মা কালীর মধ্যে সানি লিওন খুজে পেয়ে কেও একজন প্যারোডি পোষ্ট করে । সঙ্গে সঙ্গে তেড়েমেরে রে রে করে ধর্মানুভূতিতে আঘাত বলে ফেসবুকে ভ্যান্ডালিজম শুরু করে হিন্দুত্ববাদিরা। কালীর সাথে সানি লিওনের তুলনা করলে ধর্মানুভূতিতে লাগবে? কেন ? প্রথমত দুজনেই নগ্নিকা। ভুষনহীনতাই তাদের পছন্দ। দ্বিতীয়ত কালী নারী দেহের মাধ্যমে প্রকৃতির প্রকাশ। তাহলে সানি লিওনের দেহতে প্রকৃতির প্রকাশ নেই ? তৃতীয়ত হেমা মালিনী মুখের ছাঁচে দেবী দূর্গা কত দেখেছি। হেমা মালিনীকে আমরা গ্রহন করেছি দূর্গা রূপে-তাহলে সানি লিওনকে কালী রূপে কেন না ? দুজনেই ত অভিনেত্রী। কে কতটা কাপড় খোলেন, তা রিলেটিভিটির প্রশ্ন। তাতে ত বেসিক চেঞ্জ হয় না । চতুর্থত, ধর্মানুভূতিটি কি জিনিস? ওটি আসলে ছোট বেলায় ব্রেইন ওয়াশ করে ঢোকানো ধর্মীয় ভীতি। এবং একটি অহেতুক ভীতি যার জন্য ভারতের প্রগতি আটকে আছে। একটি অহেতুক ভীতি যা দাঙ্গা লাগায়, মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে-সেই অহেতুক ভীতিকে কেন সন্মান করব ? সেই ভীতিকে দূর করার চেষ্টা করাটাই ভাল কাজ নয় কি? পঞ্চমত ভারতীয় দর্শন এব্যপারে কি বলে? কোন উপনিষদে লেখা আছে ধর্ম ভীতি থেকে শুরু হয়? ওগুলো অনুন্নত ইসলাম , খীষ্ঠানদের ব্যপার। উপনিষদ বলছে ভয় থেকে না, ভয়কে জয় করা থেকেই সত্যর সন্ধান শুরু হয়। আসল ধার্মিক জীবন শুরু হয়। আসল ধার্মিকের ধর্মানুভূতি কি? তার ধর্মত সাহসের সাথে সততার সাথে কর্তব্য পালনের মাধ্যমে। তার সাথে কালীর সাথে সানি লিওয়নের তুলনার কি সম্পর্ক? আর কালী পূজোর সাথে ধর্মের সম্পর্কটাই বা কি? জ্ঞানযোগ, ভক্তিযোগ, রাজযোগ বা কর্মযোগের মধ্যে পূজো অর্চনা কোথায়? আর ভীতিযোগ বলে কিছু আছে ভারতীয় দর্শনে ? পূজো অর্চনা শ্রেফ প্যাগান সেলিব্রেশন। (৩) সেকন্ড পোষ্টটা ফেসবুকের গ্রুপে ফেলতেই প্রতি মিনিটে ১০ টা করে বাপ মা তুলে গালি আসা শুরু হল হিন্দু ধর্মের স্বগোষিত রক্ষকদের কাছ থেকে। কালিকা তাদের কাছে “মা”। মায়ের সাথে পর্নস্টার সানি লিওনের তুলনা ? “ধর্মানুভূতিতে” বিশাল আঘাত!! আমার মনে পড়ল পান্নালালের শ্যামাসঙ্গীত- “মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলই ফুরায়ে যায় মা… জনমের সাধ ডাকি গো মা তোরে কোলে তুলে নিতে আয় মা….. সকলই ফুরায়ে যায় মা।। মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলই ফুরায়ে যায় মা।। পৃথিবীর কেউ ভালতো বাসেনা এ পৃথিবী ভাল বাসিতে জানেনা যেথা আছে শুধু ভাল বাসাবাসি সেথা যেতে প্রাণ চায় মা সকলই ফুরায়ে যায় মা।। মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলই ফুরায়ে যায় মা… বড় দাগা পেয়ে বাসনা তেজেছি বড় জ্বালা সয়ে কামনা ভুলেছি অনেক কেদেছি কাঁদিতে পারিনা বুক ফেটে ভেঙ্গে যায় মা…. সকলই ফুরায়ে যায় মা… মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলই ফুরায়ে যায় মা.” এবার তাহলে আপনারাই বুঝুন। যেসব হিন্দুরা সানি লিওয়নের সাথে কালীর তুলনায় আপসেট হচ্ছেন, গালাগাল দিচ্ছেন, উত্তেজিত হচ্ছেন-তারা নিজেদের ধর্ম নিয়েই কতটা অশিক্ষিত।
ইউটিউবে জাকির নায়েকের লেকচার শুনছিলাম যদি আমি এই অধম মুর্তাদের হেদায়েত হই।জাকির বাবাজি বলছিলেন মহান আল্লাহ পৃথিবী গোলাকার বলেছেন ১৪০০ বছর আগে।কুরান বলছে وَا لْاَ رْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰٮهَا ۗ "অতঃপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।" (সুরা নাজিয়াতআয়াত ৩০) এখানে দাহাহা অর্থ বিস্তৃত করা কিন্তু দাহাহা শব্দটা দুইয়া থেকে এসেছে যার অর্থ হল উটপাখিরডিম,তাই পৃথিবী দেখতে উটপাখিরডিমের মত,মানে কুরানই সঠিক।😲এটা শোনার সাথে সাথে আসতাগফিরুল্লাহ ও কালিমা পড়লাম।কিছুক্ষনপর মনে পড়ল পৃথিবী তো দেখতে ডিমের মতনা বরং কমলার মত।ব্যপারটি কেমন জানি লাগছে।🤨এরপর তাফসিরে ইবনে কাসীরটা খুললাম কিন্তু ডিম বলে কোন শব্দ পেলাম না বরং পরকালের কথা পেলাম।