আমার কথা হল আপনারা যাকে যীশু বলেন আমরা তাকে ঈশা ( আঃ ) বলি ।। আসলে ব্যক্তি তো একজনই তাই না ??? তাহলে পার্থক্যটা কোথায় ??? আজকের দিনে আপনারা যাকে বাইবেল বলছেন , সেটাও তো এসেছে ইঞ্জিল শরীফ থেকে তাই না ?? আর আমরা সেই মুসলিম যেই ইঞ্জিল শরীফকে কেউ যদি একবার অস্বীকার করে তাহলে সে কাফির হয়ে যাবে ।। এখন আমার প্রশ্ন :- আপনারা কি সেই আগের ইঞ্জিল শরীফ বা বাইবেল টাকে ধরে রাখতে পেরেছেন ?? নাকি তাকে কেটে ছুটে একদম বিকৃত করে ফেলেছেন ??? আপনারা যদি সেই পবিত্র ইঞ্জিল শরীফকে অবিকৃত রেখে দিতেন , তাহলে আজকের দিনে আর নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার উপর নাযিলকৃত মহাপবিত্র গ্রন্থ আল কোরআন ও নাযিল হতোনা ।। কিন্তু আমাদের রব তো সেই মহান মালিক যার কাছে অতীত , বর্তমান , ও ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে কোনকিছুইতো অজানা নয় । তিনি তো সেই রব যিনি আমাদেরকে সৃষ্টির পূর্বেই তিনি জানতেন পৃথিবীতে আমার আপনার কোন পরিস্থিতিতে থাকতে হবে এবং আমি আপনি কখন কি করবো এমনকি আমাদের মৃত্যুর কোটি কোটি বছর পরে আমাদের কোন পরিনিতি ভোগ করতে হবে তিনি এখনি সেটা জানেন । আর তিনি এটাও জানতেন যে """ বানরের গলে দিলে মুক্তার হার ফল বলে দাঁতে কেটে করে চুরমার "" আসলে ঘটলোও তাই ।। নবী ঈসা ( আঃ ) কে আপনাদের কাছে পাঠালেন পিতা ছাড়া আর অথচ সেই আপনারাই কিনা তার পিতা হিসেবে সাব্যস্ত করলেন মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ সুবহানুতায়ালা কে ???? "" নাউজুবিল্লাহ মিন জালিক "" এটা আপনারা কোন জ্ঞানে বলতে পারলেন ??? আরে ভাই আমাদের রব তো সেই রব যার কখনো কোন স্ত্রীর প্রয়োজন নেই যার কখনো খাদ্য গ্রহণের প্রয়োজন নেই যার কখনো ঘুমের প্রয়োজন নেই যার কখনো সামান্যতম বিশ্রামের ও প্রয়োজন নেই । তিনি তার সৃষ্টির সবকিছু থেকে তিনি পবিত্র । তাহলে সেই মহান রবের সম্বন্ধে এমন একটি বাজে মন্তব্য করতে আপনাদের কি একবারও বিবেকে বাঁধে না ??? আপনারা এই সামান্য বিষয়টুকু বোঝেন না কেন ? যেই মহান রাব্বুল আলামিন আদম এবং হাওয়া ( আঃ ) কে পিতা-মাতা ছাড়া সৃষ্টি করতে পারেন তাহলে সেই আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কেন ঈশা ( আঃ ) কে পিতা ছাড়া মরিয়ম ( আঃ ) এর গর্ভে সৃষ্টি করতে পারবেন না ?? আর ঈসা ( আঃ ) তার জীবদ্দশায় যা কিছুই করেছেন তা কেবল আল্লাহ্ পাকের নির্দেশেই করেছেন । আর এরকম মুজিযা প্রতিটি নবী রাসুলগণেরই ছিল । তাইবলে কি আপনি সব নবী রাসুলগণের সম্বন্ধেই এরকম বাজে মন্তব্য করবেন ??? ভাই মানুষের বানানো কোন ধর্ম কোন ধর্ম হতে পারেনা । ধর্ম তো কেবলমাত্র সেইটাই যা শুধুমাত্র মহান রবের পক্ষ থেকেই আসে ।।। আর এইসব সমস্ত বিভ্রান্তিকর ও মন গড়া ধর্মের কুসংস্কার দূর করতেই মহান রব তার দয়া মায়া ও রহমতের কারনে আমাদের মাঝে প্রেরণ করেছেন সর্বোশেষ নবী দরুদে পাক হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ ) ও তাহার উপর নাযিলকৃত মহাগ্রন্থ আল- কোরআন ।।। এটা সেই কোরআন সেটাতে আপনি মহান আল্লাহ্পাকের প্রথম সৃষ্টির শুরু থেকে আমাদের অনন্তকালের যাত্রা অবদি সমস্তকিছুর বিবরণ ।। যা আপনি আর পৃথিবীর অন্য কোন ধর্মগ্রন্থে পাবেননা ।।
আপনারা আসলেই খুব বোকা। না বুঝে শুধু আবোল তাবোল বলে। মুহাম্মদ বাইবেল থেকে কোরান কপি করেছে । ইতিহাস একটু দেখুন না আবোল তাবোল না বলে। বউয়ের আঁচল ধরে ঘরে থাকলে তো হবে না। একটু জানার করুন সত্য কি মিথ্যা কি??
আপনার নবীকে প্রশ্ন করুন কোরআনের প্রতিটি বানী কোথা থেকে এলো সব কিছু বাইবেল থেকে তুলে কোরআনের বানী প্রকাশ। বিশ্বাস না হলে কোরআন আর বাইবেলের বয়স দেখেন, কোরআনের প্রতিটি বাক্য হাজার বছর আগে পবিত্র বাইবেলে পাওয়া যায়
মাশাআল্লাহ আপনি খুব সুন্দর কথা বলছেন রব তো তিনি যিনি সব পারেন আর সামান্য একটা সন্তান পিতা ছাড়া কেন দিতে পারবেনা রব তো তিনি জিনি সব পারেন আসলে কী মাথায় গবর ভরা এজন্য আল্লাহুর গোলাম বান্দা নবিকে আল্লাহু পুএ বানিয়ে দেয় ছি ছি ছি ভাবতে ও অবাক লাগে রবের সম্পকে এমন বাজে কথা বলতে ওদের বুক কাঁপলো না❤❤❤
dur pagol konodin kuran por soni.kuliao porte parbe na karon Arabic tumi hole bangla basi musolman sob musolman kuran porte pare na.jara pore tara islam sere dei karon ta ki
Korun er kothai Lekha Ache Bhai Sera Asmani Book Etao Nobi Der Lekha Tomra Bible er Old testament Poro Korune R Sun Of God ke Nobi Bolo Jokhon Jesus er second coming hobe Tokhon Bujbe Bhalo kore Bhai
অসাধারণ, অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ এক কথায় অসাধারণ,,,,,,, বাইবেল বলে যার চোখ আছে সে দেখুক,যার কান আছে সে শুনুক,,,,,, কিছু মানুষের চোখ কান কিছুই নেই,,,,, তাই তারা সত্য কে আজ ও দেখতে পায়না,ও সত্য ঈশ্বরের বাক্য তাদের কানে ঢোকে না,,,, আসলে দোষ ওদের নয় , শয়তান দ্বারা ওরা আজ ও বন্দি,,। প্রভু যীশু বলেছেন তোমার আমাকে মনোনীত করেছো এমন নয় বরং আমি তোমাদের মনোনীত করিয়াছি,,,,,, আসুন সবাই মিলে প্রার্থনা করি যেন প্রভু ওদের ও মনোনীত করেন,,,, এবং অনন্ত নরকের 🔥 আগুন থেকে তাদেরকে রক্ষা করে,,,।। The king of king 👑 the lord of lord 🙏🙏
সব মানুষ এক কেউ হিন্দু না আর কেউ মুসলমান ও না।। ঈশ্বর শুধু ২জাতি করে ছিল নারী আর পুরুষ।। ঈশ্বর সবার জন্য।। জয় যীশু।।। আমি কোনো ধর্ম মানি না।। ধর্ম তো মানুষ রাই করেছে। বাইবেল পড়ুন সব জানুন।।।
আল কোরআন হল এক মাত্র একটি মহা গ্রন্থ যার সংগে বিজ্ঞানী রাও একমত , যে আল কোরআন শরীফের একটি আয়াত ও ভূল ব্যাখ্যা করতে পারেনি, তাই অনেক বিজ্ঞানী সব ধর্মের কিতাব নিয়ে রিচার্জ করে ছিল, অবশেষে তারা হতো হম্ব হয়ে বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম কে সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং শেষ নবী হিসাবে মেনে নিয়ে, সত্যের পথে ফিরে আসে, আর আল কোরআন কে আল্লাহর বনী হিসাবে গন্য করেছিলেন, গগোলে সার্চ দিলে প্রমান পেয়ে যাবেন, কতো গুলো বিজ্ঞানী আল কোরআন নিয়ে রিচার্জ করতে গিয়ে ইসলামের পথে ফিরে আসতে বাধ্য হয়ে গেছে
রিচাচ করেন বাইবেল না পড়ে না জেনে বলে দিলেন কুরআন সত্য, আপনাকে ছোট থেকে যা বলা হয়েছে তাই শুনেছেন আপনি রিচাচ করতে পারেন,,,আপনি নিজ থেকে আল্লাহ গ্রহণ করোনি ,,এটা ১০০%গ্যারাটি আমি আপনাকে দিলাম
