আমি ময়মনসিংহের ছেলে। কিন্তু বরিশালের প্রতি সেই ছোট বেলা থেকেই মনে লালন করে আসছি অসীম ভালোবাসা। যদিও এখনো যেতে পারিনি আমার এই প্রিয় জেলায়। ভিডিও দেখে বরিশালের প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে গেলো। ধন্যবাদ ভিডিও এর জন্য। খুব শ্রীঘই যাচ্ছি বরিশালে।
Bangladesh আমার নিজের দেশ না কোন ও দিন ঘুরতে ও যেতে পারি নি কিন্তু জানি না খুব নিজের মনে হয়। RUclips এর মাধ্যমে অনেক জায়গা ঘুরলাম। বরিশাল ট্যুর খুব ভালো লাগলো। ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমি মালদা পশ্চিমবঙ্গ ভারত থেকে মোহাম্মদ জাকির হোসেন।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
চমৎকার ভিডিও। অনেক অজানা কিছু দেখলাম, শুনলাম ও জানলাম। ভিডিওর সম্পাদনা, উপস্থাপনা, সঞ্চালনা, এবং বিষয়বস্তুর পরিবেশনা আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ।
ভাইয়া গুঠিয়া মসজিদ দেখতে গেলেন আর একটু সামনে গেলে শেরেবাংলা জন্ম স্থান শেরেবাংলা জাদুঘর শেরেবাংলা কলেজ দেখতে পারতেন ধন্যবাদ আপনাকে বরিশালকে এতো সুন্দর করে তুলে দরার জন্য 🌹
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
আপনার মানষিক ডাঃ দেখানো দরকার। এটা আপনার পরিবারের সদস্য যারা আছেন তাদের উদ্দোগ নেয়া দরকার ছিল।আর যদি তারা মনে করেন যে আপনি সুস্থ। তাহলে আমাদের প্রশ্ন থাকবে আপনার পুরো পরিবারের সুস্থতা নিয়ে।
Atto atto sundor video massalah....... You are so talanted.. And i love barishal... And your standard quality er video er prosongsa ar alada kore ki korbo..... Insallah one day jabo barishal
আমার রক্ত কণিকা মাংস দেহ ও আত্মা প্রাণ সবকিছুই বরিশালের দান আমি বরিশালের সন্তান ধন্যবাদ আপনাকে বরিশালকে এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য আমি আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
অসাধারণ উপস্থাপনা...❤️❤️ ধন্যবাদ মোগো বরিশাল রে এত সুন্দর ভাবে দেখানোর জন্য.... ❤️ঢাকা থাকার কারনে তেমন ভাবে যাওয়া হয় না তবে এবার ইন শা আল্লাহ আমাদের সিটি টা ঘুরে দেখবো...❤️
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
🤣 ভাই, মানুষকে চেনার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে আর্থিক লেনদেনে যাওয়া। আপনি নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন যে আমি আমার ওষুধের ব্যাবসার কথা বলেছি। আমি ওষুধের দোকান দেওয়ার আগ পর্যন্ত আমার বয়স ছিল ৩৬। এই ছত্রিশ বছর বয়স পর্যন্ত আমিও মনে করতাম যে বরিশাল, নোয়াখালী, কুমিল্লা, খুলনার মানুষ বোধহয় অতটা খারাপ না, যতটা লোকে বলে। কিন্তু দোকান দেওয়ার পর আমি বুঝতে পারলাম যে কত ধানে কত চাল। ৩৬ বছর বয়স পর্যন্ত আমি যা শিখতে পারিনি দোকানে মাত্র দুই বছরের মধ্যেই আমি তা শিখে গেছি। আর তা হচ্ছে কোন জেলার মানুষের স্বভাব কেমন।........ এই দোকানে বসার আগে আমি এম পি মন্ত্রী দের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদের ভোটে ক্ষমতায় এসে ইচ্ছা মত লুটপাট করে! আমি ব্যবসায়ীদের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদেরকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জিম্মি করে ইচ্ছা মত দাম বাড়ায়! আমি ঘুষখোরদের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদের পেটে লাথি মেরে নিজেরা বড়লোক হয়! কিন্তু ভাই, যাদেরকে ( মানে সাধারণ মানুষ বা জনগনকে) বাচানোর জন্য আমি