অন্য তাফসীরের বইগুলাতেও ডিম বলে কিছু নাই।এরপর আরো ঘাটাঘাটি শুরু হল।মাদ্রাসার ছাত্র যারা আরবি ভালো বুঝে তাদের পোস্ট পড়লাম।দাহাহা ক্রিয়ামূলক শব্দ যার অর্থ বিছানো।কিন্তু দুইয়া(উটের ডিম) বলে তিনি নাকি নতুন শব্দের আমদানি করেছেন যেটা বিশেষ্যপদ।দাহাহা আর দুইয়ার আকাশ পাতাল তফাত।বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে এত বড় ধোকা জাকির পাগলা দিতে পারে।তাই আরো ঘাটলাম। ইংরেজী আলেমের একটা ভিডিওতে বুঝলাম দা্হাহা দুইয়া থেকে আসিনি।পুরা ভিডিও দেখে এটা বুঝলাম দাহাহা যদি দুইয়া থেকে আসে তাইলে হস্তি(হাতি) শব্দটাও হস্ত(হাত) থেকে এসেছে😂। এতকিছু শোনার পর মাথাটা চক্কর দিচ্ছিল,তার মানে জাকির কৌতুক করেছে এতক্ষন?এরমধ্যে এক দুষ্টু নাস্তিক এসে কানে কানে বলল,ভাইজান পিথাগোরাস প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ সালে(মুহাম্মদ জন্মের ১১০০ বছর আগে) বলেছিল পৃথিবী গোলাকার।এরপর তার ছাত্র প্লেটোও একই শিক্ষা নেয়(pythagorean mathematics).প্লেটো(427bc) বলেছিল"my conviction is that the earth is a round body in the center of heaven and therefore has no need of air or of any similar force to be a support."নাস্তিকের কথা শুনে আমি তাজ্জব।সে কথা না থামিয়ে বলতে থাকল,আর Aristotle(384bc) ছিল প্লেটোর ছাত্র,তার কথা"every portion of the earth tends towards the centre until by compression and convergence they form a spare(de caelo).Hellenistic world এর আরেকজন বিজ্ঞানী Eratosthenes পৃথিবীর পরিধী মেপে দেখান খ্রিস্টপূর্ব ২০০ সালে(252k stades) এরপর সেই নাস্তিক strabo(যিশুর সময়ের বিজ্ঞানী), claudius ptolemy নিয়ে একগাদা লেকচার দিলো।সে বলল যদিও ইন্ডিয়ান বিজ্ঞানীদের অতীত অনেক কিছুই হারিয়ে গেছে তাও যতটুকু পাওয়া যায় সেখানে আছে বৈদিক রিচুয়ালগুলাতে সুর্য চন্দ্রের গতি পাওয়া যায় আর ইন্ডিয়ান ততকালীন ধারণাগুলাও অনেকটা গ্রীকদের মতই ছিল।এরপর ইন্ডিয়ান astronomer Varahamihira,Brahmagupta,aryabhatia(a Sanskrit astronomal treatise) নিয়ে একগাদা কথা হল।এত কিছু শুনতে শুনতে আমি ঘুমিয়ে গেলাম,ঘুম থেকে উঠে দেখি নাস্তিকটা আর নাই।কিন্তু পরে মনে পড়ল যে তাকে মেরে ফেলা হয়েছে জবাই করে,কারণ সে বলেছিল কোরানটা মুর্খ সন্ত্রাসীদের বই যেটা শুধু খোচাখুচি ছাড়া আর কিছুই করেনা ভন্ড নবিমুহাম্মদ ততকালীন আরবীয় মিথ(মুসা ইসা,গজবের কল্পকাহিনি) চুরি করেছে যেটা সে হেরাগুহার ভেতর সাজিয়ে তার সাহাবাদের পাঠ করাতো।আপনি যতই একে আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিলান,লাভ নাই💔।
আব্বু-আম্মু বলে আমার বয়স যখন ১৭ দিন ছিলো তখন থেকে আমি ট্রেনে যাতায়াত করি। আমার নানির বাড়ি দিনাজপুর হওয়ায় আলমডাঙ্গা থেকে ট্রেন যোগে বছরে প্রায় ২,১ বার যাওয়াই পড়ে। ঢাকা,খুলনা, রাজশাহী কিংবা রংপুর ট্রেনযোগে যাওয়া নেশায় পরিণত হয়েছে। কিন্তু সেই ১৭ দিন বয়স থেকে আলমডাঙ্গার আমুল পরিবর্তন হলেও দুঃখের বিষয় এই যে আমাদের স্টেশনটি দিনে দিনে বৃদ্ধই হচ্ছে, মাদক কারবারি ও নেশাখোরদের রাতে আস্তানা দিয়ে আজ সে ক্যানসারে আক্রান্ত। পথে-ঘাটের লোকজনের সৌচাগারে পরিণত হয়েছে।পাগল(মানুষ) ও ছাগল (স্তন্যপায়ীদের) অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। আমাদের এই স্টেশনটির গর্ব করার মতো বিষয়ের তাই শেষ নেই। কিন্তু সেই বৃদ্ধ স্টেশনটিকে কেউ ঔষধ দিলো না। যদি কিছু উন্নয়ন হয়েও থাকে তবে তা পুনশ্চ,।।।। এ যেনো টেন্ডারবাজদের জুয়া খেলা। সরকারি দলের মননশীল ব্যক্তিত্ত্যদের তাই দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই, ডিজিটাল বাংলাদেশের ছোঁয়া দু'শো বছরের বুড়োর সর্বাঙ্গে একটু ছুয়ে দিয়ে যান। Jamuna Television কে অনেক দিন ধরে অনুসরণ করছি। এমন আরো একটি রিপোর্ট তাঁরা পেশ করেছিলো। কিন্তু কোনো কাজই হয়েছিল না। যমুনা টেলিভিশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ, পুনরায় সমীক্ষা টি তুলে ধরার জন্য। আর একটা কথা,। ব্যাপক আন্দোলনে গেলে দেশেরই ক্ষতি। চরমপন্থীরা আবার যেন মৈত্রী ট্রেন থামিয়ে না দেয়। আশা করছি রেলমন্ত্রী সুনজর দিবেন। ধন্যবাদ।
