অর্থ মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন পৈতৃক সূত্রে ব্যতীত যারা ঢাকায় বাড়ি করছেন বা ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন তারা সবাই কালো টাকার মালিক। কারণ এ দেশের রাষ্ট্রপতির সর্বোচ্চ বেতন 78 হাজার টাকা। সেখানে একটা পরিবার স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করতে গেলে এই টাকায় চলা কষ্ট, তাহলে বৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে কে বা কারা ঢাকায় ফ্ল্যাট বাড়ি করতেছে?? এখানে আপনাকে সর্বপ্রথম কালোটাকার সংজ্ঞা জানতে হবে! শুধু ঘুষ-দুর্নীতি নয় সিন্ডিকেট কালোবাজারি এমনকি সকল প্রকার অনিয়ম কালোটাকার অন্তর্ভুক্ত। এমনকি একজন রিক্সাওয়ালা ও 20 টাকার ভাড়া 60 টাকা নিলে এর অন্তর্ভুক্ত হবেন!!
অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অবশ্যই তিক্ত সত্য! আমাদের আর্থিক অবস্থান অনুযায়ী, একমাত্র পৈতৃক ভিটে-মাটি প্রাপ্তগণ ব্যাতীত বাকী সকলেই কালো টাকার মাধ্যমে ঢাকাতে জায়গা-জমি, বাড়ী-ঘর ও ফ্ল্যাটের অধিকারী হয়েছে। ইনারা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী যেমন কর ফাঁকি রয়েছে, তেমনি ইসলামের বিধান অনুযায়ী আল্লাহু প্রদত্ব প্রাপ্ত রিযক হতে তারা ব্যায় করেনি।(দ্র.কুরআন ২:৩, ২:২১৯, ২:১৭৭) পাচুর্যের নেশায় মোহাচ্ছন্ন হয়ে শুধু ঢাকাবাসী নয়, দেশের সকল নগরীর সম্পদশালীগণ; এমনকি অর্থমন্ত্রীসহ তার দলের নেতা-নেত্রীগণ এ কালো টাকার পাহাড় গড়েছে। পরিণতি: ইনারা সকলেই হুতামায় নিক্ষিপ্ত হবে। আল-কুরআনে বর্ণিত হয়েছে: "যে অর্থ জমায় ও তা বার-বার গণনা করে; সে ধারণা করে যে, অর্থই তাকে অমর করে রাখবে; কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে হুতামায়। তুমি কি জান হুতামা কী? এটা আল্লাহু প্রজ্বলিত আগুন। যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। নিশ্চয়ই তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।"(কুরআন ১০৪:২-৯) এখন এ থেকে পরিত্রাণের উপায় হচ্ছে: আমরা মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহুর বিধান অনুযায়ী, উত্তরাধীকারী প্রাপ্ত সম্পদ ও বৈধ উপার্জিত সম্পদ হতে সদাকার মাধ্যমে অতিরিক্ত অংশ ব্যায় করে জাক্কা বা পবিত্রতা অর্জন করা। আল্লাহু বলেন: "অবশ্যই সাফল্য লাভ করবে যে জাক্কা/পবিত্রতা অর্জন করে।"(কুরআন ৮৭:১৪)
কালো টাকা আছে বেশকিছু সরকারি অফিসারের আর সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কাছে...।।আমার এক সরকারি অফিসার আত্মীয় গত কয়েক বছরে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছে...বেতন পায় ৭০হাজার...কিন্তু খরচ করে ২.৫লাখ টাকা মাসে...।ঢাকায় কোটি টাকার ফ্লাট আছে।। এদের সরকার ধরতে পারবে না।কারন, এদের ধরতে গেলে সরকার আর চেয়ারে থাকতে পারবে না...।এজন্য এসব সরকারি অফিসাররা দম্ভ করে বলে "আমরাই সরকার চালাই"...।
অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অবশ্যই তিক্ত সত্য! আমাদের আর্থিক অবস্থান অনুযায়ী, একমাত্র পৈতৃক ভিটে-মাটি প্রাপ্তগণ ব্যাতীত বাকী সকলেই কালো টাকার মাধ্যমে ঢাকাতে জায়গা-জমি, বাড়ী-ঘর ও ফ্ল্যাটের অধিকারী হয়েছে। ইনারা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী যেমন কর ফাঁকি রয়েছে, তেমনি ইসলামের বিধান অনুযায়ী আল্লাহু প্রদত্ব প্রাপ্ত রিযক হতে তারা ব্যায় করেনি।(দ্র.কুরআন ২:৩, ২:২১৯, ২:১৭৭) পাচুর্যের নেশায় মোহাচ্ছন্ন হয়ে শুধু ঢাকাবাসী নয়, দেশের সকল নগরীর সম্পদশালীগণ; এমনকি অর্থমন্ত্রীসহ তার দলের নেতা-নেত্রীগণ এ কালো টাকার পাহাড় গড়েছে। পরিণতি: ইনারা সকলেই হুতামায় নিক্ষিপ্ত হবে। আল-কুরআনে বর্ণিত হয়েছে: "যে অর্থ জমায় ও তা বার-বার গণনা করে; সে ধারণা করে যে, অর্থই তাকে অমর করে রাখবে; কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে হুতামায়। তুমি কি জান হুতামা কী? এটা আল্লাহু প্রজ্বলিত আগুন। যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। নিশ্চয়ই তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।"(কুরআন ১০৪:২-৯) এখন এ থেকে পরিত্রাণের উপায় হচ্ছে: আমরা মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহুর বিধান অনুযায়ী, উত্তরাধীকারী প্রাপ্ত সম্পদ ও বৈধ উপার্জিত সম্পদ হতে সদাকার মাধ্যমে অতিরিক্ত অংশ ব্যায় করে জাক্কা বা পবিত্রতা অর্জন করা। আল্লাহু বলেন: "অবশ্যই সাফল্য লাভ করবে যে জাক্কা/পবিত্রতা অর্জন করে।"(কুরআন ৮৭:১৪)
হযরত ওসমান (রাঃ) এর মতো সত ব্যাবসায়ীদের জীবন অনুসরণ করলে সম্ভব ইন-শা-আল্লাহ।আর পাকিস্তানের প্রয়াত কন্ঠ শিল্পী জুনায়েদ জামশেদ এর জীবনী দেখার অনুরোধ করছি।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে। যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,বিশৃঙ্খলা নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে। গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু। নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান দখলমুক্ত অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে। পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা। এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে..m
ইনডাইরেক্টলি কথা না বলে ডাইরেক্ট বলা যাবে অর্থমন্ত্রী যে কথা বলেছে হান্ডেট পার্সেন্ট সত্ত যারা চাকরিজীবী আর যারা রাজনীতিবিদ তারা যে ফ্ল্যাটবাড়ি করেছে তাদের গুলো সবই কালো টাকা দিয়ে করা বাড়ি ব্যবসায়ী প্রবাসীদের কথা আলাদা
কালো টাকা আছে বেশকিছু সরকারি অফিসারের আর সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কাছে...।।আমার এক সরকারি অফিসার আত্মীয় গত কয়েক বছরে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছে...বেতন পায় ৭০হাজার...কিন্তু খরচ করে ২.৫লাখ টাকা মাসে...।ঢাকায় কোটি টাকার ফ্লাট আছে।। এদের সরকার ধরতে পারবে না।কারন, এদের ধরতে গেলে সরকার আর চেয়ারে থাকতে পারবে না...।এজন্য এসব সরকারি অফিসাররা দম্ভ করে বলে "আমরাই সরকার চালাই"...। আর ব্যবসায়ীদের কথা বলছেন।।এই মাদারবোর্ড গুলা গত কয়েকমাস ধরে কি করতেছে...দেখতেসি ত...।চোখ আছে তো...
অর্থমন্ত্রী ভুল বলছে। ঢালাও ভাবে এক শ্রেনীর ওপর দোষ দেয়া উচিত না। অনেকেই প্রবাসী থেকেও তো বাড়ি, ফ্লাট কিনতে পারে। হবে হ্যা বাংলাদেশ থেকে হয়তো মধ্যভিত্তির পক্ষে কঠিন। তবে প্রবাসীরা পারে ১৫/২০ বছর থাকলে ফ্লাট বা বাড়ি করা সম্ভব। তাই ঢালাও ভাবে সবাইকে বলা উচিত না। সব সেক্টরেই কালো টাকাওয়ালা আছে। কিন্তু যারা বেশি দূনীতির সাথে জড়িত তারাই বেশি কালো টাকা উপার্জন করে। যেমন সরকারী দলের কিছু নেতাদের ক্যাসিনোর ঘটনা গুলো মনে আছে?? বাসায় ৭০০ কোটি টাকা ছিল।
কথাটার একটা গুরুত্ব আছে! গত দশ বছরের মধ্যে দেশের মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির অধিকাংশ পরিবার গরীবের কাতারে চলে গিয়েছে ! অনেকেই আবার আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হওয়ার কারনে পৈতৃক ভিটা মাটি বিক্রি করে নিঃস্ব হয়েছে ! সেই দেশে আবার কিছু কিছু লোক রাতারাতি কালো টাকার পাহাড় বানিয়ে! সাদা করার জন্য প্লট, প্লাট, বিলাশি গাড়ি কিনে কিছু দেশে গেড়েছে বাকি সব টাকা পাচার করে দিয়েছে !!! এবং টাকা পাচার এখনো অব্যাহয় আছে ! সুইচ ব্যাংকের তালিকায় তাই বলছে !!! এরা কারা ! অবিলম্বে তাদের তালিকা জনগণের সামনে প্রকাশ করা হউক !!!
