খালিদ হাসান মিলু ও সঙ্গীতাঙ্গন কাঁপানো এক ট্র্যাজেডি | ১২ টি অ্যালবাম, পাঁচ হাজারটির মত গান, ২৫০ টি সিনেমায় প্লে-ব্যাক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার - খালিদ হাসান মিলুকে মনে রাখার অনেক কারণই আছে। অথচ, রোগ শোকে ও আর্থিক অনটনে একটা সময় পরিবার নিয়ে বেঁচে থাকাটাই ভীষণ কষ্টকর হয়ে উঠেছিল তাঁর জন্য। হানিফ সংকেতের সৌজন্যে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’তে উঠে এসেছিল সেসব দিনের গল্প। সেই অবস্থায় ইত্যাদিই তাঁকে সুযোগ দিয়েছিল। সুযোগ্য ছেলে প্রতীককে নিয়ে তিনি মঞ্চে উঠেছিলেন। দর্শক-শ্রোতাদের আবেগের জলধারায় ভাসিয়েছিলেন। যদিও, সেই লড়াইটা খুব বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। লিভার সিরোসিসে ভুগে ২০০৫ সালের ২৯ মার্চ তিনি চলে যান না ফেরার দেশে। বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনে তাঁর চলে যাওয়াটা ছিল বিশাল এক ট্র্যাজেডি। খালিদ হাসান মিলু জন্মগ্রহন করেন ১৯৬২ সালে ৩ এপ্রিল পিরোজপুরের আদর্শপাড়াতে। মিলুর বাবা মোদাচ্ছের আলী মিয়া ছিলেন স্থানীয় ‘গুনাইবিবি’ পালা গানের সাথে জড়িত। বাবা গানের মানুষ হিসেবে ছোট্ট মিলুরও ছিলো গানের প্রতি বিশেষ এক ঝোঁক। এর কারণে তাঁর গানের প্রতিভাও বিকশিত হয় দ্রুত। বাবার হারমোনিয়াম দিয়েই মিলুর গানের সাধনা শুরু। তিনি ওস্তাদ রবীন দাস,সুরেশ দাস সহ আরো কয়েকজনের কাছে সংগীত বিষয়ে তালিম নেন। তার তালিম নেয়া তখন পূর্নতা পায় যখন তিনি ১৯৭৮ সালে খুলনা বেতারে তালিকাভুক্ত শিল্পি হন। খুলনায় তিনি ‘স্পার্টান’ একটি ব্যান্ডও গঠন করেন। সংগীতে নিজেকে আরো বিকশিত করতে খালিদ হাসান মিলু ১৯৮৩ সালে ঢাকায় চলে আসেন। সে বছরই আকবর কবির পিন্টু পরিচালিত আলী হোসেনের সুরে ‘কালো গোলাপ’ ছবিটির মাধ্যমে প্রথম চলচ্চিত্রে গান করেন। খালিদ হাসান মিলু এদেশের দর্শক শ্রোতাদের কাছে প্রথম আলোচিত হন ১৯৯১ সালে এহতেশাম পরিচালিত ও আনোয়ার পারভেজের সুরোরপিত ‘চাঁদনী’ ছবিটির অভাবনীয় সাফল্যের পর। ছবিতে তার গাওয়া গান দর্শক শ্রোতারা দারুণ ভাবে গ্রহন করে। তার ঠিক দুই বছর পর অথাৎ ১৯৯৩ সালে ‘মৌসুমী’ চলচ্চিত্রের ‘সেই মেয়েটি আমাকে ভালোবাসে কিনা’ গানটি তাকে ব্যাপক জনপ্রিয়তায় নিয়ে যায়। এর প্রেক্ষিতে তিনি গাইতে থাকেন একের পর এক সব চলচ্চিত্রে। ১৯৯৪ সালে শাহাদাত হোসেন পরিচালিত ও জালাল আহমেদের সুরোরপিত ‘হৃদয় থেকে হৃদয়’ ছবির ‘ভালোবাসা ভালোবাসা মানেনা কোন পরাজয়’ গানটির মাধ্যমে পান শ্রেষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ১৯৯৭ সালে মোরাম্মদ হান্নান পরিচালিত ও আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের কথা ও সুরে ‘প্রানের চেয়ে প্রিয়’ ছবির ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে জীবনে অমর হয়ে রয়’ গানটি অমর হয়ে থাকার মতই একটি গান। মিলু শুধু চলচ্চিত্রেই প্লেব্যাক নয়, ১৯৮০ সালে প্রথম ‘ওগো প্রিয় বান্ধবী’ অ্যালবাম-সহ ১২ টি সলো অডিও ও বহু মিক্সড অ্যালবামে কাজ করেছেন তাঁর উল্লেখ্য যোগ্য একক আলবামের মধ্যে ‘প্রতিশোধ নিও’, ‘নীলা’, ‘শেষ ভালোবাসা’, ‘শেষ খেয়া’ অন্যতম। শুধু গান নয়, তিনি ছিলেন বেশ সুদর্শন। অবলীলায় সিনেমায় নায়ক হতে পারতেন। তবে, সে পথে পা বাড়াননি। তবে, ভিষণ স্টাইলিশ ছিলেন। কথা কম বলতেন, তবে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ছিলেন - এক কথায় নিপাট ভদ্রলোক। প্রায়ই ইত্যাদি-তে তাঁকে দেখা যেত। চিত্রায়নেও বরাবরই তার নায়কোচিত দর্শন প্রশংসিত হত। ১৯৯১ সালে বিটিভিতে প্রচারিত ‘গ্রামকথা’ নাটকে নুরুজ্জামান শেখের লেখা ও বদরুল আলম বকুলের সুরে মিলুর গাওয়া সেই হৃদয়স্পর্শী গান ‘কতদিন দেখিনা মায়ের মুখ’ গানটি যেনো আমাদের গ্রাম বাংলার কথা মনে করিয়ে দেয়! খালিদ হাসান মিলুর যোগ্য উত্তরসূরী দুই ছেলে প্রীতম হাসান ও প্রতীক হাসান। দু’জনই গায়ক ও মিউজিক কম্পোজার। দু’জনই সঙ্গীতাঙ্গনে বেশ প্রতিষ্ঠিত। দুই ভাই এক সাথে হলে কি করতে পারেন সেটা ‘বিয়াইন সাব’ কিংবা ‘গার্লফ্রেন্ডের বিয়া’ মিউজিক ভিডিওগুলোতেই দেখা গেছে। এই দু’জনের হাত ধরেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গন, বেঁচে থাকবে খালেদ হাসান মিলুর ঐতিহ্য!
মিলু একটি আক্ষেপের নাম। অনেক উঁচুমানের শিল্পী ছিল এমন দরাজ গলায় সুর দিয়ে কোন শিল্পীকে আমি গাইতে দেখিনা। মেলোডি, ফোক,আধুনিক , সিনেমা, সব জায়গায় প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন।
৯৪ সালের কথা বলি, খুব ছোট ছিলাম। রেডিওতে গানগুলো সারা দিন বাজত। ঘরের, বাড়ির আশেপাশের ফুফু, চাচ্চু সবার মুখে মুখে গানগুলো শুনতাম। রেডিওতে শুনে ছোটো আমিও গাইতাম😊। একদিন গাওয়ার সময় আম্মু আমার দিকে তাকিয়ে হাসছিল ❤। পরে আব্বুর কাছে হাসতে হাসতে বলছিল আপনার মেয়ে প্রেমের গানও গায়😣 মা নেই, গানের শিল্পীও নেই, আছে শুধু গানটা আর তার স্মৃতিগুলো😭💔
❤❤❤ মৌসুমি সিনেমাটি ক্লাস থ্রি /ফোরে থাকতে সিনেমা হলে নানি আর ছোট ভাইয়ের সাথে দেখেছিলাম।আব্বা আমাদের হলে বসিয়ে দিয়ে চলে আসেন।সত্যি আগের দিন গুলো কি মধুর ছিলো। গানগুলো মন ছোঁয়ে যেতো.....