নেতা-মন্ত্রি, ব্যাবসায়ী, আর ঘুষখোরদের গালিগালাজ করেছি তারা যে কতবড় মিচকা শয়তান, তা আমি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি দোকানে বসার পর। এটা ঠিক যে পলিটিসিয়ান, ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ এরা কেউই ধোয়া তুলসীপাতা না। এবং সবাই এটা নিয়ে চিল্লাচিল্লি করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। কিন্তু গণতন্ত্রের এই "জনগণ" (বিশেষ করে মধ্যবিত্ত বা উঠতি ধনী) এরা যে কত বড় বিছুটী পাতা এটা আপনি টের পাবেন তখনই, যখন আপনি এমন কোন পেশায় যাবেন যেখানে অহরহ আর্থিক লেনদেনের ব্যাপার আছে। বিশেষ করে দোকানদারি বা ওই জাতীয় কোনো পেশায়। ... ….......বাংলায় একটা পুরোনো প্রবাদ আছে যে "মেজো বৌএর চরিত্র ভালো কারণ তার সুযোগ নেই।" এখানে সুযোগ নেই বলে তার চরিত্র ভালো, কিন্তু সুযোগ পেলে? জ্বি হ্যাঁ ভাই, গণতন্ত্রের এই মধ্যবিত্ত জনগণ হচ্ছে সংসারের ঠিক এই মেজ বৌএর মত। সুযোগ নেই বলে তার চরিত্র ভালো, কিন্তু সুযোগ পেলেই বদমায়েসিতে আর সবাইকে সে নিমিষেই ছাড়িয়ে যাবে। ............. by the way, আপনার ভালর জন্যই বলছি, এই জেলাগুলোর মানুষ থেকে সাবধান থাকবেনঃ ১.বরিশাল, পটূয়াখালি, ভোলা, বাগেরহাট ( "পিরিত কইরা বিয়া করলাম ভোলা, বাসর ঘরে ঢুইকা দেখি বৌএর কোলে পোলা............বাকিটা আর না-ই বা বললাম)। ২. ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া (এক হাতের এক আঙুল নিজের পাছায়, আর আরেক হাতের আরেক আঙুল আরেকজনের পাছায়) ৩. চট্টগ্রাম প্রপার (সাবধান!!! ভিমরুলের চাক!ঢিল দিসেন তো মরসেন!)। ৪. খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া (মাসি, পিসি, বউমা---বাতি নিভালে কেউ না!)। ৫. ব্রিহত্তর ফরিদপুর জেলা (আরেক নাম ফোর-টোয়েন্টিপুর জেলা। বাংলাদেশের বিশিষ্ট চীটার তৈরির কারখানা, ঢাকা শহরের যত চিটার, বাটপার, দালাল আছে তার শতকরা অন্তত ৮০ ভাগ এই জেলা থেকে সাপ্লাই হয়। ভণ্ডামি জিনিসটা এই ফরিদপুর জেলার মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।..............ফরিদপুর জেলার মহিলাদের সম্পর্কে মন্তব্য ঃ " জিলাপিতে আগে প্যাঁচ ছিলো না, সেগুলো ছিলো গোল গোল আর লম্বা, কিন্তু যেদিন থেকে জিলাপি ফরিদপুর জেলার মহিলাদের হাতে পড়েছে সেই দিন থেকেই জিলাপিতে আড়াই প্যাঁচের আমদানি হয়েছে )। ৬. পাবনা, বগুড়া, নওগা (কিপ্টামি এবং ছেচড়ামি শাস্ত্রে জয়েন্ট পি. এইচ. ডি.) । ৭. ঢাকা সংলগ্ন সাভার, গাজীপুর, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ (ভয়ংকর!!!), বিক্রমপুর জেলা (সাবধান! মিচকে শয়তান) । ৮. আমার নিজের জেলা সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর থানা (এই কাজিপুর থানার আরও একটা নাম আছে আর তা হচ্ছে "সিরাজগঞ্জ জেলার জারজগঞ্জ থানা "। আমার বাড়ি অবশ্য বেলকুচি থানায়)।......... Good Luck! ভালো থাকবেন। 🙂❤️
আমি ময়মনসিংহ জেলার ২৪ তারিখ যাবো ইনশাআল্লাহ আপনাদের বরিশাল জেলা দেখতে আমার অনেক দিনের স্বপ্ন ছিলো কিন্তু কিছুতেই স্বপ্ন পূর্ন হচ্ছিলো না এবার পূর্ন হবে দোয়া কইরেন আপনাদের জেলা ঘুরে দেখার জন্য যেনো আল্লাহ তৌফিক দেয় আর আপনি অনেক সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলছেন বরিশাল শহরকে ধন্যবাদ আপনাকে এমন ভিডিও করে সবাইকে সহযোগিতা করার জন্য দোয়া রইলো
I liked it very much because Barisal is my birth place(1934).I had the opportunity to practice swimming.I went back to my child and boyhood.Thank you very much
আসসালামু আলাইকুম এটা হচ্ছে আমাদের প্রানের বরিশাল। কি নেই আমাদের বরিশাল ভিভাগে। ধন্য আমি বরিশালের মেয়ে হয়ে।আর আপনি যে এভাবে বরিশালর সবকিছু তুলে ধরেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ❤️❤️
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
আহারে বেচারা। ভাইয়া আপনার দেশের বাড়ি কোথায়?? জেনে রাখতাম আরকি। যে লোক অন্য দেশের লোকদের ব্যাপারে এভাবে বিশ্রী ভাষায় বর্ণনা দেয় তার দেশের অবস্থা তো বোঝা হয়ে গেছে। জেনে রাখলে ভালো হতো।জীবনে ওই দেশে টয়লেট করতেও যেতাম না আরকি যতই জরুরী হোক, ঘুরতে যাওয়া তো দূরে থাক। আর সবাইকে বলতাম যে এই দেশের ছেলে এবং মেয়ে সবই বয়কট করেন।
বরিশালের অনেক কিছুই বাদ গেছে - দেশসেরা নাজেমস বিরিয়ারী , বিশ্ববিখ্যাত বশিরের সিঙ্গারা, ম্যাজিক চা, বরিশালের সবকিছুই সেরা । বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নত ও আধুনিক শহর বরিশালকে রাজধানী করা হোক কারন এটি ঢাকার থেকে অনেক উন্নত । বেলস পার্কের মতো এমন সুন্দর পার্ক ঢাকাতেও নেই ।
ভাই প্রথমেই জানই আপনাকে ধন্যবাদ কারন আমি জন্ম থেকেই বরিশালে থাকি বরিশালের বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর জয়গার ভিডিও সুন্দর করে ধারন করে এডিট করে সকলের কাছে উপস্থাপনের জন্য।এই ভিডিও টা খুবই ভালো লাগলো দোয়া করি আপনি আমাদের বাংলাদেশকে যেনো সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারেন।সব শেষে আবারো আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
বরিশালকে এমন ভাবে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ 🥰🥰
@Gaming Turjo. ইনশাআল্লাহ একদিন আসব
@Gaming Turjo. ইনশাআল্লাহ আমি আসবো..।। মোর বাড়ি আমতলী... আসবেন দাওয়াত রইলো।
@@MrLuxsu
ভাইয়া সুন্দরবনের ভিডিও বানান
কেনো আপনি কী বরিলালের মানুষ নাকি❤
আমি গর্বিত।। কারন আমার প্রানের শহর বরিশাল।।। ধন্যবাদ ভাইয়া এইভাবে আমাদের শহরকে উপস্থাপন করার জন্য।।।।
আমি ও
Vai er o praner sohor barisal.... Vai er jormo vumi
আমি ময়মনসিংহের ছেলে। কিন্তু বরিশালের প্রতি সেই ছোট বেলা থেকেই মনে লালন করে আসছি অসীম ভালোবাসা। যদিও এখনো যেতে পারিনি আমার এই প্রিয় জেলায়। ভিডিও দেখে বরিশালের প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে গেলো। ধন্যবাদ ভিডিও এর জন্য। খুব শ্রীঘই যাচ্ছি বরিশালে।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাইয়া ❤❤
স্বাগতম বরিশালে আসার জন্য অনুরোধ রইল❤
আমি ধন্য আমার জন্ম স্থান বরিশালে ❤
@@MDHasan-bt2veআমি ঘুরতে যাচ্ছি ঈদের পরে
অনেক সুন্দর দেশ আমার ভালোলাগছে আমার টাংগাই জেলাকে হার মানালো এই বরিশাল দেশ সো কিউট দেশ আই লাইক দিছ
Bangladesh আমার নিজের দেশ না কোন ও দিন ঘুরতে ও যেতে পারি নি কিন্তু জানি না খুব নিজের মনে হয়। RUclips এর মাধ্যমে অনেক জায়গা ঘুরলাম। বরিশাল ট্যুর খুব ভালো লাগলো।
ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমি মালদা পশ্চিমবঙ্গ ভারত থেকে
মোহাম্মদ জাকির হোসেন।
❤❤❤
খুব সুন্দর গুছানো ভাবে তুলে ধরলেন বরিশাল কে।।
আমার নিজের প্রতি গর্ব হচ্ছে কারণ আমি বরিশালের বাসিন্দা, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আমাদের বরিশালকে এতোটা সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য 🥰
চেষ্টা করেছি ভাই
hi,bro
বরিশালের মানুষ খুবই মিশুক, বন্ধু-বৎসল, অতিথি পরায়ণ। People are very good.
