এই প্রতিভাকে কাজে লাগানো উচিত সরকারিভাবে, দেশের কর্মসংস্থান বাড়বে এবং বৈদেশিক মুদ্রাও সংরক্ষিত থাকবে। এদের নিয়ে পজেটিভ ভাবে ভাবা উচিত বাংলাদেশ সরকারের।
আমাদের দেশের শুটিং চ্যাম্পিয়ন শিপের জন্য স্পোর্টস রাইফেল দরকার লাগে যা আমাদের আমদানি করতে হয় এদেরকে দিয়ে দিয়ে স্পোর্টস রাইফেল তৈরী করাতে পারি আমাদের শুটিং খেলোয়াড়রা ভাল রাইফেল তাও আবার দেশীয় তৈরি তাতে দেশের টাকা বাঁচবে।
এরা সয়তানের জন্য যুদ্ধ করছে। গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
এরা সয়তানের জন্য যুদ্ধ করছে। গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
এরা সয়তানের জন্য যুদ্ধ করছে। গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
র্যাবের এই অভিজানকে এপ্রিশিয়েট করি। কিন্তু এদের সরকারি ভাবে কোনো অস্ত্রের কারখানায় নিয়োগ দিলে হয়তো এ দেশ কোনো একদিন এসব অস্ত্র রপ্তানি করে বিদেশি মুদ্রা আয় করতে পারতো।
কারখানাটা মনে হয় মাত্র কয়েকদিন আগের 😜,ওদিকে আমরা যাব না, রেবের কর্মকাণ্ড সাধারণ মানুষের আস্তা হারিয়ে ফেলেছে অনেক আগে, তারা যদি কারিগর হয়ে থাকেন সরকারিভাবে কাজে লাগানো হোক।
আমার দেশে প্রতিভাকে কাজে না লাগিয়ে প্রতিভা ধংস করতে ব্যস্ত😡এমন প্রতিভাকে যদি সরকারি ভাবে কাজে লাগানো যায়।তবে আমাদের অস্ত্র আমদানি করতে কোটি কোটি ডলার বেয় করতে হবে না।।তাই সরকারের কাছে আমার আবেদন থাকবে এমন প্রতিভাকে সরকারি ভাবে কাজে লাগানোর
তাদেরকে কাজে লাগিয়ে দেশকে একটি অস্ত্র শক্তিতে পরিণত করা সম্ভব। তাই তাদেরকে সরকারি ভাবে দেশের স্বার্থে অস্ত্র বানানোর জন্য অনুমতি ও সুযোগ দেওয়া হউক। আর প্রশাসন যেন তাদেরকে দৃষ্টিগোচরে রাখে।
অস্ত্র তৈরি করার জ্ঞান সবার থাকে না যারা তৈরি করে তাদেরকে দিয়ে আরো উন্নত প্রযুক্তির সংযুক্ত করে অস্ত্র তৈরি কারখানা বাংলাদেশের তৈরি করা উচিত এতে দেশের উন্নয়ন হবে মানুষের উন্নয়ন হবে সরকারি ভাবে❤❤
এদের কে সরকারি ভাবে প্রশিখন দিয়ে ভালো কাজে লাগানো উচিত মনে করি। এদের প্রতিভা ভালো
Right bolecan vai❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
টিক ভাই
ভাই যদি কোনো কনফিডেনসিয়াল মিশনে এদের দেওয়া হয়। তারা দেশকে বেঁচে দিবে
এদেশে সরকার আছে ? 😂
Right@@emtiazhasan1652
এই প্রতিভাকে কাজে লাগানো উচিত সরকারিভাবে, দেশের কর্মসংস্থান বাড়বে এবং বৈদেশিক মুদ্রাও সংরক্ষিত থাকবে। এদের নিয়ে পজেটিভ ভাবে ভাবা উচিত বাংলাদেশ সরকারের।
Unara voira rakhe.... Ai jonno amra pichiye
সহমত
@user-kg2ld9ch2nতুমি এই জায়গায় ভ্যা ভ্যা করতে আসছো
কেনো?
