পর্দা করার সঠিক নিয়ম । শায়খ আহমাদুল্লাহ। sheikh ahmadullah

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 8 сен 2024
  • পর্দা করে মেয়েরা শরিরের কতটুকু পর্যন্ত খোলা রাখতে পারবে
    #শায়খ_আহমাদুল্লাহ #sheikh_ahmadullah
    ►► ভাল লাগলে অবশ্যই ভিডিওটির লিংক আপনার ফেইসবুকে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এবং চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। ►►
    Jazakumullahu khairan
    Stay Connected
    🔹 All Rights Reserved by @ Islamic Story বাংলা 🔹

Комментарии • 157

  • @user-yd2em4vz6i
    @user-yd2em4vz6i 2 месяца назад +2

    Thanks avabe porda somporke alochona korar jonno

  • @Rozecooking
    @Rozecooking Год назад +12

    মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়েছেন ধন্যবাদ আপনাকে।আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক।

  • @user-vd7en7pb7f
    @user-vd7en7pb7f 2 года назад +10

    ইয়া রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন।

  • @user-zs9lw8zq6l
    @user-zs9lw8zq6l 2 года назад +14

    আলহামদুলিল্লাহ।আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনাদের সহায়তা ও ভালবাসায় ১দিনেই ৬১২ থেকে ৬৮৫ সদস্যের পরিবারে পৌছলাম। আপনাদের ভালবাসা নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।.

  • @umamaakther
    @umamaakther Год назад +4

    হুজুর সালাম আপনাকে
    অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 Год назад +15

    সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, وَ لَا یُبۡدِیۡنَ زِیۡنَتَهُنَّ اِلَّا مَا" ظَهَرَ مِنۡهَا "।
    অর্থঃ তারা( মহিলারা) তাদের " যীনাত " প্রকাশ করবেনা ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিক ভাবে বের হয়ে থাকে( নূর-৩১)।
    " যীনাত " অর্থঃ পোষাক, সাজসজ্জা, সাজসজ্জার স্থান, সৃষ্টিগত সৌন্দর্য।
    সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতের শেষের দিকে মহান আল্লাহ বলেন, তারা " যীনাত " প্রকাশ করবে না, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়াঃ স্বামী, বাপ, শশুর -------- ইত্যাদি সকল মাহরামগণ।
    " যীনাত " অর্থ যদি পোশাক/ সাজসজ্জা ধরা হয়, তবে মাহরামগণ তাদের মা-বোনদের পোশাক/ সাজসজ্জা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পারবেনা।
    সুতরাং" যীনাত " অর্থ সৃষ্টিগত সৌন্দর্য, এই অর্থটি গ্রহণ করাই অধীক যুক্তিযুক্ত। অধিকাংশ মুফাসসিরগন এই অর্থটিই গ্রহণ করেছেন।
    অতএব আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ দাঁড়ায়ঃ তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না, ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( অর্থাৎ চেহারাও হাতের কব্জি)। এ ব্যাপারে হিজাবের পরে রসুলের( সঃ) নির্দেশ সম্বলিত তিনটি হাদিস পাওয়া যায়। দুটি হাদীস দুর্বল। একটি শক্তিশালী।
    "অলাইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না আলা যুয়ুবিহিন্না "।
    আর তাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দিয়ে আবৃত করে।
    উরওয়া থেকে বর্ণিত। মা আয়েশা( রাঃ) বলেন, আল্লাহ প্রথম হিজরত কারিনী মহিলাদের প্রতি দয়া করেছেন। যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়, তখন তারা তাদের সেলাইবিহীন কাপড় দু ভাগ করে তার সাহায্যে মাথা ডেকে নেয়। অন্য বর্ণনায় আছে, তারা তাদের চাদর নিয়ে লম্বার দিক থেকে দু ভাগ করে একভাগ দিয়ে মাথা ঢেকে নেয় (সহি বুখারী, কিতাবুত তাফসীর, সূরা নূর)।
    হাফেজ ইবনে হাজার রঃ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রথম হিজরত কাহিনী মহিলারা কোরানের এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর ঘুমটা দিয়েছিলেন অর্থাৎ চেহারা ঢেকেছিলেন।
    কিন্তু কাজী আবু বকর ইবনুল আরাবির আহকামুল কুরআনে বলা হয়েছেঃ-
    "জাইব" হচ্ছে গলা ও বুক এবং "খিমার" হচ্ছে যা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখা যায়( আহকামুল কোরআন, 3 খন্ড)।
    প্রখ্যাত এরাবিয়ান গবেষক আব্দুল হালিম আবু শুক্কাহ তার "রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা " কিতাবে বলেনঃ-
    হাফেজ ইবনে হাজার এর উচ্চ মূল্যায়ন সত্ত্বেও আমাদের দৃষ্টিতে তার এ কথা সঠিক নয়। কেননা "খিমার" অর্থ আরবি ভাষার তাফসীর ও ফিকহের কিতাবে যা প্রসিদ্ধ, তা হল মাথা ঢেকে রাখা। তা থেকে এর অর্থ দাঁড়ায় মাথা ঢেকে রাখা এবং হাদিসের বর্ণনা সমূহ এই নিশ্চয়তা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ তিনি তাঁর কিতাবে কতগুলো হাদিস লিপিবদ্ধ করেন। উক্ত হাদিস থেকে আমি মাত্র একটি হাদিস নিচে লিপিবদ্ধ করলাম।
    (১) বেলাল( রাঃ) থেকে বর্ণিত। রসূল( সঃ) মোজা ও মাথার উপর পড়া রুমালের (খিমার) উপর মাসেহ করলেন ( সহিঃ মুসলিম)।
    (Ref:-. রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা।
    byঃ- আব্দুল হালিম আবু সুককাহ।
    ৪ খন্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা)
    সূরা আজাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে স্বাধীন মহিলা এবং দাসীদের সতরের পার্থক্য সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে।
    ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেনঃ চেহারা ও হাতের কব্জি সতর নয়। কেননা রাসূল(সঃ) এহরাম অবস্থায় নেকাব ও বাজু পড়তে নিষেধ করেছেন। যদি হাতের কব্জি ও চেহারা সতরে অংশ হত, তাহলে রসূল(সঃ) এ দুটি ডেকে রাখা হারাম করতেন না। কেননা ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য চেহারা খোলা রাখার প্রয়োজন দেখা দেয় এবং লেনদেনের সময় হাতের কব্জি অনাবৃত করতে বাধ্য হয়। আর এ কারণে এসব সতর বলে গণ্য হয় না( আল মাজমু সরহে মহাজাব, 3 খন্ড, পৃষ্ঠা১৮৩)।
    মহান আল্লাহ বলেনঃ "চোখের অপব্যবহার ও অন্তরে যা গোপন আছে সে সম্পর্কে আল্লাহ অবহিত (মুমিন -19)।
    ইবনে আব্বাস এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ কোন ব্যক্তির পাশ দিয়ে সুন্দরী নারী অতিক্রম করার সময় এবং যে ঘরে সে বসবাস করে সেখানে প্রবেশ করার সময়ে ওই ব্যক্তি চক্ষুকে সংযত করবে (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
    এখানে প্রশ্ন হলোঃ চেহারা খোলা না থাকলে মহিলাটি সুন্দর না কালো তা কিভাবে বুঝা যাবে? আর মুখ ঢাকা থাকলে চক্ষু সংযত করুক বা না করুক তাকে কিভাবে ফেতনায়ে ফেলবে?

