কোরান বিরোধী হাদিস বর্জন করুন। কুরআনে ‘সালামুন আলাইকুম, কুরআনে দেখুন, ‘যারা আমার আয়াতসমূহে ঈমান আনে তারা যখন তোমার নিকট আসে তখন তুমি বল, ‘সালামুন আলাইকুম [তোমাদের প্রতি শান্তি (বহুবচন)];-৬:৫৪। [ইব্রাহীম তার বাবাকে বলেছিলেন,] ‘সালামুন আলাইকা [তোমার প্রতি শান্তি (এক বচন)];-১৯:৪৭। ‘অতঃপর জান্নাতে আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্তকে বলা হবে ‘সালামুল্লাকা [তোমার প্রতি শান্তি (এক বচন)];-৫৬:৯১। [অধিকাংশ মাদ্রাসায় শিক্ষিতদের আরবি ব্যাকরণের ‘বচন জ্ঞান ও লিঙ্গ জ্ঞান’ আছে কি? পুং লিঙ্গে এক বচনে ‘কা’ (তোমাকে), দুই বচনে ‘কুমা’ [তোমাদের (দুইজন)কে] ও বহু বচনে ‘কুম’ [তোমাদের সকল)কে]। স্ত্রী লিঙ্গে এক বচনে ‘কি’ (তোমাকে), দুই বচনে ‘কুমা’ [তোমাদের (দুইজন)কে] ও বহু বচনে ‘কুন্না’ [তোমাদের (সকল)কে। সালাম দিবার ক্ষেত্রে তারা একজন, দুইজন, তিনজন বা তিনের অধিক পুরুষ এবং স্ত্রীলোক সকলকে বচন ও লিঙ্গ ভেদ না দেখিয়ে বলেন, ‘আস্ছালামু আলাইকুম। আরবি ব্যাকরণের অনুসরণ যখন করা হয় না, তখন ব্যাকরণ নিয়ে বাড়াবাড়ি কেন? লক্ষ লক্ষ মসজিদের ইমাম যখন আরবি ব্যাকরণ অনুসারে ‘ওলাদ দ্বোয়াল্লিন’ উচ্চারণ সঠিকভাবে করেন না, তখন সারাধণ পাঠকদের আরবি উচ্চারণ নিয়ে এতো অবজ্ঞা কেন?] তারা (জান্নাতবাসিগণ) ও তাদের স্ত্রীগণ সুশীতল ছায়ায় সুসজ্জিত আসনে হেলান দিয়ে বসবে। সেথায় থাকবে তাদের জন্য ফলমূল এবং তাদের জন্য বাঞ্ছিত সমস্ত কিছু, সালামুন, কাঊলাম্ র্মি রাব্বির রাহীম (শান্তি, পরম দয়ালূ রবের পক্ষ হতে সম্ভাষণ);-৩৬:৫৬-৫৮। কুরআনে দেখুন- ‘সালামুন আলাইকুম (৭:৪৬; ১৩:২৪; ১৬:৩২; ৩৯:৭৩) ও ‘সালামুন (১৪:২৩; ৩৩:৪৪; ৩৬:৫৮; ৪৩:৮৯; ৫০:৩৪; ৫১:২৫; ৫৬:২৬, ৯১; ৯৭:৫ আয়াত)। ‘তোমাদেরকে যখন অভিবাদন করা হয় তখন তোমরাও তা অপেক্ষা উত্তম প্রত্যাভিবাদন করবে অথবা তারই অনুরূপ করবে; নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্ববিষয়ে হিসাব গ্রহণকারী (৪:৮৬)। প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘এক ব্যক্তি নবীর খেদমতে এসে বললো, ‘আসসালামু আলাইকুম। ... আরেক ব্যক্তি এসে বললো, ‘আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। আরেক ব্যক্তি এসে বললো, ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ ওয়া বারাকাতুহ্ (তিরমিযি ও আবূ দাঊদ);-মেশকাত-৯/৪৪৩৯। ‘আরও এক ব্যক্তি এসে বলল, ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহহি ওয়া বারাকাতুহু, ওয়া মাগফিরাতুহু (আবূ দাঊদ);-মেশকাত-৯/৪৪৪০। ‘রাসূলের কাছে কেউ আসলে তিনি তাকে বলতেন, চলে যাও এবং এসে বল, ‘আস্ছালামু আলাইকুম’ (তিরমিযি ও আবূ দাঊদ);-মেশকাত-৯/৪৪৬৬। [রাসূলকে আল্লাহ সালাম দিতে বলেছেন (৬:৫৪)।
.. এটি একটি গ্রন্থ, যা আমি আপনার প্রতি নাযিল করেছি-যাতে আপনি মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন-পরাক্রান্ত, প্রশংসার যোগ্য পালনকর্তার নির্দেশে তাঁরই পথের দিকে।১৪;০১
দ্বীনের বিধান হল এক মাত্র কোরান, ২১:১০/২৯:৫১/১২:১১১/৬৮:৪৪/২৯:৫১/৬:১১৪,১৫৫/২০:৯৯,১০১/ ৩৯:২৩/৬:১৫৫/৫:৪৬/৭:৩/৭;৩৬/৫৪:১৭,২২,৩২,৪০/৮১:২৭/১৭৯/৭২:১৭/ ➡ এই কোরান ই হল আল্লাহর হাদিস :- ৩৯:২৩/১২:১১১/৬৮:৪৪/৪৫:৬/৭:৩৬/৫৬;৮১/৫৬;৮২/
