@@mdmafujur8347 ঠিক বলেছেন কারন এর আগে জিনি খতিব ছিলেন উনি ও একি দলের এখন উনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন আর ইনি খতিব হয়েছেন । বাংলাদেশে যত বড় বড় কওমি মাদরাসা আছে একটু শরজমিনে ঘুরে ও প্রাইভেট লি অডিট করে দেখলে বুঝবেন ওনারা কত ভালো মানুষ ।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। ওনেক বর কিন্তু গিবত করে
@findfinestinnovationfordev2425 Tara ki Kore deakhen nai RUclips ea jan deakhen gia soato soato moshid banai pani tea bhasai dei hi du Der moatoh Aber soto soto moshid banai ghoer pothea garitea tuila ghorai islamik nashid gula kea DJ banai toaroal banai lafa lagi lafi Korea Aber majar pujari Kara janen nah oi Saad ponthi Ra tailea aisoab korlea Muslim are Hindu majea parthoakoh ki royloh ai Saad ponthi manea Sunni Der Bangladesh ea sorai tea parlea modi success karon toakhon Bangladesh India hahter golam hoia jaiboh Aber etea Muslim Ra koakhonoh India season kortea parboh na tai ai doal ta kea banaisea Hindu lok Jini Muslim besh ea Saad porichoy asea Khali tai na oi Saad Der 14gusti Saad kea boycott korsea manea soamporkoh sinnoh korsea bhujen
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। ওনারা কি তাদের সুন্নাহতে দায়াত দিসে না তাদের সুন্নাহ কাওকে অনুসরন করতে দেখছেন। আপনার শায়খত গিবত করছেন।
ওলামা দের জোড় হলে তো শুধু ওলামা রাই থাকা উচিত সাধারন রা কি করবে ওখানে। ব্যাখ্যা ঃ১. ছাত্র সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?উত্তরঃছাত্ররা। ২.শিক্ষক সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়? উত্তরঃশিক্ষক গন ৩.ইঞ্জিনিয়ার আর ডাক্তার দের সংগঠন এও শুধু ইঞ্জিনিয়ার কিংবা ডাক্তার রাই থাকবে। বুঝা যায় যে সংগঠন এর যেই নাম তাতে সেই ধরনের মানুষ ই থাকেন, তবে ওলামা দের তবলীগ এ মেম্বার হিসাবে কারা থাকবে আপনারা মাথা খাটিয়ে বলুন তো? উত্তরঃশুধু ওলামা রাই থাকা উচিত কিনা,নাম এর প্রচার বিবেচনায়?? সুতরাং যারা মিথ্যে কে অস্ত্র বানায় তাদের হাশরের ময়দানের কথা মাথায় নেয়া উচিত। আল্লাহ সহিহ বুঝার তৈফিক দান করুক।আমীন
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। ভাগ্যবান কারন আমরা একজন গিবত কারি পাইছি।
কেন যারা নিজামুদ্দিন এর মারকাজ এর গাইড লাইনে তাবলীগ করে তারা কি মাওলানা সাদ সাহেবের ইবাদাত করে না আল্লাহর ইবাদত করে? তারা আল্লাহর রাস্তায় গিয়ে কি মাওলানা সাদ সাহেবের আলোচনা করে নাকি আল্লাহ আল্লাহর রসূল এর আলোচনা করে? চামরার এক মুখ দিয়ে যা খুশি তাই বলা সহজ কিন্তু কেয়ামতের দিন এর ওজন নেয়া অনেক কঠিন হয়ে যাবে।@@salmanchowdhury010
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। গিবতকারি শয়খ।
ওলামা দের জোড় হলে তো শুধু ওলামা রাই থাকা উচিত সাধারন রা কি করবে ওখানে। ব্যাখ্যা ঃ১. ছাত্র সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?উত্তরঃছাত্ররা। ২.শিক্ষক সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়? উত্তরঃশিক্ষক গন ৩.ইঞ্জিনিয়ার আর ডাক্তার দের সংগঠন এও শুধু ইঞ্জিনিয়ার কিংবা ডাক্তার রাই থাকবে। বুঝা যায় যে সংগঠন এর যেই নাম তাতে সেই ধরনের মানুষ ই থাকেন, তবে ওলামা দের তবলীগ এ মেম্বার হিসাবে কারা থাকবে আপনারা মাথা খাটিয়ে বলুন তো? উত্তরঃশুধু ওলামা রাই থাকা উচিত কিনা,নাম এর প্রচার বিবেচনায়?? সুতরাং যারা মিথ্যে কে অস্ত্র বানায় তাদের হাশরের ময়দানের কথা মাথায় নেয়া উচিত। আল্লাহ সহিহ বুঝার তৈফিক দান করুক।আমীন
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। হায়াত কি আরো গিবত করার জন্য চাচ্ছেন।
সম্মানিত হক্কানি আলেমকে অসংখ্য ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহ খাইরান। এই জামানার উম্মতেরা কী নবি রাসূলদের চেয়ে বেশি ইমানদার বা বেশি বোঝে ? কখনও নয়। কোনো উম্মতের নবি রাসূলদের সমালোচনা করার অধিকার নেই। যে নবি রাসূলদের ভুল ধরে তাঁর আকিদা বিশুদ্ধ নয়। আল্লাহ সকল জিন ও ইনসানকে হেদায়েত দান করুন। আমিন।আমিন।আমিন।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