    • @md.khairulislam9087
      @md.khairulislam9087 5 месяцев назад +1

      যে যতই কথাই বলো চেহারা বা মুখ খোলা রাখা যাবে না

    • @tariksardarsardar352
      @tariksardarsardar352 5 месяцев назад

      আপনি কবে মরবেন ,দাদু

  • @riasultana2657
    @riasultana2657 3 месяца назад +2

    ঘরের কাজ করতে হয় আমি বড় হাতার জামা পরলে একদম ভিজে খারাপ হয়ে যায়।হাত ভিজেই থাকে আমার বার বার নোংরা জিনিস ধোয়ার অভ্যাস।আমি সবসময় ওড়না ব্যবহার করি।ঘরে দেবর বা শ্বশুর থাকলে সাবধানে থাকার চেষ্টা করি।বেড়াতে গেলে সবদা বোরকা পড়ি।কোথাও কিছু দিনের জন্য বেরাতে গেলে ফুল হাতার জামা পড়ি।শুধু ঘরে আমি ছোট হাতার জামা পরলে কি আমি নেককার স্ত্রী নই? শায়েখ অবশ্যই আমার প্রশ্নের জবাব দিবেন বসা করি।

  • @happymaharunnesa8686
    @happymaharunnesa8686 11 месяцев назад +1

    Alhamdulillah khub sundor kore bujichen

  • @Happy-cf4hz
    @Happy-cf4hz 2 месяца назад

    অনেক সুন্দর পরামর্শ❤❤❤❤

  • @afiahumaira2254
    @afiahumaira2254 Год назад +1

    Barak Allah

  • @user-bq7eg1fe6t
    @user-bq7eg1fe6t 8 месяцев назад +1

    আমি আমার পরিবারের সাথে দেশের বাহিরে থাকি। এখানে পর্দা করতে অনেক সমস্যা হয়, তবুও আমি যথাসম্ভব হিজাব, ঢোলাঢুলা জামা পড়ে কলেজে যাই। আর কলেজ ছাড়া অন্য কোথাও গেলে বোরকা পড়ি।
    কিন্তু এভাবেও আমার পর্দা করায় তৃপ্তি পাচ্ছি না। এখন আমার ইচ্ছা আমি জেনারেল পড়াশোনা বাদ দিয়ে পরিপূর্ণ পর্দা করতে চাইছি।
    এক্ষেত্রে আমার সিদ্ধান্ত কতটুকু যুক্তিযুক্ত কেউ একটু বলবেন প্লিজ?

  • @nusranahmed254
    @nusranahmed254 Год назад +1

    মাশাআললাহ

  • @BarkatMir-ni5fb
    @BarkatMir-ni5fb 28 дней назад

    ❤❤❤

  • @afrinrojy1798
    @afrinrojy1798 2 года назад +3

    Please bolben . pa er mogra theyky ki ber kora jaby ?

  • @afrozanne6708
    @afrozanne6708 Год назад +1

    Namajer somoi sadharonoto pa khola thake, ekhon ki paye moja pore porte hobe,naki pa taknu soman dhaka thakle hobe?janaben please

  • @MstSharmin-lb6mf
    @MstSharmin-lb6mf 2 месяца назад

    Assalamulikum,,,gol jama dile dala kore pore,,,,hijab pore pa moja pore hat moja pore,,sodo face khola rakle ki porda hbe,,,plzz hojor bolen

  • @ZannatulferdoushiShanta
    @ZannatulferdoushiShanta 4 месяца назад +1

    ঘরের মধ্যে কীভাবে পর্দা করবো?

  • @mohammedmmm6063
    @mohammedmmm6063 Год назад +2

    নারী রা কি পরপুরুষ দের সাথে eye contact করতে পারবে?
    অনেক নারী পরিপূর্ণ পর্দা করে কিন্তুু পর পুরুষ দের সাথে eye contact করে।
    ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত পর পুরুষ দের সাথে eye contact করা কি হারাম হবে না???

  • @user-cw4tp7xy6w
    @user-cw4tp7xy6w 6 месяцев назад +1

    Mama sosur ki muk daka jaba

  • @tayabaislameva
    @tayabaislameva 2 месяца назад +1

    আমি পর্দা করি ,কিন্তু আমার দাতের ব্যাথা‌,এখন ডাক্তার বলছে দাত ফালাইতে হবে ,তখন তো ডাক্তার আমায় দেখে ফেলবে ,এতে কি আমার পর্দার খেলাফ হবে।।

    • @MdAnowar-cb1sm
      @MdAnowar-cb1sm 2 месяца назад

      আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুক আপনাকে কবুল করে নিক

    • @nisamahjabin9461
      @nisamahjabin9461 2 дня назад

      Na

  • @rabiyabosri5407
    @rabiyabosri5407 Год назад +6

    আমার ঘরের বাইরে অনেক কাজ করতে হয় হাত আর পা খোলা রাখতে হয় ফিতনার তেমন কোন আশংকা নেই। এতে কি আমার গোনাহ হবে।

    • @mdmuhib1702
      @mdmuhib1702 Год назад

      আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্।
      জ্বী, না!
      বোন, ১ম কথা হচ্ছে আপনি এমন শর্ট কাপড় কেন পড়বেন যেখানে আপনার পা দেখা যায়, সবসময়ই এমন পোশাক পড়বেন যা আপনার পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত ঢেকে দেয়।
      এবার আসি আপনার কথায়, আপনার ভাষ্য মতে যদি কোনো ফেতনার আশংকা না থাকে তাহলে কোনো সমস্যা নেই, গুণাহ্ও হবে না ইনশাআল্লাহ্। তবে সাবধান থাকাটা ভালো এবং লং জামা পরিধান করাটাই শ্রেয়।
      জাজাকাল্লাহ্।

    • @rabiyabosri5407
      @rabiyabosri5407 Год назад

      @@mdmuhib1702 লং জামা লং পায়জামা পড়ি এগুলো দিয়ে গোড়ালি পর্যন্ত ঢাকে কিন্তু গোড়ালির নিচের অংশ তো মোজা ছাড়া ঢাকা অসম্ভব। যদি গোড়ালির নিচের অংশ মানে পায়ের পাতা খোলা থাকে এবং মাহরাম ছাড়া অন্য পুরুষ দেখে তাহলে কি গোনাহ হবে।

    • @mdmuhib1702
      @mdmuhib1702 Год назад

      @@rabiyabosri5407 জ্বী না গুণাহ্ হবে না ইনশাআল্লাহ্। তবে না দেখাটাই শ্রেয়।

  • @Tasin-sj6sp
    @Tasin-sj6sp Год назад +5

    আসসালামু আলাইকুম৷ আমি পর্দা করি কিন্তু অনেক সময় বাসার আশেপাশে কাজ করতে হয় বাচ্চারা খেলাধুলা করে দেখাশোনা করতে হয়৷ আমি যদি সালোয়ার কামিজের সাথে হিজাব ও নিকাব পরিধান করি তাহলে আমার সঠিক পর্দা হবে কি?

    • @rehanaakter2046
      @rehanaakter2046 Год назад

      ইনশাআল্লাহ হবে।

    • @md.sahain8223
      @md.sahain8223 Год назад

      @@rehanaakter2046 ami to nikab podi na....ar gula kori...amr ki hbe?

  • @asimtips3654
    @asimtips3654 6 месяцев назад +1

    পর্দা করলে কার কার সাথে দেখা দেওয়া জায়েজ আছে এবং সামি যদি বলে তার ভাইদের সাথে দেখা দিতে তাহলে দেখা দেওয়া জায়েজ

  • @Mst-Janota-Jannat
    @Mst-Janota-Jannat 14 дней назад

    আমি নিকাব পড়ি। কিন্তু শাস নিতে ইদানিং কষ্ট হয়। এক্ষেত্রে আমি কি করব?

