প্রিয় জাবের ভাই, আপনার ওয়াজ বা বক্তব্য শুনে প্রয়াত মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী সাহেবের কথা মনে পড়ে। তাই আপনার জন্য মনে গভীর উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। আপনি সাবধানে থাকবেন। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন এবং আপনাকে সহী সালামতে রেখে সত্য প্রকাশে সহায়ক হোন। আমিন।
সূরাঃ আল-রুম [30:17] فَسُبْحَٰنَ ٱللَّهِ حِينَ تُمْسُونَ وَحِينَ تُصْبِحُونَ ফাছুবহা-নাল্লা-হি হীনা তুমছূনা ওয়া হীনা তুসবিহূন। অতএব, তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা স্মরণ কর সন্ধ্যায় ও সকালে, So (give) glory to Allah, when ye reach eventide and when ye rise in the morning;
সূরাঃ আত-তাওবাহ [9:119] يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ ٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ وَكُونُوا۟ مَعَ ٱلصَّٰدِقِينَ ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানুত্তাকুল্লা-হা ওয়াকূনূমা‘আসসা-দিকীন। হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক। O ye who believe! Fear Allah and be with those who are true (in word and deed).
আয়াতের মর্মবাণী ৭৮. সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়ার পর রাতের ঘন অন্ধকার পর্যন্ত তুমি নামাজ কায়েম করো। আর ফজরে কোরআন পাঠে বিশেষ মনোযোগী হও। কারণ ফজরের (নামাজে) কোরআন পাঠের সাক্ষী হয় (পবিত্ররা)। ৭৯. (হে নবী!) গভীর রাতে ঘুম থেকে ওঠো এবং তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ো। তাহাজ্জুদ তোমার জন্যে নফল। তোমার প্রতিপালক তোমাকে সর্বোচ্চ সম্মানিত স্থান ‘মাকামে মাহমুদে’ প্রতিষ্ঠিত করবেন।
প্রানায়াম অথবা ধ্যান সকল ধর্মেই এটার প্রমাণ পাওয়া যায়। কিন্তু সনাতন ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, বৌদ্ধ ধর্ম এরা কেউই সত্য কে মানে না । তবে যারা প্রকৃত ধার্মিক তারাই প্রানায়াম ও ধ্যান করেন । সত্যকে জানতে চাইলে ধ্যান সকলের করা প্রয়োজন
সূরা নূরে যে আয়াত ব্যাখা করলেন তাতে তো এটা প্রমান হয় যে ফজর এবং এসার সালাত আছে?আমি আপনাকে খুব ফলো করি, এবং ভালোবাসি,আশাকরি আমার উত্তরটা পাবো,জয় বাবা জাহাঙ্গীর ❤❤
আসসালামু আলাইকুম জাবের ভাইয়ের মূল্যবান একটি ভিডিও miskin bd নামক একটি চ্যানেলে পোস্ট করা হয়েছে মনে হয় তাহার উদ্দেশ্য খারাপ কিন্তু আপনার ভিডিও বক্তব্য দেখে অনেকেই আপনার প্রশংসা করেছেন বিষয়টা দয়া করে লক্ষ্য রাখবেন জয় সুফিবাদ
