নাতি খাতি বেলা গেল । সাজেদ ফাতেমী । নকশীকাঁথা ব্যান্ড । Nati khati bela gelo by Sajed Fatemi
HTML-код
- Опубликовано: 19 ноя 2024
- ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪। ঝিনাইদহের মহেশপুর সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে মানবপাচারের বিরুদ্ধে সচেতনতার কনসার্টে গান গাইছিল নকশীকাঁথা ব্যান্ড। এক সময় দর্শকের অনুরোধ এলো ‘নাতি খাতি বেলা গেল’ গানটি গাওয়ার । এ গান গাওয়ার কোনো প্রস্তুতিই ছিল না ব্যান্ডের ভোকালিস্ট সাজেদ ফাতেমীর। দর্শকের অনুরোধ উপেক্ষা করাও যায় না। তাই যতোটুকু যেভাবে মনে ছিল, সেভাবেই গাইলেন তিনি। ব্যাস, জমে গেল কনসার্টের মাঠ।
মাগুরা জেলার ধোয়াইল গ্রামের বাসিন্দা সুরকার-গীতিকার ও লেখক হাফিজুর রহমানের লেখা ও সুর করা মাগুরার আঞ্চলিক ভাষায় রচিত গানটি এ দেশের সংগীত পিয়াসীদের কাছে স্মরণীয় হয়ে আছে। হাফিজুর রহমানের স্বকন্ঠে এবং ভারত ও বাংলাদেশের প্রখ্যাত শিল্পীদের কন্ঠে ঢাকা, কোলকাতা ও করাচী থেকে ১টি লং প্লে গ্রামোফোন রেকর্ডসহ ৪৩টি গানের গ্রামোফোন রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর জন্ম জন্ম ৫ ফ্রেব্রুয়ারী ১৯৩৭ ।
প্রখ্যাত সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ আব্দুল লতিফ, জনাব খন্দকার নুরুল আলম ও ওস্তাদ কাদের জামেরীর কাছ থেকে পাঠ গ্রহণ করেন হাফিজুর রহমান। লোক সংগীত সম্রাট আব্বাস উদ্দীন ও লোক সংগীতের দিকপাল নির্মলেন্দু চৌধূরীর (কোলকাতা) সান্নিধ্যে বিভিন্ন সময়ে তিনি লোক সংগীতের উৎকর্ষ বিষয়ক উপদেশ লাভে সাংগীতিক জীবন সমৃদ্ধ করেন। ১৯৬৩ সাল থেকে ঢাকা বেতারে এবং ১৯৬৬ সালে টেলিভিশনে কন্ঠসংগীত শিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। বেতারে ১৯৬৮ সালে এবং পরবর্তীতে টেলিভিশনে গীতিকার, সুরকার এবং সংগীত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। হাফিজুর রহমান আমাদের লোকসংগীত ভুবনে এক যশস্বী শিল্পী ও সংগীতকার। তিনি লোকসংগীত রচনায় যথেষ্ঠ সফলতার পরিচয় দিয়েছেন।
অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ❤❤❤❤
Nice.Best song Koto din tomake dekhi na.Sudhu mone pore....sei.Village field er kotha.
মুই নামুড়ী থাকি দেইকপ্যার নাগচুং।