আমি চট্টগ্রাম থেকে রাউজান উপজেলায়। আমি আপনার বিডিও সবসময় দেখি।ভাইয়া আমি একটা কথা বলি মুলত আধীবাসিরা চাই পারর্বত্য জেলাগুলোকে তাদের একটা তাদের রাজনৈতিক রাষ্ট্রে পরিনত করতে। এটা এরা মুখে না বল্লেও মনে মনে এটাই চাই। এদের কে এতো সাহস বা অস্ত্র এতো সামরিক টেনিং দেয় কারা এর পিছনে তৃতীয় কোন পক্ষ আছে সেটা কোন দেশ ও হতে পারে অতবা অন্য কোন দেশের কোন গোষ্ঠী বা এদের অতীতে যেই দেশ থেকে তাদের আধীপিতারা আসছিল বা সেই জনপদ থেকে। সেনাবাহীনি ও পাহাড়ে যারা বসবাস করে তারা জানে।পাহাড়ে আরো বেশি সেনাবাহিনি ও বাঙালীদের বসবাস বাড়ানো দরকার। পাহাড়ে যারা বসবাস করে তাদের কে এই আধীবাসিরা অনেক জ্বালাতন করে। আমাদের অনেক আত্মীয় স্বজনরা এদের নির্যাতনের শিকার বিষেশ করে তাদের শান্তি বাহিনী থেকে।। এটা যেন দুধ কলা দিয়ে কালসাপ পোষেছে সেরকম।কেন রে ভাই আমরা তো এদের কো ক্ষতি করি না। তা ও বাঙালীর পিছনে লেগে থাকে।
আমার জন্মস্থান খাগড়াছড়িতে ছোট থেকে আমার বেড়ে ওঠা পাহাড়ে আমি যখন থেকে বুঝতে শিখেছি তখন থেকে আমি দেখেছি পাহাড়ের কিছু সংখ্যক সন্ত্রাসী সশস্ত্র গোষ্ঠী আছে যারা চাচ্ছে বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে পার্বত্য জেলা গুলু কে আলাদা করে তাদের নিজস্ব অঙ্গরাজ্য বানাতে চাচ্ছে। যখন পার্বত্য এলাকায় সেনা ক্যাম্প ছিল। তখন নিরস্ত্র বাঙ্গালীদের উপর নির্যাতন নিপীড়ন কিছুটা হলে কম ছিল। বর্তমানে সেনা ক্যাম গুলো উঠিয়ে নেওয়ার পর থেকে পুনরায় আবার বাঙ্গালীদের উপর অন্যায় অত্যাচার চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে তারা। তাদের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র আছে যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবহার করে না। ইন্ডিয়ার মদদে তারা এগুলো করছে। আজকের কিছু নিউজ দেখলাম। তারা বলতেছে চট্টগ্রামকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য।
ভাই ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে পাকিস্তান থেকে আলাদা হতে সাহায্য করেছিল, দেশ গঠন হলো ১৯৭২ সালে।আবার ১৯৭৩ সালে মাত্র ১ বছর পরে পাহাড়িদের বাংলাদেশ থেকে আলাদা হওয়ার জন্য অস্ত্র+ট্রেনিং দেয়।ফলে পাহাড়িরা সন্ত্রাসী,চাঁদাবাজি সহ নানা দেশবিরোধী অপচেষ্টা চালাচ্ছে।আর সেজন্য সেনাবাহিনী প্রেরণ করা হয়েছিল।দেশের স্বার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য।ভারতকে যারা বন্ধু বলে তারা ইতিহাস পড়ুন।শেয়ালের কাছে মুরগি যেমন নিরাপদ,বাংলাদেশ তেমন ভারতের কাছে নিরাপদ।বাংলাদেশে এখন অব্দি যা হচ্ছে ভারতের ইন্ধন ১০০℅।সিকিম,হায়দ্রাবাদ একটা স্বাধীন দেশ ছিল। কিভাবে ভারত দখলে নেয় ইতিহাস পড়া উচিত সবার।
আমি যখন ছোট ছিলাম পাহাড়ে পোস্টিং করা আমার এক বিডিআর মামার কাছে পাহাড়ের গল্প শুনতাম। পাহাড়িদের মানুষ খাওয়ার গল্প, পাহাড়ে বাঙালী কাউকে পেলে কিভাবে মেরে ঝুলিয়ে রাখা হয় তার গল্প। যখন জাহাঙ্গীরনগরে ভর্তি হলাম একই ব্লকে থাকা রিগান চাকমা দাদাকে তাই বেশ ভয়ই পেতাম। আমার পোষা বেড়ালটা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, পাছে রিগানদা সেটা খেয়ে ফেলে কিনা। ২০১১ সালে প্রথম রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি বেড়াতে গিয়ে আশপাশের সব ভীতু মানুষগুলোর নিষেধ উপেক্ষা করে হোটেল সুফিয়া থেকে যখন একটা বাজারে গেলাম তখন বুঝলাম আমার ছোটবেলায় শোনা গল্পগুলো কতখানি অমূলক ছিলো। ২০১৫ সালে আমি এবং Noor Salehin দুজন মিলে পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে এক বন্ধুর কাছে উঠি যে একটা সরকারি চাকরি নিয়ে পাহাড়ে পোস্টেড থাকা সত্ত্বেও আমার মতো ভয় নিয়ে বড় হওয়াতে কোথাও বের হতোনা। এমনকি, আমাদেরকে কোথাও বের হতে দিতে চায়তো না। কিন্তু, ততোদিনে রাঙামাটিতে জাহাঙ্গীরনগরে পড়া অনেক পাহাড়িকে চিনি। আমরা রাতে রাতে বের হয়ে তাদের সাথে আড্ডা দিতাম। তারা আড্ডা শেষে আমাদেরকে পৌছে দিয়ে যেতো। আমার খুব ভালো একটা বন্ধু হয়ে গিয়েছিলো যার নাম ছিলো অনাবির চাকমা। খুব সুন্দর গান শোনাতো, দেশের গান, বাংলাদেশকে নিয়ে তার স্বপ্নের গান। আমরা বাসের ছাদে করে সেবার খাগড়াছড়ি গিয়েছিলাম রাঙামাটি থেকে। কিন্তু, সেসময় খাগড়াছড়ি পৌছে দেখি পকেটে টাকা নেই। খাগড়াছড়িতে কোন ব্যাংকের বুথ নেই। সেসময় শুধু ৩৪ তম বিসিএস নিয়ে সমু চাকমার সাথে কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছিলো। সমুদাকে আগে কখনোই দেখিনি। সেই সমুদা তখন তার বাড়িতে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করলেন এবং খাগড়াছড়ি রেস্ট হাউজে আমাদেরকে রাখার ব্যবস্থা করলেন। সেবারই তার ফ্রেন্ড সার্কেলের সবার সাথে পরিচয় হলো। শুভদা, ইকনদা, রিগানদা, অচিন্ত্যদা, দ্য অন এ্যান্ড অনলি রাজিবদা, একিলিস দা, ইমার্সনদা। কত রাত জেগে আমরা গহীন পাহাড়ের উপর বসে সবাই মিলে আড্ডা দিতাম, চেঙ্গী ব্রিজে আমাদের কত খুনসুটি! সমুদার পকেটের টাকাতেই আমরা ঢাকা ফিরেছিলাম। এরপর ৩৫ তম বিসিএস'র রেজাল্ট হওয়ার পর পাহাড় হয়ে ওঠে আমার পরম আপন জায়গা। একপ্রকার পাহাড়ে গিয়ে পাহাড়িদের সাথে পড়ে থাকা আমার নেশার মতো ছিলো। পকেটে টাকা না থাকলেও পাহাড়ি বন্ধু-বড়ভাইদের টাকাতেই পাহাড়ে যেতাম, থাকতাম। আমি গভীর রাতে চট্টগ্রাম থেকে সিএনজি নিয়ে রাঙামাটি বা পটিয়া পার হয়ে জায়গাটার নাম ভুলে গেলাম সেখান থেকে সিএনজি নিয়ে বান্দরবানে যেতাম প্রায়ই। পাহাড় এতোটা ঘনিষ্ট হয়ে গেলো যে, সমতলেও এতোটা সেইফ ফিল করতাম না যা পাহাড়ে করতাম। এমনকি রিগানদার বিয়েতে একটা পার্টির আয়োজন করেছিলো যেখানে "উতন ফেগে মেঘে মেঘে", " ফিরি আর ফিরি আয় গাঙুলি"সহ আরো কিছু পাহাড়ি ও বাঙালি গানে আমাদের ৪ জন বাঙালীর নাচ দেখে পাহাড়িরাই হতচকিত হয়ে গিয়েছিলো, বিরক্তও করেছিলাম তাদের খুব। সাজেকে যে কয়বারই ঘুরতে গিয়েছি সারারাত জেগে সাজেকের আশপাশসহ কংলাকে এদিক ওদিক করে বেড়িয়েছি। আবার বান্দরবানের থানচি, রেমাক্রি, নাফাখুম, অমিয়খুম, দার্জিলিং পাড়া, পাসিংপাড়া এদিক ওদিক করেও আমি না পাহাড়ে কোনদিনও নিজেকে আনসেইফ ফিল করিনি। উপরন্তু, পাহাড়িদের সহজ-সরল জীবন যাপন, যেকোন মানুষকে পেলেই তাদেরকে মূল্যায়ন করার একটা অসীম ক্ষমতা আমাকে মুগ্ধ করে এবং করেছে। এমনকি বাঘাইছড়িতে ভয়ে যখন কেউ যেতোনা তখনও আমি বাঙালী বন্ধুদেরকে জোর করে নিয়ে রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার থেকে ছোট হরিনা যেতাম লঞ্চে। কত দিন সেখানে পড়ে থেকেছি। আমি যখন বিদেশীদেরকে বাংলাদেশের সৌন্দর্য্য দেখাই তখন একজন পাহাড়ি ব্লগারের ভিডিও দেখাই। Bt Param পিচ্চিটার ভিডিও। পৃথিবীর বুকে লুকিয়ে থাকা অসীম কিছু সৌন্দর্য্যের সাথে তারা পরিচিত হয় তখন। জানেন, যারা জুম্মাল্যান্ড বলে হাক তোলে তারা পাহাড়িদেরও শত্রু, তারা অপরাধী । আর যারা পাহাড়িদেরকে আপনার-আমার কাছে গল্পের মতো করে ভয়ংকর করে তোলে তারাও অপরাধী। এই পাহাড়ি মানুষগুলোকে নিয়ে কথা বলার আগে বা মানুষকে তাদের বিরুদ্ধে বার্তা দেয়ার আগে তাদের কথাগুলো শুনুন, তাদের যুক্তিগুলো বুঝুন। রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে তাদের সমস্যাটা যেনো সমাধান হয় সেই চেষ্টা করুন। কপিপেস্ট