praise the lord 🙌 যীশুই হলো সত্য ঈশ্বর যা আমরা বাইবেলে দেখতে পাই কারণ ঈশ্বর তার সমস্ত ভার তিনি তার পুত্রকে দিয়েছেন আর আমরা এটাও দেখতে পাই যে ঈশ্বর মানুষের পাপ ক্ষমা করতে পারে তো আমরা এটাও দেখতে পাই যীশু মানুষের পাপ ক্ষমা করতে পারে তো এই দুটো কথার মধ্যে পার্থক্য কি পার্থক্য হলো এটাই যে যীশুই হলো ঈশ্বর ✝️ 💖 কারণ হলো যীশুই হচ্ছে ঈশ্বর যে পুত্র রুপ ধারণ করে পৃথিবীতে নেমে আসলেন আমাদের সমস্ত পাপ তিনি তার নিজের উপর নিয়ে নিলেন যার কারণে আমরা স্বর্গে যেতে পারি এটা যদি আপনাদের বিশ্বাস না হয় তো আমি আর একটা কথা বলে থাকি আনারা কথায় কথায় চা খান তো চা কি খারাপ খাবেন নাকি ভালো খাবে অবশ্যই ভালো খাবেন তো চায়ের মধ্যে চাপাতা থাকলে আপনি হয়তো খেতে না পারেন কারণ জিনিসটা কি নোংরা হয়ে যাবে তাই আমরা চায়ের মধ্যে চাপাতা ছেঁকে নিয়ে চা বার করি তারপর সেই চা খাওয়া যায় সেরকমই স্বর্গে কোন পাপী মানুষ যেতে পারে না যতক্ষণ না সে যীশুকে ঈশ্বর বলে দাবি করছে কারণ যীশু হলো চা ছাকনি যা থেকে আমাদের সমস্ত পাপ বার হয়ে যাবে আর পবিত্রতা বেরিয়ে আসবে আমার সাথে যে একমত সে লাইক করো তাতে আমি বুঝবো সত্য কে কে আছে 👍👇
ছাইলে আরো প্রমাণ দিবো।ওয়া আলাইকুমুস সালাম ইসলামই ধর্ম সত্য হবার প্রমাণ-১ কোন ধর্মগ্রন্থ তার ধর্মকে সবার জন্য ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে? যে ধর্মগ্রন্থে তাদের ধর্মকে সবার ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে, আমরা কেবল সেই ধর্মই মানবো। আর বাকিগুলোর ক্ষেত্রে বুঝে যাবো, সেগুলো সবার জন্য নয়, বরং নির্দিষ্ট জাতি গোষ্ঠির জন্য সীমাবদ্ধ ধর্ম। এ বিষয়ে একমাত্র ইসলামই টিকে যাবে। আর কোন ধর্ম টিকবে না। কারণ ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কুরআন ছাড়া আর কোন ধর্মগ্রন্থে তাদের ধর্মকে সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরণ করা হয়েছে কথাটি নেই। কেবল ইসলাম ধর্মের ধর্মগ্রন্থ কুরআনেই একথাটি বিদ্যমান। ইহুদীদের ধর্মগ্রন্থ তৌরাত। উক্ত তৌরাতের ৫টি অংশ। যথা-পয়দায়েশ, হিজরত, লেবীয়, শুমারী ও দ্বিতীয় বিবরণ এর কোথাও মুসা আঃ ও ইহুদী ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হবার কথা নেই। বরং বারবার শুধু বনী ইসরাঈলীদের কথাই বর্ণিত হয়েছে। যা দ্বারা পরিস্কার যে, ইহুদী ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য নয়, বরং শুধুই বনী ইসরাঈলীদের জন্যই প্রেরিত হয়েছে। যদি খৃষ্টানদের ইঞ্জিল খুলেন। ইঞ্জিলের মোট চারটি পার্ট রয়েছে, যথা মথি, মার্ক, লুক ও ইউহান্না। কোথাও একথা বর্ণিত হয়নি যে, খৃষ্ট ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হয়েছে। বরং পরিস্কার শব্দে সেখানে এসেছে যে, তা শুধু বনী ইসরাঈলীদের জন্য এসেছে। উদাহরণত: ঈসা সেই বারজনকে এ সমস্ত আদেশ দিয়া পাঠাইলেন, “তোমরা অ-ইহুদীদের নিকট বা শমরীয়দের কোন গ্রামে যাইও না, বরং ইস্রায়েল জাতির হারান মেষদের নিকটে যাইও। {ইঞ্জিল শরীফ, মথি-১০:৫-৭] আরেক স্থানে এসেছেঃ একজন কেনানীয় স্ত্রীলোক এসে চিৎকার করে বলতে লাগল, “হে প্রভু, দাউদের বংশধর,আমার উপর রহম করুন। ভূত আমার মেয়েটিকে ভীষণ ভাবে ধরিয়াছে।” ঈসা কিন্তু তাহাকে একটা কথাও বলিলেন না। তখন তাহার সাহাবীরা আসিয়া অনুরোধ করিয়া বলিলেন, “উহাকে বিদায় করিয়া দিন, কারণ সে আমাদের পিছনে চীৎকার করিতেছে”। উত্তরে ঈসা বলিলেন, আমাকে কেবল ইস্রায়েল বংশের হারান মেষদের নিকটেই পাঠান হইয়াছে।” [ইঞ্জিল শরীফ, মথি ১৫: ২২-২৪] তাছাড়া হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের কোথাও তাদের ধর্মকে সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হবার কথা বর্ণিত হয়নি। কিন্তু কুরআনে কারীমের একাধিক স্থানে ইসলাম ধর্মকে সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হবার প্রমাণ নিহিত। যেমন- وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ [ আমি আপনাকে সমগ্র সৃষ্টিজগতের জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি। [সূরা আম্বিয়া, ২১: ১০৭] وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا كَافَّةً لِّلنَّاسِ بَشِيرًا وَنَذِيرًا وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ [٣٤:٢٨ আমি আপনাকে সমগ্র মানবজাতির জন্যে সুসংবাদাতা ও সতর্ককারী রূপে পাঠিয়েছি;কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না। [সূরা সাবা, ৩৪:২৮] উপরোক্ত আয়াত ছাড়াও আরো অনেক আয়াত আছে, যা প্রমাণ করে, ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাঃ সমগ্র মানবজাতির প্রেরিত হয়েছেন। আর কোন নবী বা ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হয়েছে মর্মে ধর্মগ্রন্থগুলোতে উদ্ধৃত হয়নি। যা প্রমাণ করে ইসলামই সবার জন্য বর্তমানে পালনীয় ধর্ম।
আমরা মনে করি না আসমানী কিতাব ,বেদ হলো সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার কাছে থেকে এসেছে , আমরা বিশ্বাস করি বেদ পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ যা সৃষ্টির আদি থেকে ছিল আছে থাকবে ।
যীশু অর্থাৎ আমাদের হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম সে আবারও এসে প্রচার করবে, আপনারা তার নামে যে অপবাদ দিয়েছেন সে অপবাদের জবাব দিতে আবারও আসবে সত্যকে প্রচার করতে আবারও আসবে, আর এই তার আসার আর বেশি সময় বাকি নেই
@@leogilbert1730 বাইবেলে শত শত বৈজ্ঞানিক ভুল আছে।এগুলো কি নবীজি কপি করে ঠিক করেছেন। না,এটা সৃষ্টকর্তা প্রদত্ত আসমানী কিতাব। তাই কোরাআন নির্ভুল এবং সঠিক
ভাইবোনেরা, আমি তোমাদের জানাতে চাই, যে সুসমাচার আমি প্রচার করেছি, তা মানবসৃষ্ট কোনো বিষয় নয়। কোনো মানুষের কাছে আমি তা পাইনি, কিংবা শিক্ষাও পাইনি; বরং যীশু খ্রীষ্ট নিজেই আমার কাছে তা প্রকাশ করেছিলেন। কারণ ইহুদি ধর্মে আমার অতীত জীবনের কথা তোমরা তো শুনেছ। ঈশ্বরের মণ্ডলীকে আমি কী মারাত্মকরূপে অত্যাচার ও ধ্বংস করার চেষ্টা করতাম। আমি ইহুদি ধর্মশিক্ষায় আমার সমবয়সি অনেক ইহুদিকে ছাড়িয়ে গিয়েছিলাম এবং আমার পূর্বপুরুষদের রীতিনীতি পালন করায় আমি ছিলাম খুব আগ্রহী। কিন্তু ঈশ্বর, যিনি মাতৃগর্ভ থেকে আমাকে পৃথক করেছেন এবং তাঁর অনুগ্রহে আমাকে আহ্বান করেছেন, তিনি যখন তাঁর পুত্রকে আমার মধ্যে প্রকাশ করতে ইচ্ছা করলেন, যেন আমি অইহুদি জাতিদের কাছে তাঁকে প্রচার করি, তখন আমি এক মুহূর্তের জন্যও কোনো মানুষের সঙ্গে পরামর্শ করিনি, গালাতীয় 1:11-16 BCV bible.com/bible/2412/gal.1.11-16.BCV