  • @SBBappiSBBappi
    @SBBappiSBBappi 6 месяцев назад +1

    হুজুর আমি হাত পা ও চোখ বাড়িতে খুলে রাখি তাহলে পরদা হবে

  • @MdBIPLOB-vb5uy
    @MdBIPLOB-vb5uy 14 дней назад

    আমাকে একটু বঝিয়ে বলেন কি ভাবে কি করতে হবে

  • @mdkhokon-wv4mk
    @mdkhokon-wv4mk Год назад +4

    পায়ের পর্দা তো গুরুত্ব পূর্ন তবে বাড়িতে কাজ করার সময় পা খোলা থাকে তাহলে কি গোনাহ হবে?

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад +2

      পায়ের পর্দা গুরুত্বপূর্ণ একথা আপনি কোথায় পাইছেন? উম্মুল মুমিনীনদের পা ঢেকে রাখার নির্দেশ ছিল । কিন্তু সাধারন মুমিন নারীর ব্যাপারে কি এধরনের কোনো নির্দেশ আছে?

    • @rakibulislam5207
      @rakibulislam5207 9 месяцев назад +1

      ​@@abdulwahedkhan6293pata judi অনেক সুন্দৰ hoi ,ar hei পা dekhe judi Karo mone kharap চিন্তা আহে tokhon ki korben চাচা

  • @alamshadia-dm5bl
    @alamshadia-dm5bl Год назад +3

    আসসালামু আলাইকুম, আমি যৌথ পরিবারে থাকি। বাসায় দেবর আছে। আমার কত টুকু পর্দা করা উচিত বাসায় থাকা অবস্থায়?

    • @MdferdousDriver
      @MdferdousDriver 4 месяца назад

      দেবরের সাথে দেখা দেয়া তো দূরের কথা অতি প্রয়োজন ব্যতীত কথা বলাও যাবে না বাইরের মানুষের সামনে যেমন পর্দা করতে হবে দেবরের সাথে তার চেয়ে বেশি পর্দা করতে হবে

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 Год назад +10

    ফেতনার ভয় থাকলে পুরুষদের চেহেরাও ঢাকা প্রয়োজন।

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 Год назад +2

    চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
    (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
    (২) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
    হাদীসটি শক্তিশালী।
    আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না।
    (৩) কোন কিশোরীর যখন ঋতুস্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দুই হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট হওয়া বিধেয়ো নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, ৩১০ পৃষ্ঠা)
    মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
    তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
    (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
    (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
    যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ)।কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
    ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
    বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে জাহেলী যুগের সাজসজ্জার অনুকরণে নেকাব পড়া একটি হাদিস পাবেন, যা এহরামের সময় হারাম ঘোষণা করা হয়। 🏀-----------------

  • @MdBIPLOB-vb5uy
    @MdBIPLOB-vb5uy 14 дней назад

    আমি পর্দা করতে চাই

  • @mdnasir-mia
    @mdnasir-mia Год назад +1

    আমার একটা প্রশ্ন আমি প্রবাসে থাকি কোম্পানির টি শার্ট পরে ডিউটি করতে হয় প্রাণীর ছবি আছে নামাজ হবে কি / উওর প্লিজ প্লিজ দিয়েন ❤

    • @NewPixel-qv7qo
      @NewPixel-qv7qo 11 месяцев назад

      JOTOTUKU JANI, APNI NAMAJER SOMAY T SHARTER UPOR KISU PORA NIBEN, JATA PRANIR JOBI NAMAJER SOMOY NA DEKA JAY

  • @mominulhaque4516
    @mominulhaque4516 Год назад +2

    হজুর আমি পর্দা করি মাজে মধ্য কনো কনো সময় হঠাট হঠাট করে পুরুষ দেখে পেলে।তাতে কি গুনা হবে।একটু জানাবেন।

    • @mdmuhib1702
      @mdmuhib1702 Год назад

      আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্।
      জ্বী না, হবে না!
      নারীদের জন্য নামাজের মতোই একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান হলো পর্দা করা। বোন, ১ম কথা হচ্ছে আপনি এমন জায়গায় কাজ করবেনই বা কেন যেখানে আপনাকে পরপুরুষ বা গায়রে মাহরাম কেউ দেখে ফেলার আশংকা আছে...!?
      যদি এমনই হয় যে সে জায়গায় কাজ করতেই হবে বা আপনি ছাড়া কাজের কেউ নেই তাহলে আপনার ভাষ্য মতে যদি আপনার অনিচ্ছা বা অসাবধানতার কারণে কোনো গায়রে মাহরাম আপনাকে দেখে ফেলে সেক্ষেত্রে আপনার গুণাহ্ হবে না ইনশাআল্লাহ্। আর যদি ইচ্ছকৃতই হয় তাহলে এটা মারাত্মক গুণাহ্ ও অপরাধ। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন এবং পরের বার থেকে সাবধানতা অবলম্বন করুন।
      জাজাকাল্লাহ্।

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      ​@@mdmuhib1702 সুনানে আবু দাউদ।
      হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না?
      ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট। তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)।
      🏀-------------------

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম।
      #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২)
      # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)।
      # এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে।
      এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন।
      ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে।
      # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি।
      # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ।
      # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড)
      # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) ।
      # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে একই মন্তব্য করেন (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড)
      # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)।
      # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)।
      # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)।
      # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)।
      # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
      # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)।
      # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ।
      🏀-----------------

    • @mdmuhib1702
      @mdmuhib1702 Год назад

      @@abdulwahedkhan6293 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্।
      বাহ্... ভালোই তো যুক্তি দিলেন… কিন্তু এটা কী মাথায় নেই পর্দা সর্বাবস্থায় ফরজ...!?
      জ্বী হ্যাঁ, নিঃসন্দেহে আপনার দেওয়া হাদিসগুলি সহিহ্। আর আমি এটাও বলছি না যে, ঘরের ভিতর বা মাহরামদের সামনে পূর্ণাঙ্গ পর্দা করতে হবে। কিন্তু বাইরে বা নন মাহরামদের সামনে তো যেকোনো নারীকেই অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ পর্দা করতে হবে... তাই নয় কী..। তাহলে আপনি কিসের ভিত্তিতে বললেন যে উম্মুল মু'মিনীনদের জন্য যে হিজাব (পর্দা) ফরজ করা হয়েছে তা সাধারণ (বর্তমান) নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি...!??!
      আমি যদি কিছু ভুল বলে না থাকি তাহলে আপনি সম্ভবত হিজবুজ শয়তানের সমর্থক...!?!

    • @anitakhanom2038
      @anitakhanom2038 6 месяцев назад

      একজন ঈমানদার মানুষকে সবসময়ই সতর্ক থাকতে হবে ।আললাহর ভয় মনে থাকলে হঠাৎ দেখা সম্ভব নয় ইনশাআললাহ ।

  • @jubayerhassan-qp2fx
    @jubayerhassan-qp2fx 11 месяцев назад +1

    Allah apni pottek ta nari k porda korar Towfic daan koron

  • @masudulhoque5534
    @masudulhoque5534 Год назад +4

    ছেলেরা পর্যন্ত নিরাপদ নয়।

  • @user-jr8kt4lj1j
    @user-jr8kt4lj1j Год назад +6

    আমি পর্দা করি আলহামদুলিল্লাহ,, কিন্তু বাড়িতে ঘরে বাইরে কাজ করতে হয় বর উরনা দিয়ে শরীর ভালো ভাবে ঢেকে কাজ করি।পরপুরুষের সামনে আমাকে পরতে হয় মাঝে মধ্যে কাজ করার সময় এতে কি আমার পাপ হবে ?

    • @mdmuhib1702
      @mdmuhib1702 Год назад +8

      আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্।
      জ্বী না, হবে না!
      নারীদের জন্য নামাজের মতোই একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান হলো পর্দা করা। বোন, ১ম কথা হচ্ছে আপনি এমন জায়গায় কাজ করবেনই বা কেন যেখানে আপনাকে পরপুরুষ বা গায়রে মাহরাম কেউ দেখে ফেলার আশংকা আছে...!?
      যদি এমনই হয় যে সে জায়গায় কাজ করতেই হবে বা আপনি ছাড়া কাজের কেউ নেই তাহলে আপনার ভাষ্য মতে যদি আপনার অনিচ্ছা বা অসাবধানতার কারণে কোনো গায়রে মাহরাম আপনাকে দেখে ফেলে সেক্ষেত্রে আপনার গুণাহ্ হবে না ইনশাআল্লাহ্। আর যদি ইচ্ছকৃতই হয় তাহলে এটা মারাত্মক গুণাহ্ ও অপরাধ। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন এবং পরের বার থেকে সাবধানতা অবলম্বন করুন।
      জাজাকাল্লাহ্।

    • @user-jr8kt4lj1j
      @user-jr8kt4lj1j Год назад +6

      জেনে খুবই উপকৃত হলাম। খুবই ভয়ের মধ্যে ছিলাম আমি যেখানে থাকি সেখানে জন্মগতভাবে স্থানিয়। আমার আর কেউ নেই বাচ্চাটা ছোট কাজ করার সময় বাহিরে বের হতে হয়। হাঁস মুরগি আছে, আর ভারি কাপড় ধুয়ে লারার সময়, বারির সামনের রাস্তা ঝারু দেওয়ার সময়, ঘরের বাইরে এক হাত জায়গা আছে সেখানে ফুল পাতাবাহার গাছ গুলো পরিষ্কার করার সময়। তখন মাঝে মধ্যে এলাকার বা আমার আত্মীয় পুরুষদের সামনে পরতে হয়।যেমন গতকাল আমার দেবর আসছে বাড়িতে তো এসব ভেবে খুবই চিন্তায় থাকতাম। আমি আলিম কোনো পরিবারে জন্ম নেয়নি।আর বিয়ে এমন কোনো পরিবারে হয়নি তো নিজের ইচ্ছায় আমি বিয়ের আগে থেকে পর্দা করি আলহামদুলিল্লাহ। খুবই চিন্তিত ছিলাম জেনে উপকৃত হলাম ।

    • @mslipemslipe4406
      @mslipemslipe4406 Год назад

      সেম অবস্থা আমারও

    • @mdsofik7723
      @mdsofik7723 Год назад +1

      আমার ঘরে আমার জামাই আমি আর আমার দেবর থাকি আমার দেবর কে আমারই খাবার দিতে হয় এখন আমার কি করা উচিত দেবরকে দেখা দেয়া জায়েজ নাই আমি এখন কি করবো খুব চিন্তায় পরে গেছি

    • @mdmuhib1702
      @mdmuhib1702 Год назад

      @@mdsofik7723 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। বোন এক্ষেত্রে আপনি নিম্নোক্ত কাজগুলির যেকোনো একটি করতে পারেন;
      ১- দেবর খাবার খাওয়ার আগেই তার খাবার টেবিলের উপরে রেডি করে রাখা, যাতে করে আর তার সামনে যেতে না হয়।
      ২- প্রয়োজন বোধে যেতেই হলে পর্দার সহিত সামনে যাওয়া।
      ৩- স্বামীকে বলে তার অন্যত্র ব্যবস্থা করা।
      ৪- স্বামীও যদি কোনো সাহায্য না করে তাহলে তাকেই বুঝিয়ে বলা যে ❝আমি একজন গায়রত ওয়ালি মহিলা, পর্দা মহান আল্লাহর বিধান যা আমার উপর ফরজ। আর আপনার সামনে আমার যাওয়াটাও ঠিক নয় এটি ইসলামে নিষিদ্ধ। তাই আমি চাচ্ছি না আমি আপনার সামনে সরাসরি হয়।❞ - আমার বিশ্বাস উনাকে এভাবে বললে হয়তো তিনি বিষয়টি বুঝতে পারবেন।
      উপরোক্ত কাজগুলি করতে পারেন, আশা করি আল্লাহ্ তায়ালা সহজ করবেন।
      জাজাকাল্লাহ্।

  • @user-gh1ir5uw1k
    @user-gh1ir5uw1k Год назад

    আমি পর্দা করি। আমার বাবা সরকারি চাকরি করেন তিনি মারা যান কিছু দিন আগে এখন ওনার অফিসে আমাদের ভাই বোনের ছবি দেওয়া প্রয়োজন পাসপোর্ট সাইজের শুধু মুখ টা দেখা যাবে বাদে মাথা ওড়না দিয়ে বাধা থাকবে এছাড়া আর কোনো উপায় নেই বাধ্য হয়ে করতে হবে। সে ক্ষেত্রে কি আমার পর্দা খেলাফ হয়ে যাবে? জানাবেন প্লিজ!!!!!

  • @mostafsanaparvinasa8463
    @mostafsanaparvinasa8463 Год назад +1

    Porda kora skuty calono jaba

  • @mrshumaira
    @mrshumaira Год назад +1

    Fufa r samne ki porda kora lagbe nki mukh dekhano Jabe

  • @Farida-Mathematician
    @Farida-Mathematician Год назад +1

    মাথার কাপর টেনে দেওয়ার আয়াতটি কোন সূরার কত নম্বর আয়াত?

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад +1

      সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়।
      এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে?
      ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত)
      ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে।
      হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না।
      # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ)
      # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড)
      ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে।
      হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে।
      ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত।
      # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)।
      বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়।
      # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা)
      # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা)
      # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
      🏀------------------

