আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না। হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই? ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)। ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি। এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে। ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়। এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার। ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন। এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত। এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন। এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে। এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে! এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো। এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
ভুতের মুখে রাম নাম ঠাপ খেলে হয় কাম SA= Saiful Alom (কুখ্যাত S Alom) ৭ টি ব্যাংক (ইসলামী ব্যাংক সহ) খেয়ে দেওয়া এস আলম এর চ্যানেল SA tv 😂😂😂😂😂। সেই চ্যানেল এ এই ভিডিও 😂😂😂😂
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না। হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই? ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)। ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি। এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে। ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়। এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার। ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন। এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত। এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন। এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে। এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে! এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো। এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
এ রকম একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে উনি যে কমেডিয়ানের মতো আচরণ করেছে তাতে উনাকে আরও আগেই উন্নত চিকিৎসার জন্য পশু হাসপাতালে পাঠানো প্রয়োজন ছিল। অথবা আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসা দিয়ে দিলেই ভালো হতো 😮
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না। হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই? ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)। ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি। এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে। ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়। এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার। ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন। এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত। এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন। এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে। এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে! এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো। এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
ওবায়দুল কাদের কে মাফ করে দিয়া যায় না।তাকে মাফ করে বাংলাদেশে আনা হোক। তাকে সরকারি চাকরি দেওয়া হোক যে প্রতিদিন ১০ মিনিট কথা বলবে।এতে দেশের মানুষ আনন্দ পাবে
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না। হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই? ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)। ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি। এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে। ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়। এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার। ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন। এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত। এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন। এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে। এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে! এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো। এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
হেব্বি একলোক। বাংলাদেশের মানুষ মিস করবে। আমার চরম মনখারাপ কিছু ই ভালো লাগছে না। কত বছর হাসি না। এখন এই ভিডিও দেখে হাসলাম। এত মাতিয়ে রাখতেন উনি। অদ্ভুত একজন লোক। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অদ্ভুত রাজনৈতিক নেতা। মি: ওকা সাহেব। জ্বালা বড় জ্বালা। উনার রাজনীতি শেষ। বয়স ও নাই সময় ও নাই। বিদায় এক অদ্ভুত রাজনৈতিক নেতার।।।
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না। হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই? ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)। ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি। এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে। ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়। এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার। ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন। এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত। এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন। এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে। এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে! এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো। এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
তাকে মাফ করে দেশে ফিরিয়ে এনে সরকারি একটা পদ দেয়া হয়,, যাতে অামরা বিনোদন নিতে পারি,,, সেই লেভেরের বিনোধন দিতো,, জন সভায় মানুষ মাতিয়ে রাখতেন,, মিস করি কাকু তুমি ফিরে অাসো অামাদের মাঝে
আগে পুলিশ দেখলে জনগণ ভয়ে লুকিয়ে থাকতো, আর এখন জনগণ দেখে পুলিশ ভয়ে লুকিয়ে থাকে,,। সত্যিই অবাক হচ্ছি, আগে যা ছিল অকল্পনীয়। নতুন বাংলাদেশ ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে।🥀❤️🇧🇩
বাংলাদেশের একটা বিখ্যাত বিনোদন ছিল তাকে হারিয়ে ফেলেছি খুব মিস করবো কাকু 😂
এই হালায় কিন্তু খুব মজার লোক ছিল 😂😂
মজার একটা লোক ছিলো
😂😂😂😅😅😅
বিনোদন মানেই 😅😅😅😅তো নোয়াখালী
এইশালার কথা শুনলে শরীর জলে তুমি কোনদিন দেশে আসবি না
অহংকার মুসে দিতে আল্লাহ্ই যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ 🤲
100%
অহংকার পতনের মূল
মুরুক্ষ চোদা
😅
100% right
কাদের কাকাকে অবিলম্বে ফেরৎ আনা হোক, আমাদের মন রঞ্জনের জন্য
রাইট
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না।
হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই?
ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)।
ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি।
এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে।
ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়।
এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার।
ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন।
এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত।
এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন।
এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে!
এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো।
এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
😂
হ
আমিও
পোড়া রাজাকা
আল্লাহ তাআলা ছেড়ে দিলেও ছাড় দেয় না এটাই তার প্রমাণ ❤❤
ওবায়দুল কাদের কে ফিরিয়ে আনা হোক
আমাদেরকে আনন্দ দেওয়ার জন্য 😅😅
আওয়ামী লীগ জাতির আব্বার জারজ সন্তান এই ভাইরাসগুলোকে বাংলাদেশ থেকে নির্মূল করতে হবে ,না হলে এরা সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।
একমত আমরা
Ha
এখন কাউয়াকে বিএনপি বানিয়ে দেয়া হোক
Etai etai ,,,,, kaku sei comedian.sob comedian fail unar comedyr Kase ..... Unakey firaye ana hok only for comedy ...
কাকুর বিনোদনগুলো সেই ছিলো, এইরকম একটা কমেডিয়ানকে অনেক মিস করবো।। সবচেয়ে দারুণ দৃশ্য হচ্ছে মঞ্চ ভেঙে পরে যাওয়াটা 😂😂
ঠিক
😊😊
😂
এতো দিন তো আমরা মজা নিয়েছি এখন তো দেখছি টিভি চ্যানেল ও মজা লয়😂
ওরা ভয়ে চুপসে ছিল,, এখন স্বাধীন হয়েছে,, মজা করা অস্বাভাবিক কিছু নয়
😂
@@A.I.Molla-yp6ol😂👍
😂😂
ওবায়দুল কাকু তোমার কি খবর এখন
হায়রে জীবন তার মুখের অহংকারী কথাগুলো কি সুন্দর ভাবে মিলে গেলো,সত্যি তো পালানোর পথ খুঁজে পাচ্ছে না
ঠিক শালা
Right
SA TV কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন বিনোদন দেওয়ার জন্য।
সত্যি বলতে আমার মনটা ফুরফুরে হয়ে গেছে এই বিনোদন মূলক বক্তব্য শোনার পর 😁😁
Ooooooooooooooo
ভুতের মুখে রাম নাম
ঠাপ খেলে হয় কাম
SA= Saiful Alom (কুখ্যাত S Alom)
৭ টি ব্যাংক (ইসলামী ব্যাংক সহ) খেয়ে দেওয়া এস আলম এর চ্যানেল SA tv 😂😂😂😂😂। সেই চ্যানেল এ এই ভিডিও 😂😂😂😂
কাক্কুরে খুব মিস করতেছি😂
Mmmmmmmol৮@khanchowdh/y677immn/'li8u6 2:09 ytt66ury1422
ঠিক বলেছেন
অহংকার কি জিনিস আর তার পরিনতি আজ চোখে দেখতেছি।আল্লাহ তুমি আমাকে সকল হিংসা অহংকার থেকে দূরে রাখিও।
আমিন
Ameen
অসাধারণ একটি কথা
আমিন
ক্ষমতা আর টাকা পয়সা কারো চিরস্থায়ী নয়, নিশ্চয়ই আল্লাহর পাকড়াও বড় কঠিন, তিনি ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না।
Hmmm
Tay to
Hmm allah pakrao kore hindu babsayi der gonimoter mal lut koriyeche
আপনার কথা ভালো লাগলো
মাশাআল্লাহ
মন খারাপ থাকলেই শুনি,,, তখন আর কষ্ট থাকে না।
সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি কমেডিয়ান কাউয়া কাদেরকে মিস করব😢
তোমাকে বাঙালি অনেকদিন মনে রাখবে শ্রেষ্ঠ কমিডিয়ান রাজনৈতিক কাউয়া কাদের ওবায়দুল কাদের কাকু
😂😂😂
সত্য মুক্তি দেয়
*😂😂😂😂 অবশেষে মিডিয়া স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে 😂😂😂*
Hmmm
😂😂 আসলে😂
ইউ রাইট
ওবায়দুল কাদেরকে অনেক মিস করবে বাংলাদেশের মানুষ।
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না।
হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই?
ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)।
ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি।
এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে।
ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়।
এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার।
ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন।
এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত।
এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন।
এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে!
এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো।
এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে চাওয়া এমন রাজনীতি আর দেখতে না হয় আমিন ❤
এ রকম একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে উনি যে কমেডিয়ানের মতো আচরণ করেছে তাতে উনাকে আরও আগেই উন্নত চিকিৎসার জন্য পশু হাসপাতালে পাঠানো প্রয়োজন ছিল। অথবা আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসা দিয়ে দিলেই ভালো হতো 😮
@@MdKiron-rw2gc,🤣🤣🤣🤣
রাইট
😂
তাই বলে পশু হাসপাতালে🤣🤣🤣🤣
মানুষের রক্ত থাকলেই তো মানুষ...
জানোয়ার...
আমরা করোনার চেয়েও শক্তিশালী এই ডায়লগটি কেন দেন নাই ভাই,,
Dialog chai
বাংলার সেকেন্ড দিলদার তাকে মুভিতে জোকার এর পার্ট দেওয়া হবে 🎉🎉🎉🎉
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না।
হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই?
ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)।
ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি।
এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে।
ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়।
এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার।
ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন।
এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত।
এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন।
এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে!
এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো।
এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
😂😂😂😂
না ভাই,কাবিলার অভিনয় ভালো করবে
ঠিক
😂😂😂😂😂😂
অহংকার মুছে দিতে আল্লাহ্ই যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ্ 🤲🤲 ~Khadem
আল্লাহ একটা অভিশাপ থেকে মানুষকে মুক্তি দিচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah ❤
উনার বিরুদ্ধে দুর্নিতি এর অভিজোগ নেই
Abal cho da
ওবায়দুল কাদের কে মাফ করে দিয়া যায় না।তাকে মাফ করে বাংলাদেশে আনা হোক। তাকে সরকারি চাকরি দেওয়া হোক যে প্রতিদিন ১০ মিনিট কথা বলবে।এতে দেশের মানুষ আনন্দ পাবে
ঠিক 😂😂😂
রাইট।
একজন অদ্ভুত রাজনৈতিক নেতা 😂😂
Vule jabenna uni hukumer ashami. Unake shapla chottore khachay vore jhulay rakha jay
ঠিক
আমি সহমত
ওবায়দুল কাদের সহ৷ সকল এমপি,মন্ত্রী কে,আইনে আওতায় আনা হোক কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক 🤬😡
Dhur mia moja ar pabo na oita chinta koren
tore kobe ana hoy oita mathay rakhis
তোমার মাকে কি করছে
কোন রাজনৈতিক দলের কাজ নয়। এগুলো সাধারণ ছাএ সমাজ আর সাধারণ জনগনের ইচ্ছে পূরন হয়েছে।। মেট্রোরেল রিপিয়ারিং ৩৫০ থেকে নেমে এখন ৫০ কোটি হয় কি করে??
স্বাধীনতা পেয়েছি কিন্তু একজন কৌতুক অভিনেতা এই ভাবে হারিয়ে জাবে কখনো ভাবিনি 😂😂😂😂😂
😂😅
Ja bolcen bay
😢😢😢
😂😂😂😂😅😅😅
😂😂😂😂😂😂ঠিক
জাতির সেরা বিনোদন কাদের কাকু। সত্যি বলতে তারে অনেক মিস করছি। আপনারা কি বলেন??
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না।
হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই?
ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)।
ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি।
এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে।
ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়।
এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার।
ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন।
এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত।
এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন।
এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে!
এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো।
এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
Satv কে ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা ভিডিও দেওয়ার জন্য
SA টিভি কিন্ত এস আলম গ্রুপের
নোয়াখালী মানি ফানি।
@@farfromfrustration5678পায়খানা মাথায় উঠে গেছে আপনার 🤣 এস এ টিভি এবং এস এ কুরিয়ারের মালিক সালাউদ্দিন আহমেদ (ব্যাবসায়ী)
হেব্বি একলোক।
বাংলাদেশের মানুষ মিস করবে।
আমার চরম মনখারাপ কিছু ই ভালো লাগছে না।
কত বছর হাসি না।
এখন এই ভিডিও দেখে হাসলাম।
এত মাতিয়ে রাখতেন উনি।
অদ্ভুত একজন লোক।
বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অদ্ভুত রাজনৈতিক নেতা। মি: ওকা সাহেব।
জ্বালা বড় জ্বালা।
উনার রাজনীতি শেষ।
বয়স ও নাই সময় ও নাই।
বিদায় এক অদ্ভুত রাজনৈতিক নেতার।।।
বাঙালি উনাকে মিস করে। এজন্য বর্তমান সরকারকে অনুরোধ করা যাচ্ছে ওনাকে ডায়লগ উপদেষ্টা বানানো হোক।
😂😂😂😂😂 right 😂😂😂😂😂
আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনা কারি ইনশাআল্লাহ ভাল কিছু হবে
আল্লাহু আকবর 🤲 যা যা হেসে হেসে বলছে আল্লাহ্ তায়ালা সব বস্তবায়ন করছেন। সুবহানাল্লাহ্ 🤲🤲
স্যার আপনি কোথায়?
আপনাকে খুব মিস করছে বাংলাদেশের জনগণ 😂😂😂
ফকরুল ইসলাম এর বাড়িতে খোঁজ নিতে হবে 😂😂
@@A.I.Molla-yp6ol 😂😂😂
😂😂
চোখের কোণে মনের অজান্তেই পানি চলে এসেছে...
পার্ট ২ আশাকরি দ্রুত আপ করবেন.
ওবায়দুল কাদেরকে মাফ করতে দেন। নয়তো আমরা বিনোদন থেকে বঞ্চিত হবো 😢😢 এটা কিন্তু সত্য।
বাংলাদেশের সেরা কমিডিয়ান
কাদের কাকা আপনি কই,আপনাকে জাতি খুঁজছে,শেষ বয়সে একটু সাইজ করে তছবি হাতে ধরায় দিতো😢😢
হা হা হা 🤣🤣🤣🤣🤣👌👌👌👍👍👍👍
আল্লাহ তায়ালা মুহুর্তের মধ্যেই সব ধ্বংস করে দিতে পারে এত অহংকার আজ কোথায় গেলে
ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ অনেক মিস করতেছি কাকু😅😅
হুম ভাই ❤
ভারতের আছে কপিল শর্মা শো, আমাদের ওবায়দুল কাক্কু একাই যথেষ্ট! 😂😂😂😂😂
আল্লাহ তায়ালা পাপীদের ছাড় দেন,ছেড়ে দেন না।
হাসিনার কী এমন দোষ ছিলো ,যেটা বিএনপি বা ডঃ ইউনুসের নাই?
