আপনাকে কতোগুলো কথা বলছি আশাকরি মুক্তমনা হয়ে পড়বেন এবং বোঝার চেষ্টা করবেন। প্রথমেই বলি আপনি যে বিশ্বাস রাখেন তা একেবারেই অন্ধ বিশ্বাস, জ্ঞানের আলো জ্বালিয়ে বিচার করলে এই বিশ্বাস আর থাকবেনা। আধ্যাত্মিকতা হলো বিজ্ঞানের বিজ্ঞান। তাই এখানে সবকিছু প্রমানিত সত্য। ঈশ্বর কোথাও উপরে বসে নেই তিনি জগতের প্রতিটি বস্তুতে আছেন। যেমন একটি ধুলিকণাতে তেমনি প্রতিটি মানুষের মধ্যেও পূর্ণ রূপেই আছেন। সেটা আপনি বিশ্বাস করলেও আছেন না করলেও আছেন। তাই বলবো অন্ধ বিশ্বাস ছেড়ে জ্ঞানের আলো জ্বালিয়ে সত্যের অনুসন্ধান করুন। এবার আসি ঐ দুজনের কথায়, তারা দুজনেই অজ্ঞানতায় পূর্ণ তাই নেজেরাও অন্ধ আর আশেপাশের সব ভক্তরাও সেটা এক বা লক্ষ- কোটিও হতেপারে। হ্যাঁ তারা সবাই ধর্মান্ধ। তাদের জ্ঞানের আলোও নেই তাই সঠিক বিচারের ক্ষমতাও নেই। দুজনেই কেবলমাত্র বিজনেস করছেন প্রতিমাকে সামনে রেখে এছাড়া তাদের আর কোনো উদ্দেশ্য নেই। আসলে সত্যিটা কি জানেন ? আমারা এতোটাই ধর্মভিরু যে সত্যের অনুসন্ধান করতে চাইনা আর করিওনা । কারন এই সত্যকে জানতে হলে তো নিজেকে ভাঙতে হবে ও সবটা ছাড়তে হবে। প্রথমেই ছাড়তে হবে অহমকে এবং আপনাকে সমর্পণ করে পড়াশোনা করতে হবে যেখানে কোনো অর্থের প্রাপ্তি নেই তবে আছে এক অনির্বচনীয় আনন্দ ও প্রকৃত সত্যের উপলব্ধি। আমাদের বেদ যেহেতু আদি গ্ৰন্হ সেখানে এই ভগবানের কোনো রূপই নেই। সেখানে শ্লোকে শ্লোকে বলা আছে তুমিই ঈশ্বর বা ঈশ্বর তুমি হয়েই আছো। তাই ব্রহ্মকে জানতে হলে নিজেকেই জানতে হয়। আপনি যদি আদি শঙ্করাচার্যের নাম শুনে থাকেন তাহলে তার বইগুলোর টিকা ভাস্য পড়লে বুঝতে পারবেন আমার কথাগুলো। কিন্তু আপনি কি পড়তে আগ্ৰহী? যদি তা হন তাহলে ভালো চেতনার উন্নতি হবে আর তা নাহলে জীবন ঐ ছোট্ট কুয়োর মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখবেন। এবার বলি এই সব দেব দেবীর মূর্তি সব পুরানের কাহিনী থেকে এসেছে যা সব গল্প। এরো কারন আছে কারনটি হলো মানুষের বেদ বোঝার ততো উন্নত জ্ঞান ছিলনা তাই এই পুরানের গল্প গাঁথার প্রয়জনীয়তা। কিন্তু এরো দরকার আছে। আপনি বলেছেন আপনার বাড়িতে কালীমায়ের পুজো কুড়ি বছর ধরে হয় তাহলে আপনাকে একটি সবিনয়ে জিজ্ঞাসা রাখি তা হলো মায়ের যে রূপ আপনি দেখেন তার গুঢ় অর্থ কি আপনি বলতে পারবেন? যদি পারেন তাহলে জানবার আশায় রইলাম। আমাদের প্রতিটি দেব দেবীর মূর্তি এক একটি প্রতিক মাত্র তবে তার গভীর অর্থ আছে। আর সেই অর্থটা বুঝেই নিজের সিদ্ধির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আপনি যে দুজনের কথা বলেছেন তারা না জানে ধর্ম কি, না জানে আদ্ধাত্মিকতা, না জানে প্রকৃত সত্যকে। তাই এসবের বিরুদ্ধে প্রকৃত ও সঠিক প্রতিবাদ দরকার। তবে ভুল ভাবে বা খারাপ ভাবে নয় সত্যের যুক্তিতে। তারা দুজনের এগুলো হচ্ছে শুধু ব্যাবসায়ী পন্হা ছাড়া আর কিছু নয়। যাঁরা ব্রহ্মজ্ঞানী বা যাঁদের আমরা ঈশ্বর রূপে পুজো করি তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন মানুষ এবং তারা কখনো প্রচারেও আসেননি আর ভরো পড়েননি । কারন সাধনা সবসময়েই অন্তর্মুখী করে মানে তাঁরা সবসময়েই নিজেকে আড়ালেই রাখেন। যারা প্রচার চায় তারা ভন্ডই শুধু নয় মিথ্যার বেসাতি করছে। ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।
😮
❤️❤️❤️❤️❤️
❤❤❤❤❤❤❤❤
♥️♥️♥️♥️♥️♥️
❤❤🙏🙏
🙏🙏🙏♥️♥️♥️
Well said বাবু 🙏👍❤️
🙏🙏🙏🙏♥️♥️♥️♥️
Aii topic ta niye controversy tai kammo noi, khub kharap lage
Ha setai toh ❤️
