তাগুত কি? তাগুত সম্পর্কে শায়খ আহমাদুল্লাহ | তাগুত কাকে বলে? তাগুত নিয়ে আলোচনা | Shaikh Ahmadullah H.

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 25 янв 2025

Комментарии • 14

  • @ShakirAdnan-s3b
    @ShakirAdnan-s3b 4 месяца назад +11

    তাগুদ বিষয়ে জানতে হলে মুফতি জসিমউদদীন রহমানির বক্তব্য শোনেন তাহলে পুরোপুরি বুঝতে পারবেন।

  • @HafejsirajulIslam-x8w
    @HafejsirajulIslam-x8w Месяц назад

    আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ যাজাকাল্লাহু ফিল হায়াতি আমিন কুরআন হোক সংবিধান এদেশের আমিন❤❤❤❤❤❤❤

  • @SamiulIqbalShahed
    @SamiulIqbalShahed 4 месяца назад +4

    ফাস্ট লাইক, ফাস্ট কমেন্ট 😊😊

    • @ZakirHossain-bh4nq
      @ZakirHossain-bh4nq 4 месяца назад

      স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
      পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবে দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা

    • @ZakirHossain-bh4nq
      @ZakirHossain-bh4nq 4 месяца назад

      স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
      পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবে দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা

  • @Loveforislam99
    @Loveforislam99 4 месяца назад +1

    মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা তুলে ধরেছেন।

    • @ZakirHossain-bh4nq
      @ZakirHossain-bh4nq 4 месяца назад

      স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
      পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবে দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা

  • @abuhasnatpranto5229
    @abuhasnatpranto5229 4 месяца назад +4

    জসিমউদ্দিন রাহমানির আলোচনা শুনুন তিনি সরাসরি উদাহরণ সহ বুঝিয়ে,,,,

  • @abudinahomayun8162
    @abudinahomayun8162 4 месяца назад +3

    তাগুত বিষয়ে স্পষ্ট আলোচনা দিয়েছেন শায়খ জসিম উদ্দিন রহমানী

  • @MojahidHossain-r5v
    @MojahidHossain-r5v 4 месяца назад +1

    Mashaallah

    • @ZakirHossain-bh4nq
      @ZakirHossain-bh4nq 4 месяца назад

      স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
      পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবে দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা