পাঁনজা লড়াইটা খুব আনন্দের ছিলো আপু।আপু আমি ফরিদপুরের ছেলে।আমি একবার বগুড়াতে গিয়েছিলাম বোনের বাসায় বেড়াতে।বোনের হাসবেন্ড জেলপুলিশের চাকুরি করে ওখানে।একদিন বিকালে আমি আর দুলাভাই ঘুরতে ছিলাম বাইক নিয়ে এবং বাইক থামিয়ে চা খেতেছিলাম তখন দোকানের একটা জায়গাতে দেখলাম গানের কনসার্ট হবে শিল্পী রিদয় খান আসবে,ওখানে গেলাম বিকালেই।গিয়ে দেখলাম পাঁনজা লড়াইয়ের প্রতিযোগিতা,একধরনের বলে বক্সিং মারা মিটারে উঠবে কত জোরে মেরেছে এটা,রসি বেয়ে উপরে উঠা এবং নিচে নামা কিন্তু আমি অংশ নিলাম পাঁনজা লড়াইয়ের আর এই খেলাটা নাকি এশার আজানের আগ পর্যন্ত হবে আর এই খেলাটাই শুধু স্টেজের উপরে হবে।ফাইনালে যে দু'জন টিকবে তাদের দিয়ে,আমি খেলতে খেলতে আলহামদুলিল্লাহ ফাইনালে টিকে গেলাম।আমার দুলাভাই আবার জেলখানার একটি কাজে চলে যায় অন্য জায়গাতে বিকালের দিকেই দুলাভাই জানেও না যে আমি তার সালাবাবু এত দূরে চলে গেছে পাঁনজা লড়াইএ।যাই হোক এশার নামাজের সময় মাইক,বক্স বন্ধ রেখে,আমাদের দু'জনের পাঁনজা লড়াই শুরু হয় হাজার হাজার মানুষের সামনে।আমি ফাইনাল লড়াইয়ের আগে আমার দুলাভাইকে কল করে জানাই দুলাভাই এসে দেখেছিলো ফাইনাল খেলাটা কিন্তু অনেক দূর থেকে।আমার একটাই টার্গেট ছিলো আমার জিততেই হবে সো আমি ফাইনালেও জিতে গেলাম আমার খুব প্রশংসা করলো কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাকে ওরা কি গিফট দিলো জানেন আপু!গিফট দিলো ২টা স্পিড,৪টা স্পিডের চাবির রিং,২টা স্পিডের গেঞ্জি, আর গানের কনসার্ট করেছিলো স্পিড কোম্পানির থেকে আমি মনে করেছিলাম অনেক বড় কোন পুরস্কার দিবে কিন্তু দিলোনা সো ছ্যাড আপু আমি তখন স্টেজর নিচে নামলাম ওখানে ছিলো জেলখানার কিছু পুলিশ ভাইয়েরা আমি জানতামও না ওরা আমাকে দেখে জেলখানার সামনে ব্যাটমিন্টন খেলতে ওরা আমাকে মাথা উপরে উঠায়ে নাচানাচি করলো আনন্দ করলো সেদিনটি খুব আনন্দ পেয়েছিলাম আপু।আপনার ভিডিওটি দেখে মনে পড়ে গেলো সে দিনের কথা আপু।অনেক বকবক করেছি আপু এজন্য সরি কিছু মনে করবেন না।দোয়া করি আপু মা-বাবা-ভাই-বোন-স্বামী-ছেলে-মেয়েকে নিয়ে সব সময় আনন্দে থাকেন,হাসি খুশিতে থাকেন।আমিন🤲
Best part cilo panza lorai 😂 ❤ Nice video ammu❤
Thank you mamijaan
❤
❤❤❤❤❤❤❤😂😂😂😂😂
পাঁনজা লড়াইটা খুব আনন্দের ছিলো আপু।আপু আমি ফরিদপুরের ছেলে।আমি একবার বগুড়াতে গিয়েছিলাম বোনের বাসায় বেড়াতে।বোনের হাসবেন্ড জেলপুলিশের চাকুরি করে ওখানে।একদিন বিকালে আমি আর দুলাভাই ঘুরতে ছিলাম বাইক নিয়ে এবং বাইক থামিয়ে চা খেতেছিলাম তখন দোকানের একটা জায়গাতে দেখলাম গানের কনসার্ট হবে শিল্পী রিদয় খান আসবে,ওখানে গেলাম বিকালেই।গিয়ে দেখলাম পাঁনজা লড়াইয়ের প্রতিযোগিতা,একধরনের বলে বক্সিং মারা মিটারে উঠবে কত জোরে মেরেছে এটা,রসি বেয়ে উপরে উঠা এবং নিচে নামা কিন্তু আমি অংশ নিলাম পাঁনজা লড়াইয়ের আর এই খেলাটা নাকি এশার আজানের আগ পর্যন্ত হবে আর এই খেলাটাই শুধু স্টেজের উপরে হবে।ফাইনালে যে দু'জন টিকবে তাদের দিয়ে,আমি খেলতে খেলতে আলহামদুলিল্লাহ ফাইনালে টিকে গেলাম।আমার দুলাভাই আবার জেলখানার একটি কাজে চলে যায় অন্য জায়গাতে বিকালের দিকেই দুলাভাই জানেও না যে আমি তার সালাবাবু এত দূরে চলে গেছে পাঁনজা লড়াইএ।যাই হোক এশার নামাজের সময় মাইক,বক্স বন্ধ রেখে,আমাদের দু'জনের পাঁনজা লড়াই শুরু হয় হাজার হাজার মানুষের সামনে।আমি ফাইনাল লড়াইয়ের আগে আমার দুলাভাইকে কল করে জানাই দুলাভাই এসে দেখেছিলো ফাইনাল খেলাটা কিন্তু অনেক দূর থেকে।আমার একটাই টার্গেট ছিলো আমার জিততেই হবে সো আমি ফাইনালেও জিতে গেলাম আমার খুব প্রশংসা করলো কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাকে ওরা কি গিফট দিলো জানেন আপু!গিফট দিলো ২টা স্পিড,৪টা স্পিডের চাবির রিং,২টা স্পিডের গেঞ্জি, আর গানের কনসার্ট করেছিলো স্পিড কোম্পানির থেকে আমি মনে করেছিলাম অনেক বড় কোন পুরস্কার দিবে কিন্তু দিলোনা সো ছ্যাড আপু আমি তখন স্টেজর নিচে নামলাম ওখানে ছিলো জেলখানার কিছু পুলিশ ভাইয়েরা আমি জানতামও না ওরা আমাকে দেখে জেলখানার সামনে ব্যাটমিন্টন খেলতে ওরা আমাকে মাথা উপরে উঠায়ে নাচানাচি করলো আনন্দ করলো সেদিনটি খুব আনন্দ পেয়েছিলাম আপু।আপনার ভিডিওটি দেখে মনে পড়ে গেলো সে দিনের কথা আপু।অনেক বকবক করেছি আপু এজন্য সরি কিছু মনে করবেন না।দোয়া করি আপু মা-বাবা-ভাই-বোন-স্বামী-ছেলে-মেয়েকে নিয়ে সব সময় আনন্দে থাকেন,হাসি খুশিতে থাকেন।আমিন🤲
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে