বের সকল মানুষের
উপর তার অনুসরন জরুরী হয়ে পড়ে [উৎস:
আল মুখতার ১ম খন্ড ১২৯ পৃঃ / ফতহুল
কাদীর (শেরহে ফাতহুল কাদীয়সহ) ১ম
খন্ডঃ পৃ ২৪৩/মারাকীন ফালাহ পৃঃ
৫৪০-৫৪১/ আল-বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ
২৯০]
২. আর উদয়ের স্থান ও সময়ের
বিভিন্নতার কোন গুরুত্ব নেই । (উৎসঃ
কাদী খান ১ম খন্ডঃ পৃঃ ১৯৮/ মাজমাউল
আনহুর ১ম খন্ড পৃঃ২৩৯ / আল মুখতার ১ম
খন্ড পৃঃ ১২৯ আল-ফাতওয়া আল হিন্দিয়াহ
১ম খন্ড, পৃঃ১৯৮/ আল বাহরুর রায়েক ২য়
খন্ড পৃঃ ২৯০/ ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড পৃঃ
২৪৩/রদ্দুল মুহতার (শামী) ২য় খন্ড পৃঃ ৩৯৩)
৩. যদি পৃথিবীর পশ্চিমাংশের
বাসিন্দারা রমজান মাসের নতুন চাঁদ
দেখেন তাহলে তাদের এ দেখাতেই
পূর্বাংশের লোকদের উপর (রোজা ও ঈদ)
ওয়াজিব হয়ে যাবে (উৎসঃ আল-বাহুরুর
রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০ / মাজমাউল
আনহুর ১ম খন্ড ২৩৯ পৃঃ আল হিন্দিয়াহ
(ফাতোয়ায়ে আলমগীরী) ২য় খন্ড ১৯৮-১৯৯
পৃঃ। ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড ২৪৩ পৃঃ।
বাজাজিয়াহ ৪/৯৫)
সুতরাং হানাফী মাযহাবের চূড়ান্ত
সিদ্ধান্ত হলোঃ পৃথিবীর যে কোন
দেশেই নতুন চাঁদ উদয় প্রমানিত হয়ে
নির্ভরযোগ্য সূত্রে নতুন চাঁদ উদয়ের খবর
দূরবর্তী কোন দেশে পৌছে তাহলে সে
দেশের মুসলিমদের চাঁদের সাথে
সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় উৎসবসমূহ পালন করতে
হবে । উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ৯০% -এর
বেশী মুসলিম হানাফী মাযহাবের
অনুসারী ।
.
ইমাম মালিক (রহ) এর অভিমতঃ-
১. যখন বসরা শহরবাসী রমজানের নতুন চাঁদ
দেখবে, অতঃপর তা কুফা, মদীনাও
ইয়েমেনবাসীদের কাছে পৌছবে তাহলে
ইমাম মালিক (রহঃ) থেকে তাঁর শিষ্যদ্বয়
ইবনুল কাসিম ও ইবনে ওয়াহাবের
বর্ণনামতে শেষোক্ত দেশবাসীর প্রতিও
ওয়াজিব হয়ে যাবে । অথবা যদি বাদ
পড়ে তবে সে রোযা কাযা করতে হবে
(উৎস আল-মুনতাকা-শরাহল মুয়াত্তা ২য়
খন্ড পৃঃ ৩৭)
২. এবং রোযা রাখার নির্দেশ
ব্যাপকভাবে সকল দেশকে শামিল করবে
। চাই সে দেশ কাছে হোক বা বহুদুরে
হোক (উৎসঃ শরহুজ জুরকানী ২য় খন্ড পৃঃ
১৯২/ আশ্-শরহুছ ছগীর ২য় খন্ড পৃঃ ৪/
ফাতহুর রাহীম ১ম খন্ড পৃঃ ১৩০)
সুতরাং মালিকী মাযহাবের চূড়ান্ত
সিদ্ধান্ত হলোঃ নতুন চাঁদ উদয় প্রমানিত
হয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্রে চাঁদ উদয়ের খবর
দূরবর্তী কোন দেশে পৌছে তাহলে সে
দেশের মুসলিমদের চাঁদের সাথে
সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় উৎসব সমূহ পালন করতে
হবে । উল্লেখ্য, হযরত মালিক (রা)
ছিলেন সাহাবী ।
.