আদিবাসী অর্থ হচ্ছে তারা এই দেশে আদিকাল থেকে আছে মানে বাঙ্গালীদের থেকেও তারা আগে এখানে কিন্তু যেহেতু তারা বাঙ্গালীদের আগে থেকে এখানে নেই তাই তাদেরকে আদিবাসী বলা যায় না সংবিধানে তারা উপজাতি ক্ষুদ্র নিগোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত আমরা আদিবাসী অনেকে বলে ফেলি ভুলবশত মানে প্রথাগতভাবে ইতিহাস বই থেকে আদিবাসী শব্দ পেয়ে সেই শব্দটাই ব্যবহার করতে থাকি
@@MdShakiburRahman-h8j বাঙালি জাতি হচ্ছে মিশ্র জাতি। কার শরীরে কোন জাতের জিন রয়েছে সম্ভবত তাদের পূর্ব পুরুষ রাও জানেন না। যার কারনে একেক জনের গায়ের রং, নাক, চোঁখ, হাইট সবকিছুর ই আলাদা রয়েছে।নিজেদের আদিবাসী দাবী করা মূর্খতা।
@@RimaChakma-vl4sj চট্টগ্রামে কারা আগে এসেছে সেটা কথা নয় কথা হচ্ছে বাংলাদেশে সর্বত্র যারা আগে থেকে বসবাস করে তাদেরকে বলা হয় আদিবাসী কিন্তু আমরা ভুলবশত আপনাদেরকে আদিবাসি বলে কিন্তু আপনারা আদিবাসী না এবং সেটা শুস্পষ্টভাবে বাংলাদেশের সংবিধানে আপনারা উপজাতি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত আছেন আমি এটাই বুঝাতে চাইলাম আপনাদেরকে উপজাতি ক্ষুদ্র নিগোষ্ঠী বললে কেন আপনারা রাগ করেন এখানে তো রাগ করার কোন কারণ দেখি না এবং আমি একজন মিশনারী কলেজের প্রাক্তন ছাত্র আমাদের ক্লাসে প্রায় ১০ থেকে ১৫ ধরনের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী উপজাতিরা ছিল আমরা মিলে মিশে একত্রে ক্লাস করতাম
4:20 কিউট সালাম ভাই আমার প্রথম স্মৃতি ছিল রাঙ্গামাটি।বাবা যেহেতু আর্মিতে ছিলেন সেকারনে বাংলাদেশের প্রায় সব বিভাগের কিছু কিছু অঞ্চলে থাকা হয়েছে।আমার আব্বু থাকতো মারিশা নামক একটা জায়গায়। যেখানে ফ্যামিলি সহ যাওয়া যেতনা ,ইউনিট থেকে পারমিশন ছিলনা।আমরা থাকতাম রাঙ্গমাটিতে।আমাদের বাসা ছিল ঢিলার উপর।সম্ভবত ইউনিটের যারা যারা ফ্যামিলি নিয়ে গিয়েছিল সবার বাসায় ঐখানেই ছিল। খুব উচু টিলা না।টিলার গা বেয়ে পানির ড্রেন ছিল,যেটা নিচে নেমে গিয়েছিল।কোন এক অসাবধানতায় পা পিছলে পড়ে গিয়ে(যেহেতু বয়স চার ছিল , অনেক ছোট ছিলাম)আমার মাথা ফেটে যায়। রাঙামাটিতে তখন কোন CMH ছিলনা।ছোট খাটো ডিসপেন্সারির মত ছিল। সেখানে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়ার পর চট্রগ্ৰাম CMH এ পাঠানোর ব্যবস্হার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।কেননা অবস্থা খুব একটা ভালো ছিলনা আমার।তবে তখন আর্মি আর উপজাতির মধ্যে সম্পর্ক অনেক খারাপ ছিল।এটা ৯৪ সাল হবে সম্ভবত।মুভে পাঠিয়েছিল আমাদের ,আম্মুকে আর আমাকে(মুভ হলো সামনে কয়েকটা গাড়ি মাঝে আমাদের নিয়ে যাওয়া আম্বুলেন্স পিছনে কয়েকটা গাড়ি)।চট্রগ্ৰাম cmh এ আমার মাথার অপারেশন হয়।উপজাতিরা বরাবরই ভয়াবহ।মাঝের বেশ কয়েকটা বছর একটু চুপ ছিল।
আমি ও রাঙ্গামাটি ছিলাম তিন বছর অনেক স্মৃতি আছে চাকমা বান্ধবীরা আছে তাদের সাথে কোন যোগাযোগ নেই এখন এখন তো তাদের অনেকের ফোন আছে তখন তো ছিল না তাদের কথা মনে হলে খুব কষ্ট লাগে 😢
আজকের ভিডিওর দৃশ্যটা খুব বেশি ভালো লাগলো মাশাআল্লাহ চট্টগ্রাম আমার মেজ মামা পরিবার নিয়ে থাকেন এবং ওখানে চাকরি করেন হাইস্কুলের টিচার আয়াত কি অবস্থা করলো কাদা দিয়ে
পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ভারতের ত্রিপুরা ও মিয়ানমার এর কিছু অংশ নিয়ে আগামীতে একটা খৃষ্টান রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা আছে আমেরিকার , বর্তমানে দক্ষিন এশিয়ার বেশিরভাগ দেশ চায়না পন্থি যেমন নেপাল, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ , শুধু মাত্র বাংলাদেশ ই বাকি আছে আমেরিকার কাছে ।
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া আজকের ভিডিওটা খুব সুন্দর ছিল অসাধারণ দৃশ্য এবং আপনার জমিন আপনার কথাবার্তা সবকিছু মিলিয়ে কিন্তু আজকে আমার কাছে খুব খুব ভালো লাগলো নদীর পাড়ের বিশেষ অতি অসাধারণ
আপনাদের ভিডিও গুলো আমার হাজব্যান্ড দেখে খুব ভালো লাগে তার,আপনাদের বাড়ি ওঠানোর সময় থেকে প্রতিদিন ভিডিও গুলো দেখা শুরু করেন তিনি ❤❤আমার হাজব্যান্ড তো আপনার মত জব ছেড়ে আসতে চাই ❤❤আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল 🎉🎉
হ্যাঁ ঠিক বলেছেন অন্য কোন জেলায় জমি কিনতে পারেন আমাদের জেলায় অনেক আছে যারা বিভিন্ন জেলা থেকে এসে জমি কিনে ঘর বাড়ি করছে। কিন্তুু অন্য জেলার চেয়ে চট্টগ্রামে দৈনিক খরচ বেশি।
আমি যখন ছোট ছিলাম পাহাড়ে পোস্টিং করা আমার এক বিডিআর মামার কাছে পাহাড়ের গল্প শুনতাম। পাহাড়িদের মানুষ খাওয়ার গল্প, পাহাড়ে বাঙালী কাউকে পেলে কিভাবে মেরে ঝুলিয়ে রাখা হয় তার গল্প। যখন জাহাঙ্গীরনগরে ভর্তি হলাম একই ব্লকে থাকা রিগান চাকমা দাদাকে তাই বেশ ভয়ই পেতাম। আমার পোষা বেড়ালটা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, পাছে রিগানদা সেটা খেয়ে ফেলে কিনা। ২০১১ সালে প্রথম রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি বেড়াতে গিয়ে আশপাশের সব ভীতু মানুষগুলোর নিষেধ উপেক্ষা করে হোটেল সুফিয়া থেকে যখন একটা বাজারে গেলাম তখন বুঝলাম আমার ছোটবেলায় শোনা গল্পগুলো কতখানি অমূলক ছিলো। ২০১৫ সালে আমি এবং Noor Salehin দুজন মিলে পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে এক বন্ধুর কাছে উঠি যে একটা সরকারি চাকরি নিয়ে পাহাড়ে পোস্টেড থাকা সত্ত্বেও আমার মতো ভয় নিয়ে বড় হওয়াতে কোথাও বের হতোনা। এমনকি, আমাদেরকে কোথাও বের হতে দিতে চায়তো না। কিন্তু, ততোদিনে রাঙামাটিতে জাহাঙ্গীরনগরে পড়া অনেক পাহাড়িকে চিনি। আমরা রাতে রাতে বের হয়ে তাদের সাথে আড্ডা দিতাম। তারা আড্ডা শেষে আমাদেরকে পৌছে দিয়ে