@@sajidmiah6892আপনারা সহজ-সরল মুসলমানকে বিভ্রান্ত করছেন। মাজার থাকলে কোন অসুবিধা নাই যদি সেখানে কোন শরীয়ত বিরোধী কার্যকলাপ না হয়। ভক্তরা আসবে জিয়ারত করবে সমস্যা নেই। কিন্তু মাজারকে আপনারা মদ গাঁজার আখড়ায় পরিণত করবেন সেটা তো হতে দিব না। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা উঠে মাজারের বাক্সে। সেই টাকা কোথায় যায় কি করা হয় কিছুই আমরা জানতে পারি না...
মাজার গুড়িয়ে দিতে হবে কেন? ব্যক্তিগতভাবে মাজার আমার কোন ক্ষতি করেনি। কিন্তু আমি চাই বাংলাদেশে যেসব মাজারে শরীয়ত বিরোধী কাজকর্ম হয় সেগুলো গুড়িয়ে দেওয়া হোক। আমরা সবাই জানি এবং মানি এই পূর্ব বাংলার মানুষ এক সময় হিন্দু বা অন্য ধর্মের ছিল। অলি আউলিয়াদের এদেশে আগমনে এবং তাদের সাধনায় এখানকার মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে। অথচ তারা মারা যাওয়ার পর একশ্রেণীর লোভী মানুষ তাদের কবরের উপরে অবকাঠামো নির্মাণ করে মাজার বানায়। এরপর সহজ সরল মুসলমানদের কাছ থেকে মাজারে দানের কথা বলে অর্থ হাতিয়ে নেয়। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা উঠে এইসব মাজার গুলিতে। সেই টাকা যায় কোথায়? অলি আউলিয়া যিনি পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছেন তারা টাকা দিয়ে কি করবেন? আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে সংরক্ষণ করতে পারি। কিন্তু মাজার বানিয়ে ব্যবসা করতে দিতে পারিনা। উনাদের সম্মান আমরা ভূলুণ্ঠিত হতে দিতে পারি না। উনারা কেউ তাদের কবরকে মাজারে পরিণত করতে বলে যাননি। তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে ব্যবসা করতে বলেননি। মহানবী ( সা:) এর রওজা মোবারক সংরক্ষণ করা হয়েছে। রওজার দেওয়ালে কাউকে মাথা ঠুকতে দেখেছেন? রওজার ভিতর মোমবাতি আগরবাতি জ্বালাতে দেখেছেন? বর্তমান বাংলাদেশে ভুয়া মাজারের অভাব নেই। কোন সাধারণ কবর কেও আউলিয়া বলে প্রচার করে সেখানে মাজার বানানো হয়েছে। তাকে নিয়ে মুখরোচক গল্প বানিয়ে সাধারণ মুসলমানকে আকৃষ্ট করা হয়েছে যাতে করে মানুষ তাদের মাজারে নিয়মিত যায়। এমনকি নামাজ রোজা সহ অন্যান্য ধর্মীয় ব্যাপারে মনগড়া ফতোয়া দিয়ে এবাদতের নিয়ম-কানুন সহজ করে দিয়েছেন যাতে তারা জনসমর্থন পায়। অর্থাৎ তাদের মাজার ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য সাধারণ মুসলমানকে ভুল পথে পরিচালিত করছে। বর্তমানে অধিকাংশ মাজারগুলোতে মদ গাঁজা সেবনের রমরমা আসর বসে। জোরে জোরে গান বাজিয়ে পুরুষ-মহিলা একসাথে নাচানাচি করছে। এটা কেমন ধরনের ইসলাম? অলি আউলিয়াগন কি এসব করতে বলে গেছেন? ইদানিং কিছু কিছু মাজার সংলগ্ন স্থানে গোপনে দেহ ব্যবসাও চলছে। আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে অপবিত্র হতে দিতে পারিনা।
মাদ্রাসায় যে পরিমাণ ধর্ষণ, বলাৎকার হয় ,এইগুলো হলো অসামাজিক কাজ। আর মাজারের আশপাশে পাগল থাকলে গাঁজা খায় তাও সব জায়গায় না । মাদ্রাসা কন্ট্রোল করেন আগে।
বাংলাদেশে হাজার হাজার মাদ্রাসা রয়েছে। দু-চারটি মাদ্রাসায় দু-একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে সত্য। অপরাধীকে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কার করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এটা নিয়ে আবার কথা উঠছে কেন? অলি আউলিয়ার নাম ভাঙ্গিয়ে মাজার ব্যবসা করতে দেওয়া হবে না বাংলাদেশ। আউলিয়াদের কবরকে অপবিত্র করার অধিকার কারো নেই...
