লাখো মুসলমানের অংশগ্রহণে পালিত হলো পবিত্র আশুরা | Ashura Rally | Tajia Michil | Muharram |Somoy TV
HTML-код
- Опубликовано: 6 фев 2025
- #ashura #ashura_news #tajia_michil #muharram #somoy_news #somoy_tv
Content Declaration:
=================
This content is for news purpose. There may be some disturbing scene which we use for the story demand.
আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.somoynews.tv
Fair Use Disclaimer:
=================
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
About SOMOY TV:
===============
SOMOY TV is the Bangladesh Government Approved 24/7 News Based TV Channel, Where we makes all the news contents and program materials with the own team or employees.
Somoy TV has the sole rights of all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except SOMOY TV (SOMOY Media Limited).
According to TRP (Television Rating Point), it is the most popular news channel in Bangladesh from 2013.
"SOMOY TV" is the Most Reliable News Source and Leading 24/7 News Based TV Channel in Bangladesh
====================
Somoy TV has the sole rights of all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except SOMOY TV (SOMOY Media Limited).
This Channel is Based on News and Current Affairs. The uploaded all contents are Made by our own team. Also Sometimes We are using some Third-Party materials where we have the specific authorization and permission to use this on RUclips.
Stay Connected with us:
====================
"SOMOY TV (Somoy Media Limited)" is the Leading 24/7 News Based TV Channel in Bangladesh.
Website: www.somoynews.tv
RUclips: / somoytvnetupdate
Facebook: / somoynews.tv
Twitter: / somoytv
মুসলিম হিসেবে মহরমের প্রতি শ্রদ্ধা 💜
রাসুল সা. যা করেছেন, তা এবাদত। রাসুল সা. যা করেননি, তা এবাদত নয়।
এসব শিরিকি কাজ মুসলমান করতে পারেনা।
শিরক করলে ঈমান থাকেনা, আর ঈমান যদি না থাকে, তাহলে মুসলমান কীভাবে.....?
Peygamber efendimiz imam Hüseyin in ölümün den haber verdi ve ona ağlamış tır. Bu nasıl biat oluyor
আমার দাদাও এক সময় নিসান ঠান্ডা করত কিন্তু পরে দাদাকে ও আমাদের কে আল্লাহ এই ঈমান ধংস কারি কাজ থেকে হেদায়েত এর পথে চালিত করেছেন এ জন্য আল্লাহর কাছে লক্ষ্য কোটি শোকর।
তাজিয়া মিছিল করা বেদাত এটা আল্লাহ ও রাসূলের কোন কিতাব ও হাদিসে নাই হ্যাঁ আমরা শোক-মাতম হিসেবে নফল নামাজ নফল রোজা জিকির কোরআন তেলোয়াত কোরআন খতম ইত্যাদি আল্লাহর দরবারে পেশ করতে পারি এটাই সহি হাদিস যারা রাসুল বলে গিয়েছেন আর এই মহরম শুধু শোকের মাস নয় এই মাস মুক্তি লাভের মাস এই মাস নাজাতের মাস এই মাস গুনাহ মাফ করার মাস এই মাস আরবি বছরের প্রথম মাস এই মাসে এই দিনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসা আলাইহিস সালামকে ফেরাউনের হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন হযরত আদম আলাইহিস সাল্লাম ও হাওয়া আলাইহিস সালাম এর গুনাহ মাফ করেছিলেন এই দুনিয়া এই দিনে দুনিয়া সৃষ্টি হয়েছিল এবং এই দিনে দুনিয়া কেয়ামত হবে এবং এই দিনে ইউনুস নবী মাছের পেট থেকে খালাস হয়েছিলেন এবং এই দিনেই আল্লাহতালা পৃথিবীকে ধ্বংস করবেন তাই আসুন আমরা সবাই হাদিস সহি করে পড়তে জানতে ও মানতে শিখি
এই আশুরা দিনে রোযা রাখা, নামাজ পড়া,তেলাওয়াত করা উওম কাজ
Ei dine hazrat imam hussain ar unar family k sohid korar por khusite yazid roza rekhechilo
সারা বছর আরো অনেক বিশেষ দিন রয়েছে নামাজ নফল রোজা ইত্যাদি করার জন্য।
@@refresh8885 অবশ্যই রয়েছে আরো অনেক দিন গুলো
ইমাম হুসাইন (আ.)-এর শেষ প্রশ্ন: "তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নেই?"
আসাদুল্লাহ, আল্লাহর ব্যাঘ্র খ্যাত বাবা বিদায় নিয়েছেন ২০ বছর হল। শাহাদাতের বিদায়। বড় ভাইও গত হয়েছেন ১০ বছর আগে। তাঁর বিদায়ও শাহাদাতের। এবার তাঁর পালা। আহলে বাইতের সবার বিদায়ের সংবাদ আগে থেকেই রাসুল-অনুপম [দঃ] দিয়ে গেছেন। তাই মঞ্চ প্রস্তুত।
সেই অমোঘ মুহূর্ত উপস্থিত। তিন দিক দিয়ে ঘিরে আছে এজিদী সেনারা। অন্যদিকে আহলে বাইতের শিবির। সেখানে নারী ও শিশুরা অবস্থান করছেন। দূর থেকে নরাধম কাপুরুষেরা মাঝে মাঝে তীর ছুড়ছে। তীরের মাথায় আগুন। সে আগুনে আহলে বাইতের শিবির প্রজ্বলিত হচ্ছিল। নারী ও শিশুরা আতঙ্কিত। ইমাম হুসাইন রাতেই পরিবারের সবাইকে চলে যেতে অনুমতি দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে ছেড়ে একজনও যান নি। তারা মৃত্যুকে হাসি মুখেই বরণ করে নেবার পণ করেছেন। যাদের হাতে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত এ ইমাম শিবির তারা নানাজানেরই উম্মত। নামাযী, পাগড়ীওয়ালা, মুখে দাড়ি এবং গায়ে জুব্বা। নামে মুসলমান। দেখতেও মুসলমান। তবে সমস্যা ভেতরে।
শিবিরের ৭২ জন পুরুষ সদস্য তাঁর চোখের সামনেই একে একে বীরত্বের সাথে প্রাণ দিয়েছেন, কিন্তু মান দেননি। এদের মধ্যে আহলে বাইতেরই ১৮ জন। একমাত্র পুরুষ সদস্য আলী ইবনে হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু শিবিরে অসুস্থ শুয়ে আছেন। শিশুদের মধ্যে দু'একজন ছেলেও ছিলেন। শিবিরের বাকি সব নারী ও শিশুমেয়ে। তাঁরা একে একে নিজেদের প্রাণপ্রিয় মুখগুলোকে এজিদী বাহিনীর তীর, বল্লম ও তরবারির আঘাতে প্রাণ হারাতে দেখেছেন। মৃত্যুর আগেই যেন বারবার অসহ্য মৃত্যুযন্ত্রণা। নারী আর শিশুদের চিৎকার আর মাতমে কারবালার প্রান্তর ভারি হয়ে উঠলেও সিমারের কঠিন বক্ষ তা ভেদ করে না। কারবালার এ করুণ দৃশ্যে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠলেও এজিদী বাহিনীর অন্তর কাঁপে না।
এবার ইমাম হুসাইনের পালা।
তিনি তাঁবু থেকে বাইরে এলেন। শত্রুসৈন্যরা সারিবদ্ধভাবে প্রস্তুতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যে কোনও মুহূর্তে ঝড়ের বেগে ঝাঁপিয়ে পড়বে। চতুর্দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেখে নিলেন। চারপাশে জুব্বা, পাগড়ী পরা মানুষ। এরা তাঁর নানাজানেরই উম্মত। একটু আগে এরাও জামাতে নামায আদায় করেছে। ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামও তার অবশিষ্ট সাথীদের নিয়ে যুদ্ধের ময়দানে শত্রু পরিবেষ্টিত অবস্থায় জুমা আদায় করেছেন। জীবনের শেষ জুমা। সালাতুল খাওফ। ভয়ের সময়ে নামায। নামায অবস্থায়ও শত্রুদের তীর আর আক্রমণ বন্ধ ছিল না।
তিনি চিৎকার করে জানতে চাইলেন, "কেন আমাকে হত্যা করতে চাও? আমি কি কোন পাপ অথবা অপরাধ করেছি?" এজিদের সৈন্য বাহিনী বোবার মত দাঁড়িয়ে রইল। পুনরায় ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, "আমাকে হত্যা করলে আল্লাহ্র কাছে কি জবাব দেবে? কি জবাব দেবে বিচার দিবসে নানাজানের কাছে?" এবারো এজিদের সৈন্য বাহিনী পাথরের মত দাঁড়িয়ে রইলো। এরপর তিনি সে করুণ কথাটি উচ্চারণ করলেন। "হাল্ মিন্ নাস্রিন ইয়ানসুরুনা? আমাদের সাহায্য করার মত কি তোমাদের মাঝে একজনও নাই?"
