❤🎉❤,, হে মহান সত্তা তোমার দয়ায় সকল যুবকদের কে আসহাবে কাহফ্ এর যুবকদের মতো হেফাজতে রেখো,, হজরত ইউসূফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মতো সু চরিত্রে লজ্জা ও আজেজী দান করো আমীন । ❤🎉❤,, ্্,
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা বর্তমান প্রেক্ষাপটের বাস্তব সম্মত আমি হুজুরের সঙ্গে একমত আমার আশপাশে দেখা অবৈধ সম্পর্ক যাকে সমাজে প্রেম বলে সেসব সম্পর্কের বিয়ে একটিও দেখিনি যারা সুখে আছো বরং বেশিরভাগ সুখে নেই এবং অধিকাংশই তালাক দিয়ে পৃথক হয়ে গেছে
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
আজকের আধুনিক মনের মানুষেরা যেখানে যায় সেখানেই তাদের ভালবাসা শেয়ার করতে থাকে। তাই তাদের স্বামী স্ত্রীর ভালবাসার আসক্তি তৈরি হয় না। কিন্তু হুজুররা তাদের ভালবাসা তাদের বউ ছাড়া অন্য কারো সাথে শেয়ার করেনা। তাই তারা বউ পাগল হয়ে যায়।
ইয়া রব!! আপনার হুকুম মেনে হারাম থেকে দূরে আছি।আমার প্রিয় মানুষটাকেও আপনি হারাম থেকে দূরে নিরাপদে রাখুন আর দ্রুত আমাদের মিলিয়ে দিন।আমিন ইয়া রব্বুল আলামীন
মহান রাব্বুল আলামিন আপনাদের প্রত্যেকের পারিবারিক ও সামাজিক জীবন শান্তিময় এবং সুখময় করুন আমীন। মহান রবের দরবারে আমার আকুল আবেদন। যে আমার মালিক যেন আমার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে আপনাদের মতন নেক বান্দা দান করেন আমীন।
আমাদের সমাজকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করার জন্য ধন্যবাদ। সমাজে বক্তৃতা দেওয়ার এটাই সঠিক সময় কারণ শান্তি ও উন্নয়ন পরিবার, বাড়ি থেকে শুরু হয় এবং দেশে ছড়িয়ে পড়ে।
আলহামদুলিল্লাহ, শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের আলোচনাকে কে কে সাপোর্ট করো ✋✋🖐❤❤❤
আমি হুজুরের আলোচনা সাপোর্ট করি এবং এই আলোচনাটা শুনলাম তুমি কোথা থেকে শুনছো অবশ্যই জানাবে ।
❤🎉❤,, হে মহান সত্তা তোমার দয়ায় সকল যুবকদের কে আসহাবে কাহফ্ এর যুবকদের মতো হেফাজতে রেখো,, হজরত ইউসূফ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মতো সু চরিত্রে লজ্জা ও আজেজী দান করো আমীন । ❤🎉❤,, ্্,
❤❤❤
🙋♂️
শায়খ প্রত্যেকটা কথা এতো সুন্দর করে বলেন যে, সবাই মুগ্ধ হতে বাধ্য 😊
Thik
Ekdom❤
আমি হিন্দু হয়েও আপনার কথাকে সমর্থন করি।
@@arpitapalchowdhury6078 শায়েখের ভিডিও দেখার জন্য ধন্যবাদ ভাই
❤
হুজুরের কথায় আমি একমত আলহামদুলিল্লাহ জারা জারা একমত লাইক দিয়ে যান❤❤❤
Zajakallah ❤
খুবই মূল্যবান কথা। একেকটা কথার ওজন পরিমাপ করা যাবে না।
হুজুর কথায় যুক্তি আছে সবাই কি একমত 👍 দিয়ে জানান মুসলমান ভাইয়েরা❤😊
তাই নাকি
@@mdimanhossain3656 যী
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
আলহামদুলিল্লাহ, খুবই ভালো খবর। আল্লাহ আপনাদের দাম্পত্য জীবনকে সুখময় করুক
একদম বাস্তব একটি কথা।।
একদম সত্য একটি কথা।।
সম্পূর্ণ একটি লজিক্যাল আলোচনা।। ❤
কি খবর নোড়া মিস্ত্রি
আমি ও চাই সব পুরুষই যেনো শায়েখের এই কথা গুলো মানতে পারে,