আমাদের দেশের শুটিং চ্যাম্পিয়ন শিপের জন্য স্পোর্টস রাইফেল দরকার লাগে যা আমাদের আমদানি করতে হয় এদেরকে দিয়ে দিয়ে স্পোর্টস রাইফেল তৈরী করাতে পারি আমাদের শুটিং খেলোয়াড়রা ভাল রাইফেল তাও আবার দেশীয় তৈরি তাতে দেশের টাকা বাঁচবে।
@user-kg2ld9ch2nটিকটক করা পোলাপান তুমি কি বুঝবে।
সরকারি সহযোগিতা পেলে এই কারখানা আরো উন্নতি করবে ইনশাআল্লাহ
এদের প্রতিভা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ সামোরিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন করা সম্ভব।। 🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️❤️❤️🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Right
এইগুল কোনো মেধা না আর নারায়ণগঞ্জ এ অলরেডি সেনাবাহিনীর আধুনিক অস্ত্র তৈরীর কারখানা আছে।
Dhonsa Allah 😂
অসাধারণ প্রতিভা! এধরনের প্রতিভা কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশ হবে জাপান!!
বাংলাদেশ সরকার তাদেরকে দিবে জেল 😅
রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মান জানানো উচিত
কারণ তারাও অস্ত্র তৈরি করতে পারে আমাদের সরকার বা বিভিন্ন দেশে সরকাররা অস্ত্র আনতে হয় বাহিরে দেশ থেকে।
Right
আসলেই
নারায়ণগঞ্জে অস্র তৈরির খারখানা আছে👍
এই প্রতিভাকে কাজে লাগানো উচিত সরকারিভাবে, দেশের কর্মসংস্থান বাড়বে এবং বৈদেশিক মুদ্রাও সংরক্ষিত থাকবে
Right
Ai mal keo nibe na ar theke americar ta valo o unnoto
এরা সয়তানের জন্য যুদ্ধ করছে। গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
এদেরকে তো রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহার করা উচিত
এরা সয়তানের জন্য যুদ্ধ করছে। গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
এরা দেশের সম্পদ।সঠিক ভাবে কাজে লাগান এদের।
এসব কারিগর দের সরকারিভাবে ট্রেনিং করিয়ে দেশের অস্ত্রের চাহিদা পূনর করা দরকার তাতে কর্ম সংস্থান ও হবে বৈদেশিক মুদ্রা ও বাচবে
Right sir
এদের এখন ভইরা দিবে জেলে। কয় দিন পরে ছাড়া পেয়ে আবার বানানো শুরু করবে। বাংলাদেশে যোগ্যতার মূল্যায়ন করা হয় না।
এই অভিজ্ঞ কারিগরদের সরকারিভাবে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হোক।
বাংলাদেশের জন্য একটা ভাল দিক। সরকারিভাবে কাজে লাগানো উচিত।
এরা সয়তানের জন্য যুদ্ধ করছে। গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
জীবন ও জীবীকার তাগিদে প্রতিটি মানুষের টাকার প্রয়োজন আছে কিন্তু জীবীকার ধরন যেন প্রতি হিংসা পরায়ণ না হই।
এটা শিল্প এদের arrest না করে পুরস্কার দেওয়া উচিত।
যে নিন্মমানের অস্ত্র বানায়।পুরস্কার এর যোগ্য না
