আমরা দারুল উলুম দেওবন্দদের সাইকুল হাদিস আল্লাম্মা আনোয়ার শাহ কাশ্মীরিকে দেখি নাই, কিন্তুু তার কিছু উওরসূরিকে দেখেছি, তার মধ্যে মুফতি রেজাউল কবির আবরাব দাঃবাঃ, আল্লাহ হযরতে নেক হায়াত দান করুন
Sura shura ayat number 15:allah amader o malik ebong tomader malik Amader amol amader jonno tomader amol tomader jonno amader ebong tomader moddhe jhogra nai allah amader sokolke ekotrito korben ebong tar somipei jaite hobe
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
সে কোন আলেমনা..আপনাদের তো লজ্জা থাকা দরকার যে আপনাদের এত আলেম থাকা সততেও একজন গায়রে আলেম এর কথা বেলেন.. তার পরেও তার সাথে বসতে হুজুর রাজি আছে তাকে সরাসরি বসতে বেলেন..আলী হাসান ওসামা সাহেব তাকে পিপাসা ভুক্ত বানিয়ে ছিল সেটা জাতি আবার দেখবে
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
Amader mone hay buke hat bandha ba navir upore hat bandha. yeta mone hay beshi anugatto seta Kara uchit . Navir upar hat bandhle beshi anugatto mone hay?
আবরার হুজুরের ওয়াজ শুনে যা শিখেছি তা হলো,অন্য আলিমদের থেকে নিজেকে জ্ঞানী মনে করে অহংকার করা। প্রত্যেকটা বক্তব্যের একটাই উদ্দেশ্য থাকে অন্যকে কিভাবে নিজে থেকে ছোট করা যায়।তিনি ইলিম অর্জন করেন অন্যকে নিচু করে নিজে জিতার জন্য।
Tomader ki kono alem nai? Je akjon gayre alemke niye bara bari korticho...tomader rahulke kichu din age usama saheb bash diye diche seta dekhcho? Arbi uccharon o korte parena Bangla choti boi niye ase... R quran to soddho kore porteo parena..take niye ato tana tani koro tomader lojja thaka uchit.. Tomader ki valo kono alem nai? Tar kotha bolbe.. Tomader alemrao rahuler vul dhore tomi seta kamne bujhbe tomi o to kono alem noy jahel...
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
নিজের মতো করে হাদিস বুঝে আমল করা মানে নিজে নিজে মেডিকেলের বই পড়ে রোগীর অপারেশন করা আর ডাক্তারি করা। যার শায়েখ নেই তার শায়েখ শয়তান। আলবানীর শায়েখ নাই। তার শায়েখ শয়তান স্বয়ং।
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
হুজুর আপনি আপনার নিজের মতো বলে গেলে হবে অথচ বুখারী শরিফে হাদিস নম্বর 740 হাদিসে বুকের উপর হাত বাধার কথা বলা হয়েছে আবার আবু দাউদ 759 হাদিসে থেকে দেখে আসেন আর আপনি বলছেন বুকের উপরে হাত বাথার কোথা কোথায় নেই ।
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
@@mdahsanhabib8259নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
আবু দাউদ ৭৫৯, বুলুগুলুম মারাম ২৭৮, ইবনে খুজাইমা ৩টি সহীহ হাদীস থাকা সত্ত্বেও সাধারণ মানুষের সামনে মিথ্যা কথা বলে যাচ্ছেন, এবং এই হাদিস গুলো মক্কা মদিনার ইমাম দের দিকে তাকিয়ে দেখেন
নাসিরুদ্দীন আলবানী। যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে। 👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে। 👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি। 👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে? 👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন। এরা চুরি করতে Expert. 👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে। "মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত। তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ 👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯) 👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০) 👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং] 👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮) 👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪) 👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮) 👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী) 👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা) 👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন- ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل. “এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং] শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ। আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