প্রথম শব্দের বানান ভুল হয়েছে। আল্লাহ ক্ষমা করুন। শব্দটি হবে أََرَءَيْتَ
জাজাকাল্লাহ।মাশাল্লাহ, এরকম ভিডিও আরো চাই বেশি বেশি চাই।
জাযাকাল্লাহু খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ ভাই আমি আপনার সমস্ত ক্লাস ভিডিও অনেক উপকার হইলাম আপনাকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমীন আমার জন্য দোয়া করবেন ❤
জাযাকাল্লাহু খাইরান
Very useful presentation
@@ammsazzadurrahman231 জাযাকাল্লাহু খাইরান
আলহামদুলিলাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
জাযাকাল্লাহু খাইরান
Excellent explanation + argument
@@sayedabulkalam807 জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Khub sundor mashallah
@@RokeyaKhanamNina জাযাকাল্লাহু খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহু খাইরান
Mashallah onek sundor bhabe bugaso.Allah apnerroham korun🌸
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার জন্য দোয়া করবেন
সুন্দর করে বুঝানোর জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার জন্য দোয়া করবেন
Alhamdulillah
@@towhidislam7227 জাযাকাল্লাহু খাইরান
I pray to Allah your good health, long life, peace & progress including your family for teaching of Quran with meaning.
@@EagerHorseRacer-xq6rk জাযাকাল্লাহু খাইরান
আমিন
@@hafizuddin8146 জাযাকাল্লাহু খাইরান
আলহামদুলিলাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান আল্লাহুমা আমিন ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার জন্য দোয়া করবেন
Very good.excellent.better than expert alim.
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার জন্য দোয়া করবেন
অনেক কিছু শিখলাম
@@muhammadsharifulislamfaraz7972 জাযাকাল্লাহু খাইরান
شكران جزاك الله خيرا
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার জন্য দোয়া করবেন
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার জন্য দোয়া করবেন
#Fine
Thanks
কোরান বিরোধী হাদিস বর্জন করুন।
কুরআনে ‘সালামুন আলাইকুম, কুরআনে দেখুন, ‘যারা আমার আয়াতসমূহে ঈমান আনে তারা যখন তোমার নিকট আসে তখন তুমি বল, ‘সালামুন আলাইকুম [তোমাদের প্রতি শান্তি (বহুবচন)];-৬:৫৪। [ইব্রাহীম তার বাবাকে বলেছিলেন,] ‘সালামুন আলাইকা [তোমার প্রতি শান্তি (এক বচন)];-১৯:৪৭। ‘অতঃপর জান্নাতে আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্তকে বলা হবে ‘সালামুল্লাকা [তোমার প্রতি শান্তি (এক বচন)];-৫৬:৯১। [অধিকাংশ মাদ্রাসায় শিক্ষিতদের আরবি ব্যাকরণের ‘বচন জ্ঞান ও লিঙ্গ জ্ঞান’ আছে কি? পুং লিঙ্গে এক বচনে ‘কা’ (তোমাকে), দুই বচনে ‘কুমা’ [তোমাদের (দুইজন)কে] ও বহু বচনে ‘কুম’ [তোমাদের সকল)কে]। স্ত্রী লিঙ্গে এক বচনে ‘কি’ (তোমাকে), দুই বচনে ‘কুমা’ [তোমাদের (দুইজন)কে] ও বহু বচনে ‘কুন্না’ [তোমাদের (সকল)কে। সালাম দিবার ক্ষেত্রে তারা একজন, দুইজন, তিনজন বা তিনের অধিক পুরুষ এবং স্ত্রীলোক সকলকে বচন ও লিঙ্গ ভেদ না দেখিয়ে বলেন, ‘আস্ছালামু আলাইকুম। আরবি ব্যাকরণের অনুসরণ যখন করা