এসব সমাবেশ দিয়ে কিচ্ছু হবে না ছয়টা বছর তোমরা সরকারের সহায়তা নিয়ে গাদ্দারি করেছো। ১। কোন বার ই আমরা প্রথমে এস্তেমা পাইনি। ২।পুরো টঙ্গীর মাঠ সারাবছর তোমাদের দখলে। ৩।আমাদের সারা বাংলাদেশে মেহনতের সাথী বিশী থাকা সত্বেও কাকরাইল তোমাদের জন্য 28 দিন আমাদের জন্য 14 দিন। ৪।সারা দুনিয়া থেকে তোমাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের মুরুব্বিরা ইস্তেমায় শিরকত করে অথচ আমাদের মুরুব্বীকে তোমরা আসতে দাও না। এসব বৈষম্যের দুর হবে ইনশাআল্লাহ ! সমতা রক্ষার পরে বোঝা যাবে কে হক কে বাতিল।
যারাই সা,দ সাব কে অপদস্ত করেছে তাদের আল্লাহ ই এই দুনিয়াতে অপদস্ত করেছেন। মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কয়েক বছরের ব্যবধানে তার থেকে জঘন্য অপবাদ এর সম্মুখীন তারা হয়েছে। তার পরও এদের আক্কেল হয় না।এখনো সাদ নামের এলার্জিতে ভুগতেছে।
সবচেয়ে ভালো হয় মাওলানা সাদ সাহেব কে এদেশে আসতে দেওয়া। তার বয়ান সরাসরি শুনে ও যাচাই করে বিচার করেন। ভুল থাকল শুধরিয়ে দেন। এভাবে বল্লে উম্মতের মাঝে ফাটল সৃষ্টি হবে।
সাদ সাহেবের এতো শক্তি, তাকে এতো ভয়, সে আসলে মাদ্রাসা, মওলানাদের অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।😇আমি যুবায়ের গ্রুপ ছিলাম এখোন থেকে ভাবছি সাদ সাহেবের গ্রুপে গিয়ে দেখা দরকার
pH pi pi যুগে যুগে যত নবী এসেছেন এক নবী অপর নবীর সাথে কোন সংঘটিত ছিল না যে সমস্ত আলেম-ওলামারা তাদের মধ্যে মতভেদ সংঘর্ষ আছে এরা সকলে অমুসলিম কোরআন দ্বারা প্রমাণিত
শিক্ষিত ব্যক্তিদের একটি বড় ধরনের ভুল কি জানেন, শিক্ষিতরা মনে করে আমি সঠিক আছি। তা যাচার বাঁচার করার চেষ্টা করে না। আমাদের উলামায়ে হযরত দের একই অবস্থা। তারা নিজেদেরকে সঠিক মনে করে। আদত তারা কি সঠিক আছে। তা যাচাই করার প্রয়োজন মনে করে না। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন সঠিক বুঝ দান করুন।
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররম এর খতিব অনেক বড় আলেম,কিন্তুু ওনার খুতবা বা আলোচনা সিলেক্ট সময় উপযোগিতা প্রশ্ন বোধক, ওনি তাবলীগের দুটি গ্রুপের একটি গ্রুপের পক্ষ নিয়ে সাদ সাহেবের সমালোচনা করছেন, এটি জাতীয় বক্তব্য হতে পারেনা, আমাদের একজন সাহসী ইমাম দরকার ছিল।
ওলামা দের জোড় হলে তো শুধু ওলামা রাই থাকা উচিত সাধারন রা কি করবে ওখানে। ব্যাখ্যা ঃ১. ছাত্র সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?উত্তরঃছাত্ররা। ২.শিক্ষক সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়? উত্তরঃশিক্ষক গন ৩.ইঞ্জিনিয়ার আর ডাক্তার দের সংগঠন এও শুধু ইঞ্জিনিয়ার কিংবা ডাক্তার রাই থাকবে। বুঝা যায় যে সংগঠন এর যেই নাম তাতে সেই ধরনের মানুষ ই থাকেন, তবে ওলামা দের তবলীগ এ মেম্বার হিসাবে কারা থাকবে আপনারা মাথা খাটিয়ে বলুন তো? উত্তরঃশুধু ওলামা রাই থাকা উচিত কিনা,নাম এর প্রচার বিবেচনায়?? সুতরাং যারা মিথ্যে কে অস্ত্র বানায় তাদের হাশরের ময়দানের কথা মাথায় নেয়া উচিত। আল্লাহ সহিহ বুঝার তৈফিক দান করুক।আমীন
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে।
যার ভলো লাগেনা না, তার সব কথার ভিতরই ভুল ধরা যায়। নবীরা যা করেছে, আল্লাহ যা বলেছেন তা দ্বারা উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর সেটা আলোচনা করা যদি ভুল হয়, এটা চুলকানি ছাড়া কিছুই নয়।
উনার চেয়ে অনেক বড় বড় আলেম মাওলানা সাদ সাহেব কে অনুসরণ করতেছে । যেমন মুফতিয়ে আজম জনাব ইযহারুল ইসলাম চৌধুরী । আল্লামা তাকী উসমানী বলেছেন তাবলীগের দুই পক্ষই হকের উপর আছে ।
হক বুঝলে তো আর বাতিল হইতানা বাবুরা। সময় আছে তওবা করে ফিরে আসো সাদিয়ানীরা। তোমাদের মাঝে নামধারী আহলে হাদিসের নমুনা আছে মিলিয়ে নিও। সকল বাতিল আলেম বিদ্বেষী। হায় আফসোস!!!
খতিব সাহেব আপনি জাতীয় মসজিদে আছেন। দয়াকরে জাতীয় মসজিদের খতীব হয়ে দলীয় বক্তব্য দিবেন না। আপনার ব্যাক্তিগত মত থাকতেই পারে কাউকে দোষারুপ করা সমীচীন নয়। অনুরোধ থাকলো সাদ সাহেব কোরআন এবং সুন্নাহ বিরোধী কি কাজ করেছেন তার দালিলীক প্রমানসহ বিবৃত করারজন্য। আল্লাহ আমাদের সকল মমিন ভাই বোন কে তার হেদায়েত নসিব করুন।
মানুষের নামের বিকৃত করা এটা কোন হাদিসে আছে ? সাদ ইবনে আবি ওয়াককাস রা: এক জন আসারেমোববাশেরাত সাহাবীর নাম ছিলো আপনারা কি ঐ সাহাবীর নামের বিকৃত করছেন না ?