আপনাকে কতোগুলো কথা বলছি আশাকরি মুক্তমনা হয়ে পড়বেন এবং বোঝার চেষ্টা করবেন। প্রথমেই বলি আপনি যে বিশ্বাস রাখেন তা একেবারেই অন্ধ বিশ্বাস, জ্ঞানের আলো জ্বালিয়ে বিচার করলে এই বিশ্বাস আর থাকবেনা। আধ্যাত্মিকতা হলো বিজ্ঞানের বিজ্ঞান। তাই এখানে সবকিছু প্রমানিত সত্য। ঈশ্বর কোথাও উপরে বসে নেই তিনি জগতের প্রতিটি বস্তুতে আছেন। যেমন একটি ধুলিকণাতে তেমনি প্রতিটি মানুষের মধ্যেও পূর্ণ রূপেই আছেন। সেটা আপনি বিশ্বাস করলেও আছেন না করলেও আছেন। তাই বলবো অন্ধ বিশ্বাস ছেড়ে জ্ঞানের আলো জ্বালিয়ে সত্যের অনুসন্ধান করুন। এবার আসি ঐ দুজনের কথায়, তারা দুজনেই অজ্ঞানতায় পূর্ণ তাই নেজেরাও অন্ধ আর আশেপাশের সব ভক্তরাও সেটা এক বা লক্ষ- কোটিও হতেপারে। হ্যাঁ তারা সবাই ধর্মান্ধ। তাদের জ্ঞানের আলোও নেই তাই সঠিক বিচারের ক্ষমতাও নেই। দুজনেই কেবলমাত্র বিজনেস করছেন প্রতিমাকে সামনে রেখে এছাড়া তাদের আর কোনো উদ্দেশ্য নেই। আসলে সত্যিটা কি জানেন ? আমারা এতোটাই ধর্মভিরু যে সত্যের অনুসন্ধান করতে চাইনা আর করিওনা । কারন এই সত্যকে জানতে হলে তো নিজেকে ভাঙতে হবে ও সবটা ছাড়তে হবে। প্রথমেই ছাড়তে হবে অহমকে এবং আপনাকে সমর্পণ করে পড়াশোনা করতে হবে যেখানে কোনো অর্থের প্রাপ্তি নেই তবে আছে এক অনির্বচনীয় আনন্দ ও প্রকৃত সত্যের উপলব্ধি। আমাদের বেদ যেহেতু আদি গ্ৰন্হ সেখানে এই ভগবানের কোনো রূপই নেই। সেখানে শ্লোকে শ্লোকে বলা আছে তুমিই ঈশ্বর বা ঈশ্বর তুমি হয়েই আছো। তাই ব্রহ্মকে জানতে হলে নিজেকেই জানতে হয়। আপনি যদি আদি শঙ্করাচার্যের নাম শুনে থাকেন তাহলে তার বইগুলোর টিকা ভাস্য পড়লে বুঝতে পারবেন আমার কথাগুলো। কিন্তু আপনি কি পড়তে আগ্ৰহী? যদি তা হন তাহলে ভালো চেতনার উন্নতি হবে আর তা নাহলে জীবন ঐ ছোট্ট কুয়োর মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখবেন। এবার বলি এই সব দেব দেবীর মূর্তি সব পুরানের কাহিনী থেকে এসেছে যা সব গল্প। এরো কারন আছে কারনটি হলো মানুষের বেদ বোঝার ততো উন্নত জ্ঞান ছিলনা তাই এই পুরানের গল্প গাঁথার প্রয়জনীয়তা। কিন্তু এরো দরকার আছে। আপনি বলেছেন আপনার বাড়িতে কালীমায়ের পুজো কুড়ি বছর ধরে হয় তাহলে আপনাকে একটি সবিনয়ে জিজ্ঞাসা রাখি তা হলো মায়ের যে রূপ আপনি দেখেন তার গুঢ় অর্থ কি আপনি বলতে পারবেন? যদি পারেন তাহলে জানবার আশায় রইলাম। আমাদের প্রতিটি দেব দেবীর মূর্তি এক একটি প্রতিক মাত্র তবে তার গভীর অর্থ আছে। আর সেই অর্থটা বুঝেই নিজের সিদ্ধির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আপনি যে দুজনের কথা বলেছেন তারা না জানে ধর্ম কি, না জানে আদ্ধাত্মিকতা, না জানে প্রকৃত সত্যকে। তাই এসবের বিরুদ্ধে প্রকৃত ও সঠিক প্রতিবাদ দরকার। তবে ভুল ভাবে বা খারাপ ভাবে নয় সত্যের যুক্তিতে। তারা দুজনের এগুলো হচ্ছে শুধু ব্যাবসায়ী পন্হা ছাড়া আর কিছু নয়। যাঁরা ব্রহ্মজ্ঞানী বা যাঁদের আমরা ঈশ্বর রূপে পুজো করি তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন মানুষ এবং তারা কখনো প্রচারেও আসেননি আর ভরো পড়েননি । কারন সাধনা সবসময়েই অন্তর্মুখী করে মানে তাঁরা সবসময়েই নিজেকে আড়ালেই রাখেন। যারা প্রচার চায় তারা ভন্ডই শুধু নয় মিথ্যার বেসাতি করছে। ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।
Aapnar comments purotai porlam sir aapnar chinta bhabnake somman korchi 🙏
@@meandmymom659 ধন্যবাদ আপনাকে, আলোচনা হলে আরো সমৃদ্ধ হওয়া যেতে পারে। 🙏
সেটাই আমার ও ভালোলাগে না ঈশ্বরকে নিয়ে ।
Ekdomi tai ♥️
সব কিছুতেই ছেলে খেলা ভেবে বসেছে
Ekdom thik