আসলে আমার মনে হয় উনি অনেক কষ্টের থেকে এই কথাটা বলেছে। হিসাব করে দেখেন ঢাকার শহরে ১০ ভাগ বাড়ির মালিক সৎ পথে ইনকাম করা আর ৯০ ভাগ বাড়ির মালিক অসৎ পথে আয় করা।
এসব দেখেই কি লাভ আর বলেই কি লাভ। সারাদিন কষ্ট করে তিন বেলা খাবার যোগানো যেখানে কঠিন সেখানে ঢাকা শহরে বাড়ি। বাড়ি তাদের হবে যারা দূর্নিতিবাজ ক্ষমতার চেয়ারে বসে দেশটাকে লুটেপুটে খাচ্ছে। তবে হবে বিচার একদিন। সে দিনটি দেখার অপেক্ষাতে....
এই অর্থমন্ত্রীকে নিয়েই সন্দেহ।। তার এতো টাকার রহস্য কি?? তার কয়টা কোম্পানি আছে?? এতো আয়ের উৎস কি?? নির্বাচনী হলফনামায় সম্পত্তি এক কোটি লেখে।। কিন্তু বিপিএল টিমেই খরচ করে ৬-৭ কোটি।
মাননীয় মন্ত্রী সাহেব বলছে ফ্ল্যাটবাড়ি যারা করছে সবাই কালো টাকার মালিক অথৈ তার কথায় যুক্তি আছে ধরুন একটি ফ্ল্যাটের দাম 2 কোটি টাকা সরকারকে দেখানো হয়েছে মাত্র ৮০ লাখ টাকা বাকি 1 কোটি 20 লাখ টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া হয়েছে অতএব ওই টাকাগুলো কালো তালিকায় পড়ে গেছে এর জন্য সরকার নিজেই দায়ী মন্ত্রী সাহেব নিজেও স্বীকার করছেন।
গ্রামের বাপ দাদার জায়গা জমি বিক্রি করে কেউ ঢাকায় জমি কিনবেনা এটাই তো বাস্তব ঢাকায় জারা বাড়ির মালিক তাগো বিতরে ৯৯℅ মানুষের ই কালো টাকার বাড়ি অর্থ মন্ত্রীর কথা সঠিক
নিজে যেমন অন্যকে তেমনই ভাবে বেশীরভাগ মানুষ। তাই অর্থমন্ত্রী এমন কথা বলেছেন। নিজেরা কালো টাকার মালিক হয়ে সেই টাকার উপর ঘুমায়। এখন সেই দায় অন্যদের উপর চাপিয়ে দিয়ে সাফাই গাইছে।
পরিস্কার কথা হচ্ছে রাঘব বোয়াল দের , মানে কালো টাকার মালিকদের আরাল করার জন্যে অর্থমন্ত্রী ঢালাও ভাবে সকলকে বলেছেন , এটা ঠিক না।যারা আসল অপরাধী তাদের আইনের আওতায় আনা হোক।⚖️⚖️⚖️⚖️⚖️⚖️
সবার আগে বাংলা ভিশন কে ধন্যবাদ জানাই এই আয়োজনের জন্য। মাননীয় অর্থমন্ত্রী একজন বিচক্ষণ অর্থনীতিবিদ। আমি তার কথার পরিপ্রেক্ষিতে কোন মন্তব্য করতে চাই না। তবে, বাংলাদেশের সাধারন জনগণের বিচক্ষণ কথা শুনে আমি আসলেই আনন্দিত। সবার কথা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। বাংলাদেশ যে একটা পরিবর্তিত দেশ সেটা বাংলাদেশের সাধারন জনগণের কথা শুনেই বোঝা যায়। আলহামদুলিল্লাহ্।
জারা ঢাকায় এক কুটি টাকা দিয়ে বাড়ি কিনেছে এবং বানিয়ে ছে তাদের কাছথেকে ৫০% পারসেন্ট টেক্স আদায় করা হোক এবং সেই টাকা দিয়ে গরীব দুঃখী মানুষের জন্য কিছু করা হোক
সরকার দলীয় পাতি নেতা থেকে শুরু করে এমপি, মন্ত্রী ও সরকারি বেশির ভাগ আমলারাই কালো টাকার মালিক। কিন্তু ঢালাওভাবে বলাটা ঠিক হয়নি।
তাইতো
কথা ঠিক না । আমার ছেলে প্রবাসী আমার ছেলে যদি ফ্ল্যাট কিনে তাহলে কি ওর টাকা কালো ?
অর্থ মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন পৈতৃক সূত্রে ব্যতীত যারা ঢাকায় বাড়ি করছেন বা ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন তারা সবাই কালো টাকার মালিক। কারণ এ দেশের রাষ্ট্রপতির সর্বোচ্চ বেতন 78 হাজার টাকা। সেখানে একটা পরিবার স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করতে গেলে এই টাকায় চলা কষ্ট, তাহলে বৈধভাবে উপার্জিত অর্থ দিয়ে কে বা কারা ঢাকায় ফ্ল্যাট বাড়ি করতেছে?? এখানে আপনাকে সর্বপ্রথম কালোটাকার সংজ্ঞা জানতে হবে! শুধু ঘুষ-দুর্নীতি নয় সিন্ডিকেট কালোবাজারি এমনকি সকল প্রকার অনিয়ম কালোটাকার অন্তর্ভুক্ত। এমনকি একজন রিক্সাওয়ালা ও 20 টাকার ভাড়া 60 টাকা নিলে এর অন্তর্ভুক্ত হবেন!!