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) এর
অভিমতঃ-
১. কোন একটি দেশের লোকেরা নয়া চাঁদ
দেখবে সকল দেশের লোকদের উপর রোযা
ফরজ হয়ে পড়ে (উৎসঃ মুঘনী পৃঃ ৭৯/
আররদুন নাদী শরহ কাফীল মরতাদী পৃঃ
১৬১/ জাদুল মুসতাকনে পৃঃ ৭৮ /আস-
সালসাবীল ১ম খন্ড পৃঃ২০২ / উমদাতুল
ফিকহ- পৃঃ৪৯)
২. চাই সে দেশ কাছে হোক বা দূরে হোক
(উৎস: উদমাতুল ফিকহ- পৃঃ ৪৯ / মুযনী পৃঃ
৭৯)
৩. চাই চাঁদ উদয়ের স্থান ও কাল ভিন্নই
হোক। (উৎসঃ উমদাতুল ফিকহে পৃঃ ৪৯)
সুতরাং হাম্বলী মাযহাবের চূড়ান্ত
সিদ্ধান্ত হলোঃ নতুন চাঁদ উদয় প্রমানিত
হয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্রে চাঁদ উদয়ের খবর
দূরবর্তী কোন দেশে পৌছে তাহলে সে
দেশের মুসলিমদের চাঁদের সাথে
সংশ্লিষ্ট ধর্মীয় উৎসব সমুহ পালন করতে
হবে ।
.
শাফেয়ী মাযহাবঃ -যদি চাঁদ কোন এক
দেশে দেখা যায় অথচ অন্য দেশে দেখা
গেল না, তাহলে দেশ দুটি কাছাকাছি হয়
তাহলে উভয় দেশ এক দেশের মতো গন্য
হবে ।
.
আর দূরবর্তী হয় তাহলে দুটি মত রয়েছে ।
তার মধ্যে শুদ্ধতর মত হলো এক্ষেত্রে অন্য
দেশের লোকদের প্রতি এর হুকুম বর্তাবে
না (উৎসঃ রওদাতুত্তালেবীন ২য় খন্ড পৃঃ
৩৪৮/ মাতনুল মিনহাজ মা’মুযনিল মুহতাজ
১ম খন্ড পৃঃ ৪২২। আল-মুহাজ্জাব ১ম খন্ড
পৃঃ ১৭৯ শরহমুসলিম (লিন্-নব্বী) ৭ম খন্ড,
১৯৭ পৃঃ। এহইয়াউ উলুমিদ্দীন ১ম খন্ড পৃঃ
২৩২)
.
সুতরাং পৃথিবীর যে কোন স্থানে যে
কোন ভাবে চাঁদ দেখা প্রমানিত হলে
সারা বিশ্বে মুসলিমদের উপর ইসলামের
বিধি-বিধান পালন করা এবং হিজরী সন
গণনা করা সম্পর্কে একমাত্র ইমাম
শাফেয়ী (রহঃ) ছাড়া বাকী সব ইমাম
ঐক্যমত পোষন করেছেন । কিন্তু
পরবর্তীতে শাফেরী মাযহাবের
মুজতাহিদরা (গবেষক) এ নিয়ে গবেষণা
করে বিভিন্ন ধরনের মত পোষন করেছেন ।
শাফেয়ী মাযহাবে দ্বিমত থাকায়
এবং বাকী তিন মাযহাব ঐক্যমত পোষন
করায় পৃথিবীর যে কোন স্থানে যে
কোন ভাবে চাঁদ দেখা প্রমানিত হলে
যারা বিশ্বে মুসলিমদের উপর
ইসলামের বিধি-বিধান পালন করা এবং
হিজরী সন গণনা করা অবশ্য করণীয়
(ওয়াজিব) ।
একই দিনে বাংলাদেশে যে দিন শুক্রবার ঐদিন সৌদিতেও শুক্রবার। একই দিনে জুমআ পালন হয়। শুক্রবার তো সাপ্তাহিক ঈদ তবে ঈদ-উল-ফিতর কেন পালন করা যাবে না।। পাকিস্তান আমলে পাকিস্তানের লাহোরে চাঁদ দেখে বাংলাদেশে ঈদ পালিত হয়েছে।