যেতো। আমার খুব ভালো একটা বন্ধু হয়ে গিয়েছিলো যার নাম ছিলো অনাবির চাকমা। খুব সুন্দর গান শোনাতো, দেশের গান, বাংলাদেশকে নিয়ে তার স্বপ্নের গান। আমরা বাসের ছাদে করে সেবার খাগড়াছড়ি গিয়েছিলাম রাঙামাটি থেকে। কিন্তু, সেসময় খাগড়াছড়ি পৌছে দেখি পকেটে টাকা নেই। খাগড়াছড়িতে কোন ব্যাংকের বুথ নেই। সেসময় শুধু ৩৪ তম বিসিএস নিয়ে সমু চাকমার সাথে কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছিলো। সমুদাকে আগে কখনোই দেখিনি। সেই সমুদা তখন তার বাড়িতে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করলেন এবং খাগড়াছড়ি রেস্ট হাউজে আমাদেরকে রাখার ব্যবস্থা করলেন। সেবারই তার ফ্রেন্ড সার্কেলের সবার সাথে পরিচয় হলো। শুভদা, ইকনদা, রিগানদা, অচিন্ত্যদা, দ্য অন এ্যান্ড অনলি রাজিবদা, একিলিস দা, ইমার্সনদা। কত রাত জেগে আমরা গহীন পাহাড়ের উপর বসে সবাই মিলে আড্ডা দিতাম, চেঙ্গী ব্রিজে আমাদের কত খুনসুটি! সমুদার পকেটের টাকাতেই আমরা ঢাকা ফিরেছিলাম। এরপর ৩৫ তম বিসিএস'র রেজাল্ট হওয়ার পর পাহাড় হয়ে ওঠে আমার পরম আপন জায়গা। একপ্রকার পাহাড়ে গিয়ে পাহাড়িদের সাথে পড়ে থাকা আমার নেশার মতো ছিলো। পকেটে টাকা না থাকলেও পাহাড়ি বন্ধু-বড়ভাইদের টাকাতেই পাহাড়ে যেতাম, থাকতাম। আমি গভীর রাতে চট্টগ্রাম থেকে সিএনজি নিয়ে রাঙামাটি বা পটিয়া পার হয়ে জায়গাটার নাম ভুলে গেলাম সেখান থেকে সিএনজি নিয়ে বান্দরবানে যেতাম প্রায়ই। পাহাড় এতোটা ঘনিষ্ট হয়ে গেলো যে, সমতলেও এতোটা সেইফ ফিল করতাম না যা পাহাড়ে করতাম। এমনকি রিগানদার বিয়েতে একটা পার্টির আয়োজন করেছিলো যেখানে "উতন ফেগে মেঘে মেঘে", " ফিরি আর ফিরি আয় গাঙুলি"সহ আরো কিছু পাহাড়ি ও বাঙালি গানে আমাদের ৪ জন বাঙালীর নাচ দেখে পাহাড়িরাই হতচকিত হয়ে গিয়েছিলো, বিরক্তও করেছিলাম তাদের খুব। সাজেকে যে কয়বারই ঘুরতে গিয়েছি সারারাত জেগে সাজেকের আশপাশসহ কংলাকে এদিক ওদিক করে বেড়িয়েছি। আবার বান্দরবানের থানচি, রেমাক্রি, নাফাখুম, অমিয়খুম, দার্জিলিং পাড়া, পাসিংপাড়া এদিক ওদিক করেও আমি না পাহাড়ে কোনদিনও নিজেকে আনসেইফ ফিল করিনি। উপরন্তু, পাহাড়িদের সহজ-সরল জীবন যাপন, যেকোন মানুষকে পেলেই তাদেরকে মূল্যায়ন করার একটা অসীম ক্ষমতা আমাকে মুগ্ধ করে এবং করেছে। এমনকি বাঘাইছড়িতে ভয়ে যখন কেউ যেতোনা তখনও আমি বাঙালী বন্ধুদেরকে জোর করে নিয়ে রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার থেকে ছোট হরিনা যেতাম লঞ্চে। কত দিন সেখানে পড়ে থেকেছি। আমি যখন বিদেশীদেরকে বাংলাদেশের সৌন্দর্য্য দেখাই তখন একজন পাহাড়ি ব্লগারের ভিডিও দেখাই। Bt Param পিচ্চিটার ভিডিও। পৃথিবীর বুকে লুকিয়ে থাকা অসীম কিছু সৌন্দর্য্যের সাথে তারা পরিচিত হয় তখন। জানেন, যারা জুম্মাল্যান্ড বলে হাক তোলে তারা পাহাড়িদেরও শত্রু, তারা অপরাধী । আর যারা পাহাড়িদেরকে আপনার-আমার কাছে গল্পের মতো করে ভয়ংকর করে তোলে তারাও অপরাধী। এই পাহাড়ি মানুষগুলোকে নিয়ে কথা বলার আগে বা মানুষকে তাদের বিরুদ্ধে বার্তা দেয়ার আগে তাদের কথাগুলো শুনুন, তাদের যুক্তিগুলো বুঝুন। রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে তাদের সমস্যাটা যেনো সমাধান হয় সেই চেষ্টা করুন। কপিপেস্ট
আমি আপনাকে অনেকদিন থেকে ফলো করি, আয়াতের জন্মের আগে থেকে, আপনার খামার বাড়ীর ভিডিও গুলো প্রতিদিন দেখে থাকি,আমারও স্বপ্ন আছে আপনার মতন একটি খামারবাড়ি তৈরি করার যদি আল্লাহতালা কবুল করেন, আপনার সব চ্যানেলগুলো ফলো করা আছে আমার।
আপনার খামার বাড়ির ভিডিও মাঝে মাঝেই চোখে পড়ে। তখন দেখি।ভালোই লাগে। আপনার যেহেতু ভালোই ফ্যান ফলোয়ার তাই বলছি কোন ইনফরমেশন দেয়ার আগে জেনে বুঝে দিবেন। ভুল ইনফরমেশন এ মানুষ বিভ্রান্ত হয়।আপনার প্রথম ভুল ইনফরমেশন হলো পাহাড়ে বাংগালী রা জমি কিনতে পারে না। এই কথা সম্পুর্ন ভুল।বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক যেকোনো জায়গায় জমি কিনতে পারবে।শুধুমাত্র কিছু সংরক্ষিত এলাকা থাকে যেখানে কেউই জমি কিনতে পারে না। আমি নিজে এবং আমার আত্মিয় স্বজন জমি কিনেছি।আমরা কিন্তু বাংগালী। দ্বিতীয়ত পাহাড়িদের উপজাতি বলা যাবে না।আপনি বলছেন এতে তারা রাগে কেন আপনি বুঝেন না।উপজাতি বলতে বুঝায় যারা এই দেশের মেইন বা প্রধান জাতি না।তারা শাখা জাতি।এর দ্বারা মনে হয় বাংগালী রা মেইন জাতি আর পাহাড়ি রা উপজাতি। এটা ঠিক না।বলতে হবে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী অথবা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। হ্যা আদিবাসী কাউকেই বলা যাবে না। এটা এখনো গবেষণার বিষয়। আর তৃতীয়ত সেনাবাহিনী পাহাড়ে থাকলে সমস্যা কি।সমস্যা আছে। অতীতে সেনাবাহিনীর দ্বারা পাহাড়িরা অনেক নির্যাতিত হয়েছে।সেসব অনেক বিরাট ইতিহাস। এতো কথায় যাচ্ছি না।কোন গণতান্ত্রিক দেশে স্বাভাবিক লোকালয়ে সর্বোক্ষণ সেনাবাহিনী থাকে না।হ্যা আমাদের দূর্ভাগ্য যে পাহাড় নিয়ে অনেক রাজনীতি আছে তাই সেনাবাহিনী রাখতে হয়। আশা করি আপনার ভুলগুলো সংশোধন করে অন্যদের ও বুঝতে সাহায্য করবেন।
আমিও পানি দেই আমারে শ্রদ্ধা সামলাইতে পারি না এত সেম❤❤❤❤❤❤ আই লাভ ইউ তুমি অনেক ভালো থেকো❤❤❤❤❤ তোমার জন্য সব সময় দোয়া ভালোবাসা রইলো শম্পা আপুর জন্য❤❤❤❤❤ সালাম ভাইয়ের পরিবার সবার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো❤❤❤❤ আমি বরিশাল থেকে দেখতে আছি জেলা পটুয়াখালী থানা মির্জাগঞ্জ❤❤❤❤❤ আমার মনে যে আপনাদের বাড়িতে বেড়াতে আসতে❤❤❤❤❤
কথা গুলো খুবই বাস্তব কথা। আদিবাসী বা উপজাতি ওরা কি বুঝে তা বোঝা কঠিন। কিছু কিছু ভিডিওতে দেখলাম তারা চট্টগ্রাম কে ভারতের হাতে তুলেদিতে বলে। মনে হয় ১০ টাকার ঝালমুড়ি কিনছি কিছুটা আরেকজনকে দিয়েদিলাম। আদিবাসী বা উপজাতি যায় হোক জাতীয়তা তো বাংলাদেশী।
ভাইয়া আপনার কথার কন্ঠ আপনার দেখানো দৃশ্য, আপনার বিডিও সব মিলিয়ে অসাধারণ, আপনার শম্পা আপুর বিডিও সময় মত দেখতে না পারলে দেরি হলেও দেখা মিছ করিনা, দেরি করে বিডিও দেখে কমেন্টের রিপ্লাই পাইলে আরো অনেক ভাল লাগে ভাইয়া সব সময় এমন সুন্দর সুন্দর বিডিও শুধু আপনাদের পখ্যেই সম্ভব
আসসালামু আলাইকুম সালাম আমি আপনাকে অনেক ভালো জানি ভালো চিনি অনেকদিন যাবত আমার বাড়ি নাগরপুর ভাই আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিহত তোফাজ্জল রে মিয়াও একটা ভিডিও বানাতে খুশি হইতাম