বাংলা গানের এই রাজপুত্র না থাকলে শৈশব এত মঁধুর কখনোই হত না,,যাদু মাখা ধরাজ কন্ঠরাজ খালিদ হাসান মিলু স্যার ই ছিলেন একমাত্র সুঁরের অধিকারী, যার সুঁরে মগ্ন বাংলার মানুষ, আল্লাহ পাক্ আপনাকে ওপারে ভাল রাখুক ❤❤❤❤❤❤❤❤
সানজিদা তামান্নার কথাগুলো খুবই হৃদয় স্পর্শকাতর।ছোট সময় আমিও দেখেছি আমার বড় বোনেরা বা পাড়া পড়শিরা কাঁথা সেলাই করতো আর এই গানটা শুনতো।এ ধরনের গান গুলো শুনলে এখনো মনে নতুন প্রাণ রস ফিরে আসে
খালিদ হাসান মিলু আমাদের কাছে আবেগের নাম,টিনেজ বয়সে তার জনপ্রিয় সিনেমার গান শুনে বড় হয়েছি,ভালো লাগে প্রতিক আর প্রীতম হাসানকে দেখে,যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান💖
সদ্য কৈশরে পা দিয়েছে অনেক অনেক গুনী শিল্পীদের গান শুনা সময় মত পড়তে বসা সময় মত টিভি দেখা এবং আর একটা প্রতিদিনের রুটিন রেডিওতে এবং ক্যাসেটে গান শুনা দিনের বেলায় খুব উচ্চ স্বরে গান বাজতাম । আমরা অনেক বড় পরিবার ছিলাম সবাই শুনত কেউ বাধা দিতনা।আজ এসব গান শুনে সেই সব স্মৃতি খুব মনে।খালিদ হাসানের মৃত্যু অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম।আজো কষ্ট হয়। আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুক
সেই কোন ছোটবেলায় শুনেছিলাম এই গান,,, কি অদ্ভুতভাবে গানের কথাগুলো প্রথমবারেই মুখস্ত হয়ে গেছিল যা এখনো ভুলি নি, মাঝে মাঝেই মনে মনে গুন গুন করি। আজ ইউটিউবের অবদানে যখন ইচ্ছা প্লে করে শোনা যায়!😍
Khb obak laglo pritom k dekhe.......chotto pritom.........onk boro n MashaAllah onk mature.........bishesh kore kacher manush durey thuya moviete...... Best perfrm korse❤
খালিদ হাসান মিলুর কয়েকটি গানই আমার খুব পছন্দের,তারমধ্যে এটি একটি,তবে খালিদ হাসান মিলু'ই আমার কাছে বেস্ট মনে হয়,ছেলেরা ভালো চেষ্টা করেছে আরো ভালো হতে পারতো।
পিতা-মাতা মারা গেলে সন্তানেরা দোয়া দরুদ পড়ে আল্লাহর কাছে জান্নাতুল ফেরদৌস কামনা করে। আর এরা যেটা করতেছে সেটা করলে তো এদের বাপ মা আরও জাহান্নামের আগুনে বেশি করে পুড়ে জলে ছাই ছাই হয়ে যাবে।
খালিদ হাসান মিলু ও সঙ্গীতাঙ্গন কাঁপানো এক ট্র্যাজেডি |
১২ টি অ্যালবাম, পাঁচ হাজারটির মত গান, ২৫০ টি সিনেমায় প্লে-ব্যাক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার - খালিদ হাসান মিলুকে মনে রাখার অনেক কারণই আছে। অথচ, রোগ শোকে ও আর্থিক অনটনে একটা সময় পরিবার নিয়ে বেঁচে থাকাটাই ভীষণ কষ্টকর হয়ে উঠেছিল তাঁর জন্য।
হানিফ সংকেতের সৌজন্যে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’তে উঠে এসেছিল সেসব দিনের গল্প।
সেই অবস্থায় ইত্যাদিই তাঁকে সুযোগ দিয়েছিল। সুযোগ্য ছেলে প্রতীককে নিয়ে তিনি মঞ্চে উঠেছিলেন। দর্শক-শ্রোতাদের আবেগের জলধারায় ভাসিয়েছিলেন। যদিও, সেই লড়াইটা খুব বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। লিভার সিরোসিসে ভুগে ২০০৫ সালের ২৯ মার্চ তিনি চলে যান না ফেরার দেশে। বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনে তাঁর চলে যাওয়াটা ছিল বিশাল এক ট্র্যাজেডি।
খালিদ হাসান মিলু জন্মগ্রহন করেন ১৯৬২ সালে ৩ এপ্রিল পিরোজপুরের আদর্শপাড়াতে। মিলুর বাবা মোদাচ্ছের আলী মিয়া ছিলেন স্থানীয় ‘গুনাইবিবি’ পালা গানের সাথে জড়িত। বাবা গানের মানুষ হিসেবে ছোট্ট মিলুরও ছিলো গানের প্রতি বিশেষ এক ঝোঁক। এর কারণে তাঁর গানের প্রতিভাও বিকশিত হয় দ্রুত। বাবার হারমোনিয়াম দিয়েই মিলুর গানের সাধনা শুরু।
তিনি ওস্তাদ রবীন দাস,সুরেশ দাস সহ আরো কয়েকজনের কাছে সংগীত বিষয়ে তালিম নেন। তার তালিম নেয়া তখন পূর্নতা পায় যখন তিনি ১৯৭৮ সালে খুলনা বেতারে তালিকাভুক্ত শিল্পি হন। খুলনায় তিনি ‘স্পার্টান’ একটি ব্যান্ডও গঠন করেন।
সংগীতে নিজেকে আরো বিকশিত করতে খালিদ হাসান মিলু ১৯৮৩ সালে ঢাকায় চলে আসেন। সে বছরই আকবর কবির পিন্টু পরিচালিত আলী হোসেনের সুরে ‘কালো গোলাপ’ ছবিটির মাধ্যমে প্রথম চলচ্চিত্রে গান করেন।
খালিদ হাসান মিলু এদেশের দর্শক শ্রোতাদের কাছে প্রথম আলোচিত হন ১৯৯১ সালে এহতেশাম পরিচালিত ও আনোয়ার পারভেজের সুরোরপিত ‘চাঁদনী’ ছবিটির অভাবনীয় সাফল্যের পর। ছবিতে তার গাওয়া গান দর্শক শ্রোতারা দারুণ ভাবে গ্রহন করে।
তার ঠিক দুই বছর পর অথাৎ ১৯৯৩ সালে ‘মৌসুমী’ চলচ্চিত্রের ‘সেই মেয়েটি আমাকে ভালোবাসে কিনা’ গানটি তাকে ব্যাপক জনপ্রিয়তায় নিয়ে যায়। এর প্রেক্ষিতে তিনি গাইতে থাকেন একের পর এক সব চলচ্চিত্রে।
১৯৯৪ সালে শাহাদাত হোসেন পরিচালিত ও জালাল আহমেদের সুরোরপিত ‘হৃদয় থেকে হৃদয়’ ছবির ‘ভালোবাসা ভালোবাসা মানেনা কোন পরাজয়’ গানটির মাধ্যমে পান শ্রেষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ১৯৯৭ সালে মোরাম্মদ হান্নান পরিচালিত ও আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের কথা ও সুরে ‘প্রানের চেয়ে প্রিয়’ ছবির ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে জীবনে অমর হয়ে রয়’ গানটি অমর হয়ে থাকার মতই একটি গান।
মিলু শুধু চলচ্চিত্রেই প্লেব্যাক নয়, ১৯৮০ সালে প্রথম ‘ওগো প্রিয় বান্ধবী’ অ্যালবাম-সহ ১২ টি সলো অডিও ও বহু মিক্সড অ্যালবামে কাজ করেছেন তাঁর উল্লেখ্য যোগ্য একক আলবামের মধ্যে ‘প্রতিশোধ নিও’, ‘নীলা’, ‘শেষ ভালোবাসা’, ‘শেষ খেয়া’ অন্যতম।
শুধু গান নয়, তিনি ছিলেন বেশ সুদর্শন। অবলীলায় সিনেমায় নায়ক হতে পারতেন। তবে, সে পথে পা বাড়াননি।
তবে, ভিষণ স্টাইলিশ ছিলেন। কথা কম বলতেন, তবে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ছিলেন - এক কথায় নিপাট ভদ্রলোক। প্রায়ই ইত্যাদি-তে তাঁকে দেখা যেত। চিত্রায়নেও বরাবরই তার নায়কোচিত দর্শন প্রশংসিত হত।
১৯৯১ সালে বিটিভিতে প্রচারিত ‘গ্রামকথা’ নাটকে নুরুজ্জামান শেখের লেখা ও বদরুল আলম বকুলের সুরে মিলুর গাওয়া সেই হৃদয়স্পর্শী গান ‘কতদিন দেখিনা মায়ের মুখ’ গানটি যেনো আমাদের গ্রাম বাংলার কথা মনে করিয়ে দেয়!
