সাদ পন্থীরা হক পথে আছেন আল্লাহ তায়ালার সাহায্য অতি নিকটে দুই দিন আগে পিছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে সাহায্য আসবে,ইনশাআল্লাহ Help of allah is coming inshallah
আমার একটাই কষ্ট এই ব্যক্তির বয়ান কেউ নিজে শুনে না। শুনলেও পুরোপুরি বক্তব্য শুনে না। শুনে টুকরা কাটপিস। আল্লাহর দোহাই লাগে একটা বয়ান পুরা শুনে দেখেন। পরিষ্কার হয়ে যাবেন।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতেন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
মহানবী(সঃ),মুসা(আঃ) এবং ইউসুফ(আঃ) সম্পর্কে মাওলানা সাদ কী বলেছেন, সেটা রেজাউল করীম আবরার হুজুর সরাসরি এই বক্তব্যে বললে আমরাও জানতে পারতাম,যা খুবই ভালো হতো। কারণ সাদ সাহেব যে ঐ কথা বলেছেন, তা তার অনুসারীরা স্বীকারই করে না।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতেন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এর তবলিগের উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষের সম্পর্ক হোক আলেমের সাথে আর তোমার এবং তোমার আমিরের উদ্দেশ্য জন সাধারণ আলেম হতে দূরে থাক । আল্লাহ তুমি আমাদের সহি বুঝ দাও আমিন।
হজরত আপনি কি চরমোনাই, না কি হেফাজত ? তা হলে তো মাওলানা সা'দ সাহেবের বায়ান খারাপ লাগবেই। হুজুর আপনার বায়ানের সময় এত লাফালাফি কেমন যেন লাগে। যার গীবত করেন, তার সাথে কি কখনো সরাসরি দেখা করছেন ? আল্লাহ সবাইকে সহী বুঝ দান করুন। আমীন।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতেন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
@@Aktarul1274 নেশা জাতীয় দ্রব্য সিগারেট তামাক মদ ইয়াবা গাঁজা জর্দা গুল হারাম কুরআন দ্বারা প্রমাণিত কুরআনের দলিল যথেষ্ট। সুরা বাকারার আয়াত ১৬৮-১৬৯ হে লোকেরা তোমার দুনিয়ার হালাল ও পবিত্র বসতু খাও(নিশ্চয়ই নেশা জাতীয় দ্রব্য পবিত্র খাবার না) এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না । নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু সে মন্দ অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা এবং আল্লাহ সম্পর্কে এমন কথার নির্দেশ দেয় যা তোমরা জানো না। সুরা বাকারার আয়াত ২১৯ মানুষ রাসুলকে মাদকদ্রব্য ( নেশা )ক্যাসিনিও অনলাইন জুয়া লটারি সম্পর্কে প্রশ্ন করে বলুন দুটোতেই মানুষের জন্য পাপ ও উপকার আছে, তবে পাপ উপকার অপেক্ষায় বেশি। সুরা বাকারার আয়াত ২৬৭ হে মুমিনরা তোমরা ব্যয় কর উত্তম বা হালাল বস্তু তোমাদের উপার্জন হতে ,তোমরা মন্দ জিনিস ও ক্ষতিকর কাজে ব্যয় করো না(নেশা জাতীয় দ্রব্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি কর) । সুরা নিসা আয়াত ৪৩ হে লোকেরা তোমরা যারা ঈমান এনেছো নেশাগ্রস্ত (যাবতীয় নেশাদ্রব্য কে বুঝিয়েছে) অবস্থায় তোমরা নামাজের কাছেও যেও না । যতক্ষণ না তোমরা যা করছ তা বুঝতে পারো । সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ২৬-২৭ তোমরা অপব্যয় থেকে বিরত থাক ( নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন শরীরের কোন উপকারই আসে না ক্ষতি ছাড়া নিশ্চয়ই এটা অপচয়) নিশ্চয়ই অপব্যয় কারী শয়তানের ভাই (খারাপ পথে টাকা পয়সা ব্যয় করা কে বুঝিয়েছে) এবং শয়তান তার রবের প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৮৮ আর খাও আল্লাহর দেয়া হালাল ও উওম জীবিকা সমূহ হতে (নেশা জাতীয় দ্রব্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হালাল খাবার নয়)। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৯০ হে ঈমানদার লোকেরা নিশ্চয়ই মাদকদ্রব্য বা নেশা (জর্দা গুল সিগারেট মদ ইয়াবা গাঁজা)অনলাইন জুয়া ,মূর্তি ও ভাগ্য নির্ণয়ের লটারি এসব নোংরা ও অপবিত্র শয়তানের কাজ ব্যতীত আর কিছুই নয় সুতরাং তোমরা এসব অপকর্ম সমূহ বর্জন কর। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৯১ নিশ্চয় শয়তান মাদক দ্রব্য(নেশা )ও ডিজিটাল জুয়ার (ফুটবল ও ক্রিকেট খেলা অনলাইন ক্যাসিনো জুয়া ) মাধ্যমে তোমাদের মাঝে শত্রুতাও বিদ্বেষ সৃষ্টি করাতে চায়,আল্লাহর স্মরণ থেকে এবং নামাজ থেকে তোমাদেরকে বিরোধ রাখতে চায় । তোমরা কি এখনো এগুলো পরিত্যাগ করবে না। জর্দা সিগারেট গুলের নেশা জাতীয় দ্রব্য ব্যবসা যেমন হারাম এদের কাছে দোকান ভাড়া দেওয়া ও হারাম গবেষণা চলবে ভালো লাগলে লাইক দিবেন ভুল হলে নো দিবেন
সাদ এর কাহিনি পশ্চিমা ডলার খেয়ে মুসলমানদেরকে বিভান্তি করাচ্ছে আপনারাও ভালো পথে আসেন কারণ তাবলীগের নামে মসজিদে থাকা,খাওয়া,সোয়া, ৬নং বয়ান হারাম এটি দরকার পরলে বাহাজ করা হবে
যারা যাকাত খাওয়ার উপযুক্ত না তারা যাকাত খায় কোরআন শিক্ষা দিয়া যারা বিনিময় নেয় এই জায়গাটাই লাগছে তোমরা তাদের অনুসরণ কর যারা তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চায় না আর তারা সৎপথপ্রাপ্ত’। আল-বায়ান তোমরা মান্য কর এদেরকে- যারা তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চায় না। উপরন্তু তারা সঠিক পথে পরিচালিত। তাইসিরুল অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায়না এবং তারা সৎ পথপ্রাপ্ত। মুজিবুর রহমান সূরাঃ ইয়াসীন২১
I've nothing to say because I've a little knowledge. Just I can say that Muslims shouldn't be divided into many groups. Muslims are brother with each other. Every man may mistake except prophets. So unity is the strength. May Allah forgive me and us.❤❤
উনি নবীদের সমালোচনা করেননি। উনি দাওয়াতের উসুল বুঝাতে গিয়ে, দাওয়াতের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে। উনি মুসা আলাই সাল্লাম এর সেই কাহিনীটা তুলে এনেছিলেন। মুসা আলাই সাল্লাম খুব তাড়াহুড়া করে, আল্লাহ তায়ালার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলেন। এখানে আল্লাহ তায়ালাও ভুল ধরে ছিলেন। আল্লাহ তাআলা বলছিলেন, আপনি এত তাড়াহুড়া করে আপনার উম্মতকে ছেড়ে আসলে কেন? সেই জন্য তুমি 40 দিন রোজা রাখো তারপর আমি তোমার সাথে কথা বলবো। এই একটা ভুলের কারণে, ওদিকে তার উম্মতের, কত হাজার যেন আমার সঠিক মনে নেই। তারা কাফের হয়ে গিয়েছিলো। এই ঘটনাটা উল্লেখ করে উনি বলেছে এখানে মুসা আলাই সাল্লাম এর ভুল হয়েছিলো। একটা জামাতকে এভাবে ছেড়ে আসা ঠিক না। সাদ সাহেব এখানে একটা জিম্মাদারের গুরুত্ব বোঝাতে চেয়েছিলো। যে একটা জিম্মাদারূর কি দায়িত্ব থাকে। আসলে উনি মন থেকে নবীর দোষ ধরেননি। উনি এখানে মৌলিক অর্থে বলেছেন, রূপক অর্থে বলেছেন? তাই দেওবন্দ উনার কথার ভুল ধরেনি। শুধু দেওবন এইটুকু কথা বলছে, আপনি কথাগুলো এইভাবে না বলে এভাবে বলতে পারেন?
