@@munirhossain6091 আপনি মুসলিম না অমুসলিম সেটা আমি জানি না যদি মুসলিম হন তবে আপনার কাছে একটি প্রশ্ন রেখে গেলাম,সেটা হলো "আপনি হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দর্শন মেনে চলবেন নাকি লালন দর্শন কোনটি"।
@@mushfiqshahin4811 লালন কে? সেটা আমার দেখার বিষয় না! আর সবাই নবীর আদর্শ নিয়ে চলতে পারেনা চেষ্টা করি মানব জাতির জন্য আল্লাহ যে সংবিধান বই টা নাজেল করেছে সেটা অনুসরন করে চলার, বিঃদ্রঃ আমি মুসলিম না-কি অমুসলিম সেটা এখনো সঠিক বলতে পারিনা, আমার ঈমান ওজন করতে পারবে একমাত্র সৃষ্টি কর্তা, ধরুন ঃ আমি সারা জিবন ইসলামের বিপক্ষে কোনো এক সময় আল্লাহ আমার সমস্ত পাপ মাফ করে কবুল করে নিলেন সেদিন কিন্তু ইমান ও আমলে আমি আপনার চেয়ে এগিয়ে থাকবো! আমি তিনটা কাজ করিঃ ১. জগতে সকলের সাথে ভালো আচরণ ২. হালাল রুজি করি ৩. মিথ্যা কথা বলি না সহজে। বাকিটা আপনার ইমান প্রঃ ঈমান মানে কি? বলুন তো।
মহানবীকে জানতে হলে আমাদেরকে ফিরতে হবে কুরআনের দিকেই। মহানবীর আগমনের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন প্রত্যেক নবী। পবিত্র কুরআনের বর্ণনা অনুযায়ী মহানবীকে পাঠানো হয়েছে সমগ্র মানবজাতির জন্য। কুরআনে মহান আল্লাহ বলছেন: আর আমি আপনাকে পাঠিয়েছি মানুষের প্রতি আমার পয়গামের বাহক হিসাবে। আর সাক্ষী হিসেবে মহান আল্লাহই যথেষ্ট। সুরা তওবার ৩৩ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, তিনিই পাঠিয়েছেন আপন রসূলকে হেদায়েত ও সত্যধর্ম সহকারে,যেন এ ধর্মকে অন্যান্য ধর্মের উপর জয়যুক্ত করেন,যদিও মুশরিকরা তা অপ্রীতিকর মনে করে। পবিত্র কুরআনের এসব বাক্য থেকে বোঝা যায় ইসলাম ধর্ম সর্বজনীন ও তা সব ধর্ম ও মতবাদের ওপর বিজয়ী হবে। আর এটাও স্পষ্ট যে মহানবীর রেসালত ও নবুওয়ত কোনো স্থান বা অঞ্চল, বংশ, সময় ও ভাষা, বর্ণ আর গোত্রের গণ্ডীতে সীমিত নয়। মহানবী (সা)-কে গোটা মানবজাতির জন্য সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে পাঠাইনি বলেও পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে। সুরা আম্বিয়ার ১০৭ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন: আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত হিসেবেই পাঠিয়েছি। অর্থাৎ বিশ্বনবী (সা) গোটা সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত। এ বিশ্বজগত টিকে আছে মহান আল্লাহর রহমতে। আর আল্লাহর সবচেয়ে বড় রহমত হলেন বিশ্বনবী (সা)। তাই তাঁকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ কিছুই সৃষ্টি করতেন না।
ইনারা উচ্চমার্গের। প্রকৃত জ্ঞানী। এমন কি শিক্ষিতও। এদের জ্ঞান মাপার মত কোনো মোল্লা মাওলানা দেশে নাই। ইনারা প্রেম মানুষে মানুষে ভালবাসা বিলি করেন, অন্যরা ঘৃনা। I salute man
এরা আর এদের লালন কি সমগ্র মানব জাতির জন্য আইন প্রণেতা? দুনিয়াতে আইন বিধি নিষেধ দেয়ার মালিক একমাত্র সৃষ্টিকর্তা (আল্লাহ্)। সৃষ্টিকর্তার চেয়ে যারা বেশি বুঝবে তারা কি জান্নাতে যেতে পারবে? এমন অবৈধ ভালবাসার দরকার নেই, যার কারণে জাহান্নামে যাওয়া লাগে। মৃত্যুর পর তো সবই একা। এরা বা এদের গুরু বাউল কি কোনও মানুষকে মৃত্যুর পর সাহায্য করতে পারবে?
বুরাইদা ইবন হোসাইব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি: « العهد الذي بيننا وبينهم الصلاة , فمن تركها فقد كفر » . ( رواه أحمد و الترمذي و النسائي و ابن ماجه ) “আমাদের ও তাদের মাঝে অঙ্গীকার বা চুক্তি হল সালাতের, সুতরাং যে ব্যক্তি তা বর্জন করল, সে কুফরী করল।” - (আহমদ, তিরমিযী, নাসায়ী ও ইবনু মাজাহ)।
প্রথমেই জানা দরকার কায়েম অর্থটি তারপর জানা দরকার কিভাবে কায়েম হবে? কায়েম শব্দটি অভিধানিক বাংলা অর্থ হচ্ছে- অবিরত, প্রতিষ্ঠিত, খাড়া, এবং সর্বদা। আপনি আরবী হইতে বাংলা অভিধানটি খুললেই আমার সাথে দ্বিমত করার কোন সুযোগ পাবেন না। আমাদের আলেম সাহেবগন মাদ্রসার শিশুদের ছোট বেলা থেকে শিক্ষা দিয়ে আসছেন ৫ ওয়াক্ত নামায জামাতের সহিত পড়াই হলো কায়েম করা। নিজে পড়া এবং সবাইকে নিয়ে জামাতে পরার নামই কায়েম করা। হাঁয়রে কপাল! আল্লাহ পবিত্র কোরআনের একাধিক বারই বলেছেন যার যার বোঝা তাকেই বহন করতে হবে। তবে জামাতে নামায আদায় করলেই কায়েম হবে কি করে? কায়েম শব্দটি যেহেত অবিরত সেহেতু আপনার নামাযের সাথে তো আমার নামায শুরুও হয় না শেষও হয় না। যে ওয়াক্তে আমি বাড়িতে থাকি তবে তো আপনাদের নামায কায়েম হয় না যেহেতু আমাকে সামিল করতে পারেন নাই। আর যার যার কায়েমী নামায যদি তার তার হয় তবেই সেটা কায়েম করা সম্ভব। কারণ আল্লাহ বলেছেন জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সালাত(উপাশনা/স্মরণ) কায়েম করতে। আমরা একসাথে জন্মাইও না মরবোও না। আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই কায়েম যার যার তার তার যেমন আল্লাহ কোরআনে বলেছেন যার যার বুঝা তার তার। নিশ্চয়ই আমিই আল্লাহ্, নাই কোনো ইলাহ (কর্তা, নেতা, অধিকারী, মাবুদ) একমাত্র আমিই, সুতরাং আমারই এবাদত করুন এবং সালাত কায়েম করুন জিকিরের (সংযোগ, যোগাযোগ) জন্য। (ইন্নানি আনালাহু লাইলাহা ইল্লা আনা ফাবুদুনি ওয়া আকিমুস্ সালাতা লি জিক্রি) নামাজ দেখানো যায় কিন্ত জ্ঞান ও সবর দেখানো যায়না । আপনাকে বলছি কাউকে গালি বা শিরক,বা জাহান্নামি বলবেন না ,কারন রায় দিবেন স্বয়ং আল্লাহ্ । এখন আল্লাহর বিচার আপনি কি করতে পারেন । তবে হ্যা কেহ বুঝে বা না বুঝে গালি দেয় তাদের জন্য আল্লাহর দরবারে হেদায়েত প্রর্থনা করুন । কারন তিনি দয়াময় এবং দয়ার মহাসম্মুদ্র । আপনি ভাত খেতে বসলেন তখন আপনার দরকারীতে যদি লবন দেয়া না হয় তাহলে তার কোন স্বাদ পাবেন না । যে কোন খাবারই খান স্বাদ না লাগলে খেতে চান না । আল্লাহর এবাদত ঠিক তেমনি । আল্লাহ ও রাসুল প্রেমেরে এবাদত করুন অন্তত্য ধুয়া দেখতে পাবেন । ধুয়া দেখতে পাওয়া মানে আগুনের সন্ধান পাওয়া । আগুনের সন্ধান মানে কামালিয়াতের ঘ্রান পাওয়া । যেমন দুধ দেখলে বোঝা যায়না ঐ দুধের মধ্যে প্রকৃত মাখন লুকিয়ে আছে । তাই মাখন তুলতে হলেতো কষ্ট করতে হয় । আর যখন মাখন পাবেন তখন ঐ দুধ আর দুধ থাকেনা দুধ তখন পরিনত হয় ঘোলে । দেখতে দুধের মত কিন্ত চাইটা দেখেন ওটা ঘোল ।
মুহাম্মদ স. বুঝলেন, নামাজ কায়েম করা মানে জিবনে যত ওয়াক্ত নামাজ পাবো, তা আদায় করা। আর আপনি নবিজি স. এর চেয়েও বেশি বুঝলেন। বেচে থাকতে কুরআন হাদিসের শিক্ষা নিন।
@@hasbunllah এই গাঞ্জা সেবকের মতো যুক্তি কই পাইলেন ? আপনাকে যদি একটা সুরার অর্থ জিজ্ঞেস করি বলতে পারবেন ? নাকি হাদিস সম্পর্কে ধারণা রাখেন ! বিদায় হজের খুতবা দেখুন রাসুলের , রাসুল খোদবায় জিজ্ঞেস করলেন, আমি তোমাদের কাছে ওহির বানি পৌছে দিয়েছি ? সাহাবিদের উত্তর হাল বাললাগতা ইয়া রাসুল আল্লা ,জি আমরা সব পেয়েছি। , দিন পরিপূর্ণ করা হলো,, ওয়ামালতু আকমালতু দিনুকুম , যদি কিছু যেনে থাকেন সনদ সহ বলবেন , অন্তত ইসলাম না জেনে বুঝে কথা বলবেন না
Asolei uni onek valo kotha Belsen.... Marifoter kotha sunle age kmn jani baje lagto..tobe uni amar mind take ekdom change kore disen...unar kotha gulo sune onek valo laglo sotti❤️❤️❤️
@@hassanbillah4329 hoq maire khaile kafer hoyna keu kobira gunah hobe hasorer din hisab hobe kinto namaz chaire dile kafer hoyejay dozon dozon Hadis ase amader kase ar baul ra kafer lalon o kafer or onushari Ra kafer
অাপাত দৃষ্টিতে ওনার কথাগুলো সুন্দর, কথার মারপেঁচে তিনি অনেক সত্যকে এড়িয়ে গেছেন (প্রশ্নকারী সম্ভবত সাধু ভক্ত) ,, সাধু নামাজ শব্দের বিশ্লেষণ করে আরাধনা/ নামাজ/ প্রার্থনা করার যে নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে তা এড়িয়ে গেছেন, আমি লক্ষ্য করেছি সব সাধুরা ইবাদতের নিয়মের বিষয়টি এড়িয়ে যায়,
এই ধর্ম ভাবনাটা আমাদের বাঙ্গালীদের নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য সেটা অন্য ধর্মের সাথে মিলিয়ে অন্য ধর্মের সাথে তুলনা করার কোন সুযোগ নাই।অর্থাৎ লালন দর্শন একটি নতুন ধর্ম সৃষ্টি করেছে যা এই মুহূর্তে সরাসরি তারা বলতে পারছেন না । কিন্তু এটা আমরা কিন্তু নতুন ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দিলে আমাদের সংস্কৃতির জন্য ভালো হবে। ধর্মে ধর্মে ক্ল্যাস বা সংস্কৃতিতে সংস্কৃতিতে ক্ল্যাস এগুলো আমাদের পরিত্যাগ করে আমাদের সভ্যতাকে এগিয়ে নিতে হবে।
Very deep sense of knowledge.... everyone wont gonna understand Lalon's philosophy.... If everyone understand this kind of rational thinking and deep sense of human philosophy then people in this world never would fight because of different cast, religion, race, community etc ... if you believe in your creator then your creator didn't gave any sign, any difference in your gene, dna then who are we to differentiate between human being. 🙂
মহত্ত্ব, উদারতা, সরল সহজ জীবন, লো প্রোফাইল ওউন করা, মানুষের ক্ষতি না করা, পরম শত্রুকেও ক্ষমা করে দেওয়া--এসবই ইসলামের শিক্ষা। আল্লাহর বড়ত্ব গানে গানে প্রকাশ করে আত্মার শুদ্ধি অর্জন হলো লালনের আদর্শ।
সূরা লোকমানের ২৭নং আয়াত, ‘আমার এই কোরানের ব্যাখ্যা ও বিশেষণ যদি কেউ লিখতে চায়, তাহলে দুনিয়ার পানিগুলো যদি কালি হয় এবং গাছগুলো যদি কলম হয়, তবু লিখে শেষ করা যাবে না। এমনকি সাতবার পানিগুলো কালি এবং সাতবার গাছগুলো কলম হলেও নয়।' এতবড় নির্জলা সত্যটি জানবার পরও আমরা অহংকার করি, আমরা আস্ফালনের প্রচন্ড ঢেউ তুলি, আমরা অনেক কিছু জানবার তৃপ্তির ঢেকুর তুলি। অথচ কটিবারও বলতে শিখলাম না যে এই মহা-অসীমের মহাজ্ঞানের মহাসাগরের কিনারেও দাঁড়াতে পারি নি। ক্লাস ওয়ানের ছাত্রের কাছে এস এস সি পরিক্ষার প্রশ্ন বোকামী । আগে জ্ঞান অর্জন করুন । একটা প্রশ্ন করি আপনার বিয়ের অনুষ্ঠানে আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব সবাই আপনাকে আপনার নব বিবাহিতা স্ত্রীকে দেখলো ,খাওয়া দাওয়া করলো,এবং বিয়ের আচার অনুষ্ঠান সবাই প্রত্যক্ষ করলো । সব কিছু শেষে আপনি আসল কাজ শুরু হবে যাকে নিয়ে ফুলশয্যা করবেন তার সাথে । সেটা কিন্ত কেহ দেখবে না । যা কিছুই হবে শুধু দুজনার । এখন প্রশ্ন এখানে ২টি একটি আত্মীয় স্বজন পাড়াপর্শী সবাই বিবাহ দেখছেন আর বাশর দেখছেন শুধু আপনারা দুজন । অতএব আল্লাহ বলেছেন একা হও আমি জবাব দিবো । আর যদি তোমার অন্তরে অহংকার নামক বা ক্রোধ নামক,বা হিংসা,বা মাত এগুলোর একটিও উপস্থিতি থাকে তাহলে তোমরা দুজন । দুজনের কথা আল্লাহ বলেনি । বার বার বলছেন নফস্ কে খান্নাস মুক্ত কর। নফস্ এর একা হওয়া । এখন বলুন যখনই আপনি নামাজ বা এবাদত করতে দাড়ান তখন আপনার কল্পনায় অনেক কিছু ভেসে উঠে । ঐ ভেষে উঠাই খান্নাস মানে শয়তান । মহানবী (সাঃ)র যুগই হলো বায়াত এর যুগ । বায়াত গ্রহন করতেই হবে । মহানবী (সাঃ) চাচা আবু লাহাব,আবু তালেব,ওকবা রাসুলের নিকট বায়াত গ্রহন না করায় তারা কাফের হয়েছেন । ঈমাম হুসাইন (রাঃ)র কাছে ইয়াজিদ বায়াত অস্বীকার করে কারবালার প্রান্তরে নবীর কলিজার টুকরা ঈমাম হুসাইনকে হত্যা করেছে এজিদ বাহিনী ।