মাজার গুড়িয়ে দিতে হবে কেন? ব্যক্তিগতভাবে মাজার আমার কোন ক্ষতি করেনি। কিন্তু আমি চাই বাংলাদেশে যেসব মাজারে শরীয়ত বিরোধী কাজকর্ম হয় সেগুলো গুড়িয়ে দেওয়া হোক। আমরা সবাই জানি এবং মানি এই পূর্ব বাংলার মানুষ এক সময় হিন্দু বা অন্য ধর্মের ছিল। অলি আউলিয়াদের এদেশে আগমনে এবং তাদের সাধনায় এখানকার মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে। অথচ তারা মারা যাওয়ার পর একশ্রেণীর লোভী মানুষ তাদের কবরের উপরে অবকাঠামো নির্মাণ করে মাজার বানায়। এরপর সহজ সরল মুসলমানদের কাছ থেকে মাজারে দানের কথা বলে অর্থ হাতিয়ে নেয়। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা উঠে এইসব মাজার গুলিতে। সেই টাকা যায় কোথায়? অলি আউলিয়া যিনি পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছেন তারা টাকা দিয়ে কি করবেন? আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে সংরক্ষণ করতে পারি। কিন্তু মাজার বানিয়ে ব্যবসা করতে দিতে পারিনা। উনাদের সম্মান আমরা ভূলুণ্ঠিত হতে দিতে পারি না। উনারা কেউ তাদের কবরকে মাজারে পরিণত করতে বলে যাননি। তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে ব্যবসা করতে বলেননি। মহানবী ( সা:) এর রওজা মোবারক সংরক্ষণ করা হয়েছে। রওজার দেওয়ালে কাউকে মাথা ঠুকতে দেখেছেন? রওজার ভিতর মোমবাতি আগরবাতি জ্বালাতে দেখেছেন? বর্তমান বাংলাদেশে ভুয়া মাজারের অভাব নেই। কোন সাধারণ কবর কেও আউলিয়া বলে প্রচার করে সেখানে মাজার বানানো হয়েছে। তাকে নিয়ে মুখরোচক গল্প বানিয়ে সাধারণ মুসলমানকে আকৃষ্ট করা হয়েছে যাতে করে মানুষ তাদের মাজারে নিয়মিত যায়। এমনকি নামাজ রোজা সহ অন্যান্য ধর্মীয় ব্যাপারে মনগড়া ফতোয়া দিয়ে এবাদতের নিয়ম-কানুন সহজ করে দিয়েছেন যাতে তারা জনসমর্থন পায়। অর্থাৎ তাদের মাজার ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য সাধারণ মুসলমানকে ভুল পথে পরিচালিত করছে। বর্তমানে অধিকাংশ মাজারগুলোতে মদ গাঁজা সেবনের রমরমা আসর বসে। জোরে জোরে গান বাজিয়ে পুরুষ-মহিলা একসাথে নাচানাচি করছে। এটা কেমন ধরনের ইসলাম? অলি আউলিয়াগন কি এসব করতে বলে গেছেন? ইদানিং কিছু কিছু মাজার সংলগ্ন স্থানে গোপনে দেহ ব্যবসাও চলছে। আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে অপবিত্র হতে দিতে পারিনা।
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম আলহামদুলিল্লাহ কাজী জাভেদ আল্লাহ সুরেশ্বরী ভাইকে আল্লাহওয়ালার মাজার বাঙ্গাল বিচারের দায়িত্ব দেওয়া হোক কাজে যাবেদয়াল সরাসরি ভাইকে
মাজার গুড়িয়ে দিতে হবে কেন? ব্যক্তিগতভাবে মাজার আমার কোন ক্ষতি করেনি। কিন্তু আমি চাই বাংলাদেশে যেসব মাজারে শরীয়ত বিরোধী কাজকর্ম হয় সেগুলো গুড়িয়ে দেওয়া হোক। আমরা সবাই জানি এবং মানি এই পূর্ব বাংলার মানুষ এক সময় হিন্দু বা অন্য ধর্মের ছিল। অলি আউলিয়াদের এদেশে আগমনে এবং তাদের সাধনায় এখানকার মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে। অথচ তারা মারা যাওয়ার পর একশ্রেণীর লোভী মানুষ তাদের কবরের উপরে অবকাঠামো নির্মাণ করে মাজার বানায়। এরপর সহজ সরল মুসলমানদের কাছ থেকে মাজারে দানের কথা বলে অর্থ হাতিয়ে নেয়। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা উঠে এইসব মাজার গুলিতে। সেই টাকা যায় কোথায়? অলি আউলিয়া যিনি পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছেন তারা টাকা দিয়ে কি করবেন? আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে সংরক্ষণ করতে পারি। কিন্তু মাজার বানিয়ে ব্যবসা করতে দিতে পারিনা। উনাদের সম্মান আমরা ভূলুণ্ঠিত হতে দিতে পারি না। উনারা কেউ তাদের কবরকে মাজারে পরিণত করতে বলে যাননি। তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে ব্যবসা করতে বলেননি। মহানবী ( সা:) এর রওজা মোবারক সংরক্ষণ করা হয়েছে। রওজার দেওয়ালে কাউকে মাথা ঠুকতে দেখেছেন? রওজার ভিতর মোমবাতি আগরবাতি জ্বালাতে দেখেছেন? বর্তমান বাংলাদেশে ভুয়া মাজারের অভাব নেই। কোন সাধারণ কবর কেও আউলিয়া বলে প্রচার করে সেখানে মাজার বানানো হয়েছে। তাকে নিয়ে মুখরোচক গল্প বানিয়ে সাধারণ মুসলমানকে আকৃষ্ট করা হয়েছে যাতে করে মানুষ তাদের মাজারে নিয়মিত যায়। এমনকি নামাজ রোজা সহ অন্যান্য ধর্মীয় ব্যাপারে মনগড়া ফতোয়া দিয়ে এবাদতের নিয়ম-কানুন সহজ করে দিয়েছেন যাতে তারা জনসমর্থন পায়। অর্থাৎ তাদের মাজার ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য সাধারণ মুসলমানকে ভুল পথে পরিচালিত করছে। বর্তমানে অধিকাংশ মাজারগুলোতে মদ গাঁজা সেবনের রমরমা আসর বসে। জোরে জোরে গান বাজিয়ে পুরুষ-মহিলা একসাথে নাচানাচি করছে। এটা কেমন ধরনের ইসলাম? অলি আউলিয়াগন কি এসব করতে বলে গেছেন? ইদানিং কিছু কিছু মাজার সংলগ্ন স্থানে গোপনে দেহ ব্যবসাও চলছে। আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে অপবিত্র হতে দিতে পারিনা।
মাজার নামক ধর্ম ব্যবসা বন্ধ করা হোক৷
আমরা চাই বাংলাদেশে কোন মাজারে গাঞ্জা খাইতে পারবে না
এগুলো ভাঙা জরুরি
জয় গুরু
সরকারি ভাবে মাজারগুলো গুড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এ গুলো শিরক আর গাজার আস্তানা হয়ে গেছে।
আপনার মত কিছু ওখানে যাইয়েন না
আপনার ধ্যান ধারণা গাঞ্জার এই জন্য সব জায়গায় মনে করেন গাঞ্জা খায়
@@mdnuzrul4710 বেশিরভাগ মাজারে এটা করে ।
@@sajidmiah6892আপনারা সহজ-সরল মুসলমানকে বিভ্রান্ত করছেন। মাজার থাকলে কোন অসুবিধা নাই যদি সেখানে কোন শরীয়ত বিরোধী কার্যকলাপ না হয়। ভক্তরা আসবে জিয়ারত করবে সমস্যা নেই। কিন্তু মাজারকে আপনারা মদ গাঁজার আখড়ায় পরিণত করবেন সেটা তো হতে দিব না। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা উঠে মাজারের বাক্সে। সেই টাকা কোথায় যায় কি করা হয় কিছুই আমরা জানতে পারি না...
ai sala
প্রত্যেকটি মাজারে বড় বড় আল্লাহ আলির কবর এই কবর শিদার জাগা না গাজা মদ নাচ গানের জাগা না এই কবরকে নিয়ে যারা ভডমি করছে এদের আইনের আওতায় আনা হোক
গোলাপ শাহ জিন্দাবাদ
এগুলো ভাঙ্গা ঠিক আছে হে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করো এবং সঠিক পথে পরিচালিত করুন
মাজার বাঙ্গা হবে
sala suerer bassa
সুন্দর বাংলাদেশকে কি বানালো ছাত্ররা, হায়রে!!!
