রুবি বেগম,তুমি আমাকে এই লিং পাঠিয়েছো যাতে আমি, মিজানের বউ আর মিজানের মেয়েকে দেখাই।কিন্তু তার আগে তোমার ফলোয়াররা জানুক তোমার নষ্ঠামির কাহিনী। তুমিতো সেই রুবি যে, হাবিব নামক এক হুজুর তার দুই বউ বর্তমান থাকতে তৃতীয় বউ হয়ে তার সাথে ভেগে গিয়েছিলে।হাবিবের ঘরে দুই মেয়ে জন্ম দিয়ে সেখান থেকে ফিরে আসো।তারপর ঢাকায় এসে পদ্মা গার্মেন্টসএ কাজ নেও।সেখানে অবৈধ এক মায়ে জন্ম দেও।সমাজে টিকতে না পেরে সেই সন্তানকে নিজে হাতে মেরে ফেলো।তারপর রুহুল আমিনের বাসায় আশ্রয় নাও।সেখানে রুহুলের সাথে ফষ্টিনষ্টি শুরু করো।রুহুলের বউকে ঘুমের ঔষুধ খাওয়া ঘুম পাড়িয়ে সারা রাত রুহুলের সাথে ফুর্তি করতে। এক পর্যায়ে রুহলের বউকে তাড়িয়ে তাকে বিয়ে করো।এর পর যখন তোমার দেহের চাহিদা কমে যেতে লাগলো, তখন এই মেয়ে বিথিকে তোমার রাস্তায় নামালে।এক পর্যায়ে বিথি ডিভি লটারি পেলে টাকার অভাবে যখন প্রসেজিং করতে পারছিলে না।তখন তোমাদের খপ্পরে পড়লো মিজান।মিজানের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমেরিকা যেতে হবে,তাই তার পিছনে লেলিয়ে দিলে মেয়ে।মিজানের সাথে রাত কাটানোর জন্য এই বিথিকে ঢাকায় বিভিন্ন হোটেলে পাঠাতে লাগলে।এক পর্যায়ে মিজানের গুতা তোমার এই মেয়ের ভালো লেগে গেলো।এইতো শুরু করলে জাদুটুনা।তারপর মিজানকে কনভেন্স করে তাকে বন্দী করলে।একটা বিষয় সবাই জানতে চায়, তুমি আর তোমার মেয়ে বিথি যতো পুরুষের সাথে রাত কাটিয়েছো সব পুরুষ ই ছিলো বিবাহিত। বিবাহিত পুরুষ তোমাদের এতো পছন্দ কেনো! তোমরা বাচ্চাদের বাবা হারা করে বেশী শান্তি পাও!না ইউজ করা বেটাদের গুতায় বেশি শান্তি। বন্ধুরা এই দুই ডায়নীদের আপনারা ধরিয়ে দেন।এরা যে কতো সংসার ভেংগেছে, কতো বাচ্চাদের বাবা হারা করেছে।তার হিসাব নাই।যা আপনাদের জানালাম এর এক বিন্দু মিথ্যা কিছু না।তার প্রমাণ, দেখবেন মিজানের কতো বয়স আর বিথি ডায়নীর কতো বয়স।এরা নিজেদের দেখায় না কেনো।
রুবি বেগম,তুমি আমাকে এই লিং পাঠিয়েছো যাতে আমি, মিজানের বউ আর মিজানের মেয়েকে দেখাই।কিন্তু তার আগে তোমার ফলোয়াররা জানুক তোমার নষ্ঠামির কাহিনী। তুমিতো সেই রুবি যে, হাবিব নামক এক হুজুর তার দুই বউ বর্তমান থাকতে তৃতীয় বউ হয়ে তার সাথে ভেগে গিয়েছিলে।হাবিবের ঘরে দুই মেয়ে জন্ম দিয়ে সেখান থেকে ফিরে আসো।তারপর ঢাকায় এসে পদ্মা গার্মেন্টসএ কাজ নেও।সেখানে অবৈধ এক মায়ে জন্ম দেও।সমাজে টিকতে না পেরে সেই সন্তানকে নিজে হাতে মেরে ফেলো।তারপর রুহুল আমিনের বাসায় আশ্রয় নাও।সেখানে রুহুলের সাথে ফষ্টিনষ্টি শুরু করো।রুহুলের বউকে ঘুমের ঔষুধ খাওয়া ঘুম পাড়িয়ে সারা রাত রুহুলের সাথে ফুর্তি করতে। এক পর্যায়ে রুহলের বউকে তাড়িয়ে তাকে বিয়ে করো।এর পর যখন তোমার দেহের চাহিদা কমে যেতে লাগলো, তখন এই মেয়ে বিথিকে তোমার রাস্তায় নামালে।এক পর্যায়ে বিথি ডিভি লটারি পেলে টাকার অভাবে যখন প্রসেজিং করতে পারছিলে না।তখন তোমাদের খপ্পরে পড়লো মিজান।মিজানের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমেরিকা যেতে হবে,তাই তার পিছনে লেলিয়ে দিলে মেয়ে।মিজানের সাথে রাত কাটানোর জন্য এই বিথিকে ঢাকায় বিভিন্ন হোটেলে পাঠাতে লাগলে।এক পর্যায়ে মিজানের গুতা তোমার এই মেয়ের ভালো লেগে গেলো।এইতো শুরু করলে জাদুটুনা।তারপর মিজানকে কনভেন্স করে তাকে বন্দী করলে।একটা বিষয় সবাই জানতে চায়, তুমি আর তোমার মেয়ে বিথি যতো পুরুষের সাথে রাত কাটিয়েছো সব পুরুষ ই ছিলো বিবাহিত। বিবাহিত পুরুষ তোমাদের এতো পছন্দ কেনো! তোমরা বাচ্চাদের বাবা হারা করে বেশী শান্তি পাও!না ইউজ করা বেটাদের গুতায় বেশি শান্তি। বন্ধুরা এই দুই ডায়নীদের আপনারা ধরিয়ে দেন।এরা যে কতো সংসার ভেংগেছে, কতো বাচ্চাদের বাবা হারা করেছে।তার হিসাব নাই।যা আপনাদের জানালাম এর এক বিন্দু মিথ্যা কিছু না।তার প্রমাণ, দেখবেন মিজানের কতো বয়স আর বিথি ডায়নীর কতো বয়স।এরা নিজেদের দেখায় না কেনো।
রুবি বেগম,তুমি আমাকে এই লিং পাঠিয়েছো যাতে আমি, মিজানের বউ আর মিজানের মেয়েকে দেখাই।কিন্তু তার আগে তোমার ফলোয়াররা জানুক তোমার নষ্ঠামির কাহিনী। তুমিতো সেই রুবি যে, হাবিব নামক এক হুজুর তার দুই বউ বর্তমান থাকতে তৃতীয় বউ হয়ে তার সাথে ভেগে গিয়েছিলে।হাবিবের ঘরে দুই মেয়ে জন্ম দিয়ে সেখান থেকে ফিরে আসো।তারপর ঢাকায় এসে পদ্মা গার্মেন্টসএ কাজ নেও।সেখানে অবৈধ এক মায়ে জন্ম দেও।সমাজে টিকতে না পেরে সেই সন্তানকে নিজে হাতে মেরে ফেলো।তারপর রুহুল আমিনের বাসায় আশ্রয় নাও।সেখানে রুহুলের সাথে ফষ্টিনষ্টি শুরু করো।রুহুলের বউকে ঘুমের ঔষুধ খাওয়া ঘুম পাড়িয়ে সারা রাত রুহুলের সাথে ফুর্তি করতে। এক পর্যায়ে রুহলের বউকে তাড়িয়ে তাকে বিয়ে করো।এর পর যখন তোমার দেহের চাহিদা কমে যেতে লাগলো, তখন এই মেয়ে বিথিকে তোমার রাস্তায় নামালে।এক পর্যায়ে বিথি ডিভি লটারি পেলে টাকার অভাবে যখন প্রসেজিং করতে পারছিলে না।