    • @anamulkhan6460
      @anamulkhan6460 Год назад

      Surah noor ayat 31 probably

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад +1

      @@anamulkhan6460
      সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, وَ لَا یُبۡدِیۡنَ زِیۡنَتَهُنَّ اِلَّا مَا" ظَهَرَ مِنۡهَا "।
      অর্থঃ তারা( মহিলারা) তাদের " যীনাত " প্রকাশ করবেনা ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিক ভাবে বের হয়ে থাকে( নূর-৩১)।
      " যীনাত " অর্থঃ পোষাক, সাজসজ্জা, সাজসজ্জার স্থান, সৃষ্টিগত সৌন্দর্য।
      সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতের শেষের দিকে মহান আল্লাহ বলেন, তারা " যীনাত " প্রকাশ করবে না, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়াঃ স্বামী, বাপ, শশুর -------- ইত্যাদি সকল মাহরামগণ।
      " যীনাত " অর্থ যদি পোশাক/ সাজসজ্জা ধরা হয়, তবে মাহরামগণ তাদের মা-বোনদের পোশাক/ সাজসজ্জা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পারবেনা।
      সুতরাং" যীনাত " অর্থ সৃষ্টিগত সৌন্দর্য, এই অর্থটি গ্রহণ করাই অধীক যুক্তিযুক্ত। অধিকাংশ মুফাসসিরগন এই অর্থটিই গ্রহণ করেছেন।
      অতএব আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ দাঁড়ায়ঃ তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না, ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( অর্থাৎ চেহারাও হাতের কব্জি)। এ ব্যাপারে হিজাবের পরে রসুলের( সঃ) নির্দেশ সম্বলিত তিনটি হাদিস পাওয়া যায়। দুটি হাদীস দুর্বল। একটি শক্তিশালী।
      "অলাইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না আলা যুয়ুবিহিন্না "।
      আর তাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দিয়ে আবৃত করে।
      উরওয়া থেকে বর্ণিত। মা আয়েশা( রাঃ) বলেন, আল্লাহ প্রথম হিজরত কারিনী মহিলাদের প্রতি দয়া করেছেন। যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়, তখন তারা তাদের সেলাইবিহীন কাপড় দু ভাগ করে তার সাহায্যে মাথা ডেকে নেয়। অন্য বর্ণনায় আছে, তারা তাদের চাদর নিয়ে লম্বার দিক থেকে দু ভাগ করে একভাগ দিয়ে মাথা ঢেকে নেয় (সহি বুখারী, কিতাবুত তাফসীর, সূরা নূর)।
      হাফেজ ইবনে হাজার রঃ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রথম হিজরত কাহিনী মহিলারা কোরানের এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর ঘুমটা দিয়েছিলেন অর্থাৎ চেহারা ঢেকেছিলেন।
      কিন্তু কাজী আবু বকর ইবনুল আরাবির আহকামুল কুরআনে বলা হয়েছেঃ-
      "জাইব" হচ্ছে গলা ও বুক এবং "খিমার" হচ্ছে যা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখা যায়( আহকামুল কোরআন, 3 খন্ড)।
      প্রখ্যাত এরাবিয়ান গবেষক আব্দুল হালিম আবু শুক্কাহ তার "রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা " কিতাবে বলেনঃ-
      হাফেজ ইবনে হাজার এর উচ্চ মূল্যায়ন সত্ত্বেও আমাদের দৃষ্টিতে তার এ কথা সঠিক নয়। কেননা "খিমার" অর্থ আরবি ভাষার তাফসীর ও ফিকহের কিতাবে যা প্রসিদ্ধ, তা হল মাথা ঢেকে রাখা। তা থেকে এর অর্থ দাঁড়ায় মাথা ঢেকে রাখা এবং হাদিসের বর্ণনা সমূহ এই নিশ্চয়তা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ তিনি তাঁর কিতাবে কতগুলো হাদিস লিপিবদ্ধ করেন। উক্ত হাদিস থেকে আমি মাত্র একটি হাদিস নিচে লিপিবদ্ধ করলাম।
      (১) বেলাল( রাঃ) থেকে বর্ণিত। রসূল( সঃ) মোজা ও মাথার উপর পড়া রুমালের (খিমার) উপর মাসেহ করলেন ( সহিঃ মুসলিম)।
      (Ref:-. রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা।
      byঃ- আব্দুল হালিম আবু সুককাহ।
      ৪ খন্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা)
      সূরা আজাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে স্বাধীন মহিলা এবং দাসীদের সতরের পার্থক্য সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে।
      ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেনঃ চেহারা ও হাতের কব্জি সতর নয়। কেননা রাসূল(সঃ) এহরাম অবস্থায় নেকাব ও বাজু পড়তে নিষেধ করেছেন। যদি হাতের কব্জি ও চেহারা সতরে অংশ হত, তাহলে রসূল(সঃ) এ দুটি ডেকে রাখা হারাম করতেন না। কেননা ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য চেহারা খোলা রাখার প্রয়োজন দেখা দেয় এবং লেনদেনের সময় হাতের কব্জি অনাবৃত করতে বাধ্য হয়। আর এ কারণে এসব সতর বলে গণ্য হয় না( আল মাজমু সরহে মহাজাব, 3 খন্ড, পৃষ্ঠা১৮৩)।
      মহান আল্লাহ বলেনঃ "চোখের অপব্যবহার ও অন্তরে যা গোপন আছে সে সম্পর্কে আল্লাহ অবহিত (মুমিন -19)।
      ইবনে আব্বাস এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ কোন ব্যক্তির পাশ দিয়ে সুন্দরী নারী অতিক্রম করার সময় এবং যে ঘরে সে বসবাস করে সেখানে প্রবেশ করার সময়ে ওই ব্যক্তি চক্ষুকে সংযত করবে (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)।
      এখানে প্রশ্ন হলোঃ চেহারা খোলা না থাকলে মহিলাটি সুন্দর না কালো তা কিভাবে বুঝা যাবে? আর মুখ ঢাকা থাকলে চক্ষু সংযত করুক বা না করুক তাকে কিভাবে ফেতনায়ে ফেলবে?

  • @norollahkazi1331
    @norollahkazi1331 Год назад +3

    ফুফার সাথে কি দেখা করা যাবে??

    • @evaford4859
      @evaford4859 Год назад +1

      Hummm

    • @shoemart7666
      @shoemart7666 Год назад +1

      Na

    • @evaislam7686
      @evaislam7686 Год назад +1

      Nah

    • @mdmuhib1702
      @mdmuhib1702 Год назад +1

      আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্।
      জ্বী, যাবে!
      যদি গুরুত্বপূর্ণ কোনো দরকার থাকে তবে তার সামনে যাওয়া যাবে তবে পরিপূর্ণ পর্দায় থাকতে হবে কারণ, তিনি আপনার গায়রে মাহরাম বা পরপুরুষ।
      জাজাকাল্লাহ্।

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад +1

      @@mdmuhib1702
      সুনানে আবু দাউদ।
      হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না?
      ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট। তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)।
      🏀-------------------

  • @mubinakhatun2369
    @mubinakhatun2369 Год назад +2

    বোরখা না পরে ফুল হাতা চুরিদার পড়ে যদি শুধু মুখ আর হাত খোলা রেখে ননমাহারম এর সামনে যাই তাহলে কি গোনাহ্ হবে

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা।
      (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল।
      (২) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)।
      হাদীসটি শক্তিশালী।
      আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না।
      (৩) কোন কিশোরীর যখন ঋতুস্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দুই হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট হওয়া বিধেয়ো নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, ৩১০ পৃষ্ঠা)
      মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা)
      তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ--
      (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ)
      (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন)
      যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ)।কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না।
      ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)।
      বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে জাহেলী যুগের সাজসজ্জার অনুকরণে নেকাব পড়া একটি হাদিস পাবেন, যা এহরামের সময় হারাম ঘোষণা করা হয়।

    • @Sania-uq6rx
      @Sania-uq6rx 11 месяцев назад

      Na gonah hobe na tobe churidar ta dhila hote hobe

    • @mehediislam8820
      @mehediislam8820 13 дней назад

      Ji gunah hobe

  • @rubayakhatun4236
    @rubayakhatun4236 6 месяцев назад

    খাস পর্দা বলতে কি হাতে মুজা পায়ে মুজা পড়তে হবে এমনি সব সময় বোরখা পড়ি মুখ ঢাকি এতে কি পর্দা হবে নাকি হাতে মুজা পায়ে মুজা ও পড়তে হবে

    • @mdadnan7800
      @mdadnan7800 5 месяцев назад

      Paye muja porte hobey oita miss korab jabe na pa dakhano jabe na

  • @user-ir8mj8tp2m
    @user-ir8mj8tp2m Год назад

    হুজুর হঠাৎ করে যদি কোন পুরুষ দেখে ফেলে আমাকে তাহলে কি সেটা পাপ হবে

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      রাসুল( সঃ) মদিনায় পদার্পণের পর থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত মেয়েদের সামনাসামনি এবং জনসম্মুখে নসিহত করতেন এবং বায়াত গ্রহণ করতেন । এটা তার জন্য নির্দিষ্ট হওয়ার কোন দলিল নেই। বলবেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু যাদের বায়াত গ্রহণ করতেন তারা কিন্তু নিষ্পাপ ছিল না। তাদের অবস্থা কি হবে?
      ইবনে আব্বাস মক্কা বিজয়ের বছর মদিনায় হিজরত করে আসেন। বোখারী বর্ণনায় ইবনে আব্বাস বলেনঃ আমি ও আমার মা অসহায় মুসলমানদের মধ্যে ছিলাম। আমি বালকদের মধ্যে, আর আমার মা ছিলেন মহিলাদের মধ্যে অসহায়।
      ( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১২৭৪)।
      তাই দেখা যায় তার বর্ণিত হাদিস গুলো মক্কা বিজয়ের পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট।
      (১) ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেছেন আমি নবী( সঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েছি। ইবনে আব্বাস বলেন,নবী( সঃ) মিম্বর থেকে অবতরণ করলেন। তিনি লোকদের মধ্যে দিয়ে মেয়েদের কাছে এগিয়ে এসে কোরআনের আয়াতটি পড়লেন(------) এবং পড়া শেষে বললেন, তোমরা কি এই প্রতিশ্রুতির উপর অবিচল আছো? মেয়েদের মধ্যে থেকে একজন জবাব দিলো, হ্যাঁ, আমরা অবিচল আছি । সে ছাড়া আর কেউ জবাব দেয়নি।
      ( সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯১৮, ১৯৩১, এবং সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৮২১, ৯২৪, ৯২৬, ৫৪৬০, ৫৪৬১, ৫৪৬৩)।
      (২) ইবনে জুরাইজ মাধ্যমে জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) মেয়েদের কাছে গিয়ে তাদের নসিয়ত করলেন। ---- বেলাল তার কাপড় বিছিয়ে রেখেছিলেন। মেয়েরা এ কাপড়ের উপর সাদকার অর্থ ও জিনিসপত্র নিক্ষেপ করেছিল।-------- আমি বললাম আপনি কি মনে করেন, ইমামের মেয়েদেরকে নসিয়ত করার আছে? তিনি বললেন, এটা অবশ্যই ইমামের কর্তব্য এবং এটা করবেই বা না কেন?( সহি বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৯২৭। সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২১)।
      (৩) জাবের ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত।------ এ কথা বলার সাথে সাথে মাঝখান থেকে কালো চেহারার একটি মেয়ে দাড়িয়ে বলল, কেন হে রাসুল? জবাবে রাসূল( সঃ) বললেন, কেননা তোমরা বেশি বেশি স্বামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো। বর্ণনাকারী বলেন, তখন তারা তাদের অলংকার থেকে সদগাহরূপে কানের দুল ও আংটি বেলালের কাপড়ের উপর নিক্ষেপ করেছিল। (সহী মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ১৯২২)।
      বলা বাহুল্য চেহারা খোলা না থাকলে, প্রশ্নকারী মহিলার চেহারা কালো না সুন্দর তা বুঝা যেত না। এছাড়া কানের দুল, হাতের আংটি ইত্যাদি খুলতে হলে অবশ্যই চেহারা ও হাতের কব্জি খুলতে হবে।
      (৪) আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি একদিন মসজিদে নববীতে বসেছিলাম। তখন নবীকে(সঃ) দেখলাম তিনি নারীদের লক্ষ্য করে বলছেন, তোমরা তোমাদের অলঙ্কারগুলো হলেও দান করো। সে সময় জয়নাব তার স্বামী আব্দুল্লাহ ও অনেক এতিমকে ভরণ পোষণ করতেন। তখন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ( রাঃ) তার স্ত্রী জয়নাবকে রাসূলের( সঃ) নিকট পাঠালেন এই কারণে যে, জয়নাব যে এতিমদের ভরণ পোষণ করছেন, দান হিসেবে তা যথেষ্ট হবে কিনা? জয়নাব রাসূলের( সঃ) নিকট গেলেন। একই প্রশ্ন নিয়ে এক আনসার মহিলা সেখানে গেলেন। জয়নাব সেখানে বেলালকে( রাঃ) পেলেন। তাকে বললেন, আপনি রাসুলকে( সঃ) জিজ্ঞেস করুন, আমার স্বামী ও যেসব ইয়াতিম আমার পোষ্য রয়েছে তাদের জন্য আমি যা ব্যয় করছি তা কি দান হিসেবে যথেষ্ট হবে? বেলাল রাসূলের(সঃ) নিকট গিয়ে তাদের কথা বললেন।রসূল( সঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ওই মহিলা দুজন কে কে? বেলাল(রাঃ) বললেন, একজন জয়নাব। রসূল( সঃ) পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, কোন জয়নাব? বেলাল বললেন, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদের স্ত্রী জয়নাব । রসুল( সঃ) বললেন, হাঁ,এর জন্য তার দ্বিগুণ সওয়াব হবে। আত্মীয়তার হক আদায় করার সওয়াব ও দানের সওয়াব।
      (সহি বুখারী, যাকাত অধ্যায়। সহীহ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউজ, হাদীস নং- ২১৯৬, ২১৯৭ । সহি সুনানে নাসাঈ, যাকাত অধ্যায়)।
      মহিলারা যদি চেহারা খোলা না রাখত, তবে রসূল( সঃ) জানতে চাইতেন না যে, মহিলা দুজন কে কে। আর বেলাল( রাঃ) বলতেন না যে, জয়নাব। এবং এও বলতেন না, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের স্ত্রী জয়নাব। এতে বুঝা যায়, তাদের চেহারা খোলা ছিল।
      এই হাদিসটি আরো কয়েকটি সূত্র থেকে পাওয়া যায়। ( সহিঃ মুসলিম, প্রকাশনায়ঃ- মিনা বুক হাউস, হাদিস নং- ১৪৫, ১৪৬, ১৯১৯, ১৯২০, ১৯৩২)।

    • @btslover6057
      @btslover6057 4 месяца назад

      Na

  • @kohinoorakhter4226
    @kohinoorakhter4226 Год назад

    আমার শশুর পরিবারে পর্দা করার সুযোগ আছে ওনারা সবাই সাপোর্ট করে কিন্তু এতো সতর্ক তা সত্বেও মাঝে মাঝেই কাজ করার সময় আমার দেবরের সামনে পরে যাই এতে কি গুনাহ হবে আমার???

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад +1

      দেবরের সাথে সাক্ষাৎ করা হারাম নয়। কিন্তু একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার সম্পূর্ণ হারাম।

    • @onimarahat-nf1nf
      @onimarahat-nf1nf Год назад

      তার সামনে ঢেকে থাকবেন।

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад +1

      @@onimarahat-nf1nf
      তবে চেহারা ও হাতের কব্জি বাদে।
      একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ হারাম।
      হাদীস: কুতাইবা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন পুরুষ যেন অপর কোন মহিলার সাথে নির্জনে অবস্থান না করে, কোন স্ত্রীলোক যেন কোন মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমর স্ত্রী হাজ্জে যাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’তবে যাও নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হাজ্জ (হজ্জ) কর’। (সহীহ বুখারী, ই,ফা, হাদীস নং-২৭৯৮, ৪৮৫৩)।
      হাদীস: কুতুয়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলাদের নিকট একাকী যাওয়া থেকে বিরত থাক। জনৈক আনসার জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! দেবরদের ব্যাপারে কি নির্দেশ? তিনি উত্তর দিলেন, দেবর তো মৃত্যুতুল্য। ( সহীহ বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৮৫২)।
      এখানে একাকী নিরিবিলিতে ভাবীর সাথে সাক্ষাৎকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। একাকী নিরিবিলিতে ভাবির সাথে সাক্ষাৎ করলে সেখানে দুষ্কর্ম হবেই এবং তাকে রজম করা হবে। এটা ছিল নিশ্চিত। কারণ আরবে দ্রৌপতির প্রভাব বিদ্যমান ছিল। তানা হলে সমস্ত আত্মীয়-স্বজনকে বাদ দিয়ে শুধু দেবকে নিয়ে কেন প্রশ্ন করা হলো? তবে একাধিক হলে কোন সমস্যা নেই। কারণ একাধিক লোকের সামনে কোন দুষ্কর্ম করা অসম্ভব।
      দ্রৌপতি: এক ভাই বিয়ে করে, সকল ভাই ভোগ করে।
      হাদিসটি দ্রৌপতি প্রথাকে কবরস্থ করে।
      গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সহিঃ মুসলিম শরীফের ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদিস সমূহ :- হাদীস নং- ৩১৪২, ৩১৪৩, ৫৪৮৭, ৫৪৮৮, ৫৪৯০ ।
      ৫৪৯০ নং হাদীসে বলা হয়েছে স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুইজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে।