বাবা সাহজালাল মাজার শরিফ এ হামলা করে 😢😢
Ami cai majar vaga hok
Tumra hasinar jonno dua koraso take basabar jonno
নাম্বার হুকুম দাতা ধর্ম উপদেষ্টা যে দায়িত্ব আছেন জামাতে ইসলামের
ALLAH APNI AMADER SOBAI K HEFAGOT KOREN AMIN
মাজার শরীফে হামলা কেনো
জবাব চাই দিতে হবে ✊
মাজার গুড়িয়ে দিতে হবে কেন?
ব্যক্তিগতভাবে মাজার আমার কোন ক্ষতি করেনি। কিন্তু আমি চাই বাংলাদেশে যেসব মাজারে শরীয়ত বিরোধী কাজকর্ম হয় সেগুলো গুড়িয়ে দেওয়া হোক। আমরা সবাই জানি এবং মানি এই পূর্ব বাংলার মানুষ এক সময় হিন্দু বা অন্য ধর্মের ছিল। অলি আউলিয়াদের এদেশে আগমনে এবং তাদের সাধনায় এখানকার মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে। অথচ তারা মারা যাওয়ার পর একশ্রেণীর লোভী মানুষ তাদের কবরের উপরে অবকাঠামো নির্মাণ করে মাজার বানায়। এরপর সহজ সরল মুসলমানদের কাছ থেকে মাজারে দানের কথা বলে অর্থ হাতিয়ে নেয়। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা উঠে এইসব মাজার গুলিতে। সেই টাকা যায় কোথায়? অলি আউলিয়া যিনি পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছেন তারা টাকা দিয়ে কি করবেন? আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে সংরক্ষণ করতে পারি। কিন্তু মাজার বানিয়ে ব্যবসা করতে দিতে পারিনা। উনাদের সম্মান আমরা ভূলুণ্ঠিত হতে দিতে পারি না। উনারা কেউ তাদের কবরকে মাজারে পরিণত করতে বলে যাননি। তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে ব্যবসা করতে বলেননি। মহানবী ( সা:) এর রওজা মোবারক সংরক্ষণ করা হয়েছে। রওজার দেওয়ালে কাউকে মাথা ঠুকতে দেখেছেন? রওজার ভিতর মোমবাতি আগরবাতি জ্বালাতে দেখেছেন?
বর্তমান বাংলাদেশে ভুয়া মাজারের অভাব নেই। কোন সাধারণ কবর কেও আউলিয়া বলে প্রচার করে সেখানে মাজার বানানো হয়েছে। তাকে নিয়ে মুখরোচক গল্প বানিয়ে সাধারণ মুসলমানকে আকৃষ্ট করা হয়েছে যাতে করে মানুষ তাদের মাজারে নিয়মিত যায়। এমনকি নামাজ রোজা সহ অন্যান্য ধর্মীয় ব্যাপারে মনগড়া ফতোয়া দিয়ে এবাদতের নিয়ম-কানুন সহজ করে দিয়েছেন যাতে তারা জনসমর্থন পায়। অর্থাৎ তাদের মাজার ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য সাধারণ মুসলমানকে ভুল পথে পরিচালিত করছে।
বর্তমানে অধিকাংশ মাজারগুলোতে মদ গাঁজা সেবনের রমরমা আসর বসে। জোরে জোরে গান বাজিয়ে পুরুষ-মহিলা একসাথে নাচানাচি করছে। এটা কেমন ধরনের ইসলাম? অলি আউলিয়াগন কি এসব করতে বলে গেছেন? ইদানিং কিছু কিছু মাজার সংলগ্ন স্থানে গোপনে দেহ ব্যবসাও চলছে। আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে অপবিত্র হতে দিতে পারিনা।
জয় হোক ওলি আউলিয়ার জয় হোক উনি আউলিয়ার আশেকদের🇧🇩🇧🇩🇧🇩
পাশে আছি
👍🙏❤️👍🙏❤️👍🙏❤️👍🙏❤️
😢😢😢😢Mother😢😢😢😢
হামলা কারিদের বিচারের আলতায় আনতে হবে
উত্তম কাজ করেছে
মাজারে হামলাকারীদের বিচার চাই
মদ গাঁজার আস্তানা মাজার ভাঙ্গার মহান দায়িত্ব যারা পালন করেছেন তাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক মোবারকবাদ
🤲🤲🥰🥰🤣🤣
Aishwarya
Good bhai
মাদ্রাসায় যে পরিমাণ ধর্ষণ, বলাৎকার হয় ,এইগুলো হলো
অসামাজিক কাজ। আর মাজারের
আশপাশে পাগল থাকলে গাঁজা
খায় তাও সব জায়গায় না ।
মাদ্রাসা কন্ট্রোল করেন আগে।
বাংলাদেশে হাজার হাজার মাদ্রাসা রয়েছে। দু-চারটি মাদ্রাসায় দু-একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে সত্য। অপরাধীকে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কার করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এটা নিয়ে আবার কথা উঠছে কেন? অলি আউলিয়ার নাম ভাঙ্গিয়ে মাজার ব্যবসা করতে দেওয়া হবে না বাংলাদেশ। আউলিয়াদের কবরকে অপবিত্র করার অধিকার কারো নেই...