ইউটিউবে জাকির নায়েকের লেকচার শুনছিলাম যদি আমি এই অধম মুর্তাদের হেদায়েত হই।জাকির বাবাজি বলছিলেন মহান আল্লাহ পৃথিবী গোলাকার বলেছেন ১৪০০ বছর আগে।কুরান বলছে وَا لْاَ رْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰٮهَا ۗ "অতঃপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।" (সুরা নাজিয়াতআয়াত ৩০) এখানে দাহাহা অর্থ বিস্তৃত করা কিন্তু দাহাহা শব্দটা দুইয়া থেকে এসেছে যার অর্থ হল উটপাখিরডিম,তাই পৃথিবী দেখতে উটপাখিরডিমের মত,মানে কুরানই সঠিক।😲এটা শোনার সাথে সাথে আসতাগফিরুল্লাহ ও কালিমা পড়লাম।কিছুক্ষনপর মনে পড়ল পৃথিবী তো দেখতে ডিমের মতনা বরং কমলার মত।ব্যপারটি কেমন জানি লাগছে।🤨এরপর তাফসিরে ইবনে কাসীরটা খুললাম কিন্তু ডিম বলে কোন শব্দ পেলাম না বরং পরকালের কথা পেলাম।অন্য তাফসীরের বইগুলাতেও ডিম বলে কিছু নাই।এরপর আরো ঘাটাঘাটি শুরু হল।মাদ্রাসার ছাত্র যারা আরবি ভালো বুঝে তাদের পোস্ট পড়লাম।দাহাহা ক্রিয়ামূলক শব্দ যার অর্থ বিছানো।কিন্তু দুইয়া(উটের ডিম) বলে তিনি নাকি নতুন শব্দের আমদানি করেছেন যেটা বিশেষ্যপদ।দাহাহা আর দুইয়ার আকাশ পাতাল তফাত।বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে এত বড় ধোকা জাকির পাগলা দিতে পারে।তাই আরো ঘাটলাম। ইংরেজী আলেমের একটা ভিডিওতে বুঝলাম দা্হাহা দুইয়া থেকে আসিনি।পুরা ভিডিও দেখে এটা বুঝলাম দাহাহা যদি দুইয়া থেকে আসে তাইলে হস্তি(হাতি) শব্দটাও হস্ত(হাত) থেকে এসেছে😂। এতকিছু শোনার পর মাথাটা চক্কর দিচ্ছিল,তার মানে জাকির কৌতুক করেছে এতক্ষন?এরমধ্যে এক দুষ্টু নাস্তিক এসে কানে কানে বলল,ভাইজান পিথাগোরাস প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ সালে(মুহাম্মদ জন্মের ১১০০ বছর আগে) বলেছিল পৃথিবী গোলাকার।এরপর তার ছাত্র প্লেটোও একই শিক্ষা নেয়(pythagorean mathematics).প্লেটো(427bc) বলেছিল"my conviction is that the earth is a round body in the center of heaven and therefore has no need of air or of any similar force to be a support."নাস্তিকের কথা শুনে আমি তাজ্জব।সে কথা না থামিয়ে বলতে থাকল,আর Aristotle(384bc) ছিল প্লেটোর ছাত্র,তার কথা"every portion of the earth tends towards the centre until by compression and convergence they form a spare(de caelo).Hellenistic world এর আরেকজন বিজ্ঞানী Eratosthenes পৃথিবীর পরিধী মেপে দেখান খ্রিস্টপূর্ব ২০০ সালে(252k stades) এরপর সেই নাস্তিক strabo(যিশুর সময়ের বিজ্ঞানী), claudius ptolemy নিয়ে একগাদা লেকচার দিলো।সে বলল যদিও ইন্ডিয়ান বিজ্ঞানীদের অতীত অনেক কিছুই হারিয়ে গেছে তাও যতটুকু পাওয়া যায় সেখানে আছে বৈদিক রিচুয়ালগুলাতে সুর্য চন্দ্রের গতি পাওয়া যায় আর ইন্ডিয়ান ততকালীন ধারণাগুলাও অনেকটা গ্রীকদের মতই ছিল।এরপর ইন্ডিয়ান astronomer Varahamihira,Brahmagupta,aryabhatia(a Sanskrit astronomal treatise) নিয়ে একগাদা কথা হল।এত কিছু শুনতে শুনতে আমি ঘুমিয়ে গেলাম,ঘুম থেকে উঠে দেখি নাস্তিকটা আর নাই।কিন্তু পরে মনে পড়ল যে তাকে মেরে ফেলা হয়েছে জবাই করে,কারণ সে বলেছিল কোরানটা মুর্খ সন্ত্রাসীদের বই যেটা শুধু খোচাখুচি ছাড়া আর কিছুই করেনা ভন্ড নবিমুহাম্মদ ততকালীন আরবীয় মিথ(মুসা ইসা,গজবের কল্পকাহিনি) চুরি করেছে যেটা সে হেরাগুহার ভেতর সাজিয়ে তার সাহাবাদের পাঠ করাতো।আপনি যতই একে আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিলান,লাভ নাই💔
হলিউড/থাই/জাপানিজ/করিয়ান সব বিখ্যাত মুভির বাংলা এক্সপ্লেনেশোন দেখতে চাইলে! Just click & visit -> #JHN_production ভিডিও ভালো লাগলে পাশে থেকে সাপোর্ট করবেন.