ডঃ ইউনুসের সাথে হাসিনার ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ছিল অনেক পুরনো। গ্রামীন ব্যাংকের এমডি হওয়ার পরে ডঃ ইউনুসকে হাসিনা ইনকাম ট্যাক্স দিতে বলে, কিন্তু ইউনুস সেই টাকা দেয় না, অর্থাৎ কর ফাঁকি দেয়। আবার মোট ইনকামের ৫% লেবারদের টাকা দেওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু ডঃ ইউনুস সেই হিসাব ও দেখাতে পারে না। তখন লেবার অর্গানাইজেশন ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং মামলায় ডঃ ইউনুস হেরে যান। এভাবেই হাসিনার সাথে ডঃ ইউনুসের একটা আক্রোশের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। হাসিনা সরাসরি ডঃ ইউনুসকে কিছু করতে পারত না, কারণ ডঃ ইউনুসের সাথে আমেরিকার ডেমোক্রেটদের(যারা জায়নিস্ট) খুবই ভালো সম্পর্ক ছিলো। ওনাকে কিছু করলে আমেরিকা সরাসরি হাসিনার গদিতে হাত দিতো(যা ইতোমধ্যে বাস্তবে সংঘটিত করেছে এবং যা আমরা সচক্ষে দেখলাম সবাই)।
ডঃ ইউনুস একটা রাজনৈতিক দল করে ২০০৬ সালে ,নাম দেয় নাগরিক শক্তি পার্টি।
এই দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদমই টিকবে না, কোনো জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে না, কারণ মানুষ এখনো আওয়ামীলীগ আর বিএনপিকে ভালোবাসে।
ডঃ ইউনুস ভেবেছিলো গ্রামীণ ব্যাংক দিয়ে লোন দিয়ে মানুষকে উপকার করে দেশে একটা বড় ভোট ব্যাংক তৈরি করতে পারবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সে নিজেই অনেক বেশি সুদের হারে টাকা ফেরত নিতো বলে গ্রামীণ ব্যাংকের অনেক বদনামও হয়ে যায় এবং জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন হয়।
এই নাগরিক শক্তি পার্টি একটা ছাত্র সংগঠন খুলে(যেমন আওয়ামীলীগের আছে ছাত্রলীগ, বিএনপির আছে ছাত্রদল,ইত্যাদি), ছাত্রসংগঠনটির নাম দেয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি। এই ছাত্র শক্তির একটা অংশের সদস্য ছিলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান ৩ জন সমন্বয়ক নাহিদ ,আসিফ আর আবু বকর মজুমদার।
ডঃ ইউনুস এই ছাত্রদের মাধ্যমে একটা পরিকল্পিত ছাত্র আন্দোলন সংগঠিত করে সরকার পতনের নীল নকশা আঁকেন।
এই ছাত্রদের উনি পেলে পুষে রাখেন,টাকা দেন, যেভাবে ছাত্রলীগকে হাসিনা টাকা পয়সা দিত।
এই ছাত্ররা একা তো আর এত বড় একটা পরিকল্পনা সংগঠিত করতে পারবে না, তাই ডঃ ইউনুস এবার অন্যান্য সকল বিরোধীদল, যারা এতদিন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত ছিলো, তাদের সাথে মিটিং করেন।
এখানে বিএনপি ওয়ালারা দেখে যে,তারা তো এতদিনে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পিছিয়ে গেছে,তাদের দলনেত্রী কারাগারে,নেতা দেশের বাইরে, তাই যদি সরকার পতন হয়,তাহলে তাদের নেত্রী কারাগার থেকে মুক্তি পাবে, দলটা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এখানে জামায়াত শিবির দেখলো যে, তারা যদি সরকার পতন করে,তাহলে তাদের লাভ হলো- তাদের কারাবন্দি নেতা কর্মীরা মুক্তি পাবে। তারাও আবার ক্ষমতায় যাওয়ার একটা রাস্তা পেতে পারে। এই জামাত শিবিরই মূলত আন্দোলনটাকে মাঠে সফল করেছে, কারণ হাসিনা রাজনৈতিক ময়দান দমন করতো ছাত্রলীগ, পুলিশ আর রাবার বুলেট দিয়ে। আর একমাত্র শিবিরের যুদ্ধবাজ ছেলেরাই হাতে লাঠি নিয়ে ছাত্রলীগকে মেরে সরিয়ে দিয়ে ময়দান সাফ করতে পারবে, আর পরবর্তীতে যখন পুলিশকে মাঠে নামানো হবে,তখনো শিবিরের আত্মঘাতী জঙ্গিরা বুক পেতে পুলিশের গুলি খেতে , এবং একপর্যায়ে পুলিশকে অকেজো করে ফেলার জন্য পুলিশকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আর চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পারবে। এই কাজগুলো প্রকৃত সাধারণ ছাত্র,যারা নিতান্তই কোমলমতি,যারা আমার আপনার পরিচিত ছাত্র, যারা কিনা নূন্যতম রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা রাখে না, যারা কিনা দেখতে,শুনতে আমাদের ভাই মুগ্ধ -এর মতো, তারা কিন্তু এভাবে রাজনীতির মাঠে পুলিশের সাথে যুদ্ধ করতে পারতো না, কারণ তাদের এরূপ কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তাদের এগুলো করার জন্য কোনো প্রবল ব্যক্তিগত স্বার্থও নেই,তারা তো নিজের খায় নিজের পরে,তারা কেন অযথা ডঃ ইউনুসকে ক্ষমতায় আনতে জান দিবে!