আদিতে বাক্য ছিলেন, সেই বাক্য ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন এবং বাক্যই ঈশ্বর ছিলেন। আদিতে তিনি ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন। তাঁর মাধ্যমে সবকিছু সৃষ্ট হয়েছিল; সৃষ্ট কোনো বস্তুই তিনি ব্যতিরেকে সৃষ্ট হয়নি। তাঁর মধ্যে জীবন ছিল। সেই জীবন ছিল মানবজাতির জ্যোতি। সেই জ্যোতি অন্ধকারে আলো বিকিরণ করে, কিন্তু অন্ধকার তা উপলব্ধি করতে পারেনি। ঈশ্বর থেকে প্রেরিত এক ব্যক্তির আবির্ভাব হল, তাঁর নাম যোহন। সেই জ্যোতির সাক্ষ্য দিতেই সাক্ষীরূপে তাঁর আগমন ঘটেছিল, যেন তাঁর মাধ্যমে মানুষ বিশ্বাস করে। তিনি স্বয়ং সেই জ্যোতি ছিলেন না, কিন্তু সেই জ্যোতির সাক্ষ্য দিতেই তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল। সেই প্রকৃত জ্যোতি, যিনি প্রত্যেক মানুষকে আলো দান করেন, জগতে তাঁর আবির্ভাব হচ্ছিল। তিনি জগতে ছিলেন, জগৎ তাঁর দ্বারা সৃষ্ট হলেও জগৎ তাঁকে চিনল না। তিনি তাঁর আপনজনদের মধ্যে এলেন, কিন্তু যারা তাঁর আপন, তারা তাঁকে গ্রহণ করল না। তবু যতজন তাঁকে গ্রহণ করল, যারা তাঁর নামে বিশ্বাস করল, তাদের তিনি ঈশ্বরের সন্তান হওয়ার অধিকার দিলেন। তারা স্বাভাবিকভাবে জাত নয়, মানবিক ইচ্ছা বা পুরুষের ইচ্ছায় নয়, কিন্তু ঈশ্বর থেকে জাত। সেই বাক্য দেহ ধারণ করলেন এবং আমাদেরই মধ্যে বসবাস করলেন। আমরা তাঁর মহিমা দেখেছি, ঠিক যেমন পিতার নিকট থেকে আগত এক ও অদ্বিতীয় পুত্রের মহিমা। তিনি অনুগ্রহ ও সত্যে পূর্ণ। যোহন তাঁর বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন। তিনি উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা করলেন, “ইনিই সেই ব্যক্তি যাঁর সম্পর্কে আমি বলেছিলাম, ‘আমার পরে যিনি আসছেন তিনি আমার অগ্রগণ্য, কারণ আমার আগে থেকেই তিনি বিদ্যমান।’ ” তাঁর অনুগ্রহের পূর্ণতা থেকে আমরা সকলেই একের পর এক আশীর্বাদ লাভ করেছি। মোশির মাধ্যমে বিধান দেওয়া হয়েছিল; যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে অনুগ্রহ ও সত্য উপস্থিত হয়েছে। ঈশ্বরকে কেউ কোনোদিন দেখেনি; কিন্তু এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর, যিনি পিতার পাশে বিরাজ করেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন। যোহন 1:1-18 BCV bible.com/bible/2412/jhn.1.1-18.BCV
“কারণ ঈশ্বর জগৎকে এমন প্রেম করলেন যে, তিনি তাঁর একজাত পুত্রকে দান করলেন, যেন যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়। কারণ জগতের বিচার করতে ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে জগতে পাঠাননি, কিন্তু তাঁর মাধ্যমে জগৎকে উদ্ধার করতেই পাঠিয়েছিলেন। যে ব্যক্তি তাঁকে বিশ্বাস করে না, তার বিচার ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে, কারণ ঈশ্বরের একজাত পুত্রের নামে সে বিশ্বাস করেনি। এই হল দণ্ডাদেশ: জগতে জ্যোতির আগমন হয়েছে, কিন্তু মানুষ জ্যোতির পরিবর্তে অন্ধকারকে ভালোবাসলো কারণ তাদের সব কাজ ছিল মন্দ। যে দুষ্কর্ম করে, সে জ্যোতিকে ঘৃণা করে ও জ্যোতির সান্নিধ্যে আসতে ভয় পায়, পাছে তার দুষ্কর্মগুলি প্রকাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু যে সত্যে জীবনযাপন করে সে জ্যোতির সান্নিধ্যে আসে, যেন তার সমস্ত কাজই ঈশ্বরে সাধিত বলে প্রকাশ পায়।” যোহন 3:16-21 BCV bible.com/bible/2412/jhn.3.16-21.BCV
Atto sundor kore atto information diya God ar kotha tule dhorar jonno apnake dhonnobad diye ses hobe na. Amr onek questions ar ans apnar video theke proman shorup peye thaki.. God bless you.. r o amn new new video toire korun, God apnar songe ache..💖
@@SagarDas-mh3fjByble holo allahr nijar bani r ja injil name a cilo tmra kicu bikrito korso r qurano allar bani tai aky knto tmre byble bikrito korsoo. Akdin isa a.l asbe jake tmra jisu bolo tini tmder vul vangabe in sha allah knto tmi ki saidin baca thakbe nki aghey ay mittahr pahar niya mirtto boron korbe r afsos korbe😢
Esa (as) je Injil kitab rekhe gece ta akun ar nai....kicu manus smyer sate tader ecca moto ta porivorton kore diyece...quran ak matro asmani kitab ja kokono porivorton hobe na
আমি বাইবেল কে অপমান করব না কারন বাইবেল ছিল হযরত ঈসা আলাই সাল্লাম এর উপর নাযিল হয়ে ছিল।কিন্তু বাইবেলে লেখা আছে ঈসা আলাই সাল্লাম এরপর নতুন একজন নবী আসবে তার ওপর নাযিল হবে কোরান শরিফ। আর নাজিল হইছে প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম এর উপর।
না, বাইবেলে এমন কিছুই লেখা নেই। যদি তুমি জানো যে কোথায় লেখা রয়েছে বাইবেলের মধ্যে তাহলে আমাকে দেখাও। যদি না দেখাতে পারো তাহলে জানবে যার কথা তুমি বলছো সে সঠিক নয়।
আল কোরআন সত্য কিতাব।এতে কোন সন্দেহ নেই। কোরআনে সূরা আম্বিয়ায় উল্লেখ আছে ৩০ তম আয়াতে এরা কি দেখে না আসমানসমূহ ও পৃথিবী একসাথে ছিল অতঃপর আমি উভয় কে পৃথক করে দিয়েছি এবং আমি প্রাণবন্ত কিছুকেই পানি থেকে সৃষ্টি করেছি । এটা মহাবিশ্বের জন্ম কিভাবে হয় তা আমাদের দেখায়।
বাইবেল হলো, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ, যেটা নিখুঁতভাবে লেখা আছে কোন ভুলের চিহ্নমাত্র নেই, আমি মুসলিম বলছি, কোরআনে, সূরা কাহাফ, সূর্য জলে ডুবে যায়
ইম্মানূয়েল, আমেন পবিত্র বাইবেল পড়লে মন শান্ত হয়,কারোর সাথে তেমন আন্দাজে ও অযৌক্তিক কথা বলতে ইচ্ছে করে না।বাইবেল পড়লে অন্তরে প্রচুর ভয় জন্মায় ও ঈশ্বরকে প্রতি সেকেন্ডে মনে পড়ে।
@@MdMehediislam-zh5fxAr e vy ki bolen apni😮😮😮apni ki pagol naki???shotter poth theke apni dure shore jayte chaytesen vy apni vule o emon koyren na apnar jodi islam nia kono shondeho thake tahole apni (dr.zaki naik),,,ebong Bangladesh er abu tawha Muhammad adnan hujur er boktobbo shunen khirstan der bepare taholey apni shotto chinben tader usilay (IN-SHA-ALLAH
যীশু ছিলো মানুষ যার নাম ছিলেন হজরত ঈসা নবি। তিনি ইসলাম পচার করতে আল্লাহ তায়লা তাকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন । তাকে তোমরা ঈশ্বর বলে দাবি করছো। নায় জুজু বিল্লা
আসলে বিষয় টা হলো রবের যা ইচ্ছে সেটা রব নিজে লিখবে। সেটা মানুষ কে দিয়ে লেখাবে না। আর আপনা দের ইশ্বর যাদি মানুষ কে দিয়ে এই বই লিখিয়ে থাকে তাহলে তিনিও মানুষই ছিলেন রক্ত মাংসের মানুষ কখনো খোদা হইতে পারে না।আর নিজের হাতের তৈরি মুরতি তো কখোনোই খোদা হতে পারেনা। আচ্ছা আপনা দের বাইবেলে কি লেখা আছে পৃথিবীর সব্ প্রথম মানুষ কে? কিন্তু আমাদের কোরআান সেটা বলেছে।😂😂😂
প্রতিটা মুসলমান আল্লাহর কিতাবের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে মুসলিমরা বিশ্বাস করে আল্লাহর ১০৪ খানা বই আছে। ১০০ খানাছোট আর চারখানা বড় কিতাব। আর চার খানার ভিতর বাইবেল একটি।
কোনো মানুষ কখনোই ঈশ্বর হতে পারেন না... ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় ,যিনি এক আল্লাহ ..... ওনার সাথে কাওকে তুলনা তো দূরের ,কাওকে ভাবাই যাবেনা..... সমস্ত ধর্ম গ্রন্থই অনেক কথা সঠিক কিন্তু আল- কুরআনের মতো নির্ভুল কোনো গ্রন্থ নেই... পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ কুরআন ......