আমি প্রক্রিতিক ভাবে কয়েকটি ষ্টেপ অতিক্রম করি , অতোপর ফিরে আসতে বাদ্য হই শরিয়তের আইন ও শরিয়ত পালনে । হ্যা আমি অনেক গোপন ও অভ্যান্ত্রিন জ্ঞান লাভ করেছি ,দেখেছি যা মনে প্রশন জেগেছিলো । নামাজ রোজা সহো সমসস্থ শ্রীয়া আইন পালন করতেই ঈসারা পাই । সেভাবেই চলতে হবে । প্রভুকে ভালোবাসি ভালোবাসি প্রভুর আইন ।
আরে ভাই, মুসলিম কাকে বলে, এটা আগে বুঝতে হবে, মুসলমান শব্দের অর্থ হলো নিজের ইচ্ছে টাকে আল্লাহ পাক এর উপর ছেড়ে দিয়ে আত্তসমর্পন করা, ভাই, ভন্ডামি বাদ দিয়ে আল্লাহর কাছে আত্তসম্রপন করে মুক্তি পেতে পারেন,,
পৃথিবীতে সকল মানুষকে ঈশ্বরই সৃষ্টি করেছেন। সেই সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব রয়েছে প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যে। ধর্ম সম্পর্কে তাদের প্রত্যেকের ভিন্ন মতামত থাকলেও, আমাদের উচিত প্রত্যেকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নিজের মনমত ধর্ম পালন করা। আপনি যদি ধর্ম সম্পর্কিত কোন অতিরিন্দ্রিয় সত্য জীবনে উপলব্ধি করে থাকেন, সেই সত্য আপনি অপরকে জানতে পারেন। কিন্তু আপনি কারো উপর নিজের মনমত জোর করে চাপিয়ে দিতে পারেন না বা তাকে আপনার মত মানতে বাধ্য করতে পারেন না। এটাই মানবিকতা । আমরা শুধুমাত্র 2/১ বই পড়ে যদি নিজেকে ধার্মিক ভাবি বা জ্ঞানী ভাবি - তাহলে ভুল হবে। ধর্ম হল সাধনলব্ধ এক প্রত্যক্ষ সত্যানুভূতি - যা সকল লিখিত বা পঠিত বক্তব্যের উর্দ্ধে । তাই যে যা বলছে, ইচ্ছা হলে শুনুন , না হলে উপেক্ষা করুন । খারাপ ভাষা কেন প্রয়োগ করবেন । ধর্মীয় সত্য অনেক কস্টলদ্ধ সাধনার ধন।
সৃষ্টি কর্তা কে মানলে , কোরআন এবং নবীকে মানতে হবে, কোরআন শরীফ বিশ্বাস করলে , সে অনুযায়ী আমল করতে হবে । সাধুরা সব কিছু ঠিকঠাক পালন করে, শুধু নামাজ টা পড়লে তো হয়। নামাজের জন্য কোন অজুহাত দেখালে হবে না । মুমিন হতে হলে নামাজ অবশ্যই পড়তে হবে।
স্বামী জীবানন্দ পরমহংস দেব এর কথা এবং লালন সাইজির কথা এক , এ খানে শুধু আত্ম ধর্মের কথা, মানব ধর্মের কথা, কোনো নির্দিষ্ট জাতির কথা বলা হয় নি।ওম তৎ সৎ, জয় গুরু
জ্ঞানের স্তরভেদে একই বস্তু একেকজনের কাছে একেক রকম হয়। এই কথাটা যদি সত্যি হয় ,তাহলে জগতের সকল মতামত তাদের ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি হতে পরিপূর্ণ সঠিক। ব্যক্তিকে দেখা যায় কিন্তু ব্যক্তির ভেতরের গুণগত শক্তিকে কখনই দেখা যায় না। অতএব গুণগত শক্তি নিয়ে বিভিন্ন মতামত থাকবেই। তবে যার অন্তর্দৃষ্টি খোলা নয়, যার জ্ঞান ত্রিমাত্রিক এই মহাকাল ছাপিয়ে ঊর্ধ্বে দাপিয়ে বেড়ায় না, তার কাছেও সত্য বলতে নেই। কারণ ওই সত্য ধারণ করার গুণগত বৈশিষ্ট্য মান তার ভেতরে নেই। এই মানুষের ভেতরেই গুণগত শক্তি হয়ে স্রষ্টা স্বয়ং বিরাজমান---- অতএব এই মহাবিশ্বে মানুষ হলো প্রধান।
নামাজ মানে হল, নিজের দেহটা পবিত্র থাকতে হবে, ওজু করতে হবে, কেবলার দিকে দাড়িয়ে নামাজের নিয়ত করতে হবে, নামাজের জন্য দোয়া পড়তে হবে, নামাজের জন্য সূরা বড় বা ছোট পড়তে হবে, নামাজে রুকুতে য়েতে হবে, নামাজে সেজদা করতে হবে, নামাজের জন্য ডান পাশে ও ভাম পাশে সালাম পিরাতে হবে, এই গুলা সব নামাজের নিয়ম। নামাজ মুসলমানের জন্য ফরজ সে কি ছেলে হোক সে কি মেয়ে হোক, পতিটা মুসলমান নর নারীর জন্য নামাজ ফরজ। ১২ বছর বয়স থেকে আল্লাহ মুসলমানের জন্য ফরজ করেছে নামাজ। নবী রাসূল সাহাবী তাবিন রা গউছ কুতুব পীর ওলীরা নামাজ পড়েছে। আমি তুমি দূরের কথা। আমি সকল মুসলিম জাতির জন্য দোয়া কামনা করি য়েন আল্লাহর এবাদত করে নামাজ পড়ে কুরআন পড়ে রোজা রাখে য়াকাত দেয়, য়দিও তুমার টাকা তাকে হজ্জ করে কাবা ঘর য়েত সবাই দেখতে পারি, আর নবীজীর রওজামুবারক জিয়ারত করতে পারে দোয়া কামনা করি আললাহ হাফেজ ।
নবীজি অনেক কিছু করেছে নামাজ পড়েছে।শুধু নামাজ পড়লে হবে।চোখের সামনে কোন অন্যায় হতে দেওয়া যাবেনা।হিংসা বিদ্বেশ করা যাবেনা।শরীক ফাকি দেওয়া যাবেনা।অসহায় মানুষের সেবা দিতে হবে।ক্ষুদার্থ মানুষ পশুকে খাওয়াতে হবে।সমর্থ থাকলে।
আল্লাহ তাআলা মুশরিকদের সম্পর্কে এরশাদ করেন : ] فَإِن تَابُواْ وَأَقَامُواْ الصَّلاَةَ وَآتَوُاْ الزَّكَاةَ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ وَنُفَصِّلُ الآيَاتِ لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ[ "অতএব যদি তারা তাওবা করে নেয় এবং সালাত পড়তে থাকে ও যাকাত দিতে থাকে, তবে তারা তোমাদের ধর্মের দিক দিয়ে ভাই হয়ে যাবে; আর আমি জ্ঞানী লোকদের জন্যে বিধানাবলী বিস্তারিত বর্র্ণনা করে থাকি।" [সূরা আত তাওবাহ : ১১] আয়াতের অর্থ থেকে বোঝা যায় যে, যদি তারা উক্ত কাজগুলো না করে, তা হলে তারা আমাদের [মুসলমানদের] ভাই নয়। তবে গোনাহ যত বড়ই হোক না কেন, গোনাহর কারণে ঈমানী ভ্রাতৃত্ব নষ্ট হবে না। কিন্তু ইসলাম থেকে খারিজ হওয়ার কারণে ঈমানী বন্ধন শেষ হয়ে যাবে। এ বিষয়ে হাদীস থেকে প্রমাণ : নাবী কারীম ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন : (( بَيْنَ الرَّجُلِ وَالْكُفْرِ وَالشِّرْكِ تَرْكُ الصَّلاَةِ )) "ব্যক্তি এবং শিরক ও কুফরীর মধ্যে পার্থক্য হলো সালাত ছেড়ে দেয়া।" [মুসলিম] এ সম্পর্কে হাদীসের সুনান গ্রন্থগুলিতে আবু বোরায়দাহ রা. নাবী কারীম ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন : (( اَلْعَهْدُ الَّذِيْ بَيْنَنَا وَبَيْنَهُمُ الصَّلاَةُ فَمَنْ تَرَكَهَا فَقَدْ كَفَرَ )) "আমাদের এবং তাদের (কাফেরদের) মধ্যে যে প্রতিশ্রুতি তা হলো সালাত, অতএব যে সালাত ছেড়ে দিল সে কুফরী করল।" [হাদীসটি ইমাম আহমাদ এবং আহলে সুনান সহীহ সূত্রে বর্ণনা করেছেন।] সাহাবায়ে কিরামের উক্তি : [ক] আমীরুল মুমিনিন উমার রা. বলেন : (( لاَحَظَّ فِي الْإِسْلاَمِ لِمَنْ تَرَكَ الصَّلاَةَ )) "যে ব্যক্তি সালাত ছেড়ে দিল তার ইসলামে কোন অংশ নেই।" اَلْحَظُّ) ) 'আল্ হায্যু' শব্দটি এ স্থানে নাকেরাহ বা অনির্দিষ্ট, যা না বাচক বর্ণনা প্রসংগে ব্যবহার হওয়ার ফলে ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। অর্থাৎ সালাত ত্যাগকারীর ইসলামে তার কম এবং বেশি কোনই অংশ নেই। [খ] আব্দুল্লাহ বিন শাকীক [রাহেমাহুল্লাহ] বলেন : নাবী কারীম সা. এর সাহাবাগণ সালাত ত্যাগ করা ছাড়া অন্য কোন আমলকে কুফরী মনে করতেন না।
নামাজ শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে উদ্ভূত এবং বাংলা ভাষায় পরিগৃহীত।আর যা আরবি ভাষায় সালাত শব্দে কুরআনে এসেছে। কুরআনিক প্রতিশব্দ বাংলা ভাষায় 'সালাত'-এর পরিবর্তে সচরাচর 'নামাজ' শব্দটিই ব্যবহৃত হয়। ফার্সি , উর্দু, হিন্দি , তুর্কী এবং বাংলা ভাষায় একে নামাজ বলে। কিন্তু এর মূল আরবি নাম সালাত (একবচন) বা সালাহ্(বহুবচন)।সাল্লু অর্থ অনুগত হওয়া, সমর্পিত হওয়া সাল্লু শব্দটি সালাতের একটি ভিন্নরূপ। আল্লাহ তায়ালার বেলায় সাল্লু শব্দটির অর্থ করা হয়েছে অনুগ্রহ। ফেরেশতা ও আমানুদের বেলায় অর্থ করা হয়েছে অনুগ্রহ প্রার্থনা করা। অর্থাৎ"সালাত" -এর আভিধানিক অর্থ স্মরণ করা, সংযোগ স্হাপন করা ইত্যাদি।সালাত কায়েম কর দমে দমে এ সালাত ছাড়া মুক্তি কি করে মিলে " আমাদের মহানবী (সাঃ) বলেছেন "আসসালাতুদ দাওয়ামি আফজালুম মিনাল সালাতিল ওয়াক্তি ,অর্থাৎ ওয়াক্তিয়া নামাজ হইতে দায়েমী নামাজ অনেক মর্যাদাপূর্ণ। "আল্লাজিনা হুম আলা সালাতেহিম দায়েমুনা "(সূরা মারেজের আয়াত ২৩) অর্থাৎ তাহারা সালাতের উপর সব সময় অবস্থান করেন। আকিমিস সালাত লিজিকরি " অর্থ আমার স্মরণার্থে সালাত কায়েম কর। ক্বাদ আফলাহ মান তাজাক্কা ওয়া জাকারাসমা রাব্বিহি ফাসাল্লা "(৮৭:১৪-১৫) অর্থঃ নিশ্চয় যে পবিত্র হইল সে কল্যাণ লাভ করিল এবং তাহার রবের সংযোগে আসিল অতএব সে করিল সালাত। এই আলোচনায় বলা যায় যে সেই ব্যক্তিই মুছুল্লি যিনি সালাত কায়েম করেন। সালাতের মাধ্যমে আল্লাহ দিদার লাভ করেন। তাই মনে বলে,নামাজ পড় সব সময়ে যে নামাজে চিত্তের প্রশান্তি আসে।
প্রথমেই জানা দরকার কায়েম অর্থটি তারপর জানা দরকার কিভাবে কায়েম হবে? কায়েম শব্দটি অভিধানিক বাংলা অর্থ হচ্ছে- অবিরত, প্রতিষ্ঠিত, খাড়া, এবং সর্বদা। আপনি আরবী হইতে বাংলা অভিধানটি খুললেই আমার সাথে দ্বিমত করার কোন সুযোগ পাবেন না। আমাদের আলেম সাহেবগন মাদ্রসার শিশুদের ছোট বেলা থেকে শিক্ষা দিয়ে আসছেন ৫ ওয়াক্ত নামায জামাতের সহিত পড়াই হলো কায়েম করা। নিজে পড়া এবং সবাইকে নিয়ে জামাতে পরার নামই কায়েম করা। হাঁয়রে কপাল! আল্লাহ পবিত্র কোরআনের একাধিক বারই বলেছেন যার যার বোঝা তাকেই বহন করতে হবে। তবে জামাতে নামায আদায় করলেই কায়েম হবে কি করে? কায়েম শব্দটি যেহেত অবিরত সেহেতু আপনার নামাযের সাথে তো আমার নামায শুরুও হয় না শেষও হয় না। যে ওয়াক্তে আমি বাড়িতে থাকি তবে তো আপনাদের নামায কায়েম হয় না যেহেতু আমাকে সামিল করতে পারেন নাই। আর যার যার কায়েমী নামায যদি তার তার হয় তবেই সেটা কায়েম করা সম্ভব। কারণ আল্লাহ বলেছেন জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সালাত(উপাশনা/স্মরণ) কায়েম করতে। আমরা একসাথে জন্মাইও না মরবোও না। আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই কায়েম যার যার তার তার যেমন আল্লাহ কোরআনে বলেছেন যার যার বুঝা তার তার। নিশ্চয়ই আমিই আল্লাহ্, নাই কোনো ইলাহ (কর্তা, নেতা, অধিকারী, মাবুদ) একমাত্র আমিই, সুতরাং আমারই এবাদত করুন এবং সালাত কায়েম করুন জিকিরের (সংযোগ, যোগাযোগ) জন্য। (ইন্নানি আনালাহু লাইলাহা ইল্লা আনা ফাবুদুনি ওয়া আকিমুস্ সালাতা লি জিক্রি)
কিয়ামতের আগে কিছু বৈরাগী ব্যাক্তি আসবে যারা আল্লাহর দ্বীন কে পরিবর্তন করবে..... যেমন লালন সাঁই এবং লালন সাঁই এর অনুসারীরা....তারা বলে নামাজ না পড়েই জান্নাতে প্রবেশ করা যাবে এর উত্তর হবে না.... কিয়ামতের দিন সর্ব প্রথম নামাজের হিসাব নেওয়া হবে......আর আল্লাহর নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় ইবাদত হলো নামাজ...... আর লালন সাঁই তার জিন্দেগীতেও আল্লাহকে সিজদা করে নাই.... আর একটা কথা বলে যাই নামাজ বা সালাত শব্দের অর্থ দাসত্ব করা উপাসনা করা গোলামি করা ইবাদত বন্দেগী করা আর এর একমাত্র মালিক হলেন মহান আল্লাহ তায়ালা যিনি এক ও অদ্বিতীয়.....