ঠিক, সহমত পোষণ করলাম
১নং অর্থমন্ত্রী কুত্তার বাচ্চাও কালো টাকার মালিক।
অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অবশ্যই তিক্ত সত্য!
আমাদের আর্থিক অবস্থান অনুযায়ী, একমাত্র পৈতৃক ভিটে-মাটি প্রাপ্তগণ ব্যাতীত বাকী সকলেই কালো টাকার মাধ্যমে ঢাকাতে জায়গা-জমি, বাড়ী-ঘর ও ফ্ল্যাটের অধিকারী হয়েছে। ইনারা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী যেমন কর ফাঁকি রয়েছে, তেমনি ইসলামের বিধান অনুযায়ী আল্লাহু প্রদত্ব প্রাপ্ত রিযক হতে তারা ব্যায় করেনি।(দ্র.কুরআন ২:৩, ২:২১৯, ২:১৭৭)
পাচুর্যের নেশায় মোহাচ্ছন্ন হয়ে শুধু ঢাকাবাসী নয়, দেশের সকল নগরীর সম্পদশালীগণ; এমনকি অর্থমন্ত্রীসহ তার দলের নেতা-নেত্রীগণ এ কালো টাকার পাহাড় গড়েছে। পরিণতি: ইনারা সকলেই হুতামায় নিক্ষিপ্ত হবে। আল-কুরআনে বর্ণিত হয়েছে: "যে অর্থ জমায় ও তা বার-বার গণনা করে; সে ধারণা করে যে, অর্থই তাকে অমর করে রাখবে; কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে হুতামায়। তুমি কি জান হুতামা কী? এটা আল্লাহু প্রজ্বলিত আগুন। যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। নিশ্চয়ই তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।"(কুরআন ১০৪:২-৯)
এখন এ থেকে পরিত্রাণের উপায় হচ্ছে: আমরা মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহুর বিধান অনুযায়ী, উত্তরাধীকারী প্রাপ্ত সম্পদ ও বৈধ উপার্জিত সম্পদ হতে সদাকার মাধ্যমে অতিরিক্ত অংশ ব্যায় করে জাক্কা বা পবিত্রতা অর্জন করা। আল্লাহু বলেন: "অবশ্যই সাফল্য লাভ করবে যে জাক্কা/পবিত্রতা অর্জন করে।"(কুরআন ৮৭:১৪)
উদাহরণের জন্য রিকশাউলাকেই পাইলাম।
কালো টাকা আছে বেশকিছু সরকারি অফিসারের আর সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কাছে...।।আমার এক সরকারি অফিসার আত্মীয় গত কয়েক বছরে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছে...বেতন পায় ৭০হাজার...কিন্তু খরচ করে ২.৫লাখ টাকা মাসে...।ঢাকায় কোটি টাকার ফ্লাট আছে।।
এদের সরকার ধরতে পারবে না।কারন, এদের ধরতে গেলে সরকার আর চেয়ারে থাকতে পারবে না...।এজন্য এসব সরকারি অফিসাররা দম্ভ করে বলে "আমরাই সরকার চালাই"...।
মন্ত্রী মহোদয় অপ্রিয় সত্য কথা বলেছেন
অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অবশ্যই তিক্ত সত্য!
আমাদের আর্থিক অবস্থান অনুযায়ী, একমাত্র পৈতৃক ভিটে-মাটি প্রাপ্তগণ ব্যাতীত বাকী সকলেই কালো টাকার মাধ্যমে ঢাকাতে জায়গা-জমি, বাড়ী-ঘর ও ফ্ল্যাটের অধিকারী হয়েছে। ইনারা দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী যেমন কর ফাঁকি রয়েছে, তেমনি ইসলামের বিধান অনুযায়ী আল্লাহু প্রদত্ব প্রাপ্ত রিযক হতে তারা ব্যায় করেনি।(দ্র.কুরআন ২:৩, ২:২১৯, ২:১৭৭)
পাচুর্যের নেশায় মোহাচ্ছন্ন হয়ে শুধু ঢাকাবাসী নয়, দেশের সকল নগরীর সম্পদশালীগণ; এমনকি অর্থমন্ত্রীসহ তার দলের নেতা-নেত্রীগণ এ কালো টাকার পাহাড় গড়েছে। পরিণতি: ইনারা সকলেই হুতামায় নিক্ষিপ্ত হবে। আল-কুরআনে বর্ণিত হয়েছে: "যে অর্থ জমায় ও তা বার-বার গণনা করে; সে ধারণা করে যে, অর্থই তাকে অমর করে রাখবে; কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে হুতামায়। তুমি কি জান হুতামা কী? এটা আল্লাহু প্রজ্বলিত আগুন। যা হৃৎপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। নিশ্চয়ই তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে প্রলম্বিত স্তম্ভসমূহে।"(কুরআন ১০৪:২-৯)
এখন এ থেকে পরিত্রাণের উপায় হচ্ছে: আমরা মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহুর বিধান অনুযায়ী, উত্তরাধীকারী প্রাপ্ত সম্পদ ও বৈধ উপার্জিত সম্পদ হতে সদাকার মাধ্যমে অতিরিক্ত অংশ ব্যায় করে জাক্কা বা পবিত্রতা অর্জন করা। আল্লাহু বলেন: "অবশ্যই সাফল্য লাভ করবে যে জাক্কা/পবিত্রতা অর্জন করে।"(কুরআন ৮৭:১৪)
Ji nah!