খালিদ হাসান মিলুর যোগ্য উত্তরসূরী দুই ছেলে প্রীতম হাসান ও প্রতীক হাসান। দু’জনই গায়ক ও মিউজিক কম্পোজার। দু’জনই সঙ্গীতাঙ্গনে বেশ প্রতিষ্ঠিত। দুই ভাই এক সাথে হলে কি করতে পারেন সেটা ‘বিয়াইন সাব’ কিংবা ‘গার্লফ্রেন্ডের বিয়া’ মিউজিক ভিডিওগুলোতেই দেখা গেছে। এই দু’জনের হাত ধরেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গন, বেঁচে থাকবে খালেদ হাসান মিলুর ঐতিহ্য!
মিলু একটি আক্ষেপের নাম। অনেক উঁচুমানের শিল্পী ছিল এমন দরাজ গলায় সুর দিয়ে কোন শিল্পীকে আমি গাইতে দেখিনা। মেলোডি, ফোক,আধুনিক , সিনেমা, সব জায়গায় প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন।
সারাজীবন মনে রাখবো প্রিয় শিল্পী শ্রদ্ধেয় খালিদ হাসান মিলুর মধুর কন্ঠের গান-গুলো, এবং আপনাদের দুই-ভাইয়ের মাঝে খুঁজে পাই তাকে, শুভকামনা রইলো।।
⏩
R8
@@bulbulhasan8263 kl
Finding Milu sir within you two.
.
দোয়া রইলো তোমাদের দুজনের জন্য । তোমরা দুজনেই বাবা মায়ের গর্ব । সেলুট জানাই তোমাদের ।
৯৪ সালের কথা বলি, খুব ছোট ছিলাম। রেডিওতে গানগুলো সারা দিন বাজত। ঘরের, বাড়ির আশেপাশের ফুফু, চাচ্চু সবার মুখে মুখে গানগুলো শুনতাম। রেডিওতে শুনে ছোটো আমিও গাইতাম😊। একদিন গাওয়ার সময় আম্মু আমার দিকে তাকিয়ে হাসছিল ❤। পরে আব্বুর কাছে হাসতে হাসতে বলছিল আপনার মেয়ে প্রেমের গানও গায়😣 মা নেই, গানের শিল্পীও নেই, আছে শুধু গানটা আর তার স্মৃতিগুলো😭💔
হৃদয়স্পর্শী মন্তব্য😥
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
😭😭😭
বেদনাদায়ক মন্তব্য
সেই মেয়েটি কি এখন বড় হয়ে গেছে?
খুব ভাল লাগলো দূজনেই খূব গেয়েছো।বাবার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য ধন্যবাদ।
বাবার পাপের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে
। আদৌ এগুলো ভাল কাজ নয়। আামার এই মন্তব্য হয়তো৷ তোমার ভাল লাগবেনা,যদি তুমি ঈমানদ্বার না হও।
খালিদ হাসান তো খালিদ হাসান,তার তুলনা সে নিজে,,যেমন সুদর্শন ছিলেন তেমন গানের গলা, পাগল করা সুর,কেনদিন ভুলবেনা তাকে।যাক তার ২ ছেলে বাবার ঐতিহ্য ধরে রেখেছে,ছেষটা করো ভালো করবে,২ ছেলেও শিল্পী হয়েছে, ভালো লাগছে দেখে,তোমাদের সাফল্য কামনা করছি।
কথাশ আছে গাছ যেমন ফল তেমন, জাতি শিল্পী এরা,, মাশাল্লাহ,,, ❤❤
❤❤❤
মাশআল্লাহ ❤️ দুই ভাই বাবার নাম রাখতে পেরেছেন ... ওনাদের জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল
❤❤❤❤
অনেক প্রিয় একটি গান দুই ভাইয়ের জন্য অনেক ভালোবাসা রইলো 😍
❤❤❤❤
গানের কন্ঠের রাজা খালিদ হাসান মিল তার দুই ছেলে তো রাজাই হবে অসাধারণ পারফরমেন্স দুলু ভাইয়ের
আমার প্রিয় মিলু ভাই।ভালো থাকবেন ঐপারে অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইল।
প্রিয় শিল্পী খালিদ হাসান মিলু । ভাল থাকবেন পরপারে ।
প্রীতম এর জুরি নেই অসাধারণ কণ্ঠ ধন্যবাদ