আলহামদুলিল্লাহ আসল তাবলীগ ওয়ালারা কখনোই পুরো আলেম সমাজকে ভূল বলে না, কিছু কিছু আলেম যারা ওনাকে স্বচক্ষে না দেখে ওনার সাথে সরাসরি কথা না বলে বিভ্রান্তি চরায় তারাই
হুজুর আপনারা কি শুরু করছেন❤ ইসলামী দলগুলোকে আর কত ভাগ করে ছাড়বেন বলেন করছেন❤তো❤ আপনাদের কারণে যে ইসলাম কায়েম হচ্ছে না তাকে ভেবে করছেন❤তো❤দেখেছেন❤ অমুকে কাফের অমুকে বেদাতি তোমাকে এইটা তোমাকে করছেন❤তো❤দেখেছেন❤সেইটা❤ এত সমালোচনা করে ইসলামের ক্ষতি করছেন❤তো❤দেখেছেন❤সেইটা❤করতেছেন❤ এবং আপনারা ধর্মটাকে নিয়ে ব্যবসা শুরু করে দিয়েছেন
হযরত আপনি মাওলানা সাদ সাহেবের ভুলগুলো উম্মতের মাঝে তুলে ধরতেছেন অথচ একবারও কি আপনি মাওলানা সাদ সাহেবের সামনে তার ভুলগুলো তুলে ধরতেছেন? মাওলানা সাদ সাহেবের নবীদের নিয়ে মন্তব্যর কথা আপনি নিজ কানে শুনেছেন? নাকি কারো মাধ্যমে শুনেছেন। আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করেন দিনের জন্য কবুল।
আপনারা দেওবন্দ সবাই মিলে যান,, সাদ সাহেবকে হয় বুঝাইয়া আসেন, নয়ত বুঝে আসেন ,, ইসলাম পুরানো আমরা নতুন,,। সঠিক ভাবে দ্বীন কি ভাবে মানব সেই ব্যবস্থা করেন,, আম মানুষ দের উপকার হবে,, আমরা কিছু পারিনা যানিনা,, আপনাদের মতো যারা তাদের কাছ থেকে শিখব,,। যত ঝামেলা বাংলাদেশে,,। দোয়া করবেন, সঠিক টাই আমরা চাই,,।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতেন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
ALLAHHUAKBAR ALHAMDULILAH SUMMA ALHAMDULILAH. JAJAK ALLAH KAHIRAN. ALLAH TALA HOJROT ER HAYAT BARIYE DIN HOQ ER MEHNOT KORAR JONNOO HOQ KOTHA BOLAR JONNO AMIN SUMMA AMIN
আমার একটা প্রশ্ন - নবীরা কি ভুলের ঊর্দ্ধে? উনাদের ভুল কি আল্লাহ্ ধরিয়ে দেন নি? নবীদের ভুল তো উম্মতের জন্য শিক্ষা। নবীরা গুনাহের ঊর্দ্ধে। উনাদের দ্বারা গুনাহ হয়নি। কিন্তু ভুল তো হয়েছে এটা তো সূরা দুহা এর শানে নুযুল পড়লেই পরিষ্কার হয়ে যায়। সা 'দ সাহেব তো সমালোচনার উদ্দেশ্যে এই বক্তব্য দেন নি। দিয়েছেন নবীজীর সাধা সিধা জিন্দেগীর অনুসরণ করার জন্য।
মাওলানা সাদ সাহেবের সবচেয়ে বড় সার্থকতা তিনি পারিবারিক দ্বন্দ্ব সারা উম্মতের মধ্যে ভাগ করে দিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা উনাকে সঠিক রাস্তায় ফিরিয়ে আনুন।
Kichu jano na baje kotha bolba naa
আল্লাহ তুমি এতা এতি দের হেদায়েত দান করুন না হয় ধংশ করে দেন
হজরতজীকে আল্লাহ আমাদের মাঝে দীর্ঘদিন বেঁচে রাখুন।
Alhamdulillah বয়ান খুব ভালো লাগছে। আল্লাহ আপনাকে আরো ভালো কথা বলার তৌফিক দান করুন আমিন। (ভারত)
কেয়ামতের দিন সমস্ত কিছু প্রকাশ হবে ইনশাআল্লাহ।
সত্য উন্মোচন হবে ইনশাআল্লাহ
সাদ পন্থীরা হক পথে আছেন আল্লাহ তায়ালার সাহায্য অতি নিকটে দুই দিন আগে পিছে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে সাহায্য আসবে,ইনশাআল্লাহ Help of allah is coming inshallah
আমার একটাই কষ্ট এই ব্যক্তির বয়ান কেউ নিজে শুনে না। শুনলেও পুরোপুরি বক্তব্য শুনে না। শুনে টুকরা কাটপিস। আল্লাহর দোহাই লাগে একটা বয়ান পুরা শুনে দেখেন। পরিষ্কার হয়ে যাবেন।
সাদ সাহেবের ভূল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য মূফতী রেজাউল করিম আবরার কে ধন্যবাদ ।
সময় হলে দেখা যাবে কে শয়তান আর কে আলেম।যেদিন আল্লাহ তায়ালা বলবেন গুনাগার এরা তোমরা আজ পৃথক হয়ে যাও
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতেন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
এটা মাওলানা সাদ বিশ্বাস করে না।
জাজাকাল্লাহ খাইরান
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাতির উপকারে আসবে আল্লাহ ইলমে আমলে বেশি থেকে বেশী বারাকাহ দান করেন আমিন।
জাতীয় মৌলিক সমস্যা ও সমাধান নিয়ে এমন সিরিয়াস সময় লাগান, আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে সুবিধা হবে। নাহয় আদালতে আখেরাতে মহান আল্লাহ এবং জনগণ রেহাই দিবেনা।
14 year lagaise tui beta 14 month o lagas nai
Right bhai
হুজুর আসসালামু আলাইকুম। কি লেখে ছাচ দিলে সাদ সাহেবের বয়ানটা শুনতে পারবো পিলিজ আমাকে কমেনটে জানাবেন।
আপনি আগে তাবলিগে সময় লাগান।আগে পানিপুড়ি খান তার পর বর্ননা করবেন। আপনার কথা কতজন লোক শুনে ওনার কথা লাখ লাখ মানুষ শুনে। এবং আমল করে।
সয়তানের কথা বেশি শুনে
হাস্যকর যুক্তি দিলেন।নেতানিয়াহুর কথাও দুনিয়ার সবাই শুনে,তার মানে কি?