সহমত
এদের অ্যারেস্ট করলে বুঝবেন এটা নাটক
এরকম মানুষ এরেস্ট না করলে পোশাক পরা বেইমান পুলিশ অবিচার মুরোদ প্রকাশ হবেনা দেশের সকল জনগনের কাছে
আজ এরা সন্ত্রাসি হলে ধরা তো দুরে থাক এদের কাছে যাওয়ার সাহস করতোনা
এই প্রতিভা গুলোকে সঠিকভাবে সঠিক স্থানে কাজে লাগালে দেশের সক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব।
এই প্রতিভা কাজে লাগানো উচিৎ মনে করি
আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এইসব কারিগরদের সরকারিভাবে পুনর্বাসিত করা হোক, এবং তাদেরকে দিয়ে অস্ত্র তৈরির কারখানায় নিয়োগ দেওয়া হোক।
chop bandir po
@@debb.7431 kire mangir po, gali des keno? Tor maa ture baper nam bolse? Tor father holo rendian mudi😆😆
সব ভুল ধারনা , ওর পাছায় বাঁশ ঢুকিয়ে বাঁশ টা কোনো বাজারের মাঝখানে রাখা উচিত
ধন্যবাদ ' RABকে।
মাশাল্লাহ, এই বিজ্ঞানীদের সেনাবাহিনী তে নেয়া হোক
আপনার কমেন্ট টপে তাকার দাবি রাখে
এদেরকে অস্ত্রাগারে সুযোগ দেওয়া উচিত।
এই প্রতিভাকে উৎসাহিত করতে পারলে অচিরেই আমরা পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের মত হতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
আরে গাধাঁ আমেরিকা আর রাশিয়া কি পাকিস্তান আর আফগানিস্তান হয়ে গেছে নাকি?? তারা তো পৃথিবীর বড় অস্ত্র ব্যবসায়ী দেশ।তাদের দিকে তাকাছ না কেনও মুখ্য
তখন তুই ঘর থেকে বের হতে পারবি কিন্তু আবার ঘরে ফিরে যেতে পারবি কিনা গ্যারান্টি থাকত না।
পুরস্কার দেওয়া দরকার ।
ভাইদের জন্য স্যালুট খুব ভালো একটা কাজ করছে ❤️
র্যাবের এই অভিজানকে এপ্রিশিয়েট করি। কিন্তু এদের সরকারি ভাবে কোনো অস্ত্রের কারখানায় নিয়োগ দিলে হয়তো এ দেশ কোনো একদিন এসব অস্ত্র রপ্তানি করে বিদেশি মুদ্রা আয় করতে পারতো।
আমাদের দেশে প্রতিভার কোন দাম নেই😢
এইটা প্রতিভা বোকাচন্দ 😅😅 এইটা অপরাধ
এদের পূর্ণবাসনের মাধ্যমে, এদের প্রতিভার মূল্যায়ন করা দরকার,,,
এই রকম জায়গায় জায়গায় অভিযান হোক❤❤
এদের রাষ্ট্রীয় সম্মান দিয়ে চাকরি দেওয়ার প্রয়োজন।বেকারত্ব দূর হবে।
দুর্গম গহীন জঙ্গলে এই অভিযান পরিচালনা করার জন্য রেব বাহিনীকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤
আমাদের দেশের কাজে লাগিয়ে দিন
এদের প্রতিভা কাজে লাগানো উচিত ❤❤❤
ইয়া আল্লাহ্।কি হবে এই দেশের।
এদের সরকারি ভাবে কাজে নেওয়া হোক❤
এদেরকে সরকারি সহযোগিতা করা হোক।
এদের প্রতিভা কাজে লাগানো হোক দেশের ইতিবাচক কাজে
ভালো উদ্যোগ 😊
মাশাল্লাহ দেশের কাজে লাগবে এদেরকে
জাতীয় পুরস্কার দেওয়া দরকার তাদের।
বিদেশে রপ্তানির ব্যবস্থা করা যেতে পারে!!