মেয়েরা সব সময় একটু বেশি ই ভালোবাসা চাই স্বামী দের কাছ থেকে।
প্রতি মাসে মাসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে এমন ধর্মীয় সেমিনার হওয়া উচিত। বর্তমান এর জন্য অনেক জরুরী এই নসীহা গুলো
সহমত
মাশাআল্লাহ প্রত্যেকটা কথায় যেন মুক্তা ঝরতেছে আল্লাহ হুজুরের হায়াতের মধ্যে বরকত দান করুক
এইরকম সেমিনার ইউনিভার্সিটিতে প্রায়ই হওয়া উচিৎ ❤ ভারত থেকে দেখছি😊
সহমত
আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এইরকম একটা অনুষ্ঠান কত দিনের যে প্রত্যাশা ছিলো!! মা শা আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা বর্তমান প্রেক্ষাপটের বাস্তব সম্মত আমি হুজুরের সঙ্গে একমত আমার আশপাশে দেখা অবৈধ সম্পর্ক যাকে সমাজে প্রেম বলে সেসব সম্পর্কের বিয়ে একটিও দেখিনি যারা সুখে আছো বরং বেশিরভাগ সুখে নেই এবং অধিকাংশই তালাক দিয়ে পৃথক হয়ে গেছে
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর একটা আলোচনা শুনলাম। আল্লাহ এর উসিলায় সকল মানুষদের মধ্যে অবৈধ সম্পর্ক থেকে তুমি রক্ষা করো।
امين
কে কে শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুর কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসেন
Ami
আমি ❤
আমিও
❤❤❤❤❤
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
মাশআল্লাহ ❤
আলহামদুলিল্লাহ ❤
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
খুবই প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। মাশাআল্লাহ শায়েখ।
😢আলহামদুলিল্লাহ, আমি হারাম সম্পর্ক থেকে বিরত ছিলাম, তাই আল্লাহও আমার স্ত্রী কে পবিত্র রেখেছেন, এজন্য আল্লাহর রহমতে আমরা সুখী।
একদম খাটি কথা ভাই 💝
আমার স্বামী ও আমার মতোই , আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
আসুন, সবাই হারাম রিলেশন কে না বলি হালাল রিলেশন গড়ে তুলি।ইংশা আল্লাহ❤️
হালাল রিলেশন শব্দ টা ব্যবহার না করে বলুন। এখানেও বর্তমানে শয়তানের ধোঁকা আছে।
আসুন আমরা সবাই বিবাহ করে নিজ স্ত্রী কে ভালোবাসি।
আলহামদুলিল্লাহ শাইখ আহমাদুল্লাহ মানি নতুন কিছু
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান করছেন প্রিয় শায়খ আমার আল্লাহ জন্য হুজুর কে ভালো বাসি আল্লাহ যেন হুজুর কে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করেন আমীন
সুন্দর আলোচনা প্রিয় শায়েখ ❤
আজকের আধুনিক মনের মানুষেরা যেখানে যায় সেখানেই তাদের ভালবাসা শেয়ার করতে থাকে। তাই তাদের স্বামী স্ত্রীর ভালবাসার আসক্তি তৈরি হয় না। কিন্তু হুজুররা তাদের ভালবাসা তাদের বউ ছাড়া অন্য কারো সাথে শেয়ার করেনা। তাই তারা বউ পাগল হয়ে যায়।
আলহামদুলিল্লাহ কালকে থেকে পবিত্র বন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছি দোয়া করবেন❤❤❤❤
vai invite korlan na to 😢
আল্লাহ আপনার জিবন কে বরকত ময় করুক। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহর জন্য শায়েখকে ভালোবাসি ❤❤❤
ইনশাআল্লাহ, আমার সব ভালোবাসা আমার বউ এর জন্য জমা রেখেছি,,আলহামদুলিল্লাহ।
