আল্লাহ তা'আলা কেন নূরের তৈরী ফেরেশতাকে রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেননি আল্লাহ তা'আলা আরও ইরশাদ করেনঃ "বল, ফেরেশতারা যদি পৃথিবীতে নিশ্চিন্তে চলাচল করত তবে অবশ্যই আমি আকাশ থেকে তাদের নিকট একজন ফেরেশতাকেই রাসূল হিসেবে অবতীর্ণ করতাম।" (১৭-সূরা বনী ইসরাইলঃ ৯৫) আল্লাহ তা'আলা যদি নূরের তৈরী ফেরেশতাকেও রাসূল হিসেব পাঠাতেন তবুও কিছু লোক বিভ্রান্তির মধ্যে থেকে যেত। আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেনঃ "এবং যদি আমি তাকে ফেরেশতা বানাতাম তাহলে অবশ্যই তাকে মানুষ হিসেবে বানাতাম এবং তাদেরকে অবশ্যই সেরূপ বিভ্রমে ফেলতাম যেরূপ বিভ্রমে (এখন) তারা রয়েছে।" (৬-আল আন'আমঃ ৯) রাসূল সা. যে নূরের তৈরী ফেরেশতা নন তা কুরআনে সরাসরি উল্লেখ রয়েছে। আল্লাহ তা'আলা রাসূল সা. কে উদ্দেশ্য করে বলেনঃ "... এবং আমি গায়েব বা অদৃশ্যও জানি না এবং আমি তোমাদেরকে বলি না যে, নিশ্চয় আমি ফেরেশতা, আমি কেবল তা-ই অনুসরণ করি যা আমার প্রতি ওহী করা হয়" (৬-সূরা আল আন'আমঃ ৫০)
আমাদের রাসূল সা. ও "বাশার" বা মটির তৈরী মানুষ ছিলেন। বিষয়টি কুরআনে কারীমের বহু আয়াত থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত। সূরা কাহফে আল্লাহ তা'আলা রাসূল সা. কে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ করেনঃ "বল, 'আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ, আমার প্রতি ওহী করা হয় যে, তোমাদের ইলাহ্ কেবল এক ইলাহ্। সূতরাং যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের সাক্ষাৎ আশা করে, সে যেন সৎকাজ করে ও তার প্রতিপালকের ইবাদতে কাউকে শরীক না করে।" (১৮-সূরা আল্ কাহাফঃ ১১০) আল্লাহ তা'আলা আরো বলেনঃ "বল, 'আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার প্রতি ওহী করা হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবল এক ইলাহ..." (৪১-সূরা হা-মীম-আস-সাজদাঃ ৬) অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেনঃ "বল, পবিত্র আমার প্রতিপালক! আমি কি একজন মানুষ ও একজন মানুষ ছাড়া অন্য কিছূ?" বলুন আমি আমার প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করছি। একজন মানব, একজন রাসূল বৈ আমি কে? (১৭-সূরা বনী ইসরাইল: ৯৩) আল্লাহ তা'আলা আরো বলেনঃ "অবশ্যই আল্লাহ মু'মিনদের প্রতি অনুগ্রহ করেছেন যখন তিনি তাদের নিজেদের মধ্য হতে (অর্থাৎ মানুষের মধ্য হতে) তাদের নিকট একজন রাসূল প্রেরণ করেছেন..."(৩-সূরা আলে ইমরানঃ ১৬৪) তিনি আরো বলেনঃ "অবশ্যই তোমাদের নিজেদের মধ্য থেকে (অর্থাৎ মানুষের মধ্য হতে) তোমাদের নিকট এসেছে একজন রাসূল। তোমরা যা কিছুতে কষ্ট পাও তা তার কাছে কঠিন (দুঃসহ), (তিনি) তোমাদের বিষয়ে উদ্বিগ্ন, এবং মু'মিনদের প্রতি স্নেহশীল ও দয়ালু।" (৯-সূরা তাওবা: ১২৮) তিনি আরো বলেনঃ "মানুষের জন্য কি এটা আশ্চর্যের বিষয় যে, আমি তাদেরই একজনের কাছে (অর্থাৎ মানুষের কাছে) ওহী (নাযিল) করেছি এই মর্মে যে, তুমি মানুষকে সতর্ক কর এবং যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ দাও যে, তাদের জন্য তাদের প্রতিপালকের কাছে রয়েছে উঁচু মর্যাদা? কাফিররা বলে, নিশ্চয় এই ব্যক্তি অবশ্যই এক সুষ্পষ্ট জাদুকর।" (১০-সূরা ইউনুস: ২) আল্লাহ আরো বলেনঃ "যেমন আমি তোমাদের মধ্যে তোমাদের মধ্য থেকেই (অর্থাৎ মানুষের মধ্য থেকেই) একজন রাসূল প্রেরণ করেছি, যে তোমাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ পাঠ করে ও তোমাদেরকে পরিশুদ্ধ করে এবং তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয়, এবং তোমাদেরকে এমন কিছু শিক্ষা দেয় যা তোমরা জানতে না।" (২-সূরা বাকারা ১৫১) হযরত ইবরাহীম ও ইসমাঈল আ. কাবা ঘরের ভিত্তি উত্তোলন করে দু'আ করেছিলেন তাদের বংশ থেকে একজন রাসূল প্রেরণ করার জন্যঃ "হে আমাদের প্রতিপালক! এবং তাদের মধ্য থেকে তাদের কাছে একজন রাসূল পাঠান যিনি তাদের নিকট আপনার আয়াতসমূহ পাঠ করবেন, তাদরেকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দিবেন এবং তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন।" (২-সূরা বাক্বারা-১২৯) আল্লাহ আরো বলেনঃ "তাদেরই একজনকে তাদের মধ্যে রসুল হিসেবে প্রেরণ করেছিলাম এই বলে যে, তোমরা আল্লাহর বন্দেগী কর" (মু’মিনুন-৩২)
সকল নবী-রাসূল সা. "বাশার" বা মটির তৈরী মানুষ ছিলেনঃ আল্লাহ তা'আলা রাসূল সা. কে উদ্দেশ্য করে বলেনঃ "আর তোমার পূর্বে আমি মানুষকেই (রাসূল হিসেবে) প্রেরণ করেছিলাম, জনপদবাসীর মধ্য হতে যাদেরকে আমি ওহী করেছিলাম..." (১২-সূরা ইউসুফঃ ১০৯) আল্লাহ তা'আলা আরও বলেনঃ “আর তোমার পূর্বে আমি যে রাসূলদেরকে প্রেরণ করেছি নিশ্চয় তারা অবশ্যই খাবার খেত ও হাটে-বাজারে চলাফেরা করত।" (২৫-সূরা ফুরকানঃ ২০)। আল্লাহ তা'আলা আরও বলেনঃ “আর তোমার পূর্বে আমি মানুষকেই (রাসূল হিসেবে) প্রেরণ করেছিলাম, যাদের প্রতি আমি ওহী করেছিলাম, সূতরাং তোমরা যদি না জান তাহলে যিকিরধারীদেরকে (কিতাবধারীদেরকে) জিজ্ঞাসা কর।" (২১-সূরা আম্বিয়াঃ ০৭)। আল্লাহ আরো বলেনঃ "তাদের রাসূলরা (অর্থাৎ নূহ, আদ ও ছামুদ জাতির রাসূলরা) তাদেরকে বলেছিল, 'আমরা তোমাদের মত মানুষ ছাড়া আর কিছু নই, কিন্তু আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা করেন তার উপর অনুগ্রহ করেন।" (১৪-সূরা ইবরাহীমঃ১১)
আলহামদুলিল্লাহ রাসুল সাঃ নুরের তেরি
মাটির তৈরি
আমাদের নবিজি নুরের সৃষ্টি। সুবহানআল্লাহ।
মাটির তৈরি
সূবহানাল্লাহ আল্লাহু আকবার, মারহাবা আদম আঃ যখন মাটি, তখন রাসূল পাক সাঃ নূর-ওয়ালা
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই ভিডিওটি শেয়ার করুন
আলহামদুলিল্লাহ আমি নুর নবীর উম্মত।
❤❤❤❤❤, খুব সুন্দর আলোচনা
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই
মাশাল্লাহ্ ❤❤❤❤
নবী নূরের তৈরি ❤❤❤
Amar nobi Nur ❤❤❤
নূর মোহাম্মদ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই ভিডিওটি শেয়ার করুন
মাশাআল্লাহ
মাশাল্লাহ হুজুর ঠিক কইছেন ❤❤❤
kemne
ফরিদী জিন্দাবাদ
Ami to kisuy bujina amader nobi matir toiri abar kew bole priyo nobijir nurer toiri ❤❤❤
নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নূরের তৈরি,, আলহামদুলিল্লাহ
নাউযুুবিললাহ সহিহ হাদিস দেন
সুবহানআল্লাহ
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই ভিডিওটি শেয়ার করুন
Allah Hu Akbar
সূরা আল কাহফ, আয়াত নংঃ ১১০