এসব অস্ত্র প্রস্তুত কারীদের ক্রস ফায়ার দেওয়া হোক
আপনাকে দেয়া হোক
জুবায়ের হোসেন আপনিও মনে হয় অস্ত্র ব্যবসায়ী
@@imamhossain1445 আপনি মনে হয় ওদের পার্টনার হিসেবে টাকা কম পেয়েছেন তাই ওনাদের ক্রশফায়ার দিতে বলেছেন
Masallah. Tader protiva ase. ❤❤❤❤❤
নতুন কাজ দেওয়া হোক।ভাল ভাবে বেঁচে থাকার জন্য।
কারখানাটা মনে হয় মাত্র কয়েকদিন আগের 😜,ওদিকে আমরা যাব না, রেবের কর্মকাণ্ড সাধারণ মানুষের আস্তা হারিয়ে ফেলেছে অনেক আগে, তারা যদি কারিগর হয়ে থাকেন সরকারিভাবে কাজে লাগানো হোক।
ধন্যবাদ ধরে কারাগারে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক সবাই সনতারাস ধরে কারাগারে ওজেলেপাঠাইয়াদেন আললাহু আকবার
সরকারের আন্ডারে কাজ করা হোক বেতনে বাংলাদেশে অশ্রুতই করা দেশের জন্য ভালো কিন্তু আইনের মাধ্যমে
এর আগে এই কারখানার অনেকেই অনেক বার আটক হয়েছিল কিন্তু কারখানা বন্ধ হয়নি, সামনে নির্বাচন নিয়ে এর চাহিদা বাড়ছে
এগুলো গুরুতর অপরাধ
সরকারের উচিত এদের কে কাজে লাগানো উচিত
রাবকে অনেক ধন্যবাদ ❤❤❤
Very good ❤
আমার দেশে প্রতিভাকে কাজে না লাগিয়ে প্রতিভা ধংস করতে ব্যস্ত😡এমন প্রতিভাকে যদি সরকারি ভাবে কাজে লাগানো যায়।তবে আমাদের অস্ত্র আমদানি করতে কোটি কোটি ডলার বেয় করতে হবে না।।তাই সরকারের কাছে আমার আবেদন থাকবে এমন প্রতিভাকে সরকারি ভাবে কাজে লাগানোর
অনেক ধন্যবাদ RAB কে
বিদেশ থেকে অস্ত্র আমদানি না করে এদেরকে অস্ত্র উৎপাদনে নিয়োগ দেওয়া উচিত।
এগুলা খেলনার অস্ত্র
আলহামদুলিল্লাহ এদের ভালো কাছে দিন
আমার মতে এই লোকগুলোকে সরকারের আন্ডারে রাখা উচিৎ ...এদেত প্রতিভা কাজে লাগিয়ে দেশের শক্তি বৃদ্ধিতে সয়ায়ক করা ...অন্যদেশ আমাদের আঘাত করতে যেনো ভয় পায়
এই শিল্প কারখানা যেন ধ্বংস না করা হয়
এদের কে দেশীয় কাজে লাগান । তাহলে আর বিদেশ থেকে অস্ত্র আমদানি কম করতে হবে
সুন্দর নাটক সুন্দর নাটক ফুটফুটে সুন্দর
ফুটফুটি পুতটি মারা
মনের মত না হইলে চুলকানী ভাসে!!!
এদেশে এদের মতো প্রতিভাবান দের দরকার
কত সুন্দর সিকার উক্তি।এর সাথে পোশাসন ও মাশোয়ারা পেয়ে থাকে।এতে কোন সন্দেহ নাই।
পুতিনের কাছে পাঠিয়ে দাও
তাদেরকে কাজে লাগিয়ে দেশকে একটি অস্ত্র শক্তিতে পরিণত করা সম্ভব। তাই তাদেরকে সরকারি ভাবে দেশের স্বার্থে অস্ত্র বানানোর জন্য অনুমতি ও সুযোগ দেওয়া হউক। আর প্রশাসন যেন তাদেরকে দৃষ্টিগোচরে রাখে।
RAB k অসংখ্য ধন্যবাদ
এই প্রতিভাকে ভালো কাজে লাগানো উচিত আমার মনে হয়
good video channal24
খুব ভালো।
তাদের কে সরকারি ভাবে পশিক্ষন দিলে অনেক ভাল হতো
এদেশের উন্নয়নের জন্য এদের ভালো কাজে লাগিয়ে দেশের সামরিক শক্তি বাড়ানো সম্ভব