শ্রদ্ধেয় সেলুন জোয়ার্দার চুয়াডাঙ্গা জেলার কিছুি উন্নতি করিনি আজ পর্যন্ত। আর ডন সে তো তারই ই লোক। সবাই নিজের পকেট ভরতে ব্যস্ত। বাপ্পি কে দেখলাম। আমরা একসাথে ইউনিভার্সিটিতে পড়তাম।
প্রিয় বন্ধুরা আমরা সবাই এই শীতে নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী গরীব অসহায় মানুষ কে সাহায্য করবো.ইনশাআল্লাহ,প্রিয় আমার চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম, গুরে আশার আহবান রইলো প্রিয়, আশা করি প্রিয় চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকবেন,ইনশাআল্লাহ ধন্যবাদ প্রিয়💝💝
আলমডাঙ্গা স্টেশন সারা দেশের ইতিহাসের অংশ।সেই স্টেশন কেন এত অবহেলিতো বুঝে আসেনা।কোন একটা,স্টেশন যে কতটা অবহেলিত হতে পারে তা আলমডাঙ্গায় না জন্মালে জানতামনা।
হিন্দু জঙ্গীদের নৃশংসতা দেখুন ruclips.net/video/Jbr31SLsAOMh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/NGzhoQhlESIh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/Dm3rWbr06IAh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/pD1zEZN9Tr4/видео.html
মা কালীর মধ্যে সানি লিওন খুজে পেয়ে কেও একজন প্যারোডি পোষ্ট করে । সঙ্গে সঙ্গে তেড়েমেরে রে রে করে ধর্মানুভূতিতে আঘাত বলে ফেসবুকে ভ্যান্ডালিজম শুরু করে হিন্দুত্ববাদিরা। কালীর সাথে সানি লিওনের তুলনা করলে ধর্মানুভূতিতে লাগবে? কেন ? প্রথমত দুজনেই নগ্নিকা। ভুষনহীনতাই তাদের পছন্দ। দ্বিতীয়ত কালী নারী দেহের মাধ্যমে প্রকৃতির প্রকাশ। তাহলে সানি লিওনের দেহতে প্রকৃতির প্রকাশ নেই ? তৃতীয়ত হেমা মালিনী মুখের ছাঁচে দেবী দূর্গা কত দেখেছি। হেমা মালিনীকে আমরা গ্রহন করেছি দূর্গা রূপে-তাহলে সানি লিওনকে কালী রূপে কেন না ? দুজনেই ত অভিনেত্রী। কে কতটা কাপড় খোলেন, তা রিলেটিভিটির প্রশ্ন। তাতে ত বেসিক চেঞ্জ হয় না । চতুর্থত, ধর্মানুভূতিটি কি জিনিস? ওটি আসলে ছোট বেলায় ব্রেইন ওয়াশ করে ঢোকানো ধর্মীয় ভীতি। এবং একটি অহেতুক ভীতি যার জন্য ভারতের প্রগতি আটকে আছে। একটি অহেতুক ভীতি যা দাঙ্গা লাগায়, মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে-সেই অহেতুক ভীতিকে কেন সন্মান করব ? সেই ভীতিকে দূর করার চেষ্টা করাটাই ভাল কাজ নয় কি? পঞ্চমত ভারতীয় দর্শন এব্যপারে কি বলে? কোন উপনিষদে লেখা আছে ধর্ম ভীতি থেকে শুরু হয়? ওগুলো অনুন্নত ইসলাম , খীষ্ঠানদের ব্যপার। উপনিষদ বলছে ভয় থেকে না, ভয়কে জয় করা থেকেই সত্যর সন্ধান শুরু হয়। আসল ধার্মিক জীবন শুরু হয়। আসল ধার্মিকের ধর্মানুভূতি কি? তার ধর্মত সাহসের সাথে সততার সাথে কর্তব্য পালনের মাধ্যমে। তার সাথে কালীর সাথে সানি লিওয়নের তুলনার কি সম্পর্ক? আর কালী পূজোর সাথে ধর্মের সম্পর্কটাই বা কি? জ্ঞানযোগ, ভক্তিযোগ, রাজযোগ বা কর্মযোগের মধ্যে পূজো অর্চনা কোথায়? আর ভীতিযোগ বলে কিছু আছে ভারতীয় দর্শনে ? পূজো অর্চনা শ্রেফ প্যাগান সেলিব্রেশন। (৩) সেকন্ড পোষ্টটা ফেসবুকের গ্রুপে ফেলতেই প্রতি মিনিটে ১০ টা করে বাপ মা তুলে গালি আসা শুরু হল হিন্দু ধর্মের স্বগোষিত রক্ষকদের কাছ থেকে। কালিকা তাদের কাছে “মা”। মায়ের সাথে পর্নস্টার সানি লিওনের তুলনা ? “ধর্মানুভূতিতে” বিশাল আঘাত!! আমার মনে পড়ল পান্নালালের শ্যামাসঙ্গীত- “মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলই ফুরায়ে যায় মা… জনমের সাধ ডাকি গো মা তোরে কোলে তুলে নিতে আয় মা….. সকলই ফুরায়ে যায় মা।। মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলই ফুরায়ে যায় মা।। পৃথিবীর কেউ ভালতো বাসেনা এ পৃথিবী ভাল বাসিতে জানেনা যেথা আছে শুধু ভাল বাসাবাসি সেথা যেতে প্রাণ চায় মা সকলই ফুরায়ে যায় মা।। মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলই ফুরায়ে যায় মা… বড় দাগা পেয়ে বাসনা তেজেছি বড় জ্বালা সয়ে কামনা ভুলেছি অনেক কেদেছি কাঁদিতে পারিনা বুক ফেটে ভেঙ্গে যায় মা…. সকলই ফুরায়ে যায় মা… মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলই ফুরায়ে যায় মা.” এবার তাহলে আপনারাই বুঝুন। যেসব হিন্দুরা সানি লিওয়নের সাথে কালীর তুলনায় আপসেট হচ্ছেন, গালাগাল দিচ্ছেন, উত্তেজিত হচ্ছেন-তারা নিজেদের ধর্ম নিয়েই কতটা অশিক্ষিত।
আমার প্রাণ প্রিয় আলমডাঙ্গা। খুব কষ্ট লাগে যখন এরকম দেখি নিজের শহর কে।।
ইন্ডিয়াতে ব্রিটিশ আমলের স্টেশনগুলো অনেক সুন্দর করে সংরক্ষণ করে!
মা কালীর মধ্যে সানি লিওন খুজে পেয়ে কেও একজন প্যারোডি পোষ্ট করে ।
সঙ্গে সঙ্গে তেড়েমেরে রে রে করে ধর্মানুভূতিতে আঘাত বলে ফেসবুকে ভ্যান্ডালিজম শুরু করে হিন্দুত্ববাদিরা।
কালীর সাথে সানি লিওনের তুলনা করলে ধর্মানুভূতিতে লাগবে?
কেন ?
প্রথমত দুজনেই নগ্নিকা। ভুষনহীনতাই তাদের পছন্দ।
দ্বিতীয়ত কালী নারী দেহের মাধ্যমে প্রকৃতির প্রকাশ। তাহলে সানি লিওনের দেহতে প্রকৃতির প্রকাশ নেই ?
তৃতীয়ত হেমা মালিনী মুখের ছাঁচে দেবী দূর্গা কত দেখেছি। হেমা মালিনীকে আমরা গ্রহন করেছি দূর্গা রূপে-তাহলে সানি লিওনকে কালী রূপে কেন না ? দুজনেই ত অভিনেত্রী। কে কতটা কাপড় খোলেন, তা রিলেটিভিটির প্রশ্ন। তাতে ত বেসিক চেঞ্জ হয় না ।
চতুর্থত, ধর্মানুভূতিটি কি জিনিস? ওটি আসলে ছোট বেলায় ব্রেইন ওয়াশ করে ঢোকানো ধর্মীয় ভীতি। এবং একটি অহেতুক ভীতি যার জন্য ভারতের প্রগতি আটকে আছে। একটি অহেতুক ভীতি যা দাঙ্গা লাগায়, মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে-সেই অহেতুক ভীতিকে কেন সন্মান করব ? সেই ভীতিকে দূর করার চেষ্টা করাটাই ভাল কাজ নয় কি?