✌️✌️✌️✌️
Ho vai borishal biya kore life ta tespata hoya gecha
@@mhhannangazi8325
কেন? মাইয়া ভালো না!
বরিশালকে এমন ভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ❤️
ওয়াও অনেক সুন্দর বরিশাল 😍 বরিশালের ওপর আলাদা একটা ইমোশন কাজ করে, তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে। Love from Rajshahi 💙
'Rifat' ভাই বরিশালে আইসেন আপনার ভালো লাগবে,,,বরিশালের সুন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করার মতো না ❗❗❗
গিয়েছিলাম আপনাদের রাজশাহী তে
Rajshahi is my second favorite town after barishal. It's the most stunning city in bangladesh. I once visited Rajshahi and i'll be come again!
ভাই বরিশাল থেকে ভালোবাসা রইলো ❤❤
সত্যিই খুব অসাধারণ হয়েছে🌸
ধন্যবাদ প্রাণের শহর বরিশালকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।❤️
zindabad pakistan
এমন সুন্দর ভাবে বরিশাল শহরকে দেখানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ... আমি গর্বিত আমি বাঙালি,, এবং বরিশালের মানুষ
এতো সুন্দর করে বরিশাল শহরকে তুলেধরেছেন, সত্যই অসাধারণ হয়েছে। Best Of Luck Brother.
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
আমি বরিশাইল্লা 🙆♀️
ধন্যবাদ আপনাকে বরিশালকে এমন ভাবে তুলে ধরার জন্য ❤
কিন্তু ভাসমান পেয়ারা বাগান মিস করছেন 😴
আমাদের বরিশাল। অনেক ভালো লাগলো এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
@@MrLuxsu অবশ্যই ❤️
চেষ্টা করেছি
দোয়া করবেন
মাশাআল্লাহ ভাই অনেক সুন্দর হইছে ভিডিও টা।।
ইনশাআল্লাহ খুব শীগ্রই সফলতা পাবেন ইউটিউবে 🖤
@@MrLuxsu সবসময় সাপোর্ট এবং ভালোবাসা থাকবে🖤🖤
অসাধারণ
আমার প্রাণের বরিশাল কে এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্যে
আরো কিছু famous জায়গা বাদ পড়ে গেছে
চমৎকার ভিডিও। অনেক অজানা কিছু দেখলাম, শুনলাম ও জানলাম। ভিডিওর সম্পাদনা, উপস্থাপনা, সঞ্চালনা, এবং বিষয়বস্তুর পরিবেশনা আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ।
দোয়া করবেন আমার জন্য
I love barishal ❤️. It is very difficult to forget the memories spent here. Love from bogura ❤️
Thanks a lot
@@MrLuxsu most welcome ❤️
ভাইয়া গুঠিয়া মসজিদ দেখতে গেলেন আর একটু সামনে গেলে শেরেবাংলা জন্ম স্থান শেরেবাংলা জাদুঘর শেরেবাংলা কলেজ দেখতে পারতেন ধন্যবাদ আপনাকে বরিশালকে এতো সুন্দর করে তুলে দরার জন্য 🌹
হ্যাঁ আপু।
কিন্তু সময় পাইনি।
চট্টগ্রাম থেকে বলছি। লাভ ইউ বরিশাল। বরিশালের সৌন্দর্য দেখতে শীঘ্রই আসছি ইন-শা-আল্লাহ ❤
insha'Allah dawat roilo vai
Vai onk sundor hoise...vai guthiya mosjid ta jokhn drone diye dekhaitasila tokhn jei background music ta dila seitar naam ki
ভিডিও দেখে বরিশালের প্রেমে পড়ে গেছি!
love form Norshngdi 🥰
@@MrLuxsu নরসিংদী ড্রিম হলিডেতে আসেন!
আবার নজরপুর মিনি কক্সবাজার আসেন!
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
অসাধারণ একটা ভিডিও দেখলাম বরিশালের
ধন্যবাদ আপনাকে
দারুন বানিয়েছেন 🤟
ট্রেলার টা জোশ ব্রো💗
Thank You Very Much For This Video. May God Bless You., 🙏🙏🙏🙏🙏👍👍👍👍👍🌺🌺🌺🌺🌹🌹🌹🌹.