@Sarafot Hossain Morla matti hoben kon housing a sata nea vaben.
Montri abr shot kotha bhabbar bishoy🤔🤔🤔
তাহলেই ধরে নিলাম এদেশের সবাই কালো টাকার মালিক। যাদের বাড়ি বা ফেলাট আছে।
সকল পয়সাওয়ালা তলব করা হোক।। অবৈধভাবে কিছু পাওয়া গেলে সরকারি সম্পদ হিসাবে রাজস্ব খাতে নেয়া হোক।
Lav nai vai jobdo korey sob nijeyder account e niya jabey
কথা তো একই হইলো তাইলে যে
যেই লাউ সেই ই কদু🙃
ভাই সব টাকাওয়ালা রাই আওয়ামীলীগ ওয়ালা
সত ভাবে উপার্জন করে শত কোটি টাকার মালিক হওয়া সম্ভব নয়।
হযরত ওসমান (রাঃ) এর মতো সত ব্যাবসায়ীদের জীবন অনুসরণ করলে সম্ভব ইন-শা-আল্লাহ।আর পাকিস্তানের প্রয়াত কন্ঠ শিল্পী জুনায়েদ জামশেদ এর জীবনী দেখার অনুরোধ করছি।
তুমি কোন ধর্মের অনুসারী ?
নিজেদের আকাম কুকাম ঢাকার জন্য সবার উপর চালিয়ে দেয়া হয়েছে ।
সত্য
একদম রাইট
Thik
চরিত্রের ফল প্রকাশ পেয়েছে দেশের জনগণ জানে কালা টাকার মালিক কারা
RIGHT
৯৫%লোক কালো টাকার মালিক।
ধন্যবাদ বাংলাভিশন কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
নেই কোন ক্ষমতা নেই কোন শক্তি আল্লাহ ব্যতীত 🌿🌿🌿নেই কোন ক্ষমতা নেই কোন শক্তি আল্লাহ ব্যতীত 🌿🌿🌿
নেতা হলেই শত কোটি টাকার মালিক হয়ে যায়। কই পায় তারা এত টাকা। আমি মনে করি সব অবৈধ ভাবে সম্পদশালী হয়ে গেছে
অর্থ মন্ত্রীর কথা ৫০% সঠিক আর ২৫% নিজের রোজগার সৎ উপায়ে ক্রয় কৃত।
আর ২৫% বিদেশে পাচার হয়েছে।
আহম মোস্তফা কামাল ১০০ % সত্য কথা বলছে
Ji nah!
@@sunjidatumpa5794 ঢাকা শহরে থাকতে হলে মাসে কত টাকা খরচ হয় আপনি জানেন?
@@harunrony9783 Ji, ami housewife jani
১০১ % সত্যি কথা মন্ত্রীকে ধন্যবাদ
একশো পার্সেন্ট কথা সত্য বলেছেন মন্ত্রী
সরকারি চাকরি জীবি যারা ফ্লাট বা প্লট কিনে তারা সবাই কালো টাকার মালিক।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে।
যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,বিশৃঙ্খলা নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে।
গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু।
নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান দখলমুক্ত অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।
সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে।
পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা।
এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে..m
কালো টাকা না হলে ঢাকা শহরের মতো জায়গায় ফ্ল্যাটের মালিক হওয়া এতো সহজ না,আমি অর্থমন্ত্রীর কথায় একমত।
Ami o
অর্থমন্ত্রী কথা ঠিক বলেছেন 80%।
তবে উনি নিজের কথাটা বললে ভালো হতো, চোর চোরের খবর ভালো জানেন,, আসমানীরা কি উপর তলা নীচ চলা বোঝে?
100%রাইট
তোমার মত আহাম্মক এমনটাই বলবে।
আমি মন্ত্রীর বক্তব্যের সাথে একমত
👎🏻👎🏻👎🏻
মাননীয় মন্ত্রীর কথা ঠিক আছে
ওনারা মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়ের কথা বুঝতে পারে নি.... মন্ত্রী মহোদয় সঠিক বলেছেন
রাতের ভোটে ক্ষমতা দখল করা এবার আর নির্বাচন চোদান লাগবেনা।
অর্থ মন্ত্রীর কথায় আমি সহমত
সব বাড়ির মালিক দের হিসাবের আওতায় আনা উচিত।
বুঝা গেলো তুই ফকিন্নির পোলা
সর্বপ্রথম অর্থ মন্ত্রিকে তদন্ত করা হোক।
অর্থমন্ত্রীর কথা শতভাগ সত্য।
সবাইকে দুদকের আওতায় আনা উচত
২০০% সত্যি কথা বলছে অর্থ মন্ত্রী। ১.৫কোটি টাকা লাগে ফ্ল্যাট কিনতে।কই পাই?