যারা জুম চাষ (slash and burn) করে তাদের বলে (Tribe) বা উপজাতি। উপজাতিদের মধ্যে লাঙ্গলের ব্যবহার নেই আর বিয়ে-শাদিও হয় ট্রাইবের মধ্যে। উপজাতির আরো বৈশিষ্ট্য আছে সংক্্ষেপে বললাম।
আমরা সমতলের মানুষ চাইলেই যেকোনো সময় দোকান থেকে ১০কেজি চাল, ৫ কেজি আটা যেকোন সময় কিনতে পারি। সেটা পাহাড়িরা কেন পারেনা। পাহাড়িদের দাবি হচ্ছে সেনা থাকুক কিন্তু সেনা শাসন যেন না থাকে। আর আপনি যেটা বললেন পাহাড়িরা সমতলে জায়গা কিনতে পারে কিন্তু সমতলের মানুষ পাহাড়ে কেন জায়গা কিনতে পারেনা। পাহাড়িদের সমতলে জায়গা কিনতে গেলে দুই প্রজন্ম লেগে যাবে। তাও কিনতে পারবে কিনা সন্দেহ। ভালো থাকুক পাহাড়ের মানুষ ভালো থাকুক সমতলের মানুষ। আমরা কোন সংঘাত চাই না। আপনি চাইলেই মোটর দিয়ে পানি উঠাতে পারেন। তাদের পানি আনতে হয় এক কিলোমিটার দুই কিলোমিটার হেঁটে পাহাড়ি রাস্তা অতিক্রম করতে হয় তারপর তারা পানি আনতে পারে।
আসসালামু আলাইকুম ভাই ও বোন😓 আমি আমার ছেলে স্বামী নিয়ে খুবি কষ্টে আছি আমার ছোটো বাচ্চা স্বামির চাকরি চলেগেছে লোক লজ্জায় কারো কাছে হাত পাততে পারি না প্লিজ ভাই ও বোনেরা আমাকে কেও একটু সাহায্য করেন 🙏🫲
আমি চট্টগ্রাম থেকে রাউজান উপজেলায়। আমি আপনার বিডিও সবসময় দেখি।ভাইয়া আমি একটা কথা বলি মুলত আধীবাসিরা চাই পারর্বত্য জেলাগুলোকে তাদের একটা তাদের রাজনৈতিক রাষ্ট্রে পরিনত করতে। এটা এরা মুখে না বল্লেও মনে মনে এটাই চাই। এদের কে এতো সাহস বা অস্ত্র এতো সামরিক টেনিং দেয় কারা এর পিছনে তৃতীয় কোন পক্ষ আছে সেটা কোন দেশ ও হতে পারে অতবা অন্য কোন দেশের কোন গোষ্ঠী বা এদের অতীতে যেই দেশ থেকে তাদের আধীপিতারা আসছিল বা সেই জনপদ থেকে। সেনাবাহীনি ও পাহাড়ে যারা বসবাস করে তারা জানে।পাহাড়ে আরো বেশি সেনাবাহিনি ও বাঙালীদের বসবাস বাড়ানো দরকার। পাহাড়ে যারা বসবাস করে তাদের কে এই আধীবাসিরা অনেক জ্বালাতন করে। আমাদের অনেক আত্মীয় স্বজনরা এদের নির্যাতনের শিকার বিষেশ করে তাদের শান্তি বাহিনী থেকে।। এটা যেন দুধ কলা দিয়ে কালসাপ পোষেছে সেরকম।কেন রে ভাই আমরা তো এদের কো ক্ষতি করি না। তা ও বাঙালীর পিছনে লেগে থাকে।
এরা সরকার ও আর্মি কর্তৃক সুবিধা নিতে নিতে এখন আমাদের দেশ প্রেমিক বাঙ্গালীদের উপরে কাল সাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে !
ভাইয়া চট্টগ্রাম বাংলাদেশ ভিতরে এখানে সকল মানুষের সমান অধিকার সুতরাং এটা সবার মথাই রাখা উচিত 💙💙💙💙💙💙
আমার জন্মস্থান খাগড়াছড়িতে ছোট থেকে আমার বেড়ে ওঠা পাহাড়ে আমি যখন থেকে বুঝতে শিখেছি তখন থেকে আমি দেখেছি পাহাড়ের কিছু সংখ্যক সন্ত্রাসী সশস্ত্র গোষ্ঠী আছে যারা চাচ্ছে বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে পার্বত্য জেলা গুলু কে আলাদা করে তাদের নিজস্ব অঙ্গরাজ্য বানাতে চাচ্ছে। যখন পার্বত্য এলাকায় সেনা ক্যাম্প ছিল। তখন নিরস্ত্র বাঙ্গালীদের উপর নির্যাতন নিপীড়ন কিছুটা হলে কম ছিল। বর্তমানে সেনা ক্যাম গুলো উঠিয়ে নেওয়ার পর থেকে পুনরায় আবার বাঙ্গালীদের উপর অন্যায় অত্যাচার চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে তারা। তাদের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র আছে যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবহার করে না। ইন্ডিয়ার মদদে তারা এগুলো করছে। আজকের কিছু নিউজ দেখলাম। তারা বলতেছে চট্টগ্রামকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য।
ভাই ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে পাকিস্তান থেকে আলাদা হতে সাহায্য করেছিল, দেশ গঠন হলো ১৯৭২ সালে।আবার ১৯৭৩ সালে মাত্র ১ বছর পরে পাহাড়িদের বাংলাদেশ থেকে আলাদা হওয়ার জন্য অস্ত্র+ট্রেনিং দেয়।ফলে পাহাড়িরা সন্ত্রাসী,চাঁদাবাজি সহ নানা দেশবিরোধী অপচেষ্টা চালাচ্ছে।আর সেজন্য সেনাবাহিনী প্রেরণ করা হয়েছিল।দেশের স্বার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য।ভারতকে যারা বন্ধু বলে তারা ইতিহাস পড়ুন।শেয়ালের কাছে মুরগি যেমন নিরাপদ,বাংলাদেশ তেমন ভারতের কাছে নিরাপদ।বাংলাদেশে এখন অব্দি যা হচ্ছে ভারতের ইন্ধন ১০০℅।সিকিম,হায়দ্রাবাদ একটা স্বাধীন দেশ ছিল। কিভাবে ভারত দখলে নেয় ইতিহাস পড়া উচিত সবার।
আমার বাড়ি খাগড়াছড়ি গুইমারা থানা।
@@tumpamoni8997 আমার বাসা মাটিরাঙ্গা থানা তবলছড়িতে
হাস্যকর... পার্বত্য এলাকার যত ঘটনা কে শুরু করেছে...? সেটেলার বাঙ্গালী কর্তৃক অথবা সেনাবাহিনীর দ্বারা।
দারুণ সুন্দর কথাগুলো বলেছেন ভাইয়া আপনি, এমন যদি ওই উপজাতি গুলা বুঝতো তাহলে এতো ঝামেলা হতোনা হয়ত😢
আমি যখন ছোট ছিলাম পাহাড়ে পোস্টিং করা আমার এক বিডিআর মামার কাছে পাহাড়ের গল্প শুনতাম। পাহাড়িদের মানুষ খাওয়ার গল্প, পাহাড়ে বাঙালী কাউকে পেলে কিভাবে মেরে ঝুলিয়ে রাখা হয় তার গল্প। যখন জাহাঙ্গীরনগরে ভর্তি হলাম একই ব্লকে থাকা রিগান চাকমা দাদাকে তাই বেশ ভয়ই পেতাম। আমার পোষা বেড়ালটা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, পাছে রিগানদা সেটা খেয়ে ফেলে কিনা। ২০১১ সালে প্রথম রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি বেড়াতে গিয়ে আশপাশের সব ভীতু মানুষগুলোর নিষেধ উপেক্ষা করে হোটেল সুফিয়া থেকে যখন একটা বাজারে গেলাম তখন বুঝলাম আমার ছোটবেলায় শোনা গল্পগুলো কতখানি অমূলক ছিলো।
২০১৫ সালে আমি এবং Noor Salehin দুজন মিলে পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে এক বন্ধুর কাছে উঠি যে একটা সরকারি চাকরি নিয়ে পাহাড়ে পোস্টেড থাকা সত্ত্বেও আমার মতো ভয় নিয়ে বড় হওয়াতে কোথাও বের হতোনা। এমনকি, আমাদেরকে কোথাও বের হতে দিতে চায়তো না। কিন্তু, ততোদিনে রাঙামাটিতে জাহাঙ্গীরনগরে পড়া অনেক পাহাড়িকে চিনি। আমরা রাতে রাতে বের হয়ে তাদের সাথে আড্ডা দিতাম। তারা আড্ডা শেষে আমাদেরকে পৌছে দিয়ে যেতো। আমার খুব ভালো একটা বন্ধু হয়ে গিয়েছিলো যার নাম ছিলো অনাবির চাকমা। খুব সুন্দর গান শোনাতো, দেশের গান, বাংলাদেশকে নিয়ে তার স্বপ্নের গান।
আমরা বাসের ছাদে করে সেবার খাগড়াছড়ি গিয়েছিলাম রাঙামাটি থেকে। কিন্তু, সেসময় খাগড়াছড়ি পৌছে দেখি পকেটে টাকা নেই। খাগড়াছড়িতে কোন ব্যাংকের বুথ নেই। সেসময় শুধু ৩৪ তম বিসিএস নিয়ে সমু চাকমার সাথে কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছিলো। সমুদাকে আগে কখনোই দেখিনি। সেই সমুদা তখন তার বাড়িতে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করলেন এবং খাগড়াছড়ি রেস্ট হাউজে আমাদেরকে রাখার ব্যবস্থা করলেন। সেবারই তার ফ্রেন্ড সার্কেলের সবার সাথে পরিচয় হলো। শুভদা, ইকনদা, রিগানদা, অচিন্ত্যদা, দ্য অন এ্যান্ড অনলি রাজিবদা, একিলিস দা, ইমার্সনদা। কত রাত জেগে আমরা গহীন পাহাড়ের উপর বসে সবাই মিলে আড্ডা দিতাম, চেঙ্গী ব্রিজে আমাদের কত খুনসুটি! সমুদার পকেটের টাকাতেই আমরা ঢাকা ফিরেছিলাম।