মাশাআল্লাহ প্রিয় শায়েখ রেজাউল করিম আবরার ❤❤
উনি সিগারেট খাওয়া, গাঞ্জা খাওয়া খাওয়া কিভাবে হালাল করে দেয়
রেজাউল করিম আবরার ভাইকে ধন্যবাদ
শুকরিয়া 👍❤️👍❤️
যোগ্য আলেম❤
ধন্যবাদ
ইসলামের পথেই শান্তি
Allah apnar hayatke bariea din ammain
Masallah❤
Mashallah mashallah beautiful ❤️❤️❤️❤️❤️❤️
এগিয়ে যান আমরা আছি আপনার সাথে ।কাউকে না কাউকে তো কথা বলতে হবে ।আপনি হবেন পথিকৃত ।সুস্পষ্ট বিষয়ে আমরা কারো( ???)কথায় বিভ্রান্ত হবো না ।
এর পাগলায় পড়লে তুই ও শালা পাগলা হয়ে যাবি
মাশা আল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
হাদিস নিয়ে সম্পর্কে দলিল ভিত্তিক ওয়াজ করা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে আপনি এদেরকে সঠিক বুঝান
আমরা দারুল উলুম দেওবন্দদের সাইকুল হাদিস আল্লাম্মা আনোয়ার শাহ কাশ্মীরিকে দেখি নাই, কিন্তুু তার কিছু উওরসূরিকে দেখেছি, তার মধ্যে মুফতি রেজাউল কবির আবরাব দাঃবাঃ, আল্লাহ হযরতে নেক হায়াত দান করুন
Amin
ভাই এইটা তোমাদের কাশমীরি না এইট তমাদের হানাফি তোমরা এই বাচাল কে নিয়া৷ শনতুসট থাক?????@@QuranSunnahrPothe
মাশআললাহ
Amin
Apni khub valo o Sundar vabe bujiyechen
Mashallah
মাশা আল্লাহ্💛🌹🥀🥀
Shukriya
মাশাআল্লাহ হুজুর ঠিক বলছেন
শুকরিয়া
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর হয়েছে
Varygood
Ami mufti rejaul korim abrar hujur er vokto
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
রেজাউল করিম আবরার 🔥🔥
Sura shura ayat number 15:allah amader o malik ebong tomader malik
Amader amol amader jonno tomader amol tomader jonno amader ebong tomader moddhe jhogra nai allah amader sokolke ekotrito korben ebong tar somipei jaite hobe
আবরার সাহেব জিন্দাবাদ
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
❤❤❤
মাশাআল্লাহ ❤
Shukriya
রেজাউল করিম আবরার ভাই জিন্দাবাদ
❤️❤️❤️
Mashaallah priyo
Ulamay deoband zindabaad....
মাশাআল্লাহ।
মাশাআল্লাহ বলুন❤
Ebong jader boisisto kisu sotter onusoron kora ebong kichu sere debe tarai bivokti ebong motanoikker sristi kari...dolil:(majmoul fatoa 4/449-450)
মাশাআল্লাহ
Shukriya
ABDUR RAZZAQ MUZAFFOR BIN MOHSIN GONG MUSLIMDER MAJHE SHUDHU BIVRANTI SRISTI KORE.
Nice
ব্রাদার রাহুলের সাথে পাঁচ মিনিট বসেন আর কোনো আলেম লাগবে না
সে কোন আলেমনা..আপনাদের তো লজ্জা থাকা দরকার যে আপনাদের এত আলেম থাকা সততেও একজন গায়রে আলেম এর কথা বেলেন.. তার পরেও তার সাথে বসতে হুজুর রাজি আছে তাকে সরাসরি বসতে বেলেন..আলী হাসান ওসামা সাহেব তাকে পিপাসা ভুক্ত বানিয়ে ছিল সেটা জাতি আবার দেখবে
Apne bollen namaz a buker upor hat badhar sohi hadish koi ache( abu dawwod :759 eta koi theke aslo vai kitab a??????
Modon 5:12 ar 8:30 e dekh
ইমানে পভলেম আছে,, আবরার হুজুরের
তুমি৷ কে বা কি জান এই বিষয়ে
আহলে হাদিস নামধারী কিছু বেয়াক্কেল আছে বাংলাদেশের মাঝে
কোনো সাহাবি মাজহাব মানতোনা হানাফি শাফেয়ী কিছুই ছিল না
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
আরে বেটা আহলে হাদিস মানে জানো তুমি আহলে হাদিস এর অর্থ হলো হাদিসের অনোসারি
@@msgamingsujon30বর্তমান আহলে হাদিস মানে আউলা হাদিস
আপনার জ্ঞানের অভাব আছে
Brother Rahul to arbi reading porte parena.😅😅😅😅😅😅
Thik bolchen
আহলে হাদিস নাম দিয়েছে হাস্যকর এইটা হাস্যকর
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
আমরা নাভির উপর হাত বাঁধি ।
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
Ok
@@FeshariAhamedOk tik ase
তাহলে আপনার মা বুকের উপরে হাত বাধে কেন??