প্রতীক হাসানের কন্ঠ কিছুটা তার বাবার কন্ঠের মত। প্রতীক হাসান খুব সরল ও ভালো মনের মানুষ তার বাবার মত তার গান ও খুব ভালো লাগে
আমরা কতো বোকা মৃত্যু ব্যক্তিকে সরন করে গান গাই এই গান তার জন্য আরো কষ্ট নিয়ে আসে। আমরা বুঝেও না বুঝার ভান করে আছি
জানিনা কতদিন বাঁচবো তবে
খালিদ হাসান মিলুর গানটা ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি আমার খুব প্রিয় একটা গান
সবাই স্মৃতি রেখে যাবেন ❤️❤️
বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই প্রয়াত খালিদ হাসান মিলু... আপনার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি ও আল্লাহ যেন তাকে বেহেশত বাসী করেন এই কামনা করি।
# শৈশব, কৈশোরে তার গান শুনে শুনে বড় হয়েছি।
দুই ভাইর মধ্যে খুজে পেলাম? আমার প্রিয় শিল্পী খালিদ হাসান মিলু।। আল্লাহ জান্নাত বাসী করুক।। শুভকামনা রইল তোমাদের জন্য।।
বা কি অসাধারণ হয়েছে ঠিক যেন বাবার মতোই হয়েছে
পতিক প্রিতম দুজনের ই বাবা খালিদ হাসানের মত কন্ঠ.....
প্রিতপম ছেহড়া গঠন কন্ঠ সব বাবার মতই
❤❤❤
মৌসুমি সিনেমাটি ক্লাস থ্রি /ফোরে থাকতে সিনেমা হলে নানি আর ছোট ভাইয়ের সাথে দেখেছিলাম।আব্বা আমাদের হলে বসিয়ে দিয়ে চলে আসেন।সত্যি আগের দিন গুলো কি মধুর ছিলো। গানগুলো মন ছোঁয়ে যেতো.....
বাংলা গানের এই রাজপুত্র না থাকলে শৈশব এত মঁধুর কখনোই হত না,,যাদু মাখা ধরাজ কন্ঠরাজ খালিদ হাসান মিলু স্যার ই ছিলেন একমাত্র সুঁরের অধিকারী, যার সুঁরে মগ্ন বাংলার মানুষ, আল্লাহ পাক্ আপনাকে ওপারে ভাল রাখুক ❤❤❤❤❤❤❤❤
অসাধারণ হয়েছে যোগ্য বাবার দুই যোগ্য সন্তান।
🤣🤣🤣🤣🤣🤣
😁😁
সানজিদা তামান্নার কথাগুলো খুবই হৃদয় স্পর্শকাতর।ছোট সময় আমিও দেখেছি আমার বড় বোনেরা বা পাড়া পড়শিরা কাঁথা সেলাই করতো আর এই গানটা শুনতো।এ ধরনের গান গুলো শুনলে এখনো মনে নতুন প্রাণ রস ফিরে আসে
খালিদ হাসান মিলু আমাদের কাছে আবেগের নাম,টিনেজ বয়সে তার জনপ্রিয় সিনেমার গান শুনে বড় হয়েছি,ভালো লাগে প্রতিক আর প্রীতম হাসানকে দেখে,যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান💖
মিলু সাহেব এর গান আমার খুব প্রিয়। আশা করি বাবার সন্মান তোমরা দরে রাগবে
সদ্য কৈশরে পা দিয়েছে অনেক অনেক গুনী শিল্পীদের গান শুনা সময় মত পড়তে বসা সময় মত টিভি দেখা এবং আর একটা প্রতিদিনের রুটিন রেডিওতে এবং ক্যাসেটে গান শুনা দিনের বেলায় খুব উচ্চ স্বরে গান বাজতাম । আমরা অনেক বড় পরিবার ছিলাম সবাই শুনত কেউ বাধা দিতনা।আজ এসব গান শুনে সেই সব স্মৃতি খুব মনে।খালিদ হাসানের মৃত্যু অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম।আজো কষ্ট হয়। আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুক
গানটি মহারানী প্রিয়দর্শিনী মৌসুমী এর কথা মনে করিয়ে দেয় বার বার।
গানটি শুনে মনে হচ্ছে আজও সেই ১৬ বছরই আছি। ভার্চুয়াল যুগে কত গান তো এলো আর গেলো শুধু এই গান গুলি রয়েই গেলো। হয়তো থাকবে আরও অনেক দশক...
