মাশাআল্লাহ্, রমজান মোবারকের শুভেচ্ছা জানায় এই চ্যানেলের প্রতি। অনেক ভালো আইডিয়া পাচ্ছি প্রতিনিয়ত। এগিয়ে যান ভাইয়া। তবে ভিডিওতে আয় ব্যায়ের হিসাবটা দিলে আমরা বেশি উপকৃত হতাম।
বাসের আগা শুকিয়ে যাওয়া বা মরে যাওয়া এর কি লক্ষণ বা কীভাবে প্রতিরোধ করবেন সে বিষয়টি এখানে দেয়া হয়েছে আশা করছি পুরোটাই পড়বেন এবং সেখান থেকে উপকারী কিছু পাবেন **বাঁশের ঝাড়ে বাঁশের আগা মরা রোগঃ এ রোগের জন্য দায়ী এক ধরনের ছত্রাক যা মাটিতে বাস করে। সাধারণত বরাক বা বড় বাঁশ, মাকলা বাঁশ, তল্লা বাঁশ এবং বাইজ্যা বাঁশ ঝাড়ে এ রোগ মড়ক আকারে দেখা যায়। রোগের লক্ষণঃ প্রাথমিক অবস্থায় নতুন কোঁড়ল আক্রান্ত হলে কোঁড়লের আগা বাদামি-ধূসর রঙের হয়ে সব খোলস ঝড়ে পড়ে। এক সময় আগা পচে ধীরে ধীরে বাঁশটি শুকিয়ে যায়। কম বয়সি বাড়ন্ত বাঁশ আক্রান্ত হলে এর মাথায় বাদামি-ধূসর রঙের দাগ দেখা যায় এবং আক্রান্ত বাঁশের সকল খোলসপত্র ঝড়ে পড়ে। এক সময় আগা পচে ভেঙে পড়ে বা ঝুলে থাকে। আক্রান্ত অংশের নিচের গিট থেকে অসংখ্য কঞ্চি বের হয়। পরবর্তীতে রোগ নিচের দিকে আগাতে থাকে এবং এক সময় পুরো বাঁশটি নষ্ট হয়ে যায়। বয়স্ক বাঁশে এ রোগ দেখা দিলে আগা পচে যায়, ফলে বাঁশের মাথা ভেঙ্গে পড়ে। দূর থেকে এ ধরনের ঝাড়কে মাথাশূণ্য ও আগুনে ঝলসানো বাঁশ ঝাড় বলে মনে হয়। আক্রমণের মাত্রা বেশি হলে পুরো বাঁশঝাড়ই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। রোগের বিস্তারঃ রোগাক্রান্ত মুথা বা রোগাক্রান্ত বাঁশের কঞ্চিকলমের চারা ব্যবহার করলে; আক্রান্ত বাঁশ ঝাড়ের মাটি ব্যবহার করলে; ঝাড়ের গোড়ায় নতুন মাটি না দিলে; গোড়ায় জমে থাকা পাতা ও আবর্জনা সরিয়ে না ফেললে; বাঁশ ঝাড়ে কীট-পতঙ্গ (বিশেষ করে পিঁপড়া) বেশি থাকলে এই রোগ দ্রুত ছড়ায়। রোগ প্রতিরোধঃ সকল আক্রান্ত বাঁশ ঝাড় থেকে কেটে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। বাঁশ গজানোর আগে গোড়ায় জমে থাকা কঞ্চি, আবর্জনা, শুকনো পাতা, আক্রান্ত বাঁশ আগুনে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। ( আগুন দেওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হবে যাতে আশেপাশের বাড়ি ঘর ক্ষতিগ্রস্থ না হয়)। প্রতি বছর নতুন বাঁশ গজানোর পূর্বে চৈত্র-বৈশাখ মাসে বাঁশ ঝাড়ের গোড়ায় নতুন মাটি দিতে হবে। পুরানো বাঁশ ঝাড়ের মাটি ব্যবহার না করে পুকুরের তলার মাটি অথবা দূরের পলিযুক্ত মাটি ব্যবহার করতে হবে। ২০ গ্রাম ডায়থেন/ইণ্ডোফিল এম-৪৫ প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে ঝাড়ের গোড়ার মাটি ভালোভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। ৩-৪ হাত লম্বা হওয়ার আগে পর্যন্ত প্রায়ই ঔষধ স্প্রে করে নতুন কোঁড়লগুলো ভিজিয়ে দিতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে ও আপনার পরিবারকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা অভিনন্দন।এইরকম ভিডিও করা জন্য।
মাশাআল্লাহ, অনেক সুন্দর।এই প্রথম বাশ লাগানো দেখলাম।
Tnq u so much
ধন্যবাদ আপনাদেরকে অনেক ভালো লাগলো
মাশা আল্লাহ।
Good
মাশাআল্লাহ্, রমজান মোবারকের শুভেচ্ছা জানায় এই চ্যানেলের প্রতি। অনেক ভালো আইডিয়া পাচ্ছি প্রতিনিয়ত। এগিয়ে যান ভাইয়া। তবে ভিডিওতে আয় ব্যায়ের হিসাবটা দিলে আমরা বেশি উপকৃত হতাম।
ইনশাল্লাহ দিবো
ভিডিওতে দেখানো বাশ চারা হিসেবে বিক্রি করলে দাম জানাবেন
বাঁশটা কত খানি এটাই তো দেখালেন না। খালি গোড়া দেখাচ্ছেন।। উপরের অংশ না দেখালে মানুষ পুরোপুরি কেমনে বুঝবে
আপনি কি সম্পূর্ণ বাশ লাগিয়েছেন নাকি কেটে লাগিয়েছেন
বাঁশের মাথায় কি খবর দেওয়া লাগবে?
পানি দিতে হবে
সময় তো বললেন না
ফুট / মিটার গুলিয়ে ফেলেছেন
বাঁশের সার আগা শুকনো রোগ প্রতিরোধ করবো কীভাবে
বাসের আগা শুকিয়ে যাওয়া বা মরে যাওয়া এর কি লক্ষণ বা কীভাবে প্রতিরোধ করবেন সে বিষয়টি এখানে দেয়া হয়েছে আশা করছি পুরোটাই পড়বেন এবং সেখান থেকে উপকারী কিছু পাবেন
**বাঁশের ঝাড়ে বাঁশের আগা মরা রোগঃ এ রোগের জন্য দায়ী এক ধরনের ছত্রাক যা মাটিতে বাস করে। সাধারণত বরাক বা বড় বাঁশ, মাকলা বাঁশ, তল্লা বাঁশ এবং বাইজ্যা বাঁশ ঝাড়ে এ রোগ মড়ক আকারে দেখা যায়।
রোগের লক্ষণঃ
প্রাথমিক অবস্থায় নতুন কোঁড়ল আক্রান্ত হলে কোঁড়লের আগা বাদামি-ধূসর রঙের হয়ে সব খোলস ঝড়ে পড়ে। এক সময় আগা পচে ধীরে ধীরে বাঁশটি শুকিয়ে যায়।
কম বয়সি বাড়ন্ত বাঁশ আক্রান্ত হলে এর মাথায় বাদামি-ধূসর রঙের দাগ দেখা যায় এবং আক্রান্ত বাঁশের সকল খোলসপত্র ঝড়ে পড়ে। এক সময় আগা পচে ভেঙে পড়ে বা ঝুলে থাকে।
আক্রান্ত অংশের নিচের গিট থেকে অসংখ্য কঞ্চি বের হয়। পরবর্তীতে রোগ নিচের দিকে আগাতে থাকে এবং এক সময় পুরো বাঁশটি নষ্ট হয়ে যায়।
বয়স্ক বাঁশে এ রোগ দেখা দিলে আগা পচে যায়, ফলে বাঁশের মাথা ভেঙ্গে পড়ে। দূর থেকে এ ধরনের ঝাড়কে মাথাশূণ্য ও আগুনে ঝলসানো বাঁশ ঝাড় বলে মনে হয়। আক্রমণের মাত্রা বেশি হলে পুরো বাঁশঝাড়ই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।
রোগের বিস্তারঃ
রোগাক্রান্ত মুথা বা রোগাক্রান্ত বাঁশের কঞ্চিকলমের চারা ব্যবহার করলে;
আক্রান্ত বাঁশ ঝাড়ের মাটি ব্যবহার করলে;
ঝাড়ের গোড়ায় নতুন মাটি না দিলে;
গোড়ায় জমে থাকা পাতা ও আবর্জনা সরিয়ে না ফেললে;
বাঁশ ঝাড়ে কীট-পতঙ্গ (বিশেষ করে পিঁপড়া) বেশি থাকলে এই রোগ দ্রুত ছড়ায়।
রোগ প্রতিরোধঃ
সকল আক্রান্ত বাঁশ ঝাড় থেকে কেটে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
বাঁশ গজানোর আগে গোড়ায় জমে থাকা কঞ্চি, আবর্জনা, শুকনো পাতা, আক্রান্ত বাঁশ আগুনে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। ( আগুন দেওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হবে যাতে আশেপাশের বাড়ি ঘর ক্ষতিগ্রস্থ না হয়)।
প্রতি বছর নতুন বাঁশ গজানোর পূর্বে চৈত্র-বৈশাখ মাসে বাঁশ ঝাড়ের গোড়ায় নতুন মাটি দিতে হবে।
পুরানো বাঁশ ঝাড়ের মাটি ব্যবহার না করে পুকুরের তলার মাটি অথবা দূরের পলিযুক্ত মাটি ব্যবহার করতে হবে।
২০ গ্রাম ডায়থেন/ইণ্ডোফিল এম-৪৫ প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে ঝাড়ের গোড়ার মাটি ভালোভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে।
৩-৪ হাত লম্বা হওয়ার আগে পর্যন্ত প্রায়ই ঔষধ স্প্রে করে নতুন কোঁড়লগুলো ভিজিয়ে দিতে হবে।
এভাবে কি বাশ দ্রুত বাড়বে নাকি দেরি হবে
খুব তাড়াতাড়ি বাড়বে এবং এক সপ্তাহে বৃদ্ধি পাবে