আমি বাইবেল পড়েছি কিন্তু নিরপেক্ষভাবেই বলছি কোরআন এর মতো এতো শ্রেষ্ট জ্ঞান অন্য কোন বই নাই। আপনে কোরআন পড়তে পারেন নিজেই বুঝতে পারবেন। আর বাইবেল যদি এসএসসির বই হয় তবে কোরআন পিএইচডি।
যদি ইসলাম ধর্মই সেরা হতো, বা সনাতন ধর্মই যদি সেরা হতো তাহলে বাঙালী, মুসলিম ভাই, বোনেরা খ্রীষ্টান ধর্ম গ্রহণ করতো না। যদি বলো শ্রেষ্ট ধর্ম কী? তাহলে বলবো খ্রীষ্টান ধর্ম ❤️✝️🤍
Amen 🙏🙏🙏🌹🌹🌹❤❤❤, প্রভু যীশু খ্রীষ্ট হলেন রাজা দের রাজা❤! প্রভুদের প্রভু❤! এই জগত মহাবিশ্ব সৃষ্টি হওয়ার পূর্বেই তিনি আছেন❤! থাকবেন অনন্তকাল❤! কেননা তিনি জীবন্ত ঈশ্বর❤! তিনি মৃত্যুকে জয় করেছেন❤! তার মৃত্যুর পূর্বে তিনি 10-12 জন মৃত লোককে জীবিত করেছিলেন❤❤❤!
জয় যীশু হালেলুইয়া ধন্যবাদ পিতা পরমেশ্বরকে🙏। একদম ঠিক কথা। আপনি এরকম আরো অনেক ভিডিও করুন
বাইবেলই সত্যের পথ দেখাতে পারে।❤
🤪
একবার কোরআন পড়ে দেখতে পারেন 😊😊😊😊😊
@@MDHANIF-vd9ztbaibel quran er age asse
Baibeler notun songoskorone ager songoskorone theke vinno tai ei dhormo vul kenona puraton inziler rule notun baibeler ruler Kono mil nei @@MdLimon-ge8fz
@@MdLimon-ge8fzআগে আসলে কি হবে কুরআন সত্যি
আমার কথা হল
আপনারা যাকে যীশু বলেন
আমরা তাকে ঈশা ( আঃ ) বলি ।।
আসলে ব্যক্তি তো একজনই তাই না ???
তাহলে পার্থক্যটা কোথায় ???
আজকের দিনে আপনারা যাকে বাইবেল বলছেন ,
সেটাও তো এসেছে ইঞ্জিল শরীফ থেকে তাই না ??
আর আমরা সেই মুসলিম
যেই ইঞ্জিল শরীফকে কেউ যদি একবার অস্বীকার করে তাহলে সে কাফির হয়ে যাবে ।।
এখন আমার প্রশ্ন :-
আপনারা কি সেই আগের ইঞ্জিল শরীফ বা বাইবেল টাকে ধরে রাখতে পেরেছেন ??
নাকি তাকে কেটে ছুটে একদম বিকৃত করে ফেলেছেন ???
আপনারা যদি সেই পবিত্র ইঞ্জিল শরীফকে অবিকৃত রেখে দিতেন ,
তাহলে আজকের দিনে আর নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও
তার উপর নাযিলকৃত
মহাপবিত্র গ্রন্থ আল কোরআন ও
নাযিল হতোনা ।।
কিন্তু আমাদের রব তো সেই মহান মালিক যার কাছে অতীত , বর্তমান , ও ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে কোনকিছুইতো অজানা নয় । তিনি তো সেই রব যিনি
আমাদেরকে সৃষ্টির পূর্বেই তিনি জানতেন
পৃথিবীতে আমার আপনার কোন পরিস্থিতিতে থাকতে হবে এবং আমি আপনি কখন কি করবো এমনকি
আমাদের মৃত্যুর কোটি কোটি বছর পরে আমাদের কোন পরিনিতি ভোগ করতে হবে তিনি এখনি সেটা জানেন ।
আর তিনি এটাও জানতেন যে
""" বানরের গলে দিলে মুক্তার হার
ফল বলে দাঁতে কেটে করে চুরমার ""
আসলে ঘটলোও তাই ।।
নবী ঈসা ( আঃ ) কে আপনাদের কাছে পাঠালেন পিতা ছাড়া আর অথচ সেই আপনারাই কিনা তার পিতা হিসেবে সাব্যস্ত করলেন মহান রাব্বুল আলামিন
আল্লাহ সুবহানুতায়ালা কে ????
"" নাউজুবিল্লাহ মিন জালিক ""
এটা আপনারা কোন জ্ঞানে বলতে পারলেন ???
আরে ভাই আমাদের রব তো সেই রব
যার কখনো কোন স্ত্রীর প্রয়োজন নেই
যার কখনো খাদ্য গ্রহণের প্রয়োজন নেই
যার কখনো ঘুমের প্রয়োজন নেই
যার কখনো সামান্যতম বিশ্রামের ও প্রয়োজন নেই ।
তিনি তার সৃষ্টির সবকিছু থেকে তিনি পবিত্র ।
তাহলে সেই মহান রবের সম্বন্ধে
এমন একটি বাজে মন্তব্য করতে আপনাদের কি একবারও বিবেকে বাঁধে না ???
আপনারা এই সামান্য বিষয়টুকু বোঝেন না কেন ?
যেই মহান রাব্বুল আলামিন
আদম এবং হাওয়া ( আঃ ) কে
পিতা-মাতা ছাড়া সৃষ্টি করতে পারেন
তাহলে সেই আল্লাহ সুবহানাতায়ালা
কেন ঈশা ( আঃ ) কে
পিতা ছাড়া মরিয়ম ( আঃ ) এর
গর্ভে সৃষ্টি করতে পারবেন না ??
আর ঈসা ( আঃ ) তার জীবদ্দশায়
যা কিছুই করেছেন
তা কেবল আল্লাহ্ পাকের নির্দেশেই করেছেন ।
আর এরকম মুজিযা প্রতিটি নবী রাসুলগণেরই ছিল ।
তাইবলে কি আপনি সব নবী রাসুলগণের সম্বন্ধেই এরকম বাজে মন্তব্য করবেন ??? ভাই
মানুষের বানানো কোন ধর্ম কোন ধর্ম হতে পারেনা ।
ধর্ম তো কেবলমাত্র সেইটাই
যা শুধুমাত্র মহান রবের পক্ষ থেকেই আসে ।।।
আর এইসব সমস্ত বিভ্রান্তিকর ও মন গড়া ধর্মের কুসংস্কার দূর করতেই
মহান রব তার দয়া মায়া ও রহমতের কারনে আমাদের মাঝে প্রেরণ করেছেন
সর্বোশেষ নবী দরুদে পাক
হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ ) ও
তাহার উপর নাযিলকৃত
মহাগ্রন্থ আল- কোরআন ।।।
এটা সেই কোরআন সেটাতে আপনি মহান
আল্লাহ্পাকের প্রথম সৃষ্টির শুরু থেকে আমাদের অনন্তকালের যাত্রা অবদি
সমস্তকিছুর বিবরণ ।।
যা আপনি আর পৃথিবীর অন্য কোন ধর্মগ্রন্থে পাবেননা ।।
আপনারা আসলেই খুব বোকা। না বুঝে শুধু আবোল তাবোল বলে। মুহাম্মদ বাইবেল থেকে কোরান কপি করেছে । ইতিহাস একটু দেখুন না আবোল তাবোল না বলে। বউয়ের আঁচল ধরে ঘরে থাকলে তো হবে না। একটু জানার করুন সত্য কি মিথ্যা কি??
মাশাআল্লাহ ভাই আপনার কথা গুলো খুব ভালোভাবে বুঝিয়েছেন আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আমিন
Allah apnake jonmo die kopal chaprachche. Allah Katha Quran e lekha nei.
আপনার নবীকে প্রশ্ন করুন কোরআনের প্রতিটি বানী কোথা থেকে এলো সব কিছু বাইবেল থেকে তুলে কোরআনের বানী প্রকাশ। বিশ্বাস না হলে কোরআন আর বাইবেলের বয়স দেখেন, কোরআনের প্রতিটি বাক্য হাজার বছর আগে পবিত্র বাইবেলে পাওয়া যায়
মাশাআল্লাহ আপনি খুব সুন্দর কথা বলছেন রব তো তিনি যিনি সব পারেন আর সামান্য একটা সন্তান পিতা ছাড়া কেন দিতে পারবেনা রব তো তিনি জিনি সব পারেন আসলে কী মাথায় গবর ভরা এজন্য আল্লাহুর গোলাম বান্দা নবিকে আল্লাহু পুএ বানিয়ে দেয় ছি ছি ছি ভাবতে ও অবাক লাগে রবের সম্পকে এমন বাজে কথা বলতে ওদের বুক কাঁপলো না❤❤❤
এমন কোন জিনিস নেই যা কোরআন এ নেই❤️
কফি 😂😂😂😂
রাবারের কথা বলা নেই
Sobei ache.Sudhu vhul ar pornography nei ja bible ache.😂😂😂
dur pagol konodin kuran por soni.kuliao porte parbe na karon Arabic tumi hole bangla basi musolman sob musolman kuran porte pare na.jara pore tara islam sere dei karon ta ki
উল্লেখ করুন তো বাইবেল এর কিছু ভার্স
কুরআন হলো সবার সেরা আসমানী কিতাব এবং চুড়ান্ত কিতাব। ইসলাম হলো সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম।💖💗♥️💗💗💗💗
Proman den
Ha ha ha 😂 fake How true can it be that the writing of a man is the writing of heaven? Quran - Bible
You all are not right way. Quran is true if you read. The true creator is "ALLAH" 🌍
Those who said about Quran is true, he is great bad spirit of Devil.