শ্রদ্ধা এবং দোয়া রইলো মরহুম খালিদ হাসান মিলুর জন্য । আমাদের সময়কার প্রিয় একজন শিল্পী ছিলেন উনি । সেই দিন গুলো এখন সৃতি শুধু ।
সেই কোন ছোটবেলায় শুনেছিলাম এই গান,,, কি অদ্ভুতভাবে গানের কথাগুলো প্রথমবারেই মুখস্ত হয়ে গেছিল যা এখনো ভুলি নি, মাঝে মাঝেই মনে মনে গুন গুন করি। আজ ইউটিউবের অবদানে যখন ইচ্ছা প্লে করে শোনা যায়!😍
খুব ছোট কালে এই গান গুলো শুনতাম দুই ভাইয়ের মধ্যে মিল থাকে সবসময়
মিলু স্যার আমার অনেক পছন্দের শিল্পী ছিলো।
দুই ভাইয়ের জন্য শুভকামনা রইল
বা কি অসাধারণ, বাবার মতোই হয়েছে, ❤❤❤
Khb obak laglo pritom k dekhe.......chotto pritom.........onk boro n MashaAllah onk mature.........bishesh kore kacher manush durey thuya moviete...... Best perfrm korse❤
কালজয়ী এক গান। মানুষ সারা জীবন মনে রাখবে❤
প্রিয় শিল্পীর গান, অনেক ভাল লাগে মিলু সারের ছেলেদের দেখি আজ ওদের বাবা থাকলে নিশ্চয়ই এক সাথে অনেক অনুষ্ঠানে দেখা যেতেো।
দুজনের জন্য অনেক ভালোবাসা।
প্রীতমকে তো চেনাই যাচ্ছে না।।বাবার গান গাচ্ছে দুই ছেলে ❤❤
২ ভাই প্রতিক+প্রীতম 💙♥️
নতুন করে আবার শুনলাম এই গানটি, ০৪/০৩/২০২৩
তাদের দীর্ঘ হায়াত কামনা করছি আল্লাহ তুমি তাদের প্রতি সহায় এবং রহমত নাজিল কর সব সময় ।
গানটি শুনলেই চোখে পানি এসে যায় কেন?
প্রিতম ভাইয়ের চেহারা একদম উনার আব্বুর মতো।
বড় ভাই থাকলে কি না হয়,,আজ প্রীতম এত হিট এর বড় অবদান প্রতীক হাসান
Koto je ganti caset bajiye suntam milor gan,aj tar selera gayse ak onnorokom onuvoti🧡💚
ওয়াও👉😍😍😍😘😍😘❤💘💕💯❤💛💚💙👈 অসাধারণ👏✊👍 গান। খুব সুন্দর দুই ভাইয়ের গলার কন্ঠ।
চমৎকার লাগছে সবাইকে।
দুই ভাইকে অনেক শুভেচ্ছা
সেই সেই অসাধারণ ❤️❤️❤️❤️❤️খালিদ হাসান মিলুর গর্বিত সন্তানেরা।❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Pritom hasan khuby vodro at omayik , chele ta onek dur jabe inshaaAllah
eta খুব কমই দেখা যায় উনারা উনাদের বাবার কণ্ঠ পেয়েছেন
খুবই খুবই প্রিয় একটা গান।।
হুবহু বাবার মত কন্ঠ। খালিদ হাসান মিলু আমার পিয়ো একজন শিল্পি ছিলেন ❤।
দারুন লাগলো শুনতে।শুভকামনা
খালিদ হাসান মিলু শুধু একটি নাম আমার ভালো লাগা ভালোবাসা আবেগ জাদু
খালেদ হাসান মিলু স্যার যোগ্য উত্তরসূরী রেখে গেছেন, উনার ছেলেরা বাবার গান গেয়ে জনপ্রিয়।
আমার খুব পছন্দের শিল্পীর গান খুব সুন্দর লাগছে দুই ভাইের গান দোয়া করি আল্লা যেনো ভালো রাখে ওনাদের
Onek Valo legheche Gaan ta choto belai onek suntam radio te......