হায় হায়! কত ভয়ংকর পরিস্থিতি হলে একজন বীরের পক্ষে এমন কথা উচ্চারণ করা সম্ভব? চারপাশে যারা তারা তো তাঁর নানাজানেরই উম্মত। কিন্তু কিসের তাড়নায় এবং কিসের লোভে তারা আজ তাদের জান্নাতের সরদারকে হত্যা করতে উদ্যত? চোখের সামনে একে একে সবাই প্রাণ দিয়েছেন। তাঁবুতে অসহায় নারী আর শিশুরা চিৎকার আর মাতমে আকাশ ভারি করে চলেছে। ইমাম জানেন অন্যান্যদের মতো তাঁর অবস্থাও একই হবে। এজিদী বাহিনীর উদ্দেশ্য তাঁকে শহীদ করা। এজিদের পথ কণ্টকমুক্ত করা। তিনি শিবিরে নারীদের দিকে তাকালেন, শিশুদের কান্না দেখলেন, চিৎকার দেখলেন, নারীদের মাতম লক্ষ্য করলেন। আহলে বাইতের পবিত্রা নারীগণ কাঁদছেন। আহলে বাইতের নিষ্পাপ শিশুরা গড়াগড়ি করে কাঁদছে। তাঁদের শোকে আকাশ বাতাস ভারি হয়ে এসেছে। তিনি শিশু ও নারীদের নিয়ে চিন্তা করলেন। অসুস্থ আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কথা ভাবলেন। জয়নুল আবেদীন যাঁর উপাধি। নারীদের সম্ভ্রম আর শিশুদের জীবন নিয়ে চিন্তিত হলেন। ৪ বছরের সুকায়নার ধুলিমাখা মুখখানি কল্পনা করলেন। গত রাতেও যে তাঁর বুকের উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে ছিল। আজ থেকে কার বুকে মাথা রেখে ঘুমাবে তাঁর সুকাইনা? হায় হায়!
তারপরের আহ্বানটি আরো মারাত্বক। ঐতিহাসিকদের মতে এটাই ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামের সর্বশেষ আহ্ববান।
"আলাম্ তাস্মাও? আলাইসা ফিকুম্ মুসলিম?"
"আমার কথা কি শুনতে পাও না? তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নাই?"
একজন লোকও কোনও উত্তর করেনি সেদিন। তারা নির্দয় আর পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ইমামের উপর।
এই শিয়া অমানুষদের থেকে আল্লাহ বাংলাদেশের মুসলমানদের হেফাজত করুক 🤲🤲🤲🤲
You are right
amin
@@tanvirahammed2771 🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
ইহকাল ও পরকালের তুই সবচেয়ে নিকৃষ্ট জানোয়ার হবে।
Ei misil a 10hajar manush er moddhe 1000highest shia baki shobai sunni 9000
Manush
To jodi emon dhormio shok palon kora apne manenna tahole age apner 9000 manush ke apner ojana ordhek information er dhormio rastay age niye jan dekhen age apner nijer manush kei nijer kache fire paben naki.karon shob to ar apner moto na j na jene ulta palta bolbe misil jotto lok jon ache shob e to apnaderi lok.jibon ektai bar bar pabenna to shotto k j vabei hok janar chesta korun j hotu apne muslim,ar pure muslim hote hole eta obbossoi protibochor apnake shok palon korte hobe.islam dhormo aj beche achei ek matro hussain a.s ar unar poribar er jonno.nahole aj islam dhormer er kono name thakto na.apne youtube a khuje dekhen keno shia ra misil kore keno matam kore keno shok palon kore, inshallah apner jodi nobijir ar unar bongsher proti valobasha thake tahole apne nijei thik rasta khuje paben.dua roilo apnara sotto k janar hok dar hon amin
আল্লাহ পাক আপনি সবাই কে সহি বুঝ দান করুন আমিন
🤲🤲🤲🤲
আল্লাহ এদেরকে হেদায়েত দান করুক। আমীন
হোসেন (আ) এর জন্যই কেন নিজেকে আঘাত করো।তাহলে হাসান (আ) এর জন্য বিষ খাওনা কেন?
তারা দুইজন ই আপন ভাই এবং আমাদের প্রিয় নবীর নাতীদ্বয় না??