আলহামদুলিল্লাহ!!! দোয়া ও
সুভোকামোনা রইলো আপনার জন্য।
প্রতিটি বিশেষ স্থানের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।যার মধ্যে অনেক অজানাকে জানা যায়।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আমার মাতৃভূমি ও আমার শৈশবে বেড়ে ওঠা শহরগুলোর বিভিন্ন স্থাপনাগুলো তুলে ধরার জন্য
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
চেষ্টা করেছি।
দোয়া করবেন
আপনার মানষিক ডাঃ দেখানো দরকার। এটা আপনার পরিবারের সদস্য যারা আছেন তাদের উদ্দোগ নেয়া দরকার ছিল।আর যদি তারা মনে করেন যে আপনি সুস্থ। তাহলে আমাদের প্রশ্ন থাকবে আপনার পুরো পরিবারের সুস্থতা নিয়ে।
mashallah.khub sundor chilo.apnar video quality khub valo.ei prothom karo video,uposthapona eto valo legeche.kindly janaben eta koidin er tour chilo
Love you vay 💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖💖
Im Indian 🇮🇳 amar Maa Bangladeshi 🇧🇩
মাশাল্লাহ চমৎকার
Atto atto sundor video massalah....... You are so talanted.. And i love barishal...
And your standard quality er video er prosongsa ar alada kore ki korbo..... Insallah one day jabo barishal
আমার রক্ত কণিকা মাংস দেহ ও আত্মা প্রাণ সবকিছুই বরিশালের দান আমি বরিশালের সন্তান ধন্যবাদ আপনাকে বরিশালকে এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য আমি আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম
আলহামদুলিল্লাহ
❤ from Barishal❤❤❤
আমার বাড়ি বরিশাল সদর এ আমি নিজেও জানতামনা জে বরিশাল টা এতো সুন্দর, অসংখ্য ধন্যবাদ আপানাকে এতো সুন্দর ভাবে বরিশালের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলার জন্য
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
আমার বিশ্বাস খুব তারাতারি 100k হয়ে যাবে💙❤️
অবশ্যই ভাই😍
I love BARISAL❤️❤️❤️ আমি বরিশালে থাকি।
🇧🇩🙂
নিজরে জেলাকে এভাবে দেখে খুব ভালে লাগছে🥰🥰🥰🥰🥰🥰
Hi friend😎😍😘💝reply
I'm from barishal 😊❤
অসাধারণ.... ...পরবর্তী ভিডিওতে অবশ্যই জায়গাগুলো কোন থানায়, উপজেলা, ইউনিয়নে অবস্থিত, বরিশাল থেকে সেখানে যাতায়াতের পদ্ধতিগুলো উল্লেখ করবেন.......ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাই বরিশালকে নিয়ে এত সুন্দর ব্লগ করার জন্য
দোয়া করবেন ভাই
প্রাণের শহর বরিশাল।🥰
❤️❤️❤️❤️
বেশ বেশ , ভালো লাগলো ।। ভালবাসা নিও ভাই , পশ্চিমবঙ্গ থেকে ।।❤ ।। দুই বাংলার রূপ অপূর্ব সুন্দর ।।
Love from Brahmanbaria❤
3 years age gesilam Barishal🥰
Just wow😮❤
মুই বরিশাইল্লা 😅❤
অসাধারণ উপস্থাপনা...❤️❤️ ধন্যবাদ মোগো বরিশাল রে এত সুন্দর ভাবে দেখানোর জন্য.... ❤️ঢাকা থাকার কারনে তেমন ভাবে যাওয়া হয় না তবে এবার ইন শা আল্লাহ আমাদের সিটি টা ঘুরে দেখবো...❤️
@@MrLuxsu অবশ্যাই ভাই সবসময় পাশে আছি.... অনেক অবেক শুভকামনা
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanwar4067 আপনি একটা কঠিন বোকাচোদা...সব জায়গার মানুষ এক হয় না এবং সবাই এক হয় না তাই কোন জেলাকে নিয়ে এভাবে মন্তব্য করা ঠিক না..
🤣 ভাই, মানুষকে চেনার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে আর্থিক লেনদেনে যাওয়া। আপনি নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন যে আমি আমার ওষুধের ব্যাবসার কথা বলেছি। আমি ওষুধের দোকান দেওয়ার আগ পর্যন্ত আমার বয়স ছিল ৩৬। এই ছত্রিশ বছর বয়স পর্যন্ত আমিও মনে করতাম যে বরিশাল, নোয়াখালী, কুমিল্লা, খুলনার মানুষ বোধহয় অতটা খারাপ না, যতটা লোকে বলে। কিন্তু দোকান দেওয়ার পর আমি বুঝতে পারলাম যে কত ধানে কত চাল। ৩৬ বছর বয়স পর্যন্ত আমি যা শিখতে পারিনি দোকানে মাত্র দুই বছরের মধ্যেই আমি তা শিখে গেছি। আর তা হচ্ছে কোন জেলার মানুষের স্বভাব কেমন।........ এই দোকানে বসার আগে আমি এম পি মন্ত্রী দের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদের ভোটে ক্ষমতায় এসে ইচ্ছা মত লুটপাট করে! আমি ব্যবসায়ীদের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদেরকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জিম্মি করে ইচ্ছা মত দাম বাড়ায়! আমি ঘুষখোরদের গালিগালাজ করতাম, যে শালারা আমাদের পেটে লাথি মেরে নিজেরা বড়লোক হয়! কিন্তু ভাই, যাদেরকে ( মানে সাধারণ মানুষ বা জনগনকে) বাচানোর জন্য আমি নেতা-মন্ত্রি, ব্যাবসায়ী, আর ঘুষখোরদের গালিগালাজ করেছি তারা যে কতবড় মিচকা শয়তান, তা আমি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি দোকানে বসার পর। এটা ঠিক যে পলিটিসিয়ান, ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ এরা কেউই ধোয়া তুলসীপাতা না। এবং সবাই এটা নিয়ে চিল্লাচিল্লি করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে। কিন্তু গণতন্ত্রের এই "জনগণ" (বিশেষ করে মধ্যবিত্ত বা উঠতি ধনী) এরা যে কত বড় বিছুটী পাতা এটা আপনি টের পাবেন তখনই, যখন আপনি এমন কোন পেশায় যাবেন যেখানে অহরহ আর্থিক লেনদেনের ব্যাপার আছে। বিশেষ করে দোকানদারি বা ওই জাতীয় কোনো পেশায়। ... ….......বাংলায় একটা পুরোনো প্রবাদ আছে যে "মেজো বৌএর চরিত্র ভালো কারণ তার সুযোগ নেই।" এখানে সুযোগ নেই বলে তার চরিত্র ভালো, কিন্তু সুযোগ পেলে? জ্বি হ্যাঁ ভাই, গণতন্ত্রের এই মধ্যবিত্ত জনগণ হচ্ছে সংসারের ঠিক এই মেজ বৌএর মত। সুযোগ নেই বলে তার চরিত্র ভালো, কিন্তু সুযোগ পেলেই বদমায়েসিতে আর সবাইকে সে নিমিষেই ছাড়িয়ে যাবে। ............. by the way, আপনার ভালর জন্যই বলছি, এই জেলাগুলোর মানুষ থেকে সাবধান থাকবেনঃ ১.বরিশাল, পটূয়াখালি, ভোলা, বাগেরহাট ( "পিরিত কইরা বিয়া করলাম ভোলা, বাসর ঘরে ঢুইকা দেখি বৌএর কোলে পোলা............বাকিটা আর না-ই বা বললাম)। ২. ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া (এক হাতের এক আঙুল নিজের পাছায়, আর আরেক হাতের আরেক আঙুল আরেকজনের পাছায়) ৩. চট্টগ্রাম প্রপার (সাবধান!!! ভিমরুলের চাক!ঢিল দিসেন তো মরসেন!)। ৪. খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া (মাসি, পিসি, বউমা---বাতি নিভালে কেউ না!)। ৫. ব্রিহত্তর ফরিদপুর জেলা (আরেক নাম ফোর-টোয়েন্টিপুর জেলা। বাংলাদেশের বিশিষ্ট চীটার তৈরির কারখানা, ঢাকা শহরের যত চিটার, বাটপার, দালাল আছে তার শতকরা অন্তত ৮০ ভাগ এই জেলা থেকে সাপ্লাই হয়। ভণ্ডামি জিনিসটা এই ফরিদপুর জেলার মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।..............