৩০ হাজার টাকার বেতন দিয়ে, সংসার,,, চালিয়ে আবার ১-২ কোটি টাকা দিয়ে ফ্লাট কিনে কিভাবে
৮০% লোক কালো টাকা র মালিক জমি ফ্ল্যাট কিনে।
একদম সত্যি কথা বলছে💞💞
অভিজাত এলাকায় যারা বাস করে তারাই কালো টাকার মালিক।
কালো টাকা বলতে অনেক রকম কালো আছে । কম্পানির চাকরি করলেও তার কালো টাকা থাকতে পার, আর সরকারি চাকরি করলে তো কালো টাকা আছেই ।
তাহলে অর্থমন্ত্রীর ঢাকা শহরে ফ্ল্যাট বাড়ি গাড়ি নাই যদি থাকে সে নাম্বার লিস্টে ওয়ানে
আমাদের মন্ত্রী মহোদয় হানডেট পারসেন সত্য কথাই বলেছে এতে আমি একমত
ইনডাইরেক্টলি কথা না বলে ডাইরেক্ট বলা যাবে অর্থমন্ত্রী যে কথা বলেছে হান্ডেট পার্সেন্ট সত্ত যারা চাকরিজীবী আর যারা রাজনীতিবিদ তারা যে ফ্ল্যাটবাড়ি করেছে তাদের গুলো সবই কালো টাকা দিয়ে করা বাড়ি ব্যবসায়ী প্রবাসীদের কথা আলাদা
কালো টাকা আছে বেশকিছু সরকারি অফিসারের আর সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কাছে...।।আমার এক সরকারি অফিসার আত্মীয় গত কয়েক বছরে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছে...বেতন পায় ৭০হাজার...কিন্তু খরচ করে ২.৫লাখ টাকা মাসে...।ঢাকায় কোটি টাকার ফ্লাট আছে।।
এদের সরকার ধরতে পারবে না।কারন, এদের ধরতে গেলে সরকার আর চেয়ারে থাকতে পারবে না...।এজন্য এসব সরকারি অফিসাররা দম্ভ করে বলে "আমরাই সরকার চালাই"...।
আর ব্যবসায়ীদের কথা বলছেন।।এই মাদারবোর্ড গুলা গত কয়েকমাস ধরে কি করতেছে...দেখতেসি ত...।চোখ আছে তো...
আমি অর্থ মন্ত্রীর কথার সাথে একমত।
অর্থমন্ত্রী ভুল বলছে। ঢালাও ভাবে এক শ্রেনীর ওপর দোষ দেয়া উচিত না। অনেকেই প্রবাসী থেকেও তো বাড়ি, ফ্লাট কিনতে পারে। হবে হ্যা বাংলাদেশ থেকে হয়তো মধ্যভিত্তির পক্ষে কঠিন। তবে প্রবাসীরা পারে ১৫/২০ বছর থাকলে ফ্লাট বা বাড়ি করা সম্ভব। তাই ঢালাও ভাবে সবাইকে বলা উচিত না। সব সেক্টরেই কালো টাকাওয়ালা আছে। কিন্তু যারা বেশি দূনীতির সাথে জড়িত তারাই বেশি কালো টাকা উপার্জন করে। যেমন সরকারী দলের কিছু নেতাদের ক্যাসিনোর ঘটনা গুলো মনে আছে?? বাসায় ৭০০ কোটি টাকা ছিল।
মালয়েশিয়ায় আমি দীর্ঘ 10 বছর ধরে কাজ করতেছি অথচ বাংলাদেশের 50000 টাকা পাডাই এখন পর্যন্ত একতলা বিল্ডিং করতে পারলাম না
দেশে এসে রাজনীতি শুরু করলে ৩ বছরে হবে, যদি ইচ্ছা থাকে
৯৯% রাইট বলছেন মন্ত্রী সাহেব,,
মন্এীর কথা ১০০% সত্য।
কালো টাকা ছাড়া ঢাকা শহরে বাড়ি করে কেমনে? অর্থ মন্ত্রীর কথা ১০০% সঠিক।
অর্থ মন্ত্রীর কথাগুলো সত্যিই সত্য।
বাংলাভিশনকে ধন্যবাদ
যত গুলো মানুষের বক্তব্য শুনলাম, একজনকে সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এর মতো দেখতে
এক হাজার বার কথা সঠিক ।
মাননীয় অথমন্ত্রী একদম ঠিক কথা বলেছেন
কথাটার একটা গুরুত্ব আছে! গত দশ বছরের মধ্যে দেশের মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির অধিকাংশ পরিবার গরীবের কাতারে চলে গিয়েছে ! অনেকেই আবার আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হওয়ার কারনে পৈতৃক ভিটা মাটি বিক্রি করে নিঃস্ব হয়েছে ! সেই দেশে আবার কিছু কিছু লোক রাতারাতি কালো টাকার পাহাড় বানিয়ে! সাদা করার জন্য প্লট, প্লাট, বিলাশি গাড়ি কিনে কিছু দেশে গেড়েছে বাকি সব টাকা পাচার করে দিয়েছে !!! এবং টাকা পাচার এখনো অব্যাহয় আছে ! সুইচ ব্যাংকের তালিকায় তাই বলছে !!! এরা কারা ! অবিলম্বে তাদের তালিকা জনগণের সামনে প্রকাশ করা হউক !!!