আপনার মতে সা'আদ সাহেব নবী রাসুলদের নিয়ে যেই সমালোচনা করেছে পরোক্ষভাবে সেটা ঠিক আছে, তাহলে মওদুদির কি দোষ? সে তো সাহাবা বিদ্বেষী ছিল দেখে আমরা তাকে পরিত্যাগ করেছি, আর সাদ সাহেব তো মওদুদির উপর আর এক ডিগ্রি বাড়িয়ে দিয়েছে নবী রাসুলদের সমালোচনা করে, তাহলে তাদের অবস্থান মুওদুদি ফেৎনা থেকেও কত ভয়ংকর!
মালেক সাব বয়ানের মধ্যেও একবার উপলব্ধি করেছেন যে তিনি যেই বয়ানটি উপস্থাপন করেছেন তা হক কথা। সুতরাং তাই তার চিন্তার ভিতর আল্লাহ জড়তা দিয়ে দিয়েছেন। এটাই আল্লহর হকের প্রভাব।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি। শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম। উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন। আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
এত বড় মাপের হুজুর জাতীয় মসজিদের খতিব হিসেবে পাওয়া আমাদের ভাগ্য ব্যাপার।
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুন
@@mdmafujur8347 ঠিক বলেছেন কারন এর আগে জিনি খতিব ছিলেন উনি ও একি দলের এখন উনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন আর ইনি খতিব হয়েছেন । বাংলাদেশে যত বড় বড় কওমি মাদরাসা আছে একটু শরজমিনে ঘুরে ও প্রাইভেট লি অডিট করে দেখলে বুঝবেন ওনারা কত ভালো মানুষ ।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। ওনেক বর কিন্তু গিবত করে
সাদ পন্থীদেরকে আল্লাহতালা হেদায়েত দান করেন।
@findfinestinnovationfordev2425 কোনটা মিথ্যা অপবাদ?
ভারতে দেখেন মাওলানা সাদের কত অনুসারী। তার মানে সবাই বাজে অবস্থায় আছে
false speech
@findfinestinnovationfordev2425 Tara ki Kore deakhen nai RUclips ea jan deakhen gia soato soato moshid banai pani tea bhasai dei hi du Der moatoh Aber soto soto moshid banai ghoer pothea garitea tuila ghorai islamik nashid gula kea DJ banai toaroal banai lafa lagi lafi Korea Aber majar pujari Kara janen nah oi Saad ponthi Ra tailea aisoab korlea Muslim are Hindu majea parthoakoh ki royloh ai Saad ponthi manea Sunni Der Bangladesh ea sorai tea parlea modi success karon toakhon Bangladesh India hahter golam hoia jaiboh Aber etea Muslim Ra koakhonoh India season kortea parboh na tai ai doal ta kea banaisea Hindu lok Jini Muslim besh ea Saad porichoy asea Khali tai na oi Saad Der 14gusti Saad kea boycott korsea manea soamporkoh sinnoh korsea bhujen
@@shamimmahmud283duniadar alem ra ja bolse aj kal
বায়তুল মোকাররমের খতিব সাহেব কে বেশ চমকপ্রদ । এটা খুব ভালো লাগলো যে তিনি এই বিতর্ক কেন হয়েছে তা বিস্তারিত ভাবে জানানোর চেষ্টা করেছেন ।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে।
সাদ সাহেবের কোন ভূল উনি তুলে ধরতে পারেন নাই। যা বলেছেন তা মগজ খাটিয়ে দেখেন ভূল আছে কি না।
সাদ সাহেদ এবং জুবায়ের কেন অনু সারান করবো। আমরা সুধু আমদের নবি এবং আল্লাহ কে অনুসারান করবো
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। ওনারা কি তাদের সুন্নাহতে দায়াত দিসে না তাদের সুন্নাহ কাওকে অনুসরন করতে দেখছেন। আপনার শায়খত গিবত করছেন।
কোথায় পাবেন?
আলহামদুলিল্লাহ ভাগ্যবান আমরা যে জাতীয় মসজিদে এরকম একজন খতিব কে পেয়েছি
ওলামা দের জোড় হলে তো শুধু ওলামা রাই থাকা উচিত সাধারন রা কি করবে ওখানে।
ব্যাখ্যা ঃ১. ছাত্র সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?উত্তরঃছাত্ররা।
২.শিক্ষক সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?
উত্তরঃশিক্ষক গন
৩.ইঞ্জিনিয়ার আর ডাক্তার দের সংগঠন এও শুধু ইঞ্জিনিয়ার কিংবা ডাক্তার রাই থাকবে।
বুঝা যায় যে সংগঠন এর যেই নাম তাতে সেই ধরনের মানুষ ই থাকেন,
তবে ওলামা দের তবলীগ এ মেম্বার হিসাবে কারা থাকবে আপনারা মাথা খাটিয়ে বলুন তো?
উত্তরঃশুধু ওলামা রাই থাকা উচিত কিনা,নাম এর প্রচার বিবেচনায়??