কিয়ামত বাংলাদেশে একদিন পরে হবে 😮
ইনশাআল্লাহ🎉 বাংলাদেশের সবাই ভালো হয়ে যাবে যখন শুনবে সৌদি আরবে কিয়ামত চলছে😊
ভাই নিশ্চিত করে বলা যায়না এক দিন পর হবে। কারণ বিশ্বে ১০ মুহাররাম শুক্রবার হলেও বাংলাদেশে ১০ মুহাররাম শনিবার হবে
ভাই জাইনামাজের দাম বেরে যাবে😂
কিয়ামতে দিন, আল্লাহ সব গ্রহ নখত্র ভেঙ্গে আবার নতুন এটা গ্লাক্সি করবেন, সেখানে কোন দেশে সুর্য উদিত হওয়ার ৪-৫ ঘন্টার অন্য দেশে উদিত হবে না। জি ভাই, আপনি একদিনে ঈদ করতে চাচ্ছেন, কিন্তু আল্লাহ প্রাকৃতিক ভাবে এ অপশন রাখেন নি, যেমন আপিনি সৌদী আরবে যখন ইফতারি হয়, তখন করেন, আমাদের যখন এশার নামাযের সময়, সৌদিতে তখন আছরের নামাযের সময়। তাহলে রোজা বছরে একবার আসে, এটা ফরজ অপরদিকে নামায তো দিনে পাঁচবার পড়তে হয়। সেখানে আপনি কি এক সময় করার ক্ষমতা রাখেন। তাহলে কেন এসব, একটু জ্ঞানবুদ্ধি কাজে লাগালেই তো হয়। অহংকার মহা পাপ, যারা এটা বলে ফেলছে তারা মনে মনে বুঝে তার পরেও অহংকারের ফলে, তা স্বীকার করে না।
হূজর ঈদের দিনকি রুজা রাখা জায়
না,হারাম
কস্নিন কালেও সম্ভব নয় একই দিনে ঈদ পালন করা কারন তোমার দেশে যখন দিন আমেরিকা তখন রাত
শায়েখ আপনাকে সম্মান করতাম কিন্তু আপনি এত মূর্খ জানতাম না।
বাংলাদেশের কউমি তাবলিক সহ তারা সবাই শনিবারে জম্মার নামাজ পরবেন
এই ভাইরাল, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
দিন আর তারিখ সম্পর্কে ধারনা রাখেন আগে
তাহলে আমি বলতে চাই কেয়ামত কি সৌদি আরব একদিন আগে হবে আর আমাদের দেশে একদিন পরে হবে
They are Kind of a I'llminded people's
অনি বলেছেন ঈদ একদিন না করে পরের দিন করেন কিন্তু অনি বলেন নি যে নাবি কারীম (সা:)বলছেন ঈদ এর দিন রোজা রাখা হারাম 😢যদি সেদিন ঈদ হয়েই থাকে তাহলে আমরা রোজা রেখে গুনাহ করব,,, হারাম কজা করব,,,?
Amaro ai question.
এই ভাইরাল ব্যক্তি, যে যুক্তিতে উম্মাকে ভাগ করছেন আর বলছেন একই দিনে করলে উম্মা ভাগ হবে রুচির দুভিক্ষ না হলে কেউ তার পাদে পা দেবেনা । সবসময় হাইব্রিড, ৫স্টার ও ধনীক মর্ডান শ্রেনীর আনুকুল্য পেতে ব্যকুল । চাঁদ দেখলেও কি তার কথামতে বেশীর ভাগ মানুষকে রব মানতে হবে ??? কিংবা বেশীরভাগ মানুষ কি করে বিথানের মালিক হয় ???
দশজন যেখানে আল্লাহ সেখানে।
তাই সবাই ভুল করবে না।
@@mdabusayed200 eta bul kotah .....
শবে কদর কয়টা যদি বলতেন
আপনার মাথায় সমস্যা আছে😊😊
শায়খ ঈদের দিনে যে রোজা রাখছেন?
ফজরের নামাজ আপনারা সৌদির সময়ের সাথে কি পড়েন ।সৌদি যখন আছরের নামাজ পড়ে তখন আমরা এশার নামাজ পড়ি কেন ? কেন আমরা তারা যে ওয়াক্ত নামাজ যে সময়ে পড়ে সে ওয়াক্ত নামাজ সে সময়ে পড়ি না । পার্থক্য কেন থাকে বলবেন কি ?
Huzur, it is unfortunate You have lack of knowledge in this subject. You are dividing the Ummah. Most of the Muslims, Out of 57 Muslim countries in the world 56 Muslim countries do it on the same 24 hours day. This is the verdict by all the four Mazahib and the Imams. Please don’t spread misinformation.
Let us celebrate it on the same date.
তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখবে এবং চাঁদ দেখে ঈদ করবে। নবীজী (সাঃ) তোমরা বলতে এখানে কাদেরকে বলেছেন। সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহকে নাকি একেক দেশের মুসলিমদের কে বুঝানো হয়েছে। আশা করছি হুজুর কথাটা ক্লিয়ার করলে আমরা উপকৃত হবো।আগে সমস্ত পৃথিবীটা ছিল এক দেশ। মানুষই ভিন্ন ভিন্ন দেশের সৃষ্টি করেছেন।
@@hazarakhatun7184
Sister Huzur misinterpreted Quran and Hadith.
Hadith never said Chad, rather it said Hilal, means New Moon......
১০।বাংলাদেশে মধ্যপ্রাচ্যের একদিন
পরে রোজা ঈদ করলে এই অবস্হা হয়:
বাংলাদেশ থেকে কেউ রোযা শুরু করে
রমযান মাসের যে কোন দিন মধ্যপ্রাচ্যে
গিয়ে সেখানে ঈদ করলে তার রোযা ২৮
বা ২৯ টি হয়, আবার মধ্যপ্রাচ্য থেকে
কেউ রোযা শুরু করে রমযান মাসের যে
কোন দিন বাংলাদেশে এসে এখানে ঈদ
করলে তার রোযা ৩০ বা ৩১ টি হয়। অথচ
২৮ বা ৩১ রোজার বিধান ইসলামে নাই।
হাদীস শরীফে বলা হয়েছে আরবী মাস
২৯-এর কম হবেনা এবং ৩০-এর বেশী
হবেনা। এক্ষেত্রে সমাধান কি?? দলিল
সহ জানতে চাই।
.
১১। অনেকেই বলেন নামাজের ওয়াক্ত
মধ্যপ্রাচ্যে ও বাংলাদেশে এক নয়
তাহলে শবে কদর এক বারে/রাতে হবে
কিভাবে। তাদেরকে বলি, নামাজের
ওয়াক্ত এবং সেহরি ইফতার হয় সূর্য
অনুযায়ী কিন্তু যে কোন আরবী মাস শুরু
হয় চাঁদ অনুযায়ী। সূর্য ও চাঁদের হিসাব
আলাদা। নামাজের ওয়াক্ত এবং সেহরি
ইফতার কি চাঁদ অনুযায়ী হয়? আরবী মাস
কি সূর্য অনুযায়ী হয়?
.
১২। সময়ের পার্থক্য বজায় রেখে যদি
সারা পৃথিবীতে জুম্মা একই দিনে/বারে
(শুক্রবার)পড়া যায় তবে সময়ের পার্থক্য
বজায় রেখে সারা পৃথিবীতে ঈদের
নামাজ কেন একই দিনে/বারে পড়া যাবে
না?
৬।যদি বলেন, ঢাকার সাথে মধ্যপ্রাচ্যের
দূরত্ব, ঢাকার সাথে চট্টগাম বা পঞ্চগড
বা সিলেট বা সাতক্ষীরার দূরত্বের
চেয়ে বেশি, তাহলে দূরত্ব কতদূর হলে
রোজা বা ঈদ একই দিনে/বারে করা
যাবে, তা দলিল সহ স্পষ্ট করে বলবেন
কি??
.