এই অনুষ্ঠান টা লাইভ প্রচার করা হোক, তাহলে,, আমরা দর্শক রা সঠিক টা জানতে পারবো,জনোগন আসলেই কি বলছে।
১০০% সঠিক বলেছেন।
আপনি হালাল ব্যবসা করে যদি কর ফাকি দেন, তাহলে কি আপনি সাদা টাকার মালিক হবেন?
আমি মন্ত্রীর কথাকে ৯৯.৯ % সমর্থন করি
100% Right
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি অর্থমন্ত্রী সঠিক কথাই বলেছেন।।।এখনকার সময়ে কালো টাকা ছাড়া বাড়ি করা অসম্ভব।।
আসলে আমার মনে হয় উনি অনেক কষ্টের থেকে এই কথাটা বলেছে। হিসাব করে দেখেন ঢাকার শহরে ১০ ভাগ বাড়ির মালিক সৎ পথে ইনকাম করা আর ৯০ ভাগ বাড়ির মালিক অসৎ পথে আয় করা।
উনি আপনার মত করে বলেননি।
এসব দেখেই কি লাভ আর বলেই কি লাভ। সারাদিন কষ্ট করে তিন বেলা খাবার যোগানো যেখানে কঠিন সেখানে ঢাকা শহরে বাড়ি। বাড়ি তাদের হবে যারা দূর্নিতিবাজ ক্ষমতার চেয়ারে বসে দেশটাকে লুটেপুটে খাচ্ছে। তবে হবে বিচার একদিন। সে দিনটি দেখার অপেক্ষাতে....
কথা সত্যি।
মাননীয় মন্ত্রী সত্য কথা বলেছেন,,আমি মনে করি এই রকম সত্য কথা বলার মতো লোক দরকার,,,উনার বক্তব্য থেকে আমাদের অনেক শিখার আছে,,,
এই অর্থমন্ত্রীকে নিয়েই সন্দেহ।। তার এতো টাকার রহস্য কি?? তার কয়টা কোম্পানি আছে?? এতো আয়ের উৎস কি?? নির্বাচনী হলফনামায় সম্পত্তি এক কোটি লেখে।। কিন্তু বিপিএল টিমেই খরচ করে ৬-৭ কোটি।
😁😁😁
অর্থমন্রী ভালো কথা বলছে। তার পাশে থাকা উচিত।
Right -100 %
কথাটা একদম সঠিক।ভেবে দেখুন। বুঝে দেখুন।
আসসালামু আলাইকুম আসুন সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরি নিজেকে পরিবর্তন করি
প্রকৃত চোরদের আড়াল করতেই উনি ঢালাওভাবে কথাটি বলেছেন।
৯০% মানুষ যদি কালো টাকা দিয়ে বাড়ি করে। এতো অর্থ মন্ত্রীর কথা ঠিক আছে।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় অর্থমুন্ত্রী
আমার মনে হয় , আগে অর্থমন্ত্রীর ফ্লাট এর হিসাব নেওয়ার প্রয়োজন আছে,
Right
কথাটা আংশিক সত্য,
অর্থমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করা হোক, না করলে বলবো ওনার কথাই সঠিক
কে করবে আপনি করেন।
কালো টাকা ছাড়া সম্ভব না ঢাকা শহর একটা বাড়ি করা ৯৫%
মাননীয় মন্ত্রী সাহেব বলছে ফ্ল্যাটবাড়ি যারা করছে সবাই কালো টাকার মালিক অথৈ তার কথায় যুক্তি আছে ধরুন একটি ফ্ল্যাটের দাম 2 কোটি টাকা সরকারকে দেখানো হয়েছে মাত্র ৮০ লাখ টাকা বাকি 1 কোটি 20 লাখ টাকার ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া হয়েছে অতএব ওই টাকাগুলো কালো তালিকায় পড়ে গেছে এর জন্য সরকার নিজেই দায়ী মন্ত্রী সাহেব নিজেও স্বীকার করছেন।
100% সত্য ।ঢাকায় যাদের জমি এবং বাড়ী আছে তারা শতভাগ অবৈধ টাকার মালিক এর মাঝে কোন ভুল নেই
১০০% ঠিক আমার শ্রদ্ধার ভাউ
১৪ র পরে কথা সত্য 👍👍👍
finance minister 100%সঠিক কথা বলছে
100000 % Right 👍
রাইট
Right 💞
Right kotha
100% right taking
অর্থমন্ত্রী সঠিক কথা বলছেন।।
Ekdom Thik!!