সুতরাং যারা মিথ্যে কে অস্ত্র বানায় তাদের হাশরের ময়দানের কথা মাথায় নেয়া উচিত।
আল্লাহ সহিহ বুঝার তৈফিক দান করুক।আমীন
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। ভাগ্যবান কারন আমরা একজন গিবত কারি পাইছি।
৫ নভেম্বর মহা সমাবেশ সফল হোক
আল্লাহ সাদ পন্থীদের হেদায়েত দান করুন আমিন।
নিজের হেদায়েতের দোয়া করি ভাই
তোহ আপনি নিজেরটা করেন😂@@sazzadkhan995
@@sazzadkhan995 ভাই ব্যক্তি পূজা বাদ দেন
কেন যারা নিজামুদ্দিন এর মারকাজ এর গাইড লাইনে তাবলীগ করে তারা কি মাওলানা সাদ সাহেবের ইবাদাত করে না আল্লাহর ইবাদত করে? তারা আল্লাহর রাস্তায় গিয়ে কি মাওলানা সাদ সাহেবের আলোচনা করে নাকি আল্লাহ আল্লাহর রসূল এর আলোচনা করে? চামরার এক মুখ দিয়ে যা খুশি তাই বলা সহজ কিন্তু কেয়ামতের দিন এর ওজন নেয়া অনেক কঠিন হয়ে যাবে।@@salmanchowdhury010
সাদ পন্থী সঠিক আছে,জুবায়ের সাহেব সঠিক নাই
আল্লাহপাক আপনাকে আল্লাহকে ভয় করার তৌফিক দান করুন যেভাবে ভয়করা উচিত।আপনি সত্যি-মিথ্যে মিসিয়ে বলবেন না।
কারে কি বলতেছ ভাই
@@MDZIHADALZABIR এটা ঈমানের পরীক্ষা। এখনো ফিরে আসেন
কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী না চললে সব জায়গা এরকম সমস্যা সৃষ্টি হতেই থাকবে।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে।
আল্লাহ আমাদের এই প্রিয় শায়েখ কে আপনি নেক হায়াত দান করুন আমিন।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। গিবতকারি শয়খ।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর অলোচনা
আল্লাহতালা উভয় পক্ষকে হেদায়েত দান করুন
যার ভিতরে প্রতি হিংসা কাজ করবে সে কখনো প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না
কে হিংসা করলো
ইয়া আল্লাহ মাওলানা সাদ সাহেব দামাত বারকাতুহু সঠিক পথে পরিচালিত করুন এবং তাকে সঠিক পথে এবং আলেমদের সাথে এক হওয়ার তৌফিক দান করুন।
ওলামা দের জোড় হলে তো শুধু ওলামা রাই থাকা উচিত সাধারন রা কি করবে ওখানে।
ব্যাখ্যা ঃ১. ছাত্র সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?উত্তরঃছাত্ররা।
২.শিক্ষক সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?
উত্তরঃশিক্ষক গন
৩.ইঞ্জিনিয়ার আর ডাক্তার দের সংগঠন এও শুধু ইঞ্জিনিয়ার কিংবা ডাক্তার রাই থাকবে।
বুঝা যায় যে সংগঠন এর যেই নাম তাতে সেই ধরনের মানুষ ই থাকেন,
তবে ওলামা দের তবলীগ এ মেম্বার হিসাবে কারা থাকবে আপনারা মাথা খাটিয়ে বলুন তো?
উত্তরঃশুধু ওলামা রাই থাকা উচিত কিনা,নাম এর প্রচার বিবেচনায়??
সুতরাং যারা মিথ্যে কে অস্ত্র বানায় তাদের হাশরের ময়দানের কথা মাথায় নেয়া উচিত।
আল্লাহ সহিহ বুঝার তৈফিক দান করুক।আমীন
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি
Ahmen
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে। হায়াত কি আরো গিবত করার জন্য চাচ্ছেন।
শুনেছিলাম মাওলানা সাদ সাহেবের অনেক বক্তব্য বিকৃত করে প্রচার করা হয়েছে!
Ki bikreto korsay Apne janayn . R apner pic er sathay kuttar pic kayno sayta ahgay bolun
সম্মানিত হক্কানি আলেমকে অসংখ্য ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহ খাইরান।
এই জামানার উম্মতেরা কী নবি রাসূলদের চেয়ে বেশি ইমানদার বা বেশি বোঝে ? কখনও নয়। কোনো উম্মতের নবি রাসূলদের সমালোচনা করার অধিকার নেই। যে নবি রাসূলদের ভুল ধরে তাঁর আকিদা বিশুদ্ধ নয়।
আল্লাহ সকল জিন ও ইনসানকে হেদায়েত দান করুন। আমিন।আমিন।আমিন।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
নবী,রাসুল এমনকি সাহাবাদের সমালোচনা করার এখতিয়ার দুনিয়ায় কারো নেই।
এটা মাথায় রেখে সবাই কে দ্বীন সম্পর্কে আলোচনা করতে হবে।
ইন্না মাশা-আল্লাহ, অসম্ভব সুন্দর আলোচনা।
চমৎকার আলোচনা শায়খকে যেন আল্লাহ ইলম আলম ও হায়াতের মধ্যে বরকত দান করেন।
সা'আদ ও তার পন্থিদেরকে যেন আল্লাহ হেদায়াত দান করেন
Alhamdulliah. We are proud to have such a good scholar. May Allah bless him him
সা'য়াদ পন্থীদের সকলকে আল্লাহ তায়ালা হেদায়েত দান করুন। আমীন
"আমার কাগজটা দেন" ওনি এই ভাবে না বলে বরং কত নমনীয় ভাবে বললেন❤
"আমার কাগজটা দিলে ভাল হয়"
❤🎉❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ এই বয়ান টা সাদ পন্তে জন্য কেননা তাদের ভুল বুঝতে পারে আল্লাহ যেন সঠিক পথে আপনার তৌফিক দান করে
৫ই নভেম্বরের মহা সমাবেশ সফল হোক
আমিন
এসব সমাবেশ দিয়ে কিচ্ছু হবে না ছয়টা বছর তোমরা সরকারের সহায়তা নিয়ে গাদ্দারি করেছো।
১। কোন বার ই আমরা প্রথমে এস্তেমা পাইনি।
২।পুরো টঙ্গীর মাঠ সারাবছর তোমাদের দখলে।
৩।আমাদের সারা বাংলাদেশে মেহনতের সাথী বিশী থাকা সত্বেও কাকরাইল তোমাদের জন্য 28 দিন আমাদের জন্য 14 দিন।