মহানবী(সঃ),মুসা(আঃ) এবং ইউসুফ(আঃ) সম্পর্কে মাওলানা সাদ কী বলেছেন, সেটা রেজাউল করীম আবরার হুজুর সরাসরি এই বক্তব্যে বললে আমরাও জানতে পারতাম,যা খুবই ভালো হতো। কারণ সাদ সাহেব যে ঐ কথা বলেছেন, তা তার অনুসারীরা স্বীকারই করে না।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতেন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
Google e kujle ato amir sad er apotikor BOYAN OBOSSOI PAREN
হুম কথা ঠিক
রাইট
কিছু কিছু আলেম ওয়াজের স্টেজটা নোংরা করে ফেলছেন। আগে হইতো ওয়াজ আর এখন হয় গীবত
আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুক!
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ
হজরত সাহসিকতার সাথে এগিয়ে চলেন আল্লাহ তায়ালা হজরত কে উভয় জাহানে কামিয়াবি দান করুন আমিন।
আমিন।
সাহসিকতার সাথে মুমিন মুমিনার পিছে লেগে থাকুন। তারপর পরিনতির অপেক্ষায় থাকুন!!! তাকুওয়া ছাড়া নির্বোধ হুজুরের দল!!!
সুন্দর ওয়াজ
সা'দ সাহেব এর কথাতে মারাত্মক ভুল আছে যা থেকে ফিরে আসা উচিত।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুক।
আমিন
সকল মিথ্যার জবাব আল্লাহ একদিন দিবে ইনশা আল্লাহ।
আসসালামুআলাইকুম, মিথ্যাচার করার কারণে ইনশাআল্লাহ অবশ্যই আল্লাহ এর বিচার করবেন।
কোন গুলা মিথ্যা??
যাকে উদ্দেশ্য করে একথা বললেন, তিনি বয়সে তরুন হলেও, গবেষক পর্যায়ের 'আলিম। কিন্তু, নিশ্চিতভাবে বলা যায়, আপনি 'আলিম তো নন ই, উপরন্তু, অন্ধ্য ই'তিক্বদের দরুন, ভুলের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন ! যার শেষ গন্তব্য অবধারিতভাবে জাহান্নাম !! (যদি ইস্তিগফার করেন,তবে ভিন্ন কথা। আল্লহ্ তা'আলা আপনাকে সে তাওফিক নাছীব করুন)
অন্ধ ভক্ত হয়োনা
তুমি কি আলেম তুমি সব কথাকে মিথ্যাচার বলতেছে কেন। শোনো যুগে যুগে এমন অনেক লোক আসবে যারা সাধারণ মানুষদেরকে আলেম থেকে বিচ্ছেদ করার জন্য আসে
মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এর তবলিগের উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষের সম্পর্ক হোক আলেমের সাথে আর তোমার এবং তোমার আমিরের উদ্দেশ্য জন সাধারণ আলেম হতে দূরে থাক । আল্লাহ তুমি আমাদের সহি বুঝ দাও আমিন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আললা হুজুরের নেক হায়াত দান করুক আমিন
হুজুর কে ধন্যবাদ সাদ সাহেবের ভূল গুলো পরিস্কার করে তুলে ধরার জন্য
দুনিয়াদার আলেম বিনাহিসাবে জাহান্নামে যাবে। আপনি কোথায় আছেন .
বলদা কথা
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ, যৌক্তিক এই কথাগুলো উম্মাহ না শুনে কোথায় যাবে?