পঞ্চমত ভারতীয় দর্শন এব্যপারে কি বলে? কোন উপনিষদে লেখা আছে ধর্ম ভীতি থেকে শুরু হয়? ওগুলো অনুন্নত ইসলাম , খীষ্ঠানদের ব্যপার। উপনিষদ বলছে ভয় থেকে না, ভয়কে জয় করা থেকেই সত্যর সন্ধান শুরু হয়। আসল ধার্মিক জীবন শুরু হয়। আসল ধার্মিকের ধর্মানুভূতি কি? তার ধর্মত সাহসের সাথে সততার সাথে কর্তব্য পালনের মাধ্যমে। তার সাথে কালীর সাথে সানি লিওয়নের তুলনার কি সম্পর্ক?
আর কালী পূজোর সাথে ধর্মের সম্পর্কটাই বা কি? জ্ঞানযোগ, ভক্তিযোগ, রাজযোগ বা কর্মযোগের মধ্যে পূজো অর্চনা কোথায়? আর ভীতিযোগ বলে কিছু আছে ভারতীয় দর্শনে ? পূজো অর্চনা শ্রেফ প্যাগান সেলিব্রেশন।
(৩)
সেকন্ড পোষ্টটা ফেসবুকের গ্রুপে ফেলতেই প্রতি মিনিটে ১০ টা করে বাপ মা তুলে গালি আসা শুরু হল হিন্দু ধর্মের স্বগোষিত রক্ষকদের কাছ থেকে।
কালিকা তাদের কাছে “মা”। মায়ের সাথে পর্নস্টার সানি লিওনের তুলনা ? “ধর্মানুভূতিতে” বিশাল আঘাত!!
আমার মনে পড়ল পান্নালালের শ্যামাসঙ্গীত-
“মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল
সকলই ফুরায়ে যায় মা…
জনমের সাধ ডাকি গো মা তোরে
কোলে তুলে নিতে আয় মা…..
সকলই ফুরায়ে যায় মা।।
মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল
সকলই ফুরায়ে যায় মা।।
পৃথিবীর কেউ ভালতো বাসেনা
এ পৃথিবী ভাল বাসিতে জানেনা
যেথা আছে শুধু ভাল বাসাবাসি
সেথা যেতে প্রাণ চায় মা
সকলই ফুরায়ে যায় মা।।
মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল
সকলই ফুরায়ে যায় মা…
বড় দাগা পেয়ে বাসনা তেজেছি
বড় জ্বালা সয়ে কামনা ভুলেছি
অনেক কেদেছি কাঁদিতে পারিনা
বুক ফেটে ভেঙ্গে যায় মা….
সকলই ফুরায়ে যায় মা…
মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল
সকলই ফুরায়ে যায় মা.”
এবার তাহলে আপনারাই বুঝুন। যেসব হিন্দুরা সানি লিওয়নের সাথে কালীর তুলনায় আপসেট হচ্ছেন, গালাগাল দিচ্ছেন, উত্তেজিত হচ্ছেন-তারা নিজেদের ধর্ম নিয়েই কতটা অশিক্ষিত।
@@মামীখোরকৃষ্ণা হিন্দু জঙ্গীদের নৃশংসতা দেখুন মিঃ লুচ্চা কৃষ্ণ
ruclips.net/video/Jbr31SLsAOMh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/NGzhoQhlESIh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/Dm3rWbr06IAh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/pD1zEZN9Tr4/видео.html
ইউটিউবে জাকির নায়েকের লেকচার শুনছিলাম যদি আমি এই অধম মুর্তাদের হেদায়েত হই।জাকির বাবাজি বলছিলেন মহান আল্লাহ পৃথিবী গোলাকার বলেছেন ১৪০০ বছর আগে।কুরান বলছে
وَا لْاَ رْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰٮهَا ۗ
"অতঃপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।"
(সুরা নাজিয়াতআয়াত ৩০)
এখানে দাহাহা অর্থ বিস্তৃত করা কিন্তু দাহাহা শব্দটা দুইয়া থেকে এসেছে যার অর্থ হল উটপাখিরডিম,তাই পৃথিবী দেখতে উটপাখিরডিমের মত,মানে কুরানই সঠিক।😲এটা শোনার সাথে সাথে আসতাগফিরুল্লাহ ও কালিমা পড়লাম।কিছুক্ষনপর মনে পড়ল পৃথিবী তো দেখতে ডিমের মতনা বরং কমলার মত।ব্যপারটি কেমন জানি লাগছে।🤨এরপর তাফসিরে ইবনে কাসীরটা খুললাম কিন্তু ডিম বলে কোন শব্দ পেলাম না বরং পরকালের কথা পেলাম।অন্য তাফসীরের বইগুলাতেও ডিম বলে কিছু নাই।এরপর আরো ঘাটাঘাটি শুরু হল।মাদ্রাসার ছাত্র যারা আরবি ভালো বুঝে তাদের পোস্ট পড়লাম।দাহাহা ক্রিয়ামূলক শব্দ যার অর্থ বিছানো।কিন্তু দুইয়া(উটের ডিম) বলে তিনি নাকি নতুন শব্দের আমদানি করেছেন যেটা বিশেষ্যপদ।দাহাহা আর দুইয়ার আকাশ পাতাল তফাত।বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে এত বড় ধোকা জাকির পাগলা দিতে পারে।তাই আরো ঘাটলাম। ইংরেজী আলেমের একটা ভিডিওতে বুঝলাম দা্হাহা দুইয়া থেকে আসিনি।পুরা ভিডিও দেখে এটা বুঝলাম দাহাহা যদি দুইয়া থেকে আসে তাইলে হস্তি(হাতি) শব্দটাও হস্ত(হাত) থেকে এসেছে😂। এতকিছু শোনার পর মাথাটা চক্কর দিচ্ছিল,তার মানে জাকির কৌতুক করেছে এতক্ষন?এরমধ্যে এক দুষ্টু নাস্তিক এসে কানে কানে বলল,ভাইজান পিথাগোরাস প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ সালে(মুহাম্মদ জন্মের ১১০০ বছর আগে) বলেছিল পৃথিবী গোলাকার।এরপর তার ছাত্র প্লেটোও একই শিক্ষা নেয়(pythagorean mathematics).প্লেটো(427bc) বলেছিল"my conviction is that the earth is a round body in the center of heaven and therefore has no need of air or of any similar force to be a support."নাস্তিকের কথা শুনে আমি তাজ্জব।সে কথা না থামিয়ে বলতে থাকল,আর Aristotle(384bc) ছিল প্লেটোর ছাত্র,তার কথা"every portion of the earth tends towards the centre until by compression and convergence they form a spare(de caelo).Hellenistic world এর আরেকজন বিজ্ঞানী Eratosthenes
