বাংলাদেশের ৯০% মানুষকে একত্রিত করার ফর্মুলা। সম্মিলিত আন্দোলনের প্রস্তাব। সম্মিলিত আন্দোলন ছাড়া কোনো ভাবেই এই অবৈধ মাফিয়া সরকারকে হটানো সম্ভব নয়। আলাদা আলাদা আন্দোলন করে সকল দলই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ছোট ছোট দলগুলোর মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে। কখনো সফলতার মুখ দেখবে না। সফলতার জন্যে সকল দলের সাথে বসে আন্দোলনের কর্মসূচি তৈরী করতে হবে। বাংলার প্রতিটি মানুষ আন্দোলনের জন্যে প্রস্তুত, কিন্ত সঠিক নেতৃত্বের অভাবে কেউ আনদোলনে নামতে চায়না, দেশের জনগণের স্বার্থে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। দেশের স্বার্থে নিজেকে ছোট করে সকল দলের হাত পা ধরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কে কে চায় এক দফা দাবী আন্দোলন করতে সেটা জানতে হবে। সবাইকে একটাই মেসেজ দিতে হবে দাবী শুধু শেখ হাসিনার পদত্যাগ। বি এন পিকে - হেফাজতের সাথে বৈঠক করে তাদেরকে কথা দিতে হবে, যদি বি এন পি ক্ষমতায় যায় তাহলে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার আইন পাশ করবে না,,,কারন হেফাজত একটা অরাজনৈতিক ইসলাম প্রিয় গনমানুষের দল,,তাদের দাবীই হলো কোনো সরকার যেনো ইসলামের বিরোধিতা না করে,, এবং কথা দিতে হবে বি এন পি ক্ষমতায় আসলে হেফাজতের সকল আলেমকে মুক্তি দিবে। সকল দল মিলিয়ে একটা অর্থ নৈতিক তহবিল গঠন করবে অস্থায়ী ভাবে। দলীয় ভাবে কর্মীদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে, কোনো কর্মী যদি মারা যায় তার জন্যে দল ২০ লক্ষ টাকা অনুদান দিবে। প্রতিটি দলের সাথে চুড়ান্ত কথা বলে প্রতি দলের পক্ষ থেকে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয় এমন শিরোনামে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছে সাহায্যের জন্যে চিঠি দিবে। তারপর কর্মসূচি ঘোষণা করবে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে একই দিনে একই সাথে। যে কোনো শুক্রবার বি এন পি সম্মেলন করবে ঢাকায় পল্টনে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জামায়াত সম্মেলন করবে অন্য দুটি স্পটে, হেফাজতে ইসলাম তাদের নেতা কর্মীদের মুক্তির দাবিতে একই দিনে ঢাকায় লংমার্চ করবে। বাংলাদেশের ৯০% মানুষ এই সংগঠন গুলোর সাথে জড়িত, একই দিন প্রোগ্রাম হলে ১০০% এই জনস্রোত সরকার মোকাবিলা করতে পারবেনা। সেদিন পুলিশ যদি রাস্তায় বাঁধা দেয় পায়ে হেটে রওয়ানা করতে হবে, পুলিশকে ঘেরাও করে ফেলতে হবে। পুলিশকে বুঝাতে হবে এই দেশ জনতার, পুলিশের নয়। যতো বাঁধাই আসুক, সবাই সম্মিলিত ভাবে প্রতিহত করবে। তারপর সবাই ঢাকার মূল্যবান জায়গা গুলো দখলে নিবে, আওয়ামী লীগ যদি অস্র হাতে নেয়, প্রতিটি মুক্তিকামী জনগন ও অস্ত্র হাতে তুলে নিবে। এভাবে ১০০% সফলতা আসবে।