৭।যদি বলেন, ঢাকার সাথে মধ্যপ্রাচ্যের
সময়ের পার্থক্য, ঢাকার সাথে চট্টগাম
বা পঞ্চগড বা সিলেট বা সাতক্ষীরার
সময়ের পার্থক্যের চেয়ে বেশি, তাহলে
সময়ের পার্থক্য কতদূর হলে রোজা বা ঈদ
একই দিনে/বারে করা যাবে, তা দলিল সহ
স্পষ্ট করে বলবেন কি??
.
৮। কেন মুসলিম বিশ্বে একই বারে/রাতে
শবে কদর পালিত হয়না? শবে কদরের রাত
কি একটা নাকি দুইটা? ৩০ পারা কুরআন
একত্রে যে রাতে নাযিল হয়েছিল সেটাই
কদরের রাত। ৩০ পারা কুরআন কি
মধ্যপ্রাচ্যে এক রাতে আর
বাংলাদেশে তার পরের রাতে অর্থাৎ
দুই রাতে নাযিল হয়েছে?
.
৯। রাসূল (স) এর হাদিস দ্বারা প্রমানিত,
কিয়ামত ১০ ই মুহাররম শুক্রবারে হবে।
বাংলাদেশের সরকারী গণনা অনুযায়ী,
মধ্যপ্রাচ্যে যদি শুক্রবারে ১০ ই মুহাররম
হয় তবে বাংলাদেশে সেদিন ৯ ই মুহাররম
শুক্রবার। আবার যদি বাংলাদেশে
শুক্রবারে ১০ ই মুহাররম হয় তবে
মধ্যপ্রাচ্যে সেদিন ১১ ই মুহাররম
শুক্রবার। কিয়ামত মধ্যপ্রাচ্যের ১০ ই
মুহাররম শুক্রবারে হলে বাংলাদেশে
সেদিন ৯ ই মুহাররম থাকার কারনে
কিয়ামত হবেনা। আর বাংলাদেশের ১০ ই
মুহাররম শুক্রবারে কিয়ামত হলে
মধ্যপ্রাচ্যে ১১ ই মুহাররম থাকার কারনে
কিয়ামত হবেনা। তাহলে কিয়ামত কোন
দেশের ১০ ই মুহাররম শুক্রবার অনুযায়ী
হবে? বাংলাদেশে কিয়ামত কি
মধ্যপ্রাচ্যের একদিন পরে হবে আর
আমরা কি তা টি.ভি তে দেখব?
Same question for me????????
আমাদের বাংলাদেশে এসে সৌদির মানুসদের ইসলাম সিখা উচিত কি মনে হয়
৩। আপনাদের বক্তব্য অনুযায়ী "সারা
বিশ্বের সাথে একই সময়ে আমরা ইফতার,
সেহরী ও নামাজ আদায় করি না"। এই
জন্য আপনারা সারা বিশ্বের সাথে একই
বারে/দিনে ঈদ পালন করতে চান না।
তাহলে আপনাদের নিকট আমাদের প্রশ্ন,
ঢাকার মানুষের সাথে চট্টগ্রামের মানুষ
একই সময়ে ইফতার, সেহরী ও নামাজ
আদায় করে না। তবে কেন রোজা ও ঈদ
একই বারে/দিনে পালন করেন?
.
৪। সূর্যের সময়ের হিসেবে উল্লেখিত দুই
শহর অর্থ্যাৎ ঢাকা ও চট্টগ্রাম এর সময়ের
পার্থক্য বজায় রেখে যদি আপনারা একই
বারে/দিনে রোজা ও ঈদ পালন করতে
পারেন। তবে কেন সারা বিশ্বের সাথে
সূর্যের সময়ের পার্থক্য বজায় রেখে একই
দিনে/বারে রোজা ও ঈদ পালন করতে
পারেন না?
.