ব্রাদার রাহুল হোসেন এর সাথে বসো দেখি দম কত
উনি তো বসেন না। বসলেও প্রমাণ করতে পারবেন না। যে নিজে নিজে শিখেছে কোন ওস্তাদ ছাড়াই। রেজাউল করিম আবরার হাফিজাহুল্লাহ অনেক বই অনেক কিতাব পড়েছেন।😊
পাগল। আলেম যারা তাদের বলেছেন ওনি আলেম না। আলেম হবার জন্য আরবি জানতে হয়।
পাকনামি করেন না?
আবু দাঊদ হাদীছ নং ৭৫৯
বুকের উপর হাত বাঁধার হাদীছ ছহীহ।
আবু দাঊদ ৭৫৬,৭৫৭,৭৫৮ নং হাদীছ গুলো যয়ীফ
মহিলাদের জন্য
@@QuranSunnahrPotheহাদীসে লেখা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বুকের উপর রাখলেন, আর আপনি বললেন মহিলাদের জন্য??
আপনি বলতে পারতেন হাদীস মুরসাল, পুরোপুরি সহীহ না।
আবু দাউদ,হাদীস:৭৬৯,সহীহ হাদীস,,,বুকের উপর হাত বাঁধার কথা এসেছে।
Amader mone hay buke hat bandha ba navir upore hat bandha. yeta mone hay beshi anugatto seta Kara uchit . Navir upar hat bandhle beshi anugatto mone hay?
আবরার হুজুরের ওয়াজ শুনে যা শিখেছি তা হলো,অন্য আলিমদের থেকে নিজেকে জ্ঞানী মনে করে অহংকার করা। প্রত্যেকটা বক্তব্যের একটাই উদ্দেশ্য থাকে অন্যকে কিভাবে নিজে থেকে ছোট করা যায়।তিনি ইলিম অর্জন করেন অন্যকে নিচু করে নিজে জিতার জন্য।
৭৫৯ হবে। ২ য় খন্ড। ইসলামিক ফাউণ্ডেশন
Ei vabei apnara ekta sotto gopon kore bived toiri koren keno???
ব্রাদার রাহুলের সাথে একবার বসে দেখ,কোনটা সত্য
Tomader ki kono alem nai? Je akjon gayre alemke niye bara bari korticho...tomader rahulke kichu din age usama saheb bash diye diche seta dekhcho? Arbi uccharon o korte parena Bangla choti boi niye ase... R quran to soddho kore porteo parena..take niye ato tana tani koro tomader lojja thaka uchit.. Tomader ki valo kono alem nai? Tar kotha bolbe.. Tomader alemrao rahuler vul dhore tomi seta kamne bujhbe tomi o to kono alem noy jahel...
তাহলে সামনাসমনি বসতে বল
তাবিজ ভেপসা ই
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
তাহলে আহলে হাদিসদের নামাজ কি হচ্ছে না?
নিজের মতো করে হাদিস বুঝে আমল করা মানে নিজে নিজে মেডিকেলের বই পড়ে রোগীর অপারেশন করা আর ডাক্তারি করা।
যার শায়েখ নেই তার শায়েখ শয়তান। আলবানীর শায়েখ নাই। তার শায়েখ শয়তান স্বয়ং।
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
তাহলে হাদিস উড়ান পুরা নামাজকে জান বলে নাই নামাজের মধ্যে কিছু কিছু যেগুলা বেদাত আপনি একজন স্কলার হয়ে কথাকে কেন রূপান্তর করেন
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
আহলে হাদিসরা নবিকে অনুসরন করে।আর আমরা আবু হানাফিকে অনুসরন করি।আমরা হানাফির উম্মত
Ata vul
আরে বলদা উনি তো চ্যালেঞ্জ দিলো,পারলে প্রমান করে দেখান
আপনি ইমাম আবু হানিফার মুকাল্লিদ না,ইমাম কাজ্জাব বিন রাজ্জাকের উম্মত
একারণেই এরা আহলে খবিশ।
ইমাম আবু হানিফা রঃ কি রাসূল সাঃ এর হাদিসের বাইরে মাসায়েল দিয়েছেন?!