তাহলে বৈষম্য কেন?
Right
সহমত
হোসাইন আ এর জন্য আঘাত করে এটা প্রমাণ দেয় আমরা হুসাইনের দলে।
সত্যের পক্ষে হুসাইন একা না।আমরাও আছি সত্যের পক্ষে যুগের ইয়াজিদের বিরুদ্ধে।
ইমাম হাসানকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়।নবী স কেও একই ভাবে হত্যা করা হয়।
হযরত আলী কে নামাযরত অবস্থায় হত্যা করা হয়।কিন্তু সবার সাথেই মুসলিমরা সাথে ছিলো।
কিন্তু ইমাম হোসাইনের কারবালার কয়েকজন মুসলিম ও আহলে বাইত ছাড়া কেও সাথে ছিলো না।
ঠিক যেমন ইব্রাহিম (আ) তার পুত্র ইসমাইল (আ) কে আল্লাহর নির্দেশে উৎসর্গ করার ঘটনাকে আপনি স্মরণীয় করে রাখতে পশু কোরবানি করেন। কিন্ত ইব্রাহিম (আ) কে অবিশ্বাসীরা অগ্নিকুন্ডে নিক্ষেপ করার ঘটনাকে স্মরণীয় রাখতে আপনারা আগুনে ঝাঁপ দ্যান না।
Allah, Hefajote koro ader.
ইয়া মোহাম্মদ হোসাইন
আস্তাগফিরুল্লাহ্
আল্লাহ আমাদের সঠিক ইসলাম বুঝার তৌফিক দান করুন,আমিন।
amin
শযতানের শযতানি থেকে আমাদেরকে হেফাজত করো আললাহ এরা শযতানের অনুশারি
লাব্বাইকা ইয়া মাওলা হুসাইন আলাইহি সাল্লাম
এটা আর মৃতি পুজোর মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়
Astagfirullah
এরাই এজিদের ২২ হাজার সৈন্যের বংশধর
হারাম হারাম হারাম হারাম এরা কখনো প্রকৃত মুসলমান হতে পারেনা।
মাওলা হহুসাইন❤️
❣️💘ছোট আপুর পাশে একটু দাঁড়ান,,,, অনেক কষ্টে ভিডিও বানাই 💖❣️
এরা মুসলমান না
এরা শি / য়া ধর্মাবলম্বী
সাংবাদিক মুসলমান টাইটেলে লেখো কেনো
হায় হাসাইন
হায় হোসাইন
সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে এগুলো প্রমোট করতেছে
আশুরার রোজা
বুখারী শরীফের হাদিসে বলা হয়েছে, ‘আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে রমজান ও আশুরায় যেরূপ গুরুত্বের সঙ্গে রোজা রাখতে দেখেছি অন্য সময় তা দেখিনি।’ এই হাদিস যদি সত্য হয়, যদি আল্লাহর রাসূল আশুরার দিকে রোজা রাখতেন তাহলে রাসূলের নাতি, জান্নাতে যুবকদের সর্দার ইমাম হুসাইন (আ.) ও তাঁর পরিবারের সদস্যরাও তা রাখার কথা ছিল। কিন্তু তারা ওইদিন রোজা রাখেননি। বিষয়টি ইয়াজিদি বাহিনীও অবগত ছিল বলেই ফোরাতের পানি বন্ধ করে দিয়েছিল।
বুখারীতে এও বলা হয়েছে- ‘নবী (সা.) মদিনায় এসে দেখতে পেলেন, ইহুদিরা আশুরার দিন রোজা পালন করছে। নবী (সা.) বললেন, এটি কী? তারা বলল, এটি একটি ভালো দিন। এ দিনে আল্লাহ তাআলা বনি ইসরাঈলকে তাদের শত্রুর কবল থেকে বাঁচিয়েছেন। তাই মুসা (আ.) রোজা পালন করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, মুসা (আ.)-কে অনুসরণের ব্যাপারে আমি তোমাদের চেয়ে বেশি হকদার। অতঃপর তিনি রোজা রেখেছেন এবং সাওম রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।’
আমরা সবাই জানি ও বিশ্বাস করি যে, নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে দ্বীনের ব্যাপারে যেকোনো সিদ্ধান্ত আসত মহান আল্লাহর কাছ থেকে। আর এই হাদিস অনুসারে আশুরার রোজা রাখার বিষয়টি নবীজি মদীনা এসে জানতে পারেন তাও-আবার ইহুদিদের মাঝে প্রচলিত থাকা অবস্থায়। এটা কি বিশ্বাসযোগ্য?