আপনি বানোয়াট কথা কেন বলছেন ? লালন কোনদিন ধর্ম জাত পাত নিয়ে কথা বলেননি এবং শুধু কথা বলেছেন মানবতার আপনি তার উপরে কেন ধর্মের নামে মিথ্যা দোষ দিলেন যে সে ইসলাম পরিবর্তন করার চেষ্টা করেছে ? খোদাতালা কি আপনাকে এই শিক্ষা দিয়েছে ?
আমি এর সাথে আরেকটি কিছু যোগ করছি যেটা সবার জানা থাকলে ভালো, কোরআনে ৮২ বার সালাত কায়েমের কথা বলা হয়েছে এবং সাথে সাথে যাকাত আদায়ের কথা বলা হয়েছে। ১ বার সালাত কায়েম করার কথা আলাদাভাবে এসেছে। অর্থাৎ যাকাত আদায় এটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। নামাজ টা হল প্রশিক্ষণ এবং যাকাত দেওয়া টা হল প্রশিক্ষণের পরে ফলাফল, অর্থাৎ বান্দা কি করে আল্লাহ দেখতে চান। আল্লাহর ৯৯ টি গুণবাচক নামের কোন কোন বান্দা অর্জন করেছে, সে কি দয়ালু, সে কি রিজিকদাতা, সে কি ন্যায়বিচারক........। কিন্তু তথাকথিত মুসলমানরা শুধু লোক দেখানোর জন্য নামাজ পড়ে আর যাকাত দেয় হল খয়রাতি সিস্টেমে যেমন শাড়ি লুঙ্গি ।অথচ নবীজি জীবিত থাকা অবস্থায় এবং নবীজির ওফাতের পর যাকাত এককভাবে দেওয়ার কোন নিয়ম ছিল না, বাইতুল মালে জমা দিতে হতো ,সেখান থেকে এমন ভাবে যাকাত দেওয়া হতো যাতে যাকাত গ্রহীতা পরের বছর যাকাত দাতা হতে পারে। অথচ এই মানুষগুলো যারা খয়রাতি সিস্টেমে যাকাত দিবে আর কিছু মাস পর,তারাই কুরবানী করবে লাখ লাখ টাকার গরু,কেন? মানুষকে দেখাতে হবে! আর এটার মধ্যে খাওয়া-দাওয়া আছে, অর্থাৎ ভোগ বিলাস। কমেন্ট পড়তে যেয়ে অনেককে দেখলাম আরেকজন কে গালি দিচ্ছে। যে মুসলমান আরেকজন কে গালি দিতে পারে সে মুসলমান থাকে কিভাবে, এটা নবী করিম এর শিক্ষা না, তিনি নবীর উম্মত বলে নিজেকে দাবী করতে পারেন না, তার পরিবর্তে আরেকজনের হেদায়াতের জন্য দোয়া করতে পারেন। নামাজের শেষ আহকাম হল সালাম ফিরানো, মানে হল,ডানদিকের সমস্ত মাখলুকাতের জন্য দোয়া যাতে তার উপর শান্তি বর্ষিত হয়, এবং বামদিকের সবার উপর শান্তি বর্ষিত হয়, এখন প্রশ্ন ওঠে আরেকজনকে যে গালি দেয় সেই কি আসলে মুসলমান? (মুসলমান আরবি শব্দ যা কোন জাতির নাম নয় এর আভিধানিক অর্থ স্রষ্টায় সমর্পিত অর্থাৎ তার ইচ্ছাই আমার ইচ্ছা) ইসলাম শান্তির ধর্ম ,বাংলাদেশ ৯৯ শতাংশ মুসলমানের দেশ, আবার দুর্নীতিতে প্রতিবছরই চ্যাম্পিয়ন। এই সাধু গুলো তো তাও আল্লাহর প্রেম রপ্ত করতে পেরেছে , এদের মধ্যে তো অন্যের জন্য ঘৃণা নাই।যে সমস্ত মুসলমান গালি দিচ্ছে তারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েও আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত, এরাই ৯৯ শতাংশ মুসলমান। এদের মধ্যে টুপি-দাড়ি যোব্বা আছে, আবার ওজনে কম দেওয়া, ভেজাল দেওয়া , ফাইল আটকে রেখে দুর্নীতি আছে। আশাকরি ঈমানদার ও বুদ্ধিমান হলে নিজেকে শুধরে নিবেন। আকাল মন্দ কে লিয়ে ইশারাই কাফি হে
৬১৯ খৃষ্টাব্দে ২৬ ডিসেম্বর কোরআন সৃষ্টি । তা থেকে ইসলামের হয়েছে বিশ্বে নিরবধি বৃষ্টি । এর বহু আগে ছিল ইব্রাহিম , মুসার তাওরত কিতাব । ধীরে ধীরে ১০৪ টি আশমানি কিতাবের হয়েছে ধাপ ।। সুদ্ধ আত্মা , শুদ্ধ দেহ , শুদ্ধ ভাবনা , শুদ্ধ মনে । ভালোবাস প্রেম পিড়িত কি আছে এসব বিনে ।।।।
প্রথমেই জানা দরকার কায়েম অর্থটি তারপর জানা দরকার কিভাবে কায়েম হবে? কায়েম শব্দটি অভিধানিক বাংলা অর্থ হচ্ছে- অবিরত, প্রতিষ্ঠিত, খাড়া, এবং সর্বদা। আপনি আরবী হইতে বাংলা অভিধানটি খুললেই আমার সাথে দ্বিমত করার কোন সুযোগ পাবেন না। আমাদের আলেম সাহেবগন মাদ্রসার শিশুদের ছোট বেলা থেকে শিক্ষা দিয়ে আসছেন ৫ ওয়াক্ত নামায জামাতের সহিত পড়াই হলো কায়েম করা। নিজে পড়া এবং সবাইকে নিয়ে জামাতে পরার নামই কায়েম করা। হাঁয়রে কপাল! আল্লাহ পবিত্র কোরআনের একাধিক বারই বলেছেন যার যার বোঝা তাকেই বহন করতে হবে। তবে জামাতে নামায আদায় করলেই কায়েম হবে কি করে? কায়েম শব্দটি যেহেত অবিরত সেহেতু আপনার নামাযের সাথে তো আমার নামায শুরুও হয় না শেষও হয় না। যে ওয়াক্তে আমি বাড়িতে থাকি তবে তো আপনাদের নামায কায়েম হয় না যেহেতু আমাকে সামিল করতে পারেন নাই। আর যার যার কায়েমী নামায যদি তার তার হয় তবেই সেটা কায়েম করা সম্ভব। কারণ আল্লাহ বলেছেন জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সালাত(উপাশনা/স্মরণ) কায়েম করতে। আমরা একসাথে জন্মাইও না মরবোও না। আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই কায়েম যার যার তার তার যেমন আল্লাহ কোরআনে বলেছেন যার যার বুঝা তার তার।
আল্লাহ কোরানে 82 বার বলছে সালাত কায়েম কর আবার একই আল্লাহ কোরানে ৯2 বার বলা হয়েছে জ্ঞান অর্জন কর । সালাত বলতে আপনারা বোঝেন ওয়াক্তিয়া সালাত মানে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত কিন্ত ওয়াক্তিয়া সালাতের চেয়ে অনেক মযর্দা পূর্ণ সালাত হচ্ছে দায়ামী সালাত । দায়ামী সালাতকে কেন লুকিয়ে রাখা হয় । ওয়াক্তিয়া সালাত দেখা যায় কিন্ত সদা সর্বদা ২৪ ঘন্টার সালাত দেখা যায়না । ২৪ ঘন্টার সালাতই হচ্ছে প্রকৃত সালাত কায়েম করা । ওয়া ফি আনফুসুকুম, আফালা তুবসিরুন" অর্থাৎ আমি তোমাদের মধ্যেই আছি তোমরা কি দেখ না? আমরা এতডাকি তারপর আমার নিকটের আল্লাহকে কেন দেখিনা । এর কারন আপনি বা আমি যখনই মসজিদে সালাত আদায় করি তখন নিয়ত করি হে আল্লাহপাক আমি ও তুমি ছাড়া এখন কেহ নেই তাই আমি তোমাকে স্বরন করে এ সালাত আদায় করছি । কিন্ত আপনি আল্লাহকে বলছেন আপনি ও আল্লাহ ছাড়া কেহ নাই বলে ওয়াদা বদ্ধ হয়ে নামাজে দাড়ালেন । নামাজ পড়া অবস্থায় আপনার কল্পনায় অনেক কিছু ভেসে আসে বা ভিন্ন চিন্তা অথবা বাড়ি,ছেলে মেয়ের ভব্যিশত চিন্তা তখন আপনি কি আপনার নামাজের শুরুতে যে ওয়াদা করে আল্লাহর এবাদত শুরু করলেন সেই ওয়াদা রাখতে পারছেন নিশ্চই নয় । কেননা আপনার নফস্ আপনার কল্পনায় অনেক কিছু হাজির করে তখন আর আপনার ওই ওয়াদা থাকেনা আর সেই নামাজ আল্লাহ কবুল করেন না । আল্লাহপাক বার বার সাবধান করেছেন নিজের অন্তর আত্মা পরিষ্কার ব্যতিতো ইলেমের দরজায় এসোনা । আমরা সবাই একটি জিনিস জানি এবং আমাদে এইটুকু শিখিয়েছে যে নামাজ বেহেস্তের চাবী । এই একলাইন বলে বাকিটু বলেনা । পৃকুতপক্ষে হবে নামাজ বেহেস্তের চাবী এবং সেই চাবীর বাহক তাহারা যার আছে পবিত্রতা । তাহলে দেখা যায় পবিত্র নামাজ বেহেস্তের চাবি । এই পবিত্রতা ওসু গোসলের পবিত্রতা নয় এই পবিত্রতা হচ্ছে অন্তর আত্মাকে পরিস্কার করে পবিত্র হও । অন্তর আত্মাকে পরিস্কার ব্যতিত পবিত্র হওয়া যায়না তেমনি পবিত্রতা অর্জন ছাড়া পবিত্র আত্মার দিদার পাওয়া যায়না । তাই আত্মাকে পরিশুদ্ধ না করে শুধু নামাজ বা সালাত আদায় শুধু মানুষ দেখানো নামাজি হওয়া যায় কিন্ত আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জন করা যায়না । কারন তিনি বলেছেন তুমি একা হও আমাকে ডাকো আমি সঙ্গে সঙ্গে জবাব দিবো লাকুম তোমাদেরকে । একা না হতে পারলে জীবন বিফল,পবিত্র কোরআন শরিফের সূরা আল মুমিন এর ষাট নাম্বার আয়াতে উল্লেখ আছে ফাকালা রাব্বুকুম উদউনি আস্তা জেবলা কুম,মানে তোমরা আমাকে একা ডাকো,ডাকের জবাব পাবে।চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন যে একা না হতে পারবে তার ডাকের জবাব আল্লাহ দিবেন না,একা হতে পারলেই শুধু জবাব মিলবে।এখন প্রশ্ন হলো একা কাকে বলে একা কি?আল্লাহ আমাদের পবিত্র নফসের(আত্না)সাথে ইচ্ছাকৃত ভাবেই খান্নাসকে জড়িয়ে দিয়েছেন আর এই খান্নাস যতদিন আমার সাথে মানে আত্নার সাথে থাকবে ততদিন আমি তথা খান্নাস মিলেই ডাকা হয়,এই খান্নাস সূরা নাস এ উল্লেখ আছে।আমরা নামাজের আগে আউজুবিল্লা হিমিনাস শায়তুয়ানুর রাজিম পড়ি না কেনে খান্নাস আমাদের ধুকা ঠিক দিয়েই দেন যেমন নামাজে দাঁড়ালে পৃথিবীর নানান কথা মনে আসে,এটাই ধুকা দেয়া,খান্নাস শয়তানের আরেক নাম।মূলত চারটি নাম যথা-শয়তান,ইবলিস,মরুদ,খান্নাস।তাই আসুন আগে নিজেকে চিনি,নিজেকে চিনতে পারলে আল্লাহ কে চেনার বাকি থাকেনা,যেমন মান আরাফা নাফহা হু ফাক্কাদ আরাফা রাব্বি হু।নিজেকে চিনলেই রব কে চেনা যায়। ------------------------------------------------------------------------------------------ কোরআন শরীফের আয়াত সাক্ষ্য দেয় যে, স্বয়ং রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মধ্যেই সুফীবাদের বীজ নিহিত ছিল। রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলিয়াছেনঃ আনা মদিনাতুল ইলম ওয়া আলী বাবুহা। আমি জ্ঞানের শহর এবং সেই শহরের প্রবেশদ্বার আলী(আঃ)। এই জ্ঞানই ইলমি-সিনা। তিনি ইহা হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক (রাঃ) ও হযরত আলী (আঃ) কে বিশেষভাবে শিক্ষা দেন। এই বিদ্যা শিক্ষা করার প্রাথমিক ধাপই হইলো বায়াত লওয়া। বায়াত হওয়ার পরই কেবল এই বিদ্যা হাসিল করা যায়। এছাড়া দ্বিতীয় কোন পথ নাই।