বাংলাদেশের ৯০% মানুষকে একত্রিত করার ফর্মুলা। সম্মিলিত আন্দোলনের প্রস্তাব। সম্মিলিত আন্দোলন ছাড়া কোনো ভাবেই এই অবৈধ মাফিয়া সরকারকে হটানো সম্ভব নয়। আলাদা আলাদা আন্দোলন করে সকল দলই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ছোট ছোট দলগুলোর মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে। কখনো সফলতার মুখ দেখবে না। সফলতার জন্যে সকল দলের সাথে বসে আন্দোলনের কর্মসূচি তৈরী করতে হবে। বাংলার প্রতিটি মানুষ আন্দোলনের জন্যে প্রস্তুত, কিন্ত সঠিক নেতৃত্বের অভাবে কেউ আনদোলনে নামতে চায়না, দেশের জনগণের স্বার্থে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। দেশের স্বার্থে নিজেকে ছোট করে সকল দলের হাত পা ধরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কে কে চায় এক দফা দাবী আন্দোলন করতে সেটা জানতে হবে। সবাইকে একটাই মেসেজ দিতে হবে দাবী শুধু শেখ হাসিনার পদত্যাগ। বি এন পিকে - হেফাজতের সাথে বৈঠক করে তাদেরকে কথা দিতে হবে, যদি বি এন পি ক্ষমতায় যায় তাহলে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার আইন পাশ করবে না,,,কারন হেফাজত একটা অরাজনৈতিক ইসলাম প্রিয় গনমানুষের দল,,তাদের দাবীই হলো কোনো সরকার যেনো ইসলামের বিরোধিতা না করে,, এবং কথা দিতে হবে বি এন পি ক্ষমতায় আসলে হেফাজতের সকল আলেমকে মুক্তি দিবে। সকল দল মিলিয়ে একটা অর্থ নৈতিক তহবিল গঠন করবে অস্থায়ী ভাবে। দলীয় ভাবে কর্মীদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে, কোনো কর্মী যদি মারা যায় তার জন্যে দল ২০ লক্ষ টাকা অনুদান দিবে। প্রতিটি দলের সাথে চুড়ান্ত কথা বলে প্রতি দলের পক্ষ থেকে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয় এমন শিরোনামে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছে সাহায্যের জন্যে চিঠি দিবে। তারপর কর্মসূচি ঘোষণা করবে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে একই দিনে একই সাথে। যে কোনো শুক্রবার বি এন পি সম্মেলন করবে ঢাকায় পল্টনে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জামায়াত সম্মেলন করবে অন্য দুটি স্পটে, হেফাজতে ইসলাম তাদের নেতা কর্মীদের মুক্তির দাবিতে একই দিনে ঢাকায় লংমার্চ করবে। বাংলাদেশের ৯০% মানুষ এই সংগঠন গুলোর সাথে জড়িত, একই দিন প্রোগ্রাম হলে ১০০% এই জনস্রোত সরকার মোকাবিলা করতে পারবেনা। সেদিন পুলিশ যদি রাস্তায় বাঁধা দেয় পায়ে হেটে রওয়ানা করতে হবে, পুলিশকে ঘেরাও করে ফেলতে হবে। পুলিশকে বুঝাতে হবে এই দেশ জনতার, পুলিশের নয়। যতো বাঁধাই আসুক, সবাই সম্মিলিত ভাবে প্রতিহত করবে। তারপর সবাই ঢাকার মূল্যবান জায়গা গুলো দখলে নিবে, আওয়ামী লীগ যদি অস্র হাতে নেয়, প্রতিটি মুক্তিকামী জনগন ও অস্ত্র হাতে তুলে নিবে। এভাবে ১০০% সফলতা আসবে।
বাংলাদেশের ৯০% মানুষকে একত্রিত করার ফর্মুলা। সম্মিলিত আন্দোলনের প্রস্তাব। সম্মিলিত আন্দোলন ছাড়া কোনো ভাবেই এই অবৈধ মাফিয়া সরকারকে হটানো সম্ভব নয়। আলাদা আলাদা আন্দোলন করে সকল দলই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ছোট ছোট দলগুলোর মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে। কখনো সফলতার মুখ দেখবে না। সফলতার জন্যে সকল দলের সাথে বসে আন্দোলনের কর্মসূচি তৈরী করতে হবে। বাংলার প্রতিটি মানুষ আন্দোলনের জন্যে প্রস্তুত, কিন্ত সঠিক নেতৃত্বের অভাবে কেউ আনদোলনে নামতে চায়না, দেশের জনগণের স্বার্থে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। দেশের স্বার্থে নিজেকে ছোট করে সকল দলের হাত পা ধরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কে কে চায় এক দফা দাবী আন্দোলন করতে সেটা জানতে হবে। সবাইকে একটাই মেসেজ দিতে হবে দাবী শুধু শেখ হাসিনার পদত্যাগ। বি এন পিকে - হেফাজতের সাথে বৈঠক করে তাদেরকে কথা দিতে হবে, যদি বি এন পি ক্ষমতায় যায় তাহলে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার আইন পাশ করবে না,,,কারন হেফাজত একটা অরাজনৈতিক ইসলাম প্রিয় গনমানুষের দল,,তাদের দাবীই হলো কোনো সরকার যেনো ইসলামের বিরোধিতা না করে,, এবং কথা দিতে হবে বি এন পি ক্ষমতায় আসলে হেফাজতের সকল আলেমকে মুক্তি দিবে। সকল দল মিলিয়ে একটা অর্থ নৈতিক তহবিল গঠন করবে অস্থায়ী ভাবে। দলীয় ভাবে কর্মীদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে, কোনো কর্মী যদি মারা যায় তার জন্যে দল ২০ লক্ষ টাকা অনুদান দিবে। প্রতিটি দলের সাথে চুড়ান্ত কথা বলে প্রতি দলের পক্ষ থেকে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয় এমন শিরোনামে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছে সাহায্যের জন্যে চিঠি দিবে। তারপর কর্মসূচি ঘোষণা করবে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে একই দিনে একই সাথে। যে কোনো শুক্রবার বি এন পি সম্মেলন করবে ঢাকায় পল্টনে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জামায়াত সম্মেলন করবে অন্য দুটি স্পটে, হেফাজতে ইসলাম তাদের নেতা কর্মীদের মুক্তির দাবিতে একই দিনে ঢাকায় লংমার্চ করবে। বাংলাদেশের ৯০% মানুষ এই সংগঠন গুলোর সাথে জড়িত, একই দিন প্রোগ্রাম হলে ১০০% এই জনস্রোত সরকার মোকাবিলা করতে পারবেনা। সেদিন পুলিশ যদি রাস্তায় বাঁধা দেয় পায়ে হেটে রওয়ানা করতে হবে, পুলিশকে ঘেরাও করে ফেলতে হবে। পুলিশকে বুঝাতে হবে এই দেশ জনতার, পুলিশের নয়। যতো বাঁধাই আসুক, সবাই সম্মিলিত ভাবে প্রতিহত করবে। তারপর সবাই ঢাকার মূল্যবান জায়গা গুলো দখলে নিবে, আওয়ামী লীগ যদি অস্র হাতে নেয়, প্রতিটি মুক্তিকামী জনগন ও অস্ত্র হাতে তুলে নিবে। এভাবে ১০০% সফলতা আসবে।
কঠোর কর্মসূচি ছাড়া অন্য কিছু করে কোন লাভ হবে না। কাজেই কঠোর কর্মসূচি সর্বস্তরের মুসলমানের প্রানের দাবী
চরমোনাই ও হেফাজতের উচিত ২৮ তারিখে ঢাকায় লংমার্চ করা, দেখি সরকার এতো জনরোষ কিভাবে ঠেকায়?
রাইট
ভন্ড
হেফাজতে ইসলাম জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ।
হে আললাহ আপনি বাংলাদেশের আলেমদের কে জালেমের অত্যাচার থেকে হেপাজত করুন, আমিন।
কঠোর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হউক আলেম উলামাদের মুক্তি চাই
বাংলা দেশের জনগণ আপনাদের সাথে আছে ইনশাআল্লাহ।
হেফাজত ইসলামের সংগঠন ও এই আনদোলন প্রতেক মুমিন মুসলমানদের জন্য
এগিয়ে যান আপনারা ❤
কালবেলা কে অসংখ্য ধন্যবাদ
বাংলাদেশের ৯০% মানুষকে একত্রিত করার ফর্মুলা।
সম্মিলিত আন্দোলনের প্রস্তাব।
সম্মিলিত আন্দোলন ছাড়া কোনো ভাবেই এই অবৈধ মাফিয়া সরকারকে হটানো সম্ভব নয়।