ইতিহাস বলে যে, বদরের মাঠে রোজা রেখেই যুদ্ধ করেছিল মুসলিম বাহিনী। আশুরায় রোজা রাখা যদি রাসুল (সা.)-এর সুন্নত হতো তাহলে কারবালায় ইমাম হুসাইন (আ.) ও তার সঙ্গী-সাথীরা কেন রোজা রাখলেন না? কেন ইমাম শিবির থেকে পানির জন্য হাহাকার উঠল?
সত্যি বলতে কী- কারবালায় ইয়াজিদি বাহিনীর বর্বরতা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য এবং কেউ যাতে আশুরার শোককে শক্তিতে পরিণত করতে না পারে সেজন্য রোজা রাখিয়ে মুসলমানদের চুপ করিয়ে দিতে চায় ইয়াজিদি মৌ-লোভীরা। আশুরার দিনে বহু বড় বড় ঘটনা ঘটেছে এমন ভিত্তিহীন দাবি করেও ইমাম হুসাইনের আত্মত্যাগকে ম্লান করতে চায় তারা।
পুড়া কপাল
রিপোর্টার সাহেব, এটা "তাজিয়া" মিছিল, কাজিয়া না।
... 😂😂😂...
Allah apni tader sotik buj dan korun
Murti poojake bole islam??
ন্যায়,অত্যাচারের বিরুদ্ধে মানে? পাহাড়তলী থেকে যে সাংবাদিক বলে তার কথা!
Praying to God (Allah, Vogoban or God) is not the key to heaven rather honest activity is the key to heaven. The luck of the people of Bangladesh is bad because there are not honest political figures in Bangladesh like Thowjiddin Ahmad, Sayed Nazrul Islam, Sayed Asraful Islam, Shoel Taz, x-interior minister Bir Uttam Raficul Islam, Tarana Halim. Noticeable that Thowjuddin Ahmad was ousted by Bangobandhu and x-interior ministers Bir Uttam Rafiqual Islam, Shoel Taz and Tarana Halim were ousted by present PM Sheik Hassina. History is history. Thanks from Bangladesh.
এইগুলা ইসলামের কোথায় লেখা আছে আমার জানা নাই
ঐ গুলো সব ভন্ড মানুষ।
ঐ শিয়া গ্রুপ কিছু সাহাবিদের পছন্দ করে না 😢😢😢
Go owl kante far owl group posason pablek polte dea maseg baeras kora may owl kante posason Monte bagladas poles moela Ashraf ahbeb ahloden salam jone Rab rme debe farsabes owl group cat Joan oief Komela repon faem sadea sota pake jadotona kora far go sotapor far log ahera me hoday cat morom deuote posason sams resef
Misil hbe kno Amer question? Namaz poren dowa koren. Ohetuk eaigula to krte kew bole nai.
Valobasar name protarona...hay allah aro koto kisu dekar ache janina ai duniyay....
allha aderke hidaet o sohi hadic buje amol korar tawpik dan koruk .amin
No Shia Muslim Er Jonno
আসতাগফিরুল্লাহ
I am anxious that they are mad
যোহর
P
Shiya Kafar
সব গান্জাখুর হকলটি😞😞😄
Let them belive what they want to believe u have no right to disrespect
@@rft9776 go stop them then
ফিতনা
ইমাম হুসাইন (আ.)-এর শেষ প্রশ্ন: "তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নেই?"