Korun er kothai Lekha Ache Bhai Sera Asmani Book
Etao Nobi Der Lekha Tomra Bible er Old testament Poro Korune R Sun Of God ke Nobi Bolo Jokhon Jesus er second coming hobe Tokhon Bujbe Bhalo kore Bhai
শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ মহাগ্রন্থ আল কুরআন যা আল্লাহ তাআলার বাণী।।
বাইবেল থেকে কপি
আমার দেখা সব চেয়ে সেরা গ্রন্থ পবিত্র বাইবেল। যা পরিত্রানের পথ দেখায়। যীশু ছাড়া আর কোনো পথ নেই নাজাত পাবার
ভাইবেল কোথায় পাবো ❤
@@RjRayan-hw7vp চার্চে
আল কোরআন হলো পৃথীবির শ্রেষ্ঠ কিতাব
কোরআন হলো একটি মিথ্যা বাদি বই
Eshob kitaber witness ke ache.? Supreme powerer bani kono kitaber rakhar khomota nei.
100 ❤❤❤
ভুল কথা
Tomader islamer poll to khulche
অসাধারণ, অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ এক কথায় অসাধারণ,,,,,,,
বাইবেল বলে যার চোখ আছে সে দেখুক,যার কান আছে সে শুনুক,,,,,,
কিছু মানুষের চোখ কান কিছুই নেই,,,,,
তাই তারা সত্য কে আজ ও দেখতে পায়না,ও সত্য ঈশ্বরের বাক্য তাদের কানে ঢোকে না,,,,
আসলে দোষ ওদের নয় , শয়তান দ্বারা ওরা আজ ও বন্দি,,।
প্রভু যীশু বলেছেন তোমার আমাকে মনোনীত করেছো এমন নয় বরং আমি তোমাদের মনোনীত করিয়াছি,,,,,,
আসুন সবাই মিলে প্রার্থনা করি যেন প্রভু ওদের ও মনোনীত করেন,,,, এবং অনন্ত নরকের 🔥 আগুন থেকে তাদেরকে রক্ষা করে,,,।।
The king of king 👑 the lord of lord 🙏🙏
Tahole (apni amake gota bible e ekta jaygay dekhan je jeshu boele ami khoda ba mabud tomra shoby amar upashona koro) mia vul kotha lekhen
পৃথিবীতে অনেক বই সৃষ্টি হবে, কিন্তু বাইবেল সবার উপরে। ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
সর্বশক্তিমান ঈশ্বরকে অনেক ধন্যবাদ যে, আপনাকে সুন্দরভাবে বোঝানোর দক্ষতা দিয়েছেন। জয় যিশু!! হালেলুইয়া!!!
King of Muslim bro 👿🥱👿
সব মানুষ এক কেউ হিন্দু না আর কেউ মুসলমান ও না।। ঈশ্বর শুধু ২জাতি করে ছিল নারী আর পুরুষ।। ঈশ্বর সবার জন্য।। জয় যীশু।।। আমি কোনো ধর্ম মানি না।। ধর্ম তো মানুষ রাই করেছে। বাইবেল পড়ুন সব জানুন।।।
@@Playfullcraft muslim to kya hua ...
Yeshu Masih hi khuda hai ...or koi nehi...
Ye bat yead rakhna...
😜🤣🤣🤣
আল কোরআন হল এক মাত্র একটি মহা গ্রন্থ যার সংগে বিজ্ঞানী রাও একমত , যে আল কোরআন শরীফের একটি আয়াত ও ভূল ব্যাখ্যা করতে পারেনি, তাই অনেক বিজ্ঞানী সব ধর্মের কিতাব নিয়ে রিচার্জ করে ছিল, অবশেষে তারা হতো হম্ব হয়ে বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম কে সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং শেষ নবী হিসাবে মেনে নিয়ে, সত্যের পথে ফিরে আসে, আর আল কোরআন কে আল্লাহর বনী হিসাবে গন্য করেছিলেন, গগোলে সার্চ দিলে প্রমান পেয়ে যাবেন, কতো গুলো বিজ্ঞানী আল কোরআন নিয়ে রিচার্জ করতে গিয়ে ইসলামের পথে ফিরে আসতে বাধ্য হয়ে গেছে
ঈশ্বর তোমাকে ভালোবাসি এবং বিশ্বাস করি, তোমার রাজ্য আসুক প্রভু তোমার রাজ্য আসুক এবং তোমার জয় হোক এবং তোমার ইচ্ছা মতো হোক,,, আমেন,,
I am proud of myself to be a Christian, I believe in Jesus Christ. Amen
পবিত্র পবিত্র পবিত্র হচ্ছে বাইবেল প্রভু যীশু সত্যিই ইনি আমাদেরকে সাহায্য করে যাচ্ছেন প্রভু যীশু কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আমেন
রিচাচ করেন বাইবেল না পড়ে না জেনে বলে দিলেন কুরআন সত্য, আপনাকে ছোট থেকে যা বলা হয়েছে তাই শুনেছেন আপনি রিচাচ করতে পারেন,,,আপনি নিজ থেকে আল্লাহ গ্রহণ করোনি ,,এটা ১০০%গ্যারাটি আমি আপনাকে দিলাম
ইশ্বর বুঝি সাহায্য করছেন না?
যিশু যদি ঈশ্বরের সৃষ্টি হয়ে থাকে তিনি তাহলে প্রভু কি করে হই?
Jisu bolte kisui nai srishty korta AK jon tini amader Mohan Allah
praise the lord 🙌 যীশুই হলো সত্য ঈশ্বর যা আমরা বাইবেলে দেখতে পাই কারণ ঈশ্বর তার সমস্ত ভার তিনি তার পুত্রকে দিয়েছেন আর আমরা এটাও দেখতে পাই যে ঈশ্বর মানুষের পাপ ক্ষমা করতে পারে তো আমরা এটাও দেখতে পাই যীশু মানুষের পাপ ক্ষমা করতে পারে তো এই দুটো কথার মধ্যে পার্থক্য কি পার্থক্য হলো এটাই যে যীশুই হলো ঈশ্বর ✝️ 💖 কারণ হলো যীশুই হচ্ছে ঈশ্বর যে পুত্র রুপ ধারণ করে পৃথিবীতে নেমে আসলেন আমাদের সমস্ত পাপ তিনি তার নিজের উপর নিয়ে নিলেন যার কারণে আমরা স্বর্গে যেতে পারি এটা যদি আপনাদের বিশ্বাস না হয় তো আমি আর একটা কথা বলে থাকি আনারা কথায় কথায় চা খান তো চা কি খারাপ খাবেন নাকি ভালো খাবে অবশ্যই ভালো খাবেন তো চায়ের মধ্যে চাপাতা থাকলে আপনি হয়তো খেতে না পারেন কারণ জিনিসটা কি নোংরা হয়ে যাবে তাই আমরা চায়ের মধ্যে চাপাতা ছেঁকে নিয়ে চা বার করি তারপর সেই চা খাওয়া যায় সেরকমই স্বর্গে কোন পাপী মানুষ যেতে পারে না যতক্ষণ না সে যীশুকে ঈশ্বর বলে দাবি করছে কারণ যীশু হলো চা ছাকনি যা থেকে আমাদের সমস্ত পাপ বার হয়ে যাবে আর পবিত্রতা বেরিয়ে আসবে আমার সাথে যে একমত সে লাইক করো তাতে আমি বুঝবো সত্য কে কে আছে 👍👇
কুরআনের সমস্ত কিছুর উল্লেখ আছে,,একবার না হয় পড়ে দেইখেন।ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন।
বাইবেল থেকে কিছু কিছু কপি করেছে কুরআন, বাইবেল একবার পড়ে দেইখেন আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন Hallelujah 🙌
@@jayantasen7822 আসতাগফিরুল্লাহ্,,,আপনি বুঝি ছিলেন কপি করার সময়??? আর মৃত্যুর পরেই সব কিছু ক্লিয়ারলি বুঝে যাবেন,,,দুনিয়াতে নাইবা বুঝলেন।
আপনি একদম সত্যি কথা বলেছেন ।কিছু কিছু নয় মনে করেন পুরো টাই প্রায় শুধু মাঝে মাঝে একটু আলাদা করা হয়েছে ।নিজেদের মতো করে ।
ইসলাম এসেছে যীশু ঈশ্বরের 700বছর পর ।খীষটানের 600পর
@@jayantasen7822 Copy kora hoy ni Vai
Sompurno pore dekhle bujhben
Onek difference
কুরআন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কিতাব
Hitihas poren kaku😂
ঈশ্বর দয়া কর পৃথিবীর সমস্ত জাতি তোমায় চিনু ক ’জয় যীশু '
Jisu mane echar nobi ses jomanay Mohan Allah abar duniyay pathaben❤
বাইবেল হল বিশ্ব বিখ্যাত ঈশ্বরের বাক্য ও গ্রন্থ ।বিশ্বে সবথেকে বেশি বাইবেল আছে ও বিক্সি হয়েছে ।গিনিস বুক ওফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এ নাম আছে ।
ছাইলে আরো প্রমাণ দিবো।ওয়া আলাইকুমুস সালাম
ইসলামই ধর্ম সত্য হবার প্রমাণ-১
কোন ধর্মগ্রন্থ তার ধর্মকে সবার জন্য ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে?