আমিন
শাইখের কথা খুবই যুক্তিসম্পন্ন ❤️
❤❤ আলহামদুলিল্লাহ কথা গুলো অনেক দামি খুব ভালো লাগলো ❤❤
কে কে শায়খ আহমাদুল্লাহ কে ভালোবাসেন।
ইয়া রব!! আপনার হুকুম মেনে হারাম থেকে দূরে আছি।আমার প্রিয় মানুষটাকেও আপনি হারাম থেকে দূরে নিরাপদে রাখুন আর দ্রুত আমাদের মিলিয়ে দিন।আমিন ইয়া রব্বুল আলামীন
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াতে বারাকাহ দান করুন আমিন 🤲🤲
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা এই আলোচনা অনেক অনেক পরিবারকে ঘর মুখো করবে ইনশাআল্লাহ। একদম ঠিক কথা আমরা সত্যিই কোন কথ,বা খাওয়া কন্ট্রোল করতে পারিনা।
মহান রাব্বুল আলামিন আপনাদের প্রত্যেকের পারিবারিক ও সামাজিক জীবন শান্তিময় এবং সুখময় করুন আমীন।
মহান রবের দরবারে আমার আকুল আবেদন। যে আমার মালিক যেন আমার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে আপনাদের মতন নেক বান্দা দান করেন আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের কথা ঠিক
মাওলানা আবরারুল হক আসিফ হুজুর,এই ওয়াজটা আপনার শোনা উচিত,, যদি শোনেন that's enough for you 😔😔
আমাদের সমাজকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করার জন্য ধন্যবাদ। সমাজে বক্তৃতা দেওয়ার এটাই সঠিক সময় কারণ শান্তি ও উন্নয়ন পরিবার, বাড়ি থেকে শুরু হয় এবং দেশে ছড়িয়ে পড়ে।
আলহামদুলিল্লাহ, প্রিয় শায়েখ খুবই মূল্যবান কথা গুলোই বলেছেন ❤️🩹
মাশা-আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ 🥰
মাশাহ আল্লাহ! অনেক সুন্দর আলোচনা!
খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন।ধন্যবাদ
শায়েখের সকল নসিহত প্রত্যেক ওয়াড অনেক প্রসংশনীয় , আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করে জীবন ভর মানুষের উপকার করার তাওফিক দান করুন
আল্লাহ আপনি দয়া করে হেফাজত করুন আমিন আমিন আমিন
মাশাআল্লাহ সর্বপ্রথম কমেন্ট
আলহামদুলিল্লাহ সত্যি কথা শায়েখের
সকল ভালোবাসা বউয়ের জন্য রেখেছি রাখবো ইনশাআল্লাহ। ❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা হয়েছে ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর অনেক মন ভরে যায়
আল্লাহ তায়ালা আপনাদের প্রত্যেকের পরিবারে বরকত দান করুন আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথা শুনে আমার মন অনেক নরম হয়ে গেছে আমিন
মাশাল্লাহ সুন্দর বয়ান 🎙️শায়েখ🌸
মাশাল্লাহ, জাযাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহ যেন আমাকে একটা রিলেশন মুক্ত ছেলের জীবন সঙ্গী করে।আর হুজুরকে মনের কথা বলার জন্য ধন্যবাদ। ❤❤❤
মাশাআল্লাহ ❤মাশাআল্লাহ❤ জাজাকাল্লাহু খইর ।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর কথা বলেছেন
Alhamdulillah khubi shundor💙💙💙💙💙
শায়খ এর কথা শুনে হাসলাম, খুবই ভালো লাগলো। আল্লাহ তায়ালা নেক হায়াত দান করুক, এ দোয়াই করি।
সুবহানআল্লাহ মাশাআল্লাহ বারাকাললাহু ফিক
Alhamdulillah khubi Sundar❤❤❤❤
❤ Allahpak seyikh ke nek haeyat dan korun, Amin.