৫।চট্টগ্রামে বা পঞ্চগডে বা সিলেটে
বা সাতক্ষীরায় চাঁদ দেখা গেলে এবং
ঢাকায় চাঁদ না দেখা গেলে, ঢাকায় চাঁদ
না দেখেও ঐসব এলাকার চাঁদ দেখার
সংবাদ শুনে ঐসব এলাকার সাথে একই
বারে রোযা বা ঈদ করছেন, তাহলে
মধ্যপ্রাচ্যে চাঁদ দেখা গেলে এবং
ঢাকায় চাঁদ না দেখা গেলে,
মধ্যপ্রাচ্যের চাঁদ দেখার সংবাদ শুনে
ঢাকায় একই বারে রোযা বা ঈদ কেন
করতে পারছেন না???
ঈদ না হয় 2 দিন পরে করলাম'' তাই বলে 2 দিনের চাঁদ দেখে রোজা রাখব ??
না কখনোই না।ভাই ইসলাম নিয়ে উল্টাপাল্টা ভাববেন না।ধরুন আজকে মক্কায় ঈদ।কারণ তারা আমাদের চেয়ে তারা একদিন আগে চাঁদ দেখছে।তাই তারা পরের দিন ঈদ করে।এই ঈদ পালন তাদের জন্য শুরু হয়েছে।বাট আপনার জন্য হয়নি।কারণ আপনার সীমানায় চাঁদ তখনো উদিত হয়নি।সেটা ভৌগোলিক কারণে।তাই আপনি রোজা রাখলে গুনাহ হবে না ইনংশাআল্লহ।ধরুন সৌদিতে যখন সূর্যের হিসাবে মাগরিব বাংলাদেশের হিসাবে তখন কিন্তু কেবল আসর শুরু।এখন আপনি যদি আসর পড়েন তাহলে কি গুনাহ হবে?কথা হচ্ছে আপনার সময় অনুযায়ী আপনি নামাজ পড়েছেন।রবের কাছে সৌদির লোকের জন্য যখন মাগরিব ফরজ হয়েছে তেমনি বাংলাদেশের মুসলিমদের জন্য আসর ফরজ হয়েছে।তিনি বুঝে না এমন কোন কিছু কি নাই?
Quran sunna Karo bapdadar sompotti na jar jemon iche tenon Kore manbe ...
কি একটা কিচ্ছা কইলেন, ঠিক বুঝলাম না,😅 মদ খেয়ে কে কার পিছনে নামাজ পড়ে? 🙄
তাহলে তো একই সময় নামাজও পড়তে হবে।
Ka bolsa japan thaka din shoro hoi.
Jodi SudiArab thaka din shoro hoi tahola to aki din hoy.
Asola Allah ja janan amra ta jani na .
জনাব আপনার মতামতে তো ধর্ম চলে না। ধর্ম চলে ১টি বিধান অনুযায়ী আর তা হলো আল কুরআন। আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে কি বলেছেন একটু দেখুন -
পবিত্র কুরআনের সূরা তাওবার ৩৬ নং আয়াতে বলা হয়েছে- “নিশ্চয় আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাস ১২টি, আসমানগুলো ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে । তার মধ্যে চারটি সম্মানিত । এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান । সূতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না”
সূরা ইউনুসের ৫ম আয়াতে বলা হয়েছে- “তিনি (আল্লাহ), যিনি সূর্যকে দীপ্তিমান এবং চন্দ্রকে আলোকময় বানিয়েছেন এবং ওর (গতির) জন্য মঞ্জিলসমূহ নির্ধারণ করেছেন যাতে তোমরা বছরসমূহের সংখ্যা হিসাব জানতে পার
পৃথিবীতে দিন বলতে (রাত্র+দিবা অথবা রাত্র+রাত্র) সময় ২৪ ঘন্টাকে বুঝানো হয় । কোন জনগোষ্ঠীর দিন শুরু হয় রাত্র ১২ টা হতে পরবর্তী রাত্র ১২ টা পর্যন্ত । তাদের মাস ফেব্রুয়ারী ব্যতিত সকল মাস ৩০ বা ৩১ দিনে, ১২ মাসে এক বছর এবং বছর ৩৬৫ বা ৩৬৬ দিনে হয় ।
বিশ্বের সকল মুসলিম উম্মার দিন শুরু হয় সূর্যাস্ত হতে পরবর্তী সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত । মাস ২৯ বা ৩০ দিনে, ১২ মাসে এক বছর এবং বছরের দিন নির্দিষ্ট নয় (কারন চাঁদের উদয় অস্তের উপর আরবী মাস নির্ভরশীল)
সূর্য পূর্ব দিকে উদিত হয় । সমগ্র বিশ্বে (সকল ধর্মে) সময় নির্ধারিত হয় সূর্যের সাথে সম্পর্ক করে । তাই পৃথিবীর পূর্ব হতে ক্রমান্বয়ে পশ্চিম দিকে সূর্যদ্বয় এবং সূর্যাস্তের সময়ের পার্থক্য দেখা যায় সর্বোচ্চ ১২ ঘন্টা ।