আলাদা আলাদা আন্দোলন করে সকল দলই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ছোট ছোট দলগুলোর মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে। কখনো সফলতার মুখ দেখবে না। সফলতার জন্যে সকল দলের সাথে বসে আন্দোলনের কর্মসূচি তৈরী করতে হবে। বাংলার প্রতিটি মানুষ আন্দোলনের জন্যে প্রস্তুত, কিন্ত সঠিক নেতৃত্বের অভাবে কেউ আনদোলনে নামতে চায়না, দেশের জনগণের স্বার্থে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। দেশের স্বার্থে নিজেকে ছোট করে সকল দলের হাত পা ধরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কে কে চায় এক দফা দাবী আন্দোলন করতে সেটা জানতে হবে। সবাইকে একটাই মেসেজ দিতে হবে দাবী শুধু শেখ হাসিনার পদত্যাগ। বি এন পিকে - হেফাজতের সাথে বৈঠক করে তাদেরকে কথা দিতে হবে, যদি বি এন পি ক্ষমতায় যায় তাহলে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার আইন পাশ করবে না,,,কারন হেফাজত একটা অরাজনৈতিক ইসলাম প্রিয় গনমানুষের দল,,তাদের দাবীই হলো কোনো সরকার যেনো ইসলামের বিরোধিতা না করে,, এবং কথা দিতে হবে বি এন পি ক্ষমতায় আসলে হেফাজতের সকল আলেমকে মুক্তি দিবে। সকল দল মিলিয়ে একটা অর্থ নৈতিক তহবিল গঠন করবে অস্থায়ী ভাবে। দলীয় ভাবে কর্মীদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে, কোনো কর্মী যদি মারা যায় তার জন্যে দল ২০ লক্ষ টাকা অনুদান দিবে। প্রতিটি দলের সাথে চুড়ান্ত কথা বলে প্রতি দলের পক্ষ থেকে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয় এমন শিরোনামে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছে সাহায্যের জন্যে চিঠি দিবে।
তারপর কর্মসূচি ঘোষণা করবে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে একই দিনে একই সাথে। যে কোনো শুক্রবার বি এন পি সম্মেলন করবে ঢাকায় পল্টনে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জামায়াত সম্মেলন করবে অন্য দুটি স্পটে, হেফাজতে ইসলাম তাদের নেতা কর্মীদের মুক্তির দাবিতে একই দিনে ঢাকায় লংমার্চ করবে। বাংলাদেশের ৯০% মানুষ এই সংগঠন গুলোর সাথে জড়িত, একই দিন প্রোগ্রাম হলে ১০০% এই জনস্রোত সরকার মোকাবিলা করতে পারবেনা। সেদিন পুলিশ যদি রাস্তায় বাঁধা দেয় পায়ে হেটে রওয়ানা করতে হবে, পুলিশকে ঘেরাও করে ফেলতে হবে। পুলিশকে বুঝাতে হবে এই দেশ জনতার, পুলিশের নয়। যতো বাঁধাই আসুক, সবাই সম্মিলিত ভাবে প্রতিহত করবে। তারপর সবাই ঢাকার মূল্যবান জায়গা গুলো দখলে নিবে, আওয়ামী লীগ যদি অস্র হাতে নেয়, প্রতিটি মুক্তিকামী জনগন ও অস্ত্র হাতে তুলে নিবে।
এভাবে ১০০% সফলতা আসবে।
ধন্যবাদ প্রিয় আলেম সমাজ কে। অনেক দিন পরে হলেও আপনারা জালিমের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।
সকল মুমিন মুসলিমদের একত্র হওয়া জরুরি।
আমি আজকে আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের মুক্তির জন্য রোজা রাখছি।
ধন্যবাদ হুজুর
আল্লাহ সকল হক পন্থী আলেমদের হেফাজত করুন
😢😢😢 কান্না আসলো
আলেমদের মনের হতাশা দেখে।
সমস্ত ওলামায়ে কেরাম ঐক্যবদ্ধ শুভকামনা
❤❤❤28 তারিখে মহাসমাবেশ থাকবো ইনশাআল্লাহ প্রস্তুত আছি ❤❤❤
আল্লাহ তুমি সকল আলেমদের কে হেফাজত করুন
মাশাআল্লাহ মনটা ভরে গেল
রাইট হুজুর ধন্যবাদ
ইনশাআল্লাহ, হুজুরের দোয়া যেন কবুল করুন আমিন
ধন্যবাদ প্রিয় আলেম 💘💘💘💘
আল্লাহু আকবার