قُلْ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ یُوْحٰۤى اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰهُكُمْ اِلٰهٌ وَّاحِدٌۚ-فَمَنْ كَانَ یَرْجُوْا لِقَآءَ رَبِّهٖ فَلْیَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَّ لَا یُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهٖۤ اَحَدًا۠ ﴿١١٠﴾
উচ্চারণঃ কুল ইন্নামাআনা-বাশারুম মিছলুকুম ইউহাইলাইইয়া আন্নামাইলা-হুকুম ইলা-হুওঁ ওয়া-হিদুন ফামান কা-না ইয়ারজূলিকাআ রাব্বিহী ফালইয়া‘মাল ‘আমালান সালিহাওঁ ওয়ালা-ইউশরিক বি‘ইবা-দাতি রাব্বিহীআহাদা-।
অনুবাদঃ বল, আমি তো তোমাদের মত একজন মানুষই, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহ্ একমাত্র ইলাহ্। সুতরাং যে তাহার প্রতিপালকের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে ও তাহার প্রতিপালকের ইবাদতে কাহাকেও শরীক না করে।'
আল্লাহ যেন আপনাকে হেদায়াত দান করে ভুল প্রচার করার থেকে
Nur❤❤❤❤❤❤🇯🇴🇸🇦🇱🇾🇸🇦🇯🇴🇯🇴🇯🇴🇸🇦🇱🇾🇸🇦🇯🇴🇸🇦🇱🇾🇱🇾🤲🤲
Nur
রাসুল(সা.) মাটির তৈরি।
আল্লাহ তা'আলা কেন নূরের তৈরী ফেরেশতাকে রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেননি
আল্লাহ তা'আলা আরও ইরশাদ করেনঃ "বল, ফেরেশতারা যদি পৃথিবীতে নিশ্চিন্তে চলাচল করত তবে অবশ্যই আমি আকাশ থেকে তাদের নিকট একজন ফেরেশতাকেই রাসূল হিসেবে অবতীর্ণ করতাম।" (১৭-সূরা বনী ইসরাইলঃ ৯৫)
আল্লাহ তা'আলা যদি নূরের তৈরী ফেরেশতাকেও রাসূল হিসেব পাঠাতেন তবুও কিছু লোক বিভ্রান্তির মধ্যে থেকে যেত। আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেনঃ "এবং যদি আমি তাকে ফেরেশতা বানাতাম তাহলে অবশ্যই তাকে মানুষ হিসেবে বানাতাম এবং তাদেরকে অবশ্যই সেরূপ বিভ্রমে ফেলতাম যেরূপ বিভ্রমে (এখন) তারা রয়েছে।" (৬-আল আন'আমঃ ৯)
রাসূল সা. যে নূরের তৈরী ফেরেশতা নন তা কুরআনে সরাসরি উল্লেখ রয়েছে। আল্লাহ তা'আলা রাসূল সা. কে উদ্দেশ্য করে বলেনঃ
"... এবং আমি গায়েব বা অদৃশ্যও জানি না এবং আমি তোমাদেরকে বলি না যে, নিশ্চয় আমি ফেরেশতা, আমি কেবল তা-ই অনুসরণ করি যা আমার প্রতি ওহী করা হয়" (৬-সূরা আল আন'আমঃ ৫০)
আমাদের রাসূল সা. ও "বাশার" বা মটির তৈরী মানুষ ছিলেন।
বিষয়টি কুরআনে কারীমের বহু আয়াত থেকে অকাট্যভাবে প্রমাণিত। সূরা কাহফে আল্লাহ তা'আলা রাসূল সা. কে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ করেনঃ "বল, 'আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ, আমার প্রতি ওহী করা হয় যে, তোমাদের ইলাহ্ কেবল এক ইলাহ্। সূতরাং যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের সাক্ষাৎ আশা করে, সে যেন সৎকাজ করে ও তার প্রতিপালকের ইবাদতে কাউকে শরীক না করে।" (১৮-সূরা আল্ কাহাফঃ ১১০)
আল্লাহ তা'আলা আরো বলেনঃ "বল, 'আমি কেবল তোমাদের মত একজন মানুষ। আমার প্রতি ওহী করা হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবল এক ইলাহ..." (৪১-সূরা হা-মীম-আস-সাজদাঃ ৬)
অন্যত্র মহান আল্লাহ বলেনঃ "বল, পবিত্র আমার প্রতিপালক! আমি কি একজন মানুষ ও একজন মানুষ ছাড়া অন্য কিছূ?" বলুন আমি আমার প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করছি। একজন মানব, একজন রাসূল বৈ আমি কে? (১৭-সূরা বনী ইসরাইল: ৯৩)
আল্লাহ তা'আলা আরো বলেনঃ "অবশ্যই আল্লাহ মু'মিনদের প্রতি অনুগ্রহ করেছেন যখন তিনি তাদের নিজেদের মধ্য হতে (অর্থাৎ মানুষের মধ্য হতে) তাদের নিকট একজন রাসূল প্রেরণ করেছেন..."(৩-সূরা আলে ইমরানঃ ১৬৪)
তিনি আরো বলেনঃ "অবশ্যই তোমাদের নিজেদের মধ্য থেকে (অর্থাৎ মানুষের মধ্য হতে) তোমাদের নিকট এসেছে একজন রাসূল। তোমরা যা কিছুতে কষ্ট পাও তা তার কাছে কঠিন (দুঃসহ), (তিনি) তোমাদের বিষয়ে উদ্বিগ্ন, এবং মু'মিনদের প্রতি স্নেহশীল ও দয়ালু।" (৯-সূরা তাওবা: ১২৮)
তিনি আরো বলেনঃ "মানুষের জন্য কি এটা আশ্চর্যের বিষয় যে, আমি তাদেরই একজনের কাছে (অর্থাৎ মানুষের কাছে) ওহী (নাযিল) করেছি এই মর্মে যে, তুমি মানুষকে সতর্ক কর এবং যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ দাও যে, তাদের জন্য তাদের প্রতিপালকের কাছে রয়েছে উঁচু মর্যাদা? কাফিররা বলে, নিশ্চয় এই ব্যক্তি অবশ্যই এক সুষ্পষ্ট জাদুকর।" (১০-সূরা ইউনুস: ২)
আল্লাহ আরো বলেনঃ "যেমন আমি তোমাদের মধ্যে তোমাদের মধ্য থেকেই (অর্থাৎ মানুষের মধ্য থেকেই) একজন রাসূল প্রেরণ করেছি, যে তোমাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ পাঠ করে ও তোমাদেরকে পরিশুদ্ধ করে এবং তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয়, এবং তোমাদেরকে এমন কিছু শিক্ষা দেয় যা তোমরা জানতে না।" (২-সূরা বাকারা ১৫১)
হযরত ইবরাহীম ও ইসমাঈল আ. কাবা ঘরের ভিত্তি উত্তোলন করে দু'আ করেছিলেন তাদের বংশ থেকে একজন রাসূল প্রেরণ করার জন্যঃ "হে আমাদের প্রতিপালক! এবং তাদের মধ্য থেকে তাদের কাছে একজন রাসূল পাঠান যিনি তাদের নিকট আপনার আয়াতসমূহ পাঠ করবেন, তাদরেকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দিবেন এবং তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন।" (২-সূরা বাক্বারা-১২৯)
আল্লাহ আরো বলেনঃ "তাদেরই একজনকে তাদের মধ্যে রসুল হিসেবে প্রেরণ করেছিলাম এই বলে যে, তোমরা আল্লাহর বন্দেগী কর" (মু’মিনুন-৩২)
হাদিস নং টা দিয়েন দ্বীনি ভাই সঠিকটা যানতে চাই
Nobi Matir Toyri Na Zanle Crome Zaw
সকল নবী-রাসূল সা. "বাশার" বা মটির তৈরী মানুষ ছিলেনঃ
আল্লাহ তা'আলা রাসূল সা. কে উদ্দেশ্য করে বলেনঃ "আর তোমার পূর্বে আমি মানুষকেই (রাসূল হিসেবে) প্রেরণ করেছিলাম, জনপদবাসীর মধ্য হতে যাদেরকে আমি ওহী করেছিলাম..." (১২-সূরা ইউসুফঃ ১০৯)
আল্লাহ তা'আলা আরও বলেনঃ “আর তোমার পূর্বে আমি যে রাসূলদেরকে প্রেরণ করেছি নিশ্চয় তারা অবশ্যই খাবার খেত ও হাটে-বাজারে চলাফেরা করত।" (২৫-সূরা ফুরকানঃ ২০)।
আল্লাহ তা'আলা আরও বলেনঃ “আর তোমার পূর্বে আমি মানুষকেই (রাসূল হিসেবে) প্রেরণ করেছিলাম, যাদের প্রতি আমি ওহী করেছিলাম, সূতরাং তোমরা যদি না জান তাহলে যিকিরধারীদেরকে (কিতাবধারীদেরকে) জিজ্ঞাসা কর।" (২১-সূরা আম্বিয়াঃ ০৭)।
আল্লাহ আরো বলেনঃ "তাদের রাসূলরা (অর্থাৎ নূহ, আদ ও ছামুদ জাতির রাসূলরা) তাদেরকে বলেছিল, 'আমরা তোমাদের মত মানুষ ছাড়া আর কিছু নই, কিন্তু আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা করেন তার উপর অনুগ্রহ করেন।" (১৪-সূরা ইবরাহীমঃ১১)
All are photons.
কত নাম্বার হাদিস 😁😁😁
হুজুর আমাদের রসুলল্লাহ’র কে কবরের মাটি চাপ দিয়েছে কিনা।
কখনোই না,,,, আমার নবী শ্রেষ্ট নবী❤❤
তোমার কি মনে হয়
হাকিকত আর মারেফাত কি এক