ফরিদপুর জেলার মহিলাদের সম্পর্কে মন্তব্য ঃ " জিলাপিতে আগে প্যাঁচ ছিলো না, সেগুলো ছিলো গোল গোল আর লম্বা, কিন্তু যেদিন থেকে জিলাপি ফরিদপুর জেলার মহিলাদের হাতে পড়েছে সেই দিন থেকেই জিলাপিতে আড়াই প্যাঁচের আমদানি হয়েছে )। ৬. পাবনা, বগুড়া, নওগা (কিপ্টামি এবং ছেচড়ামি শাস্ত্রে জয়েন্ট পি. এইচ. ডি.) । ৭. ঢাকা সংলগ্ন সাভার, গাজীপুর, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ (ভয়ংকর!!!), বিক্রমপুর জেলা (সাবধান! মিচকে শয়তান) । ৮. আমার নিজের জেলা সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর থানা (এই কাজিপুর থানার আরও একটা নাম আছে আর তা হচ্ছে "সিরাজগঞ্জ জেলার জারজগঞ্জ থানা "। আমার বাড়ি অবশ্য বেলকুচি থানায়)।......... Good Luck! ভালো থাকবেন। 🙂❤️
@@nahid5431 🤣 অনুগ্রহ পূর্বক আপনার মাকে আমার কাছে আনবেন, তাহলে আমি আপনার মাকে চুদে বোকাচোদা থেকে বেশ্যা-চোদা হবো।
আমি ময়মনসিংহ জেলার ২৪ তারিখ যাবো ইনশাআল্লাহ আপনাদের বরিশাল জেলা দেখতে আমার অনেক দিনের স্বপ্ন ছিলো কিন্তু কিছুতেই স্বপ্ন পূর্ন হচ্ছিলো না এবার পূর্ন হবে দোয়া কইরেন আপনাদের জেলা ঘুরে দেখার জন্য যেনো আল্লাহ তৌফিক দেয় আর আপনি অনেক সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলছেন বরিশাল শহরকে ধন্যবাদ আপনাকে এমন ভিডিও করে সবাইকে সহযোগিতা করার জন্য দোয়া রইলো
Mr~you creaed nice , farewell-🖐
বরিশাল সুন্দর একটা শহর। মানুষগুলোও অনেক বেশি আন্তরিক। 💖💖💖
ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ দেওয়ার আমার বলার ভাষা নেই তবে আমাদের বরিশাল এভাবে তুলে ধরার জন্য আপনাকে যদি আমি সামনাসামনি পাই তাহলে স্যালুট জানাবো ❤️🥰🥰
❤️❤️❤️❤️
কতজন পারে নিজের জন্মভূমির প্রতিটি অঞ্চলকে এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন এবং উপভোগ করতে। God bless you brother❤❤❤
চেষ্টা করেছি নিজের সাধ্যমতো
প্রাণের চেয়ে প্রিয় বরিশাল 😍😍
সত্যি আমি গর্বিত আমি বরিশালের সন্তান আর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পানের বরিশালকে উপস্থাপন করার জন্য ❤❤❤❤
প্রানের শহর বরিশাল 😍😍
আমার খুব ইচ্ছে বরিশাল যাব।কিন্তু কাজের কারণে সময়ই বের করতে পারি না।তবে আশা আছে যাব বরিশাল একদিন
Beautiful ❤️
I liked it very much because Barisal is my birth place(1934).I had the opportunity to practice swimming.I went back to my child and boyhood.Thank you very much
Wow 😯
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে
বিএম কলেজে আসলে আরও মজা পাইতেন।বিশ্বের মধ্যে একটি নামকরা কলেজ।
World er moddhe?😂😂😂😂
Lmao😂 এই রকম চাপা একমাত্র বরিশাইল্লারাই মারতে পারে।
আপনার ভিডিও এই প্রথম দেখলাম খুব ভালো হয়েছে এবং আমার জন্য একটি হেল্পফুল ভিডিও হয়েছে
ধন্যবাদ ভাই
❤❤❤❤
😍Deshi vlogger....tumer vlog khub sundor hoi
Your vloge is very Amazing. 💖I wish you all the best. 💖
If you don't mind,Bro I have a recuste for you.