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
এরা মিথ্যা কেমনে বলে ভাই? বুকের ওপর হাত বাধার কথা স্পষ্ট উল্লেখ আছে ৭৫৯ নাম্বার হাদিস, কিতাবুস সালাত অধ্যায়, সুনানে আবু দাউদ(র:)
তুই বেডি তোর জন্য বুকে হাত বাধা সম্ভব
আবরার অন্যের পিছনে পরে না থেকে, তুমি ভালো করে আরো পরাশুনা করো।
Parle jobab daw
😅
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
Apner Boro bap holo Dr.. jakir naik
পারলে ব্রাদার রাহুলের সামনে বাহাস করেন দেখি আপনার কত দম খালি দূর থেকে কথা বলেন আবু দাউদ 759 দেখিএন
Take agei bola hoyche bosar jonno...se bosena
Ader kono kaj nai agulo sara
Sala apnara ei korte thaken..😂
হুজুর আপনি আপনার নিজের মতো বলে গেলে হবে অথচ বুখারী শরিফে হাদিস নম্বর 740 হাদিসে বুকের উপর হাত বাধার কথা বলা হয়েছে আবার আবু দাউদ 759 হাদিসে থেকে দেখে আসেন আর আপনি বলছেন বুকের উপরে হাত বাথার কোথা কোথায় নেই ।
Ebong jader boisisto kisu sotter onusoron kora ebong kichu sere debe tarai bivokti ebong motanoikker sristi kari...dolil:(majmoul fatoa 4/449-450)
আবে 740নং হাদীস ভালো করে পড়তে পারলে পুরো পড়ে কমেন্ট করিস
না ভুল বুখারী শরীফে নাই। আবু দাউদে আছে।
ভাই আপনি সহিহ বুখারী আরবি বুঝলে এই কথা বলার সুযোগ নেই
কালো চশমা খুলে হাদিস দেখুন
ওরে বাটপার এত ফাল পারছ কে
ইহুদীবাদ তুই
Valo hoye ja mother cod
আহলে খবিশ আহলে ফিতনা।
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
ওরে বাটপার
ওরে বাটপার আবু দাউদের হাদিস বলছ না কেনো
এত স্পষ্ট কথার পরেও যদি ভুল না ভাঙ্গে তাহলে বর্তমান ইহুদি খ্রিস্টান আর তোমাদের মত আহলে হাদিসদের মাঝে পার্থক্য কী
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
@@mdahsanhabib8259নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
ঠিক আছে
মাশাআল্লাহ, চমৎকার বয়ান ৷
প্রিয় ভিউয়ার্স, দ্বীন প্রচারের স্বার্থে, আমাদের চ্যানেল "ওলামা টিভি ২১" কে সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ রইল ৷
আবু দাউদ ৭৫৯, বুলুগুলুম মারাম ২৭৮, ইবনে খুজাইমা ৩টি সহীহ হাদীস থাকা সত্ত্বেও সাধারণ মানুষের সামনে মিথ্যা কথা বলে যাচ্ছেন, এবং এই হাদিস গুলো মক্কা মদিনার ইমাম দের দিকে তাকিয়ে দেখেন
মাশাআল্লাহ
Ami mufti rejaul korim abrar hujur er vokto
Amader sathei thakun aro grotto purno alochonar video asbo...
ভক্ত থাকা ভালো, তবে অন্ধ ভক্ত ভালোনা
নাসিরুদ্দীন আলবানী।
যে কিনা সর্বশেষ কথিত আহলে খবিস ফিত্নার বীজ বপন করেছে। যার মাধ্যমে বর্তমান সালাফীগণ ৪ মাযহাবের ইমামকে পরিত্যাগ করে তার মত গাধার মাযহাবকে মেনে নিয়েছে। অথচ তারা বলে কারো তাকলিদ করা মানি না কিন্তু তারা আলবানীর তাহক্বীক করাকে মানে।
👉 তার প্রতি আহলে খবিসদের এতটাই ভরসা যে, তারা প্রত্যেক কিতাবের তাহক্বীকে, প্রত্যেক হাদিসের নিচে তার নাম যুক্ত করে।
👉 এমনকি তারা ইমামে আজমের বিরোদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হতেও দ্বিদ্ধাবোধ করেনি।
👉 আমার তো মাঝে মাঝেঃ
এটাও ধরণা হয় যে তার মত ঘড়ির মেকানিক কিভাবে সিহাহ সিত্তাহ সহ ইমামগণের সকল কিতাব পড়ে শেষ করে ফেলে? আবার সেগুলোর তাহক্বীকও করে ফেলে?
