ছেলে = আচ্ছা মা Bangladesh 🇧🇩 first 4 lane Dhaka Chittagong মহাসড়ক কোন সরকার এর আমলে তৈরি ? মা = শেখ হাসিনা এর আমলে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন মহাসড়ক তৈরি হয়েছে ছেলে = আচ্ছা ১ কোটি Bangladeshi 🇧🇩 পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে পাসপোর্ট ব্যবহার করে কাজ করে এই স্বাধীন দেশের পাসপোর্ট কার আমলে তৈরি হয়েছে ? মা = শেখ মুজিব এর আমলে ১৯৭২ সালে স্বাধীন দেশের পাসপোর্ট তৈরি হয় যা ব্যবহার করে বাংলাদেশিরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কাজ করছে ছেলে = আচ্ছা Bangladesh এর first কয়লা খনি এবং first কয়লা চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র তো খালেদা জিয়া এর শাসন আমলে তৈরি তাই না ? মা = বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও বড়পুকুরিয়া কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র শেখ হাসিনা এর আমলে ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সালে তৈরি হয় ছেলে = পদ্মা সেতু জিয়াউর রহমান এর সপ্ন ছিল তাই না ? মা = না পদ্মা সেতু তৈরির পরিকল্পনা নেয় Pakistan 🇵🇰 government 1968 এ তবে বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয় 🇧🇩 তখন খালেদা জিয়া এর আমলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কাছে পদ্মা সেতু তৈরির জন্য ২ billion USD বা ১৬,হাজার ৮০০ কোটি টাকার ভিক্ষা চেয়েছিল কোন দেশ Bangladesh কে loan দেয় নি বলে বিএনপি এর আমলে পদ্মা সেতু তৈরি হয় নি padma bridge তৈরির credit শেখ হাসিনা সরকার এর ছেলে = আচ্ছা Bangladesh এর প্রথম সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র তো খালেদা জিয়া এর আমলে তৈরি তাই না ? মা= বাংলাদেশের প্রথম বায়ু আর সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে শেখ হাসিনা এর শাসন আমলে ছেলে = Bangladesh এর প্রথম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র জিয়াউর রহমান এর আমলে তৈরি তাই না ??? মা = Pakistan 🇵🇰 বাংলাদেশ এর first জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করে দিয়েছিল ছেলে = Bangladesh এর সবচেয়ে বড় গ্যাস উৎপাদন কারি কোম্পানি বাপেক্স আর এই company সরবরাহ কৃত গ্যাসের কারণে দেশের economy সচল এই company তো জিয়াউর রহমান এর আমলে তৈরি তাই না ? মা = শেখ মুজিব এর আমলে ১৯৭৫ সালে বাপেক্স কে তৈরি করা হয় ছেলে = তাহলে বিএনপি সরকার দেশের জন্য কি করেছে ? মা= বিএনপি সরকার গঠন করলে Bangladesh হবে সিরিয়া
সব কিছুই ঠিক আছে।তবে শুধু রানওয়ে বড়ো করলেই হবে না।এখান থেকে,আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালানো সহো,টার্মিনাল আরো বড়ো করতে হবে।আমি চাই,আমি যখন,২০২৬সালে সৌদি থেকে বাড়ি যাবো,তখন ঢাকায় না নেমে,,কক্সবাজার বিমানবন্দরে নামতে।
ভৌগোলিক দিক থেকে কুমিল্লা বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ হাব। কুমিল্লা বিমানবন্দরটি সংষ্কার করে এটাকে আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর করা হলে বৃহত্তর কুমিল্লা ও বৃহত্তর নোয়াখালী এই ছয় জেলার বিপুল সংখ্যক প্রবাসি যারা দেশের সিংহভাগ রেমিটেন্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে তারা বিভিন্ন দেশ যেমন সৌদিআরব, কুয়েত, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, বাহরাইন, জর্ডান, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর,অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ইটালি, ব্রিটেন সহ অন্ন্যান্য দেশ থেকে সরাসরি কুমিল্লায় পৌছতে পারবে। কুমিল্লা বিমানবন্দরটি ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়ে, ঢাকা চট্টগ্রাম রেলপথের কাছেই অবস্থিত। যেখানে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর,ঢাকা থেকে এসব জেলায় পৌছতে পাঁচ ছয় ঘন্টা সময় লাগে সেখানে কুমিল্লা থেকে এক দেড় ঘন্টা সময়ের মধ্যে এসব জেলায় পৌছা যায়। কুমিল্লা থেকে এসব জেলায় যেতে অন্য কোন জেলার