৪।সারা দুনিয়া থেকে তোমাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের মুরুব্বিরা ইস্তেমায় শিরকত করে অথচ আমাদের মুরুব্বীকে তোমরা আসতে দাও না।
এসব বৈষম্যের দুর হবে ইনশাআল্লাহ ! সমতা রক্ষার পরে বোঝা যাবে কে হক কে বাতিল।
যাঁরা সা'য়াদ সাহেবের ভক্ত তাদের জন্য আমরা সবাই দোয়া করবো ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ যেন তাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুনআমিন
আমিন
যেই অনুসরণ করুক এটাই স্পষ্ট হলো যে সুলাইমান আলাই সালাম এর শানে বেয়াদবি করেছেন আর বেয়াদব কখনো সঠিক পথে থাকে না বেয়াদবকে শয়তানও ঘৃণা করে
আমিন
আমিন
Amin
সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا
আল্লাহ তা'আলা যুবায়ের পন্থীদেরকে হেদায়েত দান করুন আমীন
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤❤❤❤আমার প্রাণপ্রিয় হুজুর ❤❤
আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন।
যারাই সা,দ সাব কে অপদস্ত করেছে তাদের আল্লাহ ই এই দুনিয়াতে অপদস্ত করেছেন। মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কয়েক বছরের ব্যবধানে তার থেকে জঘন্য অপবাদ এর সম্মুখীন তারা হয়েছে। তার পরও এদের আক্কেল হয় না।এখনো সাদ নামের এলার্জিতে ভুগতেছে।
আল্লাহ আপনার হায়াতের ভিতর বরকত দান করুন , সাদ সাহেবকে আল্লাহ সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন, সাদপন্থীদের আল্লাহ হেদায়েত দান করুন ।।।
সবচেয়ে ভালো হয় মাওলানা সাদ সাহেব কে এদেশে আসতে দেওয়া। তার বয়ান সরাসরি শুনে ও যাচাই করে বিচার করেন। ভুল থাকল শুধরিয়ে দেন। এভাবে বল্লে উম্মতের মাঝে ফাটল সৃষ্টি হবে।
Kon daysay thakayn Apne ki janayn bolun
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন এবং মুসলমানদের সকল ফেৎনা থেকে বাচিয়ে এক আর নেক করুন এবং ইহুদিদের চক্রান্ত থেকে বাচার তৌফিক দান করুন।
সাদ সাহেবের এতো শক্তি, তাকে এতো ভয়, সে আসলে মাদ্রাসা, মওলানাদের অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।😇আমি যুবায়ের গ্রুপ ছিলাম এখোন থেকে ভাবছি সাদ সাহেবের গ্রুপে গিয়ে দেখা দরকার
Allah Huzur ke Saad Shaheber moto Ruhani ilm Dan koren ebong ei bivedke nishpotti korey jor mil poyda korey ek hoye kaj korar toufiq nasib koren
pH pi pi যুগে যুগে যত নবী এসেছেন এক নবী অপর নবীর সাথে কোন সংঘটিত ছিল না যে সমস্ত আলেম-ওলামারা তাদের মধ্যে মতভেদ সংঘর্ষ আছে এরা সকলে অমুসলিম কোরআন দ্বারা প্রমাণিত
Apnar ganer onek ovab ase allah apnake hedaet Dan korun
শিক্ষিত ব্যক্তিদের একটি বড় ধরনের ভুল কি জানেন, শিক্ষিতরা মনে করে আমি সঠিক আছি। তা যাচার বাঁচার করার চেষ্টা করে না। আমাদের উলামায়ে হযরত দের একই অবস্থা। তারা নিজেদেরকে সঠিক মনে করে। আদত তারা কি সঠিক আছে। তা যাচাই করার প্রয়োজন মনে করে না। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন সঠিক বুঝ দান করুন।
Jachai k korbay Apne . Apne ki bojatay chassayn esposto bolun
@@EsratJamil uni tw sposto korei shob bollen... Apni jodi bujhte okkhom hoye thaken thle allah apnk shothik bujh daan koruk.... Ameen... 😢
Ameen
নিজেকে অনেক বড় মাপের পন্ডিত মনে করেন
আল্লাহ হেদায়াত দান করুন সাদ পন্থীদের আমিন, আল্লাহ আমাকেও হেদায়েত দান করুন
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন
হুজুর আপনার কাছে একটা অনুরোধ আপনি পুরো বয়ানটা শুনে তারপরে আপনি বলেন বললে ভালো হয় আল্লাহতালা হেদায়েতের মালিক
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররম এর খতিব অনেক বড় আলেম,কিন্তুু ওনার খুতবা বা আলোচনা সিলেক্ট সময় উপযোগিতা প্রশ্ন বোধক, ওনি তাবলীগের দুটি গ্রুপের একটি গ্রুপের পক্ষ নিয়ে সাদ সাহেবের সমালোচনা করছেন, এটি জাতীয় বক্তব্য হতে পারেনা, আমাদের একজন সাহসী ইমাম দরকার ছিল।
জাতীয় ইমামের দায়িত্বও অনেক বড়। যেটা স্পষ্ট ভুল, সেটা না বলা মহত্ত্বের কিছু না, বরং চুপ থাকাটা দায়িত্বহীনতা।
এত পারেন যখন,সাদ সাহেবকে এনে সবাই মিলে তাকে জিজ্ঞেস করেন,আপনি কেন এইরকম কথা বলেন,পিছনে কথা বলে উম্মতকে উস্কাই দিচ্ছেন।
আল্লাহ তাআলা যেন যারা সাদ সাহেবের অনুসারী তাদের কে সঠিক বুঝ দান করেন
সাদ বাহিনীকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন
ওলামা দের জোড় হলে তো শুধু ওলামা রাই থাকা উচিত সাধারন রা কি করবে ওখানে।
ব্যাখ্যা ঃ১. ছাত্র সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?উত্তরঃছাত্ররা।
২.শিক্ষক সংগঠন এর মেম্বার কারা হয়?
উত্তরঃশিক্ষক গন
৩.ইঞ্জিনিয়ার আর ডাক্তার দের সংগঠন এও শুধু ইঞ্জিনিয়ার কিংবা ডাক্তার রাই থাকবে।
বুঝা যায় যে সংগঠন এর যেই নাম তাতে সেই ধরনের মানুষ ই থাকেন,
তবে ওলামা দের তবলীগ এ মেম্বার হিসাবে কারা থাকবে আপনারা মাথা খাটিয়ে বলুন তো?
উত্তরঃশুধু ওলামা রাই থাকা উচিত কিনা,নাম এর প্রচার বিবেচনায়??
সুতরাং যারা মিথ্যে কে অস্ত্র বানায় তাদের হাশরের ময়দানের কথা মাথায় নেয়া উচিত।
আল্লাহ সহিহ বুঝার তৈফিক দান করুক।আমীন
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
@findfinestinnovationfordev2425 sotto ki Apne bolu suntay chai
হুজুর একদম সত্যিও সুন্দর কথা বলেছেন
দ্বীনের মধ্যে নতুন কোন সিস্টেম চালু করাই বিদাআত। আল্লাহ সবাইকে বিদাআত থেকে হেফাজত করুন... আমীন
সাদ সাহেবের সমালোচনার যোগ্যতা সবাই রাখে না.....
Saad maha choor.
Choorerai Sader gulami kare......
কিন্তু নবীদের সমালোচনার যোগ্যতা সাদ সাহেব রাখেন তাই না?
Why who is sad ...
সাদ সাহেব যে আলোচনাগুলো করছেন এগুলো তো তাফসীরের কিতাব থেকেই করছেন, তাহলে আগে তাফসির কারক দেরকে ভুল প্রমাণ করেন@@waliulahad5966
হুম টিক বলছেনaliulahad5966
বিশ্ব মুসলিম উম্মার এক হওয়ার স্বার্থে আপনার বয়ান আশা করি
আপানাদের চোখে সাড়া জিবন ভুল ধরা পরবে,এই ভুলের জন্য কি মালেক সাহেব হুজুর সাদ সাহেব কে জিজ্ঞেস করছিলো,না করলে কেন করে নাই।
আল্লাহ সাদপনথীদের হেদায়েত করুন
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
old boyan. new boyan e uni Saad sahab r birodhita na korar jonno bolechen
@@anamulhaque4661
Nice, please share the link. It should be spread to everyone.
আল্লাহ তায়ালা আপনার কাছে মুসলমানদের শান্তি কামনা করি।
সাদ সাহেব কে পরিত্যাগ করা প্রয়োজন। আল্লাহ পাক তাকে হিদায়ত করূন
রাইট
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
নিজেরা গুমরাহে্র মধ্যে থেকে অন্যদের পথভ্রষ্ট মনে করা ঠিক নয়।
Apne ki sothik pothay asen bolun biri khan r dare rakhayn na
Apni thik kon pothe achen bhebe dekhben...apnar kothar bhongimatei bojha jacche apni poth vroshto....allah shobaike hidayet dik..ameen..!.@@EsratJamil
সিরাত অনুযায়ী কাজ হলে তো ঠিকই আছে।
গীবতখোর হুজুরের নিয়োগের নিন্দা জানাই
সাদ সাহেব কে অনুসরণ করা যাবে না।
😂😂😂😂😂
সাদ সাহেব সহ তার অনুসারীদের আল্লাহ হেদায়েত দান করুন এবং গোমরাহি থেকে ফিরে আসার তৌফিক দান করুন আমিন
চামড়ার মুখ দিয়ে যাকে তাকে গুমরা বলা থেকে বিরত থাকুন আর নাহয় যাদের গুমরা বলতেছেন তারা যদি গুমরাহ না হয় এই গুমরাহী আপনারদের দিকে ফিরে আসবে।
You are Right ❤❤❤❤❤
মুফতি মালেক সাহেব মাওলানা সাদ সাহেবের সঠিক তরজমা করেন নি। উর্দু তো আমরাও বুঝি উনি যেভাবে মাওলানা সাদ সাহেবের বক্তব্য কে বিকৃত করতেছেন, মাওলানা সাদ সাহেব সেরকম ভাবে বলেননি।
@@khasroobhuiyan4531 উনি সঠিক তরজমা করেছেন আপনি বুঝেন না
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
@@MohammadAli-vz7ueallah apnake dedayat dik
@@ushatalib9046 আপনি কি বুঝলেন যে নিজের জন্য হেদায়েত কামনা করলেন না। নিজের বিষয়ে কি জান্নাতের সুসংবাদ পেয়ে গেছেন।?
😂😂হাহাহা
সাদ সাহেবকে আল্লাহ সহী হেদায়েত দান করুন
সাদ সাহেবের সমালোচনার যোগ্যতা যদি সবাই না রাখেন, তাহলে কি সাদ সাহেব নবী ( আ:) দের সমালোচনার যোগ্যতা রাখেন ?