ইনসাআল্লাহ সবাই মিলে মিসে রসতায় নামুন আল্লাহরাসতে
সকল ইসলামী দলের নেতা কর্মীরা এক হয়ে আন্দোলন করতে হবে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে ইনশাআল্লাহ।
আমিন,,,,,,সবাই এক সাথে মাঠে নেমে স্বৈ,রা চারিকে টেনে নামাতে হবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ কালবেলা কে
হেফাজতে ইসলাম এগিয়ে যাও বাংলাদেশের তৌহিদী জনতা আপনাদের সাথে আছেন।
মাশাল্লাহ চাচা হুজুর এমন হুংকার দেওয়ার জন্য, আল্লাহ যেন তাদের এই কঠিন হুংকার কার্যকর করে আমিন, সরকারের পতন হবেই ইনশাআল্লাহ বেশি সময় নেই
আমিন।আল্লাহ তায়ালা হুজুরের দোয়া কবুল করুন আমিন
আল্লাহ্ হুজুর দো আ কবুল হোক আমিন😢
আল্লাহ যেন হেফাজতে ইসলামের সমস্ত আলেম-ওলামাদেরকে বিজয় দান করেন
আপনাদের সাথে বাংলাদেশের জনগণ আছে থাকবে সবসময় ইনশাআল্লাহ
কাকু সঠিক কথা বলেছে।
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ
দেশ বাঁচাতে আলেমদের আহ্বান জানাই
আল্লাহুআকবর
অনেক ভালোবাসি আলেমদের কে ইসলামকে
কালবেলা কে ধন্যবাদ
হেফাজতে ইসলাম জিন্দাবাদ।আমিন।❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ হুজুর কে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুন আমিন
আপনি কর্মসুচি দিন। না হলে এই সরকার ঠিক হবে না
ঠিক বলেছেন ধন্যবাদ আপনাকে
এগিয়ে যান জনগণ আছে
👌👍👍
আল্লাহ তায়ালা আপনার দুয়া কবুল করুন আমীন
মাশাল্লাহ
আল্লাহু আকবার ইসলামের জয় হবে ইনশাআল্লাহ
💕আমিন।
ছুম্মা আমিন।
এই সুযোগ হাত ছাড়া করা যাবে না সকল ইসলামী আন্দোলন ভাইদের জন্য অনুরোধ
শতভাগ সত্য কথা বলেছেন হুজুর
ইনশাআল্লাহ সবাই নামেন💪💖
মাশাআল্লাহ শুভকামনা হযরত কে
28তারিখে আপনাদের স্বাগতম
চরমোনাই ও হেফাজতের উচিত অতিদ্রুত সিদ্ধান্ত নিক। ২৮ তারিখে ঢাকায় লংমার্চ করুক। সরকার ১০০% পালাতে বাধ্য হবে
মারহাবা
আল্লাহ আকবার
Right
হেফাজতে ইসলাম বিজয় হবেই
বাংলাদেশের ৯০% মানুষকে একত্রিত করার ফর্মুলা।
সম্মিলিত আন্দোলনের প্রস্তাব।
সম্মিলিত আন্দোলন ছাড়া কোনো ভাবেই এই অবৈধ মাফিয়া সরকারকে হটানো সম্ভব নয়।
আলাদা আলাদা আন্দোলন করে সকল দলই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ছোট ছোট দলগুলোর মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে। কখনো সফলতার মুখ দেখবে না। সফলতার জন্যে সকল দলের সাথে বসে আন্দোলনের কর্মসূচি তৈরী করতে হবে। বাংলার প্রতিটি মানুষ আন্দোলনের জন্যে প্রস্তুত, কিন্ত সঠিক নেতৃত্বের অভাবে কেউ আনদোলনে নামতে চায়না, দেশের জনগণের স্বার্থে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। দেশের স্বার্থে নিজেকে ছোট করে সকল দলের হাত পা ধরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কে কে চায় এক দফা দাবী আন্দোলন করতে সেটা জানতে হবে। সবাইকে একটাই মেসেজ দিতে হবে দাবী শুধু শেখ হাসিনার পদত্যাগ। বি এন পিকে - হেফাজতের সাথে বৈঠক করে তাদেরকে কথা দিতে হবে, যদি বি এন পি ক্ষমতায় যায় তাহলে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার আইন পাশ করবে না,,,কারন হেফাজত একটা অরাজনৈতিক ইসলাম প্রিয় গনমানুষের দল,,তাদের দাবীই হলো কোনো সরকার যেনো ইসলামের বিরোধিতা না করে,, এবং