উপর দিয়ে যেতে হয়না। সড়ক ও রেল উভয় পথেই কুমিল্লার সাথে এসব জেলার যোগাযোগ ভাল (শুধু লক্ষিপুরে রেল যোগাযোগ নেই)। বর্তমানে কুমিল্লায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিদেশি বিনিয়োগকারী, বিদেশি পর্যটক, বিদেশি গলফাররা আসেন। কুমিল্লার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজগুলোতে বিদেশি ছাত্ররা অধ্যায়ন করছে, বিদেশি শিক্ষকরা শিক্ষকতা করছেন। আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর হলে তারাও উপকৃত হবেন। বাংলাদেশ থেকে অনেক যাত্রী আগরতলা বিমানবন্দর দিয়ে ভারতের দিল্লি, কোলকাতা, চেন্নাই, মুম্বাই, যাচ্ছে। কুমিল্লা বিমানবন্দর থেকে এসব রুটেও ফ্লাইট চালু করে বাংলাদেশ বিমান লাভবান হতে পারে। অভ্যন্তরীন ও আর্ন্তজাতিক কার্গো পরিবহনের ক্ষেত্রেও কুমিল্লা বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। কুমিল্লার বিবিরবাজার স্থলবন্দর, ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর, আশুগঞ্জ নদীবন্দর, চাঁদপুর নদীবন্দর এবং কুমিল্লার দাউদকান্দিতে নদীবন্দর স্থাপন করে এবং এসব নদীবন্দর ও স্থলবন্দরগুলোকে কুমিল্লা বিমানবন্দরের সাথে connected করা হলে অভ্যন্তরীন ও আর্ন্তজাতিক কার্গো পরিবহনের ক্ষেত্রে কুমিল্লা বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। কুমিল্লা ইপিজেড থেকে প্রতি বছর প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। পোষাক রপ্তানি হচ্ছে ১২০০ কোটি টাকার। এছাড়া কুমিল্লা থেকে প্রতি বছর প্রায় উনিশ লাখ মার্কিন ডলারের খাদ্য শ্বস্য মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ, ইউরোপ, আমেরিকা সহ ২৫টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। কুমিল্লার লালমাই নিটওয়ার প্রতি বছর প্রায় ১০০ কোটি টাকার জুতা রপ্তানি করছে। এসব জুতার ব্রেন্ডের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রাঙ্কোসার্টো ও ন্যাচারালাইজার, জার্মানির লিডেল, ইতালির চিকো, স্পেনের ডাস্টিন টিজাস, ফ্রান্সের ডামার্ট ও অ্যারাম ইত্যাদি। এ ছাড়া জেসিপেনি, এবিসি মার্ট, ম্যাসিস, কোলসের মতো বিশ্বখ্যাত মেগাশপেও কুমিল্লার লালমাই ফুটওয়ারের জুতা রপ্তানি হচ্ছে। কুমিল্লা থেকে আরও রপ্তানি হচ্ছে টুপি,মৎসসম্পদ, মৃৎশিল্প, কুটির শিল্প,খাদি কাপড়। কুমিল্লা, চাঁদপুরে একাধিক ইকোনোমিক জোন ও সফটওয়ার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের কাজ চলছে। প্রসঙ্গত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪০ সালে ৭৭একর জায়গার উপর চালু হওয়া কুমিল্লা বিমানবন্দর ১৯৭৬ সাল থেকে বন্ধ থাকলেও আর্ন্তজাতিক সিগনাল ভিউয়ারের মাধ্যমে প্রতি মাসে ত্রিশ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় করছে সরকার। তাই এই অঞ্চলের প্রবাসি, পর্যটন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে কুমিল্লা বিমানবন্দরটি আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর হিসেবে চালু করা এখন সময়ের দাবি। সরকার বঙ্গবন্ধুর নামে যে বিমানবন্দরটি স্থাপন করতে চাচ্ছে সেটা কুমিল্লায় স্থাপন করার অনুরোধ করছি। আর সেটা সম্ভব না হলেও "শেখ হাসিনা আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর, কুমিল্লা" নামকরন করে কুমিল্লা বিমানবন্দরটিকে আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর হিসেবে চালু করার অনুরোধ করছি।
ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী 🧡
দেশের উন্নয়ন দেখে খুবই ভালো লাগে দুর্নীতি বন্ধ হলে দেশ আরো উন্নত হতো
রাডার স্টেশন, রিফিউলিং স্টেশন, হোটেলের ব্যাবস্থা থাকা উচিৎ
একটি দেশ উন্নতি হওয়ার জন্য দেশের জনগণ এবং সরকারের উভয়েরই প্রচেষ্টা থাকা দরকার
বাংলাদেশে,, চুরি না থাকলে,বা কঠিন বিচার থাকলে,,,দেশ অনেক আগেই উন্নত হোয়ে যেত
শুধুমাত্র তারেককে ধরলেই দেশ অনেক আগেই এগিয়ে যেত কারণ দেশের ব্যাংক ছিলো সম্পূর্ণ তারেকের নিয়ন্ত্রণে
এখানে চীন কাজ করতেছে
ছেলে = আচ্ছা মা Bangladesh 🇧🇩
first 4 lane Dhaka Chittagong মহাসড়ক
কোন সরকার এর আমলে তৈরি ?