পৃথিবীর পরিধী মেপে দেখান খ্রিস্টপূর্ব ২০০ সালে(252k stades)
এরপর সেই নাস্তিক strabo(যিশুর সময়ের বিজ্ঞানী), claudius ptolemy নিয়ে একগাদা লেকচার দিলো।সে বলল যদিও ইন্ডিয়ান বিজ্ঞানীদের অতীত অনেক কিছুই হারিয়ে গেছে তাও যতটুকু পাওয়া যায় সেখানে আছে বৈদিক রিচুয়ালগুলাতে সুর্য চন্দ্রের গতি পাওয়া যায় আর ইন্ডিয়ান ততকালীন ধারণাগুলাও অনেকটা গ্রীকদের মতই ছিল।এরপর ইন্ডিয়ান astronomer Varahamihira,Brahmagupta,aryabhatia(a Sanskrit astronomal treatise) নিয়ে একগাদা কথা হল।এত কিছু শুনতে শুনতে আমি ঘুমিয়ে গেলাম,ঘুম থেকে উঠে দেখি নাস্তিকটা আর নাই।কিন্তু পরে মনে পড়ল যে তাকে মেরে ফেলা হয়েছে জবাই করে,কারণ সে বলেছিল কোরানটা মুর্খ সন্ত্রাসীদের বই যেটা শুধু খোচাখুচি ছাড়া আর কিছুই করেনা ভন্ড নবিমুহাম্মদ ততকালীন আরবীয় মিথ(মুসা ইসা,গজবের কল্পকাহিনি) চুরি করেছে যেটা সে হেরাগুহার ভেতর সাজিয়ে তার সাহাবাদের পাঠ করাতো।আপনি যতই একে আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিলান,লাভ নাই💔।
Choti bhai samajh kar subscribe kar do please
👇👇👇👇👇👇
ruclips.net/video/ZuHW6nJO5L4/видео.html
Please 🌿🌿🌹🌹
@Masud Ahmed bessar jaat guslimder ekhono jonmo hoi ni.🖕🖕🖕
I am proudly Born in Alamdanga.
❤️❤️❤️
আমার জন্মভুমি আলমডাঙ্গা চুয়াডাঙ্গা, I love my motherland.
আলমাডাঙ্গা স্টেশন টা ঠিক করা উচিত আর দূর্নীতি টাও দেখা উচিত...গর্বিত আমরা আলমডাঙ্গা বাসী
আমার আলমডাঙ্গা! 😪
আব্বু-আম্মু বলে আমার বয়স যখন ১৭ দিন ছিলো তখন থেকে আমি ট্রেনে যাতায়াত করি। আমার নানির বাড়ি দিনাজপুর হওয়ায় আলমডাঙ্গা থেকে ট্রেন যোগে বছরে প্রায় ২,১ বার যাওয়াই পড়ে। ঢাকা,খুলনা, রাজশাহী কিংবা রংপুর ট্রেনযোগে যাওয়া নেশায় পরিণত হয়েছে। কিন্তু সেই ১৭ দিন বয়স থেকে আলমডাঙ্গার আমুল পরিবর্তন হলেও দুঃখের বিষয় এই যে আমাদের স্টেশনটি দিনে দিনে বৃদ্ধই হচ্ছে, মাদক কারবারি ও নেশাখোরদের রাতে আস্তানা দিয়ে আজ সে ক্যানসারে আক্রান্ত। পথে-ঘাটের লোকজনের সৌচাগারে পরিণত হয়েছে।পাগল(মানুষ) ও ছাগল (স্তন্যপায়ীদের) অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। আমাদের এই স্টেশনটির গর্ব করার মতো বিষয়ের তাই শেষ নেই। কিন্তু সেই বৃদ্ধ স্টেশনটিকে কেউ ঔষধ দিলো না। যদি কিছু উন্নয়ন হয়েও থাকে তবে তা পুনশ্চ,।।।।
এ যেনো টেন্ডারবাজদের জুয়া খেলা।
সরকারি দলের মননশীল ব্যক্তিত্ত্যদের তাই দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই, ডিজিটাল বাংলাদেশের ছোঁয়া দু'শো বছরের বুড়োর সর্বাঙ্গে একটু ছুয়ে দিয়ে যান।
Jamuna Television কে অনেক দিন ধরে অনুসরণ করছি। এমন আরো একটি রিপোর্ট তাঁরা পেশ করেছিলো। কিন্তু কোনো কাজই হয়েছিল না।
যমুনা টেলিভিশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ, পুনরায় সমীক্ষা টি তুলে ধরার জন্য।
আর একটা কথা,।
ব্যাপক আন্দোলনে গেলে দেশেরই ক্ষতি।
চরমপন্থীরা আবার যেন মৈত্রী ট্রেন থামিয়ে না দেয়। আশা করছি রেলমন্ত্রী সুনজর দিবেন।
ধন্যবাদ।
এটি যদি বিদেশের হতো তাহলে আজ এই দৃশ্য দেখা ল্গত না,তাই আমি একটুও অবাক হচ্ছি না,এ দেশে এরকম হতেই পারে।
বিল্ডিং টা কে মেরামত করে,এবং বিলবোর্ড মুক্ত করা হোক
thik kotha
আমাগো আলমডাংা..।😢
ইউটিউবে জাকির নায়েকের লেকচার শুনছিলাম যদি আমি এই অধম মুর্তাদের হেদায়েত হই।জাকির বাবাজি বলছিলেন মহান আল্লাহ পৃথিবী গোলাকার বলেছেন ১৪০০ বছর আগে।কুরান বলছে
وَا لْاَ رْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰٮهَا ۗ
"অতঃপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।"
(সুরা নাজিয়াতআয়াত ৩০)