মহরমের ঘটনা কার কার মনে আছে। যারা যারা হাজরাত হুসাইন (র) হত্যা করেছিলো তারাও মনে করেছিলো আল্লাহর নবীর বংসধর অনার নাতি মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ওলামায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারিদেরও একই আকিদা ও সিরাত। এ হুজুরের উপরে ও তার ওনুসারিদের উপরে আল্লাহ লানত পাঠাইছে জানিয়ে দাও। সুরা ১০৪ হমাজাহ্তে। আল্লাহ মুর্খতার মোহর মারলে সত্য বোজার খমতা কেরে নেন। ওনার উদৃত সাদ সাহের বক্তব্য বিন্দু পরিমান অন্যায় কিছু পেলাম না পেলাম শুধু গিবত ও ১০৪ সুরার তরক। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেয়ার দিছে।
Alhamdulillah sundor kotha
আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত মাওলানা সাদ সাহেবের অনুসারীদেরকে দিনের বুঝ দান করুন ওলামায়ে কেরামদের ইজ্জত করার তৌফিক দান করুন আমিন
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
হায় আফসোস বাংলাদেশ মানুষ দের কে এতো ফিতনা আর কোথাও নেই
আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ জিবি করুন
আপনার মত মানুষ আল্লাহর রাস্তায় বের না হলে,,, সারাজীবন এই বয়ান আপনার বুঝে আসবে না
Masallah ❤️
রাইট। আল্লাহ কবুল করুন।
Allha tala sokol muslimk akotrito koruk..amin..majhab ferka dol mot nirbisesha amra jara jara ak allha ke mani and nobika mani amre sobay muslim..
মাওলানা সাহেব বুজে শুনে কথা বলুন কথা র হিসাব দিতে হবে
আল্লাহ পাক যাকে গোমড়া করেন তার কোন সাহায্য কারি নেই।
যার ভলো লাগেনা না, তার সব কথার ভিতরই ভুল ধরা যায়। নবীরা যা করেছে, আল্লাহ যা বলেছেন তা দ্বারা উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর সেটা আলোচনা করা যদি ভুল হয়, এটা চুলকানি ছাড়া কিছুই নয়।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন আমীন।।।
পথভ্রষ্ট সাদ এবং তার অনুসারীদের কে হেদায়েত দান করুন আমীন।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা।🎉🎉🎉
হুজুর পরের কথাতো বললেন না।
উনার চেয়ে অনেক বড় বড় আলেম মাওলানা সাদ সাহেব কে অনুসরণ করতেছে । যেমন মুফতিয়ে আজম জনাব ইযহারুল ইসলাম চৌধুরী । আল্লামা তাকী উসমানী বলেছেন তাবলীগের দুই পক্ষই হকের উপর আছে ।
হোসাইন আহমদ মাদানী রহঃ ছেলে আরশাদ মাদানী দাঃ বাঃ বলেছেন তাবলীগের উভয়পক্ষই হকের উপর আছে।
বড় আলেমের মাপকাঠি হকের উপর দ্বিনের উপর থাকা। নবী রসুল আম্বিয়া আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভুল ধরা বা সমালোচনা করার ক্ষমতা আল্লাহ কাউকে দেননি।
তাকি উসমানী ও আরশাদ মাদানী হা: সম্পর্কে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে
আপনি সিজপিন লারগেটিল খাবেন সকালে ও রাতে
হক বুঝলে তো আর বাতিল হইতানা বাবুরা। সময় আছে তওবা করে ফিরে আসো সাদিয়ানীরা। তোমাদের মাঝে নামধারী আহলে হাদিসের নমুনা আছে মিলিয়ে নিও। সকল বাতিল আলেম বিদ্বেষী। হায় আফসোস!!!
খতিব সাহেব আপনি জাতীয় মসজিদে আছেন।
দয়াকরে জাতীয় মসজিদের খতীব হয়ে দলীয় বক্তব্য দিবেন না। আপনার ব্যাক্তিগত মত থাকতেই পারে কাউকে দোষারুপ করা সমীচীন নয়। অনুরোধ থাকলো সাদ সাহেব কোরআন এবং সুন্নাহ বিরোধী কি কাজ করেছেন তার দালিলীক প্রমানসহ বিবৃত করারজন্য। আল্লাহ আমাদের সকল মমিন ভাই বোন কে তার হেদায়েত নসিব করুন।
একজন জাতীয় ইমাম যদি গণমানুষদের সচেতন না করেন তো কে করবেন?
বুঝলে বুঝমান না বুঝলে হনুমান
নবীদের ভুল ধরা ঠিক নাকি ভুল? সাদ সাহেব এটা কিভাবে করেন? নাকি উনি নবী?
@sultanhosensohel333 কোন নবীর কি ভূল ধরেছেন??? আমার জানা মতে
নবীদের কোন ভূল নেই। বিস্তারিত জানালে খুশি হব।
@@amdadulhaq3506 ruclips.net/video/28jxN69SkMY/видео.htmlsi=HfnaYaoTWu2cVP61
হযরতকে ধন্যবাদ
মহান আল্লাহর তালার কাছে দোয়া করি জুবায়ের পন্থী যারা আছে আল্লাহতালা তাদেরকে হেদায়েত দান করুক।আমিন।
সফল হবে ইনশাল্লাহ
2008-2016, theke Mowlana Saad saheb er Boyan tongi ejtema moydaan e sunesi but kono ekhtelaf kono Alem kore ni....but ekhon new new huzur.....
মাশাল্লাহ আমাদের আমির
আল্লাহ তুমি সাদ সাহেব কে হেদায়েত দান করুন।
সাদীয়ানী কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের লোকজন থেকে আল্লাহ আমাদের কে হেফাজত করেন।
মানুষের নামের বিকৃত করা এটা কোন হাদিসে আছে ? সাদ ইবনে আবি ওয়াককাস রা: এক জন আসারেমোববাশেরাত সাহাবীর নাম ছিলো আপনারা কি ঐ সাহাবীর নামের বিকৃত করছেন না ?