কথা দিতে হবে বি এন পি ক্ষমতায় আসলে হেফাজতের সকল আলেমকে মুক্তি দিবে। সকল দল মিলিয়ে একটা অর্থ নৈতিক তহবিল গঠন করবে অস্থায়ী ভাবে। দলীয় ভাবে কর্মীদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে, কোনো কর্মী যদি মারা যায় তার জন্যে দল ২০ লক্ষ টাকা অনুদান দিবে। প্রতিটি দলের সাথে চুড়ান্ত কথা বলে প্রতি দলের পক্ষ থেকে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয় এমন শিরোনামে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছে সাহায্যের জন্যে চিঠি দিবে।
তারপর কর্মসূচি ঘোষণা করবে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে একই দিনে একই সাথে। যে কোনো শুক্রবার বি এন পি সম্মেলন করবে ঢাকায় পল্টনে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জামায়াত সম্মেলন করবে অন্য দুটি স্পটে, হেফাজতে ইসলাম তাদের নেতা কর্মীদের মুক্তির দাবিতে একই দিনে ঢাকায় লংমার্চ করবে। বাংলাদেশের ৯০% মানুষ এই সংগঠন গুলোর সাথে জড়িত, একই দিন প্রোগ্রাম হলে ১০০% এই জনস্রোত সরকার মোকাবিলা করতে পারবেনা। সেদিন পুলিশ যদি রাস্তায় বাঁধা দেয় পায়ে হেটে রওয়ানা করতে হবে, পুলিশকে ঘেরাও করে ফেলতে হবে। পুলিশকে বুঝাতে হবে এই দেশ জনতার, পুলিশের নয়। যতো বাঁধাই আসুক, সবাই সম্মিলিত ভাবে প্রতিহত করবে। তারপর সবাই ঢাকার মূল্যবান জায়গা গুলো দখলে নিবে, আওয়ামী লীগ যদি অস্র হাতে নেয়, প্রতিটি মুক্তিকামী জনগন ও অস্ত্র হাতে তুলে নিবে।
এভাবে ১০০% সফলতা আসবে।
Masallah ❤❤❤
In Sha Allah
আমিন আল্লাহুম্মা আমিন
বাংলাদেশের ৯০% মানুষকে একত্রিত করার ফর্মুলা।
সম্মিলিত আন্দোলনের প্রস্তাব।
সম্মিলিত আন্দোলন ছাড়া কোনো ভাবেই এই অবৈধ মাফিয়া সরকারকে হটানো সম্ভব নয়।
আলাদা আলাদা আন্দোলন করে সকল দলই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ছোট ছোট দলগুলোর মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে। কখনো সফলতার মুখ দেখবে না। সফলতার জন্যে সকল দলের সাথে বসে আন্দোলনের কর্মসূচি তৈরী করতে হবে। বাংলার প্রতিটি মানুষ আন্দোলনের জন্যে প্রস্তুত, কিন্ত সঠিক নেতৃত্বের অভাবে কেউ আনদোলনে নামতে চায়না, দেশের জনগণের স্বার্থে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। দেশের স্বার্থে নিজেকে ছোট করে সকল দলের হাত পা ধরে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কে কে চায় এক দফা দাবী আন্দোলন করতে সেটা জানতে হবে। সবাইকে একটাই মেসেজ দিতে হবে দাবী শুধু শেখ হাসিনার পদত্যাগ। বি এন পিকে - হেফাজতের সাথে বৈঠক করে তাদেরকে কথা দিতে হবে, যদি বি এন পি ক্ষমতায় যায় তাহলে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার আইন পাশ করবে না,,,কারন হেফাজত একটা অরাজনৈতিক ইসলাম প্রিয় গনমানুষের দল,,তাদের দাবীই হলো কোনো সরকার যেনো ইসলামের বিরোধিতা না করে,, এবং কথা দিতে হবে বি এন পি ক্ষমতায় আসলে হেফাজতের সকল আলেমকে মুক্তি দিবে। সকল দল মিলিয়ে একটা অর্থ নৈতিক তহবিল গঠন করবে অস্থায়ী ভাবে। দলীয় ভাবে কর্মীদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে, কোনো কর্মী যদি মারা যায় তার জন্যে দল ২০ লক্ষ টাকা অনুদান দিবে। প্রতিটি দলের সাথে চুড়ান্ত কথা বলে প্রতি দলের পক্ষ থেকে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয় এমন শিরোনামে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছে সাহায্যের জন্যে চিঠি দিবে।