    • @muktakhan7892
      @muktakhan7892 Год назад

      তার সামনে আপনি মুখ ঢেকে রাখবেন

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад +1

      @@muktakhan7892
      মুখ না ঢাকলে কি গুনাহ হবে?
      উম্মে হারাম বিনতে মিলহান।
      হাদীস: আনাস( রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসূল( সঃ) উম্মে উম্মে হারাম বিনতে মিলানের কাছে যেতেন। একদিন রাসূল(স:) তার ঘরে তাসরীফ নিয়ে গেলেন এবং তাকে আহার করালেন এবং তার মাথার উকুন বাঁছতে থাকেন। রসূল(স:) ঘুমিয়ে পড়লেন। তারপর হাসতে হাসতে নিদ্রা থেকে জেগে উঠলেন। উম্মে হারাম বলেনঃ আমি বললাম, হে রাসুল( সঃ) আপনার হাসির কারণ কি? তিনি বললেন, স্বপ্নে আমার উম্মতের একদল লোককে আমার সামনে পেশ করা হল, যারা আল্লাহর পথে জিহাদকারী। উম্মে হারাম বললেম, হে আল্লাহর রাসূল( সঃ) আল্লাহর কাছে দোয়া করুন তিনি যেন আমাকে তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন। রসূল( সঃ) তার জন্য দোয়া করলেন। উম্মে হারাম বিনতে মিলহান মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান এর শাসনকালে সমুদ্র যুদ্ধে যাত্রা করেন এবং জাহাজ থেকে অবতরণের পর সওয়ারী থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন ( সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ২৫৯৭, ২৬৮০, ২৬৯৫ এবং সহীহ মুসলিম, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৭৮১, ৪৭৮২, ৪৭৮৩)।
      সাইপ্রাসে উম্মে হারাম বিনতে মিলহানকে কবরস্থ করা হয়। বর্তমানে তার কবরের পাশে একটি মসজিদ আছে।
      এই হাদীসটি একদল আলেমকে বিড়াট বিপাকে ফেলেছিল। কেউ বলেন, এটা ছিল রাসূলের( সঃ) জন্য নির্দিষ্ট, যার কোন দলিল নেই। আবার কেউ বলেন, উম্মে হারাম তার দুধ মা / দুধ খালা ছিলেন, যার কোন প্রমাণ নেই। কেউ বলেন রাসুল( সঃ) ছিলেন নিষ্পাপ । তার জন্য এটা দোষণীয় নয়। কিন্তু মহিলা সাহাবী নিষ্পাপ ছিলেন না, তার অবস্থা কি হবে?
      (২) হাদীসঃ আনাস( রাঃ) থেকে বর্নিত। উম্মে সুলাইম রসুল( সঃ) এর জন্য চামরার বিছানা বিছিয়ে দিতেন। রসুল( সঃ) তার বাড়ীতে তার উপড় শুয়ে বিশ্রাম নিতেন। আনাস( রাঃ) বলেনঃ রসুল( সঃ) ঘুমিয়ে পড়লে এবং এরপর জেগে উঠলে উম্মে সুলাইম তার শরিরের থেকে নির্গত ঘাম এবং মাথা থেকে ঝরে পড়া চুল নিতেন এবং তা একটি শিশিতে সংরক্ষনে করতেন। তারপর খুসবুর সাথে তা মিশাতেন ( সহী মুসলিম, ই,ফা, হাদীস নং- ৪৮৪৯, সহীহ বুখারী, অনুমতি চাওয়া অধ্যায়, ১৩ খন্ড)।
      হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী বলেনঃ উল্লেখিত ঘটনাটি ঘটে বিদায় হজ্জ্বের পর। (ফাতহুল বারি)।
      (৩) আবু মুসা( রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রসূল( সঃ) আমাকে ইয়েমেনের একটি কওমের কাছে পাঠালেন। আমি সেখান থেকে মক্কায় ফিরে এসে রসূলের( সঃ) নির্দেশ মোতাবেক বায়তুল্লাহ তাওয়াফ এবং সাফা ও মারওয়া সাঈ করলাম । তারপর তিনি আমাকে এহরাম খোলার নির্দেশ দিলেন। আমি এহরাম খুললাম এবং আমার গোত্রের একজন মহিলার কাছে গেলাম। সে আমার চুল চিরুনি করে দিল অথবা (বর্ণনাকারী সন্দেহ) মাথা ধুয়ে দিল। অন্য একটি রেওয়াতে আছে, তারপর আমি বণি কায়েস গোত্রের এক মহিলার কাছে গেলে সে আমার মাথার উকুন বেছে দিল( সহীহ বুখারী, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস নং-১৪৬৫২ । সহিঃ মুসলিম, হজ্জ্ব অধ্যায়, চার খন্ড)।
      হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয় মহিলাটি ছিল তার ভাইয়ের স্ত্রী। নেককার মুসলমানদের পরস্পর দীর্ঘস্থায়ী মেলামেশা এমন মহৎ অনুভূতির জন্ম দেয় যেখানে যৌনাকাঙ্ক্ষা সুপ্ত ও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে (ফা তহুল বারি, ৪ খন্ড)।
      (৪) হাদীসঃ জবাবের( রাঃ) থেকে বর্নিত। ইয়েমেন থেকে হজরত আলী( রাঃ) রসুলের( সঃ) কাছে উটে চড়ে ফিরে এলেন। তখন ফাতিমাকে( রাঃ) এহরাম বিহীন অবস্থায় দেখা গেল। তিনি রঙ্গিন পোষাক পরিধান করেছেন এবং সুরমা লাগিয়েছেন। ( সহী মুসলিম, কিতাবুল হজ্জ্ব অনুচ্ছেদ, ৪ খন্ড)
      (৫) হাদীসঃ আতা ইবনে আবু রিহাব থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, ইবনে আব্বাস ( রাঃ) আমাকে বলেছেন, আমি কি তোমাকে একজন বেহেস্তী মহিলা দেখাবো? আমি জবাব দিলাম, হাঁ নিশ্চয়ই! তিনি বলেন, এই কৃষ্নকায় মহিলাটিকে দেখো( সহী বুখারী, রোগ ব্যাধী অধ্যায়)।
      দুনিয়াথেকে বেহেস্তের সুসংবাদ প্রাপ্ত একজন মহিলার চেহারা ছিল খোলা।
      (৬) হাদীসঃ ইবনে জুরাইহ থেকে বর্নিত।তিনি বলেনঃ আতা আমাকে জানিয়েছে, তিনি উম্মে জাফরকে( বেহেস্তি মহিলা) কাবার গিলাফের নিকট দেখতে পেয়েছেন। তিনি ছিলেন একজন দীর্ঘাঙ্গী কৃষ্ণকায় মহিলা। ( সহী বুখারী ও মুসলিম)।
      চেহারা খোলা না থাকলে আপনি তাকে চিনবেন কিভাবে?