Ganta onk vlo lage❤❤
প্রীতম এর চেহারা বাবার মতো তবে বাবার মতো কন্ঠ পায় নাই। প্রতীকের কন্ঠ বাবার মতো
প্রতিক হাসান,,,মিলু ভাই এর কন্ঠ ধরে রেখেছে
নারে ,,, বাবার মতো হয় নাই 😢 তারপরও ভালো ই হয়েছে ,,,😊
❤ 1:03 ❤
Bap bap e hotahain.
Tarao valo gaiche
অনেক ভালো লেগেছে, দুই ভাই একত্রে বাবার গানটি গেয়েছেন ❤
কি অসাধারণ গাইলো,,ওরা❤❤❤
আমার প্রিয় প্রিতম হাসান।
খালিদ হাসান মিলুর কয়েকটি গানই আমার খুব পছন্দের,তারমধ্যে এটি একটি,তবে খালিদ হাসান মিলু'ই আমার কাছে বেস্ট মনে হয়,ছেলেরা ভালো চেষ্টা করেছে আরো ভালো হতে পারতো।
দুই ভাই অসাধারণ গান গেয়েছেন।
দুইভাই দারুন গেয়েছে মাশাআল্লাহ
কালজয়ী গান।কখনো পুরাতন হবেনা।
চমৎকার ❤❤❤❤
পিতা-মাতা মারা গেলে সন্তানেরা দোয়া দরুদ পড়ে আল্লাহর কাছে জান্নাতুল ফেরদৌস কামনা করে। আর এরা যেটা করতেছে সেটা করলে তো এদের বাপ মা আরও জাহান্নামের আগুনে বেশি করে পুড়ে জলে ছাই ছাই হয়ে যাবে।
আইছে শান্তির পায়রা
এই শুকর ছানা শান্তির নুর নিজেই আবু জেহেলের বংশধর।
Tui asolei ek kukure fut fute sundorer bachha
যোগ্য বাবার যোগ্য সন্তান...❤❤
প্রিয় গান
ছবি - মৌসুমী
দুই জনের জন্য রইলো শুভ কামনা
এতটা ভালো লাগে এই গান
ছোট বেলায় রেডিও তে শুনতাম গানটা
অনেক আগে থেকেই শুনি,
আজও শুনছি,,
১১/৯/২০২৪
প্রতিকের কন্ঠ অনেকটা ওর বাবার মতো। দুই ভাইয়ের কন্ঠই অনেক ভালো।
আমার খুব পচ্ছন্দের একজন শিল্পী ছিলেন আজও আছে শ্রদ্ধেয় খালিদ হাসান মিলু
এতো অনুরোধ করলাম শ্রদ্ধেয় শিল্পী কনকচাঁপার গান আপলোড দেওয়ার জন্য!
তাও দিচ্ছেন না! দুঃখজনক
😄😄😃😀😀
সেই চির চেনা গান ❤❤❤ খালিদ হাসান
ছোট ছেলেটার কন্ঠ সুন্দর
গানটা 1.25x স্পিডে শুনলে অরিজিনালের মতই লাগবে।
Thanks for the idea. It sounds better now. Tachara Protik Hasan style korchilo jeta manacchilona! 😑
Love you guys and huge respect for your fathers. ❤
ওনার 2 সন্তান বাংলার অন্যতম শিল্পী হয়ে উঠেছেন একজন ত টপ অফ দ্যা লিস্ট
Dui bhai ekotre gaan gailo dekhei monta vore gelooo
অসাধারণ গান টা।
কিংবদন্তি খালিদ হাসান মিলু স্যারের যেমন ছিল কন্ঠ তেমনি ছিল স্টাইল।
Nice hoice vay
অসাধারণ সুন্দর হয়েছে
খুব ভালো লাগে গানটা❤❤❤❤❤
প্রিয় শিল্পীর জন্য দোয়া রইলো।
অনেক ভালো লাগে গানটা
আমার পছন্দের একজন শিল্পী
আমার খুব প্রিয় একজন শিল্পী ছিলেন
অনেক সুন্দর গান
প্রতিকের কন্ঠ অনেক সুন্দর
অসাধারণ ❤❤❤❤❤❤
অনেক ছোট বেলায় শুনতাম