Ji Apne tik bolaysen . Tobay bola uchit Selo sadbahini
সাদা সাহেব কে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন, আমিন
সাদ সাহেব ইসলাম বিদ্বেষী বিধর্মীদের ষড়যন্ত্র
বাস্তবায়ন করছেন। উনি কি আদৌ ইসলামে আছেন না খারিজ হয়ে গেছেন এ ব্যাপারে আলেম উলামাদের বিশ্লেষণ আশা করছি।
হে আল্লাহ সকল মুসলমানদের এক হওয়ার তৌফিক দান করুন।
সাদ সাহেবের বয়ান আমি কোন ভুল দেখতে পাইনি
আল্লাহ তাআলা আপনাকে হেদায়েত দান করুক
@@mohammedmizanurrahmanbappy2734 আপনি ভুল, অসতর্কতা, দোষ, ৩ টি শব্দকে ১ শব্দে পরিনত করছেন। আপনি আগে আকিদা শিখেন।
সাদের ভুল ধরার যোগ্যতা তোমার হয়নি
@@mahmudiakafela22মালখুর সাদ।
আপনার মতে সা'আদ সাহেব নবী রাসুলদের নিয়ে যেই সমালোচনা করেছে পরোক্ষভাবে সেটা ঠিক আছে, তাহলে মওদুদির কি দোষ? সে তো সাহাবা বিদ্বেষী ছিল দেখে আমরা তাকে পরিত্যাগ করেছি, আর সাদ সাহেব তো মওদুদির উপর আর এক ডিগ্রি বাড়িয়ে দিয়েছে নবী রাসুলদের সমালোচনা করে, তাহলে তাদের অবস্থান মুওদুদি ফেৎনা থেকেও কত ভয়ংকর!
@@mahmudiakafela22😂
সোলায়মান আ. নিজেই তো স্বীকার করেছিলেন যে তিনি (৩৮:৩২) রবের স্মরণ থেকে বিমুখ হয়ে ঐশ্বর্যের প্রেমে মগ্ন হয়ে পড়েছিলেন।
মালেক সাব বয়ানের মধ্যেও একবার উপলব্ধি করেছেন যে তিনি যেই বয়ানটি উপস্থাপন করেছেন তা হক কথা। সুতরাং তাই তার চিন্তার ভিতর আল্লাহ জড়তা দিয়ে দিয়েছেন। এটাই আল্লহর হকের প্রভাব।
সাদ সাহেবের ভিডিও উর্দু ভাষায় থাকলে তা পরিবেশনের জন্য অনুরোধ করছি,
আল্লাহ তায়ালা সাদ পুন্থিদের হেদায়াত দান করুক
ইনশাআল্লাহ 5 ই নভেম্বর হক্কানী আলেম উলামা ওনাদের সাথে আছি নবীওয়ালা কাজ আল্লাহ সফল করবেন আমিন
সাদা সাহেবের ভুল বুঝতে হুজুরের মত মেধা লাগবে শুধু তিন চিললায় গেলে হয়না 8:59
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।
❤❤❤ma sha allah ❤❤❤
Olamaye deobond jindabad
Edati bedati Awami lig
চাঁদপন্থীদেরকে আল্লাহতালা হেদায়েত দান করুক
সকল নবী রাসুল ভুল করেছে বা ভুল হয়েছে, আল্লাহ সংশোধন করে দিয়েছেন
সাদ সাহেব হকের উপর আছে ❤
সাদ সাহেবের সাথে চলা যাবে না
Apne take amir manana ata apnar siddanto jara amir mane cholte cay setay tadar siddanto
সঠিক সিদ্ধান্ত ।
মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের প্রিভিয়াস ট্র্যাক রেকর্ড যারা জানে তারা উনার কোন কথার উপরে আস্থা রাখবেনা এটাই স্বাভাবিক। হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর শানে মন্তব্য করে সমস্ত আলেমদের চোখে উনি বেয়াদব সাব্যস্ত হয়েছিলেন। বেশ আগের ঘটনা। একসময় উনি দাওয়াতে তাবলীগের দস্তারখানা কে সুন্নত পরিপন্থী বলেছিলেন। আবার এক বছর পরে নিজের ফতোয়া নিজেই উইথড্রো করেছিলেন। আজিব এক মানুষ উনি।
শরীয়তের সহজ সরল কথাকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে জটিল করে উপস্থাপন করাই যার অভ্যাস উনি হলেন মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহুম।
উনি যে একটা এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন এটা ওনার কার্যকলাপ থেকেই বোঝা যায়। হযরতজী মাওলানা সাদ সাহেবের গীবত না করলে উনার বয়ান হয় না। অথেনটিক কথা বললে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু উনি যা বলেন এটা একপর্যায়ের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। লেটেস্ট সোলায়মান আলাইহিস সালাম এর ঘোড়া দেখার কাহিনী নিয়ে যে কথা বলেছেন উনি আসলে সাদ সাহেবের ভুল ধরেন নাই প্রকারান্তরে কোরআনের তাফসিরের বিরোধিতা করেছেন। মর্মান্তিক হলেও সত্য যে উনার মিথ্যাচার নিয়ে যদি কেউ কথা বলে সে গোমরা আখ্যায়িত হয়ে যায়। আল্লাহপাক উনাকে এবং আমাদেরকে হেফাজত করেন।
আসল কথা হল প্রচলিত দাওয়াত ইলাল্লাহর মেহনত সম্পর্কে ওনার ধারণাটাই অস্পষ্ট। উনি এটাকে মুস্তাহাব পর্যায়ের মেহনত মনে করেন। অথচ ইলিয়াস সাহেব রহমতুল্লাহি এর জামানা থেকে আজ অবধি সারা বিশ্বের বড় বড় ওলামা একরাম দ্বারা সাবেত হয়েছে যে এই মেহনত উম্মতের কত বড় একটা জিম্মাদারি।