মা = শেখ হাসিনা এর আমলে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন মহাসড়ক তৈরি হয়েছে
ছেলে = আচ্ছা ১ কোটি Bangladeshi 🇧🇩
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে পাসপোর্ট ব্যবহার করে কাজ করে এই স্বাধীন দেশের পাসপোর্ট কার আমলে তৈরি হয়েছে ?
মা = শেখ মুজিব এর আমলে ১৯৭২ সালে স্বাধীন দেশের পাসপোর্ট তৈরি হয় যা ব্যবহার করে
বাংলাদেশিরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কাজ করছে
ছেলে = আচ্ছা Bangladesh এর first
কয়লা খনি এবং first কয়লা চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র তো খালেদা জিয়া এর শাসন আমলে তৈরি তাই না ?
মা = বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও বড়পুকুরিয়া
কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র শেখ হাসিনা এর আমলে
১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সালে
তৈরি হয়
ছেলে = পদ্মা সেতু জিয়াউর রহমান এর সপ্ন ছিল তাই না ?
মা = না পদ্মা সেতু তৈরির পরিকল্পনা নেয়
Pakistan 🇵🇰 government 1968 এ
তবে বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয় 🇧🇩 তখন
খালেদা জিয়া এর আমলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কাছে পদ্মা সেতু তৈরির জন্য
২ billion USD বা ১৬,হাজার ৮০০ কোটি টাকার
ভিক্ষা চেয়েছিল কোন দেশ Bangladesh কে
loan দেয় নি বলে বিএনপি এর আমলে পদ্মা সেতু তৈরি হয় নি
padma bridge তৈরির credit শেখ হাসিনা সরকার এর
ছেলে = আচ্ছা Bangladesh এর প্রথম সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র তো খালেদা জিয়া এর আমলে তৈরি তাই না ?
মা= বাংলাদেশের প্রথম বায়ু আর সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে শেখ হাসিনা এর শাসন
আমলে
ছেলে = Bangladesh এর প্রথম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র জিয়াউর রহমান এর আমলে তৈরি তাই না ???
মা = Pakistan 🇵🇰 বাংলাদেশ এর first জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করে দিয়েছিল
ছেলে = Bangladesh এর সবচেয়ে বড় গ্যাস উৎপাদন কারি কোম্পানি বাপেক্স
আর এই company সরবরাহ কৃত গ্যাসের কারণে দেশের economy সচল
এই company তো জিয়াউর রহমান এর আমলে তৈরি তাই না ?
মা = শেখ মুজিব এর আমলে ১৯৭৫ সালে বাপেক্স কে তৈরি করা হয়
ছেলে = তাহলে বিএনপি সরকার দেশের জন্য কি করেছে ?
মা= বিএনপি সরকার গঠন করলে
Bangladesh হবে
সিরিয়া
সব কিছুই ঠিক আছে।তবে শুধু রানওয়ে বড়ো করলেই হবে না।এখান থেকে,আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালানো সহো,টার্মিনাল আরো বড়ো করতে হবে।আমি চাই,আমি যখন,২০২৬সালে সৌদি থেকে বাড়ি যাবো,তখন ঢাকায় না নেমে,,কক্সবাজার বিমানবন্দরে নামতে।
মাশাআল্লাহ
শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার
ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ❤❤
এগুলো দেখো বিএনপির সমর্থক, গন,
ধন্যবাদ আমাদের প্রাণের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী 🧡 আপনার সাহসী নেতৃতে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি আলহামদুলিল্লাহ।
ভৌগোলিক দিক থেকে কুমিল্লা বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ হাব। কুমিল্লা বিমানবন্দরটি সংষ্কার করে এটাকে আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর করা হলে বৃহত্তর কুমিল্লা ও বৃহত্তর নোয়াখালী এই ছয় জেলার বিপুল সংখ্যক প্রবাসি যারা দেশের সিংহভাগ রেমিটেন্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে তারা বিভিন্ন দেশ যেমন সৌদিআরব, কুয়েত, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, বাহরাইন, জর্ডান, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর,অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ইটালি, ব্রিটেন সহ অন্ন্যান্য দেশ থেকে সরাসরি কুমিল্লায় পৌছতে পারবে। কুমিল্লা বিমানবন্দরটি ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়ে, ঢাকা চট্টগ্রাম রেলপথের কাছেই