তখন তোমাদের খপ্পরে পড়লো মিজান।মিজানের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমেরিকা যেতে হবে,তাই তার পিছনে লেলিয়ে দিলে মেয়ে।মিজানের সাথে রাত কাটানোর জন্য এই বিথিকে ঢাকায় বিভিন্ন হোটেলে পাঠাতে লাগলে।এক পর্যায়ে মিজানের গুতা তোমার এই মেয়ের ভালো লেগে গেলো।এইতো শুরু করলে জাদুটুনা।তারপর মিজানকে কনভেন্স করে তাকে বন্দী করলে।একটা বিষয় সবাই জানতে চায়, তুমি আর তোমার মেয়ে বিথি যতো পুরুষের সাথে রাত কাটিয়েছো সব পুরুষ ই ছিলো বিবাহিত। বিবাহিত পুরুষ তোমাদের এতো পছন্দ কেনো! তোমরা বাচ্চাদের বাবা হারা করে বেশী শান্তি পাও!না ইউজ করা বেটাদের গুতায় বেশি শান্তি। বন্ধুরা এই দুই ডায়নীদের আপনারা ধরিয়ে দেন।এরা যে কতো সংসার ভেংগেছে, কতো বাচ্চাদের বাবা হারা করেছে।তার হিসাব নাই।যা আপনাদের জানালাম এর এক বিন্দু মিথ্যা কিছু না।তার প্রমাণ, দেখবেন মিজানের কতো বয়স আর বিথি ডায়নীর কতো বয়স।এরা নিজেদের দেখায় না কেনো।
![Hunxho - Ball Forever [Official Video]](http://i.ytimg.com/vi/nki9ZTF9Uls/mqdefault.jpg)
খুব সুন্দর আপনার videos খুব সুন্দর দোয়া করেছেন আপনি। সাধারণত vlogs কেউ এমন করে দোয়া করেনা। আল্লাহ পাক আমাদের সব আমল গুলো কবুল করুন আমীন
খুব সুন্দর হয়েছে ভিডিও আপু
রুবি বেগম,তুমি আমাকে এই লিং পাঠিয়েছো যাতে আমি, মিজানের বউ আর মিজানের মেয়েকে দেখাই।কিন্তু তার আগে তোমার ফলোয়াররা জানুক তোমার নষ্ঠামির কাহিনী। তুমিতো সেই রুবি যে, হাবিব নামক এক হুজুর তার দুই বউ বর্তমান থাকতে তৃতীয় বউ হয়ে তার সাথে ভেগে গিয়েছিলে।হাবিবের ঘরে দুই মেয়ে জন্ম দিয়ে সেখান থেকে ফিরে আসো।তারপর ঢাকায় এসে পদ্মা গার্মেন্টসএ কাজ নেও।সেখানে অবৈধ এক মায়ে জন্ম দেও।সমাজে টিকতে না পেরে সেই সন্তানকে নিজে হাতে মেরে ফেলো।তারপর রুহুল আমিনের বাসায় আশ্রয় নাও।সেখানে রুহুলের সাথে ফষ্টিনষ্টি শুরু করো।রুহুলের বউকে ঘুমের ঔষুধ খাওয়া ঘুম পাড়িয়ে সারা রাত রুহুলের সাথে ফুর্তি করতে। এক পর্যায়ে রুহলের বউকে তাড়িয়ে তাকে বিয়ে করো।এর পর যখন তোমার দেহের চাহিদা কমে যেতে লাগলো, তখন এই মেয়ে বিথিকে তোমার রাস্তায় নামালে।এক পর্যায়ে বিথি ডিভি লটারি পেলে টাকার অভাবে যখন প্রসেজিং করতে পারছিলে না।তখন তোমাদের খপ্পরে পড়লো মিজান।মিজানের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমেরিকা যেতে হবে,তাই তার পিছনে লেলিয়ে দিলে মেয়ে।মিজানের সাথে রাত কাটানোর জন্য এই বিথিকে ঢাকায় বিভিন্ন হোটেলে পাঠাতে লাগলে।এক পর্যায়ে মিজানের গুতা তোমার এই মেয়ের ভালো লেগে গেলো।এইতো শুরু করলে জাদুটুনা।তারপর মিজানকে কনভেন্স করে তাকে বন্দী করলে।একটা বিষয় সবাই জানতে চায়, তুমি আর তোমার মেয়ে বিথি যতো পুরুষের সাথে রাত কাটিয়েছো সব পুরুষ ই ছিলো বিবাহিত। বিবাহিত পুরুষ তোমাদের এতো পছন্দ কেনো! তোমরা বাচ্চাদের বাবা হারা করে বেশী শান্তি পাও!না ইউজ করা বেটাদের গুতায় বেশি শান্তি। বন্ধুরা এই দুই ডায়নীদের আপনারা ধরিয়ে দেন।এরা যে কতো সংসার ভেংগেছে, কতো বাচ্চাদের বাবা হারা করেছে।তার হিসাব নাই।যা আপনাদের জানালাম এর এক বিন্দু মিথ্যা কিছু না।তার প্রমাণ, দেখবেন মিজানের কতো বয়স আর বিথি ডায়নীর কতো বয়স।এরা নিজেদের দেখায় না কেনো।
Khub sondor
Looking tasty 😮
রুবি বেগম,তুমি আমাকে এই লিং পাঠিয়েছো যাতে আমি, মিজানের বউ আর মিজানের মেয়েকে দেখাই।কিন্তু তার আগে তোমার ফলোয়াররা জানুক তোমার নষ্ঠামির কাহিনী। তুমিতো সেই রুবি যে, হাবিব নামক এক হুজুর তার দুই বউ বর্তমান থাকতে তৃতীয় বউ হয়ে তার সাথে ভেগে গিয়েছিলে।হাবিবের ঘরে দুই মেয়ে জন্ম দিয়ে সেখান থেকে ফিরে আসো।তারপর ঢাকায় এসে পদ্মা গার্মেন্টসএ কাজ নেও।সেখানে অবৈধ এক মায়ে জন্ম দেও।সমাজে টিকতে না পেরে সেই সন্তানকে নিজে হাতে মেরে ফেলো।তারপর রুহুল আমিনের বাসায় আশ্রয় নাও।সেখানে রুহুলের সাথে ফষ্টিনষ্টি শুরু করো।রুহুলের বউকে ঘুমের ঔষুধ খাওয়া ঘুম পাড়িয়ে সারা রাত রুহুলের সাথে ফুর্তি করতে। এক পর্যায়ে রুহলের বউকে তাড়িয়ে তাকে বিয়ে করো।এর পর যখন তোমার দেহের চাহিদা কমে যেতে লাগলো, তখন এই মেয়ে বিথিকে তোমার রাস্তায় নামালে।এক পর্যায়ে বিথি ডিভি লটারি পেলে টাকার অভাবে যখন প্রসেজিং করতে পারছিলে না।তখন তোমাদের খপ্পরে পড়লো মিজান।মিজানের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমেরিকা যেতে হবে,তাই তার পিছনে লেলিয়ে দিলে মেয়ে।মিজানের সাথে রাত কাটানোর জন্য এই বিথিকে ঢাকায় বিভিন্ন হোটেলে পাঠাতে লাগলে।এক পর্যায়ে মিজানের গুতা তোমার এই মেয়ের ভালো লেগে গেলো।এইতো শুরু করলে জাদুটুনা।তারপর মিজানকে কনভেন্স করে তাকে বন্দী করলে।একটা বিষয় সবাই জানতে চায়, তুমি আর তোমার মেয়ে বিথি যতো পুরুষের সাথে রাত কাটিয়েছো সব পুরুষ ই ছিলো বিবাহিত। বিবাহিত পুরুষ তোমাদের এতো পছন্দ কেনো! তোমরা বাচ্চাদের বাবা হারা করে বেশী শান্তি পাও!না ইউজ করা বেটাদের গুতায় বেশি শান্তি। বন্ধুরা এই দুই ডায়নীদের আপনারা ধরিয়ে দেন।এরা যে কতো সংসার ভেংগেছে, কতো বাচ্চাদের বাবা হারা করেছে।তার হিসাব নাই।যা আপনাদের জানালাম এর এক বিন্দু মিথ্যা কিছু না।তার প্রমাণ, দেখবেন মিজানের কতো বয়স আর বিথি ডায়নীর কতো বয়স।এরা নিজেদের দেখায় না কেনো।
Khub moza
রুবি বেগম,তুমি আমাকে এই লিং পাঠিয়েছো যাতে আমি, মিজানের বউ আর মিজানের মেয়েকে দেখাই।কিন্তু তার আগে তোমার ফলোয়াররা জানুক তোমার নষ্ঠামির কাহিনী। তুমিতো সেই রুবি যে, হাবিব নামক এক হুজুর তার দুই বউ বর্তমান থাকতে তৃতীয় বউ হয়ে তার সাথে ভেগে গিয়েছিলে।হাবিবের ঘরে দুই মেয়ে জন্ম দিয়ে সেখান থেকে ফিরে আসো।তারপর ঢাকায় এসে পদ্মা গার্মেন্টসএ কাজ নেও।সেখানে অবৈধ এক মায়ে জন্ম দেও।সমাজে টিকতে না পেরে সেই সন্তানকে নিজে হাতে মেরে ফেলো।তারপর রুহুল আমিনের বাসায় আশ্রয় নাও।সেখানে রুহুলের সাথে ফষ্টিনষ্টি শুরু করো।রুহুলের বউকে ঘুমের ঔষুধ খাওয়া ঘুম পাড়িয়ে সারা রাত রুহুলের সাথে ফুর্তি করতে। এক পর্যায়ে রুহলের বউকে তাড়িয়ে তাকে বিয়ে করো।এর পর যখন তোমার দেহের চাহিদা কমে যেতে লাগলো, তখন এই মেয়ে বিথিকে তোমার রাস্তায় নামালে।এক পর্যায়ে বিথি ডিভি লটারি পেলে টাকার অভাবে যখন প্রসেজিং করতে পারছিলে না।তখন তোমাদের খপ্পরে পড়লো মিজান।মিজানের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমেরিকা যেতে হবে,তাই তার পিছনে লেলিয়ে দিলে মেয়ে।মিজানের সাথে রাত কাটানোর জন্য এই বিথিকে ঢাকায় বিভিন্ন হোটেলে পাঠাতে লাগলে।এক পর্যায়ে মিজানের গুতা তোমার এই মেয়ের ভালো লেগে গেলো।এইতো শুরু করলে জাদুটুনা।তারপর মিজানকে কনভেন্স করে তাকে বন্দী করলে।একটা বিষয় সবাই জানতে চায়, তুমি আর তোমার মেয়ে বিথি যতো পুরুষের সাথে রাত কাটিয়েছো সব পুরুষ ই ছিলো বিবাহিত। বিবাহিত পুরুষ তোমাদের এতো পছন্দ কেনো! তোমরা বাচ্চাদের বাবা হারা করে বেশী শান্তি পাও!না ইউজ করা বেটাদের গুতায় বেশি শান্তি। বন্ধুরা এই দুই ডায়নীদের আপনারা ধরিয়ে দেন।এরা যে কতো সংসার ভেংগেছে, কতো বাচ্চাদের বাবা হারা করেছে।তার হিসাব নাই।যা আপনাদের জানালাম এর এক বিন্দু মিথ্যা কিছু না।তার প্রমাণ, দেখবেন মিজানের কতো বয়স আর বিথি ডায়নীর কতো বয়স।এরা নিজেদের দেখায় না কেনো।