আসাদুল্লাহ, আল্লাহর ব্যাঘ্র খ্যাত বাবা বিদায় নিয়েছেন ২০ বছর হল। শাহাদাতের বিদায়। বড় ভাইও গত হয়েছেন ১০ বছর আগে। তাঁর বিদায়ও শাহাদাতের। এবার তাঁর পালা। আহলে বাইতের সবার বিদায়ের সংবাদ আগে থেকেই রাসুল-অনুপম [দঃ] দিয়ে গেছেন। তাই মঞ্চ প্রস্তুত।
সেই অমোঘ মুহূর্ত উপস্থিত। তিন দিক দিয়ে ঘিরে আছে এজিদী সেনারা। অন্যদিকে আহলে বাইতের শিবির। সেখানে নারী ও শিশুরা অবস্থান করছেন। দূর থেকে নরাধম কাপুরুষেরা মাঝে মাঝে তীর ছুড়ছে। তীরের মাথায় আগুন। সে আগুনে আহলে বাইতের শিবির প্রজ্বলিত হচ্ছিল। নারী ও শিশুরা আতঙ্কিত। ইমাম হুসাইন রাতেই পরিবারের সবাইকে চলে যেতে অনুমতি দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে ছেড়ে একজনও যান নি। তারা মৃত্যুকে হাসি মুখেই বরণ করে নেবার পণ করেছেন। যাদের হাতে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত এ ইমাম শিবির তারা নানাজানেরই উম্মত। নামাযী, পাগড়ীওয়ালা, মুখে দাড়ি এবং গায়ে জুব্বা। নামে মুসলমান। দেখতেও মুসলমান। তবে সমস্যা ভেতরে।
শিবিরের ৭২ জন পুরুষ সদস্য তাঁর চোখের সামনেই একে একে বীরত্বের সাথে প্রাণ দিয়েছেন, কিন্তু মান দেননি। এদের মধ্যে আহলে বাইতেরই ১৮ জন। একমাত্র পুরুষ সদস্য আলী ইবনে হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু শিবিরে অসুস্থ শুয়ে আছেন। শিশুদের মধ্যে দু'একজন ছেলেও ছিলেন। শিবিরের বাকি সব নারী ও শিশুমেয়ে। তাঁরা একে একে নিজেদের প্রাণপ্রিয় মুখগুলোকে এজিদী বাহিনীর তীর, বল্লম ও তরবারির আঘাতে প্রাণ হারাতে দেখেছেন। মৃত্যুর আগেই যেন বারবার অসহ্য মৃত্যুযন্ত্রণা। নারী আর শিশুদের চিৎকার আর মাতমে কারবালার প্রান্তর ভারি হয়ে উঠলেও সিমারের কঠিন বক্ষ তা ভেদ করে না। কারবালার এ করুণ দৃশ্যে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠলেও এজিদী বাহিনীর অন্তর কাঁপে না।
এবার ইমাম হুসাইনের পালা।
তিনি তাঁবু থেকে বাইরে এলেন। শত্রুসৈন্যরা সারিবদ্ধভাবে প্রস্তুতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যে কোনও মুহূর্তে ঝড়ের বেগে ঝাঁপিয়ে পড়বে। চতুর্দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেখে নিলেন। চারপাশে জুব্বা, পাগড়ী পরা মানুষ। এরা তাঁর নানাজানেরই উম্মত। একটু আগে এরাও জামাতে নামায আদায় করেছে। ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামও তার অবশিষ্ট সাথীদের নিয়ে যুদ্ধের ময়দানে শত্রু পরিবেষ্টিত অবস্থায় জুমা আদায় করেছেন। জীবনের শেষ জুমা। সালাতুল খাওফ। ভয়ের সময়ে নামায। নামায অবস্থায়ও শত্রুদের তীর আর আক্রমণ বন্ধ ছিল না।
তিনি চিৎকার করে জানতে চাইলেন, "কেন আমাকে হত্যা করতে চাও? আমি কি কোন পাপ অথবা অপরাধ করেছি?" এজিদের সৈন্য বাহিনী বোবার মত দাঁড়িয়ে রইল। পুনরায় ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, "আমাকে হত্যা করলে আল্লাহ্র কাছে কি জবাব দেবে? কি জবাব দেবে বিচার দিবসে নানাজানের কাছে?" এবারো এজিদের সৈন্য বাহিনী পাথরের মত দাঁড়িয়ে রইলো। এরপর তিনি সে করুণ কথাটি উচ্চারণ করলেন। "হাল্ মিন্ নাস্রিন ইয়ানসুরুনা? আমাদের সাহায্য করার মত কি তোমাদের মাঝে একজনও নাই?"