অতএব মুসলিমদের জন্য কোন দেশে রাত্র (দিন শুরু) আবার কোন দেশে দিবা (দিনের অর্ধাংশ) অর্থাৎ একই দিন ।
আল্লাহর বলে দেওয়া নিয়ম মেনে দেখা যায় আমরা বিশ্বের সকল মুসলিমরা একই দিনে সূর্যের সাথে সম্পর্ক করে (শরিয়া অনুযায়ী) ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সালাত (নামায) আদায় করি ।
এছাড়া কিছু কিছু এলাকাতে (মেরু এলাকাতে) ৬ মাস দিন এবং ৬ মাস রাত হয় । নরওয়েতে কখনই রাত বা সন্ধ্যা হয়না এবং ইউরোপের কয়েয়কটি দেশে কখনও কখনও দিন ২৩ ঘন্টা পর্যন্ত দীর্ঘায়িত হয়ে থাকে।
তাদের বলা হয়েছে- পার্শ্ববর্তী দেশের সময়ের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে দিনের বেলায় সেহেরি খাবে, দিনের বেলায় ইফতার করবে । আবার যখন ৬ মাস রাত্রি তখন রাতে সেহেরি খাবে আবার রাতেই ইফতার করবে । নামাজ আদায়ের জন্যও একই নির্দেশ ।
চাঁদের উদয়ের উপর নির্ভরশীল ইবাদত
রমযান মাস, যাতে কুরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের জন্য হিদায়াতস্বরূপ এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে মাসটিতে উপস্থিত হবে, সে যেন তাতে সিয়াম পালন করে। আর যে অসুস্থ হবে অথবা সফরে থাকবে তবে অন্যান্য দিবসে সংখ্যা পূরণ করে নেবে। আল্লাহ তোমাদের সহজ চান এবং কঠিন চান না। আর যাতে তোমরা সংখ্যা পূরণ কর এবং তিনি তোমাদেরকে যে হিদায়াত দিয়েছেন, তার জন্য আল্লাহর বড়ত্ব ঘোষণা কর এবং যাতে তোমরা শোকর কর। - আল বাকারা আয়াত ১৮৫
পৃথিবীর সকল জীবিত লোকই এ মাস পাবে । তথাপী উক্ত আয়াতে সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে মাসটিতে উপস্থিত হবে, সে যেন তাতে সিয়াম পালন করে। এর ব্যাখ্যায় যারা চাঁদের উদয়স্থলের বিভিন্নতা গ্রহন করে নিজ নিজ দেশে চাঁদ দেখে সিয়াম (রোজা) রাখতে হবে তা বলা হয়নি মুলত বলা হয়েছে পৃথিবীর যে প্রান্তে রামাযানের চাঁদ দেখা যবে তোমাদের সেই দিন থেকে সিয়াম শুরু করার কথা বলা হয়েছে। আয়াতে অসুস্থ, মুসাফির ব্যক্তির কথাও আছে । অর্থাৎ দেশের সকলে মাস পেয়ে রোজা রাখলেও অসুস্থ, মুসাফির অন্য মাসে সুস্থ, মুক্বীম অবস্থায় রোজা রাখতে পারবে। অর্থাৎ সামগ্রীকভাবে বলা যারা এ মাসে রোজা রাখতে পারবে তারা এ মাস পেল আর যারা রোজা রাখতে পারল না তারা এ মাস পেল না [ অসুস্থ, মুসাফির, নামে মুসলমান (ইচ্ছাকৃত ভাবে সিয়াম পালন করে না) ও ভিন্ন ধর্মাবলী অন্যান্যরা।
ইসলামে মাসের শুরুর তারিখ নির্ধারিত হয় নতুন চাঁদের উদয়ের উপর নির্ভর করে ।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন-
তারা তোমাকে নতুন চাঁদসমূহ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, ‘তা মানুষের ও হজ্জের জন্য সময় নির্ধারক’। আর ভালো কাজ এটা নয় যে, তোমরা পেছন দিক দিয়ে গৃহে প্রবেশ করবে। কিন্তু ভাল কাজ হল, যে তাকওয়া অবলম্বন করে। আর তোমরা গৃহসমূহে তার দরজা দিয়ে প্রবেশ কর এবং আল্লাহকে ভয় কর, যাতে তোমরা সফল হও। সুর বাকার, আয়াত : ১৮৯
উত্তর টা সঠিকভাবে পাইলাম না বুঝলাম না তার বয়ানঅনেক ভালো লাগে কিন্তু এই বিষয়টা কেমন ঘোলা রয়ে গেল
সুধু যুক্তি দিয়ে ইসলাম বুঝতে চায়েন না।
কিয়ামত কি একই দিনে হবে?