কুরআন থেকে পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের প্রমাণ মাগরিব ও ইশার সালাতঃ فَسُبْحَانَ اللَّـهِ حِينَ تُمْسُونَ وَحِينَ تُصْبِحُونَ “অতএব, তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা স্মরণ কর সন্ধ্যায় ও সকালে।” সূরা রোম, আয়াত-১৭-১৮ - সন্ধ্যা বলতে এখানে মাগরিব ও ইশার সালাত বুঝানো হয়েছে। - আর সকালে বলতে ফরজ সালাত বুঝানো হয়েছে। যোহর ও আসরের সালাতঃ আল্লাহ তাআলা যোহর ওআসরের সালাতের বিষয়ে বলেনঃ وَأَقِمِ الصَّلَاةَ طَرَفَيِ النَّهَارِ وَزُلَفًا مِّنَ اللَّيْلِ “আর দিনের দুই প্রান্তে এবং রাতের কিছু অংশ সালাত প্রতিষ্ঠা করুন” সূরা হুদ: ১১৪ দিনের দুই প্রান্তের মধ্যে একপ্রান্তে ফজর আর অন্য প্রান্ত যোহর ও আসর নামায উদ্দেশ্য আর রাতের কিছু অংশ সালাত বলতে মাগরিব ও ইশার সালাত উদ্দেশ্য। ফজর, যোহর, আসর, মাগরিব ও ইশার সালাতঃ আল্লাহ তাআলা এ চার সময় সম্পর্কে বলেন: أَقِمِ الصَّلَاةَ لِدُلُوكِ الشَّمْسِ إِلَىٰ غَسَقِ اللَّيْلِ وَقُرْآنَ الْفَجْرِ ۖ إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا “সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাত্রির অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কুরআন পাঠও। নিশ্চয় ফজরের কোরআন পাঠ মুখোমুখি হয়।” সূরা ইসরা/ বানি ঈসরাইল: ৭৮ সূর্য ঢলে পড়ার পর হল যোহরের সালাত আর রাত্রির অন্ধকার নেমে আসার পর মাগরিব ও ইশার সালাত। আর ফজর সালাতের কথা তো স্পষ্টই। পাঁচ ওয়াক্তের আরও বর্ণনাঃ আল্লাহ তাআলা আরও বলেন: وَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ غُرُوبِهَا ۖ وَمِنْ آنَاءِ اللَّيْلِ فَسَبِّحْ وَأَطْرَافَ النَّهَارِ “ আপনার পালনকর্তার প্রশংসা পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন সূর্যোদয়ের পূর্বে, সূর্যাস্তের পূর্বে এবং পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন রাত্রির কিছু অংশ ও দিবাভাগে সূরা ত্ব-হা, আয়াত-১৩০ - সূর্যোদয়ের পূর্বে ফজর সালাত - সূর্যাস্তের পূর্বে আসর সালাত। - রাত্রির কিছু অংশ মাগরিব ও ইশার সালাত। - দিবাভাগে যোহর সালাত। তাফসিরে কিতাব সমূহে এই আয়াতগুলোর ব্যাখ্যায় বর্ণিত সাহাবী ও তাবেঈনদের উক্তিগুলো দ্বারা পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের বিষয়টি পরিষ্কারভাবে প্রতীয়মান হয়।
সূরা হুদ ( আয়াত নং - ১১৪ ) وَاَقِمِ الصَّلٰوۃَ طَرَفَیِ النَّہَارِ وَزُلَفًا مِّنَ الَّیۡلِ ؕ اِنَّ الۡحَسَنٰتِ یُذۡہِبۡنَ السَّیِّاٰتِ ؕ ذٰلِکَ ذِکۡرٰی لِلذّٰکِرِیۡنَ ۚ অর্থঃ মুফতী তাকী উসমানী এবং (হে নবী!) দিনের উভয় প্রান্তে ৭৩ এবং রাতের কিছু অংশে নামায কায়েম কর। ৭৪ নিশ্চয়ই পুণ্যরাজি পাপরাশিকে মিটিয়ে দেয়। ৭৫ যারা উপদেশ মানে তাদের জন্য এটা এক উপদেশ। তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানীঃ ৭৩. পূর্বের আয়াতে জালেমদের দিকে ঝুঁকতে নিষেধ করা হয়েছিল। এ আয়াতের নির্দেশ হচ্ছে, ঝুঁকবে কেবল আল্লাহ তা‘আলার দিকে এবং সে ঝোঁকার সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা ও বিধিবদ্ধ নিয়ম হল পাঁচ ওয়াক্ত নামায। সুতরাং আয়াতে পাঁচ নামাযের ওয়াক্ত ও উপকারিতা শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। -অনুবাদক ৭৪. দিনের উভয় প্রান্ত দ্বারা ফজর ও আসরের নামায বোঝানো হয়েছে। কোনও কোনও মুফাসসির