এখানে দাহাহা অর্থ বিস্তৃত করা কিন্তু দাহাহা শব্দটা দুইয়া থেকে এসেছে যার অর্থ হল উটপাখিরডিম,তাই পৃথিবী দেখতে উটপাখিরডিমের মত,মানে কুরানই সঠিক।😲এটা শোনার সাথে সাথে আসতাগফিরুল্লাহ ও কালিমা পড়লাম।কিছুক্ষনপর মনে পড়ল পৃথিবী তো দেখতে ডিমের মতনা বরং কমলার মত।ব্যপারটি কেমন জানি লাগছে।🤨এরপর তাফসিরে ইবনে কাসীরটা খুললাম কিন্তু ডিম বলে কোন শব্দ পেলাম না বরং পরকালের কথা পেলাম।অন্য তাফসীরের বইগুলাতেও ডিম বলে কিছু নাই।এরপর আরো ঘাটাঘাটি শুরু হল।মাদ্রাসার ছাত্র যারা আরবি ভালো বুঝে তাদের পোস্ট পড়লাম।দাহাহা ক্রিয়ামূলক শব্দ যার অর্থ বিছানো।কিন্তু দুইয়া(উটের ডিম) বলে তিনি নাকি নতুন শব্দের আমদানি করেছেন যেটা বিশেষ্যপদ।দাহাহা আর দুইয়ার আকাশ পাতাল তফাত।বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে এত বড় ধোকা জাকির পাগলা দিতে পারে।তাই আরো ঘাটলাম। ইংরেজী আলেমের একটা ভিডিওতে বুঝলাম দা্হাহা দুইয়া থেকে আসিনি।পুরা ভিডিও দেখে এটা বুঝলাম দাহাহা যদি দুইয়া থেকে আসে তাইলে হস্তি(হাতি) শব্দটাও হস্ত(হাত) থেকে এসেছে😂। এতকিছু শোনার পর মাথাটা চক্কর দিচ্ছিল,তার মানে জাকির কৌতুক করেছে এতক্ষন?এরমধ্যে এক দুষ্টু নাস্তিক এসে কানে কানে বলল,ভাইজান পিথাগোরাস প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ সালে(মুহাম্মদ জন্মের ১১০০ বছর আগে) বলেছিল পৃথিবী গোলাকার।এরপর তার ছাত্র প্লেটোও একই শিক্ষা নেয়(pythagorean mathematics).প্লেটো(427bc) বলেছিল"my conviction is that the earth is a round body in the center of heaven and therefore has no need of air or of any similar force to be a support."নাস্তিকের কথা শুনে আমি তাজ্জব।সে কথা না থামিয়ে বলতে থাকল,আর Aristotle(384bc) ছিল প্লেটোর ছাত্র,তার কথা"every portion of the earth tends towards the centre until by compression and convergence they form a spare(de caelo).Hellenistic world এর আরেকজন বিজ্ঞানী Eratosthenes
পৃথিবীর পরিধী মেপে দেখান খ্রিস্টপূর্ব ২০০ সালে(252k stades)
এরপর সেই নাস্তিক strabo(যিশুর সময়ের বিজ্ঞানী), claudius ptolemy নিয়ে একগাদা লেকচার দিলো।সে বলল যদিও ইন্ডিয়ান বিজ্ঞানীদের অতীত অনেক কিছুই হারিয়ে গেছে তাও যতটুকু পাওয়া যায় সেখানে আছে বৈদিক রিচুয়ালগুলাতে সুর্য চন্দ্রের গতি পাওয়া যায় আর ইন্ডিয়ান ততকালীন ধারণাগুলাও অনেকটা গ্রীকদের মতই ছিল।এরপর ইন্ডিয়ান astronomer Varahamihira,Brahmagupta,aryabhatia(a Sanskrit astronomal treatise) নিয়ে একগাদা কথা হল।এত কিছু শুনতে শুনতে আমি ঘুমিয়ে গেলাম,ঘুম থেকে উঠে দেখি নাস্তিকটা আর নাই।কিন্তু পরে মনে পড়ল যে তাকে মেরে ফেলা হয়েছে জবাই করে,কারণ সে বলেছিল কোরানটা মুর্খ সন্ত্রাসীদের বই যেটা শুধু খোচাখুচি ছাড়া আর কিছুই করেনা ভন্ড নবিমুহাম্মদ ততকালীন আরবীয় মিথ(মুসা ইসা,গজবের কল্পকাহিনি) চুরি করেছে যেটা সে হেরাগুহার ভেতর সাজিয়ে তার সাহাবাদের পাঠ করাতো।আপনি যতই একে আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিলান,লাভ নাই💔
My home town
Nice news
হলিউড/থাই/জাপানিজ/করিয়ান সব বিখ্যাত মুভির বাংলা এক্সপ্লেনেশোন দেখতে চাইলে!
Just click & visit -> #JHN_production
ভিডিও ভালো লাগলে পাশে থেকে সাপোর্ট করবেন.
শ্রদ্ধেয় সেলুন জোয়ার্দার চুয়াডাঙ্গা জেলার কিছুি উন্নতি করিনি আজ পর্যন্ত। আর ডন সে তো তারই ই লোক। সবাই নিজের পকেট ভরতে ব্যস্ত। বাপ্পি কে দেখলাম। আমরা একসাথে ইউনিভার্সিটিতে পড়তাম।
আমাদের বাসা আলমডাঙ্গা
প্রিয় বন্ধুরা আমরা সবাই এই শীতে নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী গরীব অসহায় মানুষ কে সাহায্য করবো.ইনশাআল্লাহ,প্রিয় আমার চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম, গুরে আশার আহবান রইলো প্রিয়, আশা করি প্রিয় চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকবেন,ইনশাআল্লাহ ধন্যবাদ প্রিয়💝💝
আলমডাঙ্গা স্টেশন সারা দেশের ইতিহাসের অংশ।সেই স্টেশন কেন এত অবহেলিতো বুঝে আসেনা।কোন একটা,স্টেশন যে কতটা অবহেলিত হতে পারে তা আলমডাঙ্গায় না জন্মালে জানতামনা।
G. K পড়ো পৃথিবীতে সব থেকে উঁচু রেল স্টেশন (ঘুম) যেটা ভারতের দার্জিলিং এ অবস্থিত।
স্বাধীনতার পর থেকে রেলেকে গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে,, এই জন্য এই অবস্থা রেল বা স্টেশনের
নাগা সাধুদের কাজ দেখুন 💥💥 ছি ছি ছিহ
ruclips.net/video/vvvvQsrfObc/видео.html
যার যার বেনার আছে তাঁরে ধরে পর্যাপ্ত পরিমাণ জরিমানা আদায় করা হোক,এতে স্টেশন এর কাজে লাগান ।
এই রকম স্টেশন ঘোড়াশালে ও আছে কিন্তুু এই স্টেশনটি ও অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
ঠিক ইংরেজ
😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄স্মৃতী হবে শেখ মজিবরের মূর্তি🤣🤣🤣🤣🤣🤣
@Masud Ahmed ধন্যবাদ ভাই 😄☺️🙂🙂
এই পোস্টার লাগানো নিষেধ করলে দেশটা আর সুন্দর হবে
আরে বেনার দেখছেন এরা সরকারি লোক
same with comilla airport.