মেধাবী ছাত্ররা কই মাজার কোন কাজ করছে না।
Holi Allah Satya
মাজার কেন ভাঙ্গা হবে
মাজার গুড়িয়ে দিতে হবে কেন?
ব্যক্তিগতভাবে মাজার আমার কোন ক্ষতি করেনি। কিন্তু আমি চাই বাংলাদেশে যেসব মাজারে শরীয়ত বিরোধী কাজকর্ম হয় সেগুলো গুড়িয়ে দেওয়া হোক। আমরা সবাই জানি এবং মানি এই পূর্ব বাংলার মানুষ এক সময় হিন্দু বা অন্য ধর্মের ছিল। অলি আউলিয়াদের এদেশে আগমনে এবং তাদের সাধনায় এখানকার মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে। অথচ তারা মারা যাওয়ার পর একশ্রেণীর লোভী মানুষ তাদের কবরের উপরে অবকাঠামো নির্মাণ করে মাজার বানায়। এরপর সহজ সরল মুসলমানদের কাছ থেকে মাজারে দানের কথা বলে অর্থ হাতিয়ে নেয়। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা উঠে এইসব মাজার গুলিতে। সেই টাকা যায় কোথায়? অলি আউলিয়া যিনি পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছেন তারা টাকা দিয়ে কি করবেন? আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে সংরক্ষণ করতে পারি। কিন্তু মাজার বানিয়ে ব্যবসা করতে দিতে পারিনা। উনাদের সম্মান আমরা ভূলুণ্ঠিত হতে দিতে পারি না। উনারা কেউ তাদের কবরকে মাজারে পরিণত করতে বলে যাননি। তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে ব্যবসা করতে বলেননি। মহানবী ( সা:) এর রওজা মোবারক সংরক্ষণ করা হয়েছে। রওজার দেওয়ালে কাউকে মাথা ঠুকতে দেখেছেন? রওজার ভিতর মোমবাতি আগরবাতি জ্বালাতে দেখেছেন?
বর্তমান বাংলাদেশে ভুয়া মাজারের অভাব নেই। কোন সাধারণ কবর কেও আউলিয়া বলে প্রচার করে সেখানে মাজার বানানো হয়েছে। তাকে নিয়ে মুখরোচক গল্প বানিয়ে সাধারণ মুসলমানকে আকৃষ্ট করা হয়েছে যাতে করে মানুষ তাদের মাজারে নিয়মিত যায়। এমনকি নামাজ রোজা সহ অন্যান্য ধর্মীয় ব্যাপারে মনগড়া ফতোয়া দিয়ে এবাদতের নিয়ম-কানুন সহজ করে দিয়েছেন যাতে তারা জনসমর্থন পায়। অর্থাৎ তাদের মাজার ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য সাধারণ মুসলমানকে ভুল পথে পরিচালিত করছে।
বর্তমানে অধিকাংশ মাজারগুলোতে মদ গাঁজা সেবনের রমরমা আসর বসে। জোরে জোরে গান বাজিয়ে পুরুষ-মহিলা একসাথে নাচানাচি করছে। এটা কেমন ধরনের ইসলাম? অলি আউলিয়াগন কি এসব করতে বলে গেছেন? ইদানিং কিছু কিছু মাজার সংলগ্ন স্থানে গোপনে দেহ ব্যবসাও চলছে। আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে অপবিত্র হতে দিতে পারিনা।
আল্লাহ মাজার হেপাজত করবে আমিন
tik kotha vai
Mother😅😅😅😅
মাজার সবগুলো ভেঙ্গে দিতে হবে কিন্তু আইনের মাধ্যমে বেআইনি ভাবে ভাঙচুর করা ঠিক হবে না
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম আলহামদুলিল্লাহ কাজী জাভেদ আল্লাহ সুরেশ্বরী ভাইকে আল্লাহওয়ালার মাজার বাঙ্গাল বিচারের দায়িত্ব দেওয়া হোক কাজে যাবেদয়াল সরাসরি ভাইকে
মাজার শরীফে হামলা কেন জবাব চাই
মাজার গুড়িয়ে দিতে হবে কেন?