অবস্থিত। যেখানে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর,ঢাকা থেকে এসব জেলায় পৌছতে পাঁচ ছয় ঘন্টা সময় লাগে সেখানে কুমিল্লা থেকে এক দেড় ঘন্টা সময়ের মধ্যে এসব জেলায় পৌছা যায়। কুমিল্লা থেকে এসব জেলায় যেতে অন্য কোন জেলার উপর দিয়ে যেতে হয়না। সড়ক ও রেল উভয় পথেই কুমিল্লার সাথে এসব জেলার যোগাযোগ ভাল (শুধু লক্ষিপুরে রেল যোগাযোগ নেই)। বর্তমানে কুমিল্লায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিদেশি বিনিয়োগকারী, বিদেশি পর্যটক, বিদেশি গলফাররা আসেন। কুমিল্লার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজগুলোতে বিদেশি ছাত্ররা অধ্যায়ন করছে, বিদেশি শিক্ষকরা শিক্ষকতা করছেন। আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর হলে তারাও উপকৃত হবেন। বাংলাদেশ থেকে অনেক যাত্রী আগরতলা বিমানবন্দর দিয়ে ভারতের দিল্লি, কোলকাতা, চেন্নাই, মুম্বাই, যাচ্ছে। কুমিল্লা বিমানবন্দর থেকে এসব রুটেও ফ্লাইট চালু করে বাংলাদেশ বিমান লাভবান হতে পারে।
অভ্যন্তরীন ও আর্ন্তজাতিক কার্গো পরিবহনের ক্ষেত্রেও কুমিল্লা বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। কুমিল্লার বিবিরবাজার স্থলবন্দর, ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর, আশুগঞ্জ নদীবন্দর, চাঁদপুর নদীবন্দর এবং কুমিল্লার দাউদকান্দিতে নদীবন্দর স্থাপন করে এবং এসব নদীবন্দর ও স্থলবন্দরগুলোকে কুমিল্লা বিমানবন্দরের সাথে connected করা হলে অভ্যন্তরীন ও আর্ন্তজাতিক কার্গো পরিবহনের ক্ষেত্রে কুমিল্লা বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। কুমিল্লা ইপিজেড থেকে প্রতি বছর প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। পোষাক রপ্তানি হচ্ছে ১২০০ কোটি টাকার। এছাড়া কুমিল্লা থেকে প্রতি বছর প্রায় উনিশ লাখ মার্কিন ডলারের খাদ্য শ্বস্য মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ, ইউরোপ, আমেরিকা সহ ২৫টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। কুমিল্লার লালমাই নিটওয়ার প্রতি বছর প্রায় ১০০ কোটি টাকার জুতা রপ্তানি করছে। এসব জুতার ব্রেন্ডের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রাঙ্কোসার্টো ও ন্যাচারালাইজার, জার্মানির লিডেল, ইতালির চিকো, স্পেনের ডাস্টিন টিজাস, ফ্রান্সের ডামার্ট ও অ্যারাম ইত্যাদি। এ ছাড়া জেসিপেনি, এবিসি মার্ট, ম্যাসিস, কোলসের মতো বিশ্বখ্যাত মেগাশপেও কুমিল্লার লালমাই ফুটওয়ারের জুতা রপ্তানি হচ্ছে। কুমিল্লা থেকে আরও রপ্তানি হচ্ছে টুপি,মৎসসম্পদ, মৃৎশিল্প, কুটির শিল্প,খাদি কাপড়। কুমিল্লা, চাঁদপুরে একাধিক ইকোনোমিক জোন ও সফটওয়ার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের কাজ চলছে।
প্রসঙ্গত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪০ সালে ৭৭একর জায়গার উপর চালু হওয়া কুমিল্লা বিমানবন্দর ১৯৭৬ সাল থেকে বন্ধ থাকলেও আর্ন্তজাতিক সিগনাল ভিউয়ারের মাধ্যমে প্রতি মাসে ত্রিশ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় করছে সরকার। তাই এই অঞ্চলের প্রবাসি, পর্যটন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে কুমিল্লা বিমানবন্দরটি আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর হিসেবে চালু করা এখন সময়ের দাবি। সরকার বঙ্গবন্ধুর নামে যে বিমানবন্দরটি স্থাপন করতে চাচ্ছে সেটা কুমিল্লায় স্থাপন করার অনুরোধ করছি। আর সেটা সম্ভব না হলেও "শেখ হাসিনা আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর, কুমিল্লা" নামকরন করে কুমিল্লা বিমানবন্দরটিকে আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর হিসেবে চালু করার অনুরোধ করছি।
Good job
Thanks
Thank u china.
Hory kisno Hory Rum.
❤❤
একই সংবাদ একই চ্যানেলে দুই বার
অন্তরে জালা
❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤
First comment
আড়িয়াল-বিলে (শেখ হাসিনা) বিমানবন্দরের কাজ শুরু করুণ!ইনশাআল্লাহ দেশটা বদলে যাবে ❤❤
শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার।