আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে। যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,বিশৃঙ্খলা নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে। গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু। নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান দখলমুক্ত অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে। পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা। এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে।আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। যে ক্ষমতায় আসুক না কেন সবাই টাকা পদ বড় চেয়ার,ও ক্ষমতা চাকরির জন্য পেরেশানিরে। দেশের ও সাধারণ জনগণের গরীব অসহায় দুঃখী, নিরীহ মানুষের কি হলো তা দেখার সময় নেই।দেশ সেবা পরে আগে নিজের স্বার্থ জন্য কাজ করে। মুখে বলি ডিজিটাল উন্নয়ন কথা বলি তাই অন্য দেশ থেকে পিছিয়ে।পূর্বপুরুষরা যদি ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনায় অনুযায়ী কাজ করতো শৃঙ্খলা নিয়মকানুন কঠোরভাবে আইন করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ করতে সাহস পেতো না দেশ আরো এগিয়ে যেতো।আমরা শিক্ষা শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতে পারলাম না।আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অসভ্য অমানুষ।সিসিটিভি,গোয়েন্দাদের আড়ালে,কত কিছু হয়।আসলে আমাদের অতীত ছিলো অনিয়ম-দুর্নীতির খারাপ তো আমরা কিভাবে ভালো হবো।কোন জবাবদিহিতা নাই চাকরি হারানো ভয় নাই তাই যা খুশি তা করতে পারে। দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় করেছে বিলাসিতা ভাবে ছেলেমেয়েররা চলাফেরা করছে। স্বজনপ্রীতি করছে। কেউ দেখার নেই। যারা দেখবে তারা জড়িত থাকে নানা রকম অপকর্মের সাথে। যেই ক্ষমতায় আছে ছিলো বা আসবে তারা কেউ বাংলাদেশ কে ভালো করতে পারবে না কেননা আমরা জনগণ হলাম সবচেয়ে খারাপ তাই আল্লাহ আমাদেরকে এমন রাখছে।
যদি আমাদের দেশের সকল সেক্টর সততা ভাবে দেশের জন্য ও দেশের অসহায় গরীব মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ ও সেবা করতো তাহলে দেশে কোন অপরাধ,অনিয়ম-দুর্নীতির,বিশৃঙ্খলা নিয়ম কানুন নষ্ট হতো না বিশ্বাস রাখুন। সরকার জনগনের কষ্ট টাকা দিয়ে থাকে দেশ ও দেশের অসহায় মানুষে সেবা করতে। ৮০% অসাধু আগে নিজের সেবা পরে দেশের সেবা।সকল জায়গায় হচ্ছে বেশিরভাগ অনিয়ম-দুর্নীতির চুরি হচ্ছে নিয়মশৃঙ্খলা মতো কাজ করছে না।কেউ যদি কোন ছোট বড় অপরাধ করতে ভয় পায় তার জন্য,আমাদের কঠোর আইন করতে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা করতে হবে।টেকনিক্যাল আধুনিক ভাবে সব কিছু সকল জায়গায় সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে নতুন সিস্টেমের আওতায় আনতে হবে।
গ্যাস বিদ্যুৎ পানি ওয়াসা সহ সকল উন্নয়নমূলক বড় ছোট কাজগুলো ১৫০/২০০ বছরের জন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে টেকসই মানের করতে হবে তার জন্য সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্য হলো জনগণের বন্ধু।
নিরাপদ সড়ক,অলিগলি ও গ্রামীণ রাস্তা ঘাটে ১২লাইনের প্রশস্ত করতে হবে তাহলে দুর্ঘটনা কম হবে।আন্ডারপাস রাস্তা ও বাস ট্রেন নৌযান দখলমুক্ত অবস্থা ভালো করতে হবে আধুনিক শক্তিশালীভাবে।সাধারণ জনগণের যেন হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি না করতে হয়।সকল পরিবহন নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে চলতে হবে।খাদ্য শিক্ষা স্বাস্থ্য নামে যে অনিয়ম-দুর্নীতির হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি হয় তা বন্ধ করতে হবে।দেশে আধুনিক ভাবে শক্তিশালী টেকসই মানের সেবা ব্যবস্থা করতে হবে কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশে না যায়।খাদ্য জন্য ভিক্ষা করতে না হয়।শিক্ষা করে যেন কেউ অমানুষ জানোয়ার অসভ্য না হয়।সবাই যেন শিক্ষায় শিক্ষিত হয় ও দেশে প্রেমিক হয়।সকল খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।
সব কিছু সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন শৃঙ্খলা ভাবে কাজ ও চলাফেরা করতে হবে। দেশ প্রেমিক হতে হবে।মাদকসহ যতো খারাপ কাজ হয় যেখানে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির অপকর্মে লিপ্ত জড়িত সেখানে প্রতিবাদ করতে হবে। কঠোরভাবে বিচার করতে হবে।
পুটিমাছদের ধরে লোকদেখানো জন্য পরে যে লাউ সে কদু।রুইকাতলা বেঁচে যায় চোখের আড়ালে।সাময়িক বরখাস্ত,বদলি,তিন দল বিশিষ্ট কমিটি করতে করতে মূল হোতাদের আসল অপরাধীদের সিস্টেমের জন্য সিনিয়রদের জন্য ধরা যায় না তাই এইসব বন্ধ করতে হবে। র্যাব দিয়ে তদন্ত করা।
এমপি,মন্ত্রিসহ সকল সরকারি বেসরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসনের অফিসে কমকর্তা ও কলেজের ছাত্রদের ৪মাস সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক দেশ প্রেমিক হতে হবে তারপর দেশ ও দেশের নিরীহ গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ করতে হবে।
রাস্তা অনেক ভড়ো করছে তারপরেও দূর্ঘটনাটা ঘটে,আপছোচ এই দেশে টাপিক আইন কেউ মেনে ছলেনা আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন
ধন্যবাদ 👍👍👍👍
ওখানে অতিসত্বর ওভারপাস করা হোক।
Unnoyon 🤣🤣🤣