এরপর ৩৫ তম বিসিএস'র রেজাল্ট হওয়ার পর পাহাড় হয়ে ওঠে আমার পরম আপন জায়গা। একপ্রকার পাহাড়ে গিয়ে পাহাড়িদের সাথে পড়ে থাকা আমার নেশার মতো ছিলো। পকেটে টাকা না থাকলেও পাহাড়ি বন্ধু-বড়ভাইদের টাকাতেই পাহাড়ে যেতাম, থাকতাম। আমি গভীর রাতে চট্টগ্রাম থেকে সিএনজি নিয়ে রাঙামাটি বা পটিয়া পার হয়ে জায়গাটার নাম ভুলে গেলাম সেখান থেকে সিএনজি নিয়ে বান্দরবানে যেতাম প্রায়ই। পাহাড় এতোটা ঘনিষ্ট হয়ে গেলো যে, সমতলেও এতোটা সেইফ ফিল করতাম না যা পাহাড়ে করতাম। এমনকি রিগানদার বিয়েতে একটা পার্টির আয়োজন করেছিলো যেখানে "উতন ফেগে মেঘে মেঘে", " ফিরি আর ফিরি আয় গাঙুলি"সহ আরো কিছু পাহাড়ি ও বাঙালি গানে আমাদের ৪ জন বাঙালীর নাচ দেখে পাহাড়িরাই হতচকিত হয়ে গিয়েছিলো, বিরক্তও করেছিলাম তাদের খুব।
সাজেকে যে কয়বারই ঘুরতে গিয়েছি সারারাত জেগে সাজেকের আশপাশসহ কংলাকে এদিক ওদিক করে বেড়িয়েছি।
আবার বান্দরবানের থানচি, রেমাক্রি, নাফাখুম, অমিয়খুম, দার্জিলিং পাড়া, পাসিংপাড়া এদিক ওদিক করেও আমি না পাহাড়ে কোনদিনও নিজেকে আনসেইফ ফিল করিনি। উপরন্তু, পাহাড়িদের সহজ-সরল জীবন যাপন, যেকোন মানুষকে পেলেই তাদেরকে মূল্যায়ন করার একটা অসীম ক্ষমতা আমাকে মুগ্ধ করে এবং করেছে। এমনকি বাঘাইছড়িতে ভয়ে যখন কেউ যেতোনা তখনও আমি বাঙালী বন্ধুদেরকে জোর করে নিয়ে রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার থেকে ছোট হরিনা যেতাম লঞ্চে। কত দিন সেখানে পড়ে থেকেছি।
আমি যখন বিদেশীদেরকে বাংলাদেশের সৌন্দর্য্য দেখাই তখন একজন পাহাড়ি ব্লগারের ভিডিও দেখাই। Bt Param পিচ্চিটার ভিডিও। পৃথিবীর বুকে লুকিয়ে থাকা অসীম কিছু সৌন্দর্য্যের সাথে তারা পরিচিত হয় তখন।
জানেন, যারা জুম্মাল্যান্ড বলে হাক তোলে তারা পাহাড়িদেরও শত্রু, তারা অপরাধী । আর যারা পাহাড়িদেরকে আপনার-আমার কাছে গল্পের মতো করে ভয়ংকর করে তোলে তারাও অপরাধী। এই পাহাড়ি মানুষগুলোকে নিয়ে কথা বলার আগে বা মানুষকে তাদের বিরুদ্ধে বার্তা দেয়ার আগে তাদের কথাগুলো শুনুন, তাদের যুক্তিগুলো বুঝুন। রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে তাদের সমস্যাটা যেনো সমাধান হয় সেই চেষ্টা করুন।
কপিপেস্ট
আদিবাসী অর্থ হচ্ছে তারা এই দেশে আদিকাল থেকে আছে মানে বাঙ্গালীদের থেকেও তারা আগে এখানে কিন্তু যেহেতু তারা বাঙ্গালীদের আগে থেকে এখানে নেই তাই তাদেরকে আদিবাসী বলা যায় না সংবিধানে তারা উপজাতি ক্ষুদ্র নিগোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত আমরা আদিবাসী অনেকে বলে ফেলি ভুলবশত মানে প্রথাগতভাবে ইতিহাস বই থেকে আদিবাসী শব্দ পেয়ে সেই শব্দটাই ব্যবহার করতে থাকি
সালাম ভাইয়ের মতের মিল হয়নি দেখে আমার কমেন্টে লাইক দেই নি।😂😂😅 বাঙালি 😂😂😅
ভালো করে যাচাই করেন কারা আগে চট্টগ্রাম এ এসেছিলো
@@MdShakiburRahman-h8j বাঙালি জাতি হচ্ছে মিশ্র জাতি। কার শরীরে কোন জাতের জিন রয়েছে সম্ভবত তাদের পূর্ব পুরুষ রাও জানেন না। যার কারনে একেক জনের গায়ের রং, নাক, চোঁখ, হাইট সবকিছুর ই আলাদা রয়েছে।নিজেদের আদিবাসী দাবী করা মূর্খতা।
@@RimaChakma-vl4sj চট্টগ্রামে কারা আগে এসেছে সেটা কথা নয় কথা হচ্ছে বাংলাদেশে সর্বত্র যারা আগে থেকে বসবাস করে তাদেরকে বলা হয় আদিবাসী কিন্তু আমরা ভুলবশত আপনাদেরকে আদিবাসি বলে কিন্তু আপনারা আদিবাসী না এবং সেটা শুস্পষ্টভাবে বাংলাদেশের সংবিধানে আপনারা উপজাতি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত আছেন আমি এটাই বুঝাতে চাইলাম আপনাদেরকে উপজাতি ক্ষুদ্র নিগোষ্ঠী বললে কেন আপনারা রাগ করেন এখানে তো রাগ করার কোন কারণ দেখি না এবং আমি একজন মিশনারী কলেজের প্রাক্তন ছাত্র আমাদের ক্লাসে প্রায় ১০ থেকে ১৫ ধরনের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী উপজাতিরা ছিল আমরা মিলে মিশে একত্রে ক্লাস করতাম
@@MdShakiburRahman-h8jright bolachan vai❤❤❤
ভাই সম্পা আপুর সাথে আপনার কিভাবে দেখা হলো আর কিভাবে বিয়ে হলো সেই গল্প শুনতে চাই। এটা আমাদের আবদার❤❤
এই কৌতূহল আমারও, আমরাও জানতে চাই
ভাইয়া আপনার কথা শুনে খুব ভালো লাগলো ্য, আমি চট্টগ্রামের, আপনাকে সব সময় স্বাগতম, আপনি আপনার পরিবার আমাদের সবচেয়ে ফেভারিট
4:20 কিউট সালাম ভাই আমার প্রথম স্মৃতি ছিল রাঙ্গামাটি।বাবা যেহেতু আর্মিতে ছিলেন সেকারনে বাংলাদেশের প্রায় সব বিভাগের কিছু কিছু অঞ্চলে থাকা হয়েছে।আমার আব্বু থাকতো মারিশা নামক একটা জায়গায়। যেখানে ফ্যামিলি সহ যাওয়া যেতনা ,ইউনিট থেকে পারমিশন ছিলনা।আমরা থাকতাম রাঙ্গমাটিতে।আমাদের বাসা ছিল ঢিলার উপর।সম্ভবত ইউনিটের যারা যারা ফ্যামিলি নিয়ে গিয়েছিল সবার বাসায় ঐখানেই ছিল। খুব উচু টিলা না।টিলার গা বেয়ে পানির ড্রেন ছিল,যেটা নিচে নেমে গিয়েছিল।কোন এক অসাবধানতায় পা পিছলে পড়ে গিয়ে(যেহেতু বয়স চার ছিল , অনেক ছোট ছিলাম)আমার মাথা ফেটে যায়। রাঙামাটিতে তখন কোন CMH ছিলনা।ছোট খাটো ডিসপেন্সারির মত ছিল। সেখানে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়ার পর চট্রগ্ৰাম CMH এ পাঠানোর ব্যবস্হার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।কেননা অবস্থা খুব একটা ভালো ছিলনা আমার।তবে তখন আর্মি আর উপজাতির মধ্যে সম্পর্ক অনেক খারাপ ছিল।এটা ৯৪ সাল হবে সম্ভবত।মুভে পাঠিয়েছিল আমাদের ,আম্মুকে আর আমাকে(মুভ হলো সামনে কয়েকটা গাড়ি মাঝে আমাদের নিয়ে যাওয়া আম্বুলেন্স পিছনে কয়েকটা গাড়ি)।চট্রগ্ৰাম cmh এ আমার মাথার অপারেশন হয়।উপজাতিরা বরাবরই ভয়াবহ।মাঝের বেশ কয়েকটা বছর একটু চুপ ছিল।
ভাইয়া আমার বাড়ী চট্টগ্রামে । আমি আপনাদের অনেক বড় ফ্যান। আপনার কথা শুনে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
কেমন কাঁদা মাখছে মেয়েটা হলুদ জামাটা কাঁদা মেখে একেবারে সেই করেছে আজ মনের সুখে কাঁদা মেখেছে দেখতে দারুন লাগছিলো আয়াত 💗💗💗💗
আমি ও রাঙ্গামাটি ছিলাম তিন বছর অনেক স্মৃতি আছে চাকমা বান্ধবীরা আছে তাদের সাথে কোন যোগাযোগ নেই এখন এখন তো তাদের অনেকের ফোন আছে তখন তো ছিল না তাদের কথা মনে হলে খুব কষ্ট লাগে 😢
কেমন আছেন ভাই।। আমাদের চট্টগ্রাম আসিয়েন বেড়াতে?
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া কেমন আছেন আমি চট্টগ্রাম থেকে দেখতেছি আপনার ভিডিও প্রতিটি ভিডিও আমি প্রত্যেকদিন দেখি
আপনার কথার সাথে সহমত শুধু পাহাড়িদের ক্ষেত্রে না বাংলাদেশে অনেক কিছু বৈষম্য হয় তাই আমাদের দেশটাকে সংস্কার করা খুব প্রয়োজন
আজকের ভিডিওর দৃশ্যটা খুব বেশি ভালো লাগলো মাশাআল্লাহ চট্টগ্রাম আমার মেজ মামা পরিবার নিয়ে থাকেন এবং ওখানে চাকরি করেন হাইস্কুলের টিচার আয়াত কি অবস্থা করলো কাদা দিয়ে
পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ভারতের ত্রিপুরা ও মিয়ানমার এর কিছু অংশ নিয়ে আগামীতে একটা খৃষ্টান রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা আছে আমেরিকার , বর্তমানে দক্ষিন এশিয়ার বেশিরভাগ দেশ চায়না পন্থি যেমন নেপাল, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ , শুধু মাত্র বাংলাদেশ ই বাকি আছে আমেরিকার কাছে ।
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই আয়াত মামুনির জন্য দোয়া করি ইনশা আল্লাহ্
Masha Allah onek sundor poribesh🤩🌱🌿
ভাই মাইনিমুখ ইউনিয়ন লংগদু উপজেলা থেকে আপনার ভিডিও দেখি সব সময় কখনো আসলে আপনার সাথে দেখা হবে ইনশাআল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া। আমার বাবার বাড়ি খাগড়াছড়ি। আমার দাদার বাড়ি কিশোরগঞ্জ ।
মাশাল্লাহ আয়াত মামনি জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইল ❤
চট্টগ্রামে আপনাকে মেজ্জানের দাওয়াত রইল ❤❤
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া আজকের ভিডিওটা খুব সুন্দর ছিল অসাধারণ দৃশ্য এবং আপনার জমিন আপনার কথাবার্তা সবকিছু মিলিয়ে কিন্তু আজকে আমার কাছে খুব খুব ভালো লাগলো নদীর পাড়ের বিশেষ অতি অসাধারণ
আপনাদের ভিডিও গুলো আমার হাজব্যান্ড দেখে খুব ভালো লাগে তার,আপনাদের বাড়ি ওঠানোর সময় থেকে প্রতিদিন ভিডিও গুলো দেখা শুরু করেন তিনি ❤❤আমার হাজব্যান্ড তো আপনার মত জব ছেড়ে আসতে চাই ❤❤আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল 🎉🎉
ভাইয়া আমি চট্টগ্রাম এর হাটহাজারী থেকে দেখছি।
পাহাড় ছাড়া আপনি চাইলে চট্টগ্রামের অন্য জায়গায় জমি কিনতে পারবেন।
হ্যাঁ ঠিক বলেছেন অন্য কোন জেলায় জমি কিনতে পারেন আমাদের জেলায় অনেক আছে যারা বিভিন্ন জেলা থেকে এসে জমি কিনে ঘর বাড়ি করছে। কিন্তুু অন্য জেলার চেয়ে চট্টগ্রামে দৈনিক খরচ বেশি।
আসসালামু ওয়ালাইকুম আমি ইন্ডিয়া পশ্চিমবঙ্গ থেকে আপনার ভিডিও দেকি আপনার সাথে দেকা করার অনেক ইচ্ছা ❤
আমি চট্টগ্রাম মেয়ে আমি আপনার বিডিও দেখি
আয়াত দুষ্টুমি গুলো অনেক ভালো লাগে আমার কাছে
আমি,,দেকতেচি,,,মানিকছড়ি,, থানা,,,খাগড়াছড়ির,, জেলা,, আমি,, আপনার সব,,বিডি ও,,দেখি
ভালোবাসা রইলো ভাই। বরিশাল পটুয়াখালী থেকে ❤❤
বাঙালিরা বেশি বেশি জায়গা কিনা দরকার খাগড়াছড়ি বান্দরবান রাঙ্গামাটি
আমি যখন ছোট ছিলাম পাহাড়ে পোস্টিং করা আমার এক বিডিআর মামার কাছে পাহাড়ের গল্প শুনতাম। পাহাড়িদের মানুষ খাওয়ার গল্প, পাহাড়ে বাঙালী কাউকে পেলে কিভাবে মেরে ঝুলিয়ে রাখা হয় তার গল্প। যখন জাহাঙ্গীরনগরে ভর্তি হলাম একই ব্লকে থাকা রিগান চাকমা দাদাকে তাই বেশ ভয়ই পেতাম। আমার পোষা বেড়ালটা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, পাছে রিগানদা সেটা খেয়ে ফেলে কিনা। ২০১১ সালে প্রথম রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি বেড়াতে গিয়ে আশপাশের সব ভীতু মানুষগুলোর নিষেধ উপেক্ষা করে হোটেল সুফিয়া থেকে যখন একটা বাজারে গেলাম তখন বুঝলাম আমার ছোটবেলায় শোনা গল্পগুলো কতখানি অমূলক ছিলো।
২০১৫ সালে আমি এবং Noor Salehin দুজন মিলে পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে এক বন্ধুর কাছে উঠি যে একটা সরকারি চাকরি নিয়ে পাহাড়ে পোস্টেড থাকা সত্ত্বেও আমার মতো ভয় নিয়ে বড় হওয়াতে কোথাও বের হতোনা। এমনকি, আমাদেরকে কোথাও বের হতে দিতে চায়তো না। কিন্তু, ততোদিনে রাঙামাটিতে জাহাঙ্গীরনগরে পড়া অনেক পাহাড়িকে চিনি। আমরা রাতে রাতে বের হয়ে তাদের সাথে আড্ডা দিতাম। তারা আড্ডা শেষে আমাদেরকে পৌছে দিয়ে যেতো। আমার খুব ভালো একটা বন্ধু হয়ে গিয়েছিলো যার নাম ছিলো অনাবির চাকমা। খুব সুন্দর গান শোনাতো, দেশের গান, বাংলাদেশকে নিয়ে তার স্বপ্নের গান।
আমরা বাসের ছাদে করে সেবার খাগড়াছড়ি গিয়েছিলাম রাঙামাটি থেকে। কিন্তু, সেসময় খাগড়াছড়ি পৌছে দেখি পকেটে টাকা নেই। খাগড়াছড়িতে কোন ব্যাংকের বুথ নেই। সেসময় শুধু ৩৪ তম বিসিএস নিয়ে সমু চাকমার সাথে কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছিলো। সমুদাকে আগে কখনোই দেখিনি। সেই সমুদা তখন তার বাড়িতে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করলেন এবং খাগড়াছড়ি রেস্ট হাউজে আমাদেরকে রাখার ব্যবস্থা করলেন। সেবারই তার ফ্রেন্ড সার্কেলের সবার সাথে পরিচয় হলো। শুভদা, ইকনদা, রিগানদা, অচিন্ত্যদা, দ্য অন এ্যান্ড অনলি রাজিবদা, একিলিস দা, ইমার্সনদা। কত রাত জেগে আমরা গহীন পাহাড়ের উপর বসে সবাই মিলে আড্ডা দিতাম, চেঙ্গী ব্রিজে আমাদের কত খুনসুটি! সমুদার পকেটের টাকাতেই আমরা ঢাকা ফিরেছিলাম।
এরপর ৩৫ তম বিসিএস'র রেজাল্ট হওয়ার পর পাহাড় হয়ে ওঠে আমার পরম আপন জায়গা। একপ্রকার পাহাড়ে গিয়ে পাহাড়িদের সাথে পড়ে থাকা আমার নেশার মতো ছিলো। পকেটে টাকা না থাকলেও পাহাড়ি বন্ধু-বড়ভাইদের টাকাতেই পাহাড়ে যেতাম, থাকতাম। আমি গভীর রাতে চট্টগ্রাম থেকে সিএনজি নিয়ে রাঙামাটি বা পটিয়া পার হয়ে জায়গাটার নাম ভুলে গেলাম সেখান থেকে সিএনজি নিয়ে বান্দরবানে যেতাম প্রায়ই। পাহাড় এতোটা ঘনিষ্ট হয়ে গেলো যে, সমতলেও এতোটা সেইফ ফিল করতাম না যা পাহাড়ে করতাম। এমনকি রিগানদার বিয়েতে একটা পার্টির আয়োজন করেছিলো যেখানে "উতন ফেগে মেঘে মেঘে", " ফিরি আর ফিরি আয় গাঙুলি"সহ আরো কিছু পাহাড়ি ও বাঙালি গানে আমাদের ৪ জন বাঙালীর নাচ দেখে পাহাড়িরাই হতচকিত হয়ে গিয়েছিলো, বিরক্তও করেছিলাম তাদের খুব।
