অরিজিনাল বারিলতিরাজ কচুর বীজ, কখন বারিলতিরাজ কচু চাষ লাভজনক?,লতিরাজকচুর চারা,
HTML-код
- Опубликовано: 30 ноя 2024
- কচু চাষ পদ্ধতি ঃ-
লতিরাজ কচু -১ সারা বছর চাষ করা যায়। গ্রীষ্ম বা গরম কালে লতিরাজ কচু-১ চাষ করলে মাত্র ৪৫ দিনে লতি আসে। আর শীতকালে লতিরাজ কচু-১ চাষ করলে লতি আসতে সময় লাগে ৬০ থেকে ৬৫ দিনে। তবে যখন শীত শেষে লতি উঠতে শুরু করে ,তখন ভালো দাম পাওয়া যায়।
এজন্য অক্টবর থেকে জানুয়ারি মাসচাকে লতিরাজ কচু-১ চাষের উপযুক্ত সময় হিসাবে ধরা হয়।
৪ পদ্ধতিতে লতিরাজ কচু-১ এর চারা রোপণ করা যায়।
১= জমি কাদা চারা রোপণ করা যায়।
২=মাটি খুব নরম হলে জমি চাস না দিয়েও চারা রোপণ করা যায়।
৩=মাটি হালকা নরম হলে আবার পানি দিয়ে তা নরম করে চারা রোপণ করা যায়।
৪=মাটি শুকনো হলে তা চাষ দিয়ে কিছু দিন রেখে মাটি আরো শুকিয়ে নিয়ে যখন চারা রোপণ করা হবে তার ২ থেকে ৩ ঘন্টা আগে পানি দিয়ে মাটি নরম করে চারা রোপণ করা যায়।
লতিরাজ কচু চাষে সব ধরনের সার দেওয়া যায়।
তবে পটাশ( এম,ও,পি সার) ও দানাদার বিষ চারা রোপণের আগে অবশ্য দিতে হবে।
চারা রোপণের ১ সপ্তাহের মধ্যে লেদা পোকা দমনের বিষ ও পচন রোধের বিষ অবশ্য দিতে হবে।
যখণ চারা রোপণের পর ১ পাতা হবে তখন সাদা সার প্রথম বার দিতে হবে।
দ্বিতীয় বার টিিএস,পি ও সাথে সাদা সার মশিায়ে দিতে হবে।
তৃতীয় বার ডিএ,পি সার দেওয়া যেতে পারে।
৭ থেকে ৮ দিন পর পর সার দিলে গাছে স্বাভাবি বৃদ্ধি বজায় থাকে।
২০ দিন পর পর পচন রোধের বিষ স্প্রে করে দিতে হবে পানি শুকিয়ে।
মাটি এমন ভাবে শুকাবেন যেন মাটির নিচে পা না ঢুকে যায়।
যদি জমিতে সব সময় পানি থাকে তবে গাছের গোড়া পচা দেখা দিতে পারে। এজন্য সব সময় জমিতে পানি না রাখা সব চেয়ে ভালো।
গোড়া কাটা চারা রোপণ করবেন না। কারণ গোড়া কাটা চারা হতে গোড়া পচা রোগ হয়।
ভালো বীজ ভালো ফসল।
এজন্য সুসথ সবল বীজ রোপণ করুন, দাম একটু বেশি হলেও।
ভালো বীজের জন্য কল করুন 01729929928
৩৩ মতাংশে যদি ৪ হাজার থেকে ৪ হাজার ৫ শত চারা রোপণ করেন তাহলে প্রতি সপ্তাহে ৬ থেকে ৭ মণ লতি পাবেন যখন সব গাছ লতি দেওয়া শুরু করবে।
চারা থেকে চারার দুরত্ব ১ হাত এবং সাড়ি থেকে সাড়ির দুরত্ব যদি দেড় হাত দিলে ৩৩ শতাংশে চারা লাগে ৪১ শত।
আর চারা থেকে চারার দুরত্ব ১ ফিট এবং সাড়ি থেকে সাড়ির দুরত্ব দেড়ফিট দেওয়া হয় তাহলে ৩৩ শতাংশে চারা লাগে ৪৫ শত।