এর দ্বারা ফজর ও মাগরিবের নামায বুঝেছেন। আর রাতের কিছু অংশে যা আদায় করতে বলা হয়েছে, তা হল মাগরিব, ইশা ও তাহাজ্জুদের নামায। ৭৫. এস্থলে ‘পাপ’ দ্বারা সগীরা গুনাহ বোঝানো উদ্দেশ্য। কুরআন ও হাদীসের বহু দলীল দ্বারা প্রমাণিত যে, মানুষ যেসব নেক কাজ করে, তা দ্বারা তার পূর্বে কৃত সগীরা গুনাহের প্রায়শ্চিত্ত হয়ে যায়। সুতরাং অযু, নামায প্রভৃতি নেক কাজের বৈশিষ্ট্য হল যে, তা মানুষের ছোট-খাট গুনাহ মিটিয়ে দিতে থাকে। সূরা নিসায় (৪ : ৩১) গত হয়েছে যে, তোমাদেরকে যেসব বড় গুনাহ করতে নিষেধ করা হয়েছে, তোমরা যদি তা থেকে বিরত থাক, তবে তোমাদের ছোট গুনাহসমূহ আমি নিজেই মিটিয়ে দেব’।
আলহামদুলিল্লাহ..আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন
আমাদের মত অন্ধের জন্যআল্লাহরএকজন রাসুল এসেছে আল্লাহর দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া সত্যকে পেলাম
বাবা জাবের আল জাহাঙ্গীরের চরনের ধুলা পাইলে আমার জীবন ধন্য হইতো।
দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর।
জয়গুরু দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর এর জয় হোক তিনি আশেকের হৃদয় জুড়ে চির অমর হয়ে থাক
জয় গুরু বাবা বেদম ওয়ারসী আল জাহাঙ্গীর ❤️🙏❤️ জয় বাবা জাবের আল জাহাঙ্গীর ❤️🙏❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
জাবের ভাই আপনার ওছিলায় মানুষ জাতি আজ ধীরে ধীরে সত্য কথাগুলো জানতে পারতেছে,এই জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আল্লহু আপনার মঙ্গল করুক।
হারে বোকা, এই জাবেরের উছিলায় না মানুষ সত্য জানতে পেরেছে একমাত্র মহানবী (স:) এর মাধ্যমে।
অসাধারণ...উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ শায়েখ আপনি...আলহামদুলিল্লাহ..আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন
মাওলা বাবা জাহাঙ্গীর ❤❤❤
প্রিয় জাবের ভাই, আপনার ওয়াজ বা বক্তব্য শুনে প্রয়াত মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী সাহেবের কথা মনে পড়ে। তাই আপনার জন্য মনে গভীর উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। আপনি সাবধানে থাকবেন। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন এবং আপনাকে সহী সালামতে রেখে সত্য প্রকাশে সহায়ক হোন। আমিন।
মানুষ সত্য পাইতেছে এটা খুব উপগারী ভিডিও,চালিয়ে যান আমি সত্যের সাথে আছি।
এতো সুন্দর আলোচনা জীবনে ও আরশুনি নাই। জয় গুরু বাবা জাবের আল জাহাঙ্গীর
জয় গুরু হক কথা বলা জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ 🙏💕💕🌷🙏
Love you❤❤❤❤আমি তোমাকে ভালোবাসি আমার ❤আল্লাহ এবং রাসূলের জন্য
জাবের ভাইয়ের এই ভিডিও তে যেসব প্রমাণ তুলে ধরা হয়েছে তা আমানুদে জন্য উপকারী, 🙏👍🥀♥️
মুমিন মূলত তারাই,আল্লাহ্ ও রাসূলের প্রতি যার দৃঢ় ঈমান আছে.. আল কোরআন
মাওলা বাবা জাহাঙ্গীর,, ❤❤❤❤
হক কথা
জয় বাবা লিকসন চানের জয়। জয় হোক পাক পাঞ্জাতনের সকল অলিআললার। জয় গুরু ❤😊😊
O no ni IV
জাবের ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
প্রানবন্ত চমৎকার আলোচনার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
জাবের ভাই আপনার যুক্তি পুর্ন কথাগুলো শুনতে খুব ভালো লাগে ধন্যবাদ
অনেক ধন্যবাদ। আপ
নার চরনে আমার ছালাম 🙏🙏🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️❤️❤️🌹🌹🌹🌹
সত্য উন্মচন করেছেন❤❤🙏🙏🙏
জয় গুরু,দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর ♥️♥️♥️♥️
চিরন্তন সত্য কথা ধন্যবাদ গুরুজী
আপনাকে হাজার হাজার ধন্যবাদ সত্য প্রকাশ করার জন্য।
ইন্টারনেটের কল্যাণে বাবা জাহাঙ্গীরের সন্ধান পেয়েছি দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর
এই সত্য কথা গুলো সবাই কে সুনা উচিৎ
ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর আলোচনা করার জন্য।
🎉জয় বাবা জাহাঙ্গীর ❤ইয়া মুশির্দমাওলানা বাবা বেদম অরসি আল জাহাঙ্গীর। ❤দন্যবাদ জাবের ভাই। দয়াল আপনার সহায় হোক।
আমার খুব প্রিয় বক্তা,,,,,❤❤❤
আমি সৌদি থেকে আপনার আলোচনা সোনি আমার কাছে বালোলাগে🙏🙏🙏🙏
আপনার উপর রহমত বষিত হক সত্য প্রমানের জন্য ।
অ সাধারণ ওয়াজ, ধন্যবাদ।
সাগতম
joy guru vai..... apnar alochona amar khub valo lage.
CONGRATULITIONS AND THANKS A LOT
অসাধারণ
জয় গুরু বাবা কাজী জাবের আল বেদম অরসী আল জাহাঙ্গীর (আ:) বা ঈমান আল সুরেশ্বরী কেবলা কাবা চেরাগে জান শরীফ দয়া ভিক্ষা চাই 🙏🖤
Joy baba,, kazi jaber al jahangir,,,,❤
Kolkata theke vokti roilo,,,
Doyal grohon korben😇🙏
জয়গুরু
বাবা জাহাঙ্গীর তিনার ভিডিও এর সন্ধান না পেলে আমার জীবন বৃথা যেতো। সারাজীবনের জন্য কানা থাকতে হইতো।
মাওলা বাবা জাহাঙ্গীর ❤❤❤❤,
❤
Baba jahangir tar sonden na pele hoy to bustam na
Tar shate contact korte chi ki vabe korbo?
জয় গুরু ❤❤❤
সত্য সত্য
জয় গুরু ❤❤❤❤❤❤
জাবের স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য বলার জন্য। দর্শনা সীমান্তে চুয়াডাঙ্গা
Joy Baba jahangir joy hok bisso manobotar
জয গুরু ভাই অরো সহজে বুঝতে চাই
আসসালামো আলায়কুম ভাই জান আপনাকে আমার কটি কটি সালাম রঽলো
সাধু গুরুর জয় হোক ❤
জয় গুরু 🙏❤
Excellent alochona
❤❤❤❤ গাইবান্ধা থেকে
ধন্যবাদ আপনাকে সত্য কথা বলতে
জয় বাবা জাহাঙ্গীর ♥️♥️♥️♥️❤️❤️❤️
সূরাঃ আল-রুম [30:17]
فَسُبْحَٰنَ ٱللَّهِ حِينَ تُمْسُونَ وَحِينَ تُصْبِحُونَ
ফাছুবহা-নাল্লা-হি হীনা তুমছূনা ওয়া হীনা তুসবিহূন।
অতএব, তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা স্মরণ কর সন্ধ্যায় ও সকালে,
So (give) glory to Allah, when ye reach eventide and when ye rise in the morning;
আমি জানতে চাই যে আমার পাঁচ বার পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেছি কি হিসাবে আসলে নামাজ কি
জয় গুরু।
Jay guru Jay guru
ভাই আপনার সত্য কথাগুলো বলার জণ্য দন্যবাদ , কিন্তু সৌদি আরবে পাঁচ ওয়াক্ত আনুষ্ঠানিক সালাত প্রতিষ্ঠিত কোনো ?
জাবের ভাই আপনার কথা শুনে আমার ভালো লাগে আপনার হোস্টাপ নাম্বার চাই প্লিজ ❤
সূরাঃ আত-তাওবাহ [9:119]
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ ٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ وَكُونُوا۟ مَعَ ٱلصَّٰدِقِينَ
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানুত্তাকুল্লা-হা ওয়াকূনূমা‘আসসা-দিকীন।
হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক।
O ye who believe! Fear Allah and be with those who are true (in word and deed).
সঠীক তপছীরকোথায়পাব জানাবেন জানালে খুসি হব
সূরাঃ আন-নূর [24:58]
يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ لِيَسْتَـْٔذِنكُمُ ٱلَّذِينَ مَلَكَتْ أَيْمَٰنُكُمْ وَٱلَّذِينَ لَمْ يَبْلُغُوا۟ ٱلْحُلُمَ مِنكُمْ ثَلَٰثَ مَرَّٰتٍ مِّن قَبْلِ صَلَوٰةِ ٱلْفَجْرِ وَحِينَ تَضَعُونَ ثِيَابَكُم مِّنَ ٱلظَّهِيرَةِ وَمِنۢ بَعْدِ صَلَوٰةِ ٱلْعِشَآءِ ثَلَٰثُ عَوْرَٰتٍ لَّكُمْ لَيْسَ عَلَيْكُمْ وَلَا عَلَيْهِمْ جُنَاحٌۢ بَعْدَهُنَّ طَوَّٰفُونَ عَلَيْكُم بَعْضُكُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ كَذَٰلِكَ يُبَيِّنُ ٱللَّهُ لَكُمُ ٱلْءَايَٰتِ وَٱللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূলিইয়াছতা’যিনকুমুল্লাযীনা মালাকাত আইমা-নুকুম ওয়াল লাযীনা লাম ইয়াবলুগুল হুলুমা মিনকুম ছালা-ছা মাররা-তিন মিন কাবলি সালা-তিল ফাজরি ওয়া হীনা তাদা‘ঊনা ছিয়া-বাকুম মিনাজ্জাহীরাতি ওয়া মিম বা‘দি সালা-তিল ‘ইশাই ছালা-ছু‘আওরা-তিল্লাকুম লাইছা ‘আলাইকুম ওয়ালা-‘আলাইহিম জুনা-হুম বা‘দাহুন্না তাওওয়া-ফূনা ‘আলাইকুম বা‘দুকুম ‘আলা-বা‘দিন কাযালিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি ওয়াল্লা-হু ‘আলীমুন হাকীম।
হে মুমিনগণ! তোমাদের দাসদাসীরা এবং তোমাদের মধ্যে যারা প্রাপ্ত বয়স্ক হয়নি তারা যেন তিন সময়ে তোমাদের কাছে অনুমতি গ্রহণ করে, ফজরের নামাযের পূর্বে, দুপুরে যখন তোমরা বস্ত্র খুলে রাখ এবং এশার নামাযের পর। এই তিন সময় তোমাদের দেহ খোলার সময়। এ সময়ের পর তোমাদের ও তাদের জন্যে কোন দোষ নেই। তোমাদের একে অপরের কাছে তো যাতায়াত করতেই হয়, এমনি ভাবে আল্লাহ তোমাদের কাছে সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ বিবৃত করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
.
আয়াতের মর্মবাণী ৭৮. সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়ার পর রাতের ঘন অন্ধকার পর্যন্ত তুমি নামাজ কায়েম করো। আর ফজরে কোরআন পাঠে বিশেষ মনোযোগী হও। কারণ ফজরের (নামাজে) কোরআন পাঠের সাক্ষী হয় (পবিত্ররা)। ৭৯. (হে নবী!) গভীর রাতে ঘুম থেকে ওঠো এবং তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ো। তাহাজ্জুদ তোমার জন্যে নফল। তোমার প্রতিপালক তোমাকে সর্বোচ্চ সম্মানিত স্থান ‘মাকামে মাহমুদে’ প্রতিষ্ঠিত করবেন।
নবীজি সাহাবিদের নিয়ে যে সালাত আদায় করতো সেটি কি সালাত ছিলো
joi baba jahangir babar boi ki kore varote pabo amar vai jaber aponar charone salam o vokti
কুরিয়ার সার্ভিসের মাধমে পেয়ে যাবেন যোগাযোগ করুন (০১৭১৭৬৩৬৩৫৩)
❤❤❤দয়াল মোরশেদ ❤❤❤
প্রানায়াম অথবা ধ্যান সকল ধর্মেই এটার প্রমাণ পাওয়া যায়।
কিন্তু সনাতন ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, বৌদ্ধ ধর্ম এরা কেউই সত্য কে মানে না ।
তবে যারা প্রকৃত ধার্মিক তারাই প্রানায়াম ও ধ্যান করেন ।
সত্যকে জানতে চাইলে ধ্যান সকলের করা প্রয়োজন
❤️🙏❤️
সূরা নূরে যে আয়াত ব্যাখা করলেন তাতে তো এটা প্রমান হয় যে ফজর এবং এসার সালাত আছে?আমি আপনাকে খুব ফলো করি, এবং ভালোবাসি,আশাকরি আমার উত্তরটা পাবো,জয় বাবা জাহাঙ্গীর ❤❤
বাবা আমি বায়াত হইতে চাই
মেরাজ থেকে নবি
কি নিয়ে এসেছিলেন
সে বিষয় যদি
একটু বলেন
খুব উপকার হয়
Yes baba
জয় গুরু 🙏🙏🙏
Congratulations
ভাই আপনি ঠিক বলেছেন
আসসালামু আলাইকুম জাবের ভাইয়ের মূল্যবান একটি ভিডিও miskin bd নামক একটি চ্যানেলে পোস্ট করা হয়েছে মনে হয় তাহার উদ্দেশ্য খারাপ কিন্তু আপনার ভিডিও বক্তব্য দেখে অনেকেই আপনার প্রশংসা করেছেন বিষয়টা দয়া করে লক্ষ্য রাখবেন জয় সুফিবাদ
❤❤❤
বাবা সাথে কেহ কথা বলা দিতে পারবেন কেহ আমি বায়াত হবো 💔🙏🙏🙏🙏
❤❤❤❤❤
সূরাঃ বনি ইসরাইল/আল ইসরা [17:78]
أَقِمِ ٱلصَّلَوٰةَ لِدُلُوكِ ٱلشَّمْسِ إِلَىٰ غَسَقِ ٱلَّيْلِ وَقُرْءَانَ ٱلْفَجْرِ إِنَّ قُرْءَانَ ٱلْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا
আকিমিসসালা-তা লিদুলূকিশশামছি ইলা-গাছাকিল্লাইলি ওয়া কুরআ-নাল ফাজরি ইন্না কুরআ-নাল ফাজরি কা-না মাশহূদা-।
সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাত্রির অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কোরআন পাঠও। নিশ্চয় ফজরের কোরআন পাঠ মুখোমুখি হয়।
চমৎকার!!!
100% shothik boyan..