এভাবেই আন্দোলনটা হলো। আর মাঝখান দিয়ে বিএনপি আর জামাতের ছেলেরা সুকৌশলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাধ্য করলো মাঠে এসে আন্দোলনে সংহতি জানাতে। এখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোও কিন্তু মারাত্মক একটিভ ছিলো, তাদের সাথেও ডঃ ইউনুসের বৈঠক ও শলা পরামর্শ হয়েছিলো।
এভাবেই তারা সম্মিলিত ভাবে, একটা সরকারকে পতন করে মূলত আমেরিকার স্বার্থ রক্ষার জন্য ডঃ ইউনুসকে এই দেশের ক্ষমতায় বসালো।😢
আর নেই
মালাটারে খুব মিস কররাম
"ক্ষমতা আর টাকা পয়সা কারো চিরস্থায়ী নয়,নিশ্চয়ই আল্লাহর পাকড়াও বড়ই কঠিন, তিনি ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না!"
তার অনুপস্থিতিতে বাংলার মানুষ হাসতে ভুলে গিয়েছে
বাংলাদেশের একটা বিখ্যাত বিনোদন ছিল তাকে হারিয়ে ফেলেছি খুব মিস করবো কাকু.MADE IN NOAKHALI
❤❤❤
😊😊😊😮😮😅মাসাআল্লা অসাধারণ অসাধারণ মাসাআল্লা চালিয়ে যান
অনেক মিস করবো কা কা 😁😁😁
আমি চিতকার করে হাসিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিতকার বুকে হাসি চেপে রাখিয়া নিজেকে করেছি উদ্ধার। কারন আমার পাশে ঘুমিয়ে ছিল আমার পরিবার 😅😅🎉 মিস ইউ কাকু😅😅
ওবায়দুল কাদের সাহেব জ্বালা জালা দৌড়ানে জালা দৌড়াও খালি দৌড়াও
আল্লাহ যেমন উপরে উঠাই তেমন নামাতে সময় ও নেয় না
তাকে মাফ করে দেশে ফিরিয়ে এনে সরকারি একটা পদ দেয়া হয়,, যাতে অামরা বিনোদন নিতে পারি,,, সেই লেভেরের বিনোধন দিতো,, জন সভায় মানুষ মাতিয়ে রাখতেন,, মিস করি কাকু তুমি ফিরে অাসো অামাদের মাঝে
সব চাইতে ভাল আপদের বাড়িতে নিয়ে পূজা করেন
কাকের কথা ১০০%আল্লাহ কবুল❤❤❤❤❤ করেছেন
কাকুর কথা মনে পড়তেছে আমাদের বিনোদন শেষ
😢
😢😂
আগে পুলিশ দেখলে জনগণ ভয়ে লুকিয়ে থাকতো, আর এখন জনগণ দেখে পুলিশ ভয়ে লুকিয়ে থাকে,,।
সত্যিই অবাক হচ্ছি, আগে যা ছিল অকল্পনীয়।
নতুন বাংলাদেশ ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে।🥀❤️🇧🇩
আজও কাকার ডায়ালগ গুলো মিস করি 🥲
এদের অতিরিক্ত অহংকারের কারণে এই অবস্থা, জনগণকে জনগণ মনে না করাই তাদের বড় ভূল ছিলো।