হজরত আপনি কি চরমোনাই, না কি হেফাজত ? তা হলে তো মাওলানা সা'দ সাহেবের বায়ান খারাপ লাগবেই। হুজুর আপনার বায়ানের সময় এত লাফালাফি কেমন যেন লাগে। যার গীবত করেন, তার সাথে কি কখনো সরাসরি দেখা করছেন ? আল্লাহ সবাইকে সহী বুঝ দান করুন। আমীন।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতেন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
Gebot kake bole
@@Aktarul1274 নেশা জাতীয় দ্রব্য সিগারেট তামাক মদ ইয়াবা গাঁজা জর্দা গুল হারাম কুরআন দ্বারা প্রমাণিত কুরআনের দলিল যথেষ্ট। সুরা বাকারার আয়াত ১৬৮-১৬৯ হে লোকেরা তোমার দুনিয়ার হালাল ও পবিত্র বসতু খাও(নিশ্চয়ই নেশা জাতীয় দ্রব্য পবিত্র খাবার না) এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না । নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু সে মন্দ অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা এবং আল্লাহ সম্পর্কে এমন কথার নির্দেশ দেয় যা তোমরা জানো না। সুরা বাকারার আয়াত ২১৯ মানুষ রাসুলকে মাদকদ্রব্য ( নেশা )ক্যাসিনিও অনলাইন জুয়া লটারি সম্পর্কে প্রশ্ন করে বলুন দুটোতেই মানুষের জন্য পাপ ও উপকার আছে, তবে পাপ উপকার অপেক্ষায় বেশি। সুরা বাকারার আয়াত ২৬৭ হে মুমিনরা তোমরা ব্যয় কর উত্তম বা হালাল বস্তু তোমাদের উপার্জন হতে ,তোমরা মন্দ জিনিস ও ক্ষতিকর কাজে ব্যয় করো না(নেশা জাতীয় দ্রব্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি কর) । সুরা নিসা আয়াত ৪৩ হে লোকেরা তোমরা যারা ঈমান এনেছো নেশাগ্রস্ত (যাবতীয় নেশাদ্রব্য কে বুঝিয়েছে) অবস্থায় তোমরা নামাজের কাছেও যেও না । যতক্ষণ না তোমরা যা করছ তা বুঝতে পারো । সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ২৬-২৭ তোমরা অপব্যয় থেকে বিরত থাক ( নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন শরীরের কোন উপকারই আসে না ক্ষতি ছাড়া নিশ্চয়ই এটা অপচয়) নিশ্চয়ই অপব্যয় কারী শয়তানের ভাই (খারাপ পথে টাকা পয়সা ব্যয় করা কে বুঝিয়েছে) এবং শয়তান তার রবের প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৮৮ আর খাও আল্লাহর দেয়া হালাল ও উওম জীবিকা সমূহ হতে (নেশা জাতীয় দ্রব্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হালাল খাবার নয়)। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৯০ হে ঈমানদার লোকেরা নিশ্চয়ই মাদকদ্রব্য বা নেশা (জর্দা গুল সিগারেট মদ ইয়াবা গাঁজা)অনলাইন জুয়া ,মূর্তি ও ভাগ্য নির্ণয়ের লটারি এসব নোংরা ও অপবিত্র শয়তানের কাজ ব্যতীত আর কিছুই নয় সুতরাং তোমরা এসব অপকর্ম সমূহ বর্জন কর। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৯১ নিশ্চয় শয়তান মাদক দ্রব্য(নেশা )ও ডিজিটাল জুয়ার (ফুটবল ও ক্রিকেট খেলা অনলাইন ক্যাসিনো জুয়া ) মাধ্যমে তোমাদের মাঝে শত্রুতাও বিদ্বেষ সৃষ্টি করাতে চায়,আল্লাহর স্মরণ থেকে এবং নামাজ থেকে তোমাদেরকে বিরোধ রাখতে চায় । তোমরা কি এখনো এগুলো পরিত্যাগ করবে না। জর্দা সিগারেট গুলের নেশা জাতীয় দ্রব্য ব্যবসা যেমন হারাম এদের কাছে দোকান ভাড়া দেওয়া ও হারাম গবেষণা চলবে ভালো লাগলে লাইক দিবেন ভুল হলে নো দিবেন
তুমি সয়তান কেডা
গীবত কি আগে ভালো করে জেনে আসো মিয়া
আল্লাহ আপনার হায়াত বাড়িয়ে দেক।
আমাদের ময়মনসিংহের কৃতি সন্তান❤❤
Onk sundor hoice videota🌹🌹🌹
ইমামুত তাফসিরগণ তাদের কিতাবে যা লিখেছেন সাদ সাহেব তাই লিখেছেন। আপনি গুজব ছড়াচ্ছেন।
আবরার সাহেব ঠিক বলেছেন
আপনি যদি একজন আলেম হতেন তাহলে এই কথা বলতেন না
আপনারাও ভালো পথে আসেন কারণ তাবলীগের নামে মসজিদে থাকা,খাওয়া,সোয়া, ৬নং বয়ান হারাম এটি দরকার পরলে বাহাজ করা হবে
সাদ এর কাহিনি পশ্চিমা ডলার খেয়ে মুসলমানদেরকে বিভান্তি করাচ্ছে
আপনারাও ভালো পথে আসেন কারণ তাবলীগের নামে মসজিদে থাকা,খাওয়া,সোয়া, ৬নং বয়ান হারাম এটি দরকার পরলে বাহাজ করা হবে
ইমাম যদি ভুল করে তাহলে ইমাম বাদ হবে।তাবলিক কেন ভাগ হবে
❤
যারা যাকাত খাওয়ার উপযুক্ত না তারা যাকাত খায়
কোরআন শিক্ষা দিয়া যারা বিনিময় নেয়
এই জায়গাটাই লাগছে
তোমরা তাদের অনুসরণ কর যারা তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চায় না আর তারা সৎপথপ্রাপ্ত’। আল-বায়ান
তোমরা মান্য কর এদেরকে- যারা তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চায় না। উপরন্তু তারা সঠিক পথে পরিচালিত। তাইসিরুল
অনুসরণ কর তাদের যারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায়না এবং তারা সৎ পথপ্রাপ্ত। মুজিবুর রহমান
সূরাঃ ইয়াসীন২১
Ahammak
I've nothing to say because I've a little knowledge. Just I can say that Muslims shouldn't be divided into many groups. Muslims are brother with each other. Every man may mistake except prophets. So unity is the strength. May Allah forgive me and us.❤❤
আপনারা কোরানের কথা বলেই তার মূল্য আদায় করেন কেন?
আমি ওলিমার বয়ান শুনেছি কিন্তু আপনি যেভাবে আরো কঠিন করে বলেছেন ছাদ সাহেব এভাবে বলে নাই ভাই।
শাদ সাবের উচিত তওবা করে ফিরে আসা। শয়তান তাকে ঘেরাও করে ফেলছে
ধন্যবাদ হুজুর কে।কোনো মুফতি আগে ক্লিয়ার করেনি
তোমাদের মত হুজুর দের জন্য আজকের আমাদের এত বিভেদ
ওরে উধারতার মানুষ
তুমি তো পাগল
সাদের মত লোক বাতিল
ভাই, আপ্নাগো ব্যবসায় ধ্বস নামছে তো, তাই গা জলছে!!
পাগলের মতো কথা বলেন কে কথা বুঝে বলেন
মাওলানা সায়াদ সাহেবের কথা সঠিক
আল্লাহ তাআলা এই হুজুর কে যাচাই করার তৌফিক দান করুক আমিন
হায়রে অন্ধভক্ত....
উনি নবীদের সমালোচনা করেননি।
উনি দাওয়াতের উসুল বুঝাতে গিয়ে, দাওয়াতের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে।
উনি মুসা আলাই সাল্লাম এর সেই কাহিনীটা তুলে এনেছিলেন।
মুসা আলাই সাল্লাম খুব তাড়াহুড়া করে, আল্লাহ তায়ালার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলেন।
এখানে আল্লাহ তায়ালাও ভুল ধরে ছিলেন।
আল্লাহ তাআলা বলছিলেন, আপনি এত তাড়াহুড়া করে আপনার উম্মতকে ছেড়ে আসলে কেন?
সেই জন্য তুমি 40 দিন রোজা রাখো তারপর আমি তোমার সাথে কথা বলবো।
এই একটা ভুলের কারণে, ওদিকে তার উম্মতের, কত হাজার যেন আমার সঠিক মনে নেই।
তারা কাফের হয়ে গিয়েছিলো।
এই ঘটনাটা উল্লেখ করে উনি বলেছে এখানে মুসা আলাই সাল্লাম এর ভুল হয়েছিলো।
একটা জামাতকে এভাবে ছেড়ে আসা ঠিক না।
সাদ সাহেব এখানে একটা জিম্মাদারের গুরুত্ব বোঝাতে চেয়েছিলো।
যে একটা জিম্মাদারূর কি দায়িত্ব থাকে।
আসলে উনি মন থেকে নবীর দোষ ধরেননি।
উনি এখানে মৌলিক অর্থে বলেছেন, রূপক অর্থে বলেছেন?
তাই দেওবন্দ উনার কথার ভুল ধরেনি।
শুধু দেওবন এইটুকু কথা বলছে, আপনি কথাগুলো এইভাবে না বলে এভাবে বলতে পারেন?
গুরুত্ব বোঝাতে নবীর ভুল ধরা যায় না। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদার খেলাফ। নবীরা মাসুম। কোন যুক্তির দরকার নাই নবীদের ভুল ধরা যাবে না।
গুরুত্ব বোঝাতে নবীর ভুল ধরা যায় না। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদার খেলাফ। নবীরা মাসুম। কোন যুক্তির দরকার নাই নবীদের ভুল ধরা যাবে না।
আল্লাহ তাআলা ভুল ধরবেন আপনি নয়।
ডোরিমন হুজুর অনেক বড্ডা আলেম।
দুনিয়াদার বড্ডা আরবি শিক্ষত ডোরিমন হুজুর।।
আরশাদ মাদানী সাহেবের যে রেফারেন্স দেয়া হচ্ছে তা সম্পুর্ণ ভূল
If moulana Saad come one step down all ummath will unite inshallah
আলহামদুলিল্লাহ
আসল তাবলীগ ওয়ালারা কখনোই পুরো আলেম সমাজকে ভূল বলে না,
কিছু কিছু আলেম যারা ওনাকে স্বচক্ষে না দেখে ওনার সাথে সরাসরি কথা না বলে বিভ্রান্তি চরায় তারাই
Ora alam name bodmaes
Hojur thik bolaca
Masha Allah good bayan
ইসলাম ও দ্বীনকে মহান🎉🎉 আল্লাহ হেফাজতকারী
আল্লাহকে ভয় করুন।
চাপার জোরে সবকিছু সম্ভব এই আলেম দ্বারা বুঝা যায়।
আলহামদুলিল্লাহ হযরত মাওলানা সাদ সাহেব দা:বা: দেওবন্দের সাথেই উঠা বসা করেন, এবং দেওবন্দের অনেক আলেম মাওলানা সাদ সাহেবকে আমির মেনে চলেন আলহামদুলিল্লাহ
😂😂😂
তুমি তো দেখি সাদ ভন্ড এর জামাই😂😂😂
এমন মিথ্যা কথা কেন বলছো?