আচ্ছা নামাজ পড়েন না কেন ? আবার অনেকে নামাজ পড়েও তো অনেক খারাপ কাজ করছে ! কি বলবো বহুরুপী মানুষ এই দুনিয়ায়, তবে আপনাদের এই প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানায় এগিয়ে জান আরো অনেক কিছু বেরিয়ে আসবে।
ছুরি দিয়ে মানুষ জবাই হয় আবার ছুরি দিয়ে অপারেশন করে মানুষ কে বাচানো হয়। তাহলে দোষ টা কার ছুরির না যে কাজটা করছে তার? ঠিক তেমনি নামাজ কে যে যেভাবে কাজে লাগায়। দোষ টা নামাজের না কেও যদি নামাজ পরেও খারাপ কিছু করে দোষ টা তার।
সাধুরা মুসলিম নয় এটি তাদের অন্য একটি ধর্ম সাধু ধর্ম, শিয়ারা মুসলিম নয় কিন্তু তারা মুসলিম দাবি করে তাই কোরআন এবং হাদিসের দৃষ্টিতে শিয়া এবং সাধুদের এটি মনগড়া ধর্ম। যেমনটি হিন্দু-বৌদ্ধ
নামাজ শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে উদ্ভূত এবং বাংলা ভাষায় পরিগৃহীত।আর যা আরবি ভাষায় সালাত শব্দে কুরআনে এসেছে। কুরআনিক প্রতিশব্দ বাংলা ভাষায় 'সালাত'-এর পরিবর্তে সচরাচর 'নামাজ' শব্দটিই ব্যবহৃত হয়। ফার্সি , উর্দু, হিন্দি , তুর্কী এবং বাংলা ভাষায় একে নামাজ বলে। কিন্তু এর মূল আরবি নাম সালাত (একবচন) বা সালাহ্(বহুবচন)।সাল্লু অর্থ অনুগত হওয়া, সমর্পিত হওয়া সাল্লু শব্দটি সালাতের একটি ভিন্নরূপ। আল্লাহ তায়ালার বেলায় সাল্লু শব্দটির অর্থ করা হয়েছে অনুগ্রহ। ফেরেশতা ও আমানুদের বেলায় অর্থ করা হয়েছে অনুগ্রহ প্রার্থনা করা। অর্থাৎ"সালাত" -এর আভিধানিক অর্থ স্মরণ করা, সংযোগ স্হাপন করা ইত্যাদি।সালাত কায়েম কর দমে দমে এ সালাত ছাড়া মুক্তি কি করে মিলে " আমাদের মহানবী (সাঃ) বলেছেন "আসসালাতুদ দাওয়ামি আফজালুম মিনাল সালাতিল ওয়াক্তি ,অর্থাৎ ওয়াক্তিয়া নামাজ হইতে দায়েমী নামাজ অনেক মর্যাদাপূর্ণ। "আল্লাজিনা হুম আলা সালাতেহিম দায়েমুনা "(সূরা মারেজের আয়াত ২৩) অর্থাৎ তাহারা সালাতের উপর সব সময় অবস্থান করেন। আকিমিস সালাত লিজিকরি " অর্থ আমার স্মরণার্থে সালাত কায়েম কর। ক্বাদ আফলাহ মান তাজাক্কা ওয়া জাকারাসমা রাব্বিহি ফাসাল্লা "(৮৭:১৪-১৫) অর্থঃ নিশ্চয় যে পবিত্র হইল সে কল্যাণ লাভ করিল এবং তাহার রবের সংযোগে আসিল অতএব সে করিল সালাত। এই আলোচনায় বলা যায় যে সেই ব্যক্তিই মুছুল্লি যিনি সালাত কায়েম করেন। সালাতের মাধ্যমে আল্লাহ দিদার লাভ করেন। তাই মনে বলে,নামাজ পড় সব সময়ে যে নামাজে চিত্তের প্রশান্তি আসে।
১ লাখ হাফেজ মাওলানা আলেম ওলামা মুফতী কে প্রশ্ন করুনঃ নামাজের বাংলা কি?
১০ জন সঠিক উত্তর দিতে পারবে না।
Thank you bhai
আপনি একটু উত্তর টা দেন শুনি।
@@mushfiqshahin4811
আপনি আগে ৪/৫হাজার আলেম ওলামা মুফতী কে প্রশ্ন করে জানান চেষ্টা করুন,
না পারলে আমি তো বলবো'ই
@@munirhossain6091 আপনি মুসলিম না অমুসলিম সেটা আমি জানি না যদি মুসলিম হন তবে আপনার কাছে একটি প্রশ্ন রেখে গেলাম,সেটা হলো "আপনি হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দর্শন মেনে চলবেন নাকি লালন দর্শন কোনটি"।
@@mushfiqshahin4811
লালন কে? সেটা আমার দেখার বিষয় না!
আর সবাই নবীর আদর্শ নিয়ে চলতে পারেনা
চেষ্টা করি মানব জাতির জন্য আল্লাহ যে সংবিধান বই টা নাজেল করেছে
সেটা অনুসরন করে চলার,
বিঃদ্রঃ আমি মুসলিম না-কি অমুসলিম সেটা এখনো সঠিক বলতে পারিনা,
আমার ঈমান ওজন করতে পারবে একমাত্র সৃষ্টি কর্তা,
ধরুন ঃ আমি সারা জিবন ইসলামের বিপক্ষে
কোনো এক সময় আল্লাহ আমার সমস্ত পাপ মাফ করে কবুল করে নিলেন
সেদিন কিন্তু ইমান ও আমলে আমি আপনার চেয়ে এগিয়ে থাকবো!
আমি তিনটা কাজ করিঃ
১. জগতে সকলের সাথে ভালো আচরণ
২. হালাল রুজি করি
৩. মিথ্যা কথা বলি না সহজে।
বাকিটা আপনার ইমান
প্রঃ ঈমান মানে কি? বলুন তো।
ইনাকে নিয়ে বেশী বেশী ভিডিও বানাবেন। ইনার অালোচনা অামার ভালো লাগলো & ইনি যথেষ্ট জ্ঞানী
এখানে অনেক মূল্যবান বিশ্লেষনধর্মী সুক্ষ্ম কথা রয়েছে যা জ্ঞানের আরোহন করার মত অনেক অনেক ভাল লাগল আমি সৌদিআরব রিয়াদ থেকে শুনছি।
জয় গুরু।
খুব ভাল লাগলো। আসলে কমেন্টের উওর গুলো খুবই সুন্দর।
বহু তর্কে দিন বয়ে যায়
বিশ্বাসের ধন নিকটে রয়।
সাইজী।
জ্বি ভাই আপনি বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে
আপনি কি লালনেএ উম্মত নাকি মুহাম্মাদ সাঃ এর????
ওরা কাফির
লালন কাফির
জয় গুরু।অসাধারন দর্শণ।খুব ভালো লেগেছে।
thanks
রাসূল (সা:) শুধু মুসলমানের জন্য নয়, তিনি গুটা জগতের জন্য ।
জ্বি ভাই সঠিক বলেছেন ধন্যবাদ।
Yes
U r right bro😍😍
Right
মহানবীকে জানতে হলে আমাদেরকে ফিরতে হবে কুরআনের দিকেই। মহানবীর আগমনের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন প্রত্যেক নবী। পবিত্র কুরআনের বর্ণনা অনুযায়ী মহানবীকে পাঠানো হয়েছে সমগ্র মানবজাতির জন্য। কুরআনে মহান আল্লাহ বলছেন: আর আমি আপনাকে পাঠিয়েছি মানুষের প্রতি আমার পয়গামের বাহক হিসাবে। আর সাক্ষী হিসেবে মহান আল্লাহই যথেষ্ট। সুরা তওবার ৩৩ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন,
তিনিই পাঠিয়েছেন আপন রসূলকে হেদায়েত ও সত্যধর্ম সহকারে,যেন এ ধর্মকে অন্যান্য ধর্মের উপর জয়যুক্ত করেন,যদিও মুশরিকরা তা অপ্রীতিকর মনে করে।
পবিত্র কুরআনের এসব বাক্য থেকে বোঝা যায় ইসলাম ধর্ম সর্বজনীন ও তা সব ধর্ম ও মতবাদের ওপর বিজয়ী হবে। আর এটাও স্পষ্ট যে মহানবীর রেসালত ও নবুওয়ত কোনো স্থান বা অঞ্চল, বংশ, সময় ও ভাষা, বর্ণ আর গোত্রের গণ্ডীতে সীমিত নয়।
মহানবী (সা)-কে গোটা মানবজাতির জন্য সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে পাঠাইনি বলেও পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে। সুরা আম্বিয়ার ১০৭ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন: আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত হিসেবেই পাঠিয়েছি। অর্থাৎ বিশ্বনবী (সা) গোটা সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত। এ বিশ্বজগত টিকে আছে মহান আল্লাহর রহমতে। আর আল্লাহর সবচেয়ে বড় রহমত হলেন বিশ্বনবী (সা)। তাই তাঁকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ কিছুই সৃষ্টি করতেন না।
উনার কথা গুলি খুব ভাল লাগলো অনেক জ্ঞানী মানুষ
ইনারা উচ্চমার্গের। প্রকৃত জ্ঞানী। এমন কি শিক্ষিতও। এদের জ্ঞান মাপার মত কোনো মোল্লা মাওলানা দেশে নাই।
ইনারা প্রেম মানুষে মানুষে ভালবাসা বিলি করেন, অন্যরা ঘৃনা। I salute man
নামাজ ছাড়া পড়েনা ওরা কচু আমার
এরা আর এদের লালন কি সমগ্র মানব জাতির জন্য আইন প্রণেতা? দুনিয়াতে আইন বিধি নিষেধ দেয়ার মালিক একমাত্র সৃষ্টিকর্তা (আল্লাহ্)। সৃষ্টিকর্তার চেয়ে যারা বেশি বুঝবে তারা কি জান্নাতে যেতে পারবে? এমন অবৈধ ভালবাসার দরকার নেই, যার কারণে জাহান্নামে যাওয়া লাগে। মৃত্যুর পর তো সবই একা। এরা বা এদের গুরু বাউল কি কোনও মানুষকে মৃত্যুর পর সাহায্য করতে পারবে?
Bhaloi tel baji korlen bhai. Ahonkar borjon korun.
নামাজ আপনি কোথায় পেলেন@@faisalhossain7748
@@faisalhossain7748সালাত শব্দের অর্থ সংযোগ আর অনুসরণ করা আদমকে সেজদা করায় সালাত নিজেকে চেনার নাম সালাত
Sadhu Sadhu.... Apni sotty khub gyani Manush..... Joy Guru.
এরা প্রচুর জ্ঞানী, কিন্তু এই জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে।
আল্লাহ এদের থেকে আমাদের হেফাজত করুক।
Pls be ware from these people, they are oversmart and they misguided real muslime people , without namaz never been accepted by allah,
@@AbulKashem-ne9ql hm tara misguid kore to koti koti tk pay na ?? pagol sagol kothakar
Although I'm not agreed with this SHADO shaiji but I like his calm speaking style .
Paglachoda tora
পাকাপোক্ত শয়তান
অসাধারণ সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ জয়গুরু 🙏 প্রেমে ভক্তি বিশ্বাসে মুক্তি এইতো আলোর পথ।
Thank you bhai
বুরাইদা ইবন হোসাইব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি:
« العهد الذي بيننا وبينهم الصلاة , فمن تركها فقد كفر » . ( رواه أحمد و الترمذي و النسائي و ابن ماجه )
“আমাদের ও তাদের মাঝে অঙ্গীকার বা চুক্তি হল সালাতের, সুতরাং যে ব্যক্তি তা বর্জন করল, সে কুফরী করল।” - (আহমদ, তিরমিযী, নাসায়ী ও ইবনু মাজাহ)।
প্রথমেই জানা দরকার কায়েম অর্থটি তারপর জানা দরকার কিভাবে কায়েম হবে? কায়েম শব্দটি অভিধানিক বাংলা অর্থ হচ্ছে- অবিরত, প্রতিষ্ঠিত, খাড়া, এবং সর্বদা। আপনি আরবী হইতে বাংলা অভিধানটি খুললেই আমার সাথে দ্বিমত করার কোন সুযোগ পাবেন না। আমাদের আলেম সাহেবগন মাদ্রসার শিশুদের ছোট বেলা থেকে শিক্ষা দিয়ে আসছেন ৫ ওয়াক্ত নামায জামাতের সহিত পড়াই হলো কায়েম করা। নিজে পড়া এবং সবাইকে নিয়ে জামাতে পরার নামই কায়েম করা। হাঁয়রে কপাল! আল্লাহ পবিত্র কোরআনের একাধিক বারই বলেছেন যার যার বোঝা তাকেই বহন করতে হবে। তবে জামাতে নামায আদায় করলেই কায়েম হবে কি করে? কায়েম শব্দটি যেহেত অবিরত সেহেতু আপনার নামাযের সাথে তো আমার নামায শুরুও হয় না শেষও হয় না। যে ওয়াক্তে আমি বাড়িতে থাকি তবে তো আপনাদের নামায কায়েম হয় না যেহেতু আমাকে সামিল করতে পারেন নাই। আর যার যার কায়েমী নামায যদি তার তার হয় তবেই সেটা কায়েম করা সম্ভব। কারণ আল্লাহ বলেছেন জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সালাত(উপাশনা/স্মরণ) কায়েম করতে। আমরা একসাথে জন্মাইও না মরবোও না। আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই কায়েম যার যার তার তার যেমন আল্লাহ কোরআনে বলেছেন যার যার বুঝা তার তার।
নিশ্চয়ই আমিই আল্লাহ্, নাই কোনো ইলাহ (কর্তা, নেতা, অধিকারী, মাবুদ) একমাত্র আমিই, সুতরাং আমারই এবাদত করুন এবং সালাত
কায়েম করুন জিকিরের (সংযোগ, যোগাযোগ) জন্য।
(ইন্নানি আনালাহু লাইলাহা ইল্লা আনা ফাবুদুনি ওয়া আকিমুস্ সালাতা লি জিক্রি)
নামাজ দেখানো যায় কিন্ত জ্ঞান ও সবর দেখানো যায়না । আপনাকে বলছি কাউকে গালি বা শিরক,বা জাহান্নামি বলবেন না ,কারন রায় দিবেন স্বয়ং আল্লাহ্ । এখন আল্লাহর বিচার আপনি কি করতে পারেন । তবে হ্যা কেহ বুঝে বা না বুঝে গালি দেয় তাদের জন্য আল্লাহর দরবারে হেদায়েত প্রর্থনা করুন । কারন তিনি দয়াময় এবং দয়ার মহাসম্মুদ্র । আপনি ভাত খেতে বসলেন তখন আপনার দরকারীতে যদি লবন দেয়া না হয় তাহলে তার কোন স্বাদ পাবেন না । যে কোন খাবারই খান স্বাদ না লাগলে খেতে চান না । আল্লাহর এবাদত ঠিক তেমনি । আল্লাহ ও রাসুল প্রেমেরে এবাদত করুন অন্তত্য ধুয়া দেখতে পাবেন । ধুয়া দেখতে পাওয়া মানে আগুনের সন্ধান পাওয়া । আগুনের সন্ধান মানে কামালিয়াতের ঘ্রান পাওয়া । যেমন দুধ দেখলে বোঝা যায়না ঐ দুধের মধ্যে প্রকৃত মাখন লুকিয়ে আছে । তাই মাখন তুলতে হলেতো কষ্ট করতে হয় । আর যখন মাখন পাবেন তখন ঐ দুধ আর দুধ থাকেনা দুধ তখন পরিনত হয় ঘোলে । দেখতে দুধের মত কিন্ত চাইটা দেখেন ওটা ঘোল ।
মুহাম্মদ স. বুঝলেন, নামাজ কায়েম করা মানে জিবনে যত ওয়াক্ত নামাজ পাবো, তা আদায় করা। আর আপনি নবিজি স. এর চেয়েও বেশি বুঝলেন। বেচে থাকতে কুরআন হাদিসের শিক্ষা নিন।
Sundor kotha bolchen...joy guru ❤️
মুহাম্মদ সাঃ যদি পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে পারেন তবে সাধুরা কি তার চেয়ে বেশি বড় হয়ে গেলো???
নামাজ ছাড়া মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হওয়া যায় না!
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই ধন্যবাদ আপনাকে।
Right
গোপন খবর কি জানো
নবীর৬৩ বছর জিন্দিগি
২৩বছর পাইলো প্রকাশ
৪০হইলো বন্দিগি
কথার মানে বুজবি নারে, অরে অজ্ঞানি মানুষ
জ্ঞানী হইলে বুজবি সেদিন, থাকবেনা তর কোন সুশ
@@hasbunllah এই গাঞ্জা সেবকের মতো যুক্তি কই পাইলেন ? আপনাকে যদি একটা সুরার অর্থ জিজ্ঞেস করি বলতে পারবেন ? নাকি হাদিস সম্পর্কে ধারণা রাখেন ! বিদায় হজের খুতবা দেখুন রাসুলের , রাসুল খোদবায় জিজ্ঞেস করলেন, আমি তোমাদের কাছে ওহির বানি পৌছে দিয়েছি ? সাহাবিদের উত্তর হাল বাললাগতা ইয়া রাসুল আল্লা ,জি আমরা সব পেয়েছি। , দিন পরিপূর্ণ করা হলো,, ওয়ামালতু আকমালতু দিনুকুম , যদি কিছু যেনে থাকেন সনদ সহ বলবেন , অন্তত ইসলাম না জেনে বুঝে কথা বলবেন না
@@hasbunllah নবুয়ত প্রাপ্তির পূর্বের হিসেব ভিন্ন। সহজ বিষয় বুঝেন না?
আপনার কথা গুলো সত্য সঠিক তথ্য জানানো জন্য ধন্যবাদ
এত সুন্দর করে কেউ কোনদিন এত পরিষ্কার করে আলোচনা করেনি।
ruclips.net/video/NWMEjoxE_dM/видео.html
Darun...khb sundor laglo..
Konodin jodi enar songe dekha korte pari onk khusi hobo..
খুব সুন্দর আধ্যাত্মিক আলোচনা 👍
ধন্যবাদ ভাই
খুব সুন্দর কথা বলেছেন দয়াল,,, ভক্তি রইল আপনার জন্য চরণে
Thank you bhai
জয়গুরু, আমার মানিকগঞ্জের মানিক, যোগী ফকির, আমার অত্যন্ত প্রিয় ব্যক্তি।
Thank You Bhai
ভাই আমার ইচ্ছে ছিল উনার সাথে কথা বলার/ দেখা করার। কিন্তু উনার ফোন ন: নেই ঠিকানাও জানা নেই আপনি কি আমাকে কোন সাহায্য করতে পারেন।
ভাই মানিকগঞ্জ কন জায়গা
Onar kotha gula onek valo lagse,
Sob theke ei kotha ta vlo lagse=Tar provu maliker opasona ke na kore go,,joy guru❤
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে
ruclips.net/video/CWyMZB0taRE/видео.html
একটা জ্ঞানী মানুষের দেখা পেলাম
Thank you bhai
Asolei uni onek valo kotha Belsen.... Marifoter kotha sunle age kmn jani baje lagto..tobe uni amar mind take ekdom change kore disen...unar kotha gulo sune onek valo laglo sotti❤️❤️❤️
ruclips.net/video/NWMEjoxE_dM/видео.html
জয় গুরু কথা গুলো অনেক ভালো লেগেছে
খুব সুন্দর আলোচনা।
জয় গুরু🙏 জয় সাধু🙏
দারুন আলোচনা। অনেক জানলাম।
খুব ভালো সমালোচনা শাই জির বক্ত আপনাকে আমার শুভেচছা রইলো ভালো থাকবেন
এরা গাজা খোর অবাদে য়োন মিলন করে। নামাজ পরে না এই সাদো কোন মানোষের খাতায় নাম নাই
এরা গাজা খোর অবাদে য়োন মিলন করে। নামাজ পরে না এই সাদো কোন মানোষের খাতায় নাম নাই
@@aminrohul930 uni hendu dhormo palonkora namaj porbakano kothata jodi ultae tomaka bola hoy tumiki bplba unito tomar dhormo neye kharap kechu montobo korenai bebohara manucher poresoy hok ca jekono dhormor manuc ok
Thanks shadu.jothajoto answer dewoar jonne!
ভিডিও দেখাকালীন সময়ে বিস্ফোরণের আওয়াজটা খুবই বিরক্তিকর। দয়া করে এটা বন্ধ করুন।
একদম ঠিক বলেছেন
Yes vi
সাধু কে অনেক ধন্যবাদ জানাই ভালো লাগলো
Thank you bhai
সে যে ভাবেই সাধনা করুক
মহান আল্লাহর ইবাদত গুলি যেগুলো আমাদের জন্য ফরজ হয়ে এসেছে তা তো পালন করতেই হবে
তার মধ্যে নামাজ একটা
Lalon akjon kafer tar onushari sovai kafer
@@mjtech5826 tui kafer tai Lalon ke cinte paros nai 😤
@@nuriacomputer001 tui kafer ar baul jara ase sovai kafer parle Amar Kota khondon kore deka ak baper ghorer hoile gali na diye Kota khondon kor
নামাজ ,রোজা,হজ্বও পালন করব ,,,আবার মানুর হকও মাইরা খাইব,,,, এই ইবাদতের ফায়দা কি?
@@hassanbillah4329 hoq maire khaile kafer hoyna keu kobira gunah hobe hasorer din hisab hobe kinto namaz chaire dile kafer hoyejay dozon dozon Hadis ase amader kase ar baul ra kafer lalon o kafer or onushari Ra kafer
অাপাত দৃষ্টিতে ওনার কথাগুলো সুন্দর, কথার মারপেঁচে তিনি অনেক সত্যকে এড়িয়ে গেছেন (প্রশ্নকারী সম্ভবত সাধু ভক্ত) ,, সাধু নামাজ শব্দের বিশ্লেষণ করে আরাধনা/ নামাজ/ প্রার্থনা করার যে নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে তা এড়িয়ে গেছেন, আমি লক্ষ্য করেছি সব সাধুরা ইবাদতের নিয়মের বিষয়টি এড়িয়ে যায়,
ধন্যবাদ ভাই
ছোট ভাই তোমার কথার গুলোর উওর উপস্থিতি সুমিস্টি, মায়া ভরা গো, একটু খানি ভুলেও
Very good জগি ফকির,
বিস্ফোরণ er sound ta off koren vhai disturbing onek 😓😓😓😓😓
কোরআন সৃষ্টি করা হয়নি পবিত্র আল কুরআন নাযিল করা হয়েছে।
জ্বি ভাই ধন্যবাদ আপনাকে
কোরআন আল্লাহর কালাম বা কথা। এটা কোন সৃষ্ট বস্তূ নয়।
এটাকে কে আল্লাহ তাআলা লওহে মাহফুজে সৃষ্টি করে সংরক্ষণ করে রাখেন নি?
@@moinuddinchisty5185
ওটা হলো তাকদিরের লেখার কথা বলা হয়েছে। আল্লাহ কলমকে তাকদির লিখতে দিয়েছেন আর সে লিখেছে। আর তার অংশে কুরআনও লেখা হয়েছে।
কোরান যদি তকদিরের লেখা থেকে একটি অংশবিশেষ হয় তাহলে কোরান কি তকদিরের লেখা থেকে হাওলাত করে আনা হয়েছে।ব্যাটা ছাগল।
খুব সুন্দর জবাব, জয় গুরু 🙏💐💐💐
ধন্যবাদ
এই ধর্ম ভাবনাটা আমাদের বাঙ্গালীদের নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য সেটা অন্য ধর্মের সাথে মিলিয়ে অন্য ধর্মের সাথে তুলনা করার কোন সুযোগ নাই।অর্থাৎ লালন দর্শন একটি নতুন ধর্ম সৃষ্টি করেছে যা এই মুহূর্তে সরাসরি তারা বলতে পারছেন না । কিন্তু এটা আমরা কিন্তু নতুন ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দিলে আমাদের সংস্কৃতির জন্য ভালো হবে। ধর্মে ধর্মে ক্ল্যাস বা সংস্কৃতিতে সংস্কৃতিতে ক্ল্যাস এগুলো আমাদের পরিত্যাগ করে আমাদের সভ্যতাকে এগিয়ে নিতে হবে।
Muhammed Shiduzzaman Nice comment.
Joi Guru... LA ILAHA ILLALLAH...
Very deep sense of knowledge.... everyone wont gonna understand Lalon's philosophy....
If everyone understand this kind of rational thinking and deep sense of human philosophy then people in this world never would fight because of different cast, religion, race, community etc ... if you believe in your creator then your creator didn't gave any sign, any difference in your gene, dna then who are we to differentiate between human being. 🙂
Well said.
@@jayadas4149. . .
খুব সুন্দরভাবে বিষয়টা এড়িয়ে গেলেন।
মুসলিম মানে আল্লাহ এর কাছে আত্মসমর্পণ। তার হুকুম মানতে হবে নামাজ পড়তে হবে তার দেয়া সব নিয়মে
ঠিক ধরেছেন ভাই ধন্যবাদ।
মুল্যবান কথা শোনার সময় বিস্ফোরণ এর শব্দ মনোযোগে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
সহমত
ধন্যবাদ ভাই।
ruclips.net/video/NWMEjoxE_dM/видео.html
সাধু অনেক সুন্দর কথা বলেছেন ।কিন্তু আমার মতে ওনাকে নামাজের বিষয়ে একটু পড়া শুনা করতে হবে
কথা গুলো ভালো লেগেছে। ইসলাম দলিল ও যুক্তির বায়রে নয়। তবে নবীজি(স:) আমাদের আদর্শ তার দেখানো পথ আমাদের মানতে হবে।
Osadharon alochona khub e sundor..
খুব ভাল লাগল উনার কথা।।
নামাজ পরতেই হবে। ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ 1।
নবী 1।
নামাজ পড়তে পড়তে ভাল হতে হবে।নামাজ ও পড়বে পরের ক্ষতি করবে
এই সাধুর কথা অনেক ভালো লেগেছ্।যদি সম্ভব হয়, তা হলে আরো ভিডিও দিবেন।
জ্বি ভাই আরো ভিডিও আসবে ধন্যবাদ।
কেন ভাই জাহান্নামে যাওয়ার এত তারা কিসের??
সুন্দর কথা,এই সাধু বাবা সুন্দর কথা বলেছে।
Thank you bhaia
নামাজ হলো মুসলমানদের সাথে অন্য ধর্মের একমাত্র পার্থক্য...
নামাজ মুসলমানদের সবচেয়ে বড় পরিচয় বহন করে...
khub shundr kre bujhiye ktha bleche..🔥❣
উনারা সাইজির দৃষ্টিকোন থেকে কোরআন বোঝেন, রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর শেখানো পথে নয়। হাশরে দেখা যাবে শাফাআতের জন্য কার কাছে যান!
আমরা যাব আপনি ঠেকাবেন।
এক্কেবারে ঠিক বলেছেন""""",,,,"""""
কে শাফায়াত করবেন?
আপনার কোন ইলাহ এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন?