উত্তম কথা বলেছেন,,, জাঝাকাল্লাহু খইরন।
আলহামদুলিল্লাহ। অনেক সুন্দর।
তার মধ্যে আমিও আছি। সাঈদ আহমদ ❤
আল্লাহ বাংলাদেশকে ইসলামি রাষ্ট্র হিসেবে কবুল করুন
সুবহানাল্লাহ ❤
আল্লাহ আমাদের মাফ করে দাও দিনের পথে কবুল করে নাও হেদায়েত দান করো
মহান আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত দান করেন এবং এভাবেই দীন প্রাচারের তাওফিক দান করেন ❤
আলহামদুলিল্লাহ আমি শাইখ আহমাদুল্লাহ কে ভালোবাসি
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
অনেক সুন্দর আলোচনা
ইনশাআল্লাহ যৌবন হেফাজত করার জন্য তারাতারি বিয়ে করা উচিত।
যে মানুষ গুলো বউয়ের প্রতি যত্নশীল হওয়াকে বউ পাগল বলে। বা নিজে বউয়ের প্রতি যত্নশীল হয়না, মনে করবেন তারা বাহিরের খাবার খায়।😊
সুন্দর কথা বলেছেন
"হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করছি যেন তুমি আমাকে ভালো কাজ করার তৌফিক দান করো, আর খারাপ কাজগুলো পরিত্যাগ করার এবং গরীবদের ভালোবাসার " 🌴🌴🌴🌴
আমিন।।
আমিন
ভাই শুধু নিজের জন্য চাইলেন কেন আমাদের জন্য ও দোয়া করবেন। আমিন।
Alhamdulillah sir er kotha amk vison vabe inspire kore
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ 💝
জাঝাকুমুল্লাহ্ শায়েখ 🥰
Alhamdulillah.Alhamdulillah.Alhamdulillah
জাযাকাল্লাহ খাইরান আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ অসাধারণ খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤
আর আমি জামাই পাগল 🥰
আমি ও স্বামী পাগল আর আমার স্বামী আমাকে পাত্তা দেইনা
😢😢@@MaishakhatunM
১০০% ঠিক।
আলহামদুলিল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্
প্রত্যেক মাসে ১/২ বার দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইসলামিক আলোচনান করা হলে তরুণরা ইনশাআল্লাহ ইসলামের ছাঁয়াতলে আসবে।।।❤❤
খুবই সময়োপযোগী একটি বক্তব্য 🥹🥹🥹
Alhamdulillah alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ❤️❤️
Onno mohilar Jonno pagol na Hoye bow pagol howa hajar gune Bhalo..❤❤😊😊
আলহামদুলিল্লাহ্❤❤❤আল্লাহ্ তা'য়ালার নিয়ামত ❤❤
প্রিয় শায়েখ 💗
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগল
Alhamdulillah, Good advise of our young generation.
আল্লাহ পাক আমাদের সহায় হোন,আমিন
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর ❤❤❤❤
মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে আপনি সকল প্রকার অবৈধ হারাম কাজ থেকে হেফাজত করুন।আমিন।আমিন।আমিন।
বউকে ভালোবাসলেই পরিবারের শান্তি নিশ্চিত হবে ইনশাআল্লাহ। আপনারা কি বলেন?
আল্লাহর জন্য হুজুরকে খুব ভালোবাসি❤
আমি ❤
খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা
Alhadulillah ❤❤❤
ঠিক বলেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন সবসময়
❤ alhamdulila ❤ allahhoakaber ❤
Very important কথা
আমিন
❤❤
মাশা-আল্লাহ