যে ধর্মগ্রন্থে তাদের ধর্মকে সবার ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে, আমরা কেবল সেই ধর্মই মানবো। আর বাকিগুলোর ক্ষেত্রে বুঝে যাবো, সেগুলো সবার জন্য নয়, বরং নির্দিষ্ট জাতি গোষ্ঠির জন্য সীমাবদ্ধ ধর্ম।
এ বিষয়ে একমাত্র ইসলামই টিকে যাবে। আর কোন ধর্ম টিকবে না। কারণ ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কুরআন ছাড়া আর কোন ধর্মগ্রন্থে তাদের ধর্মকে সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরণ করা হয়েছে কথাটি নেই। কেবল ইসলাম ধর্মের ধর্মগ্রন্থ কুরআনেই একথাটি বিদ্যমান।
ইহুদীদের ধর্মগ্রন্থ তৌরাত। উক্ত তৌরাতের ৫টি অংশ। যথা-পয়দায়েশ, হিজরত, লেবীয়, শুমারী ও দ্বিতীয় বিবরণ এর কোথাও মুসা আঃ ও ইহুদী ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হবার কথা নেই। বরং বারবার শুধু বনী ইসরাঈলীদের কথাই বর্ণিত হয়েছে।
যা দ্বারা পরিস্কার যে, ইহুদী ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য নয়, বরং শুধুই বনী ইসরাঈলীদের জন্যই প্রেরিত হয়েছে।
যদি খৃষ্টানদের ইঞ্জিল খুলেন। ইঞ্জিলের মোট চারটি পার্ট রয়েছে, যথা মথি, মার্ক, লুক ও ইউহান্না।
কোথাও একথা বর্ণিত হয়নি যে, খৃষ্ট ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হয়েছে। বরং পরিস্কার শব্দে সেখানে এসেছে যে, তা শুধু বনী ইসরাঈলীদের জন্য এসেছে।
উদাহরণত:
ঈসা সেই বারজনকে এ সমস্ত আদেশ দিয়া পাঠাইলেন, “তোমরা অ-ইহুদীদের নিকট বা শমরীয়দের কোন গ্রামে যাইও না, বরং ইস্রায়েল জাতির হারান মেষদের নিকটে যাইও। {ইঞ্জিল শরীফ, মথি-১০:৫-৭]
আরেক স্থানে এসেছেঃ
একজন কেনানীয় স্ত্রীলোক এসে চিৎকার করে বলতে লাগল, “হে প্রভু, দাউদের বংশধর,আমার উপর রহম করুন। ভূত আমার মেয়েটিকে ভীষণ ভাবে ধরিয়াছে।”
ঈসা কিন্তু তাহাকে একটা কথাও বলিলেন না। তখন তাহার সাহাবীরা আসিয়া অনুরোধ করিয়া বলিলেন, “উহাকে বিদায় করিয়া দিন, কারণ সে আমাদের পিছনে চীৎকার করিতেছে”।
উত্তরে ঈসা বলিলেন, আমাকে কেবল ইস্রায়েল বংশের হারান মেষদের নিকটেই পাঠান হইয়াছে।” [ইঞ্জিল শরীফ, মথি ১৫: ২২-২৪]
তাছাড়া হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের কোথাও তাদের ধর্মকে সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হবার কথা বর্ণিত হয়নি।
কিন্তু কুরআনে কারীমের একাধিক স্থানে ইসলাম ধর্মকে সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হবার প্রমাণ নিহিত। যেমন-
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ [
আমি আপনাকে সমগ্র সৃষ্টিজগতের জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি। [সূরা আম্বিয়া, ২১: ১০৭]
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا كَافَّةً لِّلنَّاسِ بَشِيرًا وَنَذِيرًا وَلَٰكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ [٣٤:٢٨
আমি আপনাকে সমগ্র মানবজাতির জন্যে সুসংবাদাতা ও সতর্ককারী রূপে পাঠিয়েছি;কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা জানে না। [সূরা সাবা, ৩৪:২৮]
উপরোক্ত আয়াত ছাড়াও আরো অনেক আয়াত আছে, যা প্রমাণ করে, ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাঃ সমগ্র মানবজাতির প্রেরিত হয়েছেন। আর কোন নবী বা ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হয়েছে মর্মে ধর্মগ্রন্থগুলোতে উদ্ধৃত হয়নি।
যা প্রমাণ করে ইসলামই সবার জন্য বর্তমানে পালনীয় ধর্ম।
Apni bible akbero porsen ? Na porle age pore niyen.
আল কুরআন সর্ব শ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব।এটাই চির শ্রেষ্ঠ এবং চির সত্য।
পুরোপুরি সঠিক নয়,সর্বশ্রেষ্ঠ নয়। একমাত্র ধর্ম ইসলাম।ইসলাম আসার পর বাকি সব ধর্ম ও ধর্ম গ্রন্থ বাতিল।
❤❤❤❤ও
আমরা মনে করি না আসমানী কিতাব ,বেদ হলো সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার কাছে থেকে এসেছে , আমরা বিশ্বাস করি বেদ পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ যা সৃষ্টির আদি থেকে ছিল আছে থাকবে ।
কোরান ইশ্বরের বাণী তার কোন ইতিহাসিক প্রমান নেই। যদি থাকে তাহলে দেখান??
😂😂😂😂😂
Joy jeshu
Lord Jesus has strengthened you to describe vividly about who wrote Bible. Amen. Hallelujah.
Praise The LORD 🙏❤️🙏❤️🙏❤️Hallelujah
যীশু অর্থাৎ আমাদের হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম সে আবারও এসে প্রচার করবে, আপনারা তার নামে যে অপবাদ দিয়েছেন সে অপবাদের জবাব দিতে আবারও আসবে সত্যকে প্রচার করতে আবারও আসবে, আর এই তার আসার আর বেশি সময় বাকি নেই
Hallelujah ✝✝✝✝✝✝🙏🙏🙏🙏🙏🙏
বাইবেল শব্দ কোথাথেকে পেয়েছেন??? 🤔মেডাম আপনার পোপ নানা দিয়েছে 😂😂😂😂
Halleluaa jai jisu praise the lord..amean amean amean amean..
Thanks jesus...i love u....jesus
ইসলাম শ্রেষ্ঠ ধর্ম। আর কোরআন শ্রেষ্ঠ আসমানি কিতাব
ভাই এই কথার ওপর অবিচল থাকেন পাগল, কথিত যীশুর অনুসারীরা যেন আপনাকে ভ্রান্ত না করতে পারে।
বাইবেল থেকে কপিরাইট করা ।
@@leogilbert1730 বাইবেলে শত শত বৈজ্ঞানিক ভুল আছে।এগুলো কি নবীজি কপি করে ঠিক করেছেন। না,এটা সৃষ্টকর্তা প্রদত্ত আসমানী কিতাব। তাই কোরাআন নির্ভুল এবং সঠিক
@@leogilbert1730 ta poman dhekhan je Koran copy koreche
Isa nobi upor najir hoyechilo injil
Dada tumi aaro eii rkm video banao jate kore amra Isorer bakko bujhte pari
গোটা বাইবেলে বাইবেল শব্দটিই নাই। তাহলে কে এর নাম দিলো বাইবেল?