জয় গুরু জয় হোক আপনার জয় হোক মুর্শিদ দয়াময় আমার তরফ থেকে প্রমময় ভক্তি শ্রদ্ধা রইলো দাদা জয় হোক আপনার দয়াল দয়াময় মহা মুল্যা কথা শুনা যাচ্ছে না কেন আলাপ আলোচনা করতেছেন
Thank you bhai
মহত্ত্ব, উদারতা, সরল সহজ জীবন, লো প্রোফাইল ওউন করা, মানুষের ক্ষতি না করা, পরম শত্রুকেও ক্ষমা করে দেওয়া--এসবই ইসলামের শিক্ষা। আল্লাহর বড়ত্ব গানে গানে প্রকাশ করে আত্মার শুদ্ধি অর্জন হলো লালনের আদর্শ।
এই আদর্শ পালন করতে গেলে সাধনা লাগে
কি ভাবে পারে তাহারা
কিন্তূ এটা সাহাবী ও সলফে সালেহীন দের আদর্শ নয়
দারুন আলোচনা,,,
একটা বিষয় বুঝলাম নাহ।মুরিদ হয়ে মুসলমান হওয়া।মহানবীর ক্ষেত্রে বলা আছে, ওনি ই সর্বশেষ নবী,আর আমরা ওনারই উম্মত।এটা মনে প্রানে বিশ্বাস করা ই প্রকৃত মুমিন।
সূরা লোকমানের ২৭নং আয়াত, ‘আমার এই কোরানের ব্যাখ্যা ও বিশেষণ যদি কেউ লিখতে চায়, তাহলে দুনিয়ার পানিগুলো যদি কালি হয় এবং গাছগুলো যদি কলম হয়, তবু লিখে শেষ করা যাবে না। এমনকি সাতবার পানিগুলো কালি এবং সাতবার গাছগুলো কলম হলেও নয়।' এতবড় নির্জলা সত্যটি জানবার পরও আমরা অহংকার করি, আমরা আস্ফালনের প্রচন্ড ঢেউ তুলি, আমরা অনেক কিছু জানবার তৃপ্তির ঢেকুর তুলি। অথচ কটিবারও বলতে শিখলাম না যে এই মহা-অসীমের মহাজ্ঞানের মহাসাগরের কিনারেও দাঁড়াতে পারি নি।
ক্লাস ওয়ানের ছাত্রের কাছে এস এস সি পরিক্ষার প্রশ্ন বোকামী । আগে জ্ঞান অর্জন করুন । একটা প্রশ্ন করি আপনার বিয়ের অনুষ্ঠানে আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব সবাই আপনাকে আপনার নব বিবাহিতা স্ত্রীকে দেখলো ,খাওয়া দাওয়া করলো,এবং বিয়ের আচার অনুষ্ঠান সবাই প্রত্যক্ষ করলো । সব কিছু শেষে আপনি আসল কাজ শুরু হবে যাকে নিয়ে ফুলশয্যা করবেন তার সাথে । সেটা কিন্ত কেহ দেখবে না । যা কিছুই হবে শুধু দুজনার । এখন প্রশ্ন এখানে ২টি একটি আত্মীয় স্বজন পাড়াপর্শী সবাই বিবাহ দেখছেন আর বাশর দেখছেন শুধু আপনারা দুজন । অতএব আল্লাহ বলেছেন একা হও আমি জবাব দিবো । আর যদি তোমার অন্তরে অহংকার নামক বা ক্রোধ নামক,বা হিংসা,বা মাত এগুলোর একটিও উপস্থিতি থাকে তাহলে তোমরা দুজন । দুজনের কথা আল্লাহ বলেনি । বার বার বলছেন নফস্ কে খান্নাস মুক্ত কর। নফস্ এর একা হওয়া । এখন বলুন যখনই আপনি নামাজ বা এবাদত করতে দাড়ান তখন আপনার কল্পনায় অনেক কিছু ভেসে উঠে । ঐ ভেষে উঠাই খান্নাস মানে শয়তান ।
মহানবী (সাঃ)র যুগই হলো বায়াত এর যুগ । বায়াত গ্রহন করতেই হবে । মহানবী (সাঃ) চাচা আবু লাহাব,আবু তালেব,ওকবা রাসুলের নিকট বায়াত গ্রহন না করায় তারা কাফের হয়েছেন । ঈমাম হুসাইন (রাঃ)র কাছে ইয়াজিদ বায়াত অস্বীকার করে কারবালার প্রান্তরে নবীর কলিজার টুকরা ঈমাম হুসাইনকে হত্যা করেছে এজিদ বাহিনী ।
বেশী জ্ঞান নাই। শুধু এইটুকু বুঝি যে, রাসুল সালাত পড়েছেন নিয়মিত 5 বার ফরজ। আমরা ও তাই করছি করব ইনশাহ্ আল্লাহ। খিচুরী বানানো ঠিক নয়।
অসাধারণ কথা বললেন সাধু।।
ধন্যবাদ ভাই
স্যার আপনি একটু জানাবেন জগি সাইজি রে কই পাইলেন আপনি প্লিজ
আমি প্রক্রিতিক ভাবে কয়েকটি ষ্টেপ অতিক্রম করি , অতোপর ফিরে আসতে বাদ্য হই শরিয়তের আইন ও শরিয়ত পালনে । হ্যা আমি অনেক গোপন ও অভ্যান্ত্রিন জ্ঞান লাভ করেছি ,দেখেছি যা মনে প্রশন জেগেছিলো । নামাজ রোজা সহো সমসস্থ শ্রীয়া আইন পালন করতেই ঈসারা পাই । সেভাবেই চলতে হবে । প্রভুকে ভালোবাসি ভালোবাসি প্রভুর আইন ।
আরে ভাই, মুসলিম কাকে বলে, এটা আগে বুঝতে হবে, মুসলমান শব্দের অর্থ হলো নিজের ইচ্ছে টাকে আল্লাহ পাক এর উপর ছেড়ে দিয়ে আত্তসমর্পন করা, ভাই, ভন্ডামি বাদ দিয়ে আল্লাহর কাছে আত্তসম্রপন করে মুক্তি পেতে পারেন,,
সহমত পোষণ করি সত্য তুলে ধরার জন্য যাজাকাল্লাহু খাইরান আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম প্রতিদান করুন আল্লাহুম্মা আমিন
রাইট
Jajakallah
অসাধারণ ♥️♥️♥️
পৃথিবীতে সকল মানুষকে ঈশ্বরই সৃষ্টি করেছেন। সেই সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব রয়েছে প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যে। ধর্ম সম্পর্কে তাদের প্রত্যেকের ভিন্ন মতামত থাকলেও, আমাদের উচিত প্রত্যেকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নিজের মনমত ধর্ম পালন করা। আপনি যদি ধর্ম সম্পর্কিত কোন অতিরিন্দ্রিয় সত্য জীবনে উপলব্ধি করে থাকেন, সেই সত্য আপনি অপরকে জানতে পারেন। কিন্তু আপনি কারো উপর নিজের মনমত জোর করে চাপিয়ে দিতে পারেন না বা তাকে আপনার মত মানতে বাধ্য করতে পারেন না। এটাই মানবিকতা । আমরা শুধুমাত্র 2/১ বই পড়ে যদি নিজেকে ধার্মিক ভাবি বা জ্ঞানী ভাবি - তাহলে ভুল হবে। ধর্ম হল সাধনলব্ধ এক প্রত্যক্ষ সত্যানুভূতি - যা সকল লিখিত বা পঠিত বক্তব্যের উর্দ্ধে । তাই যে যা বলছে, ইচ্ছা হলে শুনুন , না হলে উপেক্ষা করুন ।
খারাপ ভাষা কেন প্রয়োগ করবেন । ধর্মীয় সত্য অনেক কস্টলদ্ধ সাধনার ধন।
অসাধারন 🥰
সৃষ্টি কর্তা কে মানলে , কোরআন এবং নবীকে মানতে হবে, কোরআন শরীফ বিশ্বাস করলে , সে অনুযায়ী আমল করতে হবে । সাধুরা সব কিছু ঠিকঠাক পালন করে, শুধু নামাজ টা পড়লে তো হয়। নামাজের জন্য কোন অজুহাত দেখালে হবে না । মুমিন হতে হলে নামাজ অবশ্যই পড়তে হবে।
ধন্যবাদ ভাই
Bhai allah jeno onake buj dhan koren
আত্ম উপাসনা সত্যি কারের উপাসনা আত্মা সবার মাঝেই আছে ,হিন্দু মুসলিম কোনো ধর্ম নয় এ গুলি যার যার মত জয় গুরু ওম শান্তি ওম
Thank you dada
স্বামী জীবানন্দ পরমহংস দেব এর কথা এবং লালন সাইজির কথা এক , এ খানে শুধু আত্ম ধর্মের কথা, মানব ধর্মের কথা, কোনো নির্দিষ্ট জাতির কথা বলা হয় নি।ওম তৎ সৎ, জয় গুরু
জ্ঞানের স্তরভেদে একই বস্তু একেকজনের কাছে একেক রকম হয়। এই কথাটা যদি সত্যি হয় ,তাহলে জগতের সকল মতামত তাদের ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি হতে পরিপূর্ণ সঠিক। ব্যক্তিকে দেখা যায় কিন্তু ব্যক্তির ভেতরের গুণগত শক্তিকে কখনই দেখা যায় না। অতএব গুণগত শক্তি নিয়ে বিভিন্ন মতামত থাকবেই। তবে যার অন্তর্দৃষ্টি খোলা নয়, যার জ্ঞান ত্রিমাত্রিক এই মহাকাল ছাপিয়ে ঊর্ধ্বে দাপিয়ে বেড়ায় না, তার কাছেও সত্য বলতে নেই। কারণ ওই সত্য ধারণ করার গুণগত বৈশিষ্ট্য মান তার ভেতরে নেই। এই মানুষের ভেতরেই গুণগত শক্তি হয়ে স্রষ্টা স্বয়ং বিরাজমান---- অতএব এই মহাবিশ্বে মানুষ হলো প্রধান।
দুই রাকাআত নামায পড়তে রাসূল সাঃ এর পা মুবারক ফুলে যেতো (রাতে তিনি অনেক দীর্ঘ সময় ধরে নামাজ আদায় করতেন) আর এই সাধুরা কোথায় পেয়েছে উদ্ভট নামাজের
বুখারী গং এ পাইছেন নাকি হাদিস টা
সম্পুর্ন ভ্রান্ত মতবাদ।
নামাজ মানে হল, নিজের দেহটা পবিত্র থাকতে হবে, ওজু করতে হবে, কেবলার দিকে দাড়িয়ে নামাজের নিয়ত করতে হবে, নামাজের জন্য দোয়া পড়তে হবে, নামাজের জন্য সূরা বড় বা ছোট পড়তে হবে, নামাজে রুকুতে য়েতে হবে, নামাজে সেজদা করতে হবে, নামাজের জন্য ডান পাশে ও ভাম পাশে সালাম পিরাতে হবে, এই গুলা সব নামাজের নিয়ম। নামাজ মুসলমানের জন্য ফরজ সে কি ছেলে হোক সে কি মেয়ে হোক, পতিটা মুসলমান নর নারীর জন্য নামাজ ফরজ। ১২ বছর বয়স থেকে আল্লাহ মুসলমানের জন্য ফরজ করেছে নামাজ। নবী রাসূল সাহাবী তাবিন রা গউছ কুতুব পীর ওলীরা নামাজ পড়েছে। আমি তুমি দূরের কথা। আমি সকল মুসলিম জাতির জন্য দোয়া কামনা করি য়েন আল্লাহর এবাদত করে নামাজ পড়ে কুরআন পড়ে রোজা রাখে য়াকাত দেয়, য়দিও তুমার টাকা তাকে হজ্জ করে কাবা ঘর য়েত সবাই দেখতে পারি, আর নবীজীর রওজামুবারক জিয়ারত করতে পারে দোয়া কামনা করি আললাহ হাফেজ ।
খুব ভালো কথা বলেছেন
ধর্ম একটা ই ইসলাম আর এটা মানতে হবে মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দেখানো পথে
রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলিয়াছেনঃ আনা মদিনাতুল ইলম ওয়া আলী বাবুহা। আমি জ্ঞানের শহর এবং সেই শহরের প্রবেশদ্বার আলী(আঃ)।
নবীজি অনেক কিছু করেছে নামাজ পড়েছে।শুধু নামাজ পড়লে হবে।চোখের সামনে কোন অন্যায় হতে দেওয়া যাবেনা।হিংসা বিদ্বেশ করা যাবেনা।শরীক ফাকি দেওয়া যাবেনা।অসহায় মানুষের সেবা দিতে হবে।ক্ষুদার্থ মানুষ পশুকে খাওয়াতে হবে।সমর্থ থাকলে।
আল্লাহ আপনাকে সঠিক জ্ঞান দান করুক যাতে আপনি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনতে পারেন,, নামাজ হচ্ছে সবচাইতে ইসলামে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত
আল্লাহ তাআলা মুশরিকদের সম্পর্কে এরশাদ করেন :
] فَإِن تَابُواْ وَأَقَامُواْ الصَّلاَةَ وَآتَوُاْ الزَّكَاةَ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ وَنُفَصِّلُ الآيَاتِ لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ[
"অতএব যদি তারা তাওবা করে নেয় এবং সালাত পড়তে থাকে ও যাকাত দিতে থাকে, তবে তারা তোমাদের ধর্মের দিক দিয়ে ভাই হয়ে যাবে; আর আমি জ্ঞানী লোকদের জন্যে বিধানাবলী বিস্তারিত বর্র্ণনা করে থাকি।" [সূরা আত তাওবাহ : ১১]
আয়াতের অর্থ থেকে বোঝা যায় যে, যদি তারা উক্ত কাজগুলো না করে, তা হলে তারা আমাদের [মুসলমানদের] ভাই নয়। তবে গোনাহ যত বড়ই হোক না কেন, গোনাহর কারণে ঈমানী ভ্রাতৃত্ব নষ্ট হবে না। কিন্তু ইসলাম থেকে খারিজ হওয়ার কারণে ঈমানী বন্ধন শেষ হয়ে যাবে।
এ বিষয়ে হাদীস থেকে প্রমাণ :
নাবী কারীম ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন :
(( بَيْنَ الرَّجُلِ وَالْكُفْرِ وَالشِّرْكِ تَرْكُ الصَّلاَةِ ))
"ব্যক্তি এবং শিরক ও কুফরীর মধ্যে পার্থক্য হলো সালাত ছেড়ে দেয়া।" [মুসলিম]
এ সম্পর্কে হাদীসের সুনান গ্রন্থগুলিতে আবু বোরায়দাহ রা. নাবী কারীম ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন :
(( اَلْعَهْدُ الَّذِيْ بَيْنَنَا وَبَيْنَهُمُ الصَّلاَةُ فَمَنْ تَرَكَهَا فَقَدْ كَفَرَ ))
"আমাদের এবং তাদের (কাফেরদের) মধ্যে যে প্রতিশ্রুতি তা হলো সালাত, অতএব যে সালাত ছেড়ে দিল সে কুফরী করল।" [হাদীসটি ইমাম আহমাদ এবং আহলে সুনান সহীহ সূত্রে বর্ণনা করেছেন।]
সাহাবায়ে কিরামের উক্তি :
[ক] আমীরুল মুমিনিন উমার রা. বলেন :
(( لاَحَظَّ فِي الْإِسْلاَمِ لِمَنْ تَرَكَ الصَّلاَةَ ))
"যে ব্যক্তি সালাত ছেড়ে দিল তার ইসলামে কোন অংশ নেই।"
اَلْحَظُّ) ) 'আল্ হায্যু' শব্দটি এ স্থানে নাকেরাহ বা অনির্দিষ্ট, যা না বাচক বর্ণনা প্রসংগে ব্যবহার হওয়ার ফলে ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। অর্থাৎ সালাত ত্যাগকারীর ইসলামে তার কম এবং বেশি কোনই অংশ নেই।
[খ] আব্দুল্লাহ বিন শাকীক [রাহেমাহুল্লাহ] বলেন :
নাবী কারীম সা. এর সাহাবাগণ সালাত ত্যাগ করা ছাড়া অন্য কোন আমলকে কুফরী মনে করতেন না।
উনারা সর্বদায় সালাতে মশগুল থাকেন,,,ওকে।।
কি অসাধারণ কথা, কি অসাধারণ দর্শন
Thank you
সহজ সরল পথ অনুসরণ করেন। মনের মধ্যে এত জটিলতা কেন?হে আল্লাহ মাফ করুন।
উনার দেখা কোথায় পাবো?
কোরআন কে আল্লাহর রাসূল (সঃ) যে দৃষ্টি দিয়ে দেখিয়ে গেছেন, আমাদেরকেও সেভাবে দেখতে হবে।
নামাজ শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে উদ্ভূত
এবং বাংলা ভাষায় পরিগৃহীত।আর যা আরবি ভাষায় সালাত শব্দে কুরআনে এসেছে। কুরআনিক প্রতিশব্দ বাংলা ভাষায় 'সালাত'-এর পরিবর্তে সচরাচর
'নামাজ' শব্দটিই ব্যবহৃত হয়। ফার্সি , উর্দু,
হিন্দি , তুর্কী এবং বাংলা ভাষায় একে নামাজ বলে। কিন্তু এর মূল আরবি নাম সালাত (একবচন) বা সালাহ্(বহুবচন)।সাল্লু অর্থ অনুগত হওয়া, সমর্পিত হওয়া সাল্লু শব্দটি সালাতের একটি ভিন্নরূপ। আল্লাহ তায়ালার বেলায় সাল্লু শব্দটির অর্থ করা হয়েছে অনুগ্রহ। ফেরেশতা ও আমানুদের বেলায় অর্থ করা হয়েছে অনুগ্রহ প্রার্থনা করা। অর্থাৎ"সালাত" -এর আভিধানিক অর্থ স্মরণ করা, সংযোগ স্হাপন করা ইত্যাদি।সালাত কায়েম কর দমে দমে এ সালাত ছাড়া মুক্তি কি করে মিলে "
আমাদের মহানবী (সাঃ) বলেছেন "আসসালাতুদ দাওয়ামি আফজালুম মিনাল সালাতিল ওয়াক্তি ,অর্থাৎ ওয়াক্তিয়া নামাজ হইতে দায়েমী নামাজ অনেক মর্যাদাপূর্ণ।
"আল্লাজিনা হুম আলা সালাতেহিম দায়েমুনা "(সূরা মারেজের আয়াত ২৩) অর্থাৎ তাহারা সালাতের উপর সব সময় অবস্থান করেন। আকিমিস সালাত লিজিকরি " অর্থ আমার স্মরণার্থে সালাত কায়েম কর। ক্বাদ আফলাহ মান তাজাক্কা ওয়া জাকারাসমা রাব্বিহি ফাসাল্লা "(৮৭:১৪-১৫) অর্থঃ নিশ্চয় যে পবিত্র হইল সে কল্যাণ লাভ করিল এবং তাহার রবের সংযোগে আসিল অতএব সে করিল সালাত।
এই আলোচনায় বলা যায় যে সেই ব্যক্তিই মুছুল্লি যিনি সালাত কায়েম করেন। সালাতের মাধ্যমে আল্লাহ দিদার লাভ করেন। তাই মনে বলে,নামাজ পড় সব সময়ে যে নামাজে চিত্তের প্রশান্তি আসে।
প্রথমেই জানা দরকার কায়েম অর্থটি তারপর জানা দরকার কিভাবে কায়েম হবে? কায়েম শব্দটি অভিধানিক বাংলা অর্থ হচ্ছে- অবিরত, প্রতিষ্ঠিত, খাড়া, এবং সর্বদা। আপনি আরবী হইতে বাংলা অভিধানটি খুললেই আমার সাথে দ্বিমত করার কোন সুযোগ পাবেন না। আমাদের আলেম সাহেবগন মাদ্রসার শিশুদের ছোট বেলা থেকে শিক্ষা দিয়ে আসছেন ৫ ওয়াক্ত নামায জামাতের সহিত পড়াই হলো কায়েম করা। নিজে পড়া এবং সবাইকে নিয়ে জামাতে পরার নামই কায়েম করা। হাঁয়রে কপাল! আল্লাহ পবিত্র কোরআনের একাধিক বারই বলেছেন যার যার বোঝা তাকেই বহন করতে হবে। তবে জামাতে নামায আদায় করলেই কায়েম হবে কি করে? কায়েম শব্দটি যেহেত অবিরত সেহেতু আপনার নামাযের সাথে তো আমার নামায শুরুও হয় না শেষও হয় না। যে ওয়াক্তে আমি বাড়িতে থাকি তবে তো আপনাদের নামায কায়েম হয় না যেহেতু আমাকে সামিল করতে পারেন নাই। আর যার যার কায়েমী নামায যদি তার তার হয় তবেই সেটা কায়েম করা সম্ভব। কারণ আল্লাহ বলেছেন জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সালাত(উপাশনা/স্মরণ) কায়েম করতে। আমরা একসাথে জন্মাইও না মরবোও না। আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই কায়েম যার যার তার তার যেমন আল্লাহ কোরআনে বলেছেন যার যার বুঝা তার তার।
নিশ্চয়ই আমিই আল্লাহ্, নাই কোনো ইলাহ (কর্তা, নেতা, অধিকারী, মাবুদ) একমাত্র আমিই, সুতরাং আমারই এবাদত করুন এবং সালাত
কায়েম করুন জিকিরের (সংযোগ, যোগাযোগ) জন্য।
(ইন্নানি আনালাহু লাইলাহা ইল্লা আনা ফাবুদুনি ওয়া আকিমুস্ সালাতা লি জিক্রি)
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন
জয় গুরু জয় গুরু জয় হউক আপনার দয়াল ভরসা
জয় গুরু ধন্যবাদ ভাইজান
মুসলিম হতে গেলে বায়াত হওয়ার প্রয়োজন নেই এক আল্লাহর প্রতি ঈমান রেখে শান্তি স্থাপনকারী কেই মুসলমান বলে
Very nice representation. These ideas are much more required in our modern world.
জ্বি ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি বোঝার জন্য আশা করছি আমাদের সাথে থাকবেন ভাই আপনি সাথে থাকলে আমাদের ভালো লাগবে ধন্যবাদ।
Right@@Deshantortv
Thanks. ধন্যবাদ
welcome
খুব ভাল লাগলো এসব কথা যেনে ।❤️
ধন্যবাদ ভাই
Ai sadhu Jothesto sotti Kotha gulo bolechen. Mene nite parle lavoban Hoya jay...
দোয়া রইলো আমাদের মালিকের কাছে ভালো থাকবেনঃ সবাইকে ভালো রাখুক সবাই সবাইকে ভালো থাকবেন
খুব সুন্দর করে তিনি ব্যক্ত করেছেন
Thank you
সাধু তোমার কথা সদা সত্য তোমাকে ধন্যবাদ তুমি অনেক সুন্দর বলি আছো আল্লাহ তোমার মঙ্গল করুক
Thank
কিয়ামতের আগে কিছু বৈরাগী ব্যাক্তি আসবে যারা আল্লাহর দ্বীন কে পরিবর্তন করবে..... যেমন লালন সাঁই এবং লালন সাঁই এর অনুসারীরা....তারা বলে নামাজ না পড়েই জান্নাতে প্রবেশ করা যাবে এর উত্তর হবে না.... কিয়ামতের দিন সর্ব প্রথম নামাজের হিসাব নেওয়া হবে......আর আল্লাহর নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় ইবাদত হলো নামাজ...... আর লালন সাঁই তার জিন্দেগীতেও আল্লাহকে সিজদা করে নাই.... আর একটা কথা বলে যাই নামাজ বা সালাত শব্দের অর্থ দাসত্ব করা উপাসনা করা গোলামি করা ইবাদত বন্দেগী করা আর এর একমাত্র মালিক হলেন মহান আল্লাহ তায়ালা যিনি এক ও অদ্বিতীয়.....
😊 একটু ভুল বলেছেন নামাজ না সালাত
Bai KURAN e kutay leka ace kiyamoter din Allah amader namajer hisab age niben amake aktu dekan
আপনি বানোয়াট কথা কেন বলছেন ? লালন কোনদিন ধর্ম জাত পাত নিয়ে কথা বলেননি এবং শুধু কথা বলেছেন মানবতার আপনি তার উপরে কেন ধর্মের নামে মিথ্যা দোষ দিলেন যে সে ইসলাম পরিবর্তন করার চেষ্টা করেছে ? খোদাতালা কি আপনাকে এই শিক্ষা দিয়েছে ?
boloder Baccha
ঠিক না
আল্লাহ রাসুল আর মুর্শিদ একই জন
বহু কিছু জানলেই চলবেনা?জানাটাকে ইবাদতে রুপান্তর করতে হবে? নামাজই যদি নাই পড়লাম মুসলমান হলাম কি করে?
Muslim hoyer thake... Age. Valo Manus hoyar castaa karun.... Tar por.. Abadad karun...
চিনলি নারে মন তারে
যার লাগিয়া হলি সৃজন, দুনিয়ারও পরে
@@hasbunllah আমারে ফেছবুকে এড দেন।আপনার থিকা জ্ঞান নিমু আমি।আইডির নাম বলেন
@@informationdetails5900 ইবাদতের মাধ্যমে ই ভালো মানুষ হবার চেষ্টা করতে হবে। আগে পরে আবার কি? ধান্দাবাজী??
@@mohammadrahman9328 dada apnar kotha sune.. Hasi pache... Prothome. Janun apni ke....????? Sob answer payee jaben...
কথা গুলো খুবই সুন্দর,
যার নাই কোন জোর, তার আছে চাপার জোর।
আমি এর সাথে আরেকটি কিছু যোগ করছি যেটা সবার জানা থাকলে ভালো, কোরআনে ৮২ বার সালাত কায়েমের কথা বলা হয়েছে এবং সাথে সাথে যাকাত আদায়ের কথা বলা হয়েছে। ১ বার সালাত কায়েম করার কথা আলাদাভাবে এসেছে। অর্থাৎ যাকাত আদায় এটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। নামাজ টা হল প্রশিক্ষণ এবং যাকাত দেওয়া টা হল প্রশিক্ষণের পরে ফলাফল, অর্থাৎ বান্দা কি করে আল্লাহ দেখতে চান। আল্লাহর ৯৯ টি গুণবাচক নামের কোন কোন বান্দা অর্জন করেছে, সে কি দয়ালু, সে কি রিজিকদাতা, সে কি ন্যায়বিচারক........।
কিন্তু তথাকথিত মুসলমানরা শুধু লোক দেখানোর জন্য নামাজ পড়ে আর যাকাত দেয় হল খয়রাতি সিস্টেমে যেমন শাড়ি লুঙ্গি ।অথচ নবীজি জীবিত থাকা অবস্থায় এবং নবীজির ওফাতের পর যাকাত এককভাবে দেওয়ার কোন নিয়ম ছিল না, বাইতুল মালে জমা দিতে হতো ,সেখান থেকে এমন ভাবে যাকাত দেওয়া হতো যাতে যাকাত গ্রহীতা পরের বছর যাকাত দাতা হতে পারে।
অথচ এই মানুষগুলো যারা খয়রাতি সিস্টেমে যাকাত দিবে আর কিছু মাস পর,তারাই কুরবানী করবে লাখ লাখ টাকার গরু,কেন? মানুষকে দেখাতে হবে! আর এটার মধ্যে খাওয়া-দাওয়া আছে, অর্থাৎ ভোগ বিলাস।
কমেন্ট পড়তে যেয়ে অনেককে দেখলাম আরেকজন কে গালি দিচ্ছে। যে মুসলমান আরেকজন কে গালি দিতে পারে সে মুসলমান থাকে কিভাবে, এটা নবী করিম এর শিক্ষা না, তিনি নবীর উম্মত বলে নিজেকে দাবী করতে পারেন না, তার পরিবর্তে আরেকজনের হেদায়াতের জন্য দোয়া করতে পারেন।
নামাজের শেষ আহকাম হল সালাম ফিরানো, মানে হল,ডানদিকের সমস্ত মাখলুকাতের জন্য দোয়া যাতে তার উপর শান্তি বর্ষিত হয়, এবং বামদিকের সবার উপর শান্তি বর্ষিত হয়, এখন প্রশ্ন ওঠে আরেকজনকে যে গালি দেয় সেই কি আসলে মুসলমান? (মুসলমান আরবি শব্দ যা কোন জাতির নাম নয় এর আভিধানিক অর্থ স্রষ্টায় সমর্পিত অর্থাৎ তার ইচ্ছাই আমার ইচ্ছা)
ইসলাম শান্তির ধর্ম ,বাংলাদেশ ৯৯ শতাংশ মুসলমানের দেশ, আবার দুর্নীতিতে প্রতিবছরই চ্যাম্পিয়ন।
এই সাধু গুলো তো তাও আল্লাহর প্রেম রপ্ত করতে পেরেছে , এদের মধ্যে তো অন্যের জন্য ঘৃণা নাই।যে সমস্ত মুসলমান গালি দিচ্ছে তারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েও আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত, এরাই ৯৯ শতাংশ মুসলমান। এদের মধ্যে টুপি-দাড়ি যোব্বা আছে, আবার ওজনে কম দেওয়া, ভেজাল দেওয়া , ফাইল আটকে রেখে দুর্নীতি আছে।
আশাকরি ঈমানদার ও বুদ্ধিমান হলে নিজেকে শুধরে নিবেন।
আকাল মন্দ কে লিয়ে ইশারাই কাফি হে
Thanks for your informative message.