1:30 এখন দেখো কাকু পালাবার পথ সত্যি সত্যি নেই। ফখরুল সাহেব এর কথা কিন্তু ভুল হয়নি😂😂😂
হ্যা
ক্ষমতার মালিক একমাত্র আল্লাহ,,কাকে ক্ষমতা কখন দিবে তিনি ভালো জানেন৷
মামু তুমি কোথায় মিডিয়ার সামনে দেখার অপেক্ষায় আছি আহারে মামু তোমারে মিস করি
Tai naki ? Amk miss korle toh hoito 😢
@@ahsanshovan5114 Ah Sona go amr
দারুণ একটা কাজ করেছেন। ভিডিও টা বানিয়ে।
আমার আরো চাই
তাকে মাফ করে দেন। তাকে ফিরিয়ে আনেন আর এমন বক্তিতা দেওয়ান প্রতিদিন।
ওনাকে বিটিভির রম্য শিল্পী হিসেবে ফিরিয়ে আনার জোর দাবি করছি
এই কমিডিয়ানকে আমি খুব মিস করব😢
বাতাসের গতিপথ বদলাতে শুধু সময়ের অপেক্ষা, বৈ কিছু ই না। যেকোন সময় বাতাসের গতিপথ বদলে যেতে পারে। তাই সকলের ই উচিত সঠিক পথে চলা। নচেৎ !!!!????
আল্লাহ তোমাকে হেদায়েত করুক
মিস করি আমনেরে 😢
আমি বলতে চাই যারা বলেন উনি পালিয়ে গেছেন তারা সকলেই ভুয়া ভুয়া ভুয়া
কারণ উনি ফখরুল সাহেবের বাসায় আছেন আপনারা এখানে খোঁজ নিলেই তো পারেন
হা হা হা
ওবায়দুল কাদেরকে দেশে নিয়ে এসে জাতীয় চিরিয়াখানায় রাখার জন্য_ প্রধান উপদেষ্টার কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি😂 এতে জাতীয় আয় অনেক বেড়ে যাবে বলে মনে করছি😢
আমরা পেয়েছি নোবেল জয়ী প্রধানমন্ত্রী -- আর পাশের দেশ পেয়েছে চা ওয়ালা প্রধানমন্ত্রী ☺️☺️
😂😂😂😂
একজন রসিক রাজনীতিবিদ হিসাবে ওবায়দুল কাদের সাহেবকে মিস করবে দেশের মানুষ।
বীর শ্রেষ্ঠ কমেডিয়ান চাচা ওবায়দুল কাদের সাহেবকে বাংলাদেশের মানুষ মনে রাখবে যুগের পর যুগ🥹
কাকু যদিও সৈরাচার ছিলা তুবুও তোমাকে অনেক মিস করবো 😢😂
বর্তমানে আওয়ামীলীগ সভাপতি ওবায়দুল কাদের হওয়া উচিত। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নেই।
সিরিয়াসলি?
😱😱😱😱😱😱😱😱😱😂🤣🤣🤣🤣😂🤣🤷♀️🤷♀️🤷♀️🤷♀️
সে যেমনই হউক,কমেডিয়ান, মজা পেতাম
কষ্টের মাঝেও বিনোদন পেতাম, এখন চরম মিস করবো
বাংলাদেশ থেকে একটা বিনোদনের মাল হারিয়ে গেলো৷ আমরা বিনোদন পেমিরা পুরাই হতাশ 😂😂😂
ফখরুল সাহেবের কথাই সত্য হলো।
আল্লাহ যে কখন কাকে তার নিজেরই কর্মফলের পরিণতির অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পথ উন্মুক্ত করে দেন...