হয় না, তখন ব্যাকরণ নিয়ে বাড়াবাড়ি কেন? লক্ষ লক্ষ মসজিদের ইমাম যখন আরবি ব্যাকরণ অনুসারে ‘ওলাদ দ্বোয়াল্লিন’ উচ্চারণ সঠিকভাবে করেন না, তখন সারাধণ পাঠকদের আরবি উচ্চারণ নিয়ে এতো অবজ্ঞা কেন?] তারা (জান্নাতবাসিগণ) ও তাদের স্ত্রীগণ সুশীতল ছায়ায় সুসজ্জিত আসনে হেলান দিয়ে বসবে। সেথায় থাকবে তাদের জন্য ফলমূল এবং তাদের জন্য বাঞ্ছিত সমস্ত কিছু, সালামুন, কাঊলাম্ র্মি রাব্বির রাহীম (শান্তি, পরম দয়ালূ রবের পক্ষ হতে সম্ভাষণ);-৩৬:৫৬-৫৮। কুরআনে দেখুন- ‘সালামুন আলাইকুম (৭:৪৬; ১৩:২৪; ১৬:৩২; ৩৯:৭৩) ও ‘সালামুন (১৪:২৩; ৩৩:৪৪; ৩৬:৫৮; ৪৩:৮৯; ৫০:৩৪; ৫১:২৫; ৫৬:২৬, ৯১; ৯৭:৫ আয়াত)। ‘তোমাদেরকে যখন অভিবাদন করা হয় তখন তোমরাও তা অপেক্ষা উত্তম প্রত্যাভিবাদন করবে অথবা তারই অনুরূপ করবে; নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্ববিষয়ে হিসাব গ্রহণকারী (৪:৮৬)।
প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘এক ব্যক্তি নবীর খেদমতে এসে বললো, ‘আসসালামু আলাইকুম। ... আরেক ব্যক্তি এসে বললো, ‘আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। আরেক ব্যক্তি এসে বললো, ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ ওয়া বারাকাতুহ্ (তিরমিযি ও আবূ দাঊদ);-মেশকাত-৯/৪৪৩৯। ‘আরও এক ব্যক্তি এসে বলল, ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহহি ওয়া বারাকাতুহু, ওয়া মাগফিরাতুহু (আবূ দাঊদ);-মেশকাত-৯/৪৪৪০। ‘রাসূলের কাছে কেউ আসলে তিনি তাকে বলতেন, চলে যাও এবং এসে বল, ‘আস্ছালামু আলাইকুম’ (তিরমিযি ও আবূ দাঊদ);-মেশকাত-৯/৪৪৬৬। [রাসূলকে আল্লাহ সালাম দিতে বলেছেন (৬:৫৪)।
.. এটি একটি গ্রন্থ, যা আমি আপনার প্রতি নাযিল করেছি-যাতে আপনি মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন-পরাক্রান্ত, প্রশংসার যোগ্য পালনকর্তার নির্দেশে তাঁরই পথের দিকে।১৪;০১
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার জন্য দোয়া করবেন
দ্বীনের বিধান হল এক মাত্র কোরান,
২১:১০/২৯:৫১/১২:১১১/৬৮:৪৪/২৯:৫১/৬:১১৪,১৫৫/২০:৯৯,১০১/ ৩৯:২৩/৬:১৫৫/৫:৪৬/৭:৩/৭;৩৬/৫৪:১৭,২২,৩২,৪০/৮১:২৭/১৭৯/৭২:১৭/
➡ এই কোরান ই হল আল্লাহর হাদিস :- ৩৯:২৩/১২:১১১/৬৮:৪৪/৪৫:৬/৭:৩৬/৫৬;৮১/৫৬;৮২/
As we will not face any examination so to understand Quran please try to use English grammaritical term.
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর পরামর্শের জন্য
সুরা হুমাযাহ এবং সুরা ক্বারিয়াহ এর বিশ্লেষণমুলক ভিডিও চাই
@@saifulkhan4466 ধারাবাহিকভাবে সূরা গুলোর উপর আলোচনা করা হবে ইনশাআল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম ভাই।
আমার একটি প্রশ্ন,
সুরা মাউন এর প্রথম আয়াতের প্রথম শব্দের উচ্চারণ কি
আরইতা (আরইতাল্লাযি)হবে?
নাকি,
আরআইতা (আরআইতাল্লাযি) হবে?
দ্বিতীয় টি হবে
"নিশ্চিত আমি কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি,আছে কি কোন উপদেশ গহনকারী" সূরা কামার-১৭,২২,৩২,৪০.এটা কিভাবে সহজ, এ বিষয়ে একটি ভিডিও দিবেন।
@@EagerHorseRacer-xq6rk ইং শা আল্লাহ
১ম শব্দে বানান ভুল হয়েছে।
@@saifulkhan4466 বিষয়টি আমার নজরে এসেছে,,, জাযাকাল্লাহু খাইরান।