👉 আমার ব্যক্তিগত দুইটা ধারণা হলঃ
এটাও তো হতে পারে যে- সালাফীরাই তার নামে সাইনবোর্ড বানিয়ে বিভিন্ন মূল্যবান কিতাবগুলোতে তাদের ইচ্ছামত তাহক্বীক করে তাকে সামনে রেখে Role model বানাতে চাচ্ছে। আল্লাহ ভাল জানেন।
এরা চুরি করতে Expert.
👉 অথবা, সে যা শিখেছে তার চেয়ে বেশি বমি করেছে।
"মানে সনদ বিজ্ঞানের অ, আ, ক, খ পড়েই সহীহ আর জয়ীফ এর তাহক্বীক করাতে নেমে পড়েছে। এজন্যই তার তাহক্বীক কৃত হাদিসগুলোর মান নিয়ে আহলুস সুন্নাহর মধ্যে চরম বিতর্ক। এমনকি সে নিজেও তার কৃত তাহক্বীক এর পরিবর্তন করেছে বহু কিতাবের বহু হাদিসে। যার লিস্ট করে এতিমধ্যে প্রমাণ সহ সম্মানিত আলেম উলামা বিভিন্ন বই বের করেছেন। শুধু সুন্নী নয় ওহাবীরাও এই বিষয়ে একমত।
তার অন্যান্য মারাত্মক ভূল সমূহঃ
👉 নবী রাসূলগণ বিভিন্ন ধরণের সগীরা গুনাহ ও আল্লাহ অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়ে থাকেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলবানী পৃষ্ঠা ২৯)
👉 আল্লাহর রাসূল (সা:) মানুষকে যে সমস্ত আয়াত শিখিয়েছেন তা তিনি ভুলে যেতে পারেন।নাউযুবিল্লাহ
সূত্রঃ (আল ফাতাওয়াল কুয়্যেতিয়্যা লিল আলাবানী পৃষ্ঠা ৩০)
👉 ইমাম বুখারী (রহঃ) কে অমুসলিম আখ্যায়িত করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) সূত্রঃ [ফাতাওয়া শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ইং]
👉 নবীগণ নিষ্পাপ এটা সাধারণ বা ব্যাপক নয়। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারত, পৃষ্ঠা-১৮)
👉 রাসূল (সা:) কে অসিলা করে দুআ করা হারাম? (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ (অাহকামুল জানায়েয ওহা বিদাউহা,পৃষ্ঠা -২৬৪)
👉 সালাফী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা হলেন আল্লাহ তা'আলা। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( ফাতাওয়াল আলবানী ফিল মাদীনাতি ওয়াল ইমারাত,পৃষ্ঠা-১৮)
👉 আশ্চর্য হওয়া আল্লাহর একটি গুণ। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( কিতাবুশ শায়েখ আলবানী)
👉 এটা ঈমান রাখো যে,আল্লাহ তা'আলা (শুধু) আসমানে রয়েছেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ ( আল হাবী মিন ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, ১ম খণ্ড ৪৩পৃষ্ঠা)
👉 আলবানী ইমাম বুখারী (রহঃ) কে নিয়ে এমন সমালোচনা করেছেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ইমাম বুখারি (রহঃ) এর ব্যাখ্যা করা কুরআন এর সূরা কাসাসের ৮৮ নং আয়াতের সমালোচনা করতে গিয়ে আলবানী বলেন-
ان هذا التأويل لا يقول به مؤمن مسلم وقال إن هذه التأويل هو عين التعطيل.
“এ ধরণের ব্যাখ্যা কোন মুমিন মুসলমান দিতে পারে না। তিনি বলেন, এ ধরণের ব্যাখ্যা মূলতঃ কুফরী মতবাদ “তা’তীলের” অন্তর্ভূক্ত”। (নাউযুবিল্লাহ)
সূত্রঃ [ফাতাওয়াশ শায়েখ আলবানী, পৃষ্ঠা-৫২৩, মাকতাবাতুত তুরাছিল ইসলামী,প্রথম প্রকাশ১৯৯৪ইং]
শুধু তাই নয় আলবানী এমন এক ব্যক্তি যার কাছ থেকে রেহাই পায়নি কোন মুহাদ্দিস, ইমাম,ফকীহ, মাযহাব এমনকি ইসলামের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় মনীষীগণ।
আল্লাহ পাক এমন খান্নাসদের থেকে মুসলমানদেরকে হেফাযত করুন। (আমিন)
মাশাআল্লাহ 🖤
Jajakallah
মাশাল্লাহ
মাশাআল্লাহ