ওরা নিজেরা দিছে ভাই 😂😂😂
Amin,,joy jisu,
ইসলামের মতো শান্তির ধর্ম আর কোন ধর্মতে নাই 🕋🕋🕌🕌🕌☪️☪️☪️☪️🇧🇩🇧🇩🇧🇩
ভাইবোনেরা, আমি তোমাদের জানাতে চাই, যে সুসমাচার আমি প্রচার করেছি, তা মানবসৃষ্ট কোনো বিষয় নয়। কোনো মানুষের কাছে আমি তা পাইনি, কিংবা শিক্ষাও পাইনি; বরং যীশু খ্রীষ্ট নিজেই আমার কাছে তা প্রকাশ করেছিলেন। কারণ ইহুদি ধর্মে আমার অতীত জীবনের কথা তোমরা তো শুনেছ। ঈশ্বরের মণ্ডলীকে আমি কী মারাত্মকরূপে অত্যাচার ও ধ্বংস করার চেষ্টা করতাম। আমি ইহুদি ধর্মশিক্ষায় আমার সমবয়সি অনেক ইহুদিকে ছাড়িয়ে গিয়েছিলাম এবং আমার পূর্বপুরুষদের রীতিনীতি পালন করায় আমি ছিলাম খুব আগ্রহী। কিন্তু ঈশ্বর, যিনি মাতৃগর্ভ থেকে আমাকে পৃথক করেছেন এবং তাঁর অনুগ্রহে আমাকে আহ্বান করেছেন, তিনি যখন তাঁর পুত্রকে আমার মধ্যে প্রকাশ করতে ইচ্ছা করলেন, যেন আমি অইহুদি জাতিদের কাছে তাঁকে প্রচার করি, তখন আমি এক মুহূর্তের জন্যও কোনো মানুষের সঙ্গে পরামর্শ করিনি,
গালাতীয় 1:11-16 BCV
bible.com/bible/2412/gal.1.11-16.BCV
আদিতে বাক্য ছিলেন, সেই বাক্য ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন এবং বাক্যই ঈশ্বর ছিলেন। আদিতে তিনি ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন। তাঁর মাধ্যমে সবকিছু সৃষ্ট হয়েছিল; সৃষ্ট কোনো বস্তুই তিনি ব্যতিরেকে সৃষ্ট হয়নি। তাঁর মধ্যে জীবন ছিল। সেই জীবন ছিল মানবজাতির জ্যোতি। সেই জ্যোতি অন্ধকারে আলো বিকিরণ করে, কিন্তু অন্ধকার তা উপলব্ধি করতে পারেনি। ঈশ্বর থেকে প্রেরিত এক ব্যক্তির আবির্ভাব হল, তাঁর নাম যোহন। সেই জ্যোতির সাক্ষ্য দিতেই সাক্ষীরূপে তাঁর আগমন ঘটেছিল, যেন তাঁর মাধ্যমে মানুষ বিশ্বাস করে। তিনি স্বয়ং সেই জ্যোতি ছিলেন না, কিন্তু সেই জ্যোতির সাক্ষ্য দিতেই তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল। সেই প্রকৃত জ্যোতি, যিনি প্রত্যেক মানুষকে আলো দান করেন, জগতে তাঁর আবির্ভাব হচ্ছিল। তিনি জগতে ছিলেন, জগৎ তাঁর দ্বারা সৃষ্ট হলেও জগৎ তাঁকে চিনল না। তিনি তাঁর আপনজনদের মধ্যে এলেন, কিন্তু যারা তাঁর আপন, তারা তাঁকে গ্রহণ করল না। তবু যতজন তাঁকে গ্রহণ করল, যারা তাঁর নামে বিশ্বাস করল, তাদের তিনি ঈশ্বরের সন্তান হওয়ার অধিকার দিলেন। তারা স্বাভাবিকভাবে জাত নয়, মানবিক ইচ্ছা বা পুরুষের ইচ্ছায় নয়, কিন্তু ঈশ্বর থেকে জাত। সেই বাক্য দেহ ধারণ করলেন এবং আমাদেরই মধ্যে বসবাস করলেন। আমরা তাঁর মহিমা দেখেছি, ঠিক যেমন পিতার নিকট থেকে আগত এক ও অদ্বিতীয় পুত্রের মহিমা। তিনি অনুগ্রহ ও সত্যে পূর্ণ। যোহন তাঁর বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন। তিনি উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা করলেন, “ইনিই সেই ব্যক্তি যাঁর সম্পর্কে আমি বলেছিলাম, ‘আমার পরে যিনি আসছেন তিনি আমার অগ্রগণ্য, কারণ আমার আগে থেকেই তিনি বিদ্যমান।’ ” তাঁর অনুগ্রহের পূর্ণতা থেকে আমরা সকলেই একের পর এক আশীর্বাদ লাভ করেছি। মোশির মাধ্যমে বিধান দেওয়া হয়েছিল; যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে অনুগ্রহ ও সত্য উপস্থিত হয়েছে। ঈশ্বরকে কেউ কোনোদিন দেখেনি; কিন্তু এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর, যিনি পিতার পাশে বিরাজ করেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।
যোহন 1:1-18 BCV
bible.com/bible/2412/jhn.1.1-18.BCV
“কারণ ঈশ্বর জগৎকে এমন প্রেম করলেন যে, তিনি তাঁর একজাত পুত্রকে দান করলেন, যেন যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়। কারণ জগতের বিচার করতে ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে জগতে পাঠাননি, কিন্তু তাঁর মাধ্যমে জগৎকে উদ্ধার করতেই পাঠিয়েছিলেন। যে ব্যক্তি তাঁকে বিশ্বাস করে না, তার বিচার ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে, কারণ ঈশ্বরের একজাত পুত্রের নামে সে বিশ্বাস করেনি। এই হল দণ্ডাদেশ: জগতে জ্যোতির আগমন হয়েছে, কিন্তু মানুষ জ্যোতির পরিবর্তে অন্ধকারকে ভালোবাসলো কারণ তাদের সব কাজ ছিল মন্দ। যে দুষ্কর্ম করে, সে জ্যোতিকে ঘৃণা করে ও জ্যোতির সান্নিধ্যে আসতে ভয় পায়, পাছে তার দুষ্কর্মগুলি প্রকাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু যে সত্যে জীবনযাপন করে সে জ্যোতির সান্নিধ্যে আসে, যেন তার সমস্ত কাজই ঈশ্বরে সাধিত বলে প্রকাশ পায়।”
যোহন 3:16-21 BCV
bible.com/bible/2412/jhn.3.16-21.BCV
ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই সুন্দর ভিডিও টি করার জন্য।
কোরআনই একমাত্র ধর্মগ্রন্থ যা এখন পর্যন্ত অপরিবর্তনীয়।
Atto sundor kore atto information diya God ar kotha tule dhorar jonno apnake dhonnobad diye ses hobe na. Amr onek questions ar ans apnar video theke proman shorup peye thaki.. God bless you..
r o amn new new video toire korun, God apnar songe ache..💖
কুরআন সর্বশ্রেষ্ঠ বাণী 🕋☪️
বাইবেল সত্য
আর কুরান মিথ্যা
@@gethsemane373 পৃথিবীর বুকে একমাত্র সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ হল আল-কোরআন শরীফ।
@@rahatullask3092 no no .... bible satti ...r ..koran..jhut hai...
@@rahatullask3092 bible sahi hai ....or..koran..galat... hai
@@gethsemane373 😂😂😂😂🙅🙅🙅🙅😫😫👎👎👎👎👎
Thank you video.god bless you.amen.
যেইটা মিথ্যা সেইটা নিয়ে পরে থাকার চেয়ে সত্যর পথে আসা ভালো। সবাইকেই আল্লাহ গ্যান বুদ্ধি দিছে।
রিচাচ করেন বাইবেল না পড়ে না জেনে বলে দিলেন এটা মিথ্যা
Akta kotha bolan vai Bible thaka apnara copy kora6an ki na ???
@@SagarDas-mh3fjByble holo allahr nijar bani r ja injil name a cilo tmra kicu bikrito korso r qurano allar bani tai aky knto tmre byble bikrito korsoo.
Akdin isa a.l asbe jake tmra jisu bolo tini tmder vul vangabe in sha allah knto tmi ki saidin baca thakbe nki aghey ay mittahr pahar niya mirtto boron korbe r afsos korbe😢
ইসলাম ধর্মের উপরে কোন ধর্ম নেই বাজান Everyone The beuity of our Islam 🇵🇰🇵🇰🕌🕌🕋🕋☪️☪️☪️☪️🕌🕋🕋🕋🕌🕌🕌
বাইবেল বিকৃত হয়ে গেছে যেটা ইসা (আ) এর উপর নাজিল হয়ে ছিল। সর্বশেষ ও সর্ব শ্রেষ্ট আসমানি কিতাব হলো আল কোরআন ❤
🤣🤣🤣🤣 nice joke
@@BanglaBibleTV Okay bro who is your god?
Esa (as) je Injil kitab rekhe gece ta akun ar nai....kicu manus smyer sate tader ecca moto ta porivorton kore diyece...quran ak matro asmani kitab ja kokono porivorton hobe na
আল্লাহর কালাম পরিবর্তন করার তুমি কে?
@@alamillasschu3758 কাকে বলছো?
কোরআন ছাড়া এই পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ আর কোন কিতাব নাই
আমার জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার মাধ্যমে বাইবেল যে সত্য তা আমি নিজে প্রমান পেয়েছি, যা আমি কখন অস্বিকার করতে পারি না । আর পারবোও না!
একদম রাইট সত্যিই প্রভু যীশু মহিমা করেন আমাররও প্রমাণ প্রভু যীশু আমার জীবনকে বদলে দিয়েছে আমেন
অন্য kono grohonto poresen
Thank you Mr. for sharing invaluable discussion about Holy Bible that didn’t fall from Sky.
Please keep it up.
Hallelujah 💖
This is right , thank you jasus Christ, praise the lord, amen
আমি বাইবেল কে অপমান করব না কারন বাইবেল ছিল হযরত ঈসা আলাই সাল্লাম এর উপর নাযিল হয়ে ছিল।কিন্তু বাইবেলে লেখা আছে ঈসা আলাই সাল্লাম এরপর নতুন একজন নবী আসবে তার ওপর নাযিল হবে কোরান শরিফ। আর নাজিল হইছে প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম এর উপর।
না, বাইবেলে এমন কিছুই লেখা নেই। যদি তুমি জানো যে কোথায় লেখা রয়েছে বাইবেলের মধ্যে তাহলে আমাকে দেখাও। যদি না দেখাতে পারো তাহলে জানবে যার কথা তুমি বলছো সে সঠিক নয়।
@@BanglaBibleTVAmi jotota jani baibel ai kota lekha ace..