তারপর কর্মসূচি ঘোষণা করবে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে একই দিনে একই সাথে। যে কোনো শুক্রবার বি এন পি সম্মেলন করবে ঢাকায় পল্টনে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জামায়াত সম্মেলন করবে অন্য দুটি স্পটে, হেফাজতে ইসলাম তাদের নেতা কর্মীদের মুক্তির দাবিতে একই দিনে ঢাকায় লংমার্চ করবে। বাংলাদেশের ৯০% মানুষ এই সংগঠন গুলোর সাথে জড়িত, একই দিন প্রোগ্রাম হলে ১০০% এই জনস্রোত সরকার মোকাবিলা করতে পারবেনা। সেদিন পুলিশ যদি রাস্তায় বাঁধা দেয় পায়ে হেটে রওয়ানা করতে হবে, পুলিশকে ঘেরাও করে ফেলতে হবে। পুলিশকে বুঝাতে হবে এই দেশ জনতার, পুলিশের নয়। যতো বাঁধাই আসুক, সবাই সম্মিলিত ভাবে প্রতিহত করবে। তারপর সবাই ঢাকার মূল্যবান জায়গা গুলো দখলে নিবে, আওয়ামী লীগ যদি অস্র হাতে নেয়, প্রতিটি মুক্তিকামী জনগন ও অস্ত্র হাতে তুলে নিবে।
এভাবে ১০০% সফলতা আসবে।
মুক্তি চাই মুক্তি চাই আলেমদের মুক্তি চাই
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ সবাইকে দয়া করেন তুমি সব কিছুরই মালিক তুমি পারো জালেমের হাত থেকে বাঁচতে
ইনশাআল্লাহ বিজয় হবে
সকল আলেমদের মুক্তি চাই
আলেমসমাজকে এক হওয়ার ছাড়া কোনো বিকল্প নাই। শুধু মামুনুল হক নয় সারা মজলুম কারাবন্দীদের মুক্তি ও দেশে ইসলামের শাসন ব্যাবস্থার জোর দাবী করতে হবে।
সাবাস, ধন্যবাদ হেফাজত ইসলাম।
Go ahead Hefazat e Islam
ধন্যবাদ
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
ইনশাআল্লাহ হেফাজতে ইসলাম আবারও মাঠে নামবে
হেফাজত জামাত ইসলাম এক হতে হবে
হেফাজতে ইসলাম জিন্দাবাদ
আপামর জনসাধারণ আপনাদের সাথে আছে,, থাকবে ইনশাআল্লাহ।
😊 কাকা কন্ঠে জোর আছে বা চালিয়ে যান❤❤❤
আল্লাহু আকবর,
সহমত
Marhaba
Vary good
জুনাইদ আল হাবিব হুজুর সালাম নিবেন আমার
মুরব্বিদেরকে আল্লাহ হায়াতে তায়্যিবাহ দান করুন
আল্লাহ রহমান রাহিম
ইনশাআল্লাহ ❤❤❤❤ জয় এবার হবে
ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ আপনি মাজলুম দের হেফাজত করুন জালিম দের আপনার গজব দিয়ে ধ্বংস করে দিন।
সাবাস ❤
আল্লাহ ছাড় দেন ছেড়ে দেননা।
Ameen
Allah aponi onader sobai k help koren. Ameen
ভারি সুন্দর বার্ধক্য নৃত্য। একাত্তরে কি করেছো সেই খতিয়ান চাই।তারপর কথা।
❤ hafazt
আল্লাহু আকবার এই আলেমদের অভিশাপ থেকে এই সরকার কখনো ছাড় পাবে না ইনশাআল্লাহ
হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ
মুক্তি দিতে হবে
মাওলানা মামুনুল হকের মুক্তি চাই
টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয়ে গেছে হেফাজতের কিছু আলেম
সবাইকে নিয়ে ঘেরাও কর্মসূচি দিন
কানে তুলা দিয়ে ও লাভ হবে না, মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই মামুনুল হকের মুক্তি চাই।
প্রত্যেক ইসলামিক দলের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
Keep head cool