কি সুন্দর সাজানো নাটক দেখে তো আমি মুগ্ধ দরা খাওয়ার পরে সুস্থ অবস্থায় কথা বলে
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের অস্ত্র কিনতে হবে না নিজেরাই প্রোডাকশন করে এক্সপোর্ট করা জাবে
সরকারী সহযোগীতা প্রয়োজন।
এরা দেশের সম্পদ।
সরকারি ভাবে এদের কাজে লাগানো হউক
প্রবাসী বাংলাদেশের 🇧🇩🇧🇩🇿🇦🇿🇦
Great job
রত্ন.. এই প্রতিভাকে কাজে লাগাতে পারলে আমাদের নিজেদের তৈরী অস্ত্র থাকবে সামরিক বাহিনীর হাতে।
মূল হোতা সবসময়ই বাইরে থেকে যায়
এদের কে রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মান দেওয়া হউক
যারা অস্ত্র তৈরি করে তারা অনেক জ্ঞানী এই ব্যবসা অত্যন্ত ভবিষ্যতে অত্যন্ত সফল দায়ক যেসব দেশে সব ব্যবসা করছে তারা অনেক বেশি লাভবান এবং ধনী
ভাই এদের কে না ধরে চিনতাই কারিদের দর এরা খারাপ কাজ করে না এটি একটি মহত কাজ,,,❤
Rite
এদের ধরে সরকারি হেফাজতে রেখে,সরকারি কাজে লাগে এমন কিছু বানিয়ে রাখা দরকার
ধন্যবাদ ধরে এরেষট করুনসব গুলো আললাহু আকবার বাংলাদেশের ইজরায়েলের
এদের প্রতিভা কাজে লাগানো উচিত
এরা তো কিছুই না আসল হেটার্স টাকে হবে 🤨🌾
Government should use such talent in better ways.
তাদেরকে পুরষ্কার দেওয়া উচিৎ
রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যাবহার করা হক তাদের
এদের শাস্তি হওয়া উচিত
এগিয়ে যাও 🎉
অস্ত্র তৈরি করার জ্ঞান সবার থাকে না যারা তৈরি করে তাদেরকে দিয়ে আরো উন্নত প্রযুক্তির সংযুক্ত করে অস্ত্র তৈরি কারখানা বাংলাদেশের তৈরি করা উচিত এতে দেশের উন্নয়ন হবে মানুষের উন্নয়ন হবে সরকারি ভাবে❤❤
এদেরকে খারাপভাবে না নিয়ে ভালোভাবে নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। যদি মেধা কাজে লাগানো যায়
এদের মেধা কে রাষ্ট্রীয়ভাবে আরো উন্নত প্রশিক্ষণ দিয়ে রাষ্ট্রীয় কাজে লাগাতে পারলে দেশের উন্নয়ন হতে পারে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হবে।
এদের অ্যারেস্ট করলে নিশ্চিত ধরে নিবেন এটা সম্পূর্ণ নাটক।
আর দেখেই তো বোঝা যাচ্ছে একটা পলিথিন বিছিয়ে ওর উপরে কাজ করছে উপরে কোন ছাউনি নেই। 😂
ভাই, দেশের বাইরেও পিস্তল কারখানা আছে তাহলে সে দেশের কারখানা আর আমার দেশের কারখানায় এতো পর্থক্য কেন!
❤❤
এদেরকে মুক্তি দিয়ে সরকারি অস্ত্র কারখানায় কাজে লাগানো হোক।
সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামায পরি। আমিন
দেশটা মগের মুল্লুক পাইছে সাংবাদিক ও পুলিশ সদস্যরা যা ইচ্ছা তা করে এবং বলে যেমন দুই যোগ ধরে চলছে এই কাজ। নিউজ ও অভিযান দুটোই হাস্যকর😅
Vai ata notun Natok
ছাগল।
অস্ত্র উৎপাদন করা ভালো এদেরকে দিয়ে বৈধভাবে অশ্র উৎপাদন করার স্বীকৃতি দেওয়া হোক
মনে হচ্ছে নাটক
আলহামদুলিল্লাহ