হায় হায়! কত ভয়ংকর পরিস্থিতি হলে একজন বীরের পক্ষে এমন কথা উচ্চারণ করা সম্ভব? চারপাশে যারা তারা তো তাঁর নানাজানেরই উম্মত। কিন্তু কিসের তাড়নায় এবং কিসের লোভে তারা আজ তাদের জান্নাতের সরদারকে হত্যা করতে উদ্যত? চোখের সামনে একে একে সবাই প্রাণ দিয়েছেন। তাঁবুতে অসহায় নারী আর শিশুরা চিৎকার আর মাতমে আকাশ ভারি করে চলেছে। ইমাম জানেন অন্যান্যদের মতো তাঁর অবস্থাও একই হবে। এজিদী বাহিনীর উদ্দেশ্য তাঁকে শহীদ করা। এজিদের পথ কণ্টকমুক্ত করা। তিনি শিবিরে নারীদের দিকে তাকালেন, শিশুদের কান্না দেখলেন, চিৎকার দেখলেন, নারীদের মাতম লক্ষ্য করলেন। আহলে বাইতের পবিত্রা নারীগণ কাঁদছেন। আহলে বাইতের নিষ্পাপ শিশুরা গড়াগড়ি করে কাঁদছে। তাঁদের শোকে আকাশ বাতাস ভারি হয়ে এসেছে। তিনি শিশু ও নারীদের নিয়ে চিন্তা করলেন। অসুস্থ আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কথা ভাবলেন। জয়নুল আবেদীন যাঁর উপাধি। নারীদের সম্ভ্রম আর শিশুদের জীবন নিয়ে চিন্তিত হলেন। ৪ বছরের সুকায়নার ধুলিমাখা মুখখানি কল্পনা করলেন। গত রাতেও যে তাঁর বুকের উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে ছিল। আজ থেকে কার বুকে মাথা রেখে ঘুমাবে তাঁর সুকাইনা? হায় হায়!
তারপরের আহ্বানটি আরো মারাত্বক। ঐতিহাসিকদের মতে এটাই ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামের সর্বশেষ আহ্ববান।
"আলাম্ তাস্মাও? আলাইসা ফিকুম্ মুসলিম?"
"আমার কথা কি শুনতে পাও না? তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নাই?"
একজন লোকও কোনও উত্তর করেনি সেদিন। তারা নির্দয় আর পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ইমামের উপর।
ইমাম হুসাইন (আ.)-এর শেষ প্রশ্ন: "তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নেই?"
আসাদুল্লাহ, আল্লাহর ব্যাঘ্র খ্যাত বাবা বিদায় নিয়েছেন ২০ বছর হল। শাহাদাতের বিদায়। বড় ভাইও গত হয়েছেন ১০ বছর আগে। তাঁর বিদায়ও শাহাদাতের। এবার তাঁর পালা। আহলে বাইতের সবার বিদায়ের সংবাদ আগে থেকেই রাসুল-অনুপম [দঃ] দিয়ে গেছেন। তাই মঞ্চ প্রস্তুত।
সেই অমোঘ মুহূর্ত উপস্থিত। তিন দিক দিয়ে ঘিরে আছে এজিদী সেনারা। অন্যদিকে আহলে বাইতের শিবির। সেখানে নারী ও শিশুরা অবস্থান করছেন। দূর থেকে নরাধম কাপুরুষেরা মাঝে মাঝে তীর ছুড়ছে। তীরের মাথায় আগুন। সে আগুনে আহলে বাইতের শিবির প্রজ্বলিত হচ্ছিল। নারী ও শিশুরা আতঙ্কিত। ইমাম হুসাইন রাতেই পরিবারের সবাইকে চলে যেতে অনুমতি দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে ছেড়ে একজনও যান নি। তারা মৃত্যুকে হাসি মুখেই বরণ করে নেবার পণ করেছেন। যাদের হাতে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত এ ইমাম শিবির তারা নানাজানেরই উম্মত। নামাযী, পাগড়ীওয়ালা, মুখে দাড়ি এবং গায়ে জুব্বা। নামে মুসলমান। দেখতেও মুসলমান। তবে সমস্যা ভেতরে।
শিবিরের ৭২ জন পুরুষ সদস্য তাঁর চোখের সামনেই একে একে বীরত্বের সাথে প্রাণ দিয়েছেন, কিন্তু মান দেননি। এদের মধ্যে আহলে বাইতেরই ১৮ জন। একমাত্র পুরুষ সদস্য আলী ইবনে হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু শিবিরে অসুস্থ শুয়ে আছেন। শিশুদের মধ্যে দু'একজন ছেলেও ছিলেন। শিবিরের বাকি সব নারী ও শিশুমেয়ে। তাঁরা একে একে নিজেদের প্রাণপ্রিয় মুখগুলোকে এজিদী বাহিনীর তীর, বল্লম ও তরবারির আঘাতে প্রাণ হারাতে দেখেছেন। মৃত্যুর আগেই যেন বারবার অসহ্য মৃত্যুযন্ত্রণা। নারী আর শিশুদের চিৎকার আর মাতমে কারবালার প্রান্তর ভারি হয়ে উঠলেও সিমারের কঠিন বক্ষ তা ভেদ করে না। কারবালার এ করুণ দৃশ্যে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠলেও এজিদী বাহিনীর অন্তর কাঁপে না।