Thanks and sure
অনেক সুন্দর লাগলো ভিডিও টা
আসসালামু আলাইকুম এটা হচ্ছে আমাদের প্রানের বরিশাল। কি নেই আমাদের বরিশাল ভিভাগে। ধন্য আমি বরিশালের মেয়ে হয়ে।আর আপনি যে এভাবে বরিশালর সবকিছু তুলে ধরেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ❤️❤️
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
আহারে বেচারা। ভাইয়া আপনার দেশের বাড়ি কোথায়?? জেনে রাখতাম আরকি। যে লোক অন্য দেশের লোকদের ব্যাপারে এভাবে বিশ্রী ভাষায় বর্ণনা দেয় তার দেশের অবস্থা তো বোঝা হয়ে গেছে। জেনে রাখলে ভালো হতো।জীবনে ওই দেশে টয়লেট করতেও যেতাম না আরকি যতই জরুরী হোক, ঘুরতে যাওয়া তো দূরে থাক। আর সবাইকে বলতাম যে এই দেশের ছেলে এবং মেয়ে সবই বয়কট করেন।
ধন্যবাদ ভাই বরিশাল কে এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য
দোয়া করবেন ভাই আমার জন্য
My favorite country barisal 👑
Country 😅😅
@@mhtuhin4286 bolod country Mani bibag bolod
@@h.jsongtone6107 😅😅😅😅
Country
😄😄😃😃
অসাধারন বন্ধু, এগিয়ে যায়।❤️❤️❤️
So Nice 😍 Vlog
অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এমন একটি ভিডিও তৈরি করার জন্য।
বরিশালের অনেক কিছুই বাদ গেছে - দেশসেরা নাজেমস বিরিয়ারী , বিশ্ববিখ্যাত বশিরের সিঙ্গারা, ম্যাজিক চা, বরিশালের সবকিছুই সেরা । বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নত ও আধুনিক শহর বরিশালকে রাজধানী করা হোক কারন এটি ঢাকার থেকে অনেক উন্নত । বেলস পার্কের মতো এমন সুন্দর পার্ক ঢাকাতেও নেই ।
অনেক সুন্দর
love from barisal💙💙
Thank you bro
Loving Barisal
❤️✌️❤️
সত্যিই খুব অসাধারণ হয়েছে
ঢাকা থেকে বরিশাল বিমানে যেতে সময় লাগে সর্বোচ্চ ২০/২৫ মিনিট, ভুল তথ্য দিচ্ছেন কেনো ভাই??! ☹️☹️
Mogo barisal er doron short gula joss hoicca
ভাই প্রথমেই জানই আপনাকে ধন্যবাদ কারন আমি জন্ম থেকেই বরিশালে থাকি বরিশালের বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর জয়গার ভিডিও সুন্দর করে ধারন করে এডিট করে সকলের কাছে উপস্থাপনের জন্য।এই ভিডিও টা খুবই ভালো লাগলো দোয়া করি আপনি আমাদের বাংলাদেশকে যেনো সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারেন।সব শেষে আবারো আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
ভাই সত্যি অসাধারণ অনেক গুলো দেখলাম আপনার টা অনেক সুন্দর ❤❤❤❤
দারুন পুরো ভিডিও টি দেখলাম। আমি ৮মে বরিশাল ঘুরতে যাচ্ছি।
The quality bro 🖤 nijer elaka etto sundor ta jantam e nh great work man... Soooooon jacchi nijer elaka ghure dekhar jnnw 🖤
আমাগো বরিশাল মানেই আগুন ❤❤❤❤🤗🤗😘😘😘
খুব সুন্দর শহর। ইনশাআল্লাহ একবার যাবো।
I love barishal,eta sotti e amr kub prio sahor.tnx viya Barisal k ato sundor vabe upostapon korar jonno
Cesta koreci
Dowa korben amar jonno
খুব ভালো লাগলো সুন্দর ফটোগ্রাফি
বরিশাল আমার মামা বাড়ি তাই আমি অনেক ভাগ্যবান আর আমি বরিশালের সব যাইগা ঘুরেছি iam 10 yares old i love you barishal
সত্য বলছি আপনার ভিডিও অনেক সুন্দর
ভিডিও শ্যুট দারুণ,তবে উপস্থাপনা আরও ভাল হওয়া দরকার ভাই ।
Barishal chilo amader adi Basa, bortoman e Kolkata. Tai blog ti dekhe pran ta bhore gelo.
Dhonnobad Bhai
(Debashish Roy Chowdhury)
❤️❤️❤️❤️
Luxsu vhai Travel with Faruk vai er ceye apnar video onk valo hoy 💯💯💯
Barishal shotti shundor...just tour hobe🤟
অসাধারণ লাগলো মনে হয়েছিলো আমি ভ্রমণ করছি। 👌👌👌👌👌
ধন্যবাদ ভাই
আপনার ভিডিওগুলো সত্যিই অনেক চমৎকার ❤️
ভাইয়ু অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে মোগো বরিশালডারে এতো সুন্দর কইরা দেখানো জন্য লাভ ইউ ভাইয়ু😍।
ধন্যবাদ আপু
দোয়া করবেন
ভাইয়া বরিশাল কে এত সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ❤️❤️❤️❤️
দোয়া করবেন ভাই
🤲
ধন্যবাদ আমাদের বরিশালকে এইভাবে তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে
Vi outstanding carry on life onk kicu korta parban দোয়া করি।
দোয়া করবেন