Ulama deoban lurus dgn ulama lainnya di india., kecuali saad.., dicari oleh pemerintah india mau ditangkap,
রক (রেজাউল করিম) আবরার কে তাবলীগের ভবিষ্যৎ বিশ্ব আমির হিসেবে দেখতে চাই
বয়ান করতে গেলেই এইগুলোর শরীর গরম হয়ে যায়।
মাওলানা তারিক জামিলের চাইতে বড় আলেম হইয়া গেছে
তারিক জামিল রে তোমরা যত বড় মনে করো উনি অতটাও বড় না হ্যাঁ তবে উনি ভালো বয়ান করেন
সাদ সাহেব গুমরা
সাদ বাংলাদেশের নিষিদ্ধ করা হক
হুজুর আপনারা কি শুরু করছেন❤ ইসলামী দলগুলোকে আর কত ভাগ করে ছাড়বেন বলেন করছেন❤তো❤ আপনাদের কারণে যে ইসলাম কায়েম হচ্ছে না তাকে ভেবে করছেন❤তো❤দেখেছেন❤ অমুকে কাফের অমুকে বেদাতি তোমাকে এইটা তোমাকে করছেন❤তো❤দেখেছেন❤সেইটা❤ এত সমালোচনা করে ইসলামের ক্ষতি করছেন❤তো❤দেখেছেন❤সেইটা❤করতেছেন❤ এবং আপনারা ধর্মটাকে নিয়ে ব্যবসা শুরু করে দিয়েছেন
হক্কানি আলিমের সাথে সাথে আল্লাহ সাহায্য করবেন, আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
সাদ তো পরের কথা, আসরাফআলী থানবীর তাহযীরুননাস বইটি র আপনার মন্তব্য কী? ..
কোন মন্তব্য করবে না কারণ মুনাফিক এরা। শিয়া দের চাইতে খারাপ এরা পল্টিবাজ।
Zazskallah vi
হযরত আপনি মাওলানা সাদ সাহেবের ভুলগুলো উম্মতের মাঝে তুলে ধরতেছেন অথচ একবারও কি আপনি মাওলানা সাদ সাহেবের সামনে তার ভুলগুলো তুলে ধরতেছেন? মাওলানা সাদ সাহেবের নবীদের নিয়ে মন্তব্যর কথা আপনি নিজ কানে শুনেছেন? নাকি কারো মাধ্যমে শুনেছেন। আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করেন দিনের জন্য কবুল।
সাদের মুরিদ
Tahole Deoband emni emni fatoa deyeche naki Karo kach theke sune ?
বেসি পন্ডিত হইতে জায়েন না ভাই
I fully agree with you❤
দেওবন্দে ও নেটে তাঁর বয়ান আছে। দেখে নিলে ভালো হয়।
Masha Allah
সঠিক তথ্য উম্মতের মধ্যে প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ
মিথ্যা দিয়ে কখনো সত্যি কে ডাকা জায়না
আপনারা দেওবন্দ সবাই মিলে যান,, সাদ সাহেবকে হয় বুঝাইয়া আসেন, নয়ত বুঝে আসেন ,, ইসলাম পুরানো আমরা নতুন,,।
সঠিক ভাবে দ্বীন কি ভাবে মানব সেই ব্যবস্থা করেন,, আম মানুষ দের উপকার হবে,, আমরা কিছু পারিনা যানিনা,, আপনাদের মতো যারা তাদের কাছ থেকে শিখব,,। যত ঝামেলা বাংলাদেশে,,। দোয়া করবেন, সঠিক টাই আমরা চাই,,।
আমার নবীর সমালোচনা কোন মুসলমান করতে পারে না। যে আমার নবী সাঃ সমালোচনা করে তার আবুজেহেলের বংশের লোক হ ওয়ার সম্ভবনা আছে।
আপনি কি কোন দিন তার বয়ান ময়দানে বসে শুনেছেন ৷ আপনি মিড়িয়া থেকে কাটছাট করা বয়ান নিয়ে মিথ্যাচার করে করছেন
আমি নিজেই শুনে ছি কিন্তু সাদ খুনির গড ফাদার ইজরায়েলের দালাল
ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান থেকে আসা ওলামায়ে কেরামদের জামাত বাংলাদেশ উপস্থিত ওনারা ফেব্রুয়ারি ৯,১০,১১ তাখিের ইজতেমায় উপস্থিত থাকবেন ইনশাআল্লাহ।
4:08
মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়েছে সাদ সাহেবের
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতেন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
🤣🤣
অন্ধ ভক্ত হওয়া ঠিক না
মইথ্যা অপবাদ
সুন্দর বিশ্লেষণ
thanks
জাযাকাল্লাহ
ALLAHHUAKBAR ALHAMDULILAH SUMMA ALHAMDULILAH. JAJAK ALLAH KAHIRAN. ALLAH TALA HOJROT ER HAYAT BARIYE DIN HOQ ER MEHNOT KORAR JONNOO HOQ KOTHA BOLAR JONNO AMIN SUMMA AMIN
মুফতি সাহেব আপনার বয়ানের ভঙ্গিমা পাল্টিয়ে মুফতি আরিফ বিন হাবীবের মতো হওয়া দরকার।
তুই কর গিয়ে
সাদ সাহেব সম্পর্কে আমি জানিনা তবে আপনাকে বলছি আপনি গনতন্ত্র মানেন আবার জিহাদ অস্বীকার করেন কেন🤔
এই বয়ানের উদ্দেশ্য কি?