এবার ইমাম হুসাইনের পালা।
তিনি তাঁবু থেকে বাইরে এলেন। শত্রুসৈন্যরা সারিবদ্ধভাবে প্রস্তুতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যে কোনও মুহূর্তে ঝড়ের বেগে ঝাঁপিয়ে পড়বে। চতুর্দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেখে নিলেন। চারপাশে জুব্বা, পাগড়ী পরা মানুষ। এরা তাঁর নানাজানেরই উম্মত। একটু আগে এরাও জামাতে নামায আদায় করেছে। ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামও তার অবশিষ্ট সাথীদের নিয়ে যুদ্ধের ময়দানে শত্রু পরিবেষ্টিত অবস্থায় জুমা আদায় করেছেন। জীবনের শেষ জুমা। সালাতুল খাওফ। ভয়ের সময়ে নামায। নামায অবস্থায়ও শত্রুদের তীর আর আক্রমণ বন্ধ ছিল না।
তিনি চিৎকার করে জানতে চাইলেন, "কেন আমাকে হত্যা করতে চাও? আমি কি কোন পাপ অথবা অপরাধ করেছি?" এজিদের সৈন্য বাহিনী বোবার মত দাঁড়িয়ে রইল। পুনরায় ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, "আমাকে হত্যা করলে আল্লাহ্র কাছে কি জবাব দেবে? কি জবাব দেবে বিচার দিবসে নানাজানের কাছে?" এবারো এজিদের সৈন্য বাহিনী পাথরের মত দাঁড়িয়ে রইলো। এরপর তিনি সে করুণ কথাটি উচ্চারণ করলেন। "হাল্ মিন্ নাস্রিন ইয়ানসুরুনা? আমাদের সাহায্য করার মত কি তোমাদের মাঝে একজনও নাই?"
হায় হায়! কত ভয়ংকর পরিস্থিতি হলে একজন বীরের পক্ষে এমন কথা উচ্চারণ করা সম্ভব? চারপাশে যারা তারা তো তাঁর নানাজানেরই উম্মত। কিন্তু কিসের তাড়নায় এবং কিসের লোভে তারা আজ তাদের জান্নাতের সরদারকে হত্যা করতে উদ্যত? চোখের সামনে একে একে সবাই প্রাণ দিয়েছেন। তাঁবুতে অসহায় নারী আর শিশুরা চিৎকার আর মাতমে আকাশ ভারি করে চলেছে। ইমাম জানেন অন্যান্যদের মতো তাঁর অবস্থাও একই হবে। এজিদী বাহিনীর উদ্দেশ্য তাঁকে শহীদ করা। এজিদের পথ কণ্টকমুক্ত করা। তিনি শিবিরে নারীদের দিকে তাকালেন, শিশুদের কান্না দেখলেন, চিৎকার দেখলেন, নারীদের মাতম লক্ষ্য করলেন। আহলে বাইতের পবিত্রা নারীগণ কাঁদছেন। আহলে বাইতের নিষ্পাপ শিশুরা গড়াগড়ি করে কাঁদছে। তাঁদের শোকে আকাশ বাতাস ভারি হয়ে এসেছে। তিনি শিশু ও নারীদের নিয়ে চিন্তা করলেন। অসুস্থ আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কথা ভাবলেন। জয়নুল আবেদীন যাঁর উপাধি। নারীদের সম্ভ্রম আর শিশুদের জীবন নিয়ে চিন্তিত হলেন। ৪ বছরের সুকায়নার ধুলিমাখা মুখখানি কল্পনা করলেন। গত রাতেও যে তাঁর বুকের উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে ছিল। আজ থেকে কার বুকে মাথা রেখে ঘুমাবে তাঁর সুকাইনা? হায় হায়!
তারপরের আহ্বানটি আরো মারাত্বক। ঐতিহাসিকদের মতে এটাই ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামের সর্বশেষ আহ্ববান।
"আলাম্ তাস্মাও? আলাইসা ফিকুম্ মুসলিম?"
"আমার কথা কি শুনতে পাও না? তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নাই?"
একজন লোকও কোনও উত্তর করেনি সেদিন। তারা নির্দয় আর পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ইমামের উপর।