  • @mohammedmmm6063
    @mohammedmmm6063 Год назад

    নারী রা পর পুরুষ দের দিকে তাকিয়ে দেখতে পারবে।
    বুজলাম
    তাহলে কি
    নারীরা কি পর পুরুষ দের সাথে eye contact করতে পারবে। জানাবেন।
    কারণ বহু নারী পর্দা করে ঠিক কিন্তু সুন্দর পুরুষ দের দিকে তাকিয়ে থাকে eye contact হলে চোখ নিচু করে না
    বা ইচ্ছা কৃত ভাবে eye contact করে। এটা কি জায়েজ।

    • @istiaqahmed562
      @istiaqahmed562 Год назад

      সৎ নিয়তে তাকাতে পারে অন্যথায় তাকানো যাবে না।

    • @mohammedmmm6063
      @mohammedmmm6063 Год назад

      তাহলে এই হাদিস কি আমরা অস্বীকার করব
      উম্মু সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট তিনি এবং মায়মূনা রাদিয়াল্লাহু আনহা বসা ছিলেনঃ উম্মু সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেনঃ আমরা তাঁর কাছে ছিলাম এমন সময় ইবন উম্মে মাকতূম আগমন করলেন এবং তাঁর কাছে এসে ঢুকলেন। এ ঘটনাটি ছিল আমাদের প্রতি পর্দার নির্দেশ নাযিল হওয়ার পরের। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা তার থেকে পর্দা কর। আমি বললামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্! ইনি কি অন্ধ নন? তিনি তো আমাদের দেখতে পাচ্ছেন না এবং আমাদের চিনতে পারছেন না। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা দু’জন কি অন্ধ হয়ে গেছ? তোমরা কি তাকে দেখছ না?
      (তিরমিযী-হা/২৭৭৮; সুনানে আবু দাউদ-হা/৪০৬৬; ইরওয়া-হা/১৮০৬; মিশকাত-হা/৩১১৬; মুসনাদে আহমাদ-হা/২৬৫৩৭; রিয়াযুস স্বা-লিহীন-হা/১৬৩৫; শরহুল মুসলিম, নববী-১০/৯৭; ফাতহুল বারী-৯/২৪৮

    • @istiaqahmed562
      @istiaqahmed562 Год назад

      @@mohammedmmm6063 হাদীসটি দাইফ
      আমি আলেম নই, আলেমদের থেকে বুঝে নিন ।
      ruclips.net/video/at9voXNd7u0/видео.htmlsi=P704l1ZvItZktA47
      ruclips.net/video/PLo6Ld-HHeE/видео.htmlsi=IBn3ekeNhB9DayNM

    • @istiaqahmed562
      @istiaqahmed562 Год назад

      @@mohammedmmm6063 পুরুষের জন্য দাড়ি কাটা হারাম ।

  • @shekhtamanna4508
    @shekhtamanna4508 Год назад

    কোরআনে আল্লাহ সূরা নূর 31 নম্বর আয়াতে বলছেন মহিলারা যা সাধারণত প্রকাশ করে তা খোলা রাখতে পারি এখানে বোঝা যাচ্ছে যে মুখ আর দুই হাতের কব্জি খোলা রাখতে পারে কিন্তু চেহারা ঢাকার কথা আল্লাহ কোরআনে আর নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম হাদিসে কোন জায়গায় বলেননি

    • @rakibulislam5207
      @rakibulislam5207 9 месяцев назад +1

      Ami akta seri pulahan er sath dekheo to প্ৰেমে porte pari,tokhon ki hobe

  • @nurnus9561
    @nurnus9561 2 года назад +35

    আমি পর্দা করি হঠাৎ আজকে এক পুরুষ আমার চুল দেখে নেয় এতে কি আমার পাপ হবে?

    • @nishattasnim3981
      @nishattasnim3981 2 года назад +7

      Apnak sotorko thakte hbe kintu vulborshoto hole allah r kase khoma cheye niben uni khoma.krbne

    • @Abdulrazzak08
      @Abdulrazzak08 Год назад +3

      Hmmm

    • @abedreza8532
      @abedreza8532 Год назад +1

      হবে।

    • @user-ju4co6vq2z
      @user-ju4co6vq2z Год назад

      আপনার বাড়ি কোথায় India নাকি Bangladesh ✅🤷‍♂️

    • @nazrulnazrul9967
      @nazrulnazrul9967 Год назад

      ​@@Abdulrazzak08-

  • @MstMarufa-uf8pi
    @MstMarufa-uf8pi Год назад

    বোরকা পড়লে কি চোখ খোলা রাখা যাবে

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 Год назад

      চেহারাও হাতের কব্জি খোলা রাখা যাবে।

  • @mohammedmmm6063
    @mohammedmmm6063 Год назад

    তাহলে এই হাদিস কি আমরা অস্বীকার করব
    উম্মু সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট তিনি এবং মায়মূনা রাদিয়াল্লাহু আনহা বসা ছিলেনঃ উম্মু সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেনঃ আমরা তাঁর কাছে ছিলাম এমন সময় ইবন উম্মে মাকতূম আগমন করলেন এবং তাঁর কাছে এসে ঢুকলেন। এ ঘটনাটি ছিল আমাদের প্রতি পর্দার নির্দেশ নাযিল হওয়ার পরের। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা তার থেকে পর্দা কর। আমি বললামঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্! ইনি কি অন্ধ নন? তিনি তো আমাদের দেখতে পাচ্ছেন না এবং আমাদের চিনতে পারছেন না। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা দু’জন কি অন্ধ হয়ে গেছ? তোমরা কি তাকে দেখছ না?
    (তিরমিযী-হা/২৭৭৮; সুনানে আবু দাউদ-হা/৪০৬৬; ইরওয়া-হা/১৮০৬; মিশকাত-হা/৩১১৬; মুসনাদে আহমাদ-হা/২৬৫৩৭; রিয়াযুস স্বা-লিহীন-হা/১৬৩৫; শরহুল মুসলিম, নববী-১০/৯৭; ফাতহুল বারী-৯/২৪৮

  • @mohammadjasimuddin2163
    @mohammadjasimuddin2163 Год назад

    Mukh na dhakle ki porda hobe ki

  • @ShahinaAkter-ls3ij
    @ShahinaAkter-ls3ij Год назад

    পদা আগে করতে পারতাম এখন করতে পারি না সবাই জামা কাপর পরে বের হয়

  • @ratanchakraborty1167
    @ratanchakraborty1167 Год назад

    Korane dekhchi sab kathai likha ache ta hujur balika balika der. Pode marar katha likha ache ki. Ki

    • @Subat_Kehl
      @Subat_Kehl Год назад

      পোদ মারার কথা তোর ধর্মগ্রন্থে আছে। ঐখান থেকে পড়ে খায়েশ মিটা।

  • @user-ir8mj8tp2m
    @user-ir8mj8tp2m Год назад +1

    আসসালামুয়ালাইকুম
    হুজুর আমি আগে পর্দা করতাম না এখন আমি পর্দা করি কিন্তু একটা ছেলে প্রবাসে থাকে আমাকে এই নিয়মগুলো শিখিয়ে দিয়েছে
    সে বাংলাদেশের এসে আমাকে বিয়ে করবে

  • @husnamufi
    @husnamufi Год назад

    আপনার জন্য পাপ হবে না সোয়াব হইবো

  • @masudulhoque5534
    @masudulhoque5534 Год назад

    বর্ননা ঘুরেফিরে বোরখা, হিজাব এবং মুখ ঢাকার দিকে নিয়ে গেলেন যা কোরান পরিপন্থী।

  • @AbdusSelim-gq4rr
    @AbdusSelim-gq4rr 4 месяца назад

    Gali dilam na

    • @ssishihab333
      @ssishihab333 3 месяца назад

      জুতা দিলাম না আপনাকে