ভাইরাল হওয়া
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ হুজুর আপনি হিযবুত তওহীদের সম্বন্ধে কিছু বলেন না কেন
😮আমিন
M.saad er vul dhorar jonno,ai waz a hujur koto taka contact korse ektu janaben
আফসোস 😢😢😢
ASSALAMUALAIKUM WARAHMATULLAH. ALLAH TALA HOJROT ER HAYAT BARIYE DEN.ALLAH TALA JENO AMADER SOBAI KE DINER SOHI BUJ DAN KOREN..AMIN
আমিন
করতেছেন ব্যবসা ব্যবসা করে টাকা পকেট ভরে নিয়ে চলে যান ফালতু কথা বইলেন না
কিরে ভাই,,, এটা কেমন কথা,,??
Masaa allah
ওরে বাটপার, ওরে কাজ্জাব,ওরে দাজ্জাল এই ভাষাগুলি ব্যাবহার না করার জন্য mr ARBAR কে অনেক ধন্যবাদ।
অহরহ কওমী মাদরাসাগুলোতে ছোট বাচ্চারা বলাৎকারের শিকার হচ্ছে এগুলো কোন কিতাবের ভিত্তিতে হচ্ছে। এটার রেফারেন্স দেন দয়া করে।
সত্য কথা বললেই কি গীবত হয়ে যায়??
গিবত কারি র গিবত যত করা যায়।যেমন আবুজেহেলের গিবত যত করেন তত ইবাদতের কারন হবে।😮
আমার একটা প্রশ্ন - নবীরা কি ভুলের ঊর্দ্ধে? উনাদের ভুল কি আল্লাহ্ ধরিয়ে দেন নি? নবীদের ভুল তো উম্মতের জন্য শিক্ষা। নবীরা গুনাহের ঊর্দ্ধে। উনাদের দ্বারা গুনাহ হয়নি। কিন্তু ভুল তো হয়েছে এটা তো সূরা দুহা এর শানে নুযুল পড়লেই পরিষ্কার হয়ে যায়।
সা 'দ সাহেব তো সমালোচনার উদ্দেশ্যে এই বক্তব্য দেন নি। দিয়েছেন নবীজীর সাধা সিধা জিন্দেগীর অনুসরণ করার জন্য।
আমিই হক
হাজারো মানুষের সামনে গীবত না করে সাদ সাহেবের কাছে যান
হজুর এই বয়াসে অনেক সুন্দর করে বোঝান
তোমাকে হক্কানী আলেম হওয়ার জন্য যোগ্যব্যক্তি মনে হয়না।
যখন তোমাদেরকে আহলে হাদিসরা বলবে না যে চিল্লা কোন হাদিসে পাইছো নিসাব কোন হাদিসে পাইছো তখন এনাদেরকে যোগ্য আলেম মনে হবে
তুই কোন মাদরাসায় পড়েছিস?দলীল তুই দেখা
Masha-Allah. Allah huzurke onk knowledge diecen.
তাহাকিক করেন হুজুর
পাতি হুজুর তোর বয়স কতো দিন তুই বড়ো আলেম নিয়ে কুমনতব্য করা ঠিক হবে না
সত্যি কথা বলতে বয়স লাগে নাকি
আবরার সাহেবকে তার ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে খুশি থাকুন। সাদ সাহেবকে তার ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে থাকতে দেন। ইলিয়াসি তাবলীগ জামাতের আকিদা সুফি আকীদা।
Tader.uvoer.dormoki.ak.na
গীবত জিনার থেকে বড় গুনা গীবত জিনার থেকে বড় গুনা
পাগলা
mashallah
Good