বাইবেল হলো সব থেকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ
আল কোরআন সত্য কিতাব।এতে কোন সন্দেহ নেই। কোরআনে সূরা আম্বিয়ায় উল্লেখ আছে ৩০ তম আয়াতে এরা কি দেখে না আসমানসমূহ ও পৃথিবী একসাথে ছিল অতঃপর আমি উভয় কে পৃথক করে দিয়েছি এবং আমি প্রাণবন্ত কিছুকেই পানি থেকে সৃষ্টি করেছি । এটা মহাবিশ্বের জন্ম কিভাবে হয় তা আমাদের দেখায়।
কিয়ামতের দিন শুধু একটাই ধর্ম থাকবে ইসলাম ☪️☪️🕌🕌🕌🕌🕌🕋🕋🕋🥀🥀🤲🤲🤲🤲🤲🦵🤲🤲🤲🤲🤲
ইসলাম কোনো শান্তির কথা বলেনা
বাইবেল একমাত্র সত্য।যা মানুষের জিবনকে পাল্টে দেয় । বাইবেল ক্ষমা করতে শেখায় ক্ষমা দিতে শেখায়।
বাকি সব ধর্ম বাতিল।
@REXANDROS পাগল তো অন্যদেরকে পাগলই মনে করবে the childrens of Saint Paul
চাপার জুড়ে বললে হবে প্রামান করেন কোরান ইশ্বরের বাণী???
বাইবেল হলো, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ, যেটা নিখুঁতভাবে লেখা আছে কোন ভুলের চিহ্নমাত্র নেই, আমি মুসলিম বলছি, কোরআনে, সূরা কাহাফ, সূর্য জলে ডুবে যায়
ভাই, তুমি তো মুসলিম
বাইবেলের Ezekiel 23 অধ্যায়টা পড়ো তো😂😂😂😂
বাইবেলে অনেক ভুল রয়েছে যা অনেকে এখন পর্যন্ত ধরেছে
ওইটা কথা বলছে আমাদের ইসা নবী।।।আর বাইবেল ভাষা কি?
তুমি মুসলিম কিনা জানি না
তোমার কোথায় বোজা যায় যে তুমি নাস্তিক হয়ে গেছো ,
বাইবেল আগে
Amen
পবিত্র কোরআন এ বাইবেল সম্পর্কে বলা হয়েছে ,, আল্লাহর পূর্ববর্তী কেতাবকে অনেক পরিবর্তন করেছে মানুষ
Praise the Lord
I love you jesu pita amen hallelujah hallelujah hallelujah hallelujah hallelujah hallelujah hallelujah
এক মাত্র কুরআন,সঠিক পথ দেখায়,,,,,,
Thanks jusus
I love jisus
ইম্মানূয়েল, আমেন
পবিত্র বাইবেল পড়লে মন শান্ত হয়,কারোর সাথে তেমন আন্দাজে ও অযৌক্তিক কথা বলতে ইচ্ছে করে না।বাইবেল পড়লে অন্তরে প্রচুর ভয় জন্মায় ও ঈশ্বরকে প্রতি সেকেন্ডে মনে পড়ে।
ভাই আমি খিসটান হতে চাই আমাদের বাড়ির সামনে কোনো গির্জা নেই ভাই আমি খিসটান হতে চাই প্লিজ আমাকে সাহায্য করুন প্লিজ 😢😢😢😢😢😢
@@MdMehediislam-zh5fxAr e vy ki bolen apni😮😮😮apni ki pagol naki???shotter poth theke apni dure shore jayte chaytesen vy apni vule o emon koyren na apnar jodi islam nia kono shondeho thake tahole apni (dr.zaki naik),,,ebong Bangladesh er abu tawha Muhammad adnan hujur er boktobbo shunen khirstan der bepare taholey apni shotto chinben tader usilay (IN-SHA-ALLAH
যীশু ছিলো মানুষ যার নাম ছিলেন হজরত ঈসা নবি। তিনি ইসলাম পচার করতে আল্লাহ তায়লা তাকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন । তাকে তোমরা ঈশ্বর বলে দাবি করছো। নায় জুজু বিল্লা
amen amen
হে প্রভু যীশু তোমাকে ধন্যবাদ 🙏
Praise the lord Amen
Allah is best
Allah Al Quran asmani kitab
Praise the Lord 🙏♥️
god bless you . thanks brother
আসলে বিষয় টা হলো রবের যা ইচ্ছে সেটা রব নিজে লিখবে। সেটা মানুষ কে দিয়ে লেখাবে না। আর আপনা দের ইশ্বর যাদি মানুষ কে দিয়ে এই বই লিখিয়ে থাকে তাহলে তিনিও মানুষই ছিলেন রক্ত মাংসের মানুষ কখনো খোদা হইতে পারে না।আর নিজের হাতের তৈরি মুরতি তো কখোনোই খোদা হতে পারেনা। আচ্ছা আপনা দের বাইবেলে কি লেখা আছে পৃথিবীর সব্ প্রথম মানুষ কে? কিন্তু আমাদের কোরআান সেটা বলেছে।😂😂😂
বাইবেল কত প্রকার।বাইবেল কি।কি রকম।কয় ভাগে বিভক্ত। কিভাবে পড়ে।সব আলোচনা না করে কি বলেন একজন অন্য ধরমের লোক কেমনে বুজবে?
প্রতিটা মুসলমান আল্লাহর কিতাবের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে মুসলিমরা বিশ্বাস করে আল্লাহর ১০৪ খানা বই আছে। ১০০ খানাছোট আর চারখানা বড় কিতাব। আর চার খানার ভিতর বাইবেল একটি।
কোনো মানুষ কখনোই ঈশ্বর হতে পারেন না... ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় ,যিনি এক আল্লাহ ..... ওনার সাথে কাওকে তুলনা তো দূরের ,কাওকে ভাবাই যাবেনা..... সমস্ত ধর্ম গ্রন্থই অনেক কথা সঠিক কিন্তু আল- কুরআনের মতো নির্ভুল কোনো গ্রন্থ নেই... পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ কুরআন ......
Love you Jesus❤❤
Amen 🙏
আস্তাগফিরুল্লাহ,
আপনার কুরআন নিয়ে গবেষণা করা উচিত, আপনি বুঝতে পারবে আসল সত্য কি???
আল্লাহ এদের কে হেদায়েত দান করুক।
Amen ❤❤❤
Thank you Praise the Lord
Ba!!!ki sundor prochar avabe bujheye bolle oshikkhito lok oti sohoje bujhte sokhom hoben Amen😊😊😊😊😊
Amen Hallelujah
Allah ho akbor 💝💝💝
Amen. Amen. Amen.
আমি বাইবেল পড়েছি কিন্তু নিরপেক্ষভাবেই বলছি কোরআন এর মতো এতো শ্রেষ্ট জ্ঞান অন্য কোন বই নাই। আপনে কোরআন পড়তে পারেন নিজেই বুঝতে পারবেন। আর বাইবেল যদি এসএসসির বই হয় তবে কোরআন পিএইচডি।
ভাই কোরানকে যেভাবে মন থেকে পড়েছেন কিন্তু আপনিন হয়তো বাইবেল মন দিয়ে নিজের বলে পড়েন নাই। তাই আপনি বাইবেলের গুরুত্ব বুঝতে পারেননি।
Wrong answer
Abal
I love Jesus amen
AMEN 🙏 AMEN 🙏 AMEN 🙏
যদি ইসলাম ধর্মই সেরা হতো, বা সনাতন ধর্মই যদি সেরা হতো তাহলে বাঙালী, মুসলিম ভাই, বোনেরা খ্রীষ্টান ধর্ম গ্রহণ করতো না। যদি বলো শ্রেষ্ট ধর্ম কী? তাহলে বলবো খ্রীষ্টান ধর্ম ❤️✝️🤍
দাদা tnx.অনেক কিছু জানলাম।
❤❤❤ জয় যীশু
Wow❤❤❤❤❤
Hallelujah ❤❤❤❤
Amen Amen
Thank you Bhai God bless you.
All Quran is the best books in the Earth 🌎🌎🌎
পবিত্র কুরআন শরীফ হলো একমাত্র সত্য
হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤ আল্লাহর পেরিত রাছোল❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Hitihas poren kaku 😂
Amen 🙏🙏🙏🌹🌹🌹❤❤❤, প্রভু যীশু খ্রীষ্ট হলেন রাজা দের রাজা❤! প্রভুদের প্রভু❤! এই জগত মহাবিশ্ব সৃষ্টি হওয়ার পূর্বেই তিনি আছেন❤! থাকবেন অনন্তকাল❤! কেননা তিনি জীবন্ত ঈশ্বর❤! তিনি মৃত্যুকে জয় করেছেন❤! তার মৃত্যুর পূর্বে তিনি 10-12 জন মৃত লোককে জীবিত করেছিলেন❤❤❤!
Amen 🙏🙏🙏🌹🌹🌹❤❤❤, praise the lord Jesus Christ ❤! Hallelujah hosanna hallelujah ❤❤! Hallelujah hosanna hallelujah ❤❤👑🌹🙏👑! Jesus Christ is son of God ❤!
ইনশাআল্লাহ
একদিন ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম আসবে এবং আপনাদের ভুল ভ্রান্তি দূর করবে।
এক আল্লাহ এ বিশ্বাস করেন।
আমিন ❤❤❤❤❤
ভাই আপনি অনেক বড় ভুলে আছেন।এক ব্যক্তির প্রাণের বিনিময়ে আপনাদের সব পাপ মোচন হবে তা চরম মিথ্যা কথা।
বাইবেল,গীতা, কুরআন এই তিনটি ই গ্ৰন্থ মহা পবিত্র
ধর্ম নয় সত্য বিশ্বাস করো
লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ আলাইহি ওয়াসাল্লাম
AMEN✝️✝️✝️🙏🙏🧧🅰️
আমেন 🙏🙏
📜✳️🦋🎆🎄💠🎇🌠💫Amen JESUS---ILOVE--YoU Amen 💫🌠🎇💠🎄🎆🦋✳️📜
God bless all of world, Amen