কেন আপনি কি জানেন না । এটা কি মজা করে প্রশ্ন করলেন নাকি?
আপনি সঠিক উত্তর জানেননা বলবেন না।
ভুল বুঝান কেনো?
চাদের ওয়াজ করতে যেয়ে অককের ওয়াজ করলেন কেন?
যুক্তিটা মানতে পারলাম না শায়েখ।🙂
কেউ বলে 29 টা হবে এটা কি ঠিক মনের কথা বলে
হানাফী মাজহাবের প্রসিদ্ধ কিতাব ফাতওয়া-ই আলমগীরির সিদ্ধান্ত হলো :
ولا عبرة لاختلاف المطالع في ظاهر الرواية كذا في فتاوى قاضي خان . وعليه فتوى الفقيه ابي الليث وبه يفتي شمس الأئمة الحلواني قال لو رأى اهل المغرب هلال رمضان يجب الصوم على اهل المشرق كذا في الخلاصة
অর্থাৎ: ফিক্বহের প্রতিষ্ঠিত বর্ণনা অনুযায়ী চাঁদ উদয়ের বিভিন্নতা গ্রহণীয় নয়। ক্বাযী খানের ফাতওয়া-ও অনুরুপ। ফক্বিহ আবুল লাইসও এমনটাই বলেছেন। শামসুল আ-ইম্মা হালওয়ানী সিদ্ধান্ত দিয়েছেন যে, যদি পশ্চাত্যবাসী রামদ্বানের চাঁদ দেখে তবে প্রাচ্যবাসিদের জন্য সাওম ওয়াজিব হবে। এমনটাই আছে খোলাছা নামক কিতাবে।
(ফাতওয়া-ই আলমগীরি , খন্ড-৫ , পৃষ্ঠা -২১৬)
আচ্চা উস্তাদ তাহলে লাইলাতুলকদর তো
আমাদের বাংলাদেশে ৫ রাত জাগে তো
🤲🤲🤲🤲👳♂️👳♀️👳♂️👳♀️🧕🧕🧕🧕👼👼
Tahole saudi arabe saheri somoy Bangladeshe dine oi somoy theke sahri kore roja rakha soro korenna keno? Jara saudi sathe mil rekhe eid koren
Dear Brother seheri iftari Surjo dekhe but romjan hoilo chad dekhe
Ayate to nijer desh boleni.
Apnara keno nijer desh kotha ta bosiye fhelsen? Nobijiki sudhu nijer desher loker jonno doya korechen? Naki somgro basair jonno? Keyamote ki omok desher manus tomok desher manus bole dakbe? Allah ai bisso ta baniyechen amra vibokto kore bose achi ata ki amader dos na? Akas to akta naki amar desher ak akas onno desher aro onno rokom akas ache? Akas ak chad ak tahole amra ato vibokti ki vbe korte pari?
আপনি কি উত্তর দিলেন
Matha muta tokai hujur...