৬১৯ খৃষ্টাব্দে ২৬ ডিসেম্বর কোরআন সৃষ্টি ।
তা থেকে ইসলামের হয়েছে বিশ্বে নিরবধি বৃষ্টি ।
এর বহু আগে ছিল ইব্রাহিম , মুসার তাওরত কিতাব ।
ধীরে ধীরে ১০৪ টি আশমানি কিতাবের হয়েছে ধাপ ।।
সুদ্ধ আত্মা , শুদ্ধ দেহ , শুদ্ধ ভাবনা , শুদ্ধ মনে ।
ভালোবাস প্রেম পিড়িত কি আছে এসব বিনে ।।।।
Vai thank you very much chodon ta thik moto hoiche.
কালেমা,নামাজ,রোজা,হজ্জ,যাকাত,এ পাঁচটি স্তম্ভ মিলেই ইলাম ধর্ম,মসলমান।
প্রথমেই জানা দরকার কায়েম অর্থটি তারপর জানা দরকার কিভাবে কায়েম হবে? কায়েম শব্দটি অভিধানিক বাংলা অর্থ হচ্ছে- অবিরত, প্রতিষ্ঠিত, খাড়া, এবং সর্বদা। আপনি আরবী হইতে বাংলা অভিধানটি খুললেই আমার সাথে দ্বিমত করার কোন সুযোগ পাবেন না। আমাদের আলেম সাহেবগন মাদ্রসার শিশুদের ছোট বেলা থেকে শিক্ষা দিয়ে আসছেন ৫ ওয়াক্ত নামায জামাতের সহিত পড়াই হলো কায়েম করা। নিজে পড়া এবং সবাইকে নিয়ে জামাতে পরার নামই কায়েম করা। হাঁয়রে কপাল! আল্লাহ পবিত্র কোরআনের একাধিক বারই বলেছেন যার যার বোঝা তাকেই বহন করতে হবে। তবে জামাতে নামায আদায় করলেই কায়েম হবে কি করে? কায়েম শব্দটি যেহেত অবিরত সেহেতু আপনার নামাযের সাথে তো আমার নামায শুরুও হয় না শেষও হয় না। যে ওয়াক্তে আমি বাড়িতে থাকি তবে তো আপনাদের নামায কায়েম হয় না যেহেতু আমাকে সামিল করতে পারেন নাই। আর যার যার কায়েমী নামায যদি তার তার হয় তবেই সেটা কায়েম করা সম্ভব। কারণ আল্লাহ বলেছেন জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সালাত(উপাশনা/স্মরণ) কায়েম করতে। আমরা একসাথে জন্মাইও না মরবোও না। আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই কায়েম যার যার তার তার যেমন আল্লাহ কোরআনে বলেছেন যার যার বুঝা তার তার।
ভাই লালন সাইজির বড় ওরশ কত তারিখ যদি দয়াকরে বলতেন।
নামাজ কায়েম করতে হবে মুসলমান হতে হলে, নামাজ ছাড়া কেউ সত্যিকার অর্থে মুসলমান নয়
রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলিয়াছেনঃ আনা মদিনাতুল ইলম ওয়া আলী বাবুহা। আমি জ্ঞানের শহর এবং সেই শহরের প্রবেশদ্বার আলী(আঃ)।
আল্লাহ কোরানে 82 বার বলছে সালাত কায়েম কর আবার একই আল্লাহ কোরানে ৯2 বার বলা হয়েছে জ্ঞান অর্জন কর । সালাত বলতে আপনারা বোঝেন ওয়াক্তিয়া সালাত মানে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত কিন্ত ওয়াক্তিয়া সালাতের চেয়ে অনেক মযর্দা পূর্ণ সালাত হচ্ছে দায়ামী সালাত । দায়ামী সালাতকে কেন লুকিয়ে রাখা হয় । ওয়াক্তিয়া সালাত দেখা যায় কিন্ত সদা সর্বদা ২৪ ঘন্টার সালাত দেখা যায়না । ২৪ ঘন্টার সালাতই হচ্ছে প্রকৃত সালাত কায়েম করা । ওয়া ফি আনফুসুকুম, আফালা তুবসিরুন" অর্থাৎ আমি তোমাদের মধ্যেই আছি তোমরা কি দেখ না? আমরা এতডাকি তারপর আমার নিকটের আল্লাহকে কেন দেখিনা । এর কারন আপনি বা আমি যখনই মসজিদে সালাত আদায় করি তখন নিয়ত করি হে আল্লাহপাক আমি ও তুমি ছাড়া এখন কেহ নেই তাই আমি তোমাকে স্বরন করে এ সালাত আদায় করছি । কিন্ত আপনি আল্লাহকে বলছেন আপনি ও আল্লাহ ছাড়া কেহ নাই বলে ওয়াদা বদ্ধ হয়ে নামাজে দাড়ালেন । নামাজ পড়া অবস্থায় আপনার কল্পনায় অনেক কিছু ভেসে আসে বা ভিন্ন চিন্তা অথবা বাড়ি,ছেলে মেয়ের ভব্যিশত চিন্তা তখন আপনি কি আপনার নামাজের শুরুতে যে ওয়াদা করে আল্লাহর এবাদত শুরু করলেন সেই ওয়াদা রাখতে পারছেন নিশ্চই নয় । কেননা আপনার নফস্ আপনার কল্পনায় অনেক কিছু হাজির করে তখন আর আপনার ওই ওয়াদা থাকেনা আর সেই নামাজ আল্লাহ কবুল করেন না । আল্লাহপাক বার বার সাবধান করেছেন নিজের অন্তর আত্মা পরিষ্কার ব্যতিতো ইলেমের দরজায় এসোনা । আমরা সবাই একটি জিনিস জানি এবং আমাদে এইটুকু শিখিয়েছে যে নামাজ বেহেস্তের চাবী । এই একলাইন বলে বাকিটু বলেনা । পৃকুতপক্ষে হবে নামাজ বেহেস্তের চাবী এবং সেই চাবীর বাহক তাহারা যার আছে পবিত্রতা । তাহলে দেখা যায় পবিত্র নামাজ বেহেস্তের চাবি । এই পবিত্রতা ওসু গোসলের পবিত্রতা নয় এই পবিত্রতা হচ্ছে অন্তর আত্মাকে পরিস্কার করে পবিত্র হও । অন্তর আত্মাকে পরিস্কার ব্যতিত পবিত্র হওয়া যায়না তেমনি পবিত্রতা অর্জন ছাড়া পবিত্র আত্মার দিদার পাওয়া যায়না । তাই আত্মাকে পরিশুদ্ধ না করে শুধু নামাজ বা সালাত আদায় শুধু মানুষ দেখানো নামাজি হওয়া যায় কিন্ত আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জন করা যায়না । কারন তিনি বলেছেন তুমি একা হও আমাকে ডাকো আমি সঙ্গে সঙ্গে জবাব দিবো লাকুম তোমাদেরকে ।
একা না হতে পারলে জীবন বিফল,পবিত্র কোরআন শরিফের সূরা আল মুমিন এর ষাট নাম্বার আয়াতে উল্লেখ আছে ফাকালা রাব্বুকুম উদউনি আস্তা জেবলা কুম,মানে তোমরা আমাকে একা ডাকো,ডাকের জবাব পাবে।চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন যে একা না হতে পারবে তার ডাকের জবাব আল্লাহ দিবেন না,একা হতে পারলেই শুধু জবাব মিলবে।এখন প্রশ্ন হলো একা কাকে বলে একা কি?আল্লাহ আমাদের পবিত্র নফসের(আত্না)সাথে ইচ্ছাকৃত ভাবেই খান্নাসকে জড়িয়ে দিয়েছেন আর এই খান্নাস যতদিন আমার সাথে মানে আত্নার সাথে থাকবে ততদিন আমি তথা খান্নাস মিলেই ডাকা হয়,এই খান্নাস সূরা নাস এ উল্লেখ আছে।আমরা নামাজের আগে আউজুবিল্লা হিমিনাস শায়তুয়ানুর রাজিম পড়ি না কেনে খান্নাস আমাদের ধুকা ঠিক দিয়েই দেন যেমন নামাজে দাঁড়ালে পৃথিবীর নানান কথা মনে আসে,এটাই ধুকা দেয়া,খান্নাস শয়তানের আরেক নাম।মূলত চারটি নাম যথা-শয়তান,ইবলিস,মরুদ,খান্নাস।তাই আসুন আগে নিজেকে চিনি,নিজেকে চিনতে পারলে আল্লাহ কে চেনার বাকি থাকেনা,যেমন মান আরাফা নাফহা হু ফাক্কাদ আরাফা রাব্বি হু।নিজেকে চিনলেই রব কে চেনা যায়।
------------------------------------------------------------------------------------------
কোরআন শরীফের আয়াত সাক্ষ্য দেয় যে, স্বয়ং রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মধ্যেই সুফীবাদের বীজ নিহিত ছিল। রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলিয়াছেনঃ আনা মদিনাতুল ইলম ওয়া আলী বাবুহা। আমি জ্ঞানের শহর এবং সেই শহরের প্রবেশদ্বার আলী(আঃ)। এই জ্ঞানই ইলমি-সিনা। তিনি ইহা হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক (রাঃ) ও হযরত আলী (আঃ) কে বিশেষভাবে শিক্ষা দেন। এই বিদ্যা শিক্ষা করার প্রাথমিক ধাপই হইলো বায়াত লওয়া। বায়াত হওয়ার পরই কেবল এই বিদ্যা হাসিল করা যায়। এছাড়া দ্বিতীয় কোন পথ নাই।
সুন্দর তাত্ত্বিক আলোচনা
আচ্ছা নামাজ পড়েন না কেন ? আবার অনেকে নামাজ পড়েও তো অনেক খারাপ কাজ করছে ! কি বলবো বহুরুপী মানুষ এই দুনিয়ায়, তবে আপনাদের এই প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানায় এগিয়ে জান আরো অনেক কিছু বেরিয়ে আসবে।
জ্বি আপু ধন্যবাদ আপনাকে অসাধারণ মন্তব্য করার জন্য।
😀😀
ছুরি দিয়ে মানুষ জবাই হয় আবার ছুরি দিয়ে অপারেশন করে মানুষ কে বাচানো হয়। তাহলে দোষ টা কার ছুরির না যে কাজটা করছে তার? ঠিক তেমনি নামাজ কে যে যেভাবে কাজে লাগায়। দোষ টা নামাজের না কেও যদি নামাজ পরেও খারাপ কিছু করে দোষ টা তার।
আপনি এই আলোচনা থেকে কি শিখলেন জানতে পারি ؟
সাধুরা মুসলিম নয় এটি তাদের অন্য একটি ধর্ম সাধু ধর্ম, শিয়ারা মুসলিম নয় কিন্তু তারা মুসলিম দাবি করে তাই কোরআন এবং হাদিসের দৃষ্টিতে শিয়া এবং সাধুদের এটি মনগড়া ধর্ম। যেমনটি হিন্দু-বৌদ্ধ
এই সাধু একজন educated person.
জো জো হু হু সাধুরা কাউকেই নামাজে বারণ করেছেন বলে জানা নাই .... দয়াকরে যার যা নামাজটা সঠিকভাবে আদায় করুণ
নামাজ শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে উদ্ভূত
এবং বাংলা ভাষায় পরিগৃহীত।আর যা আরবি ভাষায় সালাত শব্দে কুরআনে এসেছে। কুরআনিক প্রতিশব্দ বাংলা ভাষায় 'সালাত'-এর পরিবর্তে সচরাচর
'নামাজ' শব্দটিই ব্যবহৃত হয়। ফার্সি , উর্দু,
হিন্দি , তুর্কী এবং বাংলা ভাষায় একে নামাজ বলে। কিন্তু এর মূল আরবি নাম সালাত (একবচন) বা সালাহ্(বহুবচন)।সাল্লু অর্থ অনুগত হওয়া, সমর্পিত হওয়া সাল্লু শব্দটি সালাতের একটি ভিন্নরূপ। আল্লাহ তায়ালার বেলায় সাল্লু শব্দটির অর্থ করা হয়েছে অনুগ্রহ। ফেরেশতা ও আমানুদের বেলায় অর্থ করা হয়েছে অনুগ্রহ প্রার্থনা করা। অর্থাৎ"সালাত" -এর আভিধানিক অর্থ স্মরণ করা, সংযোগ স্হাপন করা ইত্যাদি।সালাত কায়েম কর দমে দমে এ সালাত ছাড়া মুক্তি কি করে মিলে "
আমাদের মহানবী (সাঃ) বলেছেন "আসসালাতুদ দাওয়ামি আফজালুম মিনাল সালাতিল ওয়াক্তি ,অর্থাৎ ওয়াক্তিয়া নামাজ হইতে দায়েমী নামাজ অনেক মর্যাদাপূর্ণ।
"আল্লাজিনা হুম আলা সালাতেহিম দায়েমুনা "(সূরা মারেজের আয়াত ২৩) অর্থাৎ তাহারা সালাতের উপর সব সময় অবস্থান করেন। আকিমিস সালাত লিজিকরি " অর্থ আমার স্মরণার্থে সালাত কায়েম কর। ক্বাদ আফলাহ মান তাজাক্কা ওয়া জাকারাসমা রাব্বিহি ফাসাল্লা "(৮৭:১৪-১৫) অর্থঃ নিশ্চয় যে পবিত্র হইল সে কল্যাণ লাভ করিল এবং তাহার রবের সংযোগে আসিল অতএব সে করিল সালাত।
এই আলোচনায় বলা যায় যে সেই ব্যক্তিই মুছুল্লি যিনি সালাত কায়েম করেন। সালাতের মাধ্যমে আল্লাহ দিদার লাভ করেন। তাই মনে বলে,নামাজ পড় সব সময়ে যে নামাজে চিত্তের প্রশান্তি আসে।
@@fakirshahid Thnx a lot brother. Allah is so kind .....
Sound koi vai kmn vedios dhur mia