❤
আপনারা কোরআনের আয়াত নং দিয়ে হুবাহূ বাংলা অর্থ করে ভিডিও করুন। যেনো আমরা সাধারণ মানুষ বুঝতে পরি তাদের এই হিনো কাজৌকালাপ।
দয়াল ক্ষমা আম্মাকে আমার মনে হয় লালন শাহজি বলেছেন
পররে দাইমি ছালাত এ দিন হইল আক্ষেরি ❤❤❤❤
মাআরিজ ৭০/২৩, যারা তাদের সালাতে নিয়মিত। কোথায় আছে দায়েমি সালাতের কথা।
আপনাদের অনুবাদ করা কুরআন শরীফ নিতে চাচ্ছি
Vi ami khob kom bozi jothotoko bozi nobi 5 bar namaz porsa ki na ba 5 bar namaz porar kotha bolsa ki na doya kora janala khosi hobo please
আমানু শব্দের অর্থ হলো ঈমান আনয়নের যারা চেস্টায় রত আছে,তাদেরকে বুঝায়।
তাহলে এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের প্রচলন করালো কে,
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
ভাইরে এরা যদি সত্যি বলে এদের ওয়াজ ব্যাবসা চলবেনা।
দরদী আমি দেখা করতে চাই দয়াকরে ঠিকানাটা দিবেন
অনেক কিছু জানতে পারলাম
আপনাদের মতে কি নবীজি সাহাবিদের নিয়ে যে সালাত আদায় করেছেন সে সালাত কি সালাত নয় ?
জাবের ভাই,,সদর উদ্দিন চিশতী যে তাফসীর করছে এটা দযা করে বলবেন।
কুরআন থেকে পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের প্রমাণ
মাগরিব ও ইশার সালাতঃ
فَسُبْحَانَ اللَّـهِ حِينَ تُمْسُونَ وَحِينَ تُصْبِحُونَ
“অতএব, তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা স্মরণ কর সন্ধ্যায় ও সকালে।”
সূরা রোম, আয়াত-১৭-১৮
- সন্ধ্যা বলতে এখানে মাগরিব ও ইশার সালাত বুঝানো হয়েছে।
- আর সকালে বলতে ফরজ সালাত বুঝানো হয়েছে।
যোহর ও আসরের সালাতঃ
আল্লাহ তাআলা যোহর ওআসরের সালাতের বিষয়ে বলেনঃ
وَأَقِمِ الصَّلَاةَ طَرَفَيِ النَّهَارِ وَزُلَفًا مِّنَ اللَّيْلِ
“আর দিনের দুই প্রান্তে এবং রাতের কিছু অংশ সালাত প্রতিষ্ঠা করুন”
সূরা হুদ: ১১৪
দিনের দুই প্রান্তের মধ্যে একপ্রান্তে ফজর আর অন্য প্রান্ত যোহর ও আসর নামায উদ্দেশ্য আর রাতের কিছু অংশ সালাত বলতে মাগরিব ও ইশার সালাত উদ্দেশ্য।
ফজর, যোহর, আসর, মাগরিব ও ইশার সালাতঃ
আল্লাহ তাআলা এ চার সময় সম্পর্কে বলেন:
أَقِمِ الصَّلَاةَ لِدُلُوكِ الشَّمْسِ إِلَىٰ غَسَقِ اللَّيْلِ وَقُرْآنَ الْفَجْرِ ۖ إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا
“সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাত্রির অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কুরআন পাঠও। নিশ্চয় ফজরের কোরআন পাঠ মুখোমুখি হয়।”
সূরা ইসরা/ বানি ঈসরাইল: ৭৮
সূর্য ঢলে পড়ার পর হল যোহরের সালাত আর রাত্রির অন্ধকার নেমে আসার পর মাগরিব ও ইশার সালাত। আর ফজর সালাতের কথা তো স্পষ্টই।