সব সরকারি কর্মচারী আর নেতা কর্মীদের সেলারি হিসাবে তার সম্পদ কেমন হওয়া উচিত তার সঠিক হিসাব তদন্ত করা হোক।
সঠিক বলছেন
মাননীয় অর্থমন্ত্রীর কথার সাথে আমি একমত
গ্রামের বাপ দাদার জায়গা জমি বিক্রি করে কেউ ঢাকায় জমি কিনবেনা এটাই তো বাস্তব ঢাকায় জারা বাড়ির মালিক তাগো বিতরে ৯৯℅ মানুষের ই কালো টাকার বাড়ি অর্থ মন্ত্রীর কথা সঠিক
@Sarafot Hossain তাই ভালো
৯৭%মানুষ কালো টাকা দিয়ে বাড়ি করে।
সাংবাদিক ভাই দের স্বাধীনতা দিলে দেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে না,, দেশের উন্নতি হবে, সরকারের কাছে জিম্মি থাকলে হইবেনা দেশ ভালো
অর্থ মন্ত্রীর এতো টাকার কিভাবে হয়েছে সেটার মধ্যে কালো টাকা আছে ঢাকা শহরে যাদের বাড়ি গাড়ি আছে সবটির তদন্ত করা দরকার কি তাদের ইনকাম।
99% right. Thanks
একমাত্র ঢাকার বাসিন্দারা ছাড়া পুরনো ঢাকার ভিতরে যারা আছেন তারা সারা নতুন যারাই বাড়িঘর করছে আওয়ামী লীগের সাথে জড়িত তারাই একমাত্র কালো টাকার মালিক
তাহলে মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও কালো টাকার ব্যবসা করে না হলে তার এত সম্পদ হলো কোথায় থেকে
নিজে যেমন অন্যকে তেমনই ভাবে বেশীরভাগ মানুষ।
তাই অর্থমন্ত্রী এমন কথা বলেছেন। নিজেরা কালো টাকার মালিক হয়ে সেই টাকার উপর ঘুমায়। এখন সেই দায় অন্যদের উপর চাপিয়ে দিয়ে সাফাই গাইছে।
আমি বহুবছর ধরে একটু একটু করে জমিয়ে যদি অবশেষে একটি বাড়ী করতে পারি তাহলে সেটা নিশ্চয়ই কালো টাকা হবে না, মন্ত্রীর এভাবে ঢালাওভাবে বলা ঠিক না,
Right 200%
100% সত্যি
১০০% সত্য
নিজে যে ভাবে ইনকাম করেছেন ঠিক সেভাবেই বলেছেন এখন নিজের দলের লোকজন ঠিক সেভাবেই ইনকাম করেছে।
অর্থ মন্ত্রী নিজেও একজন কালো টাকার মালিক।
পরিস্কার কথা হচ্ছে রাঘব বোয়াল দের , মানে কালো টাকার মালিকদের আরাল করার জন্যে অর্থমন্ত্রী ঢালাও ভাবে সকলকে বলেছেন , এটা ঠিক না।যারা আসল অপরাধী তাদের আইনের আওতায় আনা হোক।⚖️⚖️⚖️⚖️⚖️⚖️
অর্থ মন্ত্রী ঠিকই বলছে ঢাকা শহরে প্লট বা ফ্লাট কিনছে যারা বেশির ভাগই কালো টাকার মালিক।
ওই আপুর কথাগুলো যুক্তিসংগত
রাজনৈতিক নেতাদের কে ও সরকারী আমলাদেরকে বলাযায় কালো টাকার মালিক । এখন অনেক প্রবাসীর বাড়ী আছে এটা কালোটাকা নয়।
জে জেই রকম তার চিন্তা ও কথা সেই রকম।
অর্থ মন্ত্রীরা এখন কালো টাকার পাহাড়ে উঠে এইসব আবোল তাবোল কথা বলছে
সবার আগে বাংলা ভিশন কে ধন্যবাদ জানাই এই আয়োজনের জন্য।
মাননীয় অর্থমন্ত্রী একজন বিচক্ষণ অর্থনীতিবিদ।
আমি তার কথার পরিপ্রেক্ষিতে কোন মন্তব্য করতে চাই না।
তবে, বাংলাদেশের সাধারন জনগণের বিচক্ষণ
কথা শুনে আমি আসলেই আনন্দিত। সবার
কথা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।
বাংলাদেশ যে একটা পরিবর্তিত দেশ সেটা
বাংলাদেশের সাধারন জনগণের কথা শুনেই
বোঝা যায়। আলহামদুলিল্লাহ্।
জারা ঢাকায় এক কুটি টাকা দিয়ে বাড়ি কিনেছে এবং বানিয়ে ছে তাদের কাছথেকে ৫০% পারসেন্ট টেক্স আদায় করা হোক এবং সেই টাকা দিয়ে গরীব দুঃখী মানুষের জন্য কিছু করা হোক