আহা! এই লোকটাকে অনেক মিস করি 😢😢
আল্লাহ তায়ালা যেন এই লোকটাকে সবসময় ভালো রাখেন।
😜😴
Tomer sosur naki go
😂😂😂😂😂
@@RabeyaKhatun-w1h
উনি দেশে যত রাস্তা করেছেন মন্ত্রী থাইকা এই দেশে কেউ তা করে নাই এতে বছরের বাংলাদেশে
আমি বিনোদন হারিয়ে ফেলেচি, আমার যখন মন খারাপ চিল তখন তার ভাষণ শুনতাম, আর মন ভালো হয়ে যেত।
রাইট ভাইয়া ঠিক বলেছেন লোকটার কথা মনে পড়ে
দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে কাদের কাকু কে অনেক মিস করতাছি😂😅
এই কাদের দের জন্য আজ পালাতে হয়। বিচারপতি মানিকদের জন্য পালাতে হয়।
দাদু এতো কিউট করে কথা বলে খুব হাসি পায়😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
আলহামদুলিল্লাহ অহংকারীদের অহংকার মুছে দিয়েছে মহান রাব্বুল আলামিন
কাকু কই গেলে তুমি, বলে গেলে তো এত কষ্ট পেতাম না,ফিরে এসো কাকু বিনোদনের অপেক্ষায় আছি
কাউয়া কাদের কাক্কু'রে যাদুঘরে রাখার জোর দাবি জানাচ্ছি!
বিনোদন কাক্কুরে খুব মিস করতেছি!
আয়না ঘরে রাখার চেয়ে যাদুঘর সেই হবে 🎉
এই পানি ভিডিওর কারণে এই চেনেলে আজকে এডড হলাম.. ভালো মজা পাইলাম কথা গুলো শুনে
কাকায় গেলো কই কাকাকে আমরা ফেরত চাই আমাদের বিনোদন নেই এখন
আমাদের খুব কষ্ট লাগতেছে এত সুন্দর বিনোদন আর পাবো না তাই জোর জাবি জানাচ্ছি ওবায়দুল কাদেরকে দেশে আনা হক
৩ নাম্বার ভিডিওটা খুব ভালো লাগছে
আওয়ামিলীগের প্রতি ঘৃনা এসেছে ঠিকই বাট ওবায়দুল কাদের সাহেবকে খুব মিস করবো,,,,
সারা বাংলাদেশ তোমাকে মিস করবে মিস্টার কাউয়া কাদের
প্লিজ ফিরে আয় দোস্ত তোকে সবাই মিস করছি, আর রাগ করে থাকিস না..... 🙏🙏🙏🙏
আমরা কাকু র বিনোদন মূলক বক্তব্য অনেক মিস করবো😢 কাকুকে তাড়াতাড়ি দেশে নিয়ে আসার দাবি করছি😂😂
আপনার মজার কথা গুলো মিস করবো অনেক ভালো লাগে আপনাকে 😊
আল্লাহ তুমি এদের হেদায়েত দান করুন,না হলে মোনাফেকরা জাতি কে ধ্বংস করে দিবে।
কাকাকে ফিরিয়ে আনা হোক।আমরা এরকম বিনোদন আরো চাই।😊😊
আজ শুধু স্মৃতি সে কথা গুলি । অনেক মিস করি স্যার আপনাকে 😂😂
আপনি কই এখন,, ❤❤কাকু,,
*কাউয়া কাদের কমেডিয়ান কে আবারো ফিরিয়ে আনতে হবে আমাদের মনরঞ্জন করার জন্য✊*
ওবায়দুল কাকু বিনোদন কাকু একে কমেডি তে নোবেল prize দেওয়া উচিত ছিল
বাংলার শ্রেস্ট অভিনেতা 😄😄 তাকে ফিরিয়ে আনা হোক।
জোকার মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই 😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆যারা একমত লাইক করুন।