সাজেকে যে কয়বারই ঘুরতে গিয়েছি সারারাত জেগে সাজেকের আশপাশসহ কংলাকে এদিক ওদিক করে বেড়িয়েছি।
আবার বান্দরবানের থানচি, রেমাক্রি, নাফাখুম, অমিয়খুম, দার্জিলিং পাড়া, পাসিংপাড়া এদিক ওদিক করেও আমি না পাহাড়ে কোনদিনও নিজেকে আনসেইফ ফিল করিনি। উপরন্তু, পাহাড়িদের সহজ-সরল জীবন যাপন, যেকোন মানুষকে পেলেই তাদেরকে মূল্যায়ন করার একটা অসীম ক্ষমতা আমাকে মুগ্ধ করে এবং করেছে। এমনকি বাঘাইছড়িতে ভয়ে যখন কেউ যেতোনা তখনও আমি বাঙালী বন্ধুদেরকে জোর করে নিয়ে রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার থেকে ছোট হরিনা যেতাম লঞ্চে। কত দিন সেখানে পড়ে থেকেছি।
আমি যখন বিদেশীদেরকে বাংলাদেশের সৌন্দর্য্য দেখাই তখন একজন পাহাড়ি ব্লগারের ভিডিও দেখাই। Bt Param পিচ্চিটার ভিডিও। পৃথিবীর বুকে লুকিয়ে থাকা অসীম কিছু সৌন্দর্য্যের সাথে তারা পরিচিত হয় তখন।
জানেন, যারা জুম্মাল্যান্ড বলে হাক তোলে তারা পাহাড়িদেরও শত্রু, তারা অপরাধী । আর যারা পাহাড়িদেরকে আপনার-আমার কাছে গল্পের মতো করে ভয়ংকর করে তোলে তারাও অপরাধী। এই পাহাড়ি মানুষগুলোকে নিয়ে কথা বলার আগে বা মানুষকে তাদের বিরুদ্ধে বার্তা দেয়ার আগে তাদের কথাগুলো শুনুন, তাদের যুক্তিগুলো বুঝুন। রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে তাদের সমস্যাটা যেনো সমাধান হয় সেই চেষ্টা করুন।
কপিপেস্ট
ঠিক বলেছেন ভাই।
ভাই খুব জানতে ইচ্ছা করে। আপনি কেন টাঙ্গাইল থেকে মানিকগঞ্জ চলে আসলেন ??
ভাইয়া মাইনীমুখ হচ্ছে পোষ্ট অফিস আর থানা হচ্ছে লংগদু আমার বাড়ি ওইখানে আমি আপনাদের ভিডিও সবসময় দেখি আমার কাছে ভালো লাগে
মাইনে ইউনিয়ন, লঙ্গদূ থানা, রাঙ্গামাটি জেলা। আমি ওই ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডে তিন ব্রিজ বটতলা।
বেড়াতে আসেন আমাদের এখানে, এখন আগের চেয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে, রাস্তাঘাট পাকা হয়ে গেছে।
আমি আপনাকে অনেকদিন থেকে ফলো করি, আয়াতের জন্মের আগে থেকে, আপনার খামার বাড়ীর ভিডিও গুলো প্রতিদিন দেখে থাকি,আমারও স্বপ্ন আছে আপনার মতন একটি খামারবাড়ি তৈরি করার যদি আল্লাহতালা কবুল করেন, আপনার সব চ্যানেলগুলো ফলো করা আছে আমার।
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া আমি রাঙ্গামাটি বনরুপা ছিলাম ৩ বছর আমার বড় বোন সেখান
আমার মা আর আমি আপনার বিশাল বড় ফ্যান আমার নানা বাড়ি দৌলতপুরে আপনার বাড়িতে আসার চিন্তা আছে ইনশাআল্লাহ
Amar bari oo dolutpur
ইনশাআল্লাহ যাবই
আপনারা সবাই দোয়া করবেন
Amar bari nagorpur
তোমার আপুর নাম্বার টা দিয়ো রাকিন হাসান
আয়াতের জন্য অনেক ভালোবাসা
লাভ ইউ ভাই,,, অসাধারণ ভিডিও অনেক ভালো লাগে
সবার কাছেই শৈশবের স্থানটাকেই মনে হয় যেন আপন
Love from Dhubri Assam India ❤❤❤
Vai ami sobsomoi apnar video dekhi khagrachari jela panchari theke 😊
আমি চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড থেকে দেখছি।
আমি ত সীতাকুণ্ড
@@ismailhossen16219আমিও
ভাই আপনি তিন বছর ছিলেন তাই আপনি ভুলতে পারেনা আর আমি ছিলাম পঁচিশ বছর তাহলে আমি ভুলবো কি করে
আপনার প্রতিটা কথা ঠিক, সারা বিশ্বে যে হানাহানি চলছে দোয়া করি এগুলো বন্ধ হোক আমরা সবাই এক হয়ে মিলেমিশে বাস করি।
ভাই রাঙ্গামাটিতে আবার আসেন বেড়াইয়া যান রাঙ্গামাটিতে
রাংগামাটি তে বেড়াতে আসার আগমন রইল।
আমি ও চট্টগ্রাম ছিলাম তখন 1,2, ক্লাসে পড়ছি আমার মনে আছে চট্টগ্রাম হালিশহর
আমর শশুর বাড়ি হালিশহর কোন আয়গায়
ভাই আগে ভিডিও গুলা আনেক ভালো লাগতো এখোন মনে হয় খবর সুনতাছি
গাছের টা ও খায় তলার টা ও কুলায় পয়সা আছে বলে সব জায়গায় দরাদরি না করে অন্যদের সামর্থ্যের জন্য রাখা উচিত
আসসালামু আলাইকুম সবাইকে নামাজের দাওয়াত দিয়ে গেলাম 🤲🤲
আপনার খামার বাড়ির ভিডিও মাঝে মাঝেই চোখে পড়ে। তখন দেখি।ভালোই লাগে। আপনার যেহেতু ভালোই ফ্যান ফলোয়ার তাই বলছি কোন ইনফরমেশন দেয়ার আগে জেনে বুঝে দিবেন। ভুল ইনফরমেশন এ মানুষ বিভ্রান্ত হয়।আপনার প্রথম ভুল ইনফরমেশন হলো পাহাড়ে বাংগালী রা জমি কিনতে পারে না। এই কথা সম্পুর্ন ভুল।বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক যেকোনো জায়গায় জমি কিনতে পারবে।শুধুমাত্র কিছু সংরক্ষিত এলাকা থাকে যেখানে কেউই জমি কিনতে পারে না। আমি নিজে এবং আমার আত্মিয় স্বজন জমি কিনেছি।আমরা কিন্তু বাংগালী।
দ্বিতীয়ত পাহাড়িদের উপজাতি বলা যাবে না।আপনি বলছেন এতে তারা রাগে কেন আপনি বুঝেন না।উপজাতি বলতে বুঝায় যারা এই দেশের মেইন বা প্রধান জাতি না।তারা শাখা জাতি।এর দ্বারা মনে হয় বাংগালী রা মেইন জাতি আর পাহাড়ি রা উপজাতি। এটা ঠিক না।বলতে হবে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী অথবা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। হ্যা আদিবাসী কাউকেই বলা যাবে না। এটা এখনো গবেষণার বিষয়।
আর তৃতীয়ত সেনাবাহিনী পাহাড়ে থাকলে সমস্যা কি।সমস্যা আছে। অতীতে সেনাবাহিনীর দ্বারা পাহাড়িরা অনেক নির্যাতিত হয়েছে।সেসব অনেক বিরাট ইতিহাস। এতো কথায় যাচ্ছি না।কোন গণতান্ত্রিক দেশে স্বাভাবিক লোকালয়ে সর্বোক্ষণ সেনাবাহিনী থাকে না।হ্যা আমাদের দূর্ভাগ্য যে পাহাড় নিয়ে অনেক রাজনীতি আছে তাই সেনাবাহিনী রাখতে হয়।
আশা করি আপনার ভুলগুলো সংশোধন করে অন্যদের ও বুঝতে সাহায্য করবেন।
ভাই আমার আপনার প্রতিটা ভিডিও অপেক্ষা থাকি৷ এমন কোনো ভিডিও নাই যে আমি দেখি নাই। ৪/৫ বছরের মধ্যে সব ভিডিও দেখা আমার
আয়াতের কাদায় খেলা করাটা সুন্দর লাগছে😊😊
আপনার কথায় যুক্তি আছে কিন্তুু সবাই তো মিলমিশ কি জিনিস এইটা বোঝে না।
ভাই আমি মিঠামইন থেকে দেকচি আপনার ভিডিওর বক্ত
Ami sylhet teke apnar video deki.. take love from sylhet..
আমিও পানি দেই আমারে শ্রদ্ধা সামলাইতে পারি না এত সেম❤❤❤❤❤❤ আই লাভ ইউ তুমি অনেক ভালো থেকো❤❤❤❤❤ তোমার জন্য সব সময় দোয়া ভালোবাসা রইলো শম্পা আপুর জন্য❤❤❤❤❤ সালাম ভাইয়ের পরিবার সবার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো❤❤❤❤ আমি বরিশাল থেকে দেখতে আছি জেলা পটুয়াখালী থানা মির্জাগঞ্জ❤❤❤❤❤ আমার মনে যে আপনাদের বাড়িতে বেড়াতে আসতে❤❤❤❤❤
আমি চট্টগ্রাম হাটহাজারী থেকে দেখছি
জীবন আসলেই সুন্দর যদি উপভোগ করা যায় ❤️❤️❤️❤️❤️✌🏿✌🏿✌🏿
মাশাআল্লাহ আয়াত আম্মু অনেক অনেক সুন্দর লক্ষী মেয়ে দুয়া রইলো ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, প্রথম লাইক এবং প্রথম কমেন্ট করার সুযোগ পেলাম
ভাইয়া আমি চট্টগ্রাম এর সীতাকুণ্ড থেকে,,, আমি আপনার এবং সমপা আপুর সব ভিডিও দেখি❤
amader chattogram k j apber vlo laghe taatei onk kusi holam
ভায়য়া আমি এখন রাঙামাটির মাইনিমুখ থেকে বলছি কালাপাকুজ্যা ইউনিয়নে আছি, আপনি কোথায় ছিলেন??? দোয়া করবেন আমার জন্য ❤️❤️
কথা গুলো খুবই বাস্তব কথা। আদিবাসী বা উপজাতি ওরা কি বুঝে তা বোঝা কঠিন। কিছু কিছু ভিডিওতে দেখলাম তারা চট্টগ্রাম কে ভারতের হাতে তুলেদিতে বলে। মনে হয় ১০ টাকার ঝালমুড়ি কিনছি কিছুটা আরেকজনকে দিয়েদিলাম। আদিবাসী বা উপজাতি যায় হোক জাতীয়তা তো বাংলাদেশী।
অনেক সুন্দর একটা ভিডিও ভালো লাগলো ❤️
আপনার বাড়ির সামনে থেকে কয়েকদিন আগে ঘুরে আসলাম
আসসালামু আলাইকুম ভাই কেমন আছেন আয়াত আম্মু কেমন আছেন আয়াতের কিভাবে ঠান্ডা লাগলো ওর দিকে খেয়াল রাখবেন। ভালো থাকবেন আপনাদের ও খেয়াল রাখবেন।ভাই আমার ও আপনাদের মানিকগন্জে জায়গা কিনে থাকতে মন চায়
আপনাদের গ্রামের দৃশ্য খুব ভালো লাগে।
আমাদের বাড়ি পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি
আয়াত পানি দেইখা সামলাতে পারে না পড়ে গেছে পানিতে❤❤❤❤
ShubhunAllah ai shajher Bela alo adhare Mamoni ato moja kore Pani te khala korse.Allah hefajot korun.Ameen.
ভাইয়া আপনার কথার কন্ঠ আপনার দেখানো দৃশ্য, আপনার বিডিও সব মিলিয়ে অসাধারণ, আপনার শম্পা আপুর বিডিও সময় মত দেখতে না পারলে দেরি হলেও দেখা মিছ করিনা, দেরি করে বিডিও দেখে কমেন্টের রিপ্লাই পাইলে আরো অনেক ভাল লাগে ভাইয়া সব সময় এমন সুন্দর সুন্দর বিডিও শুধু আপনাদের পখ্যেই সম্ভব
আয়াত মাশাআল্লাহ ❤❤❤
ভাই আপনি চটটগেরাম এ ছিলেন ,আমি হাটহাজারী বাবার বাড়ি ফটীকছড়ী শাশুড় বাড়ি
আসসালামু আলাইকুম মাইনা পুর নামে কোন থানা নাই ভাইয়া রাঙ্গামাটিতে
মাইনি মুখ জোন,লংগদু থানা, রাঙ্গামাটি
আচ্ছা কেউ কি বলবেন এই ভাইয়া বাড়ি মানিকগঞ্জ কোথায়। একটু বলেন
ভাই আপনার সৌরবিদ্যুত কেমন চলে আপডেট জানাবেন।
ভাইয়া আপনি কোটিপতি মানুষ
হালিশহর সেনানিবাসের দিকে কিনেন
এখানে কাঠাপতি৭০/৮০ লাখ করে
আসসালামু আলাইকুম সালাম আমি আপনাকে অনেক ভালো জানি ভালো চিনি অনেকদিন যাবত আমার বাড়ি নাগরপুর ভাই আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিহত তোফাজ্জল রে মিয়াও একটা ভিডিও বানাতে খুশি হইতাম
আমি রাঙ্গামাটি ছেলে ভাই সৌদি আরব থেকে ভিডিও দেখছি
Baya ami chottogramer meye. Apnr video sovsomoy deki
ভাইয়া আপনার কথা গুলো অনেক ভালো লাগে আপনার ভয়েস শুনতে ভালো লাগে
আমি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থেকে দেখছি,, আপনারা স্বপরিবারে আম্নএিত
আমরা সবাই যেমন আপনার কথায় মগ্ন ছিলাম, শম্পা আপু ও তেমন মগ্ন হয়ে শুনছিলো, 😂😂
First comment love from india assam 😍
আমার জন্ম চট্রগ্রাম হালিশহর সেনানিবাস এ।
আর্টিলারি সেন্টারে নাকি
@@TanzinaAkter-r3zআটি লারির পাশে আমার পাশে বাড়ি
যারা জুম চাষ (slash and burn) করে তাদের বলে (Tribe) বা উপজাতি। উপজাতিদের মধ্যে লাঙ্গলের ব্যবহার নেই আর বিয়ে-শাদিও হয় ট্রাইবের মধ্যে। উপজাতির আরো বৈশিষ্ট্য আছে সংক্্ষেপে বললাম।
ভাইয়ের কথা গুলো একেবারে 💯 সঠিক.!❤❤
আমরা সমতলের মানুষ চাইলেই যেকোনো সময় দোকান থেকে ১০কেজি চাল, ৫ কেজি আটা যেকোন সময় কিনতে পারি। সেটা পাহাড়িরা কেন পারেনা।
পাহাড়িদের দাবি হচ্ছে সেনা থাকুক কিন্তু সেনা শাসন যেন না থাকে।
আর আপনি যেটা বললেন পাহাড়িরা সমতলে জায়গা কিনতে পারে কিন্তু সমতলের মানুষ পাহাড়ে কেন জায়গা কিনতে পারেনা। পাহাড়িদের সমতলে জায়গা কিনতে গেলে দুই প্রজন্ম লেগে যাবে। তাও কিনতে পারবে কিনা সন্দেহ।
ভালো থাকুক পাহাড়ের মানুষ ভালো থাকুক সমতলের মানুষ। আমরা কোন সংঘাত চাই না। আপনি চাইলেই মোটর দিয়ে পানি উঠাতে পারেন। তাদের পানি আনতে হয় এক কিলোমিটার দুই কিলোমিটার হেঁটে পাহাড়ি রাস্তা অতিক্রম করতে হয় তারপর তারা পানি আনতে পারে।
অসাধারণ ভিডিও ফুটেজ ❤❤রোজ দেখতে চাই
আছছালামো আলাইকোম সালাম ভাই কেমন আছেন আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন প্লিজ ভাই প্লিজ দয়া করে একটু সহযোগিতা করেন প্লিজ ভাই
ভাই আমার ভারি মাইনি বাজার থানা লংগদু জেলা রাঙামাটি ভাই কিছু বলেন , আমি সবসময় বিডিয় দেখি , আমার নাম মুক্তা ভাই কিছু বলেন
চট্রগ্রাম ফটিকছড়ি থেকে দেখি
ভাইয়া আমার বাড়ি রাঙা মাটিতেই আমি আপনার ভিডিও দেখছি
ভাই আমাদের বাড়ি চট্টগ্রামের বন্দর এলাকায়
চট্টগ্রামের প্রবেশদার মিরসরাই থেকে।
Khub valo laga tumadar video gula
আসসালামু আলাইকুম ভাই ও বোন😓 আমি আমার ছেলে স্বামী নিয়ে খুবি কষ্টে আছি আমার ছোটো বাচ্চা স্বামির চাকরি চলেগেছে লোক লজ্জায় কারো কাছে হাত পাততে পারি না প্লিজ ভাই ও বোনেরা আমাকে কেও একটু সাহায্য করেন 🙏🫲
খুব সুন্দর কথা বলছেন ভাই