পাঁচ ওয়াক্তের আরও বর্ণনাঃ
আল্লাহ তাআলা আরও বলেন:
وَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ غُرُوبِهَا ۖ وَمِنْ آنَاءِ اللَّيْلِ فَسَبِّحْ وَأَطْرَافَ النَّهَارِ
“ আপনার পালনকর্তার প্রশংসা পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন সূর্যোদয়ের পূর্বে, সূর্যাস্তের পূর্বে এবং পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন রাত্রির কিছু অংশ ও দিবাভাগে
সূরা ত্ব-হা, আয়াত-১৩০
- সূর্যোদয়ের পূর্বে ফজর সালাত
- সূর্যাস্তের পূর্বে আসর সালাত।
- রাত্রির কিছু অংশ মাগরিব ও ইশার সালাত।
- দিবাভাগে যোহর সালাত।
তাফসিরে কিতাব সমূহে এই আয়াতগুলোর ব্যাখ্যায় বর্ণিত সাহাবী ও তাবেঈনদের উক্তিগুলো দ্বারা পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের বিষয়টি পরিষ্কারভাবে প্রতীয়মান হয়।
🖤🙏🖤
সূরা হুদ ( আয়াত নং - ১১৪ )
وَاَقِمِ الصَّلٰوۃَ طَرَفَیِ النَّہَارِ وَزُلَفًا مِّنَ الَّیۡلِ ؕ اِنَّ الۡحَسَنٰتِ یُذۡہِبۡنَ السَّیِّاٰتِ ؕ ذٰلِکَ ذِکۡرٰی لِلذّٰکِرِیۡنَ ۚ
অর্থঃ
মুফতী তাকী উসমানী
এবং (হে নবী!) দিনের উভয় প্রান্তে ৭৩ এবং রাতের কিছু অংশে নামায কায়েম কর। ৭৪ নিশ্চয়ই পুণ্যরাজি পাপরাশিকে মিটিয়ে দেয়। ৭৫ যারা উপদেশ মানে তাদের জন্য এটা এক উপদেশ।
তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানীঃ
৭৩. পূর্বের আয়াতে জালেমদের দিকে ঝুঁকতে নিষেধ করা হয়েছিল। এ আয়াতের নির্দেশ হচ্ছে, ঝুঁকবে কেবল আল্লাহ তা‘আলার দিকে এবং সে ঝোঁকার সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা ও বিধিবদ্ধ নিয়ম হল পাঁচ ওয়াক্ত নামায। সুতরাং আয়াতে পাঁচ নামাযের ওয়াক্ত ও উপকারিতা শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। -অনুবাদক
৭৪. দিনের উভয় প্রান্ত দ্বারা ফজর ও আসরের নামায বোঝানো হয়েছে। কোনও কোনও মুফাসসির এর দ্বারা ফজর ও মাগরিবের নামায বুঝেছেন। আর রাতের কিছু অংশে যা আদায় করতে বলা হয়েছে, তা হল মাগরিব, ইশা ও তাহাজ্জুদের নামায।
৭৫. এস্থলে ‘পাপ’ দ্বারা সগীরা গুনাহ বোঝানো উদ্দেশ্য। কুরআন ও হাদীসের বহু দলীল দ্বারা প্রমাণিত যে, মানুষ যেসব নেক কাজ করে, তা দ্বারা তার পূর্বে কৃত সগীরা গুনাহের প্রায়শ্চিত্ত হয়ে যায়। সুতরাং অযু, নামায প্রভৃতি নেক কাজের বৈশিষ্ট্য হল যে, তা মানুষের ছোট-খাট গুনাহ মিটিয়ে দিতে থাকে। সূরা নিসায় (৪ : ৩১) গত হয়েছে যে, তোমাদেরকে যেসব বড় গুনাহ করতে নিষেধ করা হয়েছে, তোমরা যদি তা থেকে বিরত থাক, তবে তোমাদের ছোট গুনাহসমূহ আমি নিজেই মিটিয়ে দেব’।