Eta venge fela hok ebong ekhane notun ba
L kora hobe bole fele rakha hok.
কার জানি পোস্টার দেহা যাউ
Haire ak somoyer sosur bari cilo
নাগা সাধুদের কাজ দেখুন
ruclips.net/video/vvvvQsrfObc/видео.html
হিন্দু জঙ্গীদের নৃশংসতা দেখুন
ruclips.net/video/Jbr31SLsAOMh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/NGzhoQhlESIh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/Dm3rWbr06IAh/видео.htmlttps://ruclips.net/video/pD1zEZN9Tr4/видео.html
এখন শশুর বাড়ি কোথায়?
এখন সংস্কার করা হয়েছে
দেখার কেউ নেই রে! দেশটা আমার মরে গেছে বুঝি!
*15 years later..*
*Me:See This Video....*
*youtube:This video is Now private.......*
আচ্ছা ভারতীয় মোদীর করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে না কেনো 😱😱😱😱
,
মা কালীর মধ্যে সানি লিওন খুজে পেয়ে কেও একজন প্যারোডি পোষ্ট করে ।
সঙ্গে সঙ্গে তেড়েমেরে রে রে করে ধর্মানুভূতিতে আঘাত বলে ফেসবুকে ভ্যান্ডালিজম শুরু করে হিন্দুত্ববাদিরা।
কালীর সাথে সানি লিওনের তুলনা করলে ধর্মানুভূতিতে লাগবে?
কেন ?
প্রথমত দুজনেই নগ্নিকা। ভুষনহীনতাই তাদের পছন্দ।
দ্বিতীয়ত কালী নারী দেহের মাধ্যমে প্রকৃতির প্রকাশ। তাহলে সানি লিওনের দেহতে প্রকৃতির প্রকাশ নেই ?
তৃতীয়ত হেমা মালিনী মুখের ছাঁচে দেবী দূর্গা কত দেখেছি। হেমা মালিনীকে আমরা গ্রহন করেছি দূর্গা রূপে-তাহলে সানি লিওনকে কালী রূপে কেন না ? দুজনেই ত অভিনেত্রী। কে কতটা কাপড় খোলেন, তা রিলেটিভিটির প্রশ্ন। তাতে ত বেসিক চেঞ্জ হয় না ।
চতুর্থত, ধর্মানুভূতিটি কি জিনিস? ওটি আসলে ছোট বেলায় ব্রেইন ওয়াশ করে ঢোকানো ধর্মীয় ভীতি। এবং একটি অহেতুক ভীতি যার জন্য ভারতের প্রগতি আটকে আছে। একটি অহেতুক ভীতি যা দাঙ্গা লাগায়, মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে-সেই অহেতুক ভীতিকে কেন সন্মান করব ? সেই ভীতিকে দূর করার চেষ্টা করাটাই ভাল কাজ নয় কি?
পঞ্চমত ভারতীয় দর্শন এব্যপারে কি বলে? কোন উপনিষদে লেখা আছে ধর্ম ভীতি থেকে শুরু হয়? ওগুলো অনুন্নত ইসলাম , খীষ্ঠানদের ব্যপার। উপনিষদ বলছে ভয় থেকে না, ভয়কে জয় করা থেকেই সত্যর সন্ধান শুরু হয়। আসল ধার্মিক জীবন শুরু হয়। আসল ধার্মিকের ধর্মানুভূতি কি? তার ধর্মত সাহসের সাথে সততার সাথে কর্তব্য পালনের মাধ্যমে। তার সাথে কালীর সাথে সানি লিওয়নের তুলনার কি সম্পর্ক?
আর কালী পূজোর সাথে ধর্মের সম্পর্কটাই বা কি? জ্ঞানযোগ, ভক্তিযোগ, রাজযোগ বা কর্মযোগের মধ্যে পূজো অর্চনা কোথায়? আর ভীতিযোগ বলে কিছু আছে ভারতীয় দর্শনে ? পূজো অর্চনা শ্রেফ প্যাগান সেলিব্রেশন।
(৩)
সেকন্ড পোষ্টটা ফেসবুকের গ্রুপে ফেলতেই প্রতি মিনিটে ১০ টা করে বাপ মা তুলে গালি আসা শুরু হল হিন্দু ধর্মের স্বগোষিত রক্ষকদের কাছ থেকে।
কালিকা তাদের কাছে “মা”। মায়ের সাথে পর্নস্টার সানি লিওনের তুলনা ? “ধর্মানুভূতিতে” বিশাল আঘাত!!
আমার মনে পড়ল পান্নালালের শ্যামাসঙ্গীত-
“মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল
সকলই ফুরায়ে যায় মা…
জনমের সাধ ডাকি গো মা তোরে
কোলে তুলে নিতে আয় মা…..
সকলই ফুরায়ে যায় মা।।
মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল
সকলই ফুরায়ে যায় মা।।
পৃথিবীর কেউ ভালতো বাসেনা
এ পৃথিবী ভাল বাসিতে জানেনা
যেথা আছে শুধু ভাল বাসাবাসি
সেথা যেতে প্রাণ চায় মা
সকলই ফুরায়ে যায় মা।।
মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল
সকলই ফুরায়ে যায় মা…
বড় দাগা পেয়ে বাসনা তেজেছি
বড় জ্বালা সয়ে কামনা ভুলেছি
অনেক কেদেছি কাঁদিতে পারিনা
বুক ফেটে ভেঙ্গে যায় মা….
সকলই ফুরায়ে যায় মা…
মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল
সকলই ফুরায়ে যায় মা.”
এবার তাহলে আপনারাই বুঝুন। যেসব হিন্দুরা সানি লিওয়নের সাথে কালীর তুলনায় আপসেট হচ্ছেন, গালাগাল দিচ্ছেন, উত্তেজিত হচ্ছেন-তারা নিজেদের ধর্ম নিয়েই কতটা অশিক্ষিত।
নাগা সাধুদের কাজ দেখুনruclips.net/video/vvvvQsrfObc/видео.html