ব্যক্তিগতভাবে মাজার আমার কোন ক্ষতি করেনি। কিন্তু আমি চাই বাংলাদেশে যেসব মাজারে শরীয়ত বিরোধী কাজকর্ম হয় সেগুলো গুড়িয়ে দেওয়া হোক। আমরা সবাই জানি এবং মানি এই পূর্ব বাংলার মানুষ এক সময় হিন্দু বা অন্য ধর্মের ছিল। অলি আউলিয়াদের এদেশে আগমনে এবং তাদের সাধনায় এখানকার মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে। অথচ তারা মারা যাওয়ার পর একশ্রেণীর লোভী মানুষ তাদের কবরের উপরে অবকাঠামো নির্মাণ করে মাজার বানায়। এরপর সহজ সরল মুসলমানদের কাছ থেকে মাজারে দানের কথা বলে অর্থ হাতিয়ে নেয়। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা উঠে এইসব মাজার গুলিতে। সেই টাকা যায় কোথায়? অলি আউলিয়া যিনি পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছেন তারা টাকা দিয়ে কি করবেন? আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে সংরক্ষণ করতে পারি। কিন্তু মাজার বানিয়ে ব্যবসা করতে দিতে পারিনা। উনাদের সম্মান আমরা ভূলুণ্ঠিত হতে দিতে পারি না। উনারা কেউ তাদের কবরকে মাজারে পরিণত করতে বলে যাননি। তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে ব্যবসা করতে বলেননি। মহানবী ( সা:) এর রওজা মোবারক সংরক্ষণ করা হয়েছে। রওজার দেওয়ালে কাউকে মাথা ঠুকতে দেখেছেন? রওজার ভিতর মোমবাতি আগরবাতি জ্বালাতে দেখেছেন?
বর্তমান বাংলাদেশে ভুয়া মাজারের অভাব নেই। কোন সাধারণ কবর কেও আউলিয়া বলে প্রচার করে সেখানে মাজার বানানো হয়েছে। তাকে নিয়ে মুখরোচক গল্প বানিয়ে সাধারণ মুসলমানকে আকৃষ্ট করা হয়েছে যাতে করে মানুষ তাদের মাজারে নিয়মিত যায়। এমনকি নামাজ রোজা সহ অন্যান্য ধর্মীয় ব্যাপারে মনগড়া ফতোয়া দিয়ে এবাদতের নিয়ম-কানুন সহজ করে দিয়েছেন যাতে তারা জনসমর্থন পায়। অর্থাৎ তাদের মাজার ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য সাধারণ মুসলমানকে ভুল পথে পরিচালিত করছে।
বর্তমানে অধিকাংশ মাজারগুলোতে মদ গাঁজা সেবনের রমরমা আসর বসে। জোরে জোরে গান বাজিয়ে পুরুষ-মহিলা একসাথে নাচানাচি করছে। এটা কেমন ধরনের ইসলাম? অলি আউলিয়াগন কি এসব করতে বলে গেছেন? ইদানিং কিছু কিছু মাজার সংলগ্ন স্থানে গোপনে দেহ ব্যবসাও চলছে। আমরা অলি আউলিয়ার কবরকে অপবিত্র হতে দিতে পারিনা।
R
Majar bangs uchit
Mazar haram
সব ফাউল
😂😂
mazar mother
সঠিক কথা বলেছেন ভাই
মসজিদে নববীতে গম্বুজ আছে।
Bondo
জয় গুরু